Humaira Homeo Health Care

Humaira Homeo Health Care Homeopathy is a medical system based on the belief that the body can cure itself. I will give you

19/01/2025
বিভিন্ন বয়সের মানুষই পিত্তথলিতে পাথরের সমস্যায় ভুগছেন। কর্মব্যস্ত জীবনে সময়ের পিছনে ছুটতে গিয়ে কিছু কিছু রোগের প্রকোপ বা...
19/09/2024

বিভিন্ন বয়সের মানুষই পিত্তথলিতে পাথরের সমস্যায় ভুগছেন। কর্মব্যস্ত জীবনে সময়ের পিছনে ছুটতে গিয়ে কিছু কিছু রোগের প্রকোপ বাড়ছে। তার মধ্যেই রয়েছে পিত্তথলিতে পাথরের (গল ব্লাডারে স্টোন) সমস্যাও। এই রোগের মূল উপসর্গ পেটে ব্যথা। নিয়মিত পেটে ব্যথাসহ আরও কিছু উপসর্গ রয়েছে এই রোগের। এ ছাড়াও কিভাবে বুঝবেন পিত্তথলিতে আপনার পাথর আছে কি না, চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
পিত্তথলির পাথর আসলে ছোট ছোট বালুর দানার মতো থেকে শুরু করে মটরের দানা বা তার চেয়েও বড় শক্ত দানাদার বস্তু, যা বিভিন্ন রঙের ও বিভিন্ন আকৃতির হতে পারে। এটা নির্ভর করে কী পদার্থ দিয়ে পাথর তৈরি হয় তার ওপর।

কোলেস্টেরল, বিলিরুবিন বা ক্যালসিয়াম ইত্যাদি পদার্থের সংমিশ্রণে তৈরি এই পাথরগুলো পিত্তরসের সঙ্গে মেশানো অবস্থায় থাকে এবং হালকা বাদামি, ময়লাটে সাদা বা কুচকুচে কালো রঙের হতে পারে। পেটের ডানদিকে যকৃতের পেছনে ও তলার দিকে পিত্তথলি থাকে। পিত্তরস তৈরি করাই এর কাজ। খাবার হজমে, বিশেষ করে চর্বিজাতীয় খাবার হজম করতে পিত্তরস দরকার হয়। নানা কারণে পিত্তথলিতে বিভিন্ন পদার্থ জমে গিয়ে পাথরের সৃষ্টি করে।
পিত্তথলির পাথর যখন তার সঙ্গে সংযোগকারী পিত্তনালির পথ বন্ধ করে দেয় অথবা পিত্তথলির প্রদাহের কারণ হয়ে দাঁড়ায় তখন কিছু উপসর্গ দেখা দেয়।

সেগুলো হলো:

হঠাৎ করে পেটে তীব্র ব্যথা, যা কয়েক মিনিট থেকে কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।
বমি বমি ভাব।
চোখ ও চামড়া হলুদ বর্ণ ধারণ করলে বুঝতে হবে জন্ডিস হয়েছে। সাধারণত পিত্তনালির কোনো সমস্যা দেখা দিলেই জন্ডিস হয়ে থাকে।
জ্বর বা শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়া।
যাদের পিত্তথলির পাথরের ঝুঁকি বেশি
যেকোনো বয়সেই পিত্তথলিতে পাথর হতে পারে। তবে-

১. যাদের ওজন স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি বা যাদের মেদবাহুল্য রয়েছে।

২. নারী।

৩. বয়স ৪০ বা এর বেশি।

৪. চর্বিজাতীয় খাবার বেশি পরিমাণে খেলে।

৫. শাকসবজি কম খেলে।

৬. ইস্ট্রোজেনসম্পন্ন ওষুধ খেলে।

৭. অতি দ্রুত ওজন হ্রাস করলে।

৮. বিশেষ ধরনের রক্তরোগ হলে।

৯. লিভার বা যকৃতের রোগ হলে।

জটিলতা

১. কোলেসিস্টাইটিস বা পিত্তথলির প্রদাহজনিত জটিলতা হতে পারে।

২. পিত্তনালির প্রতিবন্ধকতাজনিত জটিলতার আশঙ্কা আছে।

৩. অগ্ন্যাশয়ের প্রদাহজনিত জটিলতা বা প্যানক্রিয়াটাইটিস।

৪. পিত্তথলির ক্যানসার। যদিও পিত্তথলির ক্যানসারের ঝুঁকি খুবই কম।

18/09/2024

Kalmia Latifolia
ক্যালমিয়ার বাত ক্যাকটাসএর মত উপর থেকে নিচের দিকে যায় ( লিডামে নিচ থেকে উপরে উঠে) আর ব্যথা স্থান পরিবর্তন করে।
আমরা যদি কোনো স্থান পরিবর্তনশীল বাতের চিকিৎসা করতে যাই তাহলে রোগীর হৃৎপিণ্ড আক্রান্ত হয়েছে বলে মনে হলে পালসেটিলার পূর্বে ক্যালমিয়ার কথা চিন্তা করবো।অবশ্য এক্ষেত্রে অন্যান্য লক্ষণও বিবেচনা করতে হবে।

16/09/2024

HII

07/09/2024

★★ ইউটেরাইন প্রোল্যাপ্স★★

মেয়েদের জরায়ু সংক্রান্ত রোগের মধ্যে জরায়ু প্রোলাপস বা নিচে নেমে যাওয়া অন্যতম কমন একটি রোগ।।সাধারণত মেনোপজের ( মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া) পরেই অথবা একাধিক সন্তান জন্মদানের পরে এটি দেখা যায়। জরায়ু পেলভিসে আটকে থাকে (পেটের নিচের দিকের অংশে) কিছু মাংস, লিগামেন্ট এবং অন্যান্য কিছু সাপোর্ট দিয়ে। জন্মগত ও জন্মের পরের কিছু কারণে এই মাংস ঝুলে যেতে পারে। বয়সের সাথে স্বাভাবিক ভাবেই ইস্ট্রোজেন হরমোনের ঘাটতি হতে থাকে। তখন অনেক মহিলার জরায়ু মুখ যোনির দিকে নেমে আসে। যার ফলে প্রলাপস হয়।
ইউটেরাইন প্রলাপ্স এর ক্ষেত্রে ইউটেরাস কোন অবস্থানে আছে তার উপর নির্ভর করে তিন ভাগে ভাগ করা হয় একে।

প্রলাপসকে তিন ভাগে ভাগ করা যায় –

১. প্রথম ডিগ্রিঃ জরায়ু মুখ তার স্বাভাবিক অবস্থান থেকে কিছুটা নিচে নেমে আসে। কিন্তু যোনি ছিদ্রের বাইরে অবস্থান করে না।

২. দ্বিতীয় ডিগ্রিঃ জরায়ু মুখ যোনি ছিদ্রের বাইরে বের হয়ে আসে। কিন্তু জরায়ুর শরীরের বেশির ভাগ অংশই ভিতরে থেকে যায়। সবসময় বেরও হয়ে আসে না। কাশি দিলে, প্রস্রাব করতে গেলে বের হয় আসে। এমন কি বের হলেও হাত দিয়ে ঢুকিয়ে ফেলা যায়।

৩. তৃতীয় ডিগ্রিঃ জরায়ু মুখ তার শরীরসহ সম্পূর্ণ রূপে বাইরে বের হয়ে আসে এবং আর ভিতরে ঢুকানো যায় না ফলে প্রস্রাব ও পায়খানা করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। এই স্টেজে গেলে অপারেশন করা অতিশয় জরুরী হয়ে দাঁড়ায়।

প্রলাপস সাধারণত একা হয় না, আরও কিছু কন্ডিশন এক সাথে হয়ে পরিস্থিতি জটিল করে তোলে । যেমন-

Cystocele – মুত্রথলির একটি অংশ যোনির সামনের দিকের অংশে চাপ দিয়ে ফুলিয়ে তোলে। কাজেই প্রস্রাবে জ্বালা পোড়া, ঘন ঘন প্রস্রাব, প্রস্রাব আটকে থাকা সহ বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে।
Enterocele – খাদ্যনালীর একটি অংশ ( ক্ষুদ্রান্ত্রের ছোট অংশ ) যোনির সামনের দিকের অংশে চাপ দিয়ে ফুলিয়ে তোলে । দাঁড়িয়ে থাকলে টান লাগার মত অনুভূতি এবং পিঠে ব্যথা হয়। শুয়ে থাকলে ব্যথা কমে আসে।
Rectocele – রেক্টাম যোনির দেয়ালের পিছনের অংশে চাপ দিতে পারে। ফলে পায়খানা করতে সমস্যা হয়। ক্ষেত্র বিশেষে যোনির ভিতরে আঙ্গুল দিয়ে রেক্টাম ঠেলে সরিয়ে পায়খানা করতে হয়।

জরায়ু নিচে নেমে যাওয়া বা ইউটেরাইন প্রোলাপসের কারণসমূহ:
১.জন্মগত :যেসব মাংসপেশি জরায়ুকে সাপোর্ট করে সেসব পেশি জন্মগতভাবে দুর্বল হলে।
২.স্বাভাবিক চাইতে বড় বাচ্চা প্রসব অথবা একাধিক বাচ্চা প্রসব এর ফলে
৩.প্রসবের সময় প্রসবের ২য় এবং ৩য় ধাপে অর্থাৎ বাচ্চা প্রসব এবং প্লাসেন্টা ডেলিভারির সময় সঠিক ব্যবস্থা না নেয়া হলে, যেমন: জরায়ু মুখ সম্পূর্ণ খোলার আগেই যদি চাপ দেয়া হয়,অতিরিক্ত টানাটানির ফলে,ডেলিভারি বিলম্বিত হলে,প্লাসেন্টা বের করার জন্য জরায়ুতে নিচের দিকে অতিরিক্ত চাপ দিলে।
৪:ভুল পোস্টনেটাল কেয়ার( ডেলিভারি পরবর্তী ব্যবস্থাপনা যদি সঠিক না হয়)
৫.পেটে চাপ পড়ার কারণে হতে পারে যেমন: ক্রনিক কাশি,ক্রনিক কনস্টিপেশন, এজমা ইত্যাদি।
দীর্ঘদিন কাশি থাকলে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ না করে দেরী করে চিকিৎসকের নিকট আসলে, সিভিয়ার কনস্টিপেশন রোগীকে মল ত্যাগ করার জন্য দীর্ঘ সময় বেগ দিয়ে মল ত্যাগ করতে হয় যা জরায়ুর স্থানচ্যুত হওয়ার অন্যতম কারণ।
৬.ভারি জিনিস উত্তোলন।

ইউটেরাইন প্রোলাপ্সের লক্ষণ সমুহ:
১. মনে হবে যেন পেটের ভিতরটা ভরে আছে বা চাপ অনুভব করবেন ঠিক যেন ছোট্ট একটি বলের উপর বসে আছেন,
২. কোন কিছু নিচের দিকে নেমে যাওয়ার মত অনুভূতি হতে পারে,
৩. পিঠে ব্যথা ,
৪. হাঁটতে কষ্ট হওয়া,
৫. প্রস্রাব বা পায়খানা করতে সমস্যা হওয়া।
৬. যৌন মিলনে ব্যথা পাওয়া।
পর্ব :১
পরবর্তী পর্বে এর প্রতিকার এবং চিকিৎসা নিয়ে আলোচনা করা হবে।
homeo health care

15/08/2022

-FEVER
★What is typhoid fever??
Typhoid fever or simply typhoid is also called enteric fever. Basically, it is a disease of the abdomen, which also affects the liver and spleen.

★What is the cause??
Typhoid is one of the many diseases that are caused by the use of contaminated food and drinking water. It is a contagious disease and is potentially life-threatening.

★Which microorganism is responsible for the disease??
Salmonella typhi,Salmonella paratyphi..

Here we discuss homeopathic treatment for typhoid fever and how these natural remedies can help in treating this health issue:-

★Common Symptoms of Typhoid:
1.Continued fever, which may be can rise up to 40 degrees Celsius (102-104 degrees Fahrenheit).
2.Loss of appetite or poor appetite
3.Diarrhea or constipation. Diarrhea in most cases, constipation in some cases.
4.Rash on the body
5.Abdominal pain particularly in the liver area
6.Headache
7.The feeling of general weakness
8.In the advanced stage bleeding in intestines may occur.
★★In most cases, typhoid fever is not fatal but if it remains untreated for a long time or is handled badly, it can become fatal. In the advanced stage, intestinal perforation and hemorrhage can occur, which becomes difficult to treat. Such a condition can frequently cause death.

★Prevention of Typhoid Fever:
Since typhoid spreads mainly through the use of contaminated food and drinks, it is important to maintain good hygiene and sanitation...
1.Always wash your hands before eating and after defecation.
2.Avoid eating from unclean places.
3.If you happen to live in or visit a high-risk area, have yourself vaccinated for protection against typhoid.
★Homeopathic Treatment Typhoid Fever:
Typhoid fever is curable through homeopathy. It is much easier to treat typhoid in its early stages.

Homeopathy has many medicines to treat different conditions of typhoid that include Arsenicum album, baptisia, muriaticum Acidum, Rhus Toxicodendron, hyoscyamus, etc. Homeopathic treatment is usually very effective and prompt in treating typhoid fever.

23/07/2022

৪ টি শর্ত মেনেই ফ্যাটি লিভার নিরাময় সম্ভবঃ

(কমপক্ষে ৬ মাসের জন্য এসব শর্ত মেনে দেহের বাড়তি ওজন কমাতে হবে, দেহের ওজন মাত্রাতিরিক্ত হলে প্রয়োজনে আরও সময় নিতে হবে এবং প্রতি মাসে সর্বোচ্চ ৩ কেজির বেশি শারীরিক ওজন কমানো যাবে না)

(১) প্রত্যহ নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করা।
স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থীগণ পিটিতে যে ব্যায়াম করে সেই ধরনের ব্যায়ামই প্রতি দিন অন্তত ৩০ মিনিট হতে ১ ঘন্টা পর্যন্ত বাসায় বড় খোলামেলা ঘরে, বারান্দায় কিংবা ছাদে করা যেতে পারে।

(২) সপ্তাহে দুই দিন রোজা রাখার অভ্যাস তৈরি করা।
সেহরি ও ইফতারে পরিমিত পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।
রোজা রাখায় দেহকোষ ও লিভারে অটোফেজি হয় এবং দেহে ফ্যাট অ্যাডাপটেশন ঘটে।

(৩) নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাসে অভ্যস্ত হওয়া

একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য (৬ মাস থেকে ১ বছর পর্যন্ত) নিম্নোক্ত খাবারসমূহ খুব কম পরিমাণে খেতে হবে কিংবা ক্ষেত্র বিশেষে পরিহার করতে হবে -

১) অধিক শর্করাযুক্ত খাবার (যা পরবর্তীতে চর্বি বা ফ্যাট হিসেবে শরীরে জমা হয়) --
ভাত, রুটি, পাউরুটি, আলু, মূলা,
চিনি, মিষ্টি, গুড়
মিষ্টি জাতীয় খাবার (মিষ্টি দই, রসমালাই, ফিরনি, পায়েস, লাচ্ছা সেমাই ইত্যাদি)
মিষ্টি জাতীয় ফল
এনার্জি ড্রিংকস
সফট ড্রিংকস
আর্টিফিসিয়াল জুস
কার্বোনেটেড বেভারেজ
মিষ্টি চকলেট, বিস্কুট, কেক, পেস্ট্রি
চিড়া, মুড়ি ইত্যাদি।

২) বাজে তেল ও তেলসমৃদ্ধ খাবার (যা আমাদের রক্ত নালীতে জমে ব্লক তৈরি করে যেমন আমাদের ব্রেইনে স্ট্রোক, হার্টে অ্যাটাক এবং লিভারে চর্বি জমিয়ে ফ্যাটি লিভার ঘটায়) --
সয়াবিন, সানফ্লাওয়ার, রাইসব্র্যান, ক্যানোলা তেল ও উচ্চ তাপমাত্রায় পরিশোধিত তেল
গরু, খাসির মাংসের চর্বি ও ভুঁড়ি
মগজ, কলিজা
হাঁসের মাংস
ননীযুক্ত দুধ
ফিরনি, সেমাই, পুডিং,

৩) ফাস্ট ফুড ও প্রসেসড খাবার --
ডুবো তেলে ডীপ ফ্রাই করা খাবার (সিঙ্গারা, সমুচা, পিঁয়াজু, বেগুনি, আলুর চপ, মোগলাই পরোটা, চিকেন ফ্রাই, ফ্রেন্চ ফ্রাই)
খিচুড়ি, বিরিয়ানি, পোলাও, কাচ্চি, রেজালা
বার্গার, হটডগ, শর্মা, পাস্তা ইত্যাদি।

সেক্ষেত্রে নিম্নোক্ত লিভার-বান্ধব ফ্যাটি লিভার নিরাময়কারী স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া যেতে পারে -

১) ডিম - কুসুমসহ প্রত্যহ ২-৩ টি।

২) দুধ না খেয়ে দুধের তৈরি টক দই, ঘি, মাখন, পনির, ঘোল, মাঠা, লাবান, লাচ্ছি (চিনি ছাড়া) খাওয়া যেতে পারে।

৩) রান্নায় স্বাস্থ্য সম্মত তেলের ব্যবহার - ঘানি ভাঙা সরিষার তেল, এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল, এক্সট্রা ভার্জিন কোকোনাট অয়েল ইত্যাদি।

৪) সকল প্রকার তাজা রংধনু রঙের শাক সবজি।

৫) সালাদ - শশা, টমেটো, গাজর, কাঁচা মরিচ, পিঁয়াজ, লেবু, সিদ্ধ ডিম, ঘি, গুল মরিচের গুঁড়ো এবং ঘানি ভাঙা সরিষার তেল দিয়ে তৈরি করা সালাদ।

৬) সকল প্রকার মাছ বিশেষ করে তেলসমৃদ্ধ মাছ (ইলিশ মাছ, আইড়, চিতল, রুই, কাতলা, বোয়াল, কোরাল) - ঘি দিয়ে ভাজা।

৭) মুরগির মাংস, কবুতর, কোয়েল পাখির মাংস (ঘানি ভাঙা সরিষার তেলে রান্না অথবা ঘি দিয়ে ভাজা চিকেন ফ্রাই)।

৮) সপ্তাহে ১-২ দিন ঘাস খাওয়া গরু, খাসির চর্বিবিহীন মাংস।

৯) ঘি দিয়ে ভাজা সকল প্রকার বাদাম।

১০) পরিমাণ মতো চিনি ছাড়া গ্রীন টি, কফি, বুলেট কফি ইত্যাদি।

১১) বেশি করে টক জতীয় ফল খাওয়া যেতে পারে - আমলকী, পেয়ারা, আমড়া, জাম্বুরা, লেবু, টমেটো... এছাড়া পরিমাণ মতো মৌসুমি ফল - আনারস, তরমুজ, বেল, আতা, সফেদা, ইত্যাদি।

ডাঃ এম সাঈদুল হক
সহকারী অধ্যাপক, লিভার বিভাগ,
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।
চীফ কনসালট্যান্ট, ঢাকা গ্যাস্ট্রো-লিভার সেন্টার।

17/05/2022

#ক্যান্সার_সচেতনতাঃ
ওশ স্টেট মেডিকেল ইউনিভার্সিটি, মস্কো, রাশিয়ার ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. গুপ্তপ্রসাদ রেড্ডি (বি ভি) বলেছেন, ক্যান্সার কোনো মরণব্যাধি নয়, কিন্তু মানুষ এই রোগে মারা যায় শুধুমাত্র উদাসীনতার কারণে।
তার মতে, মাত্র দুটি উপায় অনুসরণ করলেই উধাও হবে ক্যান্সার। উপায়গুলো হচ্ছে:-
১. প্রথমেই সব ধরনের সুগার বা চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন। কেননা, শরীরে চিনি না পেলে ক্যান্সার সেলগুলো এমনিতেই বা প্রাকৃতিকভাবেই বিনাশ হয়ে যাবে।
২. এরপর এক গ্লাস গরম জলে একটি লেবু চিপে মিশিয়ে নিন। টানা তিন মাস সকালে খাবারের আগে খালি পেটে এই লেবু মিশ্রিত গরম জল পান করুন। উধাও হয়ে যাবে ক্যান্সার।
মেরিল্যান্ড কলেজ অব মেডিসিন- এর একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, কেমোথেরাপির চেয়ে এটি হাজার গুণ ভাল।
৩. প্রতিদিন সকালে ও রাতে তিন চা চামচ অর্গানিক নারিকেল তেল খান, ক্যান্সার সেরে যাবে।
চিনি পরিহারের পর নিচের দুটি থেরাপির যেকোনো একটি গ্রহণ করুন। ক্যান্সার আপনাকে ঘায়েল করতে পারবে না। তবে অবহেলা বা উদাসীনতার কোনো অজুহাত নেই।
উল্লেখ্য, ক্যান্সার সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে ডা. গুপ্তপ্রসাদ গত পাঁচ বছর ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এই তথ্যটি প্রচার করছেন।
সংগৃহীত

13/05/2022

#আজ ECG রিপোর্ট দেখবেন কিভাবে এ নিয়ে দেখা যাক,,,,

প্রথমে ইসিজি পেপার হাতে নিয়ে রোগীর নাম ও তারিখ মিলিয়ে নিবেন। এরপর নিচের স্টেপগুলো
ফলো করবেন।

১. রিদম (Rhythm):
রেগুলার (Regular) অথবা ইরেগুলার (Irregular হতে পারে।

-প্রতিটা QRS complex এর সাথে একটা P wave থাকবে। এটা নিশ্চিত করে যে একটি এট্রিয়াল
কন্ট্রাকশন এর পরে একটি ভেন্ট্রিকুলার কন্ট্রাকশন
হচ্ছে। অর্থাৎ SA node থেকে ইম্পালস জেনারেট
হয়ে সেটা AV node হয়ে ভেন্ট্রিকলে যাচ্ছে। একে বলা হয় সাইনাস রিদম।

-প্রতিটা R-R Interval এক সমান হবে।

২. রেট (Rate) :
ইসিজি পেপার থেকে আমরা হার্ট রেট বের করব নিচের সূত্র ব্যবহার করে।
Heart rate =1500/RR
= 1500/23 b/min
= 65 b/min
নরমাল হার্ট রেট = ৬০-১০০ বিট/মিনিট

৩. কার্ডিয়াক এক্সিস (Cardiac axis) :
কার্ডিয়াক এক্সিস সম্পর্কে আমার এডভান্স টিউটোরিয়াল এ বিস্তারিত আলোচোনা করবো।
এখানে শুধু সংক্ষেপে কিভাবে ইসিজি পেপার এ কার্ডিয়াক এক্সিস দেখতে হয় তা দেখাবো।

Normal axis :
-QRS is positive(dominant R wave) in I and II Left axis deviation.
-QRS is positive in leads I and negative in lead III.
-QRS is negative in leads I and positive in lead III.

কার্ডিয়াক এক্সিস নিয়ে আমরা এডভান্সড টিউটোরিয়াল এ বিস্তারিত আলোচনা করব।

৪. P wave :

- Normal P wave :
- Height : 2.5 mm
- Width : 0.12 s (3 small square)।

-Abnormal P wave :
P wave এর সাথে সম্পর্ক হল এট্রিয়াল ডিপোলারাইজেশন এর। কাজেই এবনরমাল P wave
এর কারণগুলো হবে এট্রিয়াম রিলেটেড। এখানে শুধু
কিছু এবনরমাল P wave রিলেটেড কন্ডিশন এর
উদাহরণ দেয়া হলো। পরবর্তিতে বিস্তারিত আলোচনা করব।

- Peaked P wave ( P pulmonale ): In Right atrial
enlargement
- Notched P wave (P mitrale ) : Left atrial enlargement
- P wave replaced by flatter wave which shows saw tooth appearance : Atrial flutter.
- P wave absent and replaced by fibrillatory f.
- wave : Atrial fibrillation

৫. P-R Interval :

- Width : 3-5 small square
- PR interval হচ্ছে ইম্পালস SA -node থেকে তৈরী হয়ে AV node অতিক্রম করে ভেন্ট্রিকলে পৌছার জন্য মোট সময়।
- PR interval বেশী হয় যখন এই ইম্পালস কন্ডাকশন স্লো হয়ে যায় অর্থাৎ Heart block এ।
- কিছু রোগ যেখানে ইম্পালস AV node কে বাইপাস করে
ভেন্ট্রিকল এ যায়। ফলে AV nodal delay না থাকার
কারণে PR interval কমে যায়।
- Prolonged PR interval : First degree heart block
-Shortened PR interval :
-Wolff-Parkinson-White syndrome
-Lown-Ganong-Levine syndrome

৬. QRS complex :
-Width : 1.5-3 small square or .06-.12s
-Wide QRS complex যেসব ক্ষেত্রে পাওয়া যেতে পারে তা হলো:
-Right bundle branch block
-Left bundle branch block
-Ventricular arrhythmia such as ventricular tachycardia
Narrow QRS complex পাওয়া যায়
-Supraventricular tachycardia

৭. Q wave :
-Width :

13/05/2022

কোন রোগের জন্য কি টেষ্ট করা হয়ঃ
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
🔴CBC যে যে রোগে করা হয়ঃ
"""''''''''""""""""""""""'"''"'""""'''''''''"
⏩জ্বর হলে কি কারণে হচ্ছে তার ধারণা নেয়ার জন্য।অনেক সময় blood culture করতে হয়।
⏩শরীরে রক্তের পরিমাণ কেমন আছে জানার জন্য।
⏩রক্তের ঘাটতি থাকলে সেটা আয়রণ বা ভিটামিনের অভাবে হচ্ছে কিনা জানার জন্য।
⏩শরীরে এলার্জি কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
⏩রক্তে ইনফেকশন বা প্রদাহ কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
⏩রক্ত জমাট বাধার উপাদান কি পরিমাণ আছে তা জানা যায়।
⏩ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে কিনা তার ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।

🔵Urine R/E প্রস্রাব টেস্ট যে যে কারনে করা হয়ঃ
""'''''''''''''''''''''''''''""""""""""""""""""
👉ইনফেকশন আছে কিনা,থাকলে সিভিয়ারিটি কতটুকু
👉ডায়াবেটিস আছে কিনা
👉প্রোটিন যায় কিনা
👉রক্ত যায় কিনা
👉কিডনীতে পাথর আছে কিনা

🔴RBS-Random Blood Sugar: ডায়াবেটিস আছে কিনা তার ধারণা করার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।

🔵Serum Creatinine:যেইসব রোগীর কিডনীর সমস্যা হতে পারে বলে ধারণা করা হয় এ টেস্ট তাদের করা হয়।(প্রেশার ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বাধ্যতামূলক টেস্ট। ব্যথার ঔষধ দেয়ার আগেও এটেস্ট করা উচিত)

🔴Lipid profile: রক্তে চর্বির পরিমাণ বুঝার জন্য এটা করা হয়।হার্টের ও প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগীর জন্য এটা খুব জরুরি।

🔵Serum Bilirubin: জন্ডিস আছে কিনা দেখা হয়।একদম প্রাথমিক টেস্ট।জন্ডিস হয়ে গেলে আরো টেস্ট করতে হয়।

🔴SGPT/SGOT: লিভারের কন্ডিশন বুঝার জন্য এটা করা হয়।লিভার কতটুকু এনজাইম উৎপন্ন করছে তা দেখা হয়।

🔵Serum Electrolyte: রক্তে খনিজের পরিমাণ জানার জন্য এটা করা হয়।শরীর দূর্বল লাগলে,বেশীবমি, ডায়রিয়া এসব ক্ষেত্রে এ পরীক্ষা করা হয়।

🔴HBsAG: জন্ডিস এবং লিভার কন্ডিশন বুঝার জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।

🔵HBA1c: ডায়বেটিস বা রক্তে গ্লুকোজ নির্ণয়ের জন্য করা হয়।

🔵LFT: লিভারের সমস্যা বুঝতে এ পরিক্ষা করা হয়।

🔴BT CT: রক্তরােগের ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।

🔵Via Test: সার্ভিক্সের ইনফেকশন বা ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।

🔴TSH: Thyroid stimulating hormone এই পরিক্ষা হরমন নির্ণয়ের জন্য করা হয়।

🔵EcG: হৃদরােগের অবস্থা বুঝার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।

🔴ChestX-ray: বুকের ও হার্টের কন্ডিশন বুঝার জন্য করা হয়।

Address

Shanarpar
Narayanganj

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Humaira Homeo Health Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Humaira Homeo Health Care:

Share