TAQWA CARE

TAQWA CARE বিশ্বস্ততার সাথে আমরা পরিপূর্ণ হালাল পণ্য দিয়ে থাকি।

08/10/2023
দেশজুড়ে চলছে তাপপ্রবাহ, কোথাও সেটি মৃদু থেকে মাঝারি, কোথাও আবার তীব্র, এমন পরিস্থিতিতে হিট স্ট্রোক হওয়ার ঝুঁকি থাকে। জান...
18/09/2023

দেশজুড়ে চলছে তাপপ্রবাহ, কোথাও সেটি মৃদু থেকে মাঝারি, কোথাও আবার তীব্র, এমন পরিস্থিতিতে হিট স্ট্রোক হওয়ার ঝুঁকি থাকে। জানবো

হিট স্ট্রোকের সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে আছে কারা??
হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে করণীয় কি?

হিট স্ট্রোকের সর্বোচ্চ
ঝুঁকি আছে কারা।

🔹শিশু।
🔹বয়স্ক ব্যক্তি।
🔹প্রতিবন্ধী ব্যক্তি।
🔹শ্রমজীবী ব্যক্তি যেমন:কৃষক,
রিক্সাচালক, নির্মাণশ্রমিক।
🔹অতিরিক্ত ওজন থাকা ব্যক্তি।
🔹শারীরিকভাবে অসুস্থ, বিশেষত হৃদরোগ
বা উচ্চ রক্তচাপ থাকা ব্যক্তির।

গরমে হতে পারে হিট স্ট্রোক,
সতর্ক হোন নিরাপদে থাকুন।

🌞দিনের বেলায় যথাসম্ভব বাইরে বের হওয়া থেকে
বিরত থাকুন, রোদ এড়িয়ে চলুন।
🌞বাইরে বের হলে ছাতা, টুপি/ক্যাপ বা কাপড় দিয়ে
মাথা যথাসম্ভব ঢেকে রাখুন।
🌞হালকা রঙের, ঢিলেঢালা এবং সম্ভব হলে
সুতির জামা পরুন।
🌞প্রচুর পরিমাণে বিশুদ্ধ পানি পান করুন।
🌞সহজে হজম হয় এমন খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন
এবং বাসি, খোলা খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
🌞দিনের বেলায় একটানা শারীরিক পরিশ্রম করা থেকে
বিরত থাকুন।
🌞সম্ভব হলে একাধিকবার পানির ঝাপটা নিন,
বা গোসল করুন।
🌞প্রস্রাবের রঙের দিকে নজর রাখুন,তা হলুদ বা গাঢ় হলে
অবশ্যই পানি পানের পরিমাণ বাড়ান।
🌞ঘরের পরিবেশ যেন অতিরিক্ত গরম বা ভ্যাপসা না হয়,
সেদিকে খেয়াল রাখুন।
🌞বেশি অসুস্থ বোধ হলে দ্রুত নিকটস্থ চিকিৎসকের
পরামর্শ নিন।

 #ইসবগুল_প্লাস৮টি কঠিন রোগ থেকে মুক্তি দিবে ইবনে সিনার ইসবগুল প্লাস(ইসবগুল +সোনামুখি পাতা=৩ঃ১)!!!!ইসবগুলের ভুষি মানব দেহ...
17/09/2023

#ইসবগুল_প্লাস
৮টি কঠিন রোগ থেকে মুক্তি দিবে ইবনে সিনার ইসবগুল প্লাস(ইসবগুল +সোনামুখি পাতা=৩ঃ১)!!!!

ইসবগুলের ভুষি মানব দেহের জন্য অনেক উপকারি। ইসুবগুলের ভুষি যে সব রোগের দূরীকরণে সাহায্য করে তার মধ্যে আছে ঃঃ------
১. কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে
২. ডায়রিয়া প্রতিরোধে
৩. অ্যাসিডিটি প্রতিরোধে
৪. ওজন কমাতে
৫. হজমক্রিয়ার উন্নতিতে
৬. হৃদস্বাস্থ্যের সুস্থতায়
৭. পাইলস প্রতিরোধে
৮. ডায়াবেটিস প্রতিরোধে
-- ইত্যাদি সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

ইসবগুল বা psyllium husk বাংলাদেশ, ভারত সহ অনেক দেশেই এটি বেশ পরিচিত।এটি আভ্যন্তরীণ পাচন তন্ত্রের সমস্যার ঘরোয়া চিকিৎসা ও প্রতিকারের জন্য বেশ উপকারী।তবে এই সাদা ভুষিটির উপকারিতা শুধুমাত্র হজমতন্ত্রের মাঝেই সীমিত নয়। এর অনেক ধরনের উপকারিতা রয়েছে। চলুন তাহলে একে একে জেনে নিই ইসবগুলের উপকারিতা-

১. কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণেঃ
ইসবগুলে থাকে কিছু অদ্রবণীয় ও দ্রবণীয় খাদ্যআঁশের চমৎকার সংমিশ্রণ যা কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য খুব ভালো ঘরোয়া উপায় হিসেবে কাজ করে।এটি পাকস্থলীতে গিয়ে ফুলে ভেতরের সব বর্জ্য পদার্থ বাইরে বের করে দিতে সাহায্য করে।

প্রাকৃতিকভাবে জলগ্রাহী হওয়ার কারনে পরিপাকতন্ত্র থেকে পানি গ্রহণ করে মলের ঘনত্বকে বাড়িয়ে দিয়ে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ২ চামচ ইসবগুল এক গ্লাস কুসুম গরম পানি বা দুধের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন ঘুমাতে যাবার আগে পান করে নিন।

২. ডায়রিয়া প্রতিরোধেঃ
যদিও শুনলে অবাক লাগে, ইসবগুল একই সাথে ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দুটিই প্রতিরোধ করতে সক্ষম। ডায়রিয়া প্রতিরোধে ইসবগুল দইয়ের সাথে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।কারন দইয়ে থাকা প্রোবায়োটিক পাকস্থলীর ইনফেকশন সারায় এবং ইসবগুল তরল মলকে শক্ত করতে সাহায্য করে খুব কম সময়ের মাঝে ডায়রিয়া ভালো করতে পারে।

ডায়রিয়া প্রতিরোধে ২ চামচ ইসবগুল ৩ চামচ টাটকা দইয়ের সাথে মিশিয়ে খাবার পর খেতে হবে। এভাবে দিনে ২ বার খেলে বেশ কার্যকরী ফলাফল পাওয়া সম্ভব।

৩. অ্যাসিডিটি প্রতিরোধেঃ
বেশির ভাগ মানুষেরই অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকে আর ইসবগুল হতে পারে এই অবস্থার ঘরোয়া প্রতিকার।ইসগুল খেলে তা পাকস্থলীর ভেতরের দেয়ালে একটা প্রতিরক্ষা মূলক স্তর তৈরি করে যা অ্যাসিডিটির বার্ন থেকে পাকস্থলীকে রক্ষা করে। এছাড়া এটি সঠিক হজমের জন্য এবং পাকস্থলীর বিভিন্ন এসিড নিঃসরণে সাহায্য করে।

ইসবগুল অ্যাসিডিটিতে আক্রান্ত হওয়ার সময়টা কমিয়ে আনে। প্রতিবার খাবার পর ২ চামচ ইসবগুল আধা গ্লাস ঠাণ্ডা দুধে মিশিয়ে পান করুন। এটি পাকস্থলীতে অত্যাধিক এসিড উৎপাদন কমাতে সাহায্য করে অ্যাসিডিটির মাত্রা কমায়।

৪. ওজন কমাতেঃ
ওজন কমানোর উদ্দেশ্যকে সফল করতে ইসবগুল হচ্ছে উত্তম হাতিয়ার। এটি খেলে বেশ লম্বা সময় পেট ভরা থাকার অনুভূতি দেয় এবং ফ্যাটি খাবার খাওয়ার ইচ্ছাকে কমায়। এছাড়াও ইসবগুল কোলন পরিষ্কারক হিসেবেও পরিচিত।এটি পাকস্থলী থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে, হজম প্রক্রিয়াকে আরো বেশি কার্যকর করে স্বাস্থ্যবান থাকতে সাহায্য করে।

ভেষজ শাস্ত্র অনুযায়ী এটি পাকস্থলীর দেয়ালে যেসব বর্জ্য পদার্থ থাকে তা পরিষ্কার করতে সাহায্য করে যা অন্যান্য হজমজনিত সমস্যাও দূর করে। কুসুম গরম পানিতে ২ চামচ ইসবগুল ও সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে নিয়ে ভাত খাবার ঠিক আগে খেতে হবে। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খেলেও তা ওজন কমাতে সাহায্য করবে।

৫. হজমক্রিয়ার উন্নতিতেঃ
দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় খাদ্যআঁশে ভরপুর ইসবগুল হজম প্রক্রিয়াকে সঠিক অবস্থায় রাখতে সাহায্য করে।এটি শুধু পাকস্থলী পরিষ্কার রাখতেই সাহায্য করে না এটি পাকস্থলীর ভেতরের খাবারের চলাচলেও এবং পাকস্থলীর বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশনেও সাহায্য করে।তাই হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে নিয়মিতভাবে ইসবগুল খেতে পারেন।

এছাড়া মাঠা বা ঘোলের সাথে ইসবগুল মিশিয়ে খেতে পারেন ভাত খাওয়ার পরপরই। তবে একটা ব্যাপার খেয়াল রাখতে হবে তা হল ইসবগুল মিশিয়ে রেখে না দিয়ে সাথে সাথেই খেয়ে ফেলতে হবে।

৬. হৃদস্বাস্থ্যের সুস্থতায়ঃ
ইসবগুলে থাকা খাদ্যআঁশ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে যা আমাদেরকে হৃদরোগের থেকে সুরক্ষিত করে।হৃদরোগের সুস্থতায় ইসবগুল সাহায্য করে কারন এটি উচ্চ আঁশ সমৃদ্ধ এবং কম ক্যালরিযুক্ত। ডাক্তাররা সব সময় হৃদরোগ প্রতিরোধে এমন খাবারের কথাই বলে থাকেন।

এটি পাকস্থলীর দেয়ালে একটা পাতলা স্তরের সৃষ্টি করে যার ফলে তা খাদ্য হতে কোলেস্টেরল শোষণে বাধা দেয় বিশেষ করে রক্তের সিরাম কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। এছাড়াও এটি রক্তের অতিরিক্ত কোলেস্টেরল সরিয়ে দেয় যা থাকলে ধমনীতে ব্লকের সৃষ্টি হতে পারে। এর ফলে তা হৃদরোগ এবং কোরোনারী হার্ট ডিজিজ থেকে আমাদের রক্ষা করে। তাই হার্টকে সুস্থ রাখতে নিয়মিত ভাবে খাবারের ঠিক পরে বা সকালে ঘুম থেকে উঠে ইসবগুল খান।

৭. ডায়াবেটিস প্রতিরোধেঃ
ইসবগুল যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের জন্য খুবই ভালো। এটি পাকস্থলীতে যখন জেলির মত একটি পদার্থে রূপ নেয় তখন তা গ্লুকোজের ভাঙ্গন ও শোষণের গতিকে ধীর করে। যার ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে থাকে। খাবার পর নিয়মিত ভাবে দুধ বা পানির সাথে ইসবগুল মিশিয়ে পান করুন ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে।তবে দইয়ের সাথে মিশিয়ে খাবেন না এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে।

৮. পাইলস প্রতিরোধেঃ
প্রাকৃতিক ভাবে দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় খাদ্যআঁশে ভরপুর ইসবগুল যারা পায়ুপথে ফাটল এবং পাইলসের মত বেদনাদায়ক সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য উত্তম।

এটা শুধু পেট পরিষ্কার করতেই সাহায্য করেনা মলকে নরম করতে সাহায্য করে অন্ত্রের পানিকে শোষণ করার মাধ্যমে এবং ব্যাথামুক্ত অবস্থায় তা দেহ থেকে বের হতেও সাহায্য করে। এটি প্রদাহের ক্ষত সারাতেও সাহায্য করে। ২ চামচ ইসবগুল কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে ঘুমাতে যাবার আগে পান করুন।

সতর্কতাঃ
এটি শুধুমাত্র উল্লেখিত সমস্যা গুলোর ঘরোয়া সমাধান। যদি খুব বেশি গুরুতর অবস্থা হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

ইসবগুল কেনার সময় দেখে নিনঃ
ইসবগুল আমাদের দেশে বাজার থেকে শুরু করে সুপার মার্কেট সব জায়গাতেই বেশ সহজলভ্য। তবে কেনার আগে কিছু ব্যাপার অবশ্যই খেয়াল রাখবেন-

– প্যাকেটজাত ইসবগুল কিনুন

কখনোই খোলা ইসবগুল কিনবেন না সেগুলো নষ্ট ও ভেজাল থাকতে পারে যার ফলে এটি খেয়ে হয়তো ভালো ফলাফল নাও পেতে পারেন।

– আজকাল প্যাকেটজাত বিভিন্ন ধরনের কৃত্রিম স্বাদের ইসবগুল পাওয়া যায়। তবে ভালো ফলাফল পেতে গেলে এসব কৃত্রিম স্বাদের ইসবগুল না খেয়ে সাধারণ ইসবগুল খান।
বিভিন্ন দোকানে সাধারন ইসবগুলে কৃত্রিম স্বাদ ও রঙ যোগ করে বিশেষ কার্যকারিতার কথা বলে তা বিক্রয় করা হয় যা মূলত স্বাস্থ্যের জন্য খুবই খারাপ। তাই সাধারণ ইসবগুল খাওয়াই সবচেয়ে উত্তম।

অতিরিক্ত লেবু খেলে হতে পারে কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায় লেবু থেকে। এই ভিটামিন শরীরকে ...
16/09/2023

অতিরিক্ত লেবু খেলে হতে পারে কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া।
প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায় লেবু থেকে। এই ভিটামিন শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। তবে লেবুর উপকারিতা সম্পর্কে জানলেও লেবুর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সম্পর্কে আমরা জানি না অনেকেই।। হেলথলাইন ওয়েবসাইট বলছে, অতিরিক্ত পরিমাণে লেবু খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য বেশ ক্ষতিকর।


১। লেবু স্বাদে টক এবং এটি অম্লীয় প্রকৃতির। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লেবু বা লেবু পানি অতিরিক্ত পান করলে দাঁতের ক্ষতি হতে পারে।

২। অতিরিক্ত লেবু খেলে পেট ফাঁপা এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যাও দেখা দিতে পারে। লেবু এবং অন্যান্য সাইট্রাস ফলে অ্যাসিড রিফ্লাক্স হতে পারে। যাদের গ্যাসের সমস্যা আছে তাদের জন্য লেবু পানি পান করা ক্ষতিকারক।

৩। অতিরিক্ত অ্যাসিডিক উপাদানের কারণে পেটে আলসার দেখা দিতে পারে। তাই লেবু খাওয়া আলসার রোগীদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

৪। অতিরিক্ত লেবু খেলে মুখে ঘা হওয়ার সমস্যা হতে পারে।

৫। সাইট্রাস ফল খাওয়া মাইগ্রেনকে ট্রিগার করতে পারে।

প্রতিদিন লেবু খাওয়ার উপকারিতা।গরমে যখন তীব্র দাবদাহে ক্লান্ত, ঠিক তখনই এক গ্লাস লেবুর শরবত হলে প্রাণটা জুরিয়ে যায়। শুধু ...
16/09/2023

প্রতিদিন লেবু খাওয়ার উপকারিতা।

গরমে যখন তীব্র দাবদাহে ক্লান্ত, ঠিক তখনই এক গ্লাস লেবুর শরবত হলে প্রাণটা জুরিয়ে যায়। শুধু শরবত হিসেবেই নয়, ওজন কমাতেও অনেকেই সকালে লেবুর শরবত খান। কিন্তু জানেন কি লেবুর শরবত শুধু ওজন কমানো নয়, আরও অনেক উপকার পাচ্ছেন আপনি?

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো থেকে শুরু করে পেট পরিষ্কার রাখার মতো প্রচুর উপকার করে লেবু। এছাড়াও লেবুর রসের দারুণ কিছু উপকার রয়েছে। জেনে নিন কী কী কাজে লাগে এই সহজলভ্য ফলের রস-

১। লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। একে অ্যাসকরবিক অ্যাসিডও বলা হয়। লেবুর রস কোলাগেন তৈরিতে সাহায্য করে। চামড়ায় ভাঁজ পড়া থেকে রক্ষা করে এই কোলাগেন। বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না এই কোলাগেন।

২। ভিটামিন বি কমপ্লেক্সে থাকা থিয়ামিন ও রিবোফ্লাবিন শরীরে এনার্জি তৈরি করে। শরীরে কোষের বৃদ্ধি ও কোষকে কার্যক্ষম করে তুলতে সাহায্য করে লেবুর রস।

৩। খাবারে থাকা সালমোনেলা জীবাণুকে মারতে সাহায্য করে লেবুর রস। এই লেবুর রসের সঙ্গে অল্প ভিনিগার মিশিয়ে বাথরুমে ঢাললে ১৫ মিনিটে তা পরিষ্কার হয়ে যায়।

৪। লেবুতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে ক্যানসার হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে। লিভার, হাড়, স্টমাক, ব্রেস্ট ও কোলন ক্যানসার থেকে রক্ষা করে লেবুর রসের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।

৫। হার্টের রোগ সারাতেও কার্যকরী লেবুর রসে থাকা ফ্ল্যাভানয়েডস। শরীরের রক্ত থেকে ফ্যাট ও মিষ্টি দূর করতে সাহায্য করে এটি।

৬। মাড়ি থেকে রক্ত পরা, ফুলে যাওয়া এমন নানা কাজে আসে লেবুর রস। লেবুতে থাকা ভিটামিন সি দাঁতের মাড়িকে রক্ষা করে।

মাথা ব্যথায় টাফনিল(Tafnil) ওষুধটি কথায় কথায় ব্যবহার করবেন না।কারন দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।১...
16/09/2023

মাথা ব্যথায় টাফনিল(Tafnil) ওষুধটি কথায় কথায় ব্যবহার করবেন না।কারন দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।
১.কিডনি ফেইলিউর হতে পারে।

২.হার্ট এটাকের ঝুঁকি বাড়ে

৩.গ্যাস্টিকের আলসার থাকলে এটি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বাড়ায়

৪.এজমা রোগীদের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বাড়িয়ে দেয়।তাই এজমা রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার নিষেধ।

ডা.মাহামুদুল ইসলাম চৌধুরী
এমবিবিএস,বিসিএস স্বাস্থ্য

(বি:দ্র: নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন মারনঘাতি হতে পারে।)

Address


Telephone

+8801309334005

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when TAQWA CARE posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to TAQWA CARE:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram