Dr.Gazi Salahuddin's Colorectal and Laparoscopic Centre

Dr.Gazi Salahuddin's Colorectal and Laparoscopic Centre Discussions about Piles, A**l Fissure, Fistula, Colorectal Cancer etc. and their treatment

Discuss about colorectal diseases as Piles, A**l Fissure, Fistula, and A**l Abscess. Articles and real life surgery experiences by Dr. Gazi Muhammad Salahuddin will be share in this page. If you want to ask Question about your Colorectal Disease, Please use the Question asking page of our website : http://drgmsalahuddin.com/?page_id=141

26/06/2025

আজ অলোচনা করব কলোরেক্টাল ক্যান্সার সম্পর্কে।

কলোরেক্টাল ক্যান্সার (Colorectal Cancer) হল বৃহদান্ত্র (colon) ও মলদ্বার (rectum)-এ সৃষ্ট এক ধরনের ক্যান্সার। এটি বিশ্বজুড়ে ক্যান্সারের একটি সাধারণ(কমন) এবং গুরুতর রূপ।

কলোরেক্টাল ক্যান্সার কী?

কলোরেক্টাল ক্যান্সার হলো এমন একধরনের ক্যান্সার যা কোলন বা রেকটামের অভ্যন্তরীণ দেয়ালে গঠিত কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি থেকে শুরু হয়। ধীরে ধীরে এটি টিউমারে পরিণত হয় এবং শরীরের অন্যান্য অংশেও ছড়িয়ে পড়তে পারে।

কেন হয়? (কারণসমূহ)

১. বয়স: ৫০ বছরের বেশি বয়সীদের বেশি দেখা যায়।তবে, যে কোন বয়সেই হতে পারে।
২. জেনেটিক্স: পরিবারে কারও থাকলে ঝুঁকি বাড়ে।
৩. পলিপস: কোলনের ভিতরে থাকা নিরীহ পলিপ সময়ের সাথে ক্যান্সারে রূপ নিতে পারে।
4. খাদ্যাভ্যাস: বেশি চর্বিযুক্ত, কম আঁশযুক্ত খাবার।
5. ধূমপান ও অ্যালকোহল: দীর্ঘদিন ধূমপান বা অ্যালকোহল গ্রহণ।
6. স্থূলতা (অধিক মোটা) ও অলস জীবনধারা
7. আন্ত্রিক রোগ: যেমন Ulcerative Colitis বা Crohn’s Disease।

লক্ষণসমূহ:

কলোরেক্টাল ক্যান্সার প্রাথমিক অবস্থায় লক্ষণহীন হতে পারে। তবে সাধারণ লক্ষণগুলো হল:
• মলের সঙ্গে রক্ত যাওয়া
• ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য বারবার হওয়া
• পেট ব্যথা, গ্যাস বা ফাঁপা ভাব
• হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া
• ক্লান্তি বা দুর্বলতা
• মলের আকৃতি বা রঙে পরিবর্তন
• মল ত্যাগের পরেও মল বাকি থাকার অনুভূতি

পরীক্ষা ও নিরীক্ষা:

১. স্টুল টেস্ট: মলের মধ্যে রক্ত খোঁজার জন্য।
২. কলনোস্কপি: কোলনের অভ্যন্তর দেখার জন্য ক্যামেরাযুক্ত নল ঢোকানো হয়।
3. সিগময়েডোস্কপি: কোলনের নিচের অংশ পরীক্ষা।
4. CT Colonography (Virtual Colonoscopy)
5. বায়োপসি: টিস্যু সংগ্রহ করে পরীক্ষাগারে ক্যান্সার কোষ আছে কিনা দেখা হয়।
6. CT বা MRI স্ক্যান: ক্যান্সার ছড়িয়েছে কিনা দেখতে।

চিকিৎসা:

চিকিৎসার ধরন নির্ভর করে ক্যান্সারের স্টেজ, অবস্থান ও রোগীর স্বাস্থ্যগত অবস্থা অনুযায়ী।

১. সার্জারি:
• ক্যান্সার আক্রান্ত অংশ কেটে ফেলা হয়।
• প্রয়োজনে কোলোস্টমি করা হয়।

২. কেমোথেরাপি:
• ক্যান্সার কোষ ধ্বংসের জন্য ওষুধ প্রয়োগ।

৩. রেডিওথেরাপি:
• ক্যান্সার কোষ ধ্বংসের জন্য রেডিয়েশন ব্যবহার।

৪. টার্গেটেড থেরাপি:
• নির্দিষ্ট কোষ বা প্রোটিনকে লক্ষ্য করে চিকিৎসা।



প্রতিরোধের উপায়:

✅ সঠিক খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা (আঁশযুক্ত খাবার, ফলমূল, শাকসবজি)
✅ ধূমপান ও অ্যালকোহল পরিহার
✅ নিয়মিত ব্যায়াম
✅ স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা
✅ ৫০ বছর বয়সের পর নিয়মিত স্ক্রিনিং
✅ পলিপ থাকলে তা নিয়মিত ফলোআপ ও প্রয়োজনে অপসারণ
✅ পারিবারিক ইতিহাস থাকলে আগে থেকে সতর্ক থাকা

উপসংহার:

কলোরেক্টাল ক্যান্সার যদি প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়ে, তবে চিকিৎসার সফলতার হার অনেক বেশি। তাই নিয়মিত স্ক্রিনিং ও সচেতনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

Thanks for being a top engager and making it on to my weekly engagement list! 🎉Muzahid Hussain Riad, HM Arman, Nusraat K...
30/05/2025

Thanks for being a top engager and making it on to my weekly engagement list! 🎉

Muzahid Hussain Riad, HM Arman, Nusraat Khan, Nasir Uddin, আমির হোসেন, Nahida Ahmed Prodhan, Mir Shahid, Selim Osman

18/05/2025

এনাল ফিশার (A**l Fissure) হলো মলদ্বারের (a**s) ভেতরের দিকে ছোট একটি চির ধরার (ছিঁড়ে যাওয়ার) সমস্যা, যা মলত্যাগের সময় ব্যথা ও রক্তপাত সৃষ্টি করে।
ক্ষত বা আলসার ও বলা যেতে পারে।

কেন হয় (কারণ):

১. কঠিন মলত্যাগ ও কোষ্ঠকাঠিন্য – অতিরিক্ত চাপ পড়লে মলদ্বারে চির ধরতে পারে
২. ডায়রিয়া – দীর্ঘ সময় তরল মলত্যাগও ক্ষতি করতে পারে
৩. প্রসবকালীন চাপ – নারীদের মধ্যে সন্তান প্রসবের সময়
৪. অতিরিক্ত মলত্যাগের চাপ
৫. আঘাত বা ইনফেকশন
৬. অন্যান্য রোগ – যেমন: ক্ৰোন’স ডিজিজ, টিউবারকুলোসিস(টিবি)

---

লক্ষণ:

মলত্যাগের সময় তীব্র ব্যথা (ছুরির মতো)

মলত্যাগের পরে কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত জ্বালাপোড়া

টিস্যুতে বা পায়খানায় লাল রঙের রক্ত

মলদ্বারে চুলকানি বা ফোলা

কিছু ক্ষেত্রে ফিশারের জায়গায় ছোট চাকা (Sentinel pile) তৈরি হয়

---

প্রতিকার ও চিকিৎসা:

প্রাকৃতিক ও বাসায় চিকিৎসা:

কোষ্ঠকাঠিন্য এড়ানো – আঁশযুক্ত খাবার (সবজি, ফল, শস্য)

পর্যাপ্ত পানি পান

হালকা গরম পানিতে বসা (সিটজ বাথ) দিনে ২-৩ বার, ১৫-২০ মিনিট

মল নরম রাখার ওষুধ যেমন ল্যাকটুলোজ

ব্যথা উপশমে মলদ্বারে লবণ মিশ্রিত পানিতে ধোয়া ও টপিক্যাল অয়েন্টমেন্ট ব্যবহার

পরামর্শ:

ফিশার এক সপ্তাহের বেশি থাকলে বা ঘন ঘন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে

একে অবহেলা করলে এটি ক্রনিক ফিশার হয়ে যেতে পারে

15/05/2025

পিত্তথলির পাথর কি, কেন হয় ও প্রতিকার:

পিত্তথলির পাথর (Gallstones) হলো পিত্তথলিতে তৈরি হওয়া কঠিন কণিকা বা পাথরের মতো গঠন, যা সাধারণত পিত্তরসের উপাদান থেকে তৈরি হয়। পিত্তরস লিভার থেকে উৎপন্ন হয়ে খাবার হজমে সাহায্য করে।

---

কেন পিত্তথলির পাথর হয়:

১. পিত্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল:
লিভার যদি খুব বেশি কোলেস্টেরল উৎপন্ন করে, তা পিত্তে জমে পাথরে রূপ নিতে পারে।

২. পিত্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেশি হওয়া:
হিমোগ্লোবিন ভাঙনের ফলে বিলিরুবিন উৎপন্ন হয়। লিভারে বা রক্তে কোনো রোগ (যেমন: হিমোলাইটিক অ্যানিমিয়া) থাকলে বিলিরুবিন বেড়ে যেতে পারে।

৩. পিত্তথলির ঠিকভাবে খালি না হওয়া:
এতে পিত্ত জমে থাকে ও পাথর তৈরি হতে পারে।

৪. অতিরিক্ত ওজন, দ্রুত ওজন কমানো বা দীর্ঘসময় না খাওয়া।

---

পিত্তথলির পাথরের লক্ষণ:

পেটের ডান দিকে বা মাঝখানে তীব্র ব্যথা (বিশেষ করে খাবারের পর)

বমি বমি ভাব বা বমি

হজমে সমস্যা, ফাঁপা ভাব

জ্বর বা তাপমাত্রা (সংক্রমণ হলে)

চোখ ও চামড়া হলুদ হওয়া (জন্ডিস, যদি পাথর নালী বন্ধ করে)

---

প্রতিরোধের উপায়:

১. সুষম ও নিয়মিত খাদ্যগ্রহণ:
উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন, আঁশযুক্ত খাবার খান।

২. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা:
হঠাৎ করে বেশি ওজন কমানো ঠিক নয়।

৩. নিয়মিত শরীরচর্চা:
দৈনিক অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা বা ব্যায়াম করুন।

৪. পর্যাপ্ত পানি পান:
শরীর ও পাচনতন্ত্র ঠিক রাখতে পানি খুব জরুরি।

৫. নিয়মিত খাবার গ্রহণ:
দীর্ঘ সময় উপোস না থেকে নিয়মিত খাবার খান।

---

যদি লক্ষণ দেখা যায়, তবে আল্ট্রাসনোগ্রাম বা চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। বড় বা জটিল পাথর হলে অস্ত্রোপচার প্রয়োজন হতে পারে।

14/05/2025

পাইলস রোগীর সচেতনতা বার্তা

পাইলস বা অর্শ্বরোগ একটি সাধারণ কিন্তু অস্বস্তিকর সমস্যা, যা মূলত মলদ্বারের ভেতর বা বাইরে রক্তনালির ফোলাভাবের কারণে হয়ে থাকে। এই রোগে অনেক সময় রক্তপাত, ব্যথা, চুলকানি ও মলত্যাগে কষ্ট হতে পারে।

যা মেনে চলা জরুরি:
1. ফাইবারযুক্ত খাবার খাওয়া – শাকসবজি, ফলমূল ও সম্পূর্ণ শস্য বেশি খান।
2. পর্যাপ্ত পানি পান করুন – প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন।
3. মলত্যাগে চাপ না দেওয়া – দীর্ঘসময় ধরে টয়লেটে বসে থাকা বা অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করা থেকে বিরত থাকুন।
4. নিয়মিত ব্যায়াম করুন – হালকা হাঁটা বা সহজ ব্যায়াম রক্ত চলাচল সচল রাখে।
5. মলত্যাগের অভ্যাস ঠিক রাখুন – নিয়মিত ও সময়মতো মলত্যাগের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
6. অতিরিক্ত মশলাদার খাবার ও ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুন – এসব খাবার পাইলস বাড়িয়ে দিতে পারে।

চিকিৎসকের পরামর্শ নিন:
পাইলস দীর্ঘস্থায়ী হলে বা রক্তপাত বেশি হলে দেরি না করে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। নিজের গোপন রোগ মনে করে লজ্জা না পেয়ে সচেতন হন, সুস্থ থাকুন।

10/05/2025

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

একজন (মহিলা)কম্পিউটার অপারেটর কাম রিসেপশনিস্ট (খন্ডকালিন) নিয়োগ দেয়া হবে।
প্রার্থীকে অবশ্যই কম্পিউটার চালনায় দক্ষ হতে হবে।
আগ্রহী প্রার্থীর নিকট হতে জীবন বৃত্তান্তসহ দরখাস্ত আহবান করা হচ্ছে।
ঠিকানা: drgmsu@yahoo.com
শেষ তারিখ : ৩০/০৫/২০২৫

23/04/2025

নিয়মিত রুগী দেখছেন।

Discussions about Piles, A**l Fissure, Fistula, Colorectal Cancer etc. and their treatment

31/03/2025

নিয়মিত রোগী দেখছেন।

31/03/2025

ঈদ মুবারক
সবাইকে পবিত্র ঈদ উল ফিতর এর শুভেচ্ছা।

সবাইকে মহান বিজয় দিবস এর শুভেচ্ছা।
16/12/2024

সবাইকে মহান বিজয় দিবস এর শুভেচ্ছা।

প্রতিরোধের এখনই সময়....
21/11/2024

প্রতিরোধের এখনই সময়....

Address

Narayanganj

Opening Hours

Monday 18:00 - 21:00
Wednesday 18:00 - 21:00
Thursday 18:00 - 21:00
Saturday 18:00 - 21:00
Sunday 18:00 - 21:00

Telephone

+8801989734847

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Gazi Salahuddin's Colorectal and Laparoscopic Centre posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Gazi Salahuddin's Colorectal and Laparoscopic Centre:

Share

Category