মৃধা ন্যাচারাল মেডিকেল হল /Mridha Natural Medical Hall

  • Home
  • Bangladesh
  • Narsingdi
  • মৃধা ন্যাচারাল মেডিকেল হল /Mridha Natural Medical Hall

মৃধা ন্যাচারাল মেডিকেল হল /Mridha Natural Medical Hall মানসম্মত ও প্রকৃত চিকিৎসা সেবা পৌঁছে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।
সিরিয়ালের জন্য 01703309270

একজন গর্ভবতী মায়ের গর্ভাবস্থায় ফিটাল গ্রথের জন্য যে ৬ টি খাবার প্রয়োজন ---১। ফলিক এসিড - যা পাওয়া যাবে শাক থেকে।২। আয়রন ...
10/04/2025

একজন গর্ভবতী মায়ের গর্ভাবস্থায় ফিটাল গ্রথের জন্য যে ৬ টি খাবার প্রয়োজন ---
১। ফলিক এসিড - যা পাওয়া যাবে শাক থেকে।
২। আয়রন - যা পাওয়া যাবে ব্রকলি, পেয়ারা, কাচা কলা, বাদাম ইত্যাদি থেকে।
৩। ভিটামিন সি - যা পাওয়া যাবে লেবু, কমলা, মালটা ইত্যাদি থেকে।
৪। ও মেগা ৩ ফ্যাটি এসিড - যা পাওয়া যাবে মাছ থেকে।
৫। ক্যালসিয়াম - যা পাওয়া যাবে দুধ থেকে।
৬। ভিটামিন ডি - যা পাওয়া যাবে ডিম থেকে।
Ruhul Amin Mridha

আসসালামু আলাইকুম আপনাদের জন্য স্বাস্থ্যসেবা মুলক "স্বাস্থ্য জিজ্ঞাসা " শিরোনামে পোস্ট করবো।  সেখানে আপনাদের যে কোনো সমস্...
06/04/2025

আসসালামু আলাইকুম
আপনাদের জন্য স্বাস্থ্যসেবা মুলক "স্বাস্থ্য জিজ্ঞাসা " শিরোনামে পোস্ট করবো। সেখানে আপনাদের যে কোনো সমস্যার কথা আমাদের জানাতে পারবেন। আমরা আপনাদের সমস্যার সমাধান দেয়ার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।

17/12/2024

ডিসেম্বর প্রায় শেষের দিকে পরীক্ষার পরেই আপনার আদরের সন্তানের খৎনা করাবেন ভাবছেন।
নিশ্চয়ই ভাবছেন কোথায় কিভাবে খৎনা কতাবেন? তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য।

আপনার আদরের সন্তানের ব্যাথা মুক্ত সর্বাধুনিক খৎনা করাতে আমাদের কাছে রয়েছে ডিভাইস কসমেটিকস খৎনা।
এতে রয়েছে সম্পুর্ন রক্তপাত বিহীন, সেলাই ও বেন্ডেজ বিহীন, ব্যাথা মুক্ত খৎনা করানোর সুযোগ।

আপনার আদরের সন্তানের গোসল, খাওয়া-দাওয়া, ও খেলা-ধুলাতে কোনো রকম সমস্যা হবেনা।
আপনি পাবেন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের মাধ্যমে শতভাগ নিরাপদ এবং সুরক্ষিত খৎনা।

আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
মৃধা ন্যাচারাল মেডিকেল হল, মোল্লা শপিংমল, সদর রোড, শিবপুর, নরসিংদী।
মোবাইল 01703309270, 01876446065

আপনার সন্তানকে সুস্থ স্বাভাবিক এবং মানসম্মত মুসলমানি করান_দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকুন আপনি।আপনি যদি চান আপনার সন্তান যেনো ব্য...
11/11/2024

আপনার সন্তানকে সুস্থ স্বাভাবিক এবং মানসম্মত মুসলমানি করান_দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকুন আপনি।
আপনি যদি চান আপনার সন্তান যেনো ব্যাথা না পায়, রক্তপাত না হয়, প্রথম দিন থেকেই পেন্ট পরে খেলতে পারে, সাইকেল চালাতে পারে তাহলে তাকে ডিভাইস কসমেটিকস খৎনা করান।
শিবপুর তথা নরসিংদীতে আমরা প্রথম আধুনিক ও ডিজিটাল পদ্ধতির ডিভাইস কসমেটিকস খতনা করে থাকি। আপনার সন্তান ভাল থাকলে ভাল থাকবেন আপনি। সুন্দর হক আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎ।
যোগাযোগ করুন মৃধা ন্যাচারাল মেডিকেল হল, মোল্লা শপিংমল, জনতা ব্যাংকের পুর্ব পাশে, সদর রোড, শিবপুর, নরসিংদী
মোবাইল 01703-309270 01876446065

 #প্রতিদিন_ডিম_খাওয়া_ভালো_না_মন্দ‘সুপারফুড’ শব্দটা আধুনিক ডায়েটে পরিচিত শব্দ। সুপারফুডের মধ্যে ডিম অন্যতম। ডিমে উচ্চ মান...
06/11/2024

#প্রতিদিন_ডিম_খাওয়া_ভালো_না_মন্দ

‘সুপারফুড’ শব্দটা আধুনিক ডায়েটে পরিচিত শব্দ। সুপারফুডের মধ্যে ডিম অন্যতম। ডিমে উচ্চ মানসম্পন্ন আমিষের সঙ্গে বিভিন্ন রকম ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান থাকে, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। আবার এই ডিমই কখনো কখনো ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অনেকেরই মনে প্রশ্ন, রোজ কি ডিম খাওয়া যাবে? আসুন জেনে নিই, প্রতিদিন ডিম খাওয়া ভালো, নাকি মন্দ।

#ডিমের_পুষ্টি_উপাদান
একটি বড় আকারের ডিমে প্রায় ৭৮ ক্যালরি, ৬ গ্রাম প্রোটিন ও ৫ গ্রাম চর্বি থাকে। ভিটামিন এ থাকে ৮ শতাংশ, ৬ শতাংশ ফোলেট, ১৫ শতাংশ বি৫ বা প্যানটোথেনিক অ্যাসিড, ২৩ শতাংশ বি১২, ২০ শতাংশ বি২। এ ছাড়া আছে ফসফরাস, সেলেনিয়াম, ভিটামিন ডি, ই, বি৬, ক্যালসিয়াম ও জিংক। এখন তো ডিমে ওমেগা-৩-ও যুক্ত করা থাকে।

#শিশুকে_কখন_থেকে_ডিম_খেতে_দেওয়া_যাবে

মায়েরা নবজাতক শিশুদের খাবারের ধরন নিয়ে দুশ্চিন্তা ও দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকেন। আমরা জানি, ছয় মাস পর্যন্ত মায়ের দুধই শিশুর জন্য পূর্ণাঙ্গ খাবার। ছয় মাস বয়সের পর শিশুকে বাড়তি খাবার দিতে হয়। এ সময়ে কী খাওয়াবেন বা কী পরিমাণে খাওয়াবেন, কী দিয়ে শুরু করবেন—তা অনেক মা বুঝতে পারেন না। অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে, ডিম দিলে অ্যালার্জি বা পেট খারাপ হবে কি না কিংবা শিশুর খাবারে ডিম যোগ করবেন কখন থেকে। এ বিষয়ে পাঁচজন পাঁচ রকম মতামত দিয়ে থাকেন। ডিম একটি সুপার ফুড। শিশুর মানসিক বিকাশ ও শরীর গঠনে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ খাবার।

#কী_পরিমাণ_ডিম_দেবেন

ডিম একটি প্রোটিনজাতীয় খাবার। একটি মাঝারি আকারের ডিম থেকে ৬-৭ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়। জন্মের সময় একটি বাচ্চার ওজন তিন কেজি হলে, ছয় মাস বয়স শেষে বাচ্চার ওজন হওয়া উচিত আট কেজি। এমন ওজনের একটি শিশুর দিনে প্রায় ১৪.৫ গ্রাম প্রোটিন দরকার। এ চাহিদার প্রায় ৪০ শতাংশ শিশু মায়ের বুকের দুধ থেকে পেয়ে থাকে। ৮-৯ গ্রাম প্রোটিন বাড়তি খাবারের মাধ্যমে সরবরাহ করতে হয়। এ অবস্থায় শিশুকে সারা দিনে একটা ডিম দিলে সে প্রায় ৭ গ্রাম প্রোটিন পেয়ে যাবে। সে ক্ষেত্রে অন্য কোনো প্রোটিনজাতীয় খাবার দেওয়া যাবে না। তাই সম্পূর্ণ প্রোটিন ডিম থেকে না দিয়ে, মাছ–মাংস ও ডাল থেকেও দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে ছয় মাস বয়স থেকে সম্পূর্ণ ডিম না দেওয়া উচিত। অর্ধেক ডিম থেকে ৩-৩.৫ গ্রাম প্রোটিন পাবে। দুপুর ও রাতে ১০ গ্রাম করে মাছ–মাংস দিলে সেখান থেকে প্রায় ৪ গ্রাম প্রোটিন পাবে। বাকি ১-২ গ্রাম প্রোটিন ডাল ও সবজি থেকে পাবে। তাই ছয় মাস থেকে শিশুর খাবারে অর্ধেক ডিম কুসুমসহ দেওয়া যাবে। দেশি মুরগির ডিম আকারে ছোট হয়। একটা দেশি মুরগির ডিমে ৩-৩.৫ গ্রাম প্রোটিন থাকে। তাই ছয় মাস বয়সে বাচ্চার ওজন আট কেজি হলে, একটা সম্পূর্ণ দেশি মুরগির ডিম দেওয়া যাবে।

াস_বয়সে_সম্পূর্ণ_ডিম

শিশুর বৃদ্ধি যদি ঠিক থাকে, তবে ৯ মাস বয়সের পরই সম্পূর্ণ ডিম দেওয়া যাবে। কারণ, ৯ মাস বয়সে শিশুর ওজন ১০ কেজি হলে, ওজন অনুযায়ী একটা সম্পূর্ণ ডিম খেতে পারবে। তখন দিনে বাচ্চার প্রোটিনের চাহিদা হবে প্রায় ১৮ গ্রাম।
#কেন_প্রতিদিন_খাবেন?
ডিমে থাকা ভিটামিন-এ দৃষ্টিশক্তি হারানোর আশঙ্কা কমায়।
ডিমের ফোলেট, বি৬, বি১২ রক্তশূন্যতা হতে দেয় না। ভিটামিন ই অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, যা আমাদের তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে ও বিভিন্ন ক্যানসার প্রতিরোধেও উপকারী।
ডিমের ভিটামিন ডি হাড় ও পেশি মজবুত করে।

অনেকের প্রশ্ন থাকে, ডিমে কোলেস্টেরল থাকে, তাই ডিম # খাওয়া যাবে কি না? ডিমের কুসুমে প্রায় ১৮৬ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল থাকে, যার মধ্যে বেশির ভাগ এইচডিএল বা ভালো কোলেস্টেরল। প্রতিদিন আমাদের এর চেয়ে বেশি কোলেস্টেরল প্রয়োজন হয়। তাই প্রতিদিন একটি বা দুটি ডিমের কুসুম শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়; বরং উপকারী।

ডিমের সাদা অংশে অ্যালবুমিন ও শরীরের জন্য অপরিহার্য অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে, যা পেশি তৈরি, ওজন ও রক্তাচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে প্রয়োজনীয়। প্রতিদিনের প্রোটিনের উৎস হিসেবে ডিম সবচেয়ে সহজলভ্য ও তুলনামূলক সস্তা।

াওয়া_নিষেধ
এত কথার মধ্যে কিছু মন্দ কথাও আছে। এই ডিমে যদি আমরা প্রাণিজ চর্বি যোগ করি (যেমন মাখন ও ঘি), তাহলে এর ক্যালরি অনেক বেড়ে যায় ও স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে পড়ে। এ কারণে সবচেয়ে ভালো হলো সেদ্ধ এবং অলিভ অয়েল বা উদ্ভিজ্জ তেলে রান্না করা ডিম।

কিডনি রোগীদের প্রোটিন একটু হিসাব করে খেতে হয়। তাই কিডনি রোগীরা দিনে একটির বেশি ডিম খেতে পারবেন না।
অনেকের ডিমে অ্যালার্জি থাকে, তাঁদের ক্ষেত্রে ডিমটা বাদ দিতে হবে।
কাজেই ডিমের মন্দ দিকের চেয়ে ভালো দিকই বেশি, তাই প্রতিদিন নাশতায় একটা ডিম অবশ্যই থাকা উচিত।

🎊খৎনা যেন আপনার সন্তানের জীবনের দুঃসহ স্মৃতি না হয়। আধুনিক পদ্ধতিতে খৎনা হোক ব্যথামুক্ত সহজ, নিরাপদ ও ঝুকিমুক্ত। সারা ব...
15/01/2023

🎊খৎনা যেন আপনার সন্তানের জীবনের দুঃসহ স্মৃতি না হয়। আধুনিক পদ্ধতিতে খৎনা হোক ব্যথামুক্ত সহজ, নিরাপদ ও ঝুকিমুক্ত। সারা বিশ্বে জনপ্রিয় অত্যাধুনিক ডিভাইস কসমেটিক খৎনা এখন শিবপুরে। শিবপুরে আমরাই প্রথম। কিভাবে করা হয় তা বিস্তারিত জানতে ডায়াল করুন- 📞 01703-309270

20/12/2022
কী করি, নাক ডাকিনারী-পুরুষনির্বিশেষে প্রায় ৪৫ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষেরই নাক ডাকার সমস্যা আছে। মাঝবয়সী ও বয়স্ক পুরুষের ...
18/11/2022

কী করি, নাক ডাকি

নারী-পুরুষনির্বিশেষে প্রায় ৪৫ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষেরই নাক ডাকার সমস্যা আছে। মাঝবয়সী ও বয়স্ক পুরুষের এ সমস্যা বেশি। ঘুম যখন হালকা থেকে গভীরে প্রবেশ করে, তখন মুখের তালুর পেশি, জিব ও গলা শিথিল হয়ে শ্বাসনালিকে আংশিকভাবে ব্লক করে নাক ডাকার অবস্থা সৃষ্টি করে। নাক ডাকাকে আমরা বড় সমস্যা মনে করি না কিন্তু এরই অন্য রূপ হলো অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া, যা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা।

নাক ডাকার প্রবণতা
যাঁদের মুখ, সাইনাসের অকৃতিগত সমস্যা আছে, নাকের হাড় বাঁকা, সাইনাসে প্রদাহ, অ্যালকোহল সেবন, অ্যালার্জি, ঠান্ডা লাগার প্রবণতা, অতিরিক্ত ওজন আছে, তাঁরা ঝুঁকিতে আছেন। শিশুদের ক্ষেত্রে এডেনয়েড গ্রন্থি বড় হয়ে গেলে, ঘন ঘন সংক্রমণের কারণে টনসিল বড় হয়ে গেলে নাক ডাকে বেশি। অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়ার পারিবারিক ইতিহাস থাকলেও এটা হতে পারে।

অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া কী
এ ধরনের রোগী সাধারণত শোয়ামাত্র ঘুমিয়ে পড়েন এবং নাক ডাকতে শুরু করেন। কিন্তু একপর্যায়ে রোগীর দম সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে আসে। দম নেওয়ার জন্য হাঁসফাঁস করতে থাকেন রোগী, রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কমতে থাকে। একপর্যায়ে রোগীর ঘুম ভেঙে যায়; আবার স্বাভাবিক শ্বাস নিতে শুরু করেন রোগী। যেহেতু শরীর ক্লান্ত থাকে, দ্রুত আবার তিনি তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়েন, পুনরায় শুরু হয় নাক ডাকার প্রক্রিয়া। সারা রাত ধরেই আবর্তিত হতে থাকে এ চক্র। অনেক সময় রোগী নিজেও বুঝতে পারে না যে এমন হচ্ছে।

নাক ডাকার পাশাপাশি অন্যান্য যে উপসর্গ থাকে, সেগুলো হলো মাথাব্যথা, সকালে মাথা ভার হয়ে থাকা, দিনের বেলা ঘুম ঘুম ভাব বা তন্দ্রাভাবজনিত সমস্যা, বুদ্ধিমত্তার অবনতি, মনোনিবেশের অক্ষমতা, ব্যক্তিত্বের পরিবর্তন, হতাশা বা রাগ, উচ্চ রক্তচাপ, বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ঘন ঘন প্রস্রাব, আগ্রাসন বা শেখার সমস্যা। অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া রোগীর মৃত্যুঝুঁকিও বেশি। যেমন কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট, হার্ট ফেইলিওর, স্ট্রোক, অ্যারিথমিয়া এবং শিশুদের ক্ষেত্রে কট ডেথ ইত্যাদি। দিনের বেলায় ঘুম ঘুম ভাব থাকে বলে গাড়ি চালালে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

রোগনির্ণয়
নাকের এন্ডোস্কপি, গলার এক্স-রে, বুকের এক্স-রে, ইসিজি, রক্তের কিছু নিয়মিত সাধারণ পরীক্ষা দরকার হতে পারে। স্লিপ অ্যাপনিয়া শনাক্ত করতে ‘পলিসমনোগ্রাফি’ নামে পরীক্ষা করে দেখা হয়। রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে একটি বিশেষ ব্যবস্থায় শরীরের বিভিন্ন স্থানে একাধিক লিড (পরিমাপক) বসিয়ে ঘুমের ব্যবস্থা করানো হয়। এর দ্বারা ঘুমের মধ্যে প্রতিবন্ধকতা, এ সময় রক্তে অক্সিজেন বহন করার ক্ষমতা, মস্তিষ্কের তরঙ্গ, রক্তের অক্সিজেনের মাত্রা, হৃৎকম্পন, শ্বাসের হার, ঘুমের পর্যায়, চোখ ও পায়ের নড়াচড়া পরিমাপ করা হয়।

করণীয়
ওজন বেশি থাকলে কমিয়ে ফেলুন। যাঁদের ওজন বেশি, তাঁদের গলায় অতিরিক্ত টিস্যু থাকতে পারে, যা নাক ডাকায় ভূমিকা রাখে।

পাশ ফিরে ঘুমান। চিত হয়ে শুলে জিব গলার পেছন দিকে পরে শ্বাসনালিকে সংকুচিত করে এবং বায়ুপ্রবাহকে আংশিকভাবে বাধা দেয়। এ জন্য পাশ ফিরে ঘুমানো ভালো।

ধূমপান ও মদ্যপানের অভ্যাস থাকলে ত্যাগ করতে হবে।

ঘুমের ওষুধ পরিহার করতে হবে।

দিনে অতিরিক্ত পরিশ্রমও পরিহার করা উচিত।

ঘরের আর্দ্রতা বজায় রাখুন। ঘরের বাতাস খুব শুষ্ক হয়ে গেলে, নাসিকা পর্দা শুকিয়ে যায়। তখন গলার পেশিতে কম্পন বেশি হয়। নাক ডাকে।

প্রাণায়াম অভ্যাস করুন। এতে শ্বাসক্রিয়া নিয়ন্ত্রিত হয়, ভালো হয় রক্তসঞ্চালনও। ঘুম ভালো হয়। খুব হালকা কিছু ব্যায়াম করুন, যা আপনার গলা ও মুখের পেশিকে শক্তিশালী করবে। ঘুমানোর সময় মাথার বালিশ একটু উঁচুতে রাখুন।

মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার খেলে পাকস্থলীতে বেশি মাত্রায় অ্যাসিডের প্রতিক্রিয়া শুরু হতে পারে।

চিকিৎসা
শিশুদের প্রধান কারণ হলো টনসিল ও এডেনয়েড গ্রন্থির প্রদাহ বা বড় হয়ে যাওয়া। এগুলোর কারণেই যদি এটি ঘটে থাকে, তাহলে অপারেশন করে অপসারণ করাই বিজ্ঞানসম্মত ব্যবস্থা।

নাকের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা করতে হবে। নাকের অ্যালার্জি ওষুধ দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

নাকের হাড় বাঁকা থাকলে শল্যচিকিৎসা দ্বারা অস্ত্রোপচার করাতে হবে।

নাকে সিপিএপি (কন্টিউনাস পজিটিভ এয়ারওয়ে প্রেশার) মেশিন ব্যবহার করা যায়। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর সময় মেশিনটি ব্যবহার করতে হয়। প্রথম দর্শনে দৃষ্টিকটু ও অস্বাভাবিক মনে হলেও এটি ব্যবহার শুরু করলে রোগীরা সুফল পেতে শুরু করেন।

অনুনাসিক স্ট্রিপ বা একটি বহিরাগত অনুনাসিক প্রসারকও ব্যবহার করা যায়।
Cullected by
*ডা. নওসাবাহ্ নূর

খেজুর নিয়ে কিছু কথা।দিনে অন্তত ৩ টি খেজুর খাওয়ার চেষ্টা করুন
23/10/2022

খেজুর নিয়ে কিছু কথা।
দিনে অন্তত ৩ টি খেজুর খাওয়ার চেষ্টা করুন

Address

Mullah Market Near The Jonota Bank , Sadar Rod, Shibpur
Narsingdi
1620

Telephone

+8801750441119

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মৃধা ন্যাচারাল মেডিকেল হল /Mridha Natural Medical Hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to মৃধা ন্যাচারাল মেডিকেল হল /Mridha Natural Medical Hall:

Share