গ্রামীণ হোমিও হল Grameen Homoeo Hall

গ্রামীণ হোমিও হল Grameen Homoeo Hall Dr. Nazrul Islam Badal
Dr. Mohammad Shahin
Monohardi Sadar Road, Monohardi, Narsingdi
01711-289878
01719-889240 গ্রামীণ হোমিও হল, মনোহরদী পৌরসভা, নরসিংদী, ঢাকা।

15/04/2025

ECG রিপোর্ট দেখার সহজ গাইড

পর্যবেক্ষণ শুরু করতে হবে রিদম দিয়ে। রিদম হতে পারে রেগুলার বা ইরেগুলার। যদি প্রতিটি QRS complex এর আগে একটি P wave থাকে, তাহলে সেটাকে বলা হয় Sinus Rhythm, যার অর্থ হলো SA node থেকে উৎপন্ন ইম্পালস AV node হয়ে ভেন্ট্রিকলে পৌঁছাচ্ছে। R-R interval সমান থাকলে সেটিকে রেগুলার রিদম ধরা হয়।

এরপর হার্ট রেট বের করতে হয়। হিসাবের সহজ সূত্র হলো Heart rate = 1500 ÷ RR interval। যেমন, যদি RR = 23 হয়, তাহলে হার্ট রেট হয় 1500 ÷ 23 = 65 bpm। স্বাভাবিক হার্ট রেট ৬০ থেকে ১০০ বিট প্রতি মিনিটের মধ্যে থাকে।

এরপর দেখা হয় কার্ডিয়াক এক্সিস। যদি Lead I ও II তে QRS পজিটিভ থাকে, তবে সেটা নরমাল এক্সিস নির্দেশ করে। যদি Lead I তে QRS পজিটিভ এবং Lead III তে নেগেটিভ হয়, তবে সেটা Left axis deviation বোঝায়। আবার Lead I তে নেগেটিভ ও Lead III তে পজিটিভ হলে সেটা Right axis deviation বোঝায়।

P wave যদি স্বাভাবিক হয় তাহলে তার উচ্চতা সর্বোচ্চ ২.৫ মিমি এবং প্রস্থ ০.১২ সেকেন্ডের মধ্যে থাকে, অর্থাৎ ৩টি ছোট স্কয়ার। যদি P wave Peaked হয়, তবে সেটা Right atrial enlargement বা P pulmonale নির্দেশ করে। যদি Notched হয় তবে সেটা Left atrial enlargement বা P mitrale বোঝায়। যদি P wave এর জায়গায় saw-tooth appearance দেখা যায় তাহলে সেটা Atrial flutter এবং যদি P wave অনুপস্থিত থেকে fibrillatory wave দেখা যায় তাহলে সেটা Atrial fibrillation নির্দেশ করে।

PR interval সাধারণত ০.১২ থেকে ০.২০ সেকেন্ড হয় অর্থাৎ ৩ থেকে ৫টি ছোট স্কয়ার। যদি এটা বেশি হয় তাহলে First-degree heart block বোঝায়। আবার যদি এটা কমে যায়, তাহলে হতে পারে Wolff-Parkinson-White syndrome অথবা Lown-Ganong-Levine syndrome।

QRS complex সাধারণত ০.০৬ থেকে ০.১২ সেকেন্ডের মধ্যে থাকে অর্থাৎ ১.৫ থেকে ৩টি ছোট স্কয়ার। যদি QRS complex চওড়া হয় তাহলে সেটা হতে পারে Right বা Left bundle branch block অথবা Ventricular tachycardia। যদি সরু থাকে, তবে সেটা Supraventricular tachycardia নির্দেশ করে।

Q wave সাধারণত ১টি ছোট স্কয়ারের চেয়ে কম প্রস্থ এবং ২টি ছোট স্কয়ারের চেয়ে কম গভীর হয়। যদি এর থেকে বড় হয় তাহলে সেটা পুরনো Myocardial Infarction নির্দেশ করে।

R wave সাধারণত V1 লিডে ছোট থাকে এবং ধীরে ধীরে V1 থেকে V6 পর্যন্ত বড় হয়। V4 বা V5 লিডে R wave যদি S wave থেকে বড় হয়, তাহলে সেটা normal R wave progression। যদি না হয়, তাহলে সেটা poor progression of R wave বোঝায়।

S wave R wave এর বিপরীত।

ECG রিপোর্ট বোঝা এক ধরনের আর্ট। একটু প্র্যাকটিস করলেই আপনি যেকোনো ECG সহজে বিশ্লেষণ করতে পারবেন।

(শেখার জন্য)---হোমিওপ্যাথিক মেটিরিয়া আয়ত্ব করিবার কতকগুলি উপায়।মানুষ কোন কাজ করিবার পূর্ব্বে, যেমন একটা Plan বা পদ্ধতি প...
01/04/2025

(শেখার জন্য)---হোমিওপ্যাথিক মেটিরিয়া আয়ত্ব করিবার কতকগুলি উপায়।

মানুষ কোন কাজ করিবার পূর্ব্বে, যেমন একটা Plan বা পদ্ধতি প্রথমে স্থির করিয়া সেই পদ্ধতি অনুসারে চলিয়া কার্য্য সমাধা করে, সেইরূপ হোমিওপ্যাথি আয়ত্ব করিতে হইলে প্রথমেই একটা Plan বা পদ্ধতি ঠিক করিয়া লইতে হয় এবং সেই পদ্ধতি অনুসারে মেটিরিয়া খানি পাঠ করিয়া কার্য্যক্ষেত্রে অবতীর্ণ হইলে সহজেই ইন্সিত ফললাভ হইয়া থাকে। হোমিওপ্যাথিক বিষয়টিকে একটি মহাসাগর বলিলেও অতুক্তি হয় না। যদি কেহ বিশেষ বিবেচনা না করিয়া কোন এক গন্তব্য স্থানে পৌছিবার জন্য সেই মহাসমুদ্রে বিনা প্ল্যানে তরণী ভাষায়, তাহা হইলে সে যে ভাসিয়া কোথায় পৌঁছাইবে তাহা কেহই বলিতে পারে না। মহাসাগর পার হইয়া নির্দিষ্ট কোনও স্থানে পৌছাইতে হইলে যেমন সুনিপুণ কর্ণধার, দাঁড়, হাল, দিকনির্ণয় যন্ত্র ইত্যাদির প্রয়োজন হয়, সেই প্রকার ভৈষজ্যরূপ মহাসমুদ্র পার হইয়া জ্ঞান সঞ্চয় করিতে হইলে উক্ত প্রকার কতকগুলি বিষয় সংগ্রহ করিতে হয়, নতুন উদ্যম পরিশ্রম সমস্তই ব্যর্থ হইয়া যায়। অনেকেই বলেন হোমিওপ্যাথিতে সংখ্যায় এত অধিক ঔষধ এবং প্রত্যেক ঔষধের সহস্র সহস্র লক্ষণ যে উহা মনে এবং মুখস্থ রাখা মানবের পক্ষে অসম্ভব এবং প্রকৃতই উহা ভাবিয়া অনেককেই হোমিওপ্যাথিক শিক্ষাই পরিত্যাগ করিতে হইয়াছে। আবার অনেকের ধারণা যে, হোমিওপ্যাথিকে প্রত্যেক ঔষধের লক্ষণসমূহ মনে বা মুখস্থ না রাখিলে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করা বা হোমিওপ্যাথিতে জ্ঞানলাভ করা যায় না, বাস্তবিকই হোমিওপ্যাথিক শিক্ষার একটা প্রণালী না করিয়া লইতে পারিলে অনেকেই উক্ত প্রকার অসুবিধায় পড়িতে বা হোমিওপ্যাথিক ত্যাগ করিতে হয়, এজন্য এ বিষয়ে নিম্নে সংক্ষেপে কিছু আলোচনা করা হইতেছে।

নতুন চিকিৎসকগণ মনে করেন চিকিৎসার জন্য প্রত্যেক ঔষধের সমস্ত লক্ষণই তাঁহাকে মনে রাখিয়া চলিতে হইবে- নচেৎ চিকিৎসা করা চলিবে না, বাস্তবিক তাহা নহে-উহা কখনও মনে রাখা যায় না। হোমিওপ্যাথিক বিষয়টি এত জটিল ও এত বিস্তৃত এবং একটি ঔষধের সহিত অন্যটির এত নিকট সাদৃশ্য যে প্রায়ই তাহাতে ঔষধ নির্বাচনে ভুল হইয়া পড়ে, এজন্য দেখা যায়- যিনি যত বড় চিকিৎসকই হউক না কেন, পুঁথির পাতা উল্টাইতেই হইবে। যাহাই হউক এখন দেখিতে হইবে যে, আমার প্রয়োজন কি? সেই প্রয়োজন সমাধার জন্য যতদূর করণীয় তাহা করিতে হইবে।

আমাদের মেটিরিয়া মেডিকায় কি লেখা আছে? মেটিরিয়ায় লিখিত অধিকাংশ ঔষধই কতকগুলি সুস্থ মানবকে সেবন করাইয়া তাহার মধ্যে যে যে অসুস্থতার লক্ষণ উৎপাদিত হইয়াছিল তাহাই চক্ষু, কর্ণ, নাসিকা, মস্তক, মন ইত্যাদি শরীরের প্রত্যেক ইন্দ্রিয় ও যন্ত্র ধরিয়া মেটিরিয়ায় লেখা আছে। আমাদের মেটিরিয়া এবং এলোপ্যাথিক মেটিরিয়া একই নিয়মে প্রস্তুত নহে।

01/04/2025

#হোমিওপ্যাথিক_মণিমুক্তা-------(শেখার জন্য)

হোমিওপ্যাথি শাস্ত্র একটি সমুদ্র বিশেষ, যেন এর কোন আদি ও অন্ত বলতে কিছুই নেই। এই সমুদ্র তীরে ডুবুরীর মত মণিমুক্তা খুঁজতে খুঁজতে বিভিন্ন হোমিও মহাপন্ডিত গণ তাঁদের অভিজ্ঞতার মহামূল্যবান তথ্যগুলো যাহা লিপিবদ্ধ করে গেছেন। তাহা এই অধ্যায় সকল চিকিৎসকের জন্য তুলে ধরলাম। যেন তাহা থেকে চিকিৎসাজীবনে উপকৃত হতে পারে।

 প্রত্যেক চিকিৎসকের হাতের কাছে 30, 200, 1M, 10M, 50M, CM, DM, & MM শক্তির ঔষধ মজুত রাখা উচিত। অত্যন্ত স্নায়ুবিক প্রকৃতির মহিলা ও শিশুদের উপসর্গে ৩০ হতে ১০এম শক্তি অত্যন্ত ফলপ্রদ। স্নায়ুবিক নয় এমন প্রকৃতির ক্রণিক রোগে ১০এম হতে এমএম শক্তি ভাল কাজ দেয়। তরুণ উপসর্গে ১এম হতে ১০এম শক্তি অত্যন্ত উপযোগী। (কেন্ট- লেসার রাইটিং)

 টিউবারকুলোসিস সন্দেহে সাধারণতঃ সালফার, সাইলি, অথবা ফস দিতে নেই কারণ এতে রোগীর কষ্ট বেড়ে যায়।

 আর্থাইটিস রোগের বর্ধিত অবস্থায় কেলি কার্ব দিতে নাই।

 সাধারণ বাতে সাধারণতঃ উত্তাপে, গরম সেঁক দিলে উপশম পায় কিন্তু ইউরিক এ্যাসিড বেড়ে গিয়ে গিটবাতে সাধারণতঃ ঠান্ডায় ও নড়াচড়ায় উপশম হয়।

 ল্যাকেসিস লক্ষণযুক্ত রোগীতে ২০০ শক্তি দিয়ে শুরু করতে নেই, এতে রোগ লক্ষণ বেড়ে যায়। ৩০ শক্তিই এক্ষেত্রে শ্রেয়।

 ল্যাকেসিসের পর মধ্যবর্তী ঔষধরুপে সালফার প্রয়োগ করলে উপকার পাওয়া যায়।

 কপালে আড়াআড়িভাবে হাত রেখে শোয়ার অভ্যাসযুক্ত রোগী লিভারের অসুখে ভুগছে বুঝতে হবে।

 স্নায়ুরোগ জনিত যন্ত্রণায় সদৃশ ঔষধ একমাত্রা দিয়ে উপযুক্ত সময় অপেক্ষা করাই শ্রেয় নতুবা পুনঃ প্রয়োগে রোগ যন্ত্রণা বহুলাংশে বেড়ে যায়। ৩০ শক্তির নীচে প্রয়োগ করা বাঞ্ছনীয়।

 পেপটিক আলসারের রোগী বিন্দুমত স্থানে আঙ্গুলটিপে যন্ত্রণার কথা বলে, ডুওডেনাল আলসারের বাথ্য সাধারণতঃ পিঠের মধ্য দিয়ে ডান দিকের স্ক্যাপুলায় নীচে ভেতরের কোণে হতে থাকে। পেপটিক আলসারের ব্যথা কিছু খাওয়ামাত্র বেড়ে যায়। ডুওডেনাল আলসারে খাওয়ার ২/৩ ঘন্টা বাদে বাথ্য শুরু হয়। কিছু খেলে সাময়িক উপশম হয়। সাধারণতঃ “এ” ব্লাড গ্রুপের রোগীতে পেপটিক আলসার, এবং “ও” ব্লাড গ্রুপের রোগীতে ডুওডেনাল আলসার হয়।

 রাত্রে ঘুম না হয়ে মাংসপেশীতে ব্যথা ব্যথা ভাব ও অত্যন্ত ক্লান্তিভাব, আর্ণিকা ২০০ শক্তি একমাত্রা ঐ সব উপসর্গ দুর করতে পারে।

 ধুমপায়ী যারা তাদের ইনফ্লুয়েঞ্জায় যখন ধুম পানের ইচ্ছা একেবারেই থাকে না এমন লক্ষণে আর্ণিকা ১এম শক্তি তিনঘন্টা বাদে বাদে ৩/৪ দিলে রোগ সেরে যায়।

 ক্যাল্কে- কার্ব সাধারনতঃ ডানদিকে রোগলক্ষণে কার্যকরী তবে বাঁদিকের টনসিলের ক্রণিক রোগে ভালই কাজ করে।

 হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে গেলে বা ঘুমের অসুবিধা হলে ক্যাল্কে কার্ব, এর শিশুরোগী নখ দিয়ে মাথা আচঁড়াতে থাকে।

 সিমিসিফুগার লক্ষণে সিমিসি দিয়ে রোগ সম্পূর্ণ না সারলে ঐ একই শক্তি কলোফাইলাম প্রয়োগে অবশিষ্ট লক্ষণ সেরে যায়।

 ব্লাড ইউরিয়ার পরিমাণ কমাতে Eel’s Serum ৬ বা ৩০ শক্তি দিনে দুবার প্রয়োগ দারুণ উপযোগী- স্বাভাবিক না হওয়া অবধি ঔষধ চলবে। ব্লাড ইউরিয়া স্বাভাবিক মাত্রা 15-40mg, 100ml.

 ইউফ্রেসিয়ার রোগীর তোৎলামো আছে, তবে আশ্চর্য এই যে গান গাইবার সময় একদম তোৎলামী থাকে না।

 প্রস্রাব হলুদ এমন অবস্থায় কখনই জেলস প্রয়োগ করা উচিত নয়।

 মেয়েদের গালে (দাড়ি) ও উপর ঠোঁটের উপর (গোফ) চুল গজালে রাত্রে শোওয়ার সময় থুজা ১এম একমাত্রা দিয়ে ওলিয়াম জ্যাকোরিস এ্যাসেলি ৩শক্তি দিনে দুবার দিয়ে যেতে হয়, যতক্ষণ না ঐ চুলদাড়ি উঠা বন্ধ হয়।

 খালি পেটে এবং ৬ শক্তির নীচে ফসফরাস ব্যবহার করতে নেই।

 মদ খাওয়ার অভ্যাস দুর করতে ষ্ট্রীকনিক নাইট্রি (Strychninc Nit.) ২ বা ৩ শক্তি দিনে দুবার করে অন্ততঃ ১৫ দিন ব্যবহার করতে হয়। যেই মুহুর্তে মদ খাওয়ার লিন্সা কমে আসে তখন ঔষধ বন্ধ করা উচিত।

 পেটে তীব্র যন্ত্রণায় (ডুওডেনাল আলসার জনিত) লাইকো ১২ শক্তির উর্দ্ধে ব্যবহার করা উচিত নয়, কারণ অন্ত্রে ফুটো হতে যেতে পারে। (ডা. এইচ.ডব্লিউ বয়েড)

 গর্ভবতী মহিলাদের লাইকো ২০০ শক্তি ব্যবহার না করাই ভাল এতে গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে- বহুবার এ রকম হতে দেখেছি। ( ডা. মিস মাহেওয়ারি)

 লাইকো ও ল্যাকেসিস ২০০শক্তি অনেকক্ষেত্রে রোগ লক্ষণ অবাঞ্ছিতভাবে বাড়িয়ে দেয় বহুবার চিন্তা করে এই দুটো ঔষধের ক্ষেত্রে এই শক্তি ব্যবহার করা উচিত। ( ডা. জেমস টেইলার কেন্ট)

 নিশ্চিতভাবে সমস্ত রোগ লক্ষণ পালসেটিলাকে নির্দেশ না করলে তরল শ্লেষ্মাযুক্ত রোগীতে পালস দেওয়া নিষিদ্ধ; কারণ এই ঔষধ পায়ই কাশি কঠিন ও শুকনো করে তোলে। রোগ না সেরে কষ্ট বহুগুণ বেড়ে যায়। (ই.এ ফ্যারিংটন)

 সিপিয়া সন্ধ্যায় প্রয়োগ করা উচিত, কারণ সকালে সিপিয়া প্রয়োগ করলে সারাদিন রোগী কষ্টভোগ করতে থাকে। ( ডা. আর.এ.এফ জেক)

 সোরিনামের রোগী যতক্ষণ কফি পান অভ্যাস ত্যাগ না করে, ততক্ষণ উন্নতি লক্ষ্য করা যায় না। (ডা. প্রমদাপ্রসন্ন বিশ্বাস)

 ঠান্ডা লেগে ব্রঙ্কাইটিস লক্ষণে পালস এর রোগী ক্ষেত্রে পালস দিয়ে পরে কেলি সালফ দিলে দ্রুত সুফল দেয়। (ডা. ডি.এম ব্রল্যান্ড)

 কোমরের বাতে রাস- টক্স দিয়ে ব্যর্থ হলে ক্যাল্কেরিয়া ফ্লেুার সারিয়ে দেয়। (ডা. থ্রাস্টোন)

 কলোসিস্থ লক্ষণযুক্ত পেটে শূলবেদনায় কলোসিস্থ দিয়ে ব্যথা কমে আবার ব্যথা শুরু হয়। এইরুপ চলতে থাকলে পরে কেলি কার্ব প্রয়োগ করলে রোগ একেবারে সেরে যায়। (ডা. টি.কে মুর)

 যেক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে ঔষধ প্রয়োগ করতে হবে, সেক্ষেত্রে প্রথমে প্রদত্ত ঔষধের ক্রিয়াকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করার প্রয়োজন নেই। ( ডা. এইচ এলেন)

 ব্রঙ্কাইটিস ও তরুণ বাতরোগের লক্ষণে যেক্ষেত্রে ব্রায়োনিয়া প্রযোজ্য হবে সেক্ষেত্রে দু-একমাত্রা একোনাইট প্রয়োগ না করে ব্রায়োনিয়া দিলে শীঘ্র সুফল মেলে না। (ডা. ই.এম হেল)

 শিশুদের হাঁপানিরোগে যেক্ষেত্রে নেট সালফ, আর্স- এ ও আরও অন্যান্য ঐ জাতীয় ঔষধ দিয়ে সুফল না পেলে ঐসব রোগীতে মর্গান ২০০ বা ১০০০শক্তি দিয়ে সারিয়ে তুলেছি। রোগী সম্পূর্ণ সেরে উঠতে মর্গান ২০০ হতে লক্ষণশক্তি পর্যন্ত প্রয়োজন হয়। (ডা. ডব্লিউ.বি গ্রিগিস)

 আঙ্গুল থেৎলে গেলে হাইপেরিকামের ধারে কাছে কেউ আসে না। ( ই.এ ফ্যারিংটন)

 ভাঙ্গাহাড় জুড়তে সিম্ফাইটাম ৩০ শক্তির জুড়ি নেই। দিনে দু-তিনবার করে এক সপ্তাহ ধরে ঔষধ দিতে হয়। (ডা. পি সামিড)

 বোলতা ডাঁশ কামড়ালে তা থেকে প্রদাহ জ¦ালা ও ফোলা ক্যান্থারিস ২০০ শক্তির অভ্যন্তরীণ প্রয়োগ প্রায় সাথে সাথে সব কষ্ট দূর করে। (ডা. টি.কে মুর)

 প্রসবের পর প্রসূতিকে আর্ণিকা দিলে বহু উপসর্গ দুর হয়। (ডা. ক্রোফ্রেথ রাইট)

 সাইলিশিয়ার ক্রণিক রোগী শীতকাতর কিন্তু তরুণ রোগের ক্ষেত্রে গরমকাতর হতেও দেখা যায়। (ডা. এফ.কে বেলোকোসি)

 ঠান্ডা জলপানের অদম্য তৃঞ্চা ফসফরাসের একটি বহু আলোচিত লক্ষণ, কিন্তু বহুক্ষেত্রে তৃঞ্চা একদম থাকে না যা আমাদের নজর এড়িয়ে যায়। (ডা. আর.এফ রাভে)

 হোমিওপ্যাথিক শাস্ত্রে প্রচলিত রেপাটর্রীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উপযোগী কোনটি? এর উত্তরে জে.এইচ ক্লার্ক এর উক্তিটি প্রণিধানযোগ্য। তিনি বলেন,“চিকিৎসকের নিজের স্মৃতিশক্তিই সবচেয়ে উপযোগী রেপাটর্রী।”

 গিঁটবাতে লক্ষণে কলচিকাম দিয়ে সুফল না পেলে বেঞ্জায়িক এসিড দাও। (ডা. ডব্লিউ বোরিক)

 জ¦র হলেই জ¦ও কমাতে একোনাইট দিও না অথবা অন্য ঔষধের সাথে পর্যায়ক্রমে একোনাইট দিওনা। যদিও সত্য সত্যই একোনাইটের রোগী হয়, তবে একাই তা সারিয়ে দিবে। (ডা. ডারহাম)

 সন্তান জন্মদান কালে প্রসূতি অত্যন্ত কষ্টভোগ করলে একোনাইট সূচিত হয়, তবে যদি লোকিয়াস্রাব বন্ধ বা লুপ্ত হয়, তবে কখনই একোনাইট দেওয়া চলবে না। (ডা. জেমস টেইলার কেন্ট)

 এম্ব্রা গ্রিসিয়া সন্ধ্যায় প্রয়োগ করা অনুচিৎ কারণ এতে রোগের বৃদ্ধি হয়। (ডা. এইচ.সি মুরো)

 কেটে গেলে রক্ত সাথে সাথে জমাট বাঁধে এমন রোগীতে এনাকার্ডিয়াম দেওয়া চলবে না। (ই.এফ ফ্যারিংটন)

 টাইফয়েড রোগীতে সুস্পষ্টভাবে নির্দিষ্ট না হয়ে আর্সেনিক প্রযোজ্য হলে অপূরণীয় ক্ষতি করে। (ডা. এইচ.সি মুরো)

 বেলেডোনা বারে বারে প্রয়োগ অনুচিৎ। উচ্চশক্তির বেলেডোনার বারে বারে প্রয়োগে রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। (ডা. কেইস)

 ডিজিটালিস দিয়ে রোগীর প্রস্রাবের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে। যদি প্রস্রাব কমে যায় তবে তৎক্ষণাৎ ডিজিটালিস প্রয়োগ বন্ধ করতে হবে। (ডা. এইচ. সি এলেন)

 মেয়েদের ঋতুস্রাবের নির্দিষ্ট সময়ের ঠিক আগে আগে গ্লোনয়িন প্রয়োগ করতে নেই; প্রায়ক্ষেত্রেই ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যেতে পারে। (ডা. এইচ.সি মুরো)

 যদি খুব তাড়া না থাকে তবে ইগ্নেশিয়া সকালে প্রয়োগ করাই ভাল, কারণ রাত্রে ঘুমের আগে দিলে অস্থিরতা বাড়িয়ে দিতে পারে। (হ্যানিম্যান)

 কোষ্ঠকাঠিন্য অবস্থায় রাস টক্স সায়েটিকা ব্যথা সারাতে পারে না। (ডা. এইচ.সি মুরো)

 স্যান্টোনাইন নিম্নক্রমে বিষময় ফল দিতে পারে। জ¦র অবস্থায় ও কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে শিশুকে কখনই স্যান্টোনাইন দেবে না। ( ডা. উইলিয়াম বোরিক)

 যে সকল বালকদের নিম্নাঙ্গ পক্ষাঘাত হয়, তাদের পক্ষে রাসটক্স উচ্চ শক্তি বিশেষ ফলপ্রদ। মাঝে মাঝে ২/১ মাত্রা সালফার প্রয়োগে দ্রুত আরোগ্য হয়। (হ্যানিম্যান)

 কানের সকল প্রকার যন্ত্রণায় পালসেটিলা ৩০ অথবা ক্যামোমিলা ১২ বা ৩০ শক্তির যে কোন একটি দিয়ে অত্যাশ্চর্য ফল পেয়েছি। (ডা. কেন্ট)

 গনোরিয়া রোগের তরুণ অবস্থায় গনোক্কাস ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩বার ব্যবহার্য। তবে ভেসিকেরিয়া কমিড ø ১০ ফোঁটা মাত্রায় জলসহ প্রত্যহ ৩বার বেশ কিছু দিন ব্যবহারে অব্যর্থ ফলপ্রদ। (ডা. বোরিক)

 প্রসূতির দুধ জ¦রে ব্রায়োনিয়া ২০০ দিনে ৩/৪বার প্রয়োগে আশ্চর্য ফল প্রদ। ( ই.এফ ফ্যারিংটন)

 গর্ভাবস্থায় প্রাতঃকালীন বমি এমগভেলাস পার্সিকা ø- ৫ ফোঁটা মাত্রায় দিনে ২/৩ বার ঠান্ডা জলসহ সেবন উত্তম ফলদায়ক। (ডা. এডমন্ড)

 শিশুদের পুরাতন বা জটিল চিকিৎসা শুরু করার প্রথমে আর্ণিকা ২০০শক্তি ১মাত্রা প্রয়োগ করার কথা স্মরণ রাখবেন। (ডা. এন.এম চৌধুরী)

 রোগীর প্রস্রাবে খুবই কষ্ট, প্রস্রাবের পরিমাণ অল্প, ক্যাথিটার প্রয়োগেও প্রস্রাব না হলে সলিডেগো ভিরগিউরা ø ৫-১০ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলসহ দৈনিক ৩/৪ বার সেবনে আশ্চর্য ফল পাওয়া যায়। (ডা. গ্যালভার্ডিন)

 আঙ্গুলহাড়ার প্রথম অবস্থায় লোবালিয়া ø তুলা ভিজিয়ে আক্রান্ত স্থানে দিনে ৩বার লাগাবেন এবং ফেরাম ফস ৬শক্তি ও সাইলিশিয়া ৬ শক্তি ৩টি ট্যাবলেট মাত্রায় গরম জলসহ ২ ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে সেবনে রোগ তাড়াতাড়ি উপশম হয়। (ডা. টেসি জোন্স)

 ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগীর একবার শীত, একবার গরম, তৎসহ পিঠের দিকে অত্যাধিক শীত অনুভূত হলে আর্স আয়োড ৩ শক্তি এবং জেলসিমিয়াম ৩শক্তি এক মাত্রা করে ২ ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে সেবনে রোগ তাড়াতাড়ি উপশম হয়। (ডা. হেল)

 যে কোন বাতের রোগে আমি অন্য সকল ঔষধ ছাড়াই সালফার, কষ্টিকাম ও রাস টক্সেও উপর সম্পূর্ণ নির্ভর করতে পারি। ( ডা. ই.বি ন্যাশ)

 কোন প্রকার প্রদাহ জনিত পীড়ায় কফিয়া ও একোনাইট সমশক্তি সম্পন্ন পর্যায়ক্রমে ব্যবহার্য। উদরাময়ের বেদনার কোনও লেশমাত্র না থাকলে কফিয়া উপকারী (এসিড ফস, পডো, রিসিনাস)। (ডা. হেরিং)

 যে কোন চর্ম রোগে স্পাঞ্জিয়া ø ৫ ফোঁটা একমাত্রায় ঠান্ডা জলসহ দৈনিক ৩বার সেবনে শীঘ্রই রোগ আরোগ্য লাভ করে। (ডা. পার্স)

 উপদংশ জনিত নাসিকা ক্ষতের অনেক রোগীকে হিপার সালফ ২০০ শক্তি প্রয়োগ করে আরোগ্য করেছি। (ডা. উইলিয়াম কেন্ট)

 শরীর থেকে প্রমেহ বিষ সম্পূর্ণ রুপে দূর করতে হলে থুজা ৩০ একমাত্রা করে প্রতিদিন শয়নের পূর্বে বেশ কিছু দিন সেবন করতে হবে। (ডা. ই. জোন্স)

 এপেন্ডিসাইটিসের রোগীকে বেলেডোনা ৬ এবং মার্কসল ৬ শক্তি একমাত্রা করে এক ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে প্রয়োগ করে অতি আশ্চর্য ফল পাইয়াছি। (ডা. হেল)

 হুপিং কাশিতে বেলেডোনা ৩ এবং ড্রসেরা ৩ শক্তি একমাত্রা করে ১ ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে অনেক রোগীকে আরোগ্য করেছি। (ডা. এডমন্ড)

 পায়ের একজিমায় রাসভেন ৬ ও লিডাম পাল ৬ শক্তি একমাত্রা করে দিনে ৩বার প্রয়োগ উত্তম ফলপ্রদ। (ডা. স্পেসি)

 মাথা ঘোরার ঔষধ সমূহের মধ্যে ফসফরাস সর্বশ্রেষ্ট ঔষধ। (ডা. জার)

 শিরঃঘূর্ণের উৎকৃষ্ট ঔষধ হচ্ছে ককুলাস ৩০। ( ডা. হিউজেস)

 বয়স্কদের ডান পাশের অন্ত্র (হার্ণিয়া) বৃদ্ধিতে লাইকো একমাত্র ঔষধ। (ডা. জে.কে.এফ বেকার)

 বহুমূত্র রোগে এসিড ফস ২ ও ইউরোনিয়াম নাইট্রিকাম ৩ শক্তি পর্যায়ক্রমে প্রয়োগেই মহৌষধ। (ডা. আর বিশ্বাস)

 পিত্ত পাথরীতে খুব ব্যথা অনুভব করলে ক্যাল্কেরিয়া কার্ব ৩০ একমাত্রা করে ৩০ মিনিট অন্তর ব্যবহার্য। কিন্তু ৩/৪ ঘন্টার মধ্যে উপকার না পেলে বার্ব্বেরিস ø ৫ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলে সহ ৩০ মিনিট অন্তর প্রয়োগ অব্যর্থ ফলদায়ক। (ডা. হিউজেস)

 কলেরা বা উদরাময়িক কলেরায় কেলি ফস ৬ শক্তি অব্যর্থ ঔষধ। (ডা. সুসলার)

 পুরুষ বা মহিলাদের সঙ্গমেচ্ছা সম্পূর্ণরুপে নষ্ট হয়ে গেলে, বিশেষতঃ পুরুষদের ধ্বজভঙ্গ রোগে অসমোডিয়াম ৩ শক্তি একমাত্রা দৈনিক ৩/৪ বার সেবন করাই শ্রেয়। ( ডা. আর বিশ্বাস)

 প্রমেহ সহ বাতের রোগে ক্যালি বাইক্রম উচ্চশক্তি উপকারী। (ই.এফ ফ্যারিংটন)

 উদরাময় বা অন্য কোন কঠিন পীড়ায় ভোগার পর আহারান্তেই পাকস্থলীতে শূণ্যতা বোধ, দেহজীর্ণ, মল কঠিন, ও কালচে রঙের হয়, এই অবস্থায় সেনা নি¤œ শক্তি বলকারক টনিকের ন্যায় কাজ করে। (ডা. ক্লার্ক)

 রাস টক্সে ১- ৩০ শক্তি ক্রমশ প্রয়োগ করে আমি ৭৫% বালকের একজিমা আরোগ্য হবেই। (ডা. হিউজেস)

 বৃদ্ধদের নিউমোনিয়া ও প্লুরিসি রোগে সেনেগা ৩০ শক্তি বেশী দিন ব্যবহারে উত্তম ফল পাওয়া যায়। (ডা. গ্যারেসি)

 চাপ প্রয়োগে, সঞ্চালনে, শব্দে ও আলোর মধ্যে থাকলে যে সমস্ত রোগীর শিরঃপীড়া বৃদ্ধি হয় এবং বস্ত্রাদি দ্বারা ঢেকে রাখলে উপশম হয়, সে সকল রোগীকে সাইলিশিয়া প্রয়োগ করলে শীঘ্র রোগ আরোগ্য হয়। (ডা. ডানহাম)

 ষ্ট্যানাম ৩ শক্তি সেবনের পর লম্বা কৃমি ও সূতা কৃমি নির্গত হয়। কিন্তু মহাত্মা হ্যানিম্যান বলেন, ষ্ট্যানাম ৩ শক্তি বিচূর্ণ সেবনে কৃমি গুলো অচৈতন্য হয়ে পড়ে। (ডা. টেষ্টি)

 যদি কথা বললে স্বরভঙ্গ কমে, তবে কষ্টিকাম। আর কথা বলার যদি স্বরভঙ্গ বাড়ে, তাহলে ফসফরাস প্রয়োগ বিধেয়। (ডা. জি. সেলটান)

 দুর্বলতা হোক, আর রক্তহীনতাই হউক অথবা যে কোন পীড়ায় হোক না কেন, যদি সামান্য কারণে প্রচুর ঘাম হয়, কোমরে প্রচন্ড ব্যথা এবং অতিশয় দুর্বলতা থাকে তবে কেলি কার্ব এক মাত্রা ঔষধ স্বরণ কর। ( ই. এফ ফ্যারিংটন)

 শ^াসকষ্ট ও পেটের যন্ত্রণার সাথে যকৃত পুরাতন রক্তাধিক্য বর্তমান থাকে, আবার যকৃতের রক্তাধিক্য বশতঃ যদি রোগের অর্শরোগ জন্মে, তবে হিপার সালফ ব্যবস্থা করিবেন। (ডা. বেইস)

 যেখানে ক্রমাগত বাহ্য বমির সাথে শিশুরা অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়ে, শরীর ও হাত ঠান্ডা হয়ে যায়, অনবরত ছটফট করতে থাকে, সেখানে কেলি ব্রোম ৩ বা ৬ শক্তি ফলপ্রদ। (ডা. কেরো)

 ঋতুস্রাব বন্ধ, স্নায়ুবিক দুর্বলতা বশতঃ ঋতুলোপ, তৎসহ মুর্চ্ছাভাব প্রভৃতি রোগে জ্যাস্থক জাইলাম ৩ শক্তি বিশেষ ফলপ্রদ। (ডা. কলিন্স)

 শিরায় স্ফীতিতে বিশেষতঃ পুরাতন স্ফীতিতে জিঙ্কাম মেট উপযোগী। (ডা. এলেন)

 জরায়ুর নানাবিধ পীড়া, ডিম্বাশয় প্রদাহ, ডিম্বাশয়ে তীব্র বেদনা, রজঃস্রাব প্রভৃতি পীড়ায় অষ্টিলেগো মেডিউস ৬ বা ৩০ শক্তি চমৎকার ফলপ্রদ। (ডা. বার্ট)

 টার্ণেরা অ্যাফ্রা ø ঔষধটি স্ত্রী ও পুরুষ উভয়েরই জননেন্দ্রিয়ের উত্তেজনা বৃদ্ধি করে। ইহা ধ্বজভঙ্গ রোগের একটি বিশিষ্ট ঔষধ। (ডা. হেল)

 মেরুমজ্জার উত্তেজনায় নাক্স ভম ও সালফার শ্রেষ্ঠ ঔষধ। (ডা. জার)

 কলিক রোগ বা শূলবেদনা ম্যাগ ফস ৩০ শক্তি গরম জলে মিশিয়ে সেবন করবেন। (ডা. জি.সি মর্গান)

 ক্যাল্কে ফস ১ এবং সাইলিশিয়া ৩ শক্তি রোগ ৩বার এক সপ্তাহ অন্তর পর্যায়ক্রমে ব্যবহার করলে ভগন্দর রোগ আরোগ্য হয়। (ডা. সি.আর ফ্লুরি)

 শিশুদের নাক দিয়ে রক্তপড়া, নাভি দিয়ে রস রক্তপড়া, অন্ডকোষ ফোলা, তৎসহ দেহ শুকিয়ে যেতে থাকলে এব্রাটেনাম ৬ বা ৩০ শক্তি ভাল ফলপ্রদ। (ডা. কেন্ট)

 যখন কোনও শুষ্ক বা ক্ষীণ দেহ, ক্ষয়িত মাংস, চোপসান মুখ, কোঠরাগত এবং বৃদ্ধের অবয়বের মত ব্যক্তি দর্শন করবেন, তখনই একবার আর্জেন্ট নাইট স্মরণ করবেন। (ডা. এলেন)

 মাথায় বাম দিকের শিরঃপীড়ায় সিপিয়া উপকারী। (ডা. লিলি)

মন্ত্রের মত কাজ করে

 অতিরিক্ত লবণ খাইবার ইচ্ছা কমাতে এবং শিশুদের ঘাড় – গলা সরু ও মেজাজ খিটখিটে হলে নেট্রাম মিউর ২০০ শক্তি একমাত্রা করে একদিন অন্তর একদিন ২বার অথবা নেট্রাম মিউর ৬শক্তি ২/৩টি ট্যাবলেট গরম জলসহ দিনে ৩বার কিছু দিন প্রয়োগ করবেন।

 অবরুদ্ধ ঋতুস্রাব ঘটাতে (গর্ভপাত নয়) প্রথমে নেট্রাম মিউর ১এম একমাত্রা করে দৈনিক ১বার কয়েক মাত্রা প্রয়োগে উপকার না হলে, কেলি কার্ব ১এম একমাত্রা করে প্রত্যহ ১বার কয়েক দিন সেবনে ঋতুস্রাব ঘটাতে অব্যর্থ।

 অর্শ রোগে লাল বর্ণের রক্তস্রাব মিলিফোলিয়াম ø (কালো রক্তস্রাব হেমামেলিস ø) এবং রক্তকাশে ট্রিলিয়াম ø ১০- ১৫ ফোঁটা ঠান্ডা জলসহ দিনে ৩/৪ বার সেবনে অদ্ভুদ ফলদায়ক।

 অনবরত টক গন্ধযুক্ত ও বুক জ¦ালাসহ বমি হলে (গ্যাষ্টিক), বমির পরেও বুক জ¦ালা করে তাহলে আইরির্স ভার্স ৩০ এক ফোঁটা করে ও নেট্রাম ফস ৩ বা ৬ শক্তি ৩টি ট্যাবলেট গরম জলসহ ২ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে কয়েক মাত্রা সেব্য।

 অত্যন্ত অসহনীয় প্রসব বেদনায় রোগিনী বলে, “আমি প্রসব করিতে পারিবো না” তৎসহ আধ কপালে পেরেক বেঁধার প্রচন্ড ব্যথা থাকলে কফিয়া ৩০ এক বা আধ ঘন্টা অন্তর ২/৪ মাত্রা প্রয়োগের সঙ্গে সঙ্গেই সহজে প্রসব হয়ে যাবে।

 আঁচিলের ঔষধ গুলোর মধ্যে থুজা অক্সি ২০০ অন্যতম ঔষধ। এছাড়াও লক্ষণানুসারে কষ্টিকাম, এসিট নাইট কার্যকরী ১ মাত্রা করে দৈনিক একবার কয়েকদিন সেবনীয়। থুজা ø তুলা দিয়ে বাহ্যিক প্রয়োগে অতি দ্রুত ফল পাওয়া যায়।

 ঋতুস্রাবের পূর্বে স্তনে বেদনা হলে ক্যাল্কেরিয়া কার্ব ২০০ বা কোনিয়াম ২০০ অথবা ল্যাক ক্যান ২০০ শক্তি সপ্তাহে ২/৩ মাত্রা সেবনের কথা মনে রাখবেন।

 ঋতুস্রাবের পূর্বে বা পরে উদরাময় হলে পালসেটিলা ৩০ একমাত্রা করে দিনে ২/৩ বার সেবনে ফলপ্রদ।

 ঋতুস্রাব শুরু হলেই দাঁতের ব্যথা শুরু হয়, এই অবস্থায় ষ্ট্যাফিসেগ্রিয়া ৩০ একমাত্রা করে রোজ ৩বার সেবনীয়।

 কানে অবুর্দ বা পলিপাস হলে, এই রোগের প্রধান ঔষধ থুজা অক্সি ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩বার কিছু দিন সেবনে অতিশয় সুফল পাওয়া যায়।

 কথা বললে যদি হাঁপানির টান বাড়ে, তাহলে ড্রসেরা ø বয়সানুসারে ৩ থেকে ৮ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলসহ একঘন্টা পর পর কয়েক মাত্রা সেবনে অব্যর্থ।

 গর্ভাবস্থায় হাত পা ফোলায় বোবেভিয়া ø – ৫/৭ ফোঁটা মাত্রায় জলসহ প্রত্যহ ৩বার কয়েক দিন সেবনীয়। এই অবস্থায় লবণ খাওয়া নিষেধ।

 গর্ভাবস্থায় কোন জিনিসের গন্ধ সহ্য না হলে বা খাদ্য দ্রব্যের গন্ধে গা বমি বমি করলে এবং ভ্রমণকালে বমি বা গা বমি বমি হলে ককুলাস ইন্ডিকা ৬ শক্তি একমাত্রা করে ২ঘন্টা অন্তর সেবনে অব্যর্থ ফলদায়ক। রোগ কঠিন হলে থেরিডিয়ন ৩০ ব্যবহার্য।

 গাত্র ত্বক খুব চুলকায়, চর্ম বিবর্ণ, সর্বাঙ্গ, ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উদ্ভেদ, বিশেষতঃ গুহ্যদ্বারে ও জননেন্দ্রিয়ে অসহ্য চুলকানি হলে রেডিয়াম ব্রোমাইড ৩০ একমাত্রা করে দিনে দুবার সেবনীয়।

 গলগন্ড বা থাইরয়েড গ্রন্থির বৃদ্ধিতে ঔষধের লক্ষণুসারে আর্স আয়োড, ক্যাল্কেরিয়া আয়োড ৩০ অথবা বারাইটা আয়োড ৩০শক্তি মহৌষধ। একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার কিছু দিন সেবনীয়।

 চর্মে অত্যন্ত চুলকানি, চুলকাতে চুলকাতে রক্ত বের করে ফেলে এলুমিনা ৬ বা ৩০ শক্তি একমাত্রা করে ৩/৪ ফোঁটা ৩ ঘন্টা অন্তর কয়েক মাত্রা প্রয়োগের পর সালফার ৩০ একমাত্রা করে রোজ ২বার দিবেন।

 চুলকানির পুরাতন অবস্থায় লোবেলিয়া ৬ এবং ক্রোটন টিগ ৬ একমাত্রা করে ২ ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে সেবনে অব্যর্থ।

 চোখের উভয় পাতায় শোথে বা ফোলায় ফসফরাস ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার কয়েক দিন সেবনে অব্যর্থ ফলপ্রদ।

 চোখের ভ্রু উপর পাতায় মধ্যস্থল ফোলায় বা শোথে কেলি কার্ব ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার সেবনে অব্যর্থ ফলপ্রদ।

 চোখের নীচের পাতায় শোথ বা পাতা ফুলে পুটলির মত হলে এপিস মেল ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার সেবনে উপকারী।

 চোখের পাতা ঝুলে পড়লে জেলসিমিয়াম ৩ শক্তি প্রধান ঔষধ। একমাত্রা তিন ঘন্টা অন্তর সেবনীয় মনে রাখবেন।

 ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষার সময়ে খুব ঘুম পেলে, ঘুম তাড়াবার জন্য স্ক্রুফুলেরিয়া নোডেসা ø ৮/১০ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলসহ দৈনিক ২বার সকাল- সন্ধ্যায় বা ইহার ৩০ শক্তি রোজ ২বার অথবা ফেরাম ফস ১২ শক্তি ৬/৭টি ট্যাবলেট মাত্রায় উঞ্চ জলসহ সকাল- সন্ধ্যায় সেবনে উৎকৃষ্ট ফলদায়ক।

 ছুরি বা তীক্ষè ধারাল যন্ত্রে কেটে যাবার পর অথবা অস্ত্রোপচার করার পর কোন প্রকার সমস্যা উপসর্গ দেখা দিলে ষ্ট্যাফিসেগ্রিয়া ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩বার সেবনে সকল সমস্যা দুরীকরণে অব্যর্থ।

 জন্ডিস রোগের প্রধান ঔষধ হচ্ছে চেলিডোনিয়াম ø ও হাইড্রাষ্টিস ø প্রত্যেক ঔষধের ৮/১০ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলসহ একত্রে বা পর্যায়ক্রমে দৈনিক ৩বার সেবনে অব্যর্থ।

 জন্ডিস রোগে রোগীর মলের রং সাদা হলে ডলিকস ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩বার সেবনে ২/৩ দিনের মধ্যেই মলের রং স্বাভাবিক হয়, মনে রাখবেন।

 জরায়ুর স্থানচ্যুতির অমূল্য ঔষধ হলে সিপিয়া ১২ বা ৩০ শক্তি একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার সেবনীয়। জরায়ু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে অব্যর্থ।

 জিহ্বার পক্ষাঘাতে বা কথা বলতে কষ্ট হলে কষ্টিকাম ২০০ শক্তি শ্রেষ্ট ঔষধ।

 জিহ্বা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেলে ক্লোরাম ৬ বা ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩/৪ বার সেবনে অব্যর্থ।

 ট্রেনে বা বাসে চলাকালীন সময়ে চোখে ধূলা বালি পড়লে প্রথমে সালফার ৩০ এক ঘন্টা অন্তর ২/৪ মাত্রা সেবনের পর, সাইলিসিয়া ২০০ দুই/এক মাত্রা প্রয়োগ করবেন।

 অসাড়ে মলত্যাগ, মলদ্বার ফাঁকা বা খোলা থাকে, সর্বদাই মল গড়িয়ে গড়িয়ে পড়ায় এলো ২০০ ও ৩০ খুবই উপকারী।

 অর্শ, অর্শের রক্তস্রাব, ভগন্দর, মলদ্বারে ফাঁটা ঘা, ক্ষত প্রভৃতি পীড়ায় পিওনিয়া ø খুবই উপকারী।

 অচৈতন্য রোগের পর বৃদ্ধদের স্মরণশক্তি হ্রাসে এনাকার্ডিয়াম ২০০ অপেক্ষা ব্যারাইটা কার্ব ২০০ অধিক উপকারী।

 আঘাত লাগা হেতু কোন পুরাতন পীড়ায় আর্ণিকার পর কোনিয়াম ২০০ বা ১এম খুবই উপকারী।

 এ্যালোপ্যাথিক এ.টি.এস এর মত হোমিওপ্যাথিতে লিডাম ২০০ বা আর্সেনিক ২০০ বা হাইপেরিকাম ২০০ শক্তি একই কার্যকরী। এছাড়াও কোরামিনের মত মস্কাস ø অথবা কার্বো ভেজ ২০০ একই কাজ করে।

 কোন স্থানে মচকানো বা থেঁৎলানোর ব্যথায় আর্ণিকা অপেক্ষা বেলিস পিরেনিস ø খুবই উপকারী।

 নাক দিয়ে রক্তস্রাব, মূত্রনালী দিয়ে রক্ত নির্গত হলে নেট্রাম নাইট্রি অব্যর্থ মহৌষধ।

 পায়ের তলায় ভীষণ জালা থাকলে সালফার, স্যানিকিউলা ২০০ শক্তি খুবই ফলদায়ক।

 প্রতি বছর শীতকালে যাদের কাশি, বুকে ও নাসিকায় পুরাতন সর্দিতে এন্টিমোনিয়াম সালফ কার্যকরী।

 বংশগত বাত রোগে মেডোরিনাম ও সাইলিসিয়া অধিক উপযোগী।

 মাথার পশ্চাৎ ভাগেই অধিক ব্যথা, তৎসহ বমি বা গা বমি বমি থাকলে- ককুলাস ইন্ডিকা।

 রোগীর প্রস্রাব ঘোলা, পাত্রে রাখলে খুব ঘন পুরু তলানী জমালে- অরাম মেটালিকাম উপযোগী।

 রাত্রে পা অত্যন্ত চুলকায়, অস্থির বোধ করে, এপাশ ওপাশ, ঠান্ডায় বৃদ্ধিতে রাস টক্স।

 শরীরের কোন স্থান মচকে যাবার পর বাত আক্রমণে এবং হাতের কবজী ও জানুসন্ধির প্রদাহে – রুটা।

 হাত পা অত্যন্ত ঠান্ডা। শরীর কিংবা নিম্নের অর্ধাঙ্গ সাংঘাতিক রকম ঠান্ডা হয়ে গেলে নেট্রাম মিউর অত্যন্ত কার্যকরী।

ক্রনিক ডিজিজ রোগ লক্ষণে কোন তাড়াহুড়া করে প্রেসক্রিপশসন করিবেন না। সম্পূর্ণ রোগলিপি নিয়ে বিচার বিশ্লেষণ না করে কোন ঔষধ প্রয়োগ করিবেন না। আমি বহু গ্রন্থ থেকে, বহু জার্নাল হতে এই সমস্ত মণিমুক্তা সংগ্রহ করেছি। ভবিষ্যতে আরও বেশী করে ঝুড়ি ভর্তি করে আপনাদের সামনে উপস্থাপ পরিকল্পনা রয়েছে। অবহেলা না করে সযত্ননে রেখে দিবেন, আশা করি আপনাদের চিকিৎসা জীবনে সুচিকিৎসার ক্ষেত্রে পরম উপকারী বন্ধুর মত কাজ করবে।

#বিঃদ্রঃ চিকিৎসার জন্য অবশ্যই ডাক্তারের সরনাপন্ন হোন।

♦কোন রোগের জন্য কি টেষ্ট করা হয়ঃ-°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°🔴CBC যে যে রোগে করা হয়ঃ"""''''''''""""""""""""""...
01/04/2025

♦কোন রোগের জন্য কি টেষ্ট করা হয়ঃ-
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
🔴CBC যে যে রোগে করা হয়ঃ
"""''''''''""""""""""""""'"''"'""""'''''''''"
⏩জ্বর হলে কি কারণে হচ্ছে তার ধারণা নেয়ার জন্য।অনেক সময় blood culture করতে হয়।
⏩শরীরে রক্তের পরিমাণ কেমন আছে জানার জন্য।
⏩রক্তের ঘাটতি থাকলে সেটা আয়রণ বা ভিটামিনের অভাবে হচ্ছে কিনা জানার জন্য।
⏩শরীরে এলার্জি কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
⏩রক্তে ইনফেকশন বা প্রদাহ কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
⏩রক্ত জমাট বাধার উপাদান কি পরিমাণ আছে তা জানা যায়।
⏩ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে কিনা তার ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।

🔵Urine R/E প্রস্রাব টেস্ট যে যে কারনে করা হয়ঃ
""'''''''''''''''''''''''''''""""""""""""""""""
👉ইনফেকশন আছে কিনা,থাকলে সিভিয়ারিটি কতটুকু
👉ডায়াবেটিস আছে কিনা
👉প্রোটিন যায় কিনা
👉রক্ত যায় কিনা
👉কিডনীতে পাথর আছে কিনা

🔴RBS-Random Blood Sugar: ডায়াবেটিস আছে কিনা তার ধারণা করার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।

🔵Serum Creatinine:যেইসব রোগীর কিডনীর সমস্যা হতে পারে বলে ধারণা করা হয় এ টেস্ট তাদের করা হয়।(প্রেশার ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বাধ্যতামূলক টেস্ট। ব্যথার ঔষধ দেয়ার আগেও এটেস্ট করা উচিত)

🔴Lipid profile: রক্তে চর্বির পরিমাণ বুঝার জন্য এটা করা হয়।হার্টের ও প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগীর জন্য এটা খুব জরুরি।

🔵Serum Bilirubin: জন্ডিস আছে কিনা দেখা হয়।একদম প্রাথমিক টেস্ট।জন্ডিস হয়ে গেলে আরো টেস্ট করতে হয়।

🔴SGPT/SGOT: লিভারের কন্ডিশন বুঝার জন্য এটা করা হয়।লিভার কতটুকু এনজাইম উৎপন্ন করছে তা দেখা হয়।

🔵Serum Electrolyte: রক্তে খনিজের পরিমাণ জানার জন্য এটা করা হয়।শরীর দূর্বল লাগলে,বেশীবমি, ডায়রিয়া এসব ক্ষেত্রে এ পরীক্ষা করা হয়।

🔴HBsAG: জন্ডিস এবং লিভার কন্ডিশন বুঝার জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
🔵HBA1c: ডায়বেটিস বা রক্তে গ্লুকোজ নির্ণয়ের জন্য করা হয়।

🔵LFT: লিভারের সমস্যা বুঝতে এ পরিক্ষা করা হয়।

🔴BT CT: রক্তরােগের ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।

🔵Via Test: সার্ভিক্সের ইনফেকশন বা ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।

🔴TSH: Thyroid stimulating hormone এই পরিক্ষা হরমন নির্ণয়ের জন্য করা হয়।

🔵EcG: হৃদরােগের অবস্থা বুঝার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।

🔴ChestX-ray: বুকের ও হার্টের কন্ডিশন বুঝার জন্য করা হয়।

লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক
08/01/2025

লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক

”গ্রামীণ হোমিও হল” এর পক্ষ থেকে সকলকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল-আজহার শুভেচ্ছা, "ঈদ মোবারক"।
16/06/2024

”গ্রামীণ হোমিও হল” এর পক্ষ থেকে সকলকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল-আজহার শুভেচ্ছা, "ঈদ মোবারক"।

10/04/2024

ঈদ মোবারক

বিশ্ব ইজতেমা-২০২৪ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল (প্রাক্তন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড) এর ব্যবস্হাপনায় প্র...
01/02/2024

বিশ্ব ইজতেমা-২০২৪
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল (প্রাক্তন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড) এর ব্যবস্হাপনায় প্রতিবছরের ন্যায় এবছরেও আগত মুসুল্লিগনের জন্য বিনামূল্যে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম পরিচালিত হবে ইনশাআল্লাহ।
প্রয়োজনে - 01715790024,01732679147,
01774098019, 01963211877,01717635819

22/11/2023
29/10/2023

আলহামদুলিল্লাহ আমাদের হোমিওপ্যাথিক আইন বিল ২০২৩ আজ মহান সংসদে পাশ হয়েছে।
তাই এর সাথে যারাই সম্পৃক্ত সকলকে জানাই ধন্যবাদ।

Address

Narsingdi

Opening Hours

Monday 09:00 - 19:00
Tuesday 09:00 - 19:00
Wednesday 09:00 - 19:00
Thursday 09:00 - 20:00
Friday 09:00 - 20:00
Saturday 09:00 - 19:00
Sunday 09:00 - 19:00

Telephone

+8801711289878

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when গ্রামীণ হোমিও হল Grameen Homoeo Hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to গ্রামীণ হোমিও হল Grameen Homoeo Hall:

Share

Category