Auru Medicine Corner-অরু

Auru Medicine Corner-অরু মানসম্মত ঔষধ ও সেবা সবার কাছে পৌঁছে দেওয়ায় আমাদের একমাত্র লক্ষ্য 🌺🌺

🙂🥰
08/03/2025

🙂🥰

13/01/2025

শীতকালে শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখার জন্য এবং স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য কিছু বিশেষ খাবার খাওয়া অত্যন্ত উপকারী। শীতকালে আমাদের শরীরের পুষ্টির চাহিদা বাড়ে, এবং সঠিক খাবারের মাধ্যমে শরীরকে উষ্ণ রাখা যায় এবং বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা যায়।

এখানে শীতে খাওয়া উচিত এমন কিছু উপকারী খাবারের তালিকা দেওয়া হলো:

১. *সুপ (Soup)*
- শীতে *গরম স্যুপ* খাওয়া খুবই উপকারী। এটি শরীরকে উষ্ণ রাখে এবং হজমে সাহায্য করে। শাক-সবজি, মাংস বা মসুর ডালের স্যুপ খুব ভালো পুষ্টিকর হতে পারে।
- *গাজর, টমেটো, মাশরুম, মুরগি বা গরুর মাংসের স্যুপ* শীতে খাওয়ার জন্য উপযুক্ত।

২. *মধু*
- *মধু* শরীরকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে এবং বিভিন্ন শীতকালীন সর্দি-কাশির বিরুদ্ধে ভালো কাজ করে। মধুতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণাবলী থাকে, যা শীতকালে স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
- প্রতিদিন একটি চামচ মধু খাওয়া সুস্থ রাখে।

৩. *আদা (Ginger)*
- শীতকালে *আদা* খাওয়া অত্যন্ত উপকারী। এটি শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে, হজমে সহায়ক এবং সর্দি-কাশি কমাতে সাহায্য করে।
- *আদা চা* বা *আদা মধু* খুবই ভালো শীতকালীন পানীয়।

৪. *ড্রাই ফ্রুটস (Dry Fruits)*
- শীতকালে *ড্রাই ফ্রুটস* যেমন *বাদাম, কাজু, আখরোট, পেস্তা* ইত্যাদি খাওয়া শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এগুলো শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং পুষ্টি সরবরাহ করে।- *আখরোট* বা *বাদাম* বিশেষ করে ব্রেন ফাংশন এবং হৃদরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

৫. *দুধ এবং দুধজাত পণ্য*
- শীতকালে *দুধ* এবং *দুধজাত পণ্য* যেমন *ঘি, দই, পনির* খাওয়া খুবই উপকারী। এটি শরীরকে উষ্ণ রাখে এবং হাড় মজবুত করে।
- শীতে *গরম দুধ* খাওয়ার অভ্যাস রাখুন, বিশেষ করে রাতে।

৬. *সবজি ও শাক-পালক*
- শীতকালে *শাক-সবজি* খুবই পুষ্টিকর। যেমন *শীতকালীন শাক*, *গাজর, মুলা, পালং শাক, সজিনা* ইত্যাদি।
- *গাজর* এবং *মুলা* স্যুপ, সালাদ বা অন্যান্য খাবারে যোগ করলে শরীরকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে।

৭. *মশলা (Spices)*
- *হলুদ, জিরা, দারচিনি, এলাচ* ইত্যাদি মশলা শীতকালে খাওয়া খুবই উপকারী। এই মশলাগুলি শরীরের তাপমাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে এবং হজমে সহায়ক।
- *গরম মশলা চা* বা *গরম দুধে মশলা* পেটে আরাম দেয়।

৮. *তেল বা ঘি*
- শীতে শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখতে *ঘি* বা *তেল* (বিশেষ করে সরিষার তেল) ব্যবহার করা উচিত। এটি শরীরকে উষ্ণ রাখে এবং শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে।
- *ঘি* শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে এবং ঠান্ডা, জ্বর কমাতে সাহায্য করে।

৯. *ফল (Fruits)*
- শীতকালে *কমলা, পেঁপে, আপেল, আনারস* ইত্যাদি ফল খাওয়া শরীরের জন্য ভালো। এই ফলগুলিতে প্রচুর ভিটামিন C থাকে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
- *কমলা* বা *পেঁপে* খাওয়া বিশেষভাবে উপকারী শীতে।

১০. *গরম পানীয় (Hot Beverages)*- শীতকালে *গরম পানীয়* যেমন *চা (বিশেষত আদা চা বা লেবু চা)*, *কফি* বা *হট চকোলেট* শরীরকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে। এগুলি শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করতে সহায়ক।

---

*উপসংহার*:
শীতে *উষ্ণ খাবার* খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি শরীরকে উষ্ণ রাখে, শক্তি সরবরাহ করে এবং বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। তাই, শীতে বেশি করে *গরম স্যুপ, আদা, মধু, ড্রাই ফ্রুটস, শাক-সবজি, দুধ* ও *গরম পানীয়* খাওয়া উপকারী।

আশা করি এই তথ্যগুলো আপনাদেরকে সাহায্য করবে😊

 # কলা খাওয়ার উপকারিতা: স্বাস্থ্য ও পুষ্টির জন্যকলা পৃথিবীর অন্যতম জনপ্রিয় ফল। সহজলভ্যতা, পুষ্টিগুণ, এবং সুস্বাদু হওয়...
28/12/2024

# কলা খাওয়ার উপকারিতা: স্বাস্থ্য ও পুষ্টির জন্য

কলা পৃথিবীর অন্যতম জনপ্রিয় ফল। সহজলভ্যতা, পুষ্টিগুণ, এবং সুস্বাদু হওয়ার কারণে কলা আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অন্যতম স্থান পেয়েছে। একলা বিভিন্ন প্রকার পুষ্টি উপাদান যেমন, ভিটামিন, খনিজ, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ।এই উপাদানগুলো আমাদের দেহের বিভিন্ন কার্যকারিতাকে সমর্থন করে এবং সুস্থ জীবনের জন্য অপরিহার্য। কলা খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

# কলা খাওয়ার উপকারিতা

১. পুষ্টিগুণে ভরপুর

কলায় রয়েছে প্রচুর পুষ্টি উপাদান। একটি মাঝারি আকারের কলায় প্রায় ১০৫ ক্যালরি, ২৭ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ৩ গ্রাম ফাইবার, ১ গ্রাম প্রোটিন, এবং ১৪ গ্রাম চিনি থাকে। এছাড়া কলায় রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬, এবং পটাসিয়াম যা শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

২. হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

কলায় উচ্চ মাত্রায় পটাশিয়াম থাকে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। উচ্চ রক্তচাপ হৃদরোগের অন্যতম কারণ। নিয়মিত কলা খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে, ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।

৩. হজম শক্তি বৃদ্ধি করে

কলায় থাকা ফাইবার হজম শক্তি বাড়ায়। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে এবং পরিপাকতন্ত্রকে সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে।

৪. শক্তি বৃদ্ধি করে

কলায় থাকা প্রাকৃতিক চিনি এবং কার্বোহাইড্রেট তাৎক্ষণিক শক্তি প্রদান করে। তাই অনেকে একে 'প্রকৃতির এনার্জি বার' বলেন। ব্যায়ামের আগে বা পরে কলা খেলে তাৎক্ষণিক এনার্জি পাওয়া যায়।

৫. মেজাজ ভালো রাখে

কলায় থাকে ট্রিপটোফ্যান নামক একটি উপাদান মস্তিষ্কে সেরোটোনিন হরমোনের উৎপাদন বাড়ায়। সেরোটোনিন হরমোন মেজাজ ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং বিষণ্ণতা দূর করে। এছাড়াও, প্রতিটি কলায় গড়ে ২৭ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম থাকে, যা মন ভালো রাখতে এবং ভালো ঘুম পাওয়ার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।

৬. ওজন কমাতে সহায়ক

কলায় ক্যালোরি কম এবং ফাইবার বেশি। ফলে এটি খেলে পেট ভরে যায় এবং ক্ষুধা কম লাগে। তাই যারা ওজন কমাতে চান, তাদের জন্য কলা একটি আদর্শ ফল।

৭. ত্বকের যত্নে

কলার মাখন ত্বকে লাগালে ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল হয়। কলায় থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের জৌলুস বাড়াতে সাহায্য করে।

৮. কিডনি সুস্থ রাখে

কলায় পটাশিয়ামের পরিমাণ বেশি থাকায় এটি কিডনির কার্যকারিতা বাড়ায় এবং কিডনি রোগের ঝুঁকি কমায়। এটিতে পটাশিয়ামের ধারাবাহিক উপস্থিতি দেওয়ার জন্য কিডনির কার্যকারিতা বাড়ায় এবং কিডনি রোগের ঝুঁকি কমিয়ে তোলে। কলার মাধ্যমে পটাশিয়াম এর স্বাভাবিক স্তর বজায় রাখা যায়, যা কিডনির স্বাস্থ্যকে ধারণ করে সাহায্য করে।

৯. রক্তস্বল্পতা দূর করে

কলায় থাকা আয়রন রক্তাল্পতা দূর করতে সাহায্য করে। আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিন উৎপাদন বাড়ায়, যা রক্তস্বল্পতা দূর করে। অ্যানিমিয়া হলে শরীরে ক্লান্তির অনুভূতি হতে পারে, এবং শ্বাসকষ্ট অনুভূতি করতে পারেন। কলা একটি অত্যন্ত উপকারী ফল যার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। আয়রন রক্তে লোহিত রক্তকণিকা গঠনে সাহায্য করে এবং ভিটামিন বি৬ রক্তে গ্লুকোজ মেটাবলিজমের প্রক্রিয়ায় ভূমিকা রাখে।

১০. স্মৃতিশক্তি বাড়ায়

কলায় থাকা ভিটামিন বি৬ এবং ম্যাগনেসিয়াম মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। তাই পড়াশুনার সময় বা যে কোনও মানসিক কাজে কলা খাওয়া উচিত।

১১. মানসিক চাপ কমায়

কলায় থাকা পটাসিয়াম এবং ভিটামিন বি৬ মানসিক চাপ কমাতে সহায়ক। এটি নার্ভের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং মানসিক প্রশান্তি এনে দেয়।

১২. চুলের যত্ন

কলার পেস্ট চুলে লাগালে চুল মসৃণ ও উজ্জ্বল হয়। কলায় থাকা পটাশিয়াম এবং ভিটামিন চুলের গোড়া মজবুত করে এবং চুলের বৃদ্ধি বাড়ায়।

১৩. ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক

কলায় থাকা বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন শরীরে ফ্রি র‍্যাডিক্যাল দূর করে, যা ক্যান্সার সৃষ্টির অন্যতম কারণ। বিশেষ করে কলায় থাকা ভিটামিন সি এবং ফ্ল্যাভোনয়েড ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক।

১৪. হাড়ের শক্তি বাড়ায়

কলায় ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে, যা হাড়ের শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক। নিয়মিত কলা খেলে হাড় মজবুত হয় এবং অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি কমে।

১৫. ভিটামিনের ঘরটি পূরণ করে

ভিটামিন ঘাটতি পূরণের জন্য কলা অত্যন্ত দারুণ সম্পন্ন। গড়ে একটি কলা আমাদের দৈনন্দিন ভিটামিন বি৬ চাহিদার পাঁচ শতাংশ পূরণ করতে পারে। এটি শরীরের সুস্থ কোষ তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় ইনসুলিন, হিমোগ্লোবিন এবং অ্যামিনো অ্যাসিড গঠনে সাহায্য করে। এছাড়াও, ভিটামিন সি দৈনন্দিন চাহিদা ১৫ শতাংশ কলা পূরণ করে।

১৬. পেশী গঠনে সহায়তা করে

কলা একটি সুবিধাজনক এবং বহনযোগ্য জলখাবার যা পেশিতে টান প্রতিরোধে সহায়ক। এটি শক্তি এবং পটাশিয়ামের উৎকৃষ্ট কার্বোহাইড্রেট সংমিশ্রণ প্রদান করে, যা পেশী চালিয়ে দিতে সাহায্য করে। এটি ব্যায়াম এর পরে খাওয়ার জন্য একটি সহজ বিকল্প হতে পারে।

১৭. ডায়রিয়া জন্য উপযোগী

কলায় অবস্থিত একধরনের প্রতিরোধী স্টার্চ, যা পরিপাকের প্রক্রিয়াটিকে সুচল করে এবং বৃহদন্ত্রে গিয়ে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া খাদ্যে পরিণত হতে পারে। যখন ডায়রিয়া হয়, শরীর থেকে অপক্ষয়িত খনিজ পদার্থ পূরণে কলার খাবার মাধ্যমে জরুরি পূরণ করা যেতে পারে।

# কলা কখন খাবেন?

কলা খাওয়ার উপযুক্ত সময় কখন? কিছু বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে সারাদিনের উপকারিতা পেতে বিশেষজ্ঞরা সকালে কলা খাওয়ার পরামর্শ দেন। খালি পেটে না খেয়ে অন্য খাবারের সাথে বা সকালের জলখাবারের পরে কলা খাওয়া ভালো। কলা দিনের যেকোনো সময় খাওয়া যেতে পারে, তবে সকালে খাওয়া হলে এটি সবচেয়ে উপকারী।

# কলা রাতে খেলে কি হয়?

অনেকে বিশ্বাস করেন যে রাতে এই ফলটি না খাওয়া ভালো, বিশেষ করে যাদের হাঁপানির মতো শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা রয়েছে। যারা সর্দি বা কাশির প্রবণতা রয়েছে তারা ঘুমানোর আগে কলা না খাওয়া উচিত, কারণ এটি একটি শীতল ফল হিসাবে বিবেচিত হয় এবং এটি হজম হতে বেশি সময় নিতে পারে।

# শেষকথা:

কলার স্বাস্থ্য উপকারিতা এত বেশি যে এটি আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই থাকা উচিত। এটি শুধু পুষ্টিকর নয়, এর রয়েছে অসাধারণ স্বাস্থ্য উপকারিতা। নিয়মিত কলা খেলে আমরা সুস্থ থাকতে পারি এবং আমাদের শরীরের বিভিন্ন কার্যকারিতা উন্নত করতে পারি। তাই প্রতিদিন অন্তত একটি করে কলা খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি।🌺
(সংগৃহীত)

🧠ব্রেইনের যত্নে প্রতিদিনের করণীয়গুলো জেনে নিন❗️🔸প্রতিদিন মিনিমাম ৩০ মিনিট শরীরচর্চা। 🔸দৈনিক ৮ ঘন্টা স্বাস্থ্যসম্মতভাবে  ...
04/12/2024

🧠ব্রেইনের যত্নে প্রতিদিনের করণীয়গুলো জেনে নিন❗️
🔸প্রতিদিন মিনিমাম ৩০ মিনিট শরীরচর্চা।
🔸দৈনিক ৮ ঘন্টা স্বাস্থ্যসম্মতভাবে ঘুমানো।
🔸সঠিক খাদ্যাভ্যাসে অভ্যস্ত হওয়া।
🔸নিয়মিত ৩০ গ্রাম ব্রেইন ফুড কাজু বাদামগ্রহন করা।
🔶দিনের শুরুতে ৩০ গ্রাম "কেসু হানি রোস্ট" মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
ব্রেইন কে রেস্ট দিন, পর্যাপ্ত ঘুমান।
সেবা নিন সুস্থ থাকুন।
ধন্যবাদ
Auru Medicine Corner

27/11/2024

শীতকালে আমাদের যা যা করা উচিত:

শীতকাল আসতে না আসতেই আমাদের নানা ধরনের সমস্যা চলে আসে। বিশেষ করে ঠান্ডা, জ্বর, কাশি,শ্বাসকষ্ট, হাড়ের ব্যথা,হাঁপানি ইত্যাদি এছাড়া ত্বকের সমস্যাও একটা বড় সমস্যা। শীতকালে ত্বক ফেটে আমাদের সৌন্দর্য নষ্ট করে এসব সমস্যা সমাধান করার জন্য শীতের সময়েও প্রচুর পানি খাওয়া উচিত বলে বলছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। তবে কুসুম গরম পানি খাওয়া উত্তম।

এছাড়া ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার যেমন জলপাই, কমলা, লেবু, কাচামরিচ ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে। এগুলো একপ্রকার প্রতিষেধক হিসাবে কাজ করে। ত্বককে রাখবে সুরক্ষা 🌺

শিশুরা অনেক সময় শরীরে গরম কাপড় রাখে না বা খুলে ফেলে। তাই তাদের দিকে সতর্ক নজর রাখা উচিত।

শীতকালেও নিয়মিতভাবে শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম করতে হবে। এর মাধ্যমে আমরা আমাদেরকে সুস্থ রাখতে পারবো❤️‍🩹

13/11/2024

শিশুর সর্দি-কাশি হলে বাড়িতে যেভাবে যত্ন নেবেন

☑️ শিশুকে আবহাওয়া অনুযায়ী উষ্ণ রাখুন।
☑️ নাক বন্ধ থাকলে পরিষ্কার সুতি পাতলা কাপড় দিয়ে নাক পরিষ্কার করুন।
☑️ ঘনঘন বুকের দুধ খাওয়ান..
☑️ঘনঘন স্বাভাবিক খাবার সহ বেশি করে তরল খাবার দিন।
☑️ কাশি উপশমের জন্য কুসুম গরম পানি, লেবুর রস, তুলসী পাতার রস খেতে দিন।

প্রয়োজনে নিকটস্থ ডাক্তারের পরামর্শ নিন

আলহামদুলিল্লাহ অরু মেডিসিন কর্ণারের পক্ষ থেকে আয়োজিত ফ্রী হেল্থ ক্যাম্পটি সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়েছে। ধন্যবাদ ডা. মোঃ সাইফ...
09/11/2024

আলহামদুলিল্লাহ অরু মেডিসিন কর্ণারের পক্ষ থেকে আয়োজিত ফ্রী হেল্থ ক্যাম্পটি সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়েছে। ধন্যবাদ ডা. মোঃ সাইফুল ইসলাম ফারহান স্যারকে এতো সুন্দর করে রোগী দেখার জন্য 🌺

★ডা. মোঃ সাইফুল ইসলাম (ফারহান)
এমবিবিএস (চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ), পিজিটি (অর্থোপেডিক্স), এমসিজিপি, সিসিডি (বারডেম)।

★যে সকল রোগের চিকিৎসা দেওয়া হয় :
মেডিসিন, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, জ্বর, শ্বাসকষ্ট, শিশু ও চর্মরোগ সহ অর্থোপেডিক্স এর সকল চিকিৎসা যেমন হাড়ভাঙা, হাড়জোড়া, হাঁটুর ব্যথা, মেরুদন্ড ও কোমর ব্যথা এবং দুর্ঘটনাজনিত আঘাতের চিকিৎসা প্রদান করে থাকেন।

এছাড়া ডা. মোঃ সাইফুল ইসলাম (ফারহান) এমবিবিএস (চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ), পিজিটি (অর্থোপেডিক্স), এমসিজিপি, সিসিডি (বারডেম)।

★নিয়মিত রোগী দেখবেন : প্রতি শুক্রবার বিকেল ৩ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত।
★স্থান : অরু মেডিসিন কর্ণার,তালুককান্দি, সূর্যের মোড়,বেগমাবাদ রোড,রায়পুরা,নরসিংদী।

সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুন এই নম্বরে : ০১৯৪৮৪৭২৬১৬

ফ্রি হেলথ্ ক্যাম্প : সম্মানিত এলাকাবাসী- আসসালামু আলাইকুম,  সুখবর ! সুখবর!!  সুখবর !!!আপনাদের জানাই অরু মেডিসিন কর্ণার এ...
04/11/2024

ফ্রি হেলথ্ ক্যাম্প :

সম্মানিত এলাকাবাসী-

আসসালামু আলাইকুম,
সুখবর ! সুখবর!! সুখবর !!!
আপনাদের জানাই অরু মেডিসিন কর্ণার এর পক্ষ থেকে স্বাগতম।

অরু মেডিসিন কর্ণার
তালুককান্দি সূর্যের মোড়, বেগমাবাদ রোড, রায়পুরা, নরসিংদী।

এখন থেকে আর যেতে হবে না দূরে—বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ পাবেন হাতের নাগালেই।
আগামী শনিবার বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করবেন ঢাকা থেকে আগত অভিজ্ঞ এবং দক্ষ চিকিৎসক :

ডা. মোঃ সাইফুল ইসলাম (ফারহান)
এমবিবিএস (চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ), পিজিটি (অর্থোপেডিক্স), এমসিজিপি, সিসিডি (বারডেম)।

যে সকল রোগের চিকিৎসা দেওয়া হবে :

মেডিসিন, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, জ্বর, শ্বাসকষ্ট, শিশু ও চর্মরোগ সহ অর্থোপেডিক্স এর সকল চিকিৎসা যেমন হাড়ভাঙা, হাড়জোড়া, হাঁটুর ব্যথা, মেরুদন্ড ও কোমর ব্যথা এবং দুর্ঘটনাজনিত আঘাতের চিকিৎসা প্রদান করবেন।

তাই উল্লিখিত রোগের চিকিৎসা সেবা পেতে এবং সিরিয়াল এর জন্য যোগাযোগ করুন :
মোবাইল : 01948-472616

স্থান: অরু মেডিসিন কর্ণার, তালুককান্দি সূর্যের মোড়, বেগমাবাদ রোড, রায়পুরা, নরসিংদী।

রোগী দেখার সময়: আগামী শনিবার (সকাল ১০টা - বিকাল ৪টা পর্যন্ত)

সঠিক ও দ্রুত সেবা পেতে আজই আপনার সিরিয়াল নিশ্চিত করুন।

আর নয় ডাক্তার নিয়ে দুশ্চিন্তা৷ দ্রুত রোগমুক্তি পেতে এবং সকল ধরনের ওষুধ ও সঠিক চিকিৎসা সেবা পেতে চলে আসুন অরু মেডিসিন কর্ণারে।

"অরু মেডিসিন কর্ণার"
তালুককান্দি সূর্যের মোড়, বেগমাবাদ রোড, রায়পুরা, নরসিংদী।

#স্বাস্থ্য_সেবায়_বিশ্বাসযোগ্য🌺

24/10/2024

Low Back Pain
কোমর ব্যথা প্রতিরোধে ৭ টি গুরুত্বপূর্ণ টিপস-

১.ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
২.মেরুদণ্ড সোজা রাখতে ব্যাক সাপোর্টেড চেয়ার ব্যবহার করুন ।
৩.দাঁড়ানো,হাঁটা ও ভারী বস্তুু উঠানোর সময় না ঝুঁকে সোজা থাকুন।
৪. সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন ব্যাক মাসল এর ব্যায়াম করুন।
৫.ঝুঁকে কাজ করা থেকে বিরত থাকুন।
৬.উচু হিল/জুতা ব্যবহার করবেন না।
৭.সঠিক পদ্ধতি মেনে ঘুমান এবং স্বাস্থ্যসম্মত ম্যাট্রেস বা বিছানা(খুব নরম নয় বা খুব শক্ত নয় এমন)
ব্যবহার করুন।
সেবা নিন,সুস্থ থাকুন।
Suggested by
Dr.Rokibul Islam(Rokib)

Address

তালুককান্দি সূ্র্যের মোড়, বেগমাবাদ রোড
Narsingdi
তালুককান্দিসূর্যেরমোড়,বেগমাবাদরোড,রায়পুরা,নরসিংদী

Opening Hours

Monday 08:45 - 21:30
Tuesday 08:45 - 21:30
Wednesday 08:45 - 21:30
Thursday 08:45 - 21:30
Friday 08:45 - 21:30
Saturday 08:45 - 21:30
Sunday 08:45 - 21:30

Telephone

+8801831050939

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Auru Medicine Corner-অরু posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Auru Medicine Corner-অরু:

Share