Diet for happy life

Diet for happy life Provide information on food and healthy eating.

লাউ (Bottle gourd / Lau) আমাদের দেশে খুবই পরিচিত ও স্বাস্থ্যকর সবজি। বরতমান সময়ে সারাবছর লাউ বাজারে সহজে পাওয়া যায়।এটি প...
23/08/2025

লাউ (Bottle gourd / Lau) আমাদের দেশে খুবই পরিচিত ও স্বাস্থ্যকর সবজি। বরতমান সময়ে সারাবছর লাউ বাজারে সহজে পাওয়া যায়।এটি পানিভিত্তিক (water-rich) খাবার, গরমকালে শরীর ঠান্ডা রাখতে এবং হজমে সহায়তা করে। নিচে এর পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা তুলে ধরা হলো—

🥗 লাউ এর পুষ্টিগুণ (প্রতি 100 গ্রাম কাঁচা লাউ)

ক্যালোরি: প্রায় 14 ক্যালোরি

কার্বোহাইড্রেট: 3.4 গ্রাম

প্রোটিন: 0.6 গ্রাম

ফ্যাট: 0.02 গ্রাম (প্রায় নেই বললেই চলে)

ফাইবার: 0.5 গ্রাম

পানি: প্রায় 92–95%

ভিটামিন: ভিটামিন C, ভিটামিন A (β-carotene), ফোলেট

খনিজ পদার্থ: পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন

🌿 লাউ এর উপকারিতা

1. ওজন কমাতে সহায়ক 🥗

ক্যালোরি খুব কম ও পানিশূন্যতা পূরণ করে, তাই ডায়েটের জন্য উপযোগী।

2. হজমে সাহায্য করে 🍲

ফাইবার থাকার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য কমায় ও হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে।

3. লিভার ও কিডনি রক্ষায় সহায়ক 🧪

শরীরের টক্সিন বের করতে সাহায্য করে ও প্রস্রাবকারক (diuretic) হিসেবে কাজ করে।

4. হার্টের জন্য উপকারী ❤️

সোডিয়াম কম, পটাশিয়াম বেশি থাকায় রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

5. শরীর ঠান্ডা রাখে ❄️

গরমকালে শরীরকে ঠান্ডা রাখে ও পানিশূন্যতা প্রতিরোধ করে।

6. ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ভালো 🍵

গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম থাকায় রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

7. চুল ও ত্বকের জন্য ভালো ✨

ভিটামিন C ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে ত্বক উজ্জ্বল করে এবং চুল পড়া কমায়।

23/08/2025

🐟🐟 ইলিশ মাছের পুষ্টি কথা 🐟🐟

ইলিশ মাছ (Hilsa fish) আমাদের দেশের জাতীয় মাছ।ইলিশ মাছ পছন্দ করে না এমন মানুষ খুব কম।তবে অনেকের ইলিশ মাছে এলার্জি জনিত সমস্যা থাকে।তবে ইলিশ মাছ শুধু স্বাদের জন্যই নয়, পুষ্টিগুণের দিক থেকেও অত্যন্ত মূল্যবান। তবে সবার জন্য সমান উপকারী নয়। নিচে বিস্তারিত দিলাম:
🥗 ইলিশ মাছের পুষ্টি গুণ (প্রতি 100 গ্রাম কাঁচা ইলিশে আনুমানিক)
ক্যালোরি: 310–350 ক্যালোরি
প্রোটিন: 18–20 গ্রাম
ফ্যাট (চর্বি): 22–25 গ্রাম (মূলত Omega-3 fatty acids)
ভিটামিন: ভিটামিন A, D, E, B-complex
খনিজ পদার্থ: ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, জিঙ্ক, আয়োডিন
কোলেস্টেরল: তুলনামূলকভাবে বেশি (৬০–৭০ মিগ্রা প্রতি 100 গ্রামে)
✅ ইলিশ মাছের উপকারিতা
1. হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) কমায় ও ভালো কোলেস্টেরল (HDL) বাড়ায়।হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক ও উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
2. মস্তিষ্ক ও স্নায়ুর জন্য ভালো।DHA ও EPA মস্তিষ্কের বিকাশ, স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগ বাড়ায়।শিশু ও কিশোরদের মানসিক বিকাশে সহায়ক।
3. হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য রক্ষা করে।ভিটামিন D ও ক্যালসিয়াম হাড় মজবুত রাখে।
4. ত্বক ও চোখের জন্য ভালো।ভিটামিন A ও E ত্বককে স্বাস্থ্যকর রাখে এবং দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে।
5. রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে সহায়ক।আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরি করে, অ্যানিমিয়া প্রতিরোধ করে।

👨‍⚕️ কারা ইলিশ মাছ খাবেন

1.হার্ট সুস্থ ও সাধারণ মানুষ
2.শিশু ও কিশোর (পরিমাণমতো)
3.গর্ভবতী ও স্তন্যদায়ী মা (কাঁচা নয়, ভালোভাবে রান্না করা হলে)
4.রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন এমন রোগীl
ইলিশমাছ #জাতীয়মাছ

#স্বাস্থ্যকরখাবার #পুষ্টিগুণ #বাংলারইলিশ

23/08/2025
22/08/2025

Celebrating my 6th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

04/06/2025

✅ লিচুর পুষ্টিগুণ (প্রতি ১০০ গ্রাম)

উপাদানপরিমাণক্যালরি৬৬ কিলোক্যালরিকার্বোহাইড্রেট১৬.৫ গ্রামচিনির পরিমাণ১৫.২ গ্রামখাদ্য আঁশ১.৩ গ্রামপ্রোটিন০.৮ গ্রামচর্বি০.৪ গ্রামভিটামিন C৭১.৫ মি.গ্রা (১১৯% দৈনিক প্রয়োজন)ভিটামিন B6০.১ মি.গ্রাফলেট (B9)১৪ মাইক্রোগ্রামপটাশিয়াম১৭১ মি.গ্রাম্যাগনেসিয়াম১০ মি.গ্রাকপার (তামা)০.১৪৮ মি.গ্রা

🌿 লিচুর উপকারিতা

• উচ্চমাত্রার ভিটামিন C:

• রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

• অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।

• ত্বকের স্বাস্থ্য ও কোলাজেন তৈরিতে সাহায্য করে।

• হজমে সহায়ক:

• এতে থাকা আঁশ হজমে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে।

• হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক:

• পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

• এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

• অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ:

• এতে থাকা পলিফেনল যেমন অলিগোনল শরীরে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস ও প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

• শরীরে পানিশূন্যতা রোধে কার্যকর:

• এতে প্রায় ৮২% পানি থাকে, যা গ্রীষ্মকালে দারুণভাবে হাইড্রেশন বজায় রাখে।

⚠️ লিচুর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (বিশেষ করে অতিরিক্ত খেলে)

• উচ্চ পরিমাণে চিনি:

• ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অতিরিক্ত লিচু খাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।

• রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ কমে যেতে পারে (হাইপোগ্লাইসেমিয়া):

• কাঁচা বা আধাপাকা লিচু খেলে বিশেষ করে খালি পেটে খেলে শিশুদের মাঝে হঠাৎ খিঁচুনি বা মস্তিষ্কজনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে (যেমন ‘অ্যাকিউট এনসেফালাইটিস সিনড্রোম’, ভারতে উল্লেখযোগ্যভাবে দেখা গেছে)।

• এর পেছনে দায়ী হচ্ছে প্রাকৃতিক টক্সিন হাইপোগ্লাইসিন A ও MCPG।

• অ্যালার্জি হতে পারে:

• কারও কারও মধ্যে চুলকানি, ফোলা বা শ্বাসকষ্টের মতো অ্যালার্জি হতে পারে (অতি বিরল)।

• হজমে সমস্যা হতে পারে:

• অতিরিক্ত খেলে পেট ফুলে যাওয়া, পেটব্যথা বা ডায়রিয়া হতে পারে।

✅ সঠিকভাবে লিচু খাওয়ার পরামর্শ

• দিনে ৪–৬টি পরিপক্ক (পাকা) লিচু খাওয়া নিরাপদ।

• কাঁচা বা আধাপাকা লিচু এড়িয়ে চলুন, বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে।

• খালি পেটে খাওয়া উচিত নয়।

• টাটকা লিচু খান এবং সঠিকভাবে সংরক্ষণ করুন।

26/01/2025

মুলার পুষ্টিমান ও উপকারিতা

মুলার পুষ্টিমান:
মূলা একটি পুষ্টিকর সবজি, যা নানা ধরনের ভিটামিন, খনিজ, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। প্রতি ১০০ গ্রাম মুলায় রয়েছে:

ক্যালরি: ১৬

কার্বোহাইড্রেট: ৩.৪ গ্রাম

প্রোটিন: ০.৭ গ্রাম

ফাইবার: ১.৬ গ্রাম

ভিটামিন সি: দৈনিক চাহিদার প্রায় ২৫%

ফলিক অ্যাসিড, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম প্রচুর পরিমাণে বিদ্যমান।

উপকারিতা:
১. পরিপাকতন্ত্রের জন্য ভালো:
মুলার ফাইবার হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে।

২. ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে:
ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ মুলা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

৩. হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখে:
পটাসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

৪. ত্বকের জন্য উপকারী:
মুলার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং বয়সের ছাপ কমায়।

৫. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য:
মুলা রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে।

৬. কিডনি পরিষ্কার রাখে:
মুলা ডায়ুরেটিক হিসেবে কাজ করে, যা শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করে।

পরিশেষে বলতে পারি যে নিয়মিত খাদ্যতালিকায় মুলা অন্তর্ভুক্ত করলে শরীরের জন্য এটি অত্যন্ত উপকারী হতে পারে। এটি সহজলভ্য এবং স্বাস্থ্যকর সবজি।

ফুলকপির পুষ্টিমান এর তালিকা ফুলকপি একটি পুষ্টিকর সবজি, যা বিভিন্ন ভিটামিন এবং খনিজ উপাদানে পূর্ণ। এর পুষ্টিমান তালিকা নি...
17/01/2025

ফুলকপির পুষ্টিমান এর তালিকা

ফুলকপি একটি পুষ্টিকর সবজি, যা বিভিন্ন ভিটামিন এবং খনিজ উপাদানে পূর্ণ। এর পুষ্টিমান তালিকা নিম্নরূপ:
১00 গ্রাম ফুলকপিতে আমরা যা যা পাই
ক্যালোরি: ২৫ ক্যালোরি
প্রোটিন: ১.৯ গ্রাম
চর্বি: ০.২ গ্রাম
শর্করা: ৪.৯ গ্রাম
ফাইবার: ২.১ গ্রাম
ভিটামিন C: ৪৮.২০ মিলিগ্রাম (১00 গ্রাম ফুলকপিতে, দৈনিক প্রয়োজনের প্রায় ৮০%)
ভিটামিন K: ১৫.৫ মাইক্রোগ্রাম
ফোলেট (ভিটামিন B9): ৫৭ মাইক্রোগ্রাম
পটাসিয়াম: ৩৪৭ মিলিগ্রাম
ক্যালসিয়াম: ২২ মিলিগ্রাম
আয়রন: ০.৪ মিলিগ্রাম
ম্যাগনেসিয়াম: ১৫ মিলিগ্রাম
ফসফরাস: ৪৩ মিলিগ্রাম
এছাড়া, ফুলকপিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রদাহ কমানোর উপাদানও থাকে, যা স্বাস্থ্য উপকারে আসে।

10/01/2025

তুলসি পানীয়র গুণাগুণ

সর্দি-কাশি এড়াতে হলে শীতে চুমুক দিন তুলসির জাদুর পানীয়। এই আয়ুর্বেদিক পানীয় দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।তুলসির জাদুর পানীয় স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ।

তুলসির এই পানীয় খেলে কী-কী উপকারিতা মেলে, দেখে নেয়া যাক একবার।

শীতকালে তুলসির পানীয় খাওয়ার উপকারিতা:
১) শীতকালে সর্দি-কাশির হাত থেকে বাঁচতে সাহায্য করে তুলসির এই জাদুর পানি। এই পানীয় রোগ প্রতিরোধ বৃদ্ধি করে এবং সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়। পাশাপাশি তুলসির পানি শারীরিক প্রদাহ কমায়। শারীরিক ব্যথা-যন্ত্রণা কমাতে সাহায্য করে এই পানীয়।

২) নাক বন্ধ, গলা ব্যথা, নাক দিয়ে পানি পড়া, কাশির মতো সমস্যা দূর করতে তুলসির পানি দুর্দান্ত কাজ দেয়। বুকে জমে থাকা শ্লেষ্মা পরিষ্কার করে দেয় তুলসির পানীয়।

৩) সর্দি-কাশির হাত থেকে শরীরকে বাঁচানোর পাশাপাশি হজমজনিত সমস্যাও দূর করে তুলসির পানি। শীতকালে ভারী খাবার খাওয়ার পর তুলসির পানীয় খেলে হজমের গোলমাল থেকে রেহাই মেলে। পাশাপাশি তুলসির পানীয় খেলে শরীরে জমে থাকা টক্সিন বেরিয়ে যায়। এতে যেমন রোগের ঝুঁকি কমে, তেমনই ত্বকের জেল্লা বাড়ে। ত্বকের সমস্যা কমে তুলসির জাদুকরী পানীয়র গুণে।

বাড়িতে যে উপায়ে তুলসির পানীয় বানাবেন:

১০-১২টি তুলসির পাতা, ১ টুকরো আদা, ২-৩ গোলমরিচ, ১-২ লবঙ্গ, ১ চামচ মধু ও এক চিমটে হলুদ নিন। ১ কেজি পানি গরম বসান। এতে তুলসির পাতা, আদা, গোলমরিচ, হলুদ, লবঙ্গ সব একসঙ্গে ফুটিয়ে নিন। আদা থেঁতো করে দেবেন। কাঁচা হলুদও ব্যবহার করতে পারেন।পানি ফুটে অর্ধেক হয়ে গেলে গ্যাস বন্ধ করে দিন। এ বার এই পানীয়তে মধু মিশিয়ে পান করুন। গরম গরম তুলসির পানীয় খান। এতে আরাম বেশি পাবেন। দিনে ২-৩ বার এই তুলসির পানীয় খেলে শীতকালে রোগমুক্ত জীবন কাটাতে পারবেন।

সুস্থ্য থাকতে চাই স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস। সবুজ শাক- সবজি আর ফল মাছে আছে প্রচুর ভিটামিন ও খনিজ উপাদান।তাই আমাদের খাদ্যাভ...
04/01/2025

সুস্থ্য থাকতে চাই স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস। সবুজ শাক- সবজি আর ফল মাছে আছে প্রচুর ভিটামিন ও খনিজ উপাদান।
তাই আমাদের খাদ্যাভ্যাস হতে হবে সুষম ও পরিমাণমতো।

Address

House No/89/4, DC Road, Narsingdi Sadar
Narsingdi
1600

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801672540493

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Diet for happy life posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Diet for happy life:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category