Seba Health & Hijama Care

Seba Health & Hijama Care অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা পরিচালিত একটি বিশেষায়িত চিকিৎসা কেন্দ্র

বিশ্বের মোট জনসংখ্যার মাত্র ০.২% ইহুদী হওয়া সত্বেও কেন  জ্ঞান বিজ্ঞানে জেন তারা এগিয়ে?১.শিক্ষার প্রতি গভীর গুরুত্বইহুদি ...
18/10/2025

বিশ্বের মোট জনসংখ্যার মাত্র ০.২% ইহুদী হওয়া সত্বেও কেন জ্ঞান বিজ্ঞানে জেন তারা এগিয়ে?

১.শিক্ষার প্রতি গভীর গুরুত্ব
ইহুদি সমাজে শিক্ষা ধর্মীয় দায়িত্বের অংশ বলে মনে করা হয়।

ছোটবেলা থেকেই তারা “শেখা”কে ইবাদতের মতো মনে করে।

বাবা-মা সন্তানদের গল্প, পাঠ, প্রশ্ন করা ও বিশ্লেষণ শেখায়।

শিশুরা ছোট থেকেই বই, ইতিহাস, যুক্তি ও প্রশ্ন করতে উৎসাহ পায়।

📚 ২. পরিবারভিত্তিক বুদ্ধিবৃত্তিক সংস্কৃতি
ইহুদিদের পরিবারে খাবারের টেবিলেও আলোচনা হয় বিজ্ঞান, নীতি, দর্শন ও সমাজ নিয়ে।
এভাবে শিশুরা যুক্তি ও বিশ্লেষণমূলক চিন্তায় বড় হয়।

🧬 ৩. ঐতিহাসিক প্রতিকূলতা ও মানিয়ে নেওয়ার প্রবণতা
হাজার বছর ধরে ইহুদিরা নানা দেশ থেকে বিতাড়িত ও নির্যাতিত হয়েছে।
ফলে তারা বুদ্ধি, কৌশল ও শিক্ষাকে বেঁচে থাকার অস্ত্র হিসেবে গ্রহণ করেছে।
এই মানসিকতা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে জিনগতভাবে কিছুটা স্থানান্তরিতও হয়েছে (যাকে “gene–culture coevolution” বলে)।

🕍 ৪. ধর্মীয় শিক্ষা ও যুক্তি চর্চা
তাদের ধর্মীয় গ্রন্থ তালমুদ (Talmud) পড়ানো হয় ছোটবেলা থেকেই।
এই বইটি মূলত প্রশ্ন-উত্তর, বিশ্লেষণ, বিতর্ক ও যুক্তিনির্ভর শিক্ষা দেয়।
ফলে তাদের চিন্তাশক্তি খুব তীক্ষ্ণ হয়।

💡 ৫. সম্প্রদায়িক সহায়তা
ইহুদি সমাজে “একজনের সফলতা মানে সবার সফলতা” — এই ধারণা প্রবল।
তারা একে অপরকে অর্থনৈতিক, শিক্ষাগত ও মানসিকভাবে সাহায্য করে।
ফলে শিশুরা নিরাপদ পরিবেশে বেড়ে ওঠে এবং মনোযোগ দিতে পারে মেধা বিকাশে।

📈 ৬. বৈজ্ঞানিক পরিসংখ্যান
বিশ্বের মোট জনসংখ্যার মাত্র ০.২% ইহুদি,
কিন্তু নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের প্রায় ২০–২৫% ইহুদি।

অর্থাৎ, সংখ্যায় কম হলেও শিক্ষাগত ও বুদ্ধিবৃত্তিক সাফল্যে তারা অনেক এগিয়ে।

26/09/2025

সুস্বাস্থ্যের জন্য কিছু মজার টিপস

১.হাঁটাহাঁটি করলে মস্তিষ্ক আরও বুদ্ধিমান হয়
➡️ নিয়মিত ২০–৩০ মিনিট হাঁটলে শুধু শরীরই সুস্থ থাকে না, মস্তিষ্কে নতুন কোষও তৈরি হয়। এতে স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগ বাড়ে।

২. হাসি হলো প্রাকৃতিক ওষুধ
➡️ প্রতিদিন ১০ মিনিট হাসলে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়, ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী হয় এবং স্ট্রেস কমে যায়। ডাক্তাররা একে বলে “Natural Stress Reliever”!

৩. বেশি পানি খেলে মুড ভালো থাকে
➡️ শরীরে পানি কমে গেলে শুধু তৃষ্ণা নয়, মুড খারাপ, মাথা ব্যথা আর বিরক্তি বেড়ে যায়। তাই পানি হলো “Mood Booster”!

৪. ঘুমানোর আগে মোবাইল দেখলে ঘুম পালায়
➡️ মোবাইল বা টিভির নীল আলো (Blue Light) আমাদের মস্তিষ্ককে মনে করায় এখনো দিন চলছে। ফলে ঘুম আসতে দেরি হয়। তাই এটাকে বলে “Sleep Thief”!

৫. গান শোনা ব্যথা কমায়
➡️ গবেষণায় দেখা গেছে, মৃদু সুরের গান শোনার সময় শরীর থেকে “Endorphin” নামের হরমোন বের হয়, যা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। এজন্য গানকে অনেক সময় বলা হয় “Pain Killers without medicine.

টাকা দিয়ে স্বেচ্ছায় যে বিষগুলো আমরা কিনে খাচ্ছি,চিনে রাখুন এবং জেনে নিন তাদের ক্ষতিকারক দিকসমূহ:ফাস্ট ফুড (বার্গার, পিজ্...
04/09/2025

টাকা দিয়ে স্বেচ্ছায় যে বিষগুলো আমরা কিনে খাচ্ছি,চিনে রাখুন এবং জেনে নিন তাদের ক্ষতিকারক দিকসমূহ:

ফাস্ট ফুড (বার্গার, পিজ্জা, ফ্রাইড চিকেন ইত্যাদি)
এগুলোতে অতিরিক্ত ট্রান্স ফ্যাট, লবণ ও চিনি থাকে। ফলে স্থূলতা, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

কার্বনেটেড সফট ড্রিংকস (কোলা, সোডা ইত্যাদি)
এগুলোতে প্রচুর চিনি ও ক্যাফেইন থাকে, যা দাঁতের ক্ষয়, ডায়াবেটিস, স্থূলতা এবং হাড় দুর্বল হওয়ার কারণ হতে পারে।

প্রসেসড মাংস (সসেজ, সালামি, হটডগ ইত্যাদি)
এসব খাবারে অতিরিক্ত সোডিয়াম, নাইট্রেট ও প্রিজারভেটিভ থাকে, যা দীর্ঘমেয়াদে ক্যান্সারের ঝুঁকি, উচ্চ রক্তচাপ এবং কিডনি সমস্যার কারণ হতে পারে।

অতিরিক্ত ভাজা খাবার (সিঙ্গারা, সমুচা, পকোড়া, পরোটা ইত্যাদি)
বেশি তেল ও ভাজাপোড়া খাবারে ট্রান্স ফ্যাট তৈরি হয়, যা হৃদরোগ, কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়া ও লিভারের ক্ষতি করে।

অতিরিক্ত লবণযুক্ত খাবার (আচার, চিপস, ইনস্ট্যান্ট নুডলস ইত্যাদি)
বেশি লবণ খেলে শরীরে ব্লাড প্রেসার বেড়ে যায়, কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।

তাই এই খাবারগুলো একেবারেই বাদ না দিয়ে বরং পরিমিত বা মাঝে মাঝে খাওয়াই উত্তম।

02/09/2025

দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার পরে হঠাৎ দাঁড়ালে মাথা ঘুরে উঠে কেন?

অনেকক্ষণ বসে থাকার পর হঠাৎ দাঁড়ালে মাথা ঘোরার যে অনুভূতি হয়, সেটাকে মেডিক্যাল ভাষায় বলা হয় Orthostatic Hypotension বা Postural Hypotension।

কারণ কী?

রক্তচাপ হঠাৎ কমে যাওয়া – বসা বা শোয়া অবস্থা থেকে হঠাৎ দাঁড়ালে রক্ত দ্রুত নিচের দিকে (পায়ে) নেমে যায়। ফলে মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ সাময়িকভাবে কমে যায়, আর তাই মাথা ঘোরে।

রক্ত সঞ্চালনের বিলম্ব – শরীরের রক্তনালী ও হৃদপিণ্ডকে নতুন অবস্থার সাথে মানিয়ে নিতে কয়েক সেকেন্ড সময় লাগে। এই সময়েই মাথা ঘোরার মতো অনুভূতি হয়।

ডিহাইড্রেশন (শরীরে পানিশূন্যতা) – শরীরে পানির অভাবে রক্তচাপ আরও দ্রুত কমে যায়, তখন সমস্যা বাড়ে।

কম রক্তশর্করা বা ওষুধের প্রভাব – কখনো কখনো ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ, বা খালি পেটে থাকার কারণে এই সমস্যা হতে পারে।

কী করলে উপকার হবে?

দীর্ঘক্ষণ বসে বা শোয়ার পর ধীরে ধীরে উঠুন। হঠাৎ ঝটকা দিয়ে দাঁড়াবেন না।

পর্যাপ্ত পানি পান করুন।

খাবারে লবণ ও পুষ্টি ঠিক রাখুন (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)।

নিয়মিত হালকা ব্যায়াম রক্তসঞ্চালন উন্নত করে।

তবে, যদি এই মাথা ঘোরা ঘন ঘন হয়, বা চোখে ঝাপসা দেখা, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, বুক ধড়ফড় ইত্যাদি উপসর্গ থাকে, তাহলে অবশ্যই ডাক্তার দেখানো জরুরী।

গর্ভাবস্থায় পেঁপে খেলে কি হয়? জেনে নিন: গর্ভাবস্থায় পেঁপে খাওয়া কতটা ঝুঁকিপূর্ণ?  এটা নির্ভর করে পেঁপের  অবস্থার ওপর  (ক...
31/08/2025

গর্ভাবস্থায় পেঁপে খেলে কি হয়? জেনে নিন:

গর্ভাবস্থায় পেঁপে খাওয়া কতটা ঝুঁকিপূর্ণ?
এটা নির্ভর করে পেঁপের অবস্থার ওপর (কাঁচা না পাকা) এবং খাওয়ার পরিমাণের ওপর।

কাঁচা বা আধাপাকা পেঁপে (Green / Semi-ripe Papaya):

ঝুঁকিপূর্ন :

কাঁচা বা আধাপাকা পেঁপেতে "Latex (ল্যাটেক্স)"নামক একটি পদার্থ থাকে।
এই ল্যাটেক্সে থাকে "Papain ও Chymopapain" নামক এনজাইম, যা জরায়ুর (Uterus) পেশিকে উত্তেজিত করে সংকোচন ঘটাতে পারে।
এতে প্রসব বেদনা (Premature labor) শুরু হয়ে যেতে পারে অথবা গর্ভপাত (Miscarriage) এর ঝুঁকি তৈরি হয়।
ল্যাটেক্স অনেক সময় "Prostaglandin ও Oxytocin"-এর মতো হরমোনের কাজ করে , যা
বিস্তারিত জানতে https://faithfuljaurneys.blogspot.com/2025/08/blog-post_30.html

গর্ভবতি মহিলাদের ডাক্তারগন তাদেরকে আনারস খেতে নিষেধ করেন। আসুন জেনে নেই এর পেছনের রহস্য:গর্ভাবস্থায় আনারস খাওয়া নিয়ে অনে...
28/08/2025

গর্ভবতি মহিলাদের ডাক্তারগন তাদেরকে আনারস খেতে নিষেধ করেন। আসুন জেনে নেই এর পেছনের রহস্য:

গর্ভাবস্থায় আনারস খাওয়া নিয়ে অনেক দ্বিধা ও ভুল ধারণা আছে। আসলেই কিছু বৈজ্ঞানিক কারণ আছে যেগুলো আনারসকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলতে পারে, বিশেষ করে অতিরিক্ত খাওয়ার ক্ষেত্রে। বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করছি:

১. ব্রোমেলিন (Bromelain) এর উপস্থিতি:

* আনারসে একটি এনজাইম থাকে যার নাম ব্রোমেলিন।

* এটি শরীরে প্রোটিন ভাঙতে সাহায্য করে।

* তবে ব্রোমেলিন জরায়ুর সার্ভিক্সকে নরম করতে পারে এবং জরায়ুর সংকোচন (contraction) বাড়িয়ে তুলতে পারে।

* এর ফলে অকাল প্রসব বা গর্ভপাতের ঝুঁকি বেড়ে যায়, বিশেষ করে প্রথম দিকে (প্রথম ৩ মাসে)।

২. অ্যাসিডিটি ও হজমজনিত সমস্যা:

* আনারস বেশ টক (অ্যাসিডিক) ফল।

* গর্ভাবস্থায় অনেকেরই অ্যাসিডিটি, বুক জ্বালা বা হজম সমস্যা থাকে।

* আনারস বেশি খেলে এগুলো আরও বেড়ে যেতে পারে।

৩. অ্যালার্জির ঝুঁকি

* অনেক গর্ভবতী নারী আনারসে থাকা ব্রোমেলিন ও প্রোটিনে অ্যালার্জি পেতে পারেন।

* এতে ত্বকে ফুসকুড়ি, ফোলা, চুলকানি, শ্বাসকষ্ট পর্যন্ত হতে পারে, যা মা ও ভ্রূণের জন্য ক্ষতিকর।

৪. রক্তপাতের সম্ভাবনা:

* ব্রোমেলিন রক্ত পাতলা করার ক্ষমতা রাখে।

* ফলে কারও কারও ক্ষেত্রে অতিরিক্ত খেলে হালকা রক্তপাত হতে পারে, যা গর্ভাবস্থায় ঝুঁকিপূর্ণ।

তবে মনে রাখতে হবে:
see more :

গর্ভাবস্থায় আনারস খাওয়া নিয়ে অনেক দ্বিধা ও ভুল ধারণা আছে। আসলেই কিছু বৈজ্ঞানিক কারণ আছে যেগুলো আনারসকে ঝুঁকিপূর....

হিজামা থেরাপি (Cupping Therapy) মূলত শরীর থেকে দূষিত রক্ত ও টক্সিন বের করে আনার মাধ্যমে বিভিন্ন রোগে কার্যকর ভূমিকা রাখে...
20/08/2025

হিজামা থেরাপি (Cupping Therapy) মূলত শরীর থেকে দূষিত রক্ত ও টক্সিন বের করে আনার মাধ্যমে বিভিন্ন রোগে কার্যকর ভূমিকা রাখে বলে মনে করা হয়। চুল পড়া রোধে হিজামার ব্যবহার একটি বেশ প্রচলিত বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি।

🔹 চুলপড়া রোধে হিজামা থেরাপির কার্যকারিতা

1. রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে:
মাথার ত্বকে হিজামা করলে ঐ অঞ্চলে রক্তপ্রবাহ বেড়ে যায়। বাড়তি রক্ত সঞ্চালনের ফলে চুলের ফলিকল (Hair Follicle) প্রয়োজনীয় অক্সিজেন ও পুষ্টি বেশি পায়, যা চুলকে মজবুত করতে সহায়তা করে।

2. টক্সিন ও দূষিত রক্ত অপসারণ:
শরীরে জমে থাকা টক্সিন বা অপদ্রব্য চুলের ফলিকল দুর্বল করে এবং চুল ঝরে যায়। হিজামার মাধ্যমে দূষিত রক্ত বের করে চুলের গোড়া সুস্থ রাখার প্রচেষ্টা করা হয়।

3. হরমোন ও স্নায়ুতন্ত্রের ভারসাম্য আনা:
কিছু ক্ষেত্রে অতিরিক্ত স্ট্রেস, হরমোনের অসামঞ্জস্য ও স্নায়বিক সমস্যা চুল পড়ার কারণ হয়। হিজামা শরীরের নির্দিষ্ট আকুপাংচার পয়েন্টে প্রয়োগ করলে মানসিক প্রশান্তি, হরমোন ব্যালান্স ও স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে।

4. ড্যান্ড্রাফ ও স্ক্যাল্প ইনফেকশন হ্রাস:
মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়লে প্রদাহ (Inflammation) কমে, যা খুশকি, স্ক্যাল্প ইনফেকশন বা ফাঙ্গাল প্রবণতা হ্রাসে ভূমিকা রাখতে পারে।

🔹 হিজামার প্রয়োগ (চুলপড়া রোধে)

1. সাধারণত মাথার ত্বকের স্ক্যাল্প রিজিয়নে এবং ঘাড় ও পিঠের নির্দিষ্ট পয়েন্টে হিজামা করা হয়।
2. কাপ বসানোর আগে ওই অংশ পরিষ্কার করা হয় এবং সাকশন তৈরি করা হয়।
3. প্রয়োজনে ওয়েট কাপিং (Wet Cupping)করা হয়, যেখানে সামান্য কাটার মাধ্যমে দূষিত রক্ত বের করা হয়।
4. সাধারণত মেডিক্যাল হিজামা বিশেষজ্ঞ দ্বারা এই প্রক্রিয়া করা উচিত।

🔹 বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা

হিজামার কার্যকারিতা নিয়ে এখনো গবেষণা চলছে। তবে কিছু বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা পাওয়া গেছে:

1. Microcirculation উন্নত করে:
গবেষণায় দেখা গেছে হিজামা শরীরের ক্ষুদ্র রক্তনালী (Capillaries) খুলে দেয়, ফলে অক্সিজেন ও পুষ্টি পরিবাহিতা বাড়ে।

2. Nitric Oxide (NO) বৃদ্ধি পায়
হিজামার ফলে শরীরে Nitric Oxide রিলিজ হয়, যা রক্তনালী প্রসারিত করে এবং মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে।

3. Oxidative Stress কমায়
শরীরে জমে থাকা ফ্রি-র‍্যাডিক্যাল ও টক্সিন অপসারণে সাহায্য করে, যা চুলের ফলিকলকে সুস্থ রাখে।

4. ইমিউন মডুলেশন
হিজামা ইমিউন সিস্টেমকে নিয়ন্ত্রণে আনতে সাহায্য করে এবং প্রদাহজনিত সমস্যা (Inflammation) হ্রাস করে।

5. Endorphin Release
হিজামা করার ফলে শরীরে এন্ডোরফিন (প্রাকৃতিক পেইনকিলার ও সুখ হরমোন) নিঃসৃত হয়, যা মানসিক চাপ কমিয়ে চুল পড়ার অন্যতম কারণ “স্ট্রেস” নিয়ন্ত্রণ করে।

🔹 উপসংহার

হিজামা থেরাপি সরাসরি চুল গজানোর ঔষধ নয়, তবে চুল পড়া নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।
এর প্রভাব মূলত রক্ত সঞ্চালন, টক্সিন অপসারণ ও হরমোন ব্যালান্স আনার মাধ্যমে হয়।
এটি অবশ্যই অভিজ্ঞ ও প্রশিক্ষিত হিজামা থেরাপিস্টের অধীনে করা উচিত, নাহলে ইনফেকশন বা ত্বকের ক্ষতির ঝুঁকি থাকে।

**হিজামা বা কাপিং থেরাপি কী?**হিজামা, যাকে *কাপিং থেরাপি* বলা হয়, এটি একটি প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে শরীরের নির্দিষ...
27/05/2025

**হিজামা বা কাপিং থেরাপি কী?**

হিজামা, যাকে *কাপিং থেরাপি* বলা হয়, এটি একটি প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে শরীরের নির্দিষ্ট অংশে কাপ (গ্লাস, প্লাস্টিক বা বাঁশের তৈরি) ব্যবহার করে শূন্যচাপ (suction) তৈরি করে রক্ত টেনে আনা হয়। এটি প্রধানত দুইভাবে করা হয়:

1. **ড্রাই কাপিং (Dry Cupping)** – শুধুমাত্র শূন্যচাপ তৈরি করে রক্ত টেনে আনা হয়, কাটা ছাড়া।
2. **ওয়েট কাপিং (Wet Cupping বা হিজামা)** – চামড়া হালকা কেটে রক্ত বের করে নেওয়া হয়।

**হিজামার উপকারিতা**

1. **রক্ত পরিশোধন** – দূষিত ও বিষাক্ত রক্ত শরীর থেকে বের করে দেয়।
2. **রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি** – শরীরের ইমিউন সিস্টেম সক্রিয় করে।
3. **ব্যথা উপশমে সহায়ক** – পিঠ, ঘাড়, গাঁটে ব্যথা, মাইগ্রেন ইত্যাদিতে উপকারী।
4. **চাপ ও মানসিক ক্লান্তি কমায়** – রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে মানসিক প্রশান্তি দেয়।
5. **ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়** – টক্সিন বের হওয়ায় ত্বক ভালো থাকে।
6. **হরমোন ভারসাম্য বজায় রাখে** – বিশেষ করে মহিলাদের মাসিক চক্র ঠিক রাখতে সহায়তা করে।

**স্বাস্থ্যগত গুরুত্ব**

* হিজামা শরীরের মেটাবলিজম উন্নত করে।
* কিডনি ও লিভারের কার্যকারিতা বাড়ায়।
* কোলেস্টেরল ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
* খেলোয়াড়দের মধ্যে এটি ফিজিক্যাল রিকভারি প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত হয়।

**বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা**

* হিজামার সময় সৃষ্ট শূন্যচাপ (negative pressure) চামড়ার নিচের টিস্যুতে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে।
* ক্ষত তৈরি হলে শরীরের স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হিসাবে নতুন রক্তকণিকা উৎপাদিত হয়।
* এটিকে মাইক্রোইনজুরি বলা হয়, যা শরীরকে নিজে থেকে সুস্থ করতে উদ্দীপ্ত করে।
* কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, হিজামা ইনফ্লেমেশন কমায় এবং সেরোটোনিন ও এন্ডোরফিন নিঃসরণ বাড়িয়ে দেয়।

**পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া**

* সামান্য ব্যথা বা জ্বালাভাব
* ক্ষতস্থানে অস্থায়ী দাগ বা ফোস্কা
* মাথা ঘোরা বা দুর্বলতা (বিশেষ করে নতুনদের ক্ষেত্রে)
* সংক্রমণ (যদি জীবাণুমুক্ত উপায়ে না করা হয়)
* অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ (অনিয়ন্ত্রিত কাটা দিলে)

হিজামা একটি সুন্নত চিকিৎসা পদ্ধতি, যা অনেক রোগ প্রতিরোধ ও উপশমে কার্যকর হতে পারে। তবে এটি দক্ষ ও অভিজ্ঞ ব্যক্তি দ্বারা সঠিক নিয়মে করতে হবে। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া হিজামা করা উচিত নয়।
হিজামা থেরাপির মাধ্যমে সুস্থ থাকুন
সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুন
"সেবা হেল্থ এন্ড হিজামা কেয়ার সেন্টার"
মল্লিকহাটি ( প্রাইমারী স্কুলের পশ্চিমে)
নাটোর সদর, নাটোর।
০১৬৭২০৪৫১৮৩

20/04/2025

হারানো বিজ্ঞপ্তি : নাটোর নিচা বাজার থেকে মল্লিক হাটি আসার পথে একটা মানি ব্যাগ হারানো গিয়েছে। মানি ব্যাগ এর মধ্যে মোটর সাইকেল এর কার্ড ও একটি ড্রাইভিং লাইসেন্স এর কার্ড ছিলো। কেউ পেয়ে থাকলে 01672045183 এই নম্বর এ যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হলো

Address

427/1, Mollikhati, Natore Sadar
Natore
6400

Telephone

+8801841906702

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Seba Health & Hijama Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Seba Health & Hijama Care:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram