DoctLab

DoctLab DoctLab
বাংলাদেশের অন্যতম মেডিসিন ইন্ডেক্স এবং স্বাস্থ্য পরামর্শদানকারী।

অনেকগুলো গবেষণায় দেখা গেছে...বাথরুমে বসে যারা...সেলফোন ব্যবহার করেন...পাইলস এ আক্রান্ত হওয়ার হার তাদের অনেকগুণ বেড়ে যায়।...
20/03/2023

অনেকগুলো গবেষণায় দেখা গেছে...
বাথরুমে বসে যারা...সেলফোন ব্যবহার করেন...পাইলস এ আক্রান্ত হওয়ার হার তাদের অনেকগুণ বেড়ে যায়।
নরমাল মানুষ ৭-১০ মিনিট বাথরুম ইউজ করে...সাথে মোবাইল থাকলে সে সময় বেড়ে দাঁড়ায় ২০-২৫ মিনিট...
অধিক সময় বাথরুমে বসে থাকা...এবং অধিক সময়জনিত কারণে পায়ুপথে বাড়তি চাপ পড়া...এই ২ কারণ পাইলস এর ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
তাই,
-যাদের পাইলস আছে
-যাদের পরিবারে পাইলে আছে
-এবং যাদের পাইলস নিয়ে ভীতি আছে...
বাথরুমে মোবাইল ব্যবহার করা তাদের জন্যে একেবারে নিষিদ্ধ।

Dr. Saklayen Russel

15/03/2023

স্বাস্থ্যকর সকালের নাস্তাঃ
*রুটি+সবজি+১ টা সিদ্ধ ডিম
*চিড়া/ওটস+টকদই/দুধ+ড্রাই ফ্রুটস+কলা/আম
*সবজি খিচুড়ি
*ভাত+সবজি+মাছ/মাংস/ডিম
🚩কোনো শারীরিক জটিলতা না থাকলে যে কোনো একটি অপশন নির্বাচন করে খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন,,শারিরীক জটিলতা ভেদে খাদ্য তালিকার পার্থক্য হয়।আর যে খাবারই খান না কেন পরিমাণ ও সঠিক রান্নার পদ্ধতি খাবারকে স্বাস্থ্যকর করে তোলে🙂
🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩
পুষ্টিবিদ নাহিদা আহমেদ
বি.এস.সি,এম.এস (খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞান)
এমপিএইচ(পাবলিক হেল্থ নিউট্রিশন),সিএনডি
স্পেশাল ট্রেনিং ইন নিউট্রশন (ইন্ডিয়া)।

আমাদের যাদের মাইগ্রেন আছে তাদের জন্য ওয়েট লস করাটা বেশ কষ্ট হয়ে যায়।কারণ মাইগ্রেন এমন একটা জিনিস যে খুব সহজেই ট্রিগারড হ...
15/03/2023

আমাদের যাদের মাইগ্রেন আছে তাদের জন্য ওয়েট লস করাটা বেশ কষ্ট হয়ে যায়।কারণ মাইগ্রেন এমন একটা জিনিস যে খুব সহজেই ট্রিগারড হয়ে যায়।মাইগ্রেন থাকলে কীভাবে ওয়েট লস করবেন সে সম্পর্কে কিছু টিপস (সবই পারসোনাল এক্সপেরিয়েন্স থেকে) :
১)ওয়েট লসের একমাত্র উপায় হচ্ছে ক্যালরি ডেফিসিট।এবং এইক্ষেত্রেই মাইগ্রেনের ভুক্তভোগীরা সবচেয়ে বেশি সমস্যা ফেস করে।অল্প একটু ক্ষুধা লাগলেই অনেকের মাইগ্রেন অ্যাটাক শুরু হয়।মিল স্কিপ করার তো প্রশ্নই আসেনা।আর একটা জিনিস খেয়াল করেছি যে মাইগ্রেন যাদের আছে তাদের ঘন ঘন ক্ষুধাও লাগে অন্যদের চেয়ে (পার্সোনাল অবজারভেশন)।এই কারণে আমাদের ক্যালরি ডেফিসিট বেশি হলে আমাদের কষ্ট হয়ে যায়।যেকোনো স্ট্রেসফুল কন্ডিশনে মাইগ্রেন অ্যাটাক শুরু হয়।যেহেতু ক্ষুধা লাগলে বডি একটা স্ট্রেসের মধ্যে দিয়ে যায় তাই তখন আমাদের মাইগ্রেন অ্যাটাক হয়।কাজেই অন্যরা যেখানে ৫০০ ক্যালরি ডেফিসিট নিয়ে চলতে পারে,আমি সেখানে ২৫০-৩০০ ডেফিসিট নিলেও কষ্ট হয়ে যেত।প্রায়ই অ্যাটাক হতো।তাই আপনারা চেষ্টা করবেন একটু কম ডেফিসিট নিতে।যতটুকু ক্যালরি ডেফিসিট নিলে অ্যাটাক হবেনা ততটুকুই নিবেন।যদি ২০০ ক্যালরি ডেফিসিট হয় তাইই নিবেন।সেজন্য আপনাদের ওয়েট লস জার্নি অবশ্যই অন্যদের চেয়ে স্লো হবে।এটা মেনে নিতেই হবে।অন্যরা মাসে ৪ কেজি কমালে আপনারা হয়তো ১.৫ কেজি কমাবেন।তাতে সমস্যা তো নেই।একেবারেই ওজন না কমানোর চেয়ে মাসে এক কেজি কমাও ভালো।আমার ২৪ কেজি কমেছে ২ বছরে।অর্থাৎ মাসে ১ কেজি। 🙂
২)মাইগ্রেনের অনেক ট্রিগারিং ফ্যাক্টর আছে : অতিরিক্ত গরম/ঠাণ্ডা,ক্যাফেইন,কোল্ড ড্রিংক,আইসক্রিম,অতিরিক্ত চিনি,ডেইরি প্রোডাক্ট,অতিরিক্ত আলো/শব্দ,অতিরিক্ত মেন্টাল/ফিজিকাল স্ট্রেস।সব ফ্যাক্টরেই যে সবার অ্যাটাক হবে এমন কোন কথা নেই।খেয়াল করবেন কীসে কীসে আপনার অ্যাটাক হয়।সেগুলো যতটা পারেন অ্যাভয়েড করবেন।চা/কফিতে যদি আপনার অ্যাটাক হয় তো খাবেন না বা কম খাবেন।এগুলো না খেলেও ওজন কমবে।ডেইরি প্রোডাক্টে অ্যাটাক হলে প্রোটিনের চাহিদা অন্য খাবার দিয়ে পূরণ করবেন।
৩)বেশি পিপাসা লাগলেও আমার মাইগ্রেন অ্যাটাক হয়।তাই আমি বাইরে গেলে সবসময় পানি রাখি সাথে।শীত/গ্রীষ্ম যেকোন কালেই আমার অন্যদের চেয়ে বেশি পানি খেতে হয়।So stay hydrated.টোটাল ক্যালরি আর ম্যাক্রো অ্যাডজাস্ট করে লিকুইড খাবার তো বেশি খাবেনই,সাথে অবশ্যই বেশি করে পানি খাবেন।পানি খেতে পারিনা,ভালো লাগেনা - এসব বাহানা চলবেনা।সুস্থ থাকার জন্য আপাত দৃষ্টিতে অসম্ভব অনেক কাজই অনেকে সম্ভব করে।
৪)এক্সারসাইজ : এক্সারসাইজ করলে আমাদের গরম লাগে,শরীর ঘামে বলে অনেক পানিও বের হয়ে যায়।তাই অবশ্যই অবশ্যই এক্সারসাইজের মাঝে একটু ব্রেক নিয়ে পানি খাবেন।আর চেষ্টা করবেন দিনের অপেক্ষাকৃত ঠাণ্ডা সময়টাতে এক্সারসাইজ করতে।জাম্পিং করা লাগে এরকম যেকোনো এক্সারসাইজে যদি আপনার মাইগ্রেন অ্যাটাক হয় তাহলে একেবারে বাদ দিয়ে দিবেন।ওজন কমানোর জন্য লাফালাফি করা লাগেনা এমন অনেক low impact cardio exercise আছে।ইউটিউব সার্চ দিলে পাবেন।বাইরে হাঁটতে গেলে যদি দেখেন গরমে মাইগ্রেন অ্যাটাক হয় তাহলে গরমকালে হাঁটা বাদ দিয়ে ঘরেই কার্ডিও করবেন।এক্সারসাইজের ১০-১৫ মিনিট আগে পাকা কলা/এক চামচ মধু/২-৩ টা খেজুর খেয়ে নিবেন।
৫)অবশ্যই পর্যাপ্ত ঘুমাবেন।কারণ ঘুম না হলেও বডিতে স্ট্রেস পড়ে।আর স্ট্রেস মানেই মাইগ্রেন অ্যাটাক।
৬)হুটহাট ক্ষুধা লেগে গেলে প্রোটিন খাবেন।আর যখন মাইগ্রেন অ্যাটাক হবে তখনো প্রোটিন রিচ খাবার খাবেন।আমি খেয়াল করেছি মাইগ্রেন অ্যাটাক হয়ে গেলে কার্ব খেলে আমার অবস্থা আরো বেশি খারাপ হয়।
কোন ওষুধ সাজেস্ট করবোনা।কারণ সব ওষুধ সবাইকে দেওয়া যায়না।সেজন্য কোন ডক্টর দেখিয়ে নিবেন।
Dr. Merina Tanzil,
MBBS,Fitness advisor.

চিপস খাওয়া থেকে সাবধানঃ☠️কথায় আছে- "এক প্যাকেট চিপস কেনা মানে টাকা দিয়ে বাতাস কেনা" ।  গ্যাস দিয়ে চিপসের প্যাকেট ফুলিয়ে ...
15/03/2023

চিপস খাওয়া থেকে সাবধানঃ☠️
কথায় আছে- "এক প্যাকেট চিপস কেনা মানে টাকা দিয়ে বাতাস কেনা" ।
গ্যাস দিয়ে চিপসের প্যাকেট ফুলিয়ে রাখাকে Slack Filling বলে। আর ভিতরে নাইট্রোজেন গ্যাস দেয়া হয় দুইটি কারনে-
১. বাইরের প্রেশারে যেন চিপস না ভেঙে যায়।
২. নাইট্রোজেন গ্যাস চিপ্স কে দীর্ঘদিন মচমচা রাখে।
আসুন এবার স্বাদের জিনিসে বিস্বাদের গল্প শুনাই।।
বাচ্চারা কাঁন্দে, তাই তাঁর হাতে চিপস দিলেন। বাচ্চা ঠান্ডা! কিন্তু এইটা দিয়ে যে বাচ্চার ভবিষ্যত শেষ করে দিলেন । সেটা থেকে যায় অজানায়। ১৯৯০ সালের দিকে বাংলাদেশে প্রথম আলুর চিপস বানানো শুরু করে। মাত্র ৩০ বছরের ইতিহাসে এই আলুর চিপস বাংলাদেশের চেহারা পাল্টে দিয়েছে।। যদিও আমেরিকা আলু চিপস আবিষ্কৃত হয় ১৮৫৩ সালে এক্সিডেন্টাল ভাবে।
আসুন জেনে নেই - এই চিপস কিভাবে সব পাল্টায় দিলো। বাংলাদেশের ৩০ বছরের উপরে ৩০% মানুষের উচ্চ রক্তচাপ আছে।। আর ৫০ বছরের উপরে প্রায় ৬৫% মানুষের উচ্চ রক্তচাপ আছে। এই হিসেবে বাংলাদেশে কয়েক কোটি প্রেশারের রোগী আছে। যদিও ডায়াগনোসিস হয় বা হইছে ১০% এর কম। এতো প্রেশার কই থেকে আসল দেশে। আর এতো অল্প বয়সে প্রেশারে কেমনে ধরে?
আমরা জানি চিপসের প্রতি এক আউন্সে সোডিয়াম থাকে প্রায় ২০০ মিলিগ্রাম। তাও ভালো আয়ন পিউর সোডিয়াম ক্লোরাইড না। মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট, বা টেস্টিং সল্ট। খাইতে খুব মজা লাগে। কিন্তু প্রতিদিন উচ্চ ডোজে শরীরে লবণ প্রবেশ করছে। এই লবন জীবনের শুরু থেকেই আপনার Renin Angiotensin system কে উত্তেজনার সিগনাল দিয়ে যায়। সে তখন Aldoesterone সাথে পাল্লা দিয়া শরীরের ফ্লুইড ভলিউম বাড়িয়ে রাখে।
সাথে সাথে Hyperosmolarity এর জন্য ADH release হতে থাকে। শুরু হয়ে যায় অল্প বয়সেই হাই প্রেশার। চিপস এ যেহেতু হাই ক্যালরি আলু কার্বোহাইড্রেট থাকে। তাই তারা শরীরে সহজেই জমা হতে পারে। সেই জমার ফলে খুব দ্রুত ওজন বাড়তে থাকে। সাথে বাড়ে চর্বিও। সেই চর্বি জমা হয় রক্তনালীতে। রক্তনালী হার্টে বন্ধ হলে হার্ট এটাক। আর ব্রেইনে বন্ধ হলে স্ট্রোক অবধারিত (Ischemic stroke).. আর আগেই সৃষ্ট হাই প্রেশারে রক্তনালী ছিড়ে যেতে পারে। তাতে হবে Hemorrhagic stroke... হাই ক্যালরি influence এ বার বার ইনসুলিনের বেটা সেল ধ্বংসের পায়তারাও চলে পাশাপাশি।
এক সময় ধরা পড়ে ডায়াবেটিস। এছাড়াও মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট শরীরে ক্যান্সার তৈরির রিস্ক ফ্যাক্টর!
মনোবিজ্ঞানী ও বিশেষজ্ঞ ডাক্তার থেকে ফ্রিতে মানসিক স্বাস্থ্য ও শারীরিক স্বাস্থ্যবিষয়ক আর্টিকেল, ভিডিও কন্টেন্ট, ফ্রি লাইভ ক্লাস ইত্যাদি পেতে 20MM এর অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম গুলো ফলো করতে পারেন,
Fb Group লিংকঃ
https://web.facebook.com/groups/healthdiscuss

15/03/2023

পড়ার সময় মাথায় চাপ অনুভব হয় । অস্থিরতা তৈরি হয়। বুক ধরফর করে ।মাথার চারপাশে ও শরীর কাঁপতে থাকে । এমনকি মাথার ভিতরেও এক ধরনের কাঁপুনি অনুভব হয় । এটা কি কোন মানসিক সমস্যা ? যদি মানসিক সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে এর প্রতিকার কি ? আর যদি মানসিক সমস্যা না হয়ে থাকে তাহলে কেন এ ধরনের অনুভব হয় ?প্লিজ আমাকে একটু বুঝিয়ে বলুন । আমি খুব কষ্টে আছি ।🙏🙏🙏

We are now rated 3.7 by our customers on Trustpilot! trustpilot.com/review/doctlab.com
14/03/2023

We are now rated 3.7 by our customers on Trustpilot! trustpilot.com/review/doctlab.com

Address

Natore Sadar
Natore
6400

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DoctLab posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to DoctLab:

Share