Tunu Doctor Homeopathic

Tunu Doctor Homeopathic নির্ভরযোগ্য হোমিও চিকিৎসালয়

04/06/2023
05/09/2022

লেবুর উপকারিতা :

ওজন কমানোর জন্য: – শরীরের ওজন কমাতে গরম পানিতে লেবুর রস এবং মধু মিশিয়ে প্রতিদিন খেয়ে নিন। কারণ লেবুতে প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে।

কিডনিতে পাথরের জন্য: – লেবুর রসের সাথে রক নুন মিশিয়ে খেলে কিডনির পাথরের সমস্যা দূর হয়।

চুলের জন্য: – লেবুর বীজ পিষে মাথায় লাগালে টাক পড়ার সমস্যা কাটিয়ে ওঠা যায় । মাথায় চুল গজায়।

পিম্পলসের জন্য: – চন্দনের পেস্টে লেবুর রস যোগ করুন এবং মুখে লাগান, পিম্পল নিরাময় হয় । আপনার ত্বক ভাল হয়ে যায়।

রক্তচাপের জন্য: – লেবুর রস রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। প্রতিদিন লেবু পান করুন। দাঁতগুলির হলুদভাব দূর করতে: – লেবুর কেটে, লেবুর টুকরো করে নুন লাগিয়ে দাঁতে ঘষুন এবং দাঁতে ঘষলে দাঁতগুলির কুঁচক দূর হবে এবং আপনার দাঁত আগের মতো সাদা এবং চকচকে হয়ে উঠবে।

দাদ ও চুলকানির জন্য: – দাদ বা চুলকানির সমস্যা দূর করতে লেবুর রসে লেবুর রস লাগান। দাদ এবং চুলকানির সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। লেবু ত্বক সম্পর্কিত সমস্ত সমস্যার জন্য উপকারী।

নখের জন্য: – নখের উপরে লেবু লাগানো নখকে পরিষ্কার ও চকচকে হয় । কনুইয়ের কালোভাব দূর করতে হলে লেবুও মাখতে পারেন। এটা খুব উপকারী।

পেটের গ্যাসের সমস্যা কাটিয়ে উঠতে: – পেটের গ্যাস বা বদহজমের মতো সমস্যা দূর করতে লেবুর জল খুব কার্যকর।

30/08/2022

আসুন জেনে নিই খালি পেটে পানি পানের সাতটি স্বাস্থ্য উপকারিতা—

১. বিপাক ত্বরান্বিত করে
সকালে খালি পেটে পানি পান করলে তা বিপাকীয় হারকে প্রায় ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি করতে পারে। আর এটি করলে তা খাবার দ্রুত হজম করতে সাহায্য করে এবং দীর্ঘমেয়াদে ওজন কমাতে সাহায্য করে।

২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
শরীরে তরল ভারসাম্য বজায় রাখতে পানি প্রয়োজনীয়। আর নিয়মিত সকালে খালি পেটে পানি পান করার অভ্যাস করলে তা আমাদের ইমিউন সিস্টেমের জন্য অনেক উপকারী হতে পারে। এটি করলে বিভিন্ন সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।

৩. অন্ত্র পরিষ্কার করে
খালি পেটে পানি পান করলে তা আমাদের পরিপাকতন্ত্র নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে। যখন আমরা প্রচুর পরিমাণে পানি পান করি, তখন মলত্যাগের তাগিদ অনুভব করে শরীর থেকে বর্জ্য পরিত্রাণ পেতে সহায়তা করতে পারে।

৪. শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে
সকালে খালি পেটে পানি পান করতে তা আমাদের শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিতে সহায়তা করে। আমরা যখন প্রস্রাব করি তখন শরীর থেকে তরল আকারে বিষাক্ত পদার্থ বের হয়ে যায়। আর সকালে খালি পেটে পানি পান করলে এটি আরও ভালোভাবে হতে পারে। এ ছাড়া শরীর পরিষ্কার করতে ও ফোলাভাব প্রতিরোধ করতেও উপকারী হিসেবে কাজ করে এটি।

৫. মাইগ্রেনের আক্রমণ প্রতিরোধ করে
ঘন ঘন মাথাব্যথা ও মাইগ্রেনের আক্রমণের প্রাথমিক কারণগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে শরীরে তরলের অভাব বা ডিহাইড্রেশন। আর খালি পেটে পানি পান করলে তা প্রাকৃতিকভাবে মাথাব্যথা থেকে মুক্তি পেতে ও মাইগ্রেনের আক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে। শুধু তাই নয়, পর্যাপ্ত পানি পান করলে সেটি মুখের বা দাঁতের সমস্যাও দূর করতে সাহায্য করে।

৬. ওজন কমাতে সাহায্য করে
বেশি করে পানি পান করলে তা আপনাকে দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে। এর কারণ হচ্ছে— পানিতে মোটেও কোনো ক্যালোরি নেই, আর ঘন ঘন এটি পান করলে তা পেট ভরা রাখতেও সাহায্য করে। এ ছাড়া সকালে খালি পেটে পানি পান করলে তা বিপাককে দ্রুত করতে সাহায্য করে, তাই এটি দ্রুত ক্যালোরি বার্ন করতে সাহায্য করে।

৭. কোলন পরিষ্কার করে
খালি পেটে পানি পান করলে সেটি জমে থাকা স্লাজ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে ও পুষ্টির দ্রুত শোষণকে সহায়তা করে সামগ্রিকভাবে শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।

29/08/2022

খেজুর খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরের ক্লান্তিভাব দূর হয়। আছে প্রচুর ভিটামিন বি, যা ভিটামিন বিসিক্স মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।

।।।খেজুরের উপকারিতা।।।।
প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন খেজুর।
আয়রনে ভরপুর খেজুর খেতে পারেন প্রতিদিন। অন্তত দুটি খেজুর যদি প্রতিদিন খান তবে অনেক রোগ কাছেও ঘেঁষবে না।
পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরের প্রয়োজনীয় আয়রনের সবই রয়েছে খেজুরে।

আসুন জেনে নিন খেজুরের উপকারিতা-

১. খেজুরে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়া। খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।

২. ফাইবারও মিলবে খেজুরে। তাই এই ফল ডায়েটে রাখতে পারেন নিশ্চিন্তে।

৩. প্রতিটি খেজুরে রয়েছে ২০ থেকে ২৫ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

৪. রক্তস্বল্পতায় ভোগা রোগীরা প্রতিদিন খেজুর খেতে পারেন। একজন সুস্থ মানুষের শরীরে যতটুকু আয়রন প্রয়োজন, তার প্রায় ১১ ভাগ পূরণ করে খেজুর।

৫. যারা চিনি খান না তারা খেজুর খেতে পারেন। চিনির বিকল্প খেজুরের রস ও গুড়।

৬. কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় রাতে পানিতে খেজুর ভিজিয়ে রাখুন। পর দিন সকালে খেজুর ভেজানো পানি পান করুন। দূর হবে কোষ্ঠকাঠিন্য।

৭. খেজুরে থাকা নানা খনিজ হৃদস্পন্দনের হার ঠিক রাখতে সাহায্য করে।

৮. খেজুরে লিউটেন ও জিক্সাথিন থাকায় তা রেটিনা ভালো রাখে।

28/08/2022

দই শুধু মজার খাবারই নয়, এটি স্বাস্থ্যকরও বটে। খাদ্যতালিকায় দুগ্ধজাত এই পদ নিয়মিত রাখলে বেশ কিছু স্বাস্থ্যগত সুবিধা পাওয়া যাবে। তাই নিয়মত দই খেতে পারেন।

রোগ প্রতিরোধক্ষমতার উন্নতি ঘটে

দইয়ে উপস্থিত উপকারী ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করার পর রোগ প্রতিরোধব্যবস্থাকে এতটাই শক্তিশালী করে দেয় যে সংক্রমণ থেকে ভাইরাল ফিবার, কোনো কিছুই ধারেকাছে ঘেঁষতে পারে না। ফলে সুস্থ জীবনের পথ প্রশস্ত হয়।

মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টসের ঘাটতি দূর হয়

দইয়ে প্রচুর মাত্রায় মজুত রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও জিঙ্কের মতো উপকারী উপাদান।

চাপ ও উদ্বেগ কমে

বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, দই খাওয়ার পর আমাদের মস্তিষ্কের ভেতরে এমন কিছু পরিবর্তন হয় যে মানসিক চাপ ও উদ্বেগ (অ্যাংজাইটি) কমতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, বর্তমান সময়ে যেসব প্রাণঘাতী রোগের কারণে সবচেয়ে বেশি মানুষের প্রাণ যাচ্ছে, তার প্রায় সব কটির সঙ্গেই চাপের যোগ রয়েছে। তাই নিয়মিত দই খাওয়ার প্রয়োজনয়ীতা যে বেড়েছে, সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।

হৃৎপিণ্ডের ক্ষমতা বাড়ে

রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএলের মাত্রা কমানোর পাশাপাশি রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষ ভূমিকা নেয় দই। তাই তো নিয়মিত এই দুগ্ধজাত খাবার খেলে হৃৎপিণ্ডের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রায় থাকে না বললেই চলে। তাই পরিবারে কার্ডিওভাসকুলার রোগের ইতিহাস থাকলে দইয়ের সঙ্গ ছাড়ার ভুল কাজটি করবেন না যেন!

ত্বক সতেজ হয়

দইয়ে পরিমাণমতো বেসন ও অল্প করে লেবুর রস মিশিয়ে যদি মুখে লাগাতে পারেন, তাহলে ত্বক নিয়ে আর কোনো চিন্তাই থাকে না। আসলে দইয়ে থাকা জিঙ্ক, ভিটামিন ই ও ফসফরাস এ ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পলন করে থাকে। প্রসঙ্গত, এই ফেসপ্যাক সপ্তাহে কম করে দু-তিনবার লাগালে দারুণ উপকার মেলে।

ক্যানসারের মতো রোগকে দূরে রাখে

বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, দইয়ে উপস্থিত ল্যাকটোব্যাসিলাস ও স্ট্রেপটোকক্কাস থ্রেমোফিলাস নামের দুটি ব্যাকটেরিয়া শরীরের ভেতরে ক্যানসার কোষের জন্ম আটকে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ক্যানসারের মতো রোগ ধারেকাছেও ঘেঁষতে পারে না।

হজমক্ষমতার উন্নতি ঘটে

বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, দইয়ে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা পাকস্থলিতে হজমে সহায়ক ভালো ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা নেয়। বদহজম এবং গ্যাস-অম্বলের সমস্যা কমাতে দই খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা।

27/08/2022

আসুন জেনে নিই আমের গুনাগুনঃ
১. আম রক্তে ক্ষতিকারক কোলেস্টেলের মাত্রা কমায়। ডায়াবেটিসের সঙ্গে লড়াই করে। ক্যানসার কোষকে মেরে ফেলতে সাহায্য করে।

২. আমে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ প্রোটিন যা জীবাণু থেকে দেহকে সুরক্ষা দেয়।

৩. পুরুষের যৌনশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে এবং শরীর ফিট রাখে।

৪. ক্লিনজার হিসেবে ত্বকের উপরিভাগে কাঁচা এবং পাকা আম ব্যবহার করা যায়। আম লোমকূপ পরিষ্কার করে এবং ব্রণ দূর করে। বার্ধক্যের ছাপ রোধে আমের রস বেশ কার্যকরী। কাঁচা আমের রস, রোদে পোড়া দাগ দূর করতে সাহায্য করে।

৫. আমে রয়েছে ভিটামিন এ, যা দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে। চোখের চারপাশের শুষ্কভাবও দূর করে।

৬. ওজন কমাতে চাইলে কাঁচা আম খেতে পারেন। এটি পাকা আমের থেকে অনেক ভালো। কেননা পাকা আমে শর্করার পরিমাণ বেশি থাকে।

৭. কাঁচা আম দেহের শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, দুপুরে খাওয়ার পর কাঁচা আম খেলে বিকেলের তন্দ্রাভাব কাটে।

৮. লিভারের সমস্যায় কাঁচা আম খাওয়া উপকারী। এটি বাইল এসিড নিঃসরণ বাড়ায় এবং অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়াকে পরিষ্কার করে।

৯. দেহে নতুন রক্ত তৈরি করতে সাহায্য করে আম।

১০. খনিজ পদার্থ আয়রনের ভালো উৎস আম। অ্যানিমিয়া আক্রান্ত রোগীদের জন্য ভালো ওষুধ হিসেবে কাজ করে আম।

১১. সন্তানসম্ভবা নারী এবং মেনোপোজ হওয়া নারীর আয়রনের ঘাটতি পূরণে আম বেশি উপকারী।

১২. কাঁচা আম কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য খেতে পারেন। কাঁচা আম মধু দিয়ে খাওয়া পেটের কষাভাব দূর করতে সাহায্য করে।

১৩. আয়রন ও সোডিয়ামের ঘাটতি পূরণে বেশ কার্যকরী আম।

১৪. কাঁচা আম মাড়ির জন্য ভালো। দাঁতের ক্ষয় এবং রক্তপাত রোধ করে। এটি রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়।

১৫. আম পুরুষের শুক্রাণুর গুণগত মানকে ভালো রাখে।

26/08/2022

।।।।।শশা এর উপকারিতা।।।।।
চোখের জ্যোতি বাড়ায়
সৌন্দর্যচর্চার অংশ হিসেবে অনেকে শসা গোল করে কেটে চোখের পাতায় বসিয়ে রাখেন।এতে চোখের পাতায় জমে থাকা ময়লা যেমন অপসারিত হয়, তেমনি চোখের জ্যোতি বাড়াতেও কাজ করে।চোখের প্রদাহপ্রতিরোধক উপাদান প্রচুর পরিমাণে থাকায় ছানি পড়া ঠেকাতেও এটি কাজ করে।

ক্যানসার প্রতিরোধে কাজ করে
শসায় সিকোইসোলারিসিরেসিনোল, ল্যারিসিরেসিনোল ও পিনোরেসিনোল—এ তিনটি আয়ুর্বেদিক উপাদান আছে। জরায়ু, স্তন ও মূত্রগ্রন্থিসহ বিভিন্ন স্থানে ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি কমানোর সঙ্গে এই তিন উপাদানের জোরালো সম্পর্ক রয়েছে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে
ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি দেয়, কোলস্টেরল কমায় ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

মুখ পরিষ্কার রাখে
দুর্গন্ধযুক্ত সংক্রমণে আক্রান্ত মাড়ির চিকিৎসায় শসা দারুণ কাজ করে। গোল করে কাটা এক স্লাইস শসা জিহ্বার ওপরে রেখে সেটি টাকরার সঙ্গে চাপ দিয়ে আধা মিনিট রাখুন। শসার সাইটোকেমিক্যাল এর মধ্যে বিশেষ বিক্রিয়া ঘটিয়ে আপনার মুখের জীবাণু ধ্বংস করবে। সজীব হয়ে উঠবে আপনার নিঃশ্বাস।

চুল ও নখ সতেজ করে
শসার মধ্যে যে খনিজ সিলিকা থাকে তা আমাদের চুল ও নখকে সতেজ ও শক্তিশালী করে তোলে। এ ছাড়া শসার সালফার ও সিলিকা চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

গেঁটেবাত থেকে মুক্তি
শসায় প্রচুর পরিমাণে সিলিকা আছে। গাজরের রসের সঙ্গে শসার রস মিশিয়ে খেলে দেহের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নেমে আসে। এতে গেঁটেবাতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

মাথাধরা থেকে নিষ্কৃতি
ভোরে ঘুম থেকে ওঠার পর অনেকের মাথা ধরে। শরীর ম্যাজম্যাজ করে। শসায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি ও সুগার আছে। তাই ঘুমাতে যাওয়ার আগে কয়েক স্লাইস শসা খেয়ে নিলে ভোরে ঘুম থেকে ওঠার পর এ সমস্যা থাকবে না।

কিডনি সুস্থ রাখে
শরীরের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ঠিক রাখে শসা। এতে কিডনি থাকে সুস্থ ও সতেজ।

Address

Sukrobari, Chowdala, Gomostapur
Nawabganj

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tunu Doctor Homeopathic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share