01/12/2025
হুবহু কপি পেস্ট (সংগ্রহিত)
বহুমূত্র সহ মূত্রের বিভিন্ন রোগের হোমিও ওষুধ সমূহ
বারবার প্রস্রাব ও অত্যন্ত তৃষ্ণা-ম্যাগ্নেসিয়া সল্ফ ৬।
ঘন-ঘন প্রস্রাবের বেগ ও প্রস্রাব, তলপেটে বেদনা-জ্যাবোরাপ্তি ৩।
গর্মী বা চর্মপীড়াগ্রস্ত ব্যক্তির বহুমূত্র-আর্সেনিক ব্রোমাইড ১৪।
রাত্রিকালে অনেক পরিমাণে ঘন-ঘন প্রস্রাব, বেগ এত অধিক যে বিলম্ব সা
না-ক্রিয়োজোটাম ৬, ৩০।
বারংবার প্রস্রাব, প্রস্রাব গাঢ়-ইউরিয়া ৩।
অল্প পরিমাণে ঘোলা প্রস্রাব-হেলোনিয়ম (মাদার)।
শিরঃপীড়া ও দুর্বলতা সহ অধিক প্রস্রাব, সুগার-ল্যাক্-ডিফ্লোর ৬।
বারে ও পরিমাণে অধিক প্রস্রাব-ফ্যাসিওলাস ৩, ৬।
অনবরত প্রস্রাব, অত্যন্ত তৃষ্ণা-মস্কাস ৬, ৩০।
অধিক পরিমাণে শর্করাযুক্ত প্রস্রাব ও অত্যন্ত ঘাম-এমন-এসেটিকাম ৬।
অধিক পরিমাণে বারংবার শর্করাযুক্ত প্রডস্রাব, পিপাসা, প্রস্রাব ঘোলা-এব্রোমা আগস্টা (মাদার)।
বহুবার জলের মতো প্রস্রাব, গাত্রদাহ ও ঘাম-অ্যাসিড অ্যাসেটিক ৬।
শর্করাযুক্ত বহুমূত্রের উৎকৃষ্ট ওষুধ: আর্সেনিক ব্রোমাইড, সিজিজিয়ন, অ্যাসিড ল্যাক্টিক, অ্যাসিড-ফস, ক্যালি-মিউর, ন্যাট্রম সল্ফ, ক্যালি-ফস।
শর্করাহীন বহুমূত্রের উৎকৃষ্ট ওষুধ: আর্জেন্ট মেটালিলকম, হেলোনিয়মা, অ্যাসিড-ফস, ক্যালি-নাইট্রিক।
দোয়াতের কালির মতো কালো প্রস্রাব-কলিচকম।
প্রস্রাবে সুগার-সিজিজিয়ন।
প্রস্রাবে এলবুমেন, ইউরিক অ্যাসিড, সুগার, ফসফেট-অ্যাসিড-পিক্রিক।
প্রস্রাবে অধিক পরিমাণে ইউরিক অ্যাসিড ও কম পরিমাণে ক্লোরাইড-ব্যারাইটা-মিউর।
প্রস্রাবে রক্ত, পুঁজ ও ইউরিক অ্যাসিড-ইউভা-উর্সি।
প্রস্রাবে বালুকণার মতো পদার্থ-এপিজিয়া।
প্রস্রাবে সাদা গাঢ় তলানি-ফেরম-আয়োড।
প্রস্রাবে গুঁড়া ময়দার মতো তলানি-বার্বেরিস।
প্রস্রাবে সাদা গুঁড়া তলানি-ক্রোটন।
প্রস্রাবে ফেনা ও গাঁজলা-ল্যাকেসিস।
খড়ি-গোলার মতো প্রস্রাব-ক্যালকেরিয়া কার্ব, আয়োডাম।
দুধের মতো সাদা প্রস্রাব কলোসিন্থ, অ্যাসিড ফস।
প্রস্রাবে ইটগুড়োর মতো তলানি-চিমাফিলা।
প্রস্রাবে পুরু ও ঘন তলানি-অরম মেটালিকম।
প্রস্রাবে কফি-গুঁড়োর মতো তলানি-হেলিবোরাস।
প্রস্রাবে জ্বালা-মার্কুরিয়স-সল, মার্কুরিয়স-কর, ক্যান্সিকম, সালফার, ক্যানাবিস ইত্তিকা।
প্রস্রাবকালে জ্বালা-অ্যাসিড ফ্লোর, ক্যানাবিস ইন্ডিকা, কিউবেবা, বোরাক্স, চিমাফিলা।
প্রস্রাবের আগে জ্বালা-ক্লিমেটিস, বার্বেরিস, ক্যানাবিস ইন্ডিকা।
প্রস্রাবের পরে জ্বালা-অ্যাসিড নাইট্রিকম, ক্যান্সিকম, ক্যালি-বাইক্রম, মার্কুরিয়স-কর।
প্রস্রাবকাল ভিন্ন অন্য সময়ে জ্বালা-স্ট্যাফিসেগ্রিয়া।
রক্তপ্রস্রাব-ইপিকাক, আর্নিকা, হ্যামামেলিস, ল্যাকেসিস, অ্যাসিড গ্যালিক, মার্কুরিয়স কর, হোলিবোরাস, ক্রোটেলাম।
প্রস্রাবে কোঁথানি-হিপার সলফার, সিপিয়া, এলিউমিনা, লাইকোপোডিয়ম, কস্টিকাম।
কালো রঙের প্রস্রাব-কার্বলিক অ্যাসিড, ন্যাট্রম-মিউর, ডিজিটেলিস, কল্টিকম।
প্রস্রাবের রঙ ঘোলা-আসাই।
ঘোলা ও কালো রঙের প্রস্রাব-আর্সেনিক ওপিয়ম, এপিস-মেল, আর্নিকা, কার্বোভেজ।
প্রস্রাব খোলসা হয় না, অল্প প্রস্রাব হয়-ম্যাগ্নেসিয়া মিউর ৬।
অনবরত বেগ, দুর্গন্ধ প্রস্রাব-গুয়েকাম ৩।
প্রস্রাবের পর প্রস্রাব বন্ধ-স্ট্র্যামোনিয়ম ৬।
অল্প প্রস্রাব, রঙ ঘোলা-আসাই (মাদার)।
দুর্গন্ধযুক্ত প্রস্রাব-অ্যাসিড নাইট্রিকম ৬ বা অ্যান্টিম-ক্রুড ৬।
প্রস্রাবকালে আগুনে পোড়ার মতো জ্বালা-মার্কুরিয়স সল্ফ ৬।
প্রস্রাবে অত্যন্ত বেগ দিতে হয়। অত্যন্ত বেগ দেবার ফলে অনেক সময় মল নির্গত হয়-অ্যাসিড মিউর ৬ বা এলিউমিনা ৬।
রক্তপ্রস্রাব, রক্তমিশ্রিত প্রস্রাব-টেরিবিন্থিনা ৬।
অসাড়ে অধিক পরিমাণে প্রস্রাব-আর্জেন্ট নাইট্রিকন ৬, ৩০।
লাল বর্ণের বা কাল্পে রঙের প্রস্রাব, লাল কফি-গুঁড়োর মতো তলানি পড়ে-হেলিবোরাস ৬, ৩০।
ঘোলা ও কাল্পে রঙের প্রস্রাব-এপিস-মেল ৬, আর্সেনিক ৬, ওপিয়ম ৬, কার্বোভেজ ৬, বা আর্নিকা ৬।
ফেনাযুক্ত গাঁজলা প্রস্রাব-ল্যাকেসিস ৬।
কালো রঙের প্রস্রাব-কলিকম ৬।
প্রস্রাব অল্প, প্রস্রাবে জ্বালা-আর্সেনিক ৬।
মূত্রনলীতে ছুঁচ-ফোটানো ব্যথা ও জ্বালা, প্রস্রাবকালে এবং আগে ও পরে উপসর্গের বৃদ্ধি, প্রস্রাব শেষ হলেও ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব পড়ে-ক্যানাবিস ইণ্ডিকা ৬, ৩০।
প্রস্রাবে কষ্ট, ভয়ংকর যন্ত্রণা-ডরিফোরা ৬।
রোগী বিছানায় প্রস্রাব করে, ঠিক জায়গায় প্রস্রাব করছে মনে করে-ক্রিয়োজোটাম ৬।
কেউ কাছে থাকলে প্রস্রাব হতে চায় না, অনেকক্ষণ বসে থাকতে হয়, চলতে-ফিরতে ও হাঁচতে-কাশতে প্রস্রাব-ন্যাট্রর মিউর ৬।
প্রস্রাবকালে জ্বালা ও টনটন করে, দুর্গন্ধযুক্ত রক্তপ্রস্রাব-টেরিবিন্থিনা ৬।
ঘন-ঘন প্রস্রাবের বেগ, প্রস্রাব খোলসা হয় না, ফোঁটা-ফোঁটা প্রস্রাব, রক্তপ্রস্রাব, জ্বালা থাকে-নক্সভমিকা ৬।
টক গন্ধযুক্ত ঘোলা প্রস্রাব-গ্র্যাফাইটিস ৬।
কৃমিগ্রস্ত শিশুর বিছানায় প্রস্রাব-সাইলেসিয়া ৬।
প্রস্রাবের সময় জ্বালা থাকে না, অন্য সময়ে জ্বালা-স্ট্যাফিসেগ্রিয়া ৬।
ভ্রমণকালে ঘন-ঘন প্রস্রাব, আগুনের মতো গরম প্রস্রাব, মূত্রনলীতে জ্বালা-ক্যাহিকা ৩।
বিশ্রী দুর্গন্ধযুক্ত প্রস্রাব, ঘন-ঘন হয়-ক্যালেরিযা ৩।
অসাড়ে প্রস্রাব, মূত্রনলীর পক্ষাঘাত, প্রসবের পর প্রস্রাব বন্ধ-হায়োসিয়ামস ৬, ৩০।
কালো, ঘোলা, এলবুমেনমিশ্রিত প্রস্রাব-ল্যাকেসিস ৬।
খুব বেগ কিন্তু প্রস্রাব নির্গত হয় না, থেমে থেমে প্রস্রাব হয়, প্রস্রাব হতে হতে থেমে যায়-লাইকোপোডিয়ম ৬।
প্রয়াবে বেগ দিতে হয়, প্রস্রাবের সময় ভেতরে কিছু আছে মনে হয়-ক্যারিকা পেপেয়া ৩x।
তলপেট চেপে ধরলে তবে প্রস্রাব হয়, সরু ধারায় প্রস্রাব হয়-কার্লসবাড ৬।
শিশুদের বিছানায় প্রস্রাব-ব্লুমিয়া অডোরেটা ৩x।
রক্ত ও পুঁজ মিশ্রিত প্রস্রাব-ক্যাডমিয়ম সল্ফ ৬।
তলপেটে বেদনা, মূত্রথলীর পক্ষাঘাত-প্রথম মেটালিকম ৩০।
প্রস্রাবের উপর তেলের মতো পদার্থ ভাসে-মেডোহ্রিনাম ৬, ৩০।
যৌবনকালে স্ত্রীলোকদের অত্যধিক পরিমাণে প্রস্রাব, রক্ত-প্রস্রাব-ফেরম মিউর ৬, ৩০।
বৃদ্ধবয়সে থেমে থেমে প্রস্রাব-কোনিয়ম ৬, ৩০।
মূত্রথলীর তরুণ প্রদাহ, রক্তস্রাব-ফেরম ফস্ ৬।
প্রস্রাবের পর অসাড়ে ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব পড়ে-পেট্রোলিয়ম ৬x।
কাশির ধমকে কাপড়ে প্রস্রাব-রুটা ৩।
প্রসাবের বেগ এলে তখনই প্রস্রাব না করলে পরে আর প্রস্রাব হতে চায় না-রুটা ৩, ৩০।
কষ্টকর রক্তমিশ্রিত প্রস্রাব, ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব, প্রস্রাবে জ্বালা-যন্ত্রণা থাকে-টেরিবিচ্ছিনা ৩x।
প্রস্রাব থেমে থেমে হয়, প্রস্রাবে শ্লেষ্মা-ক্লিমেটিস ৬।
প্রস্রাবের সময় মূত্রনালীতে আগুনে পোড়ার মতো জ্বালা-অ্যাসিড ক্লোরিক ৬।
অসাড়ে প্রস্রাব, হাঁচি ও কাশির সময় প্রস্রাব, প্রসাবের বেগধারণে অক্ষম-কস্টিকাম ৬।
প্রস্রাব কম বা একেবারে বন্ধ-ক্যালি-ফ্লোর ৬, ৩০।
ঘোলা প্রস্রাব ঘন ও শ্লেষ্মাপূর্ণ-এনানথিরাম ৬।
বেগ ও কোঁথানি সহ অল্প প্রস্রাব, প্রস্রাবে রক্ত বা শ্লেষ্মা-সিনিসিও (মাদার)।
জ্বালাকর হড়হড়ে চটচটে প্রস্রাব। শ্লেষ্মা ও পুঁজ থাকে-চিমাফিলা ৩x।
প্রচুর পরিমাণে প্রস্রাব হয় কিন্তু বেগ থাকে-এঙ্গাস্টিউরা ভেরা ৩x।
জ্বালা-যন্ত্রণাকর প্রস্রাব, রাত্রিকালে বেগ অধিক-লিনেরিয়া ৩x।
শিশু ভূমিষ্ঠ হবার পর প্রস্রাব বন্ধ-একোনাইট ৬।
প্রস্রাবের বেগ হঠাৎ আসে, বেগ মুহূর্তকালও সহ্য হয় না, প্রস্রাবের জ্বালা-যন্ত্রণা ও চুলকানি-পেট্রোসেলিনিয়ম ৩x।
সব সময় প্রস্রাব পায়, প্রস্রাবে কটু গন্ধ থাকে-এক্সিন্থিয়াম ৬।
প্রস্রাব ঘোলা, চোখ হলদে-মাইরিকা ৩।
জ্বালাযুক্ত মূত্রনলীর প্রদাহজনিত প্রস্রাব-অ্যাসিড গ্যালিক ৬।
প্রস্রাবদ্বার দিয়ে রক্ত নির্গত হয়-ন্যাট্রম নাইট্রিকম ৬।
মূত্রনলীতে জ্বালা, মূত্রছিদ্র জুড়ে থাকে, দ্বিধারে প্রস্রাব নির্গত হয়-এনাগেলিস (মাদার)।
অল্প পরিমাণে প্রস্রাব হয়, প্রস্রাবে জ্বালা-আর্সেনিক ৬।
মূত্রনলীতে বেদনা, পুঁজ ও রক্তমিশ্রিত প্রস্রাব-ক্যাডমিয়ম ৬।
প্রস্রাব হবার পরে জ্বালা-সার্সাপ্যারিলা ৩।
দুর্গন্ধযুক্ত জ্বালাকর প্রস্রাব, ঘন ও ঘোলা-অ্যান্টিম ক্রুড ৬।
বি দ্রঃ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবন করা উচিৎ নয়, কেনোনা হোমিও চিকিৎসাতে রোগির প্রপার কেস টেকিং না করে ওষুধ এর মাত্রা ও ডোজ নির্ণয় সম্ভব নয়।
প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র নতুন হোমিও চিকিৎসক বন্ধুদের জন্য।
টাইপিং করতে গিয়ে কোন ত্রুটি থাকলে বা অনিচ্ছাকৃত কোন ত্রুটি থাকলে ক্ষমা প্রার্থী, বলে রাখা ভালো সময়ের স্বল্পতার জন্য সব সময় কমেন্টের রিপ্লাই দেওয়া হয়ে ওঠে না , তবে চেষ্টা করছি যত সম্ভব কমেন্টের রিপ্লাই দিতে।
সকলে ভালো থাকুন সুস্থ্য থাকুন।