Apon Homoe Care আপন হোমিও কেয়ার

Apon Homoe Care আপন হোমিও কেয়ার আপন হোমিও কেয়ার, হোমিওপ্যাথি মেডিসিন প্রায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত একটি আদর্শ আরোগ্য ব্যবস্থা�

01/12/2025

হুবহু কপি পেস্ট (সংগ্রহিত)

বহুমূত্র সহ মূত্রের বিভিন্ন রোগের হোমিও ওষুধ সমূহ

বারবার প্রস্রাব ও অত্যন্ত তৃষ্ণা-ম্যাগ্নেসিয়া সল্ফ ৬।

ঘন-ঘন প্রস্রাবের বেগ ও প্রস্রাব, তলপেটে বেদনা-জ্যাবোরাপ্তি ৩।

গর্মী বা চর্মপীড়াগ্রস্ত ব্যক্তির বহুমূত্র-আর্সেনিক ব্রোমাইড ১৪।

রাত্রিকালে অনেক পরিমাণে ঘন-ঘন প্রস্রাব, বেগ এত অধিক যে বিলম্ব সা

না-ক্রিয়োজোটাম ৬, ৩০।

বারংবার প্রস্রাব, প্রস্রাব গাঢ়-ইউরিয়া ৩।

অল্প পরিমাণে ঘোলা প্রস্রাব-হেলোনিয়ম (মাদার)।

শিরঃপীড়া ও দুর্বলতা সহ অধিক প্রস্রাব, সুগার-ল্যাক্-ডিফ্লোর ৬।

বারে ও পরিমাণে অধিক প্রস্রাব-ফ্যাসিওলাস ৩, ৬।

অনবরত প্রস্রাব, অত্যন্ত তৃষ্ণা-মস্কাস ৬, ৩০।
অধিক পরিমাণে শর্করাযুক্ত প্রস্রাব ও অত্যন্ত ঘাম-এমন-এসেটিকাম ৬।

অধিক পরিমাণে বারংবার শর্করাযুক্ত প্রডস্রাব, পিপাসা, প্রস্রাব ঘোলা-এব্রোমা আগস্টা (মাদার)।

বহুবার জলের মতো প্রস্রাব, গাত্রদাহ ও ঘাম-অ্যাসিড অ্যাসেটিক ৬।

শর্করাযুক্ত বহুমূত্রের উৎকৃষ্ট ওষুধ: আর্সেনিক ব্রোমাইড, সিজিজিয়ন, অ্যাসিড ল্যাক্টিক, অ্যাসিড-ফস, ক্যালি-মিউর, ন্যাট্রম সল্ফ, ক্যালি-ফস।

শর্করাহীন বহুমূত্রের উৎকৃষ্ট ওষুধ: আর্জেন্ট মেটালিলকম, হেলোনিয়মা, অ্যাসিড-ফস, ক্যালি-নাইট্রিক।

দোয়াতের কালির মতো কালো প্রস্রাব-কলিচকম।

প্রস্রাবে সুগার-সিজিজিয়ন।

প্রস্রাবে এলবুমেন, ইউরিক অ্যাসিড, সুগার, ফসফেট-অ্যাসিড-পিক্রিক।

প্রস্রাবে অধিক পরিমাণে ইউরিক অ্যাসিড ও কম পরিমাণে ক্লোরাইড-ব্যারাইটা-মিউর।

প্রস্রাবে রক্ত, পুঁজ ও ইউরিক অ্যাসিড-ইউভা-উর্সি।

প্রস্রাবে বালুকণার মতো পদার্থ-এপিজিয়া।

প্রস্রাবে সাদা গাঢ় তলানি-ফেরম-আয়োড।

প্রস্রাবে গুঁড়া ময়দার মতো তলানি-বার্বেরিস।

প্রস্রাবে সাদা গুঁড়া তলানি-ক্রোটন।

প্রস্রাবে ফেনা ও গাঁজলা-ল্যাকেসিস।

খড়ি-গোলার মতো প্রস্রাব-ক্যালকেরিয়া কার্ব, আয়োডাম।

দুধের মতো সাদা প্রস্রাব কলোসিন্থ, অ্যাসিড ফস।

প্রস্রাবে ইটগুড়োর মতো তলানি-চিমাফিলা।

প্রস্রাবে পুরু ও ঘন তলানি-অরম মেটালিকম।

প্রস্রাবে কফি-গুঁড়োর মতো তলানি-হেলিবোরাস।

প্রস্রাবে জ্বালা-মার্কুরিয়স-সল, মার্কুরিয়স-কর, ক্যান্সিকম, সালফার, ক্যানাবিস ইত্তিকা।

প্রস্রাবকালে জ্বালা-অ্যাসিড ফ্লোর, ক্যানাবিস ইন্ডিকা, কিউবেবা, বোরাক্স, চিমাফিলা।

প্রস্রাবের আগে জ্বালা-ক্লিমেটিস, বার্বেরিস, ক্যানাবিস ইন্ডিকা।

প্রস্রাবের পরে জ্বালা-অ্যাসিড নাইট্রিকম, ক্যান্সিকম, ক্যালি-বাইক্রম, মার্কুরিয়স-কর।

প্রস্রাবকাল ভিন্ন অন্য সময়ে জ্বালা-স্ট্যাফিসেগ্রিয়া।

রক্তপ্রস্রাব-ইপিকাক, আর্নিকা, হ্যামামেলিস, ল্যাকেসিস, অ্যাসিড গ্যালিক, মার্কুরিয়স কর, হোলিবোরাস, ক্রোটেলাম।

প্রস্রাবে কোঁথানি-হিপার সলফার, সিপিয়া, এলিউমিনা, লাইকোপোডিয়ম, কস্টিকাম।

কালো রঙের প্রস্রাব-কার্বলিক অ্যাসিড, ন্যাট্রম-মিউর, ডিজিটেলিস, কল্টিকম।

প্রস্রাবের রঙ ঘোলা-আসাই।

ঘোলা ও কালো রঙের প্রস্রাব-আর্সেনিক ওপিয়ম, এপিস-মেল, আর্নিকা, কার্বোভেজ।

প্রস্রাব খোলসা হয় না, অল্প প্রস্রাব হয়-ম্যাগ্নেসিয়া মিউর ৬।

অনবরত বেগ, দুর্গন্ধ প্রস্রাব-গুয়েকাম ৩।

প্রস্রাবের পর প্রস্রাব বন্ধ-স্ট্র্যামোনিয়ম ৬।

অল্প প্রস্রাব, রঙ ঘোলা-আসাই (মাদার)।

দুর্গন্ধযুক্ত প্রস্রাব-অ্যাসিড নাইট্রিকম ৬ বা অ্যান্টিম-ক্রুড ৬।

প্রস্রাবকালে আগুনে পোড়ার মতো জ্বালা-মার্কুরিয়স সল্ফ ৬।

প্রস্রাবে অত্যন্ত বেগ দিতে হয়। অত্যন্ত বেগ দেবার ফলে অনেক সময় মল নির্গত হয়-অ্যাসিড মিউর ৬ বা এলিউমিনা ৬।

রক্তপ্রস্রাব, রক্তমিশ্রিত প্রস্রাব-টেরিবিন্থিনা ৬।

অসাড়ে অধিক পরিমাণে প্রস্রাব-আর্জেন্ট নাইট্রিকন ৬, ৩০।

লাল বর্ণের বা কাল্পে রঙের প্রস্রাব, লাল কফি-গুঁড়োর মতো তলানি পড়ে-হেলিবোরাস ৬, ৩০।

ঘোলা ও কাল্পে রঙের প্রস্রাব-এপিস-মেল ৬, আর্সেনিক ৬, ওপিয়ম ৬, কার্বোভেজ ৬, বা আর্নিকা ৬।

ফেনাযুক্ত গাঁজলা প্রস্রাব-ল্যাকেসিস ৬।

কালো রঙের প্রস্রাব-কলিকম ৬।

প্রস্রাব অল্প, প্রস্রাবে জ্বালা-আর্সেনিক ৬।

মূত্রনলীতে ছুঁচ-ফোটানো ব্যথা ও জ্বালা, প্রস্রাবকালে এবং আগে ও পরে উপসর্গের বৃদ্ধি, প্রস্রাব শেষ হলেও ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব পড়ে-ক্যানাবিস ইণ্ডিকা ৬, ৩০।

প্রস্রাবে কষ্ট, ভয়ংকর যন্ত্রণা-ডরিফোরা ৬।

রোগী বিছানায় প্রস্রাব করে, ঠিক জায়গায় প্রস্রাব করছে মনে করে-ক্রিয়োজোটাম ৬।

কেউ কাছে থাকলে প্রস্রাব হতে চায় না, অনেকক্ষণ বসে থাকতে হয়, চলতে-ফিরতে ও হাঁচতে-কাশতে প্রস্রাব-ন্যাট্রর মিউর ৬।

প্রস্রাবকালে জ্বালা ও টনটন করে, দুর্গন্ধযুক্ত রক্তপ্রস্রাব-টেরিবিন্থিনা ৬।

ঘন-ঘন প্রস্রাবের বেগ, প্রস্রাব খোলসা হয় না, ফোঁটা-ফোঁটা প্রস্রাব, রক্তপ্রস্রাব, জ্বালা থাকে-নক্সভমিকা ৬।

টক গন্ধযুক্ত ঘোলা প্রস্রাব-গ্র্যাফাইটিস ৬।

কৃমিগ্রস্ত শিশুর বিছানায় প্রস্রাব-সাইলেসিয়া ৬।

প্রস্রাবের সময় জ্বালা থাকে না, অন্য সময়ে জ্বালা-স্ট্যাফিসেগ্রিয়া ৬।

ভ্রমণকালে ঘন-ঘন প্রস্রাব, আগুনের মতো গরম প্রস্রাব, মূত্রনলীতে জ্বালা-ক্যাহিকা ৩।

বিশ্রী দুর্গন্ধযুক্ত প্রস্রাব, ঘন-ঘন হয়-ক্যালেরিযা ৩।

অসাড়ে প্রস্রাব, মূত্রনলীর পক্ষাঘাত, প্রসবের পর প্রস্রাব বন্ধ-হায়োসিয়ামস ৬, ৩০।

কালো, ঘোলা, এলবুমেনমিশ্রিত প্রস্রাব-ল্যাকেসিস ৬।

খুব বেগ কিন্তু প্রস্রাব নির্গত হয় না, থেমে থেমে প্রস্রাব হয়, প্রস্রাব হতে হতে থেমে যায়-লাইকোপোডিয়ম ৬।

প্রয়াবে বেগ দিতে হয়, প্রস্রাবের সময় ভেতরে কিছু আছে মনে হয়-ক্যারিকা পেপেয়া ৩x।

তলপেট চেপে ধরলে তবে প্রস্রাব হয়, সরু ধারায় প্রস্রাব হয়-কার্লসবাড ৬।

শিশুদের বিছানায় প্রস্রাব-ব্লুমিয়া অডোরেটা ৩x।

রক্ত ও পুঁজ মিশ্রিত প্রস্রাব-ক্যাডমিয়ম সল্ফ ৬।

তলপেটে বেদনা, মূত্রথলীর পক্ষাঘাত-প্রথম মেটালিকম ৩০।

প্রস্রাবের উপর তেলের মতো পদার্থ ভাসে-মেডোহ্রিনাম ৬, ৩০।

যৌবনকালে স্ত্রীলোকদের অত্যধিক পরিমাণে প্রস্রাব, রক্ত-প্রস্রাব-ফেরম মিউর ৬, ৩০।

বৃদ্ধবয়সে থেমে থেমে প্রস্রাব-কোনিয়ম ৬, ৩০।

মূত্রথলীর তরুণ প্রদাহ, রক্তস্রাব-ফেরম ফস্ ৬।

প্রস্রাবের পর অসাড়ে ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব পড়ে-পেট্রোলিয়ম ৬x।

কাশির ধমকে কাপড়ে প্রস্রাব-রুটা ৩।

প্রসাবের বেগ এলে তখনই প্রস্রাব না করলে পরে আর প্রস্রাব হতে চায় না-রুটা ৩, ৩০।

কষ্টকর রক্তমিশ্রিত প্রস্রাব, ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব, প্রস্রাবে জ্বালা-যন্ত্রণা থাকে-টেরিবিচ্ছিনা ৩x।

প্রস্রাব থেমে থেমে হয়, প্রস্রাবে শ্লেষ্মা-ক্লিমেটিস ৬।

প্রস্রাবের সময় মূত্রনালীতে আগুনে পোড়ার মতো জ্বালা-অ্যাসিড ক্লোরিক ৬।

অসাড়ে প্রস্রাব, হাঁচি ও কাশির সময় প্রস্রাব, প্রসাবের বেগধারণে অক্ষম-কস্টিকাম ৬।

প্রস্রাব কম বা একেবারে বন্ধ-ক্যালি-ফ্লোর ৬, ৩০।

ঘোলা প্রস্রাব ঘন ও শ্লেষ্মাপূর্ণ-এনানথিরাম ৬।

বেগ ও কোঁথানি সহ অল্প প্রস্রাব, প্রস্রাবে রক্ত বা শ্লেষ্মা-সিনিসিও (মাদার)।

জ্বালাকর হড়হড়ে চটচটে প্রস্রাব। শ্লেষ্মা ও পুঁজ থাকে-চিমাফিলা ৩x।

প্রচুর পরিমাণে প্রস্রাব হয় কিন্তু বেগ থাকে-এঙ্গাস্টিউরা ভেরা ৩x।

জ্বালা-যন্ত্রণাকর প্রস্রাব, রাত্রিকালে বেগ অধিক-লিনেরিয়া ৩x।

শিশু ভূমিষ্ঠ হবার পর প্রস্রাব বন্ধ-একোনাইট ৬।

প্রস্রাবের বেগ হঠাৎ আসে, বেগ মুহূর্তকালও সহ্য হয় না, প্রস্রাবের জ্বালা-যন্ত্রণা ও চুলকানি-পেট্রোসেলিনিয়ম ৩x।

সব সময় প্রস্রাব পায়, প্রস্রাবে কটু গন্ধ থাকে-এক্সিন্থিয়াম ৬।

প্রস্রাব ঘোলা, চোখ হলদে-মাইরিকা ৩।

জ্বালাযুক্ত মূত্রনলীর প্রদাহজনিত প্রস্রাব-অ্যাসিড গ্যালিক ৬।

প্রস্রাবদ্বার দিয়ে রক্ত নির্গত হয়-ন্যাট্রম নাইট্রিকম ৬।

মূত্রনলীতে জ্বালা, মূত্রছিদ্র জুড়ে থাকে, দ্বিধারে প্রস্রাব নির্গত হয়-এনাগেলিস (মাদার)।

অল্প পরিমাণে প্রস্রাব হয়, প্রস্রাবে জ্বালা-আর্সেনিক ৬।

মূত্রনলীতে বেদনা, পুঁজ ও রক্তমিশ্রিত প্রস্রাব-ক্যাডমিয়ম ৬।

প্রস্রাব হবার পরে জ্বালা-সার্সাপ্যারিলা ৩।

দুর্গন্ধযুক্ত জ্বালাকর প্রস্রাব, ঘন ও ঘোলা-অ্যান্টিম ক্রুড ৬।

বি দ্রঃ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবন করা উচিৎ নয়, কেনোনা হোমিও চিকিৎসাতে রোগির প্রপার কেস টেকিং না করে ওষুধ এর মাত্রা ও ডোজ নির্ণয় সম্ভব নয়।
প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র নতুন হোমিও চিকিৎসক বন্ধুদের জন্য।
টাইপিং করতে গিয়ে কোন ত্রুটি থাকলে বা অনিচ্ছাকৃত কোন ত্রুটি থাকলে ক্ষমা প্রার্থী, বলে রাখা ভালো সময়ের স্বল্পতার জন্য সব সময় কমেন্টের রিপ্লাই দেওয়া হয়ে ওঠে না , তবে চেষ্টা করছি যত সম্ভব কমেন্টের রিপ্লাই দিতে।
সকলে ভালো থাকুন সুস্থ্য থাকুন।

30/11/2025

কপি পেস্ট (হুবুহু সংগ্রহিত)

হোমিওপ্যাথিক মণিমুক্তা-------

হোমিওপ্যাথি শাস্ত্র একটি সমুদ্র বিশেষ, যেন এর কোন আদি ও অন্ত বলতে কিছুই নেই। এই সমুদ্র তীরে ডুবুরীর মত মণিমুক্তা খুঁজতে খুঁজতে বিভিন্ন হোমিও মহাপন্ডিত গণ তাঁদের অভিজ্ঞতার মহামূল্যবান তথ্যগুলো যাহা লিপিবদ্ধ করে গেছেন। তাহা এই অধ্যায় সকল চিকিৎসকের জন্য তুলে ধরলাম। যেন তাহা থেকে চিকিৎসাজীবনে উপকৃত হতে পারে।

 প্রত্যেক চিকিৎসকের হাতের কাছে 30, 200, 1M, 10M, 50M, CM, DM, & MM শক্তির ঔষধ মজুত রাখা উচিত। অত্যন্ত স্নায়ুবিক প্রকৃতির মহিলা ও শিশুদের উপসর্গে ৩০ হতে ১০এম শক্তি অত্যন্ত ফলপ্রদ। স্নায়ুবিক নয় এমন প্রকৃতির ক্রণিক রোগে ১০এম হতে এমএম শক্তি ভাল কাজ দেয়। তরুণ উপসর্গে ১এম হতে ১০এম শক্তি অত্যন্ত উপযোগী। (কেন্ট- লেসার রাইটিং)

 টিউবারকুলোসিস সন্দেহে সাধারণতঃ সালফার, সাইলি, অথবা ফস দিতে নেই কারণ এতে রোগীর কষ্ট বেড়ে যায়।

 আর্থাইটিস রোগের বর্ধিত অবস্থায় কেলি কার্ব দিতে নাই।

 সাধারণ বাতে সাধারণতঃ উত্তাপে, গরম সেঁক দিলে উপশম পায় কিন্তু ইউরিক এ্যাসিড বেড়ে গিয়ে গিটবাতে সাধারণতঃ ঠান্ডায় ও নড়াচড়ায় উপশম হয়।

 ল্যাকেসিস লক্ষণযুক্ত রোগীতে ২০০ শক্তি দিয়ে শুরু করতে নেই, এতে রোগ লক্ষণ বেড়ে যায়। ৩০ শক্তিই এক্ষেত্রে শ্রেয়।

 ল্যাকেসিসের পর মধ্যবর্তী ঔষধরুপে সালফার প্রয়োগ করলে উপকার পাওয়া যায়।

 কপালে আড়াআড়িভাবে হাত রেখে শোয়ার অভ্যাসযুক্ত রোগী লিভারের অসুখে ভুগছে বুঝতে হবে।

 স্নায়ুরোগ জনিত যন্ত্রণায় সদৃশ ঔষধ একমাত্রা দিয়ে উপযুক্ত সময় অপেক্ষা করাই শ্রেয় নতুবা পুনঃ প্রয়োগে রোগ যন্ত্রণা বহুলাংশে বেড়ে যায়। ৩০ শক্তির নীচে প্রয়োগ করা বাঞ্ছনীয়।

 পেপটিক আলসারের রোগী বিন্দুমত স্থানে আঙ্গুলটিপে যন্ত্রণার কথা বলে, ডুওডেনাল আলসারের বাথ্য সাধারণতঃ পিঠের মধ্য দিয়ে ডান দিকের স্ক্যাপুলায় নীচে ভেতরের কোণে হতে থাকে। পেপটিক আলসারের ব্যথা কিছু খাওয়ামাত্র বেড়ে যায়। ডুওডেনাল আলসারে খাওয়ার ২/৩ ঘন্টা বাদে বাথ্য শুরু হয়। কিছু খেলে সাময়িক উপশম হয়। সাধারণতঃ “এ” ব্লাড গ্রুপের রোগীতে পেপটিক আলসার, এবং “ও” ব্লাড গ্রুপের রোগীতে ডুওডেনাল আলসার হয়।

 রাত্রে ঘুম না হয়ে মাংসপেশীতে ব্যথা ব্যথা ভাব ও অত্যন্ত ক্লান্তিভাব, আর্ণিকা ২০০ শক্তি একমাত্রা ঐ সব উপসর্গ দুর করতে পারে।

 ধুমপায়ী যারা তাদের ইনফ্লুয়েঞ্জায় যখন ধুম পানের ইচ্ছা একেবারেই থাকে না এমন লক্ষণে আর্ণিকা ১এম শক্তি তিনঘন্টা বাদে বাদে ৩/৪ দিলে রোগ সেরে যায়।

 ক্যাল্কে- কার্ব সাধারনতঃ ডানদিকে রোগলক্ষণে কার্যকরী তবে বাঁদিকের টনসিলের ক্রণিক রোগে ভালই কাজ করে।

 হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে গেলে বা ঘুমের অসুবিধা হলে ক্যাল্কে কার্ব, এর শিশুরোগী নখ দিয়ে মাথা আচঁড়াতে থাকে।

 সিমিসিফুগার লক্ষণে সিমিসি দিয়ে রোগ সম্পূর্ণ না সারলে ঐ একই শক্তি কলোফাইলাম প্রয়োগে অবশিষ্ট লক্ষণ সেরে যায়।

 ব্লাড ইউরিয়ার পরিমাণ কমাতে Eel’s Serum ৬ বা ৩০ শক্তি দিনে দুবার প্রয়োগ দারুণ উপযোগী- স্বাভাবিক না হওয়া অবধি ঔষধ চলবে। ব্লাড ইউরিয়া স্বাভাবিক মাত্রা 15-40mg, 100ml.

 ইউফ্রেসিয়ার রোগীর তোৎলামো আছে, তবে আশ্চর্য এই যে গান গাইবার সময় একদম তোৎলামী থাকে না।

 প্রস্রাব হলুদ এমন অবস্থায় কখনই জেলস প্রয়োগ করা উচিত নয়।

 মেয়েদের গালে (দাড়ি) ও উপর ঠোঁটের উপর (গোফ) চুল গজালে রাত্রে শোওয়ার সময় থুজা ১এম একমাত্রা দিয়ে ওলিয়াম জ্যাকোরিস এ্যাসেলি ৩শক্তি দিনে দুবার দিয়ে যেতে হয়, যতক্ষণ না ঐ চুলদাড়ি উঠা বন্ধ হয়।

 খালি পেটে এবং ৬ শক্তির নীচে ফসফরাস ব্যবহার করতে নেই।

 মদ খাওয়ার অভ্যাস দুর করতে ষ্ট্রীকনিক নাইট্রি (Strychninc Nit.) ২ বা ৩ শক্তি দিনে দুবার করে অন্ততঃ ১৫ দিন ব্যবহার করতে হয়। যেই মুহুর্তে মদ খাওয়ার লিন্সা কমে আসে তখন ঔষধ বন্ধ করা উচিত।

 পেটে তীব্র যন্ত্রণায় (ডুওডেনাল আলসার জনিত) লাইকো ১২ শক্তির উর্দ্ধে ব্যবহার করা উচিত নয়, কারণ অন্ত্রে ফুটো হতে যেতে পারে। (ডা. এইচ.ডব্লিউ বয়েড)

 গর্ভবতী মহিলাদের লাইকো ২০০ শক্তি ব্যবহার না করাই ভাল এতে গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে- বহুবার এ রকম হতে দেখেছি। ( ডা. মিস মাহেওয়ারি)

 লাইকো ও ল্যাকেসিস ২০০শক্তি অনেকক্ষেত্রে রোগ লক্ষণ অবাঞ্ছিতভাবে বাড়িয়ে দেয় বহুবার চিন্তা করে এই দুটো ঔষধের ক্ষেত্রে এই শক্তি ব্যবহার করা উচিত। ( ডা. জেমস টেইলার কেন্ট)

 নিশ্চিতভাবে সমস্ত রোগ লক্ষণ পালসেটিলাকে নির্দেশ না করলে তরল শ্লেষ্মাযুক্ত রোগীতে পালস দেওয়া নিষিদ্ধ; কারণ এই ঔষধ পায়ই কাশি কঠিন ও শুকনো করে তোলে। রোগ না সেরে কষ্ট বহুগুণ বেড়ে যায়। (ই.এ ফ্যারিংটন)

 সিপিয়া সন্ধ্যায় প্রয়োগ করা উচিত, কারণ সকালে সিপিয়া প্রয়োগ করলে সারাদিন রোগী কষ্টভোগ করতে থাকে। ( ডা. আর.এ.এফ জেক)

 সোরিনামের রোগী যতক্ষণ কফি পান অভ্যাস ত্যাগ না করে, ততক্ষণ উন্নতি লক্ষ্য করা যায় না। (ডা. প্রমদাপ্রসন্ন বিশ্বাস)

 ঠান্ডা লেগে ব্রঙ্কাইটিস লক্ষণে পালস এর রোগী ক্ষেত্রে পালস দিয়ে পরে কেলি সালফ দিলে দ্রুত সুফল দেয়। (ডা. ডি.এম ব্রল্যান্ড)

 কোমরের বাতে রাস- টক্স দিয়ে ব্যর্থ হলে ক্যাল্কেরিয়া ফ্লেুার সারিয়ে দেয়। (ডা. থ্রাস্টোন)

 কলোসিস্থ লক্ষণযুক্ত পেটে শূলবেদনায় কলোসিস্থ দিয়ে ব্যথা কমে আবার ব্যথা শুরু হয়। এইরুপ চলতে থাকলে পরে কেলি কার্ব প্রয়োগ করলে রোগ একেবারে সেরে যায়। (ডা. টি.কে মুর)

 যেক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে ঔষধ প্রয়োগ করতে হবে, সেক্ষেত্রে প্রথমে প্রদত্ত ঔষধের ক্রিয়াকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করার প্রয়োজন নেই। ( ডা. এইচ এলেন)

 ব্রঙ্কাইটিস ও তরুণ বাতরোগের লক্ষণে যেক্ষেত্রে ব্রায়োনিয়া প্রযোজ্য হবে সেক্ষেত্রে দু-একমাত্রা একোনাইট প্রয়োগ না করে ব্রায়োনিয়া দিলে শীঘ্র সুফল মেলে না। (ডা. ই.এম হেল)

 শিশুদের হাঁপানিরোগে যেক্ষেত্রে নেট সালফ, আর্স- এ ও আরও অন্যান্য ঐ জাতীয় ঔষধ দিয়ে সুফল না পেলে ঐসব রোগীতে মর্গান ২০০ বা ১০০০শক্তি দিয়ে সারিয়ে তুলেছি। রোগী সম্পূর্ণ সেরে উঠতে মর্গান ২০০ হতে লক্ষণশক্তি পর্যন্ত প্রয়োজন হয়। (ডা. ডব্লিউ.বি গ্রিগিস)

 আঙ্গুল থেৎলে গেলে হাইপেরিকামের ধারে কাছে কেউ আসে না। ( ই.এ ফ্যারিংটন)

 ভাঙ্গাহাড় জুড়তে সিম্ফাইটাম ৩০ শক্তির জুড়ি নেই। দিনে দু-তিনবার করে এক সপ্তাহ ধরে ঔষধ দিতে হয়। (ডা. পি সামিড)

 বোলতা ডাঁশ কামড়ালে তা থেকে প্রদাহ জ¦ালা ও ফোলা ক্যান্থারিস ২০০ শক্তির অভ্যন্তরীণ প্রয়োগ প্রায় সাথে সাথে সব কষ্ট দূর করে। (ডা. টি.কে মুর)

 প্রসবের পর প্রসূতিকে আর্ণিকা দিলে বহু উপসর্গ দুর হয়। (ডা. ক্রোফ্রেথ রাইট)

 সাইলিশিয়ার ক্রণিক রোগী শীতকাতর কিন্তু তরুণ রোগের ক্ষেত্রে গরমকাতর হতেও দেখা যায়। (ডা. এফ.কে বেলোকোসি)

 ঠান্ডা জলপানের অদম্য তৃঞ্চা ফসফরাসের একটি বহু আলোচিত লক্ষণ, কিন্তু বহুক্ষেত্রে তৃঞ্চা একদম থাকে না যা আমাদের নজর এড়িয়ে যায়। (ডা. আর.এফ রাভে)

 হোমিওপ্যাথিক শাস্ত্রে প্রচলিত রেপাটর্রীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উপযোগী কোনটি? এর উত্তরে জে.এইচ ক্লার্ক এর উক্তিটি প্রণিধানযোগ্য। তিনি বলেন,“চিকিৎসকের নিজের স্মৃতিশক্তিই সবচেয়ে উপযোগী রেপাটর্রী।”

 গিঁটবাতে লক্ষণে কলচিকাম দিয়ে সুফল না পেলে বেঞ্জায়িক এসিড দাও। (ডা. ডব্লিউ বোরিক)

 জ¦র হলেই জ¦ও কমাতে একোনাইট দিও না অথবা অন্য ঔষধের সাথে পর্যায়ক্রমে একোনাইট দিওনা। যদিও সত্য সত্যই একোনাইটের রোগী হয়, তবে একাই তা সারিয়ে দিবে। (ডা. ডারহাম)

 সন্তান জন্মদান কালে প্রসূতি অত্যন্ত কষ্টভোগ করলে একোনাইট সূচিত হয়, তবে যদি লোকিয়াস্রাব বন্ধ বা লুপ্ত হয়, তবে কখনই একোনাইট দেওয়া চলবে না। (ডা. জেমস টেইলার কেন্ট)

 এম্ব্রা গ্রিসিয়া সন্ধ্যায় প্রয়োগ করা অনুচিৎ কারণ এতে রোগের বৃদ্ধি হয়। (ডা. এইচ.সি মুরো)

 কেটে গেলে রক্ত সাথে সাথে জমাট বাঁধে এমন রোগীতে এনাকার্ডিয়াম দেওয়া চলবে না। (ই.এফ ফ্যারিংটন)

 টাইফয়েড রোগীতে সুস্পষ্টভাবে নির্দিষ্ট না হয়ে আর্সেনিক প্রযোজ্য হলে অপূরণীয় ক্ষতি করে। (ডা. এইচ.সি মুরো)

 বেলেডোনা বারে বারে প্রয়োগ অনুচিৎ। উচ্চশক্তির বেলেডোনার বারে বারে প্রয়োগে রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। (ডা. কেইস)

 ডিজিটালিস দিয়ে রোগীর প্রস্রাবের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে। যদি প্রস্রাব কমে যায় তবে তৎক্ষণাৎ ডিজিটালিস প্রয়োগ বন্ধ করতে হবে। (ডা. এইচ. সি এলেন)

 মেয়েদের ঋতুস্রাবের নির্দিষ্ট সময়ের ঠিক আগে আগে গ্লোনয়িন প্রয়োগ করতে নেই; প্রায়ক্ষেত্রেই ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যেতে পারে। (ডা. এইচ.সি মুরো)

 যদি খুব তাড়া না থাকে তবে ইগ্নেশিয়া সকালে প্রয়োগ করাই ভাল, কারণ রাত্রে ঘুমের আগে দিলে অস্থিরতা বাড়িয়ে দিতে পারে। (হ্যানিম্যান)

 কোষ্ঠকাঠিন্য অবস্থায় রাস টক্স সায়েটিকা ব্যথা সারাতে পারে না। (ডা. এইচ.সি মুরো)

 স্যান্টোনাইন নিম্নক্রমে বিষময় ফল দিতে পারে। জ¦র অবস্থায় ও কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে শিশুকে কখনই স্যান্টোনাইন দেবে না। ( ডা. উইলিয়াম বোরিক)

 যে সকল বালকদের নিম্নাঙ্গ পক্ষাঘাত হয়, তাদের পক্ষে রাসটক্স উচ্চ শক্তি বিশেষ ফলপ্রদ। মাঝে মাঝে ২/১ মাত্রা সালফার প্রয়োগে দ্রুত আরোগ্য হয়। (হ্যানিম্যান)

 কানের সকল প্রকার যন্ত্রণায় পালসেটিলা ৩০ অথবা ক্যামোমিলা ১২ বা ৩০ শক্তির যে কোন একটি দিয়ে অত্যাশ্চর্য ফল পেয়েছি। (ডা. কেন্ট)

 গনোরিয়া রোগের তরুণ অবস্থায় গনোক্কাস ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩বার ব্যবহার্য। তবে ভেসিকেরিয়া কমিড ø ১০ ফোঁটা মাত্রায় জলসহ প্রত্যহ ৩বার বেশ কিছু দিন ব্যবহারে অব্যর্থ ফলপ্রদ। (ডা. বোরিক)

 প্রসূতির দুধ জ¦রে ব্রায়োনিয়া ২০০ দিনে ৩/৪বার প্রয়োগে আশ্চর্য ফল প্রদ। ( ই.এফ ফ্যারিংটন)

 গর্ভাবস্থায় প্রাতঃকালীন বমি এমগভেলাস পার্সিকা ø- ৫ ফোঁটা মাত্রায় দিনে ২/৩ বার ঠান্ডা জলসহ সেবন উত্তম ফলদায়ক। (ডা. এডমন্ড)

 শিশুদের পুরাতন বা জটিল চিকিৎসা শুরু করার প্রথমে আর্ণিকা ২০০শক্তি ১মাত্রা প্রয়োগ করার কথা স্মরণ রাখবেন। (ডা. এন.এম চৌধুরী)

 রোগীর প্রস্রাবে খুবই কষ্ট, প্রস্রাবের পরিমাণ অল্প, ক্যাথিটার প্রয়োগেও প্রস্রাব না হলে সলিডেগো ভিরগিউরা ø ৫-১০ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলসহ দৈনিক ৩/৪ বার সেবনে আশ্চর্য ফল পাওয়া যায়। (ডা. গ্যালভার্ডিন)

 আঙ্গুলহাড়ার প্রথম অবস্থায় লোবালিয়া ø তুলা ভিজিয়ে আক্রান্ত স্থানে দিনে ৩বার লাগাবেন এবং ফেরাম ফস ৬শক্তি ও সাইলিশিয়া ৬ শক্তি ৩টি ট্যাবলেট মাত্রায় গরম জলসহ ২ ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে সেবনে রোগ তাড়াতাড়ি উপশম হয়। (ডা. টেসি জোন্স)

 ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগীর একবার শীত, একবার গরম, তৎসহ পিঠের দিকে অত্যাধিক শীত অনুভূত হলে আর্স আয়োড ৩ শক্তি এবং জেলসিমিয়াম ৩শক্তি এক মাত্রা করে ২ ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে সেবনে রোগ তাড়াতাড়ি উপশম হয়। (ডা. হেল)

 যে কোন বাতের রোগে আমি অন্য সকল ঔষধ ছাড়াই সালফার, কষ্টিকাম ও রাস টক্সেও উপর সম্পূর্ণ নির্ভর করতে পারি। ( ডা. ই.বি ন্যাশ)

 কোন প্রকার প্রদাহ জনিত পীড়ায় কফিয়া ও একোনাইট সমশক্তি সম্পন্ন পর্যায়ক্রমে ব্যবহার্য। উদরাময়ের বেদনার কোনও লেশমাত্র না থাকলে কফিয়া উপকারী (এসিড ফস, পডো, রিসিনাস)। (ডা. হেরিং)

 যে কোন চর্ম রোগে স্পাঞ্জিয়া ø ৫ ফোঁটা একমাত্রায় ঠান্ডা জলসহ দৈনিক ৩বার সেবনে শীঘ্রই রোগ আরোগ্য লাভ করে। (ডা. পার্স)

 উপদংশ জনিত নাসিকা ক্ষতের অনেক রোগীকে হিপার সালফ ২০০ শক্তি প্রয়োগ করে আরোগ্য করেছি। (ডা. উইলিয়াম কেন্ট)

 শরীর থেকে প্রমেহ বিষ সম্পূর্ণ রুপে দূর করতে হলে থুজা ৩০ একমাত্রা করে প্রতিদিন শয়নের পূর্বে বেশ কিছু দিন সেবন করতে হবে। (ডা. ই. জোন্স)

 এপেন্ডিসাইটিসের রোগীকে বেলেডোনা ৬ এবং মার্কসল ৬ শক্তি একমাত্রা করে এক ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে প্রয়োগ করে অতি আশ্চর্য ফল পাইয়াছি। (ডা. হেল)

 হুপিং কাশিতে বেলেডোনা ৩ এবং ড্রসেরা ৩ শক্তি একমাত্রা করে ১ ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে অনেক রোগীকে আরোগ্য করেছি। (ডা. এডমন্ড)

 পায়ের একজিমায় রাসভেন ৬ ও লিডাম পাল ৬ শক্তি একমাত্রা করে দিনে ৩বার প্রয়োগ উত্তম ফলপ্রদ। (ডা. স্পেসি)

 মাথা ঘোরার ঔষধ সমূহের মধ্যে ফসফরাস সর্বশ্রেষ্ট ঔষধ। (ডা. জার)

 শিরঃঘূর্ণের উৎকৃষ্ট ঔষধ হচ্ছে ককুলাস ৩০। ( ডা. হিউজেস)

 বয়স্কদের ডান পাশের অন্ত্র (হার্ণিয়া) বৃদ্ধিতে লাইকো একমাত্র ঔষধ। (ডা. জে.কে.এফ বেকার)

 বহুমূত্র রোগে এসিড ফস ২ ও ইউরোনিয়াম নাইট্রিকাম ৩ শক্তি পর্যায়ক্রমে প্রয়োগেই মহৌষধ। (ডা. আর বিশ্বাস)

 পিত্ত পাথরীতে খুব ব্যথা অনুভব করলে ক্যাল্কেরিয়া কার্ব ৩০ একমাত্রা করে ৩০ মিনিট অন্তর ব্যবহার্য। কিন্তু ৩/৪ ঘন্টার মধ্যে উপকার না পেলে বার্ব্বেরিস ø ৫ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলে সহ ৩০ মিনিট অন্তর প্রয়োগ অব্যর্থ ফলদায়ক। (ডা. হিউজেস)

 কলেরা বা উদরাময়িক কলেরায় কেলি ফস ৬ শক্তি অব্যর্থ ঔষধ। (ডা. সুসলার)

 পুরুষ বা মহিলাদের সঙ্গমেচ্ছা সম্পূর্ণরুপে নষ্ট হয়ে গেলে, বিশেষতঃ পুরুষদের ধ্বজভঙ্গ রোগে অসমোডিয়াম ৩ শক্তি একমাত্রা দৈনিক ৩/৪ বার সেবন করাই শ্রেয়। ( ডা. আর বিশ্বাস)

 প্রমেহ সহ বাতের রোগে ক্যালি বাইক্রম উচ্চশক্তি উপকারী। (ই.এফ ফ্যারিংটন)

 উদরাময় বা অন্য কোন কঠিন পীড়ায় ভোগার পর আহারান্তেই পাকস্থলীতে শূণ্যতা বোধ, দেহজীর্ণ, মল কঠিন, ও কালচে রঙের হয়, এই অবস্থায় সেনা নি¤œ শক্তি বলকারক টনিকের ন্যায় কাজ করে। (ডা. ক্লার্ক)

 রাস টক্সে ১- ৩০ শক্তি ক্রমশ প্রয়োগ করে আমি ৭৫% বালকের একজিমা আরোগ্য হবেই। (ডা. হিউজেস)

 বৃদ্ধদের নিউমোনিয়া ও প্লুরিসি রোগে সেনেগা ৩০ শক্তি বেশী দিন ব্যবহারে উত্তম ফল পাওয়া যায়। (ডা. গ্যারেসি)

 চাপ প্রয়োগে, সঞ্চালনে, শব্দে ও আলোর মধ্যে থাকলে যে সমস্ত রোগীর শিরঃপীড়া বৃদ্ধি হয় এবং বস্ত্রাদি দ্বারা ঢেকে রাখলে উপশম হয়, সে সকল রোগীকে সাইলিশিয়া প্রয়োগ করলে শীঘ্র রোগ আরোগ্য হয়। (ডা. ডানহাম)

 ষ্ট্যানাম ৩ শক্তি সেবনের পর লম্বা কৃমি ও সূতা কৃমি নির্গত হয়। কিন্তু মহাত্মা হ্যানিম্যান বলেন, ষ্ট্যানাম ৩ শক্তি বিচূর্ণ সেবনে কৃমি গুলো অচৈতন্য হয়ে পড়ে। (ডা. টেষ্টি)

 যদি কথা বললে স্বরভঙ্গ কমে, তবে কষ্টিকাম। আর কথা বলার যদি স্বরভঙ্গ বাড়ে, তাহলে ফসফরাস প্রয়োগ বিধেয়। (ডা. জি. সেলটান)

 দুর্বলতা হোক, আর রক্তহীনতাই হউক অথবা যে কোন পীড়ায় হোক না কেন, যদি সামান্য কারণে প্রচুর ঘাম হয়, কোমরে প্রচন্ড ব্যথা এবং অতিশয় দুর্বলতা থাকে তবে কেলি কার্ব এক মাত্রা ঔষধ স্বরণ কর। ( ই. এফ ফ্যারিংটন)

 শ^াসকষ্ট ও পেটের যন্ত্রণার সাথে যকৃত পুরাতন রক্তাধিক্য বর্তমান থাকে, আবার যকৃতের রক্তাধিক্য বশতঃ যদি রোগের অর্শরোগ জন্মে, তবে হিপার সালফ ব্যবস্থা করিবেন। (ডা. বেইস)

 যেখানে ক্রমাগত বাহ্য বমির সাথে শিশুরা অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়ে, শরীর ও হাত ঠান্ডা হয়ে যায়, অনবরত ছটফট করতে থাকে, সেখানে কেলি ব্রোম ৩ বা ৬ শক্তি ফলপ্রদ। (ডা. কেরো)

 ঋতুস্রাব বন্ধ, স্নায়ুবিক দুর্বলতা বশতঃ ঋতুলোপ, তৎসহ মুর্চ্ছাভাব প্রভৃতি রোগে জ্যাস্থক জাইলাম ৩ শক্তি বিশেষ ফলপ্রদ। (ডা. কলিন্স)

 শিরায় স্ফীতিতে বিশেষতঃ পুরাতন স্ফীতিতে জিঙ্কাম মেট উপযোগী। (ডা. এলেন)

 জরায়ুর নানাবিধ পীড়া, ডিম্বাশয় প্রদাহ, ডিম্বাশয়ে তীব্র বেদনা, রজঃস্রাব প্রভৃতি পীড়ায় অষ্টিলেগো মেডিউস ৬ বা ৩০ শক্তি চমৎকার ফলপ্রদ। (ডা. বার্ট)

 টার্ণেরা অ্যাফ্রা ø ঔষধটি স্ত্রী ও পুরুষ উভয়েরই জননেন্দ্রিয়ের উত্তেজনা বৃদ্ধি করে। ইহা ধ্বজভঙ্গ রোগের একটি বিশিষ্ট ঔষধ। (ডা. হেল)

 মেরুমজ্জার উত্তেজনায় নাক্স ভম ও সালফার শ্রেষ্ঠ ঔষধ। (ডা. জার)

 কলিক রোগ বা শূলবেদনা ম্যাগ ফস ৩০ শক্তি গরম জলে মিশিয়ে সেবন করবেন। (ডা. জি.সি মর্গান)

 ক্যাল্কে ফস ১ এবং সাইলিশিয়া ৩ শক্তি রোগ ৩বার এক সপ্তাহ অন্তর পর্যায়ক্রমে ব্যবহার করলে ভগন্দর রোগ আরোগ্য হয়। (ডা. সি.আর ফ্লুরি)

 শিশুদের নাক দিয়ে রক্তপড়া, নাভি দিয়ে রস রক্তপড়া, অন্ডকোষ ফোলা, তৎসহ দেহ শুকিয়ে যেতে থাকলে এব্রাটেনাম ৬ বা ৩০ শক্তি ভাল ফলপ্রদ। (ডা. কেন্ট)

 যখন কোনও শুষ্ক বা ক্ষীণ দেহ, ক্ষয়িত মাংস, চোপসান মুখ, কোঠরাগত এবং বৃদ্ধের অবয়বের মত ব্যক্তি দর্শন করবেন, তখনই একবার আর্জেন্ট নাইট স্মরণ করবেন। (ডা. এলেন)

 মাথায় বাম দিকের শিরঃপীড়ায় সিপিয়া উপকারী। (ডা. লিলি)

মন্ত্রের মত কাজ করে

 অতিরিক্ত লবণ খাইবার ইচ্ছা কমাতে এবং শিশুদের ঘাড় – গলা সরু ও মেজাজ খিটখিটে হলে নেট্রাম মিউর ২০০ শক্তি একমাত্রা করে একদিন অন্তর একদিন ২বার অথবা নেট্রাম মিউর ৬শক্তি ২/৩টি ট্যাবলেট গরম জলসহ দিনে ৩বার কিছু দিন প্রয়োগ করবেন।

 অবরুদ্ধ ঋতুস্রাব ঘটাতে (গর্ভপাত নয়) প্রথমে নেট্রাম মিউর ১এম একমাত্রা করে দৈনিক ১বার কয়েক মাত্রা প্রয়োগে উপকার না হলে, কেলি কার্ব ১এম একমাত্রা করে প্রত্যহ ১বার কয়েক দিন সেবনে ঋতুস্রাব ঘটাতে অব্যর্থ।

 অর্শ রোগে লাল বর্ণের রক্তস্রাব মিলিফোলিয়াম ø (কালো রক্তস্রাব হেমামেলিস ø) এবং রক্তকাশে ট্রিলিয়াম ø ১০- ১৫ ফোঁটা ঠান্ডা জলসহ দিনে ৩/৪ বার সেবনে অদ্ভুদ ফলদায়ক।

 অনবরত টক গন্ধযুক্ত ও বুক জ¦ালাসহ বমি হলে (গ্যাষ্টিক), বমির পরেও বুক জ¦ালা করে তাহলে আইরির্স ভার্স ৩০ এক ফোঁটা করে ও নেট্রাম ফস ৩ বা ৬ শক্তি ৩টি ট্যাবলেট গরম জলসহ ২ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে কয়েক মাত্রা সেব্য।

 অত্যন্ত অসহনীয় প্রসব বেদনায় রোগিনী বলে, “আমি প্রসব করিতে পারিবো না” তৎসহ আধ কপালে পেরেক বেঁধার প্রচন্ড ব্যথা থাকলে কফিয়া ৩০ এক বা আধ ঘন্টা অন্তর ২/৪ মাত্রা প্রয়োগের সঙ্গে সঙ্গেই সহজে প্রসব হয়ে যাবে।

 আঁচিলের ঔষধ গুলোর মধ্যে থুজা অক্সি ২০০ অন্যতম ঔষধ। এছাড়াও লক্ষণানুসারে কষ্টিকাম, এসিট নাইট কার্যকরী ১ মাত্রা করে দৈনিক একবার কয়েকদিন সেবনীয়। থুজা ø তুলা দিয়ে বাহ্যিক প্রয়োগে অতি দ্রুত ফল পাওয়া যায়।

 ঋতুস্রাবের পূর্বে স্তনে বেদনা হলে ক্যাল্কেরিয়া কার্ব ২০০ বা কোনিয়াম ২০০ অথবা ল্যাক ক্যান ২০০ শক্তি সপ্তাহে ২/৩ মাত্রা সেবনের কথা মনে রাখবেন।

 ঋতুস্রাবের পূর্বে বা পরে উদরাময় হলে পালসেটিলা ৩০ একমাত্রা করে দিনে ২/৩ বার সেবনে ফলপ্রদ।

 ঋতুস্রাব শুরু হলেই দাঁতের ব্যথা শুরু হয়, এই অবস্থায় ষ্ট্যাফিসেগ্রিয়া ৩০ একমাত্রা করে রোজ ৩বার সেবনীয়।

 কানে অবুর্দ বা পলিপাস হলে, এই রোগের প্রধান ঔষধ থুজা অক্সি ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩বার কিছু দিন সেবনে অতিশয় সুফল পাওয়া যায়।

 কথা বললে যদি হাঁপানির টান বাড়ে, তাহলে ড্রসেরা ø বয়সানুসারে ৩ থেকে ৮ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলসহ একঘন্টা পর পর কয়েক মাত্রা সেবনে অব্যর্থ।

 গর্ভাবস্থায় হাত পা ফোলায় বোবেভিয়া ø – ৫/৭ ফোঁটা মাত্রায় জলসহ প্রত্যহ ৩বার কয়েক দিন সেবনীয়। এই অবস্থায় লবণ খাওয়া নিষেধ।

 গর্ভাবস্থায় কোন জিনিসের গন্ধ সহ্য না হলে বা খাদ্য দ্রব্যের গন্ধে গা বমি বমি করলে এবং ভ্রমণকালে বমি বা গা বমি বমি হলে ককুলাস ইন্ডিকা ৬ শক্তি একমাত্রা করে ২ঘন্টা অন্তর সেবনে অব্যর্থ ফলদায়ক। রোগ কঠিন হলে থেরিডিয়ন ৩০ ব্যবহার্য।

 গাত্র ত্বক খুব চুলকায়, চর্ম বিবর্ণ, সর্বাঙ্গ, ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উদ্ভেদ, বিশেষতঃ গুহ্যদ্বারে ও জননেন্দ্রিয়ে অসহ্য চুলকানি হলে রেডিয়াম ব্রোমাইড ৩০ একমাত্রা করে দিনে দুবার সেবনীয়।

 গলগন্ড বা থাইরয়েড গ্রন্থির বৃদ্ধিতে ঔষধের লক্ষণুসারে আর্স আয়োড, ক্যাল্কেরিয়া আয়োড ৩০ অথবা বারাইটা আয়োড ৩০শক্তি মহৌষধ। একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার কিছু দিন সেবনীয়।

 চর্মে অত্যন্ত চুলকানি, চুলকাতে চুলকাতে রক্ত বের করে ফেলে এলুমিনা ৬ বা ৩০ শক্তি একমাত্রা করে ৩/৪ ফোঁটা ৩ ঘন্টা অন্তর কয়েক মাত্রা প্রয়োগের পর সালফার ৩০ একমাত্রা করে রোজ ২বার দিবেন।

 চুলকানির পুরাতন অবস্থায় লোবেলিয়া ৬ এবং ক্রোটন টিগ ৬ একমাত্রা করে ২ ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে সেবনে অব্যর্থ।

 চোখের উভয় পাতায় শোথে বা ফোলায় ফসফরাস ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার কয়েক দিন সেবনে অব্যর্থ ফলপ্রদ।

 চোখের ভ্রু উপর পাতায় মধ্যস্থল ফোলায় বা শোথে কেলি কার্ব ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার সেবনে অব্যর্থ ফলপ্রদ।

 চোখের নীচের পাতায় শোথ বা পাতা ফুলে পুটলির মত হলে এপিস মেল ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার সেবনে উপকারী।

 চোখের পাতা ঝুলে পড়লে জেলসিমিয়াম ৩ শক্তি প্রধান ঔষধ। একমাত্রা তিন ঘন্টা অন্তর সেবনীয় মনে রাখবেন।

 ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষার সময়ে খুব ঘুম পেলে, ঘুম তাড়াবার জন্য স্ক্রুফুলেরিয়া নোডেসা ø ৮/১০ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলসহ দৈনিক ২বার সকাল- সন্ধ্যায় বা ইহার ৩০ শক্তি রোজ ২বার অথবা ফেরাম ফস ১২ শক্তি ৬/৭টি ট্যাবলেট মাত্রায় উঞ্চ জলসহ সকাল- সন্ধ্যায় সেবনে উৎকৃষ্ট ফলদায়ক।

 ছুরি বা তীক্ষè ধারাল যন্ত্রে কেটে যাবার পর অথবা অস্ত্রোপচার করার পর কোন প্রকার সমস্যা উপসর্গ দেখা দিলে ষ্ট্যাফিসেগ্রিয়া ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩বার সেবনে সকল সমস্যা দুরীকরণে অব্যর্থ।

 জন্ডিস রোগের প্রধান ঔষধ হচ্ছে চেলিডোনিয়াম ø ও হাইড্রাষ্টিস ø প্রত্যেক ঔষধের ৮/১০ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলসহ একত্রে বা পর্যায়ক্রমে দৈনিক ৩বার সেবনে অব্যর্থ।

 জন্ডিস রোগে রোগীর মলের রং সাদা হলে ডলিকস ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩বার সেবনে ২/৩ দিনের মধ্যেই মলের রং স্বাভাবিক হয়, মনে রাখবেন।

 জরায়ুর স্থানচ্যুতির অমূল্য ঔষধ হলে সিপিয়া ১২ বা ৩০ শক্তি একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার সেবনীয়। জরায়ু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে অব্যর্থ।

 জিহ্বার পক্ষাঘাতে বা কথা বলতে কষ্ট হলে কষ্টিকাম ২০০ শক্তি শ্রেষ্ট ঔষধ।

 জিহ্বা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেলে ক্লোরাম ৬ বা ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩/৪ বার সেবনে অব্যর্থ।

 ট্রেনে বা বাসে চলাকালীন সময়ে চোখে ধূলা বালি পড়লে প্রথমে সালফার ৩০ এক ঘন্টা অন্তর ২/৪ মাত্রা সেবনের পর, সাইলিসিয়া ২০০ দুই/এক মাত্রা প্রয়োগ করবেন।

 অসাড়ে মলত্যাগ, মলদ্বার ফাঁকা বা খোলা থাকে, সর্বদাই মল গড়িয়ে গড়িয়ে পড়ায় এলো ২০০ ও ৩০ খুবই উপকারী।

 অর্শ, অর্শের রক্তস্রাব, ভগন্দর, মলদ্বারে ফাঁটা ঘা, ক্ষত প্রভৃতি পীড়ায় পিওনিয়া ø খুবই উপকারী।

 অচৈতন্য রোগের পর বৃদ্ধদের স্মরণশক্তি হ্রাসে এনাকার্ডিয়াম ২০০ অপেক্ষা ব্যারাইটা কার্ব ২০০ অধিক উপকারী।

 আঘাত লাগা হেতু কোন পুরাতন পীড়ায় আর্ণিকার পর কোনিয়াম ২০০ বা ১এম খুবই উপকারী।

 এ্যালোপ্যাথিক এ.টি.এস এর মত হোমিওপ্যাথিতে লিডাম ২০০ বা আর্সেনিক ২০০ বা হাইপেরিকাম ২০০ শক্তি একই কার্যকরী। এছাড়াও কোরামিনের মত মস্কাস ø অথবা কার্বো ভেজ ২০০ একই কাজ করে।

 কোন স্থানে মচকানো বা থেঁৎলানোর ব্যথায় আর্ণিকা অপেক্ষা বেলিস পিরেনিস ø খুবই উপকারী।

 নাক দিয়ে রক্তস্রাব, মূত্রনালী দিয়ে রক্ত নির্গত হলে নেট্রাম নাইট্রি অব্যর্থ মহৌষধ।

 পায়ের তলায় ভীষণ জালা থাকলে সালফার, স্যানিকিউলা ২০০ শক্তি খুবই ফলদায়ক।

 প্রতি বছর শীতকালে যাদের কাশি, বুকে ও নাসিকায় পুরাতন সর্দিতে এন্টিমোনিয়াম সালফ কার্যকরী।

 বংশগত বাত রোগে মেডোরিনাম ও সাইলিসিয়া অধিক উপযোগী।

 মাথার পশ্চাৎ ভাগেই অধিক ব্যথা, তৎসহ বমি বা গা বমি বমি থাকলে- ককুলাস ইন্ডিকা।

 রোগীর প্রস্রাব ঘোলা, পাত্রে রাখলে খুব ঘন পুরু তলানী জমালে- অরাম মেটালিকাম উপযোগী।

 রাত্রে পা অত্যন্ত চুলকায়, অস্থির বোধ করে, এপাশ ওপাশ, ঠান্ডায় বৃদ্ধিতে রাস টক্স।

 শরীরের কোন স্থান মচকে যাবার পর বাত আক্রমণে এবং হাতের কবজী ও জানুসন্ধির প্রদাহে – রুটা।

 হাত পা অত্যন্ত ঠান্ডা। শরীর কিংবা নিম্নের অর্ধাঙ্গ সাংঘাতিক রকম ঠান্ডা হয়ে গেলে নেট্রাম মিউর অত্যন্ত কার্যকরী।

ক্রনিক ডিজিজ রোগ লক্ষণে কোন তাড়াহুড়া করে প্রেসক্রিপশসন করিবেন না। সম্পূর্ণ রোগলিপি নিয়ে বিচার বিশ্লেষণ না করে কোন ঔষধ প্রয়োগ করিবেন না।

28/11/2025
21/11/2025

কপি (সংগ্রহীত)।

পক্ষাঘাত/প্যারালাইসিসে ব্যবহৃত ৩০টি হোমিওপ্যাথিক ওষুধ লক্ষণ~

# ওষুধের নাম প্রয়োগের লক্ষণ (Indications)

1 Baryta Muriaticum বৃদ্ধ বয়সের মানুষের মধ্যে প্যারালাইসিস; ধীরতা, স্মৃতিশক্তি কম
2 Gelsemium অর্ধমূর্ছা, দুর্বলতা, কম্পন; স্ট্রোকের পূর্বাভাসের আগে
3 Plumbum Metallicum হাত-পা ধীরে ধীরে শিথিল; সংবেদনশীলতা কম
4 Causticum মুখ-চোখ/হাত-পায়ের অঙ্গ চলাচল ব্যথা; স্পাস্টিক প্যারালাইসিস
5 Kali Phos ক্লান্তি, দুর্বলতা, স্নায়ু সংক্রান্ত সমস্যা
6 Phosphorus একপাশের শারীরিক দুর্বলতা; স্পন্দিত হাত বা পা
7 Silicea দীর্ঘস্থায়ী দুর্বলতা, পেশী কমজোরি
8 Hypericum স্নায়ু আঘাতের পরে তীব্র ব্যথা, হাত বা পায়ে স্পর্শে ব্যথা
9 Rhus Toxicodendron পেশীতে জ্বালা, শক্ত ব্যথা, কম্পন
10 Zincum Metallicum নাড়ির কম্পন, অসহায় অনুভূতি
11 Argentum Nitricum স্নায়ু দুর্বলতা, কম্পন, হতাশা
12 Baryta Carbonica বৃদ্ধ বয়সে ধীরগতি, স্মৃতি ও চলাফেরার সমস্যা
13 Calcarea Fluorica স্পাইনাল সমস্যা বা পেশী দুর্বলতা
14 Magnesia Phosphorica পেশী টান, স্পাস্টিক সমস্যা
15 Agaricus Muscarius হাত-পায়ের কম্পন, স্পেসিফিক শারীরিক অসামঞ্জস্য
16 Anacardium Orientale মন-দুর্বলতা, একপাশের দুর্বলতা
17 Arnica Montana আঘাতজনিত প্যারালাইসিস, মাথায় আঘাত
18 Belladonna হঠাৎ স্ট্রোক, উত্তেজনা, চুলকানি
19 Cicuta Virosa পেশীতে টান ও স্ফীতি, হাত-পায়ে দুর্বলতা
20 Conium Maculatum দীর্ঘমেয়াদী প্যারালাইসিস, পেশী হ্রাস
21 Dulcamara ঠাণ্ডা/আর্দ্র আবহাওয়ায় অসুস্থতা; পেশীর দুর্বলতা
22 Gelsemium Sempervirens দুর্বলতা, ঘুমপ্রবণতা, হতাশা
23 Helleborus Niger মানসিক বিভ্রান্তি, চেতনাশক্তি হ্রাস
24 Kali Carbonicum কাঁপুনি, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের দুর্বলতা
25 Lathyrus Sativus পেশী দুর্বলতা, স্পাস্টিক প্যারালাইসিস
26 Natrum Muriaticum একপাশের শারীরিক দুর্বলতা, আবেগের ক্ষয়
27 Platina সংবেদনশীল, পেশীর টান, হঠাৎ শক্তি হ্রাস
28 Rhus Aromatica হাঁটা-চলার অসুবিধা, পেশীতে ব্যথা
29 Thuja Occidentalis দীর্ঘমেয়াদী শিথিলতা, নড়াচড়া কম
30 Veratrum Album হাত-পায়ে শীতলতা, দুর্বলতা, শিথিলতা।

কপি (সংগ্রহীত)

16/11/2025

আবহাওয়া পরিবর্তনে সাধারণত যে সমস্যাগুলো বেশি দেখা যায়ঃ

ঠান্ডা লাগা / সর্দি

হাঁচি, নাক দিয়ে পানি পড়া, নাক বন্ধ, গলা ব্যথা
মাথা ভার ও ব্যাথা হওয়া।

এলার্জি-জাতীয় সমস্যা

অনবরাত হাঁচি, চোখ চুলকানো ও পানি পড়া, নাক চুলকানো, বাতাস অসহ্য

আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্য উপযোগী লক্ষন ভিত্তিক সাধারণ হোমিওপ্যাথিক ওষুধ

1) Aconite Napellus

2) Belladonna

3) Arsenicum Album

4) Bryonia Alba

5) Rhus Toxi

6) Gelsemium

7) Nux Vomic

8) Dulcamara

সতর্কতাঃ

শ্বাসকষ্ট বা তীব্র জ্বর হলে ডাক্তার দেখানো জরুরি।
সমস্যা পুরাতন হলে নিজে নিজে ওষুধ প্রয়োগ করবেন না। হোমিও লক্ষন ভিত্তিক রোগের নয় রোগীর চিকিৎসা হয়।

16/11/2025

থুজা অক্সিডেন্টালিস (Thuja Occidentalis) রোগীর মন ও স্বভাব (সংগ্রহীত কপি) Collected Copy.

★★থুজা অক্সিডেন্টালিস
১)★দুর্বল স্মৃতি শক্তি। সবকিছু ভুলে যায়।
২★রোগী খুব ধীরে ধীরে কথা বলে। মনে হয়, সে যেন শব্দ খুঁজে বের করছে।
৩)★শান্ত ও সংযত স্বভাবের। চঞ্চলতাহীন, উচ্ছ্বাসহীন।
কোন কিছু প্রকাশ করতে চায় না, গোপন স্বভাবের ।
৪)★গান বাজনা অসহ্য। গান শুনলে তার কান্না পায়।
৫)★সঙ্গী সাথী পছন্দ করে না তাই খুব বেশি বন্ধুবান্ধব নেই।
৬)★থুজার রোগীর কিছু বদ্ধমূল ধারনা থাকে —–
*তার শরীর এবং আত্মা পৃথক। মনে করে একজন অপরিচিত লোক তার কাছে রয়েছে।
* হাত পা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সব যেন কাঁচের তৈরি, নড়াচড়া করলেই ভেঙে যাবে।
*পেটের মধ্যে জীবন্ত কোন প্রাণী রয়েছে সে নড়াচড়া
করছে।
*সে কোন দৈব শক্তির দ্বারা চালিত হচ্ছে।

15/11/2025

আপন হোমিও কেয়ার
বালিয়াডাঙ্গা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
আসুন আমরা প্রায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত হোমিও চিকিৎসা গ্রহন করি।

Address

Chapainawabganj, Rajshahi
Nawabganj
6300

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Apon Homoe Care আপন হোমিও কেয়ার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category