Ayan Enterprise

Ayan Enterprise Choose your best product and order now

01/02/2025
24/01/2025

সবাই পাই সোনার খনি আমি পেয়েছি চোরের খনি।😥😢

উন্নয়নের আসল রহস্য বের হলো...বাবার জমি বেচা টাকার উন্নয়ন এটা না...?১।মেট্রোরেল জাপানের থেকে ঋণ নিয়ে করা হয়েছে।২।পদ্মাসেত...
02/10/2024

উন্নয়নের আসল রহস্য বের হলো...

বাবার জমি বেচা টাকার উন্নয়ন এটা না...?
১।মেট্রোরেল জাপানের থেকে ঋণ নিয়ে করা হয়েছে।
২।পদ্মাসেতু চীনের থেকে ঋণ নিয়ে করা হয়েছে
৩।মডেল মসজিদ সৌদির ৮ হাজার কোটি টাকার অনুদানে করা৷কিন্তু সেটা নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছে।
৪।কর্নফুলি টার্নেল চীনের থেকে করা।
আর এই সব ঋণের বোঝা দেশের সাধারণ জনগণের মাথায় আছে। কারোর বাপে শোধ করবে না।

১) উচ্চমূল্যে বিদ্যুৎ দেয়া আদানি গ্রুপ পাবে ৮০ কোটি ডলার, এজন্য প্রত্যাশিত বিদ্যুৎ দিচ্ছে না!
প্রতি ইউনিট ০৭ টাকার বিদ্যুৎ কেন ১৪ টাকায় কেনা হলো,,,?
২) তেল দেয়া কোম্পানিগুলো পাবে ৫০ কোটি ডলার! তারাও তেল দেয়া প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে!
৩) দেশের গ্যাস অনুসন্ধান না করে উচ্চমূল্যে এলএনজি আমদানি করে সামিটের মাধ্যমে ডলার লুট করেছে বলে ডলার সংকট! গ্যাসের অভাবে বন্ধ আছে গ্যাস ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র!
৪) সরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান পিডিবির কাছে কেউ পাবে ৪ হাজার কোটি/কেউ ৩৫০০ কোটি টাকা! অথচ গ্রাহক নিয়মিত বিদ্যুৎ বিল দিয়েছে!

২০২৪ এ এসে যারা জীবনে প্রথমবার এতো লোডশেডিং দেখে দেখে আফসোস আর কষ্টে মারা যাচ্ছেন প্রায়, তারা এবার বলেন দেখি আপনারা কারা কারা ১০ বছর ধরে বিদ্যুৎ বিল দেন নাই?
যদি দিয়ে থাকেন, ওই টাকা খাইলো কোন দেশপ্রেমিক ?

প্রশ্ন আপনাদের জনগণের কাছে???
ছবি ও লিখা ঃ কালেক্টেড

১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পূর্বে অবিভক্ত বাংলার মানচিত্র
21/09/2024

১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পূর্বে অবিভক্ত বাংলার মানচিত্র

প্রান ঘি ১০০গ্রাম ১৬০টাকা
24/08/2024

প্রান ঘি ১০০গ্রাম ১৬০টাকা

এই মুহূর্তে কোন ভেদাভেদ না করে, বন্যার্ত মানুষদেরকে নিয়ে ভাবুন এবং সবাই একসাথে যে যেইভাবে পারি আসুন সাহায্য করি।এখন সময় ...
22/08/2024

এই মুহূর্তে কোন ভেদাভেদ না করে, বন্যার্ত মানুষদেরকে নিয়ে ভাবুন এবং সবাই একসাথে যে যেইভাবে পারি আসুন সাহায্য করি।

এখন সময় সবার একসাথে হবার। ক্ষতিগ্রস্ত ভাই বোনদের পাশে থাকার। আল্লাহ তায়ালা সব সময় ভালো কাজ করার সুযোগ দেন না। এখনই আমাদের সুযোগ ।✊🏼

11/07/2024

যারা কোটা বহালের জন্য আন্দোলন করে তাদের জন্য আমরা লজ্জিত।
যাদের বাবারা বীরের বেশে দেশের জন্য যুদ্ধ করেছে সেই সব বীর মুক্তিযোদ্ধাদের
সন্তানরা চাকুরীর যুদ্ধে নামতে ভয় পাচ্ছে।
সাধারন মানুষের কন্ঠস্বর এদের কানে যায় না।

 #ভালোলাগার_কারনে_পোষ্টকরা_চাইলে_আপনিও__করতে_পারেন"এই যুবক আমাদের পিতাকে হত্যা করেছে। আমরা এর বিচার চাই।"দোষী যুবককে টেন...
03/07/2024

#ভালোলাগার_কারনে_পোষ্টকরা_চাইলে_আপনিও__করতে_পারেন
"এই যুবক আমাদের পিতাকে হত্যা করেছে। আমরা এর বিচার চাই।"
দোষী যুবককে টেনে-হিঁচড়ে খলীফার দরবারে নিয়ে এসেছেন দুই ব্যক্তি। তারা তাদের পিতার হত্যার বিচার চান।

খলীফা হযরত উমর (রা) সেই যুবককে জিজ্ঞেস করলেন যে তার বিপক্ষে করা অভিযোগ সত্য কিনা। অভিযোগ স্বীকার করল যুবক। দোষী যুবক সেই ঘটনার বর্ণনা দিলঃ

"অনেক পরিশ্রমের কাজ করে আমি বিশ্রামের জন্য একটি খেজুর গাছের ছায়ায় বসলাম। ক্লান্ত শরীরে অল্প সময়েই ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম। ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার একমাত্র বাহন উটটি পাশে নেই। খুঁজতে খুঁজতে কিছু দূর গিয়ে পেলাম, তবে তা ছিল মৃত। অভিযোগকারী এই দুই ব্যক্তির বাবাকে আমার মৃত উটের পাশে পেলাম। সে আমার উটকে তার বাগানে প্রবেশের অপরাধে পাথর মেরে হত্যা করেছে। এই কারণে আমি হঠাৎ করে রাগান্বিত হয়ে পড়ি এবং তার সাথে তর্কাতর্কি করতে করতে এক পর্যায়ে মাথায় পাথর দিয়ে আঘাত করে ফেলি। ফলে সে সেইখানেই মারা যায়। যা একেবারেই অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে ঘটে গেছে। এর জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী।"

বাদী’রা জানালেন- "আমরা এর মৃত্যুদণ্ড চাই।" সব শুনে হযরত উমর (রা) অপরাধী যুবককে বললেন, "উট হত্যার বদলে তুমি একটা উট দাবি করতে পারতে, কিন্তু তুমি বৃদ্ধকে হত্যা করেছ। হত্যার বদলে হত্যা। এখন তোমাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে। তোমার কোন শেষ ইচ্ছা থাকলে বলতে পারো।" নওজোয়ান বললো, "আমার কাছে কিছু ঋণ ও অন্যের রাখা কিছু আমানত আছে। আমাকে যদি কিছু দিন সময় দিতেন, আমি বাড়ি গিয়ে আমানত ও ঋণগুলি পরিশোধ করে আসতাম।"

খলিফা হযরত উমর (রা) বললেন, "তোমাকে এভাবে একা ছেড়ে দিতে পারি না। যদি তোমার পক্ষ থেকে কাউকে জিম্মাদার রেখে যেতে পারো তবে তোমায় সাময়িক সময়ের জন্য যেতে দিতে পারি।“ নওজোয়ান বললো, "এখানে আমার কেউ নেই যে আমার জিম্মাদার হবে।" যুবকটি তখন নিরুপায় হয়ে দাঁড়িয়ে রইল।

এই সময় হঠাৎ মজলিসে উপস্থিত একজন সাহাবী হযরত আবু যর গিফারী (রা) দাঁড়িয়ে বললেন, "আমি হবো ঐ ব্যক্তির জামিনদার। তাকে যেতে দিন।" আবু যর গিফারীর (রা) এই উত্তরে সভায় উপস্থিত সবাই হতবাক। একে তো অপরিচিত ব্যক্তি, তার উপর হত্যার দন্ডপ্রাপ্ত আসামী! তার জামিনদার কেন হচ্ছেন আবু জর!
খলিফা বললেন, "আগামি শুক্রবার জুম্মা পর্যন্ত নওজোয়ানকে মুক্তি দেয়া হলো। জুম্মার আগে নওজোয়ান মদীনায় ফেরত না আসলে নওজোয়ানের বদলে আবু যরকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে।" মুক্তি পেয়ে নওজোয়ান ছুটলো মাইলের পর মাইল দূরে তার বাড়ির দিকে। আবু যর গিফারী (রা) চলে গেলেন নিজ বাড়িতে।

দেখতে দেখতে জুম্মাবার এসে গেল। নওজোয়ানের আসার কোনো খবর নেই। হযরত উমর (রা) রাষ্ট্রীয় পত্রবাহক পাঠিয়ে দিলেন আবু যর গিফারির (রা) কাছে। পত্রে লিখা, আজ শুক্রবার বাদ জুমা সেই যুবক যদি না আসে, আইন মোতাবেক আবু যর গিফারির মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হবে। আবু যর যেন সময় মত জুম্মার প্রস্তুতি নিয়ে মসজিদে নববীতে হাজির হন। খবর শুনে সারা মদীনায় থমথমে অবস্থা। একজন নিষ্পাপ সাহাবী আবু যর গিফারী আজ বিনা দোষে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবেন।
জুমার পর মদীনার সবাই মসজিদে নববীর সামনে হাজির। সবার চোখে পানি। কারণ দন্ডপ্রাপ্ত যুবক এখনো ফিরে আসেনি। জল্লাদ প্রস্তুত।

জীবনে কত জনের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে তার হিসেব নেই। কিন্তু আজ কিছুতেই চোখের পানি আটকাতে পারছে না জল্লাদ। আবু যরের মত একজন সাহাবী সম্পূর্ণ বিনা দোষে আজ মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবেন, এটা মদীনার কেউ মেনে নিতে পারছেন না। এমনকি মৃত্যুদন্ডের আদেশ প্রদানকারী খলিফা উমর (রা) নিজেও চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। হৃদয় তাঁর ভারাক্রান্ত। তবু আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। কারো পরিবর্তনের হাত নেই। আবু যর (রা) তখনও নিশ্চিন্ত মনে হাঁসি মুখে দাঁড়িয়ে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত। জল্লাদ ধীর পায়ে আবু যর (রা) এর দিকে এগুচ্ছেন আর কাঁদছেন। আজ যেন জল্লাদের পা চলে না। পায়ে যেন কেউ পাথর বেঁধে রেখেছে।

এমন সময় এক সাহাবী উচ্চ স্বরে জল্লাদকে বলে উঠলেন, "হে জল্লাদ একটু থামো। মরুভুমির ধুলার ঝড় উঠিয়ে ঐ দেখ কে যেন আসছে। হতে পারে ঐটা নওজোয়ানের ঘোড়ার পদধুলি। একটু দেখে নাও।" ঘোড়াটি কাছে আসলে দেখা যায় সত্যিই এ সেই নওজোয়ান।

নওজোয়ান দ্রুত খলিফার সামনে এসে বললো, "আমীরুল মুমিনীন, মাফ করবেন। রাস্তায় যদি আমার ঘোড়া পায়ে ব্যথা না পেত, তবে যথা সময়েই আসতে পারতাম। বাড়িতে গিয়ে আমি একটুও দেরি করিনি। বাড়ি পৌঁছে গচ্ছিত আমানত ও ঋণ পরিশোধ করি। তারপর বাবা, মা এবং নববধুর কাছে সব খুলে বলে চিরবিদায় নিয়ে মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়ে মদীনার উদ্দেশ্যে রওনা দেই। এখন আমার জামিনদার ভাইকে ছেড়ে দিন আর আমাকে মৃত্যুদন্ড দিয়ে পবিত্র করুন। কেননা কেয়ামতের দিন আমি খুনি হিসেবে আল্লাহর সামনে দাঁড়াতে চাই না।"

আশেপাশের সবাই একেবারেই নীরব। চারিদিকে একদম থমথমে অবস্থা। সবাই হতবাক, কী হতে চলেছে! যুবকের পুনরায় ফিরে আসাটা অবাক করে দিলো সবাইকে।

খলিফা হযরত উমর (রা) যুবককে বললেন, "তুমি জানো তোমাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হবে, তারপরেও কেন ফিরে এলে?" উত্তরে সেই যুবক বলল- "আমি ফিরে এসেছি, কেউ যাতে বলতে না পারে, এক মুসলমানের বিপদে আরেক মুসলামান সাহায্য করতে এগিয়ে এসে নিজেই বিপদে পড়ে গেছিলো।"

এবার হযরত উমর (রা) হযরত আবু যর গিফারী (রা) কে জিজ্ঞেস করলেন, "আপনি কেন না চেনা সত্যেও এর জামিনদার হলেন?" উত্তরে হযরত আবু যর গিফারী (রা) বললেন, "পরবর্তিতে কেউ যেন বলতে না পারে, এক মুসলমান বিপদে পড়েছিলো, অথচ কেউ তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসেনি।"

এমন কথা শুনে, হঠাৎ বৃদ্ধের দুই সন্তানের মাঝে একজন বলে উঠল, "হে খলীফা, আপনি তাকে মুক্ত করে দিন। আমরা তার উপর করা অভিযোগ তুলে নিলাম।"

হযরত উমর (রা) বললেন, “কেন তাকে ক্ষমা করে দিচ্ছ?” তাদের এক ভাই বলে উঠলো, "কেউ যেন বলতে না পারে, এক মুসলমান অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল করে নিজেই স্বীকার করে ক্ষমা চাওয়ার পরেও অন্য মুসলমান তাকে ক্ষমা করেনি।"
[হায়াতুস সাহাবা-৮৪৪]

09/05/2024

যারা আমার সাথে অভিনয় করতেসেন - তাদের অভিনয় রিয়েলিস্টিক হইতেসেনা, আমি বুঝে ফেলতেসি সব!🙂

08/05/2024

Address

Chapainawabganj
Nawabganj
6300

Telephone

+8801784986236

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ayan Enterprise posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Ayan Enterprise:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram