মা ফার্মেসি এন্ড সার্জিক্যাল

মা ফার্মেসি এন্ড সার্জিক্যাল যাবতীয় দেশী বিদেশী মেডিসিন এবং সার্জিক্যাল আইটেম পাইকারি বিক্রেতা ।

Kanalog in oralbes Made in Pakistan Send message get best price
16/12/2021

Kanalog in oralbes

Made in Pakistan

Send message get best price

13/12/2021
04/09/2021
 #হঠাৎ_হার্টের_জটিলতাআমাদের বুকের ভেতর হৃদ্‌যন্ত্র প্রতি মুহূর্তে সারা দেহে রক্ত সঞ্চালন করে দেহকে সচল রেখেছে। হৃৎপিণ্ডে...
25/07/2021

#হঠাৎ_হার্টের_জটিলতা

আমাদের বুকের ভেতর হৃদ্‌যন্ত্র প্রতি মুহূর্তে সারা দেহে রক্ত সঞ্চালন করে দেহকে সচল রেখেছে। হৃৎপিণ্ডের ভেতরে তৈরি হওয়া বিদ্যুৎ এবং এর সঙ্গে সংযুক্ত রক্তনালিতে প্রবহমান রক্ত কার্যত হার্ট ও প্রাণকে বাঁচিয়ে রাখে। হার্ট হলো আসলে একটি পাম্প, যা প্রতিদিন প্রায় ১ লাখ বার হার্টবিট তৈরি করে বা হৃৎস্পন্দন তৈরি করে রক্তের প্রবাহকে সচল রাখে। এই হৃৎস্পন্দন তৈরিতে বা প্রবাহে কোনো গোলমাল হলে তাই আমাদের জীবন ঝুঁকির মধ্যে পড়ে। এই পরিস্থিতির নাম অ্যারিদমিয়া।

হৃদ্‌রোগ এখনো মানুষের মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ। বয়স, লিঙ্গ, জাতিসত্তা, পারিবারিক ইতিহাস হৃদ্‌রোগের অপরিবর্তনীয় ঝুঁকি। ধূমপান, উচ্চরক্তচাপ, রক্তে অধিক কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস, মেনোপোজ, স্থূলতা, মানসিক চাপ, কায়িক শ্রমহীনতার মতো ঝুঁকি চাইলেই আমরা কমাতে পারি। হার্ট অ্যাটাক ও অ্যারিদমিয়ার কারণে মৃত্যু হয় বেশি। করোনারি আর্টারিতে চর্বির আস্তরণ পড়ে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেলে হার্ট অ্যাটাক হয়। হার্ট অ্যাটাকের পরবর্তী প্রতিটি মিনিট গুরুত্বপূর্ণ। ঠিক সময়মতো আধুনিক চিকিৎসা বা রিপাফিউশনের মাধ্যমে বন্ধ হয়ে যাওয়া ধমনিতে রক্ত চলাচল পুনরায় চালু করতে না পারলে ৩০ মিনিটের মধ্যে হার্টের মাংসে পচন শুরু হয় এবং ছয় ঘণ্টায় গভীর পচন হতে পারে। রোগীর উপসর্গ শুরু হওয়ার দুই-তিন ঘণ্টার মধ্যে এই রিপাফিউশন করতে পারলে সর্বোচ্চ উপকার পাওয়া যায় ও হার্টকে বাঁচানো সম্ভব হয়। হার্ট অ্যাটাকের সময় প্রাইমারি এনজিওপ্লাস্টির মাধ্যমে করোনারি আর্টারিতে জমাট বাঁধা রক্ত দ্রুত অপসারণ করাই এ রোগের সর্বাধুনিক চিকিৎসা। ক্ষেত্রবিশেষ ফিব্রিনোলাইটিক্স ও অন্যান্য ওষুধ দিয়েও হার্ট অ্যাটাকের চিকিৎসা দেওয়া হয়।

হৃদ্‌যন্ত্রের দ্বিতীয় বড় ঘাতকের নাম অ্যারিদমিয়া। হৃৎপিণ্ডে তৈরি হওয়া স্বাভাবিক বিদ্যুৎ তরঙ্গের কোনো অনিয়ম ঘটলে অ্যারিদমিয়া হয়। হঠাৎ হৃদ্‌রোগে মৃত্যুর অন্যতম কারণ এই অ্যারিদমিয়া। অনেক ক্ষেত্রেই অ্যারিদমিয়ার কারণ জানা যায় না। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অ্যারিদমিয়ার কারণ হলো হৃদ্‌রোগ, মানসিক চাপ, ক্যাফেইন, তামাক, অ্যালকোহল, খাওয়ার বড়ি ইত্যাদি। স্বল্প মাত্রার অ্যারিদমিয়ার চিকিৎসা লাগে না। আধুনিক চিকিৎসার মাধ্যমে অ্যারিদমিয়ায় আকস্মিক মৃত্যু অনেকটাই ঠেকানো সম্ভব।

 #জ্বর_নিয়ে_যতো_ধারণা মৌসুম পাল্টাচ্ছে। এই গরম, তো এই বৃষ্টি। এই সময় অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন জ্বরে। কিন্তু জ্বর নিয়ে আমা...
25/07/2021

#জ্বর_নিয়ে_যতো_ধারণা

মৌসুম পাল্টাচ্ছে। এই গরম, তো এই বৃষ্টি। এই সময় অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন জ্বরে। কিন্তু জ্বর নিয়ে আমাদের কিছু ভ্রান্ত ধারণা আছে।

গা গরম মানেই জ্বর
অনেকে গা গরম লাগা বা শরীর ম্যাজম্যাজ করাকেই জ্বর বলে থাকেন। অনেকে বলেন, আমার তো সব সময়ই গায়ে জ্বর থাকে। কেউ বলেন, জ্বর থাকে, কিন্তু থার্মোমিটারে ধরা পড়ে না! আসলে গা গরম বোধ হওয়া মানেই জ্বর নয়। শরীরের তাপমাত্রা ১০১ ডিগ্রি ফারেনহাইটের ওপরে না গেলে তাকে জ্বর বলা ঠিক নয়। জ্বরের সমাধান নিতে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগে বাড়িতে থার্মোমিটারে কয়েকবার জ্বর মাপুন।

জ্বর মানেই খারাপ কিছু
যেকোনো জীবাণু বা খারাপ কিছুর বিরুদ্ধে শরীরের প্রথম প্রতিরোধ জ্বর। তাই জ্বর খারাপ কিছু নয়। অনেক ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া ও নানা ধরনের জীবাণু প্রতিনিয়ত আমাদের আক্রমণ করছে। এর বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে জ্বর। তাই জ্বর নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।

জ্বর ওঠামাত্র নামিয়ে ফেলতে হবে
জ্বর বাড়া ঠিক নয়, অনেকক্ষণ থাকাও ঠিক নয়—এ ধারণা অনেকের। জ্বর ১০১ ডিগ্রির ওপরে ওঠামাত্র যেকোনো উপায়ে জ্বর নামাতে হবে, নইলে সর্বনাশ হতে পারে—এ ধারণারও কোনো ভিত্তি নেই। বেশির ভাগ জ্বর কয়েক ঘণ্টা পরপর আসে, কিছুক্ষণ থেকে আবার নেমে যায়। খুব কম জ্বরই একটানা চলতে থাকে। এটা নির্ভর করে কারণের ওপর। আর জ্বরে খারাপ লাগা ও অস্বস্তি হয় বলে জ্বর নামাতে হয়, কিছু না করলেও ক্ষতি নেই।

জ্বরের জন্য চাই আলাদা পথ্য
একসময় জ্বর হলে রোগীকে আলাদা পথ্য দেওয়া হতো। এখনো অনেকে রোগীকে স্যুপ, জাউ ইত্যাদি দিয়ে থাকেন। আসলে জ্বরের জন্য কোনো খাবার খেতে নিষেধ নেই। এমনকি ঠান্ডা খাবারও। বরং জ্বরের সময় যথেষ্ট পুষ্টিকর খাবার খাওয়া চাই। আরেকটা কথা, জ্বরের কারণে পানিশূন্যতা হয়। তাই পানি পান করতে হবে প্রচুর।

যতবার জ্বর, ততবার প্যারাসিটামল
জ্বর দিনের মধ্যে যতবারই ওঠে, ততবারই প্যারাসিটামল দিয়ে নামানোর চেষ্টা করারও দরকার নেই। মাত্রাতিরিক্ত প্যারাসিটামল ক্ষতিকর হতে পারে। অনেকের ধারণা, মুখে খাবার বড়ির মাত্রা নির্দিষ্ট থাকলেও সাপোজিটরির কোনো মাত্রা নেই, যত খুশি দেওয়া যায়। এটাও ঠিক নয়।

জ্বরের চিকিৎসা অ্যান্টিবায়োটিক?
জ্বর মানে সংক্রমণ, আর অ্যান্টিবায়োটিক ছাড়া এর চিকিৎসা অসম্পূর্ণ—এটা হচ্ছে সবচেয়ে বড় ভুল। নানা কারণেই জ্বর আসতে পারে। এর অনেকগুলোতেই অ্যান্টিবায়োটিকের কোনো ভূমিকা নেই। যেমন ভাইরাসজনিত জ্বর, ফ্লু, অ্যালার্জিজনিত জ্বর, ফুড পয়জনিং ইত্যাদি। জ্বর হলে তার কারণ খুঁজে বের করতে হবে। কারণ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে।

আসসালামুআলাইকুম,যারা ফার্মেসি বিজনেস করেন তারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।আমরা যাবতীয় বিদেশী ওষুধ পাইকারী বিক্রয় করে থাকি,...
09/01/2021

আসসালামুআলাইকুম,

যারা ফার্মেসি বিজনেস করেন তারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
আমরা যাবতীয় বিদেশী ওষুধ পাইকারী বিক্রয় করে থাকি,

Call+8801887773931

কুরিয়ারে কার্টুন খুলে দেখে তারপর মাল রিসিভ করবেন।
1 Rophylac Anti-D 300 MCG

2 D3 b.o.n (France)

3 Dipomedrol80

4 Dipomedrol40

5 Clopixol depot 200

6 Flunaxol depot

7 Neorobion (Jarman)

8 Lantus Plexfen

9 Novomix30 penfil

10 Novomix30 Plexfen

11 Novorapid Plexfen

12 Mixturd30 penfil

13 Ryzodeg

14 T A 40 (italy)

15 Hepabig (Korean)

16 Novopain Needle

17 Acne aid Bar

18 Kara + shampoo

19 N.A. C. L (Thailand)

20 M. T. X (Korean)

21 Benocide

22 premarin cream

23 Eledel cream

24 Melalite cream

25 Moov 15 gm original

26 Moov 50 gm original

27 Moov spray

28 Derobin cream

29 K Y jelly

30 Ring Gurd

31 Kanalog in oralbes

32 Gripe water

33 Emoran tab

34 Meladinin tab

35 ovacare

36 ovacare mayo

37 ovacare Fort

38 oligo care

39 Periactin Thailand

40 boroline cream

41 Dimecron mr 60 (stanbul)

42 Dupbaston (abott)

43 Kanacort A (Indian)

44 Levemir Plexfen

45 Dan k shop

46 Ketociti CT shampoo

47 Jardiance 10 (stanbul)

48 Jardiance 25 (stanbul

49 candibiotic drop

50 proluton depot

ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য ডায়কেয়ার, সেবনে আল্লাহর রহমতে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে থাকবে ইনশাআল্লাহ্।নিয়মিত সেবন করুন ।ডায়...
26/10/2020

ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য ডায়কেয়ার, সেবনে আল্লাহর রহমতে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে থাকবে ইনশাআল্লাহ্।

নিয়মিত সেবন করুন ।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
সুস্থ থাকুন ।

1) Cap. Dicare (ডায়কেয়ার) চলবে
সুগার লেভেল - - - - - - - ডোজ
(0-10 m.mol/L))= 0+0+1
(11-15 m.mol/L))= 1+0+1
(16-20 m.mol/L))= 1+1+1
(20 up m.mol/L))= 2+0+2
(খাবারের ৩০ মিনিট পূর্বে সেব্য)

------------------------------------------------------
ডায়কেয়ার সেবন করুন ইনসুলিন মুক্ত জীবন গড়ুন

ডায়কেয়ার ১০০% কার্যকরি একটি আয়ুর্বেদিক ঔষধ।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসলে আপনার ওষুধ, পথ্য ব্যয় হ্রাস পাবে ।

সবসময় আপনাদের সুস্থতা, সুস্বাস্থ্য এবং দীর্ঘ জীবন কামনা করি ধন্যবাদ।

SMS korun
m.me/team11pharma

23/09/2020

ঋতু পরিবর্তনের এই সময়টা স্বাস্থ্যের ওপরও প্রভাব ফেলে, বেড়ে যায় কিছু রোগের প্রকোপ। এ সময় বাতাসে ওড়ে ফুলের রেণু, শুকনো পাতার গুঁড়ো, ধুলাবালি তো আছেই। ফলে অনেকেরই দেখা দেয় অ্যালার্জি। ত্বকে চুলকানি, র‌্যাশ, লালচে দানা হতে পারে। কারও হতে পারে শ্বাসকষ্ট। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের শ্বাসতন্ত্রের রোগের প্রকোপ বেড়ে যায়। সর্দি, নাক বন্ধ, গলাব্যথা, শুকনা কাশি বা জ্বর হতে পারে। সাধারণত এসব ক্ষেত্রে অ্যান্টিহিস্টামিন ও প্যারাসিটামল ছাড়া অন্য কোনো ওষুধের প্রয়োজন নেই। সেই সঙ্গে আদা-লেবুর চা, মধু-তুলসী খেলে, কুসুম গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করলে আরাম পেতে পারেন। তবে কফ বা সর্দি হলুদ বা সবুজাভ হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

শীতের প্রকোপ কমে গিয়ে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়ে বলে এই সময়ে অনেকে আইসক্রিম বা কোল্ড ড্রিংকস বেশি খান। হতে পারে টনসিলাইটিস, সাইনোসাইটিস। দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসতন্ত্রের অসুখ যেমন হাঁপানি বা ব্রঙ্কাইটিসের প্রকোপও বাড়ে। তাই ধুলাবালু থেকে সাবধান। প্রয়োজনে মাস্ক পরুন। সংবেদনশীলতা থাকলে পার্কে বা বাগানে না যাওয়াই ভালো। অনেক মানুষের ভিড় এড়িয়ে চলুন। শ্বাসকষ্ট বাড়লে চিকিৎসকের পরামর্শমতো ইনহেলারের মাত্রা বাড়িয়ে নিন।

এই সময় জলবসন্তের প্রকোপ দেখা যায়। এতে জ্বর-সর্দির সঙ্গে গায়ে ফোসকার মতো ছোট ছোট দানা ও চুলকানি থাকে। সাধারণত সংক্রমণ না হলে প্যারাসিটামল ও অ্যান্টিহিস্টামিন ওষুধ সেবনেই উপকার মিলবে। রোগটি ছোঁয়াচে। তাই আক্রান্ত ব্যক্তিকে একটু আলাদা রাখতে হবে। জলবসন্ত এমনিতেই সেরে যাবে, দুশ্চিন্তার কিছু নেই।

গরমে অনেকেই পথেঘাটে শরবত বা আখের রস খান। ফলে বাড়ে ডায়রিয়া, আমাশয়, জন্ডিস, টাইফয়েডসহ বিভিন্ন পানিবাহিত রোগ। তাই বাইরে এসব পানীয় ও খাবার খাওয়ার অভ্যাস পরিবর্তন করুন। প্রয়োজনে বাইরে বের হওয়ার সময় বোতলে করে বিশুদ্ধ পানি নিয়ে বের হবেন। প্রতিদিন টাটকা শাকসবজি ও ফলমূল খাবেন। ফলমূলের ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে। পান করুন প্রচুর পরিমাণে বিশুদ্ধ পানি।

মৌসুম পাল্টাচ্ছে। এই গরম, তো এই বৃষ্টি। এই সময় অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন জ্বরে। কিন্তু জ্বর নিয়ে আমাদের কিছু ভ্রান্ত ধারণা ...
22/09/2020

মৌসুম পাল্টাচ্ছে। এই গরম, তো এই বৃষ্টি। এই সময় অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন জ্বরে। কিন্তু জ্বর নিয়ে আমাদের কিছু ভ্রান্ত ধারণা আছে।

#গা_গরম_মানেই_জ্বর
অনেকে গা গরম লাগা বা শরীর ম্যাজম্যাজ করাকেই জ্বর বলে থাকেন। অনেকে বলেন, আমার তো সব সময়ই গায়ে জ্বর থাকে। কেউ বলেন, জ্বর থাকে, কিন্তু থার্মোমিটারে ধরা পড়ে না! আসলে গা গরম বোধ হওয়া মানেই জ্বর নয়। শরীরের তাপমাত্রা ১০১ ডিগ্রি ফারেনহাইটের ওপরে না গেলে তাকে জ্বর বলা ঠিক নয়। জ্বরের সমাধান নিতে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগে বাড়িতে থার্মোমিটারে কয়েকবার জ্বর মাপুন।

#জ্বর_মানেই_খারাপ_কিছু
যেকোনো জীবাণু বা খারাপ কিছুর বিরুদ্ধে শরীরের প্রথম প্রতিরোধ জ্বর। তাই জ্বর খারাপ কিছু নয়। অনেক ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া ও নানা ধরনের জীবাণু প্রতিনিয়ত আমাদের আক্রমণ করছে। এর বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে জ্বর। তাই জ্বর নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।

#জ্বর_ওঠামাত্র_নামিয়ে_ফেলতে_হবে
জ্বর বাড়া ঠিক নয়, অনেকক্ষণ থাকাও ঠিক নয়—এ ধারণা অনেকের। জ্বর ১০১ ডিগ্রির ওপরে ওঠামাত্র যেকোনো উপায়ে জ্বর নামাতে হবে, নইলে সর্বনাশ হতে পারে—এ ধারণারও কোনো ভিত্তি নেই। বেশির ভাগ জ্বর কয়েক ঘণ্টা পরপর আসে, কিছুক্ষণ থেকে আবার নেমে যায়। খুব কম জ্বরই একটানা চলতে থাকে। এটা নির্ভর করে কারণের ওপর। আর জ্বরে খারাপ লাগা ও অস্বস্তি হয় বলে জ্বর নামাতে হয়, কিছু না করলেও ক্ষতি নেই।

#জ্বরের জন্য চাই আলাদা পথ্য
একসময় জ্বর হলে রোগীকে আলাদা পথ্য দেওয়া হতো। এখনো অনেকে রোগীকে স্যুপ, জাউ ইত্যাদি দিয়ে থাকেন। আসলে জ্বরের জন্য কোনো খাবার খেতে নিষেধ নেই। এমনকি ঠান্ডা খাবারও। বরং জ্বরের সময় যথেষ্ট পুষ্টিকর খাবার খাওয়া চাই। আরেকটা কথা, জ্বরের কারণে পানিশূন্যতা হয়। তাই পানি পান করতে হবে প্রচুর।

#যতবার জ্বর, ততবার প্যারাসিটামল
জ্বর দিনের মধ্যে যতবারই ওঠে, ততবারই প্যারাসিটামল দিয়ে নামানোর চেষ্টা করারও দরকার নেই। মাত্রাতিরিক্ত প্যারাসিটামল ক্ষতিকর হতে পারে। অনেকের ধারণা, মুখে খাবার বড়ির মাত্রা নির্দিষ্ট থাকলেও সাপোজিটরির কোনো মাত্রা নেই, যত খুশি দেওয়া যায়। এটাও ঠিক নয়।

#জ্বরের চিকিৎসা অ্যান্টিবায়োটিক?
জ্বর মানে সংক্রমণ, আর অ্যান্টিবায়োটিক ছাড়া এর চিকিৎসা অসম্পূর্ণ—এটা হচ্ছে সবচেয়ে বড় ভুল। নানা কারণেই জ্বর আসতে পারে। এর অনেকগুলোতেই অ্যান্টিবায়োটিকের কোনো ভূমিকা নেই। যেমন ভাইরাসজনিত জ্বর, ফ্লু, অ্যালার্জিজনিত জ্বর, ফুড পয়জনিং ইত্যাদি। জ্বর হলে তার কারণ খুঁজে বের করতে হবে। কারণ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে।

আপনি কি সর্দি-কাশি বা জ্বরের জন্য ডাক্তার দেখাতে চাচ্ছে কিন্তু কোরোনার কারণে ডাক্তারের চেম্বারে যেতে ভয় পাচ্ছেন?

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

Bragg Organic Raw Apple Cider Vinegar With The Mother.💕 Country of Origin : U.S.A.🇺🇸💕 Weight : 473ml.💕 Ingredient Type :...
04/08/2020

Bragg Organic Raw Apple Cider Vinegar With The Mother.

💕 Country of Origin : U.S.A.🇺🇸
💕 Weight : 473ml.
💕 Ingredient Type : Organic.
💕 💯% Authentic Product. Imported from U.S.A.🇺🇸

🔥উপকারীতা ঃ-
১.আপেল সিডার ভিনেগার ব্যাকটিরিয়া মারতে সক্ষম বলে ডায়রিয়া সমস্যায় বিশেষ উপকারী। এক-দু’ চা চামচ ভিনেগার এক গ্লাস গরম পানিতে মিশিয়ে খেলে উপকার মিলবে।

২ ডায়াবিটিসের সমস্যায় এই ভিনেগার উপকারী। মূলত ইনসুলিন তৈরি করতে না পারা বা ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্টের কারণেই রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ে। খাওয়াদাওয়ার আধ ঘণ্টা আগে এক গ্লাস পানিতে এক চামচ আপেল সিডার মিশিয়ে খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৩.গলাব্যথার ক্ষেত্রে আধ কাপ ঈষদুষ্ণ পানিতে দু’চামচ আপেল সিডার ভিনেগার ও মধু মিশিয়ে গার্গল করলে আরাম পাবেন অনেকটা।

৪.হজমের সমস্যাতে মেটাতেও এই ভিনেগার খুব কার্যকর। গরম পানিতে এক চামচ আপেল সিডার ভিনেগারে বদহজম থেকে মুক্তি মেলে সহজেই।

৫.শ্যাম্পু করার পর চুল ধুয়ে নিন আপেল সিডার ভিনেগার মেশানো পানি দিয়ে। কন্ডিশনারের সমান উপকার পাবেন। চুল নরম হবে, ব্যাকটিরিয়ার উপস্থিতির জন্য খুশকির সমস্যাও কমবে দ্রুত।
আপনার বিপাক হার (বিএমআর রেট) কেমন তা জেনে প্রতিদিন কতটুকু আপেল সিডার খেলে ওবেসিটি নিয়ন্ত্রণে আসবে তা জানতে পারবেন।
খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে ও ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে আপেল সিডার ভিনেগার খুবই উপকারী। (ঢাকা টাইমস)।

🌹🌹 নোয়াখালীর ভিতরে প্রোডাক্টস এর ডেলিভারি চার্জ ৫০ টাকা এবং নোয়াখালীর বাহিরে ১২০ টাকা। ধন্যবাদ ❤️❤️।
***দোকানে আসুন ভালো লাগলে কিনুন***
মা ফার্মেসী,পৌর সুপার মার্কেট, ডি,বি রোড চৌমুহনী, নোয়াখালী।

💌 Interested people please inbox Us for Price & Order😊❤️.
💵 Cash on delivery 😊❤️.
☎️ 01873236242

02/08/2020

vinegar

Finix 20Rabiprazole usp 20 mg tabletOpsonin pharmaceuticals limited20×7=140 tablet. Price: 775 box
01/07/2020

Finix 20
Rabiprazole usp 20 mg tablet

Opsonin pharmaceuticals limited

20×7=140 tablet.

Price: 775 box

18/06/2020

যাবতীয় দেশী বিদেশী ঔষধ পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতা।

21/05/2020

#খুশকি_ও_ব্রণ_দুর_করে_নিমপাতা

বসন্ত বা পক্স হলে দেহে জ্বালাপোড়া কমাতে প্রাচীনকাল থেকেই নিমপাতা ব্যবহার হয়ে আসছে। নিম বিভিন্ন ধরনের ত্বকের সমস্যায় ভেষজ ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়া নিমের রয়েছে আরো অনেক স্বাস্থ্যকর গুণ। বোল্ডস্কাই জানিয়েছে নিমের কিছু স্বাস্থ্যগুণের কথা।

১. খুশকি দূর করতে

নিমের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি ফাংগাল এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান, যা খুশকি রোধে খুব উপকারী। খুশকি রোধে গোসলের পানির মধ্যে কিছু নিমপাতা মিশিয়ে মাথায় ঢালুন।

২. চুলকানি দূর করতে

যে জায়গায় চুলকানি হচ্ছে সেখানে নিমপাতা বেটে লাগাতে পারেন। এটা ত্বককে নিরাময় হতে সাহায্য করবে এবং ত্বকের ওপর মৃত চামড়া দূর করবে।

৩. ব্রণ দূর করতে

নিমপাতার গুঁড়ো পানিতে মিশিয়ে মুখ ধুতে পারেন। এতে ব্রণ দূর হবে এবং ব্রণ থেকে তৈরি জ্বালাপোড়া ভাবও দূর হবে। এটা ব্রণ দূর করার একটি কার্যকর পদ্ধতি।

৪. ক্ষত নিরাময়ে

হয়তো চিন্তা করছেন নিম কীভাবে ক্ষত দূর করবে? হ্যাঁ, নিমপাতা ক্ষত নিরাময়েও বেশ উপকারী। নিমপাতা বেটে ক্ষতস্থানে লাগিয়ে রাখতে পারেন। এর অ্যান্টিমাক্রোবাইয়াল উপাদান ক্ষত নিরাময়ে দ্রুত কাজ করবে।

৫. একজিমা

একজিমা, ফোড়া অথবা বিভিন্ন ধরনের ত্বকের সমস্যা নিরাময়ে নিম খুব কার্যকর। ত্বকের যেসব জায়গায় এ ধরনের সমস্যা রয়েছে সেখানে নিমপাতা বেটে লাগাতে পারেন।

৬. ত্বককে স্বাস্থ্যকর রাখতে

ত্বককে স্বাস্থ্যকর রাখতে নিমের তেল ভালো কাজ করে। ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা ধরে রেখে ত্বককে তারুণ্যদীপ্ত রাখতে নিমের তেল ব্যবহার করতে পারেন।

21/05/2020

#রক্তে_কোলেস্টেরল_বাড়বেনা_যে_১১টি_খাবার_খেলে

চিৎসকেদের মতে অনিয়ন্ত্রিত জীবন, জাঙ্ক ফুডের প্রতি দুর্বলতা এবং ধূমপান-মদ্যপানের মতো নেশা করার কারণে রক্তে বাড়তে শুরু করে খারাপ কোলেস্টেরল ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা, যা এক সময়ে গিয়ে হার্টে রক্ত সরবরাহের পথ আটকে দেয়। ফলে বাড়ে হাঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা। আজকের দিনে যুবসমাজের একটা বড় অংশই কর্পোরেট সেক্টরে কর্মরত। আর যেমনটা সবারই জানা আছে যে বেসরসারি সংস্থায় কাজের চাপ সময়ের সঙ্গে বাড়তে থাকে, কমে তো নাইই।

আর এত কাজের চাপে না আছে ঠিক মতো ঘুমানোর সময়, না আছে সময় খাওয়ার। তাই তো উচ্চরক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা এই বয়সীদের মধ্যে এতটা বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বেশ কিছু খাবার নিয়মিত খাওয়া শুরু করতে হবে। কারণ এই খাবারগুলি নিয়মিত খাওয়া শুরু করলে রক্তে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যাবে। ফলে বাড়বে আয়ু, কমে রোগভোগের আশঙ্কা। প্রসঙ্গত, যে যে খাবারগুলি নিয়মিত খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা একেবারে নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে সেগুলি হল̷

১. সয়াবিন
ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কীভাবে কমাবেন তাই নিয়ে কি চিন্তায় রয়েছেন? তাহলে আজ থেকেই সয়াবিন বা সয়ামিল্ক খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন দারুন উপকার পাবেন। প্রসঙ্গত, বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিন ২৫ গ্রাম করে সয়া প্রোটিন শরীরে প্রবেশ করলে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা প্রায় ৫-৬ শতাংশ হারে কমতে শুরু করে। আর যেমনটা আপনাদের সকলেরই জানা আছে যে এল ডি এল কোলেস্টেরলের মাত্রা যত কমে, তত হার্টের কর্মক্ষমতাও বৃদ্ধি পেতে শুরু করে।

২. ওটস
খারাপ কোলস্টেরলের মাত্রা কমাতে ওটসের কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে এই খাবারটির অন্দরে থাকা ফাইবার একদিকে যেমন খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়, অন্যদিকে উপকারি কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে থাকে। ফলে শরীরের কোনো ক্ষতি হওয়ার পরিবর্তে দেহের নানা উপকার হতে থাকে।

৩. আপেল, আঙুর, জাম, সাইট্রাস ফল
এই ফলগুলিতে রয়েছে পেকটিন নামক একটি উপাদান, যা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে দারুনভাবে কাজে আসে। তাই তো পরিবারে যদি হাই কোলেস্টেরলের মতো নন-কমিউনিকেবল ডিজিজের ইতিহাস থাকে, তাহলে ভুলেও প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা থেকে এই ফলগুলিকে বাদ দেবেন না যেন! প্রসঙ্গত, পাতি লেবু এবং কমলা লেবুর মতো সাইট্রাস ফল খেলেও কিন্তু সমান উপকার পাওয়া যায়।

৪. আপেল সিডার ভিনেগার
এক গ্লাস পানি এক চামচ আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে একটি মিশ্রণ বানিয়ে ফেলুন। দিনে দুবার এই পানীয়টি খেলে দেখবেন অল্প সময়ের মধ্যেই কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করবে।

৫. আমলকি
এক গ্লাস গরম পানিতে এক চামচ আমলকি পাউডার মিশিয়ে প্রতিদিন খালি পেটে পান করা শুরু করুন। কয়েক সপ্তাহ এই ঘরোয়া টোটকাকে কাজে লাগালেই দেখবেন কোলেস্টেরল একেবারে নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে।

৬. বিনস
ফাইবার সমৃদ্ধ এই প্রাকৃতিক উপাদানটিকে যদি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন, তাহলে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার কোনো আশঙ্কাই থাকবে না। কারণ ফাইবার হল খারাপ কোলেস্টেরলের যম। তাই তো এই উপাদানটির মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়া মানে স্বাভাবিকভাবেই খারাপ বা ‘এল ডি এল’ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে থাকা।

৭. বাদাম
কোলেস্টেরল কমাতে আখরোট এবং কাজু বাদাম দারুন কাজে আসে। আসলে এই দুটি বাদামে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। আর একথা তো সকলেরই জানা হয়ে গেছে যে ফাইবার কোলেস্টেরল কমাতে ম্যাজিকের মতো কাজ করে। তবে বেশি মাত্রায় বাদাম আবার খাবেন না যেন! তাতে শরীরের ক্ষতি হতে পারে। অল্প অল্প করে বাদাম খেলে দেখবেন নানা উপকার মিলবে।

৮. মধু ও পেঁয়াজের রস
এক চামচ পেঁয়াজের রসের সঙ্গে এক চামচ মধু মিশিয়ে দিনে একবার করে এই মিশ্রন খান। টানা কয়েক মাস খেলেই সুফল মিলতে শুরু করবে।

৯. ধনে বীজ
কোলেস্টেরল কমাতে এটির কোনো বিকল্প নেই বললেই চলে। এক্ষেত্রে এক গ্লাস পানিতে এক চামচ ধনিয়া বীজের গুঁড়ো মিশিয়ে জলটা একটু গরম করে নিতে হবে। তারপর পান করতে হবে। দিনে দুবার করে এই পানি খেলে দেখবেন কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করেছে।

১০. কমলা লেবুর রস
এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি এবং ফ্লেবোনয়েড, যা বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। তাই এই শীতে প্রতিদিন কম করে ২-৩ বার কমলা লেবুর রস খেতে ভুলবেন না যেন!

১১. মাছ
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত মাছ খাওয়া শুরু করলে শরীরে উপকারি ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের মাত্রা বাড়তে শুরু করে, যা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর পাশাপাশি হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

28/04/2020

#শরীরের_রক্ত_বৃদ্বির_খাদ্য_তালিকাঃ

মানবদেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলোর মধ্যে রক্ত অন্যতম। যা দেহের সকল অংশে অক্সিজেন এবং সব ধরনের পুষ্টি উপাদান বয়ে নিয়ে যায়। দেহে রক্তের কোনো উপাদান কম থাকলে সুস্থভাবে বাঁচা সম্ভব নয়। রক্তে আছে লাল রক্তকণিকা, সাদা রক্তকণিকা, এবং প্লেটলেট। লাল রক্ত কোষে আছে বিশেষ কিছু আয়রন কম্পাউন্ড, মেডিকেল টার্মে যাকে বলা হয় হিমোগ্লোবিন।

হিমোগ্লোবিনের প্রধান কাজ হলো হৃদপিণ্ড থেকে দেহের সব অঙ্গে অক্সিজেন সরবরাহ করা। হিমোগ্লোবিন দেহকোষ থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইডও সংগ্রহ করে এবং তা পুনরায় ফুসফুসের কাছে পৌঁছে দেয় যাতে তা নিঃশ্বাসের সঙ্গে দেহ থেকে বের হয়ে যেতে পারে। সুতরাং রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে দেহ অক্সিজেনের অভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে। এর ফলে রক্তশুন্যতার মতো রোগও হয়। আর এ থেকে বাঁচার উপায় হলো হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায় এমন কিছু খাবার খাওয়া। এখানে এমন ১০টি খাবারের তালিকা দেওয়া হলো যেগুলো নিয়মিত খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়বে।

১. মাংস : রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ দ্রুত বাড়াতে প্রয়োজন পর্যাপ্ত প্রাণিজ প্রোটিন। সকল ধরনের লাল মাংস; যেমন গরুর মাংস, খাসির মাংস এবং কলিজা আয়রনের সবচেয়ে ভালো উৎসগুলোর একটি। আয়রন হিমোগ্লোবিন উৎপাদনের জন্য জরুরি। মুরগির মাংস লাল মাংস না হলেও তাও দেহকে বিশাল পরিমাণে আয়রন সরবরাহ করতে পারে।

২. ফল : সবধরনের রসালো সাইট্রাস ফল, যেমন, আম, লেবু এবং কমলা ভিটামিন সি-র সবচেয়ে ভালো উৎস। আর দেহে আয়রন দ্রুত শুষে নেওয়ার জন্য ভিটামিন সি সবচেয়ে জরুরি। এর ফলে হিমোগ্লোবিন উৎপাদনের গতিও বাড়ে। স্ট্রবেরি, আপেল, তরমুজ, পেয়ারা এবং বেদানাতেও প্রচুর পরিমাণে আয়রন আছে।

৩. সামুদ্রিক খাদ্য : সামুদ্রিক খাদ্যে আয়রন এবং অন্যান্য খনিজ পুষ্টি উপাদান আছে প্রচুর পরিমাণে। সুতরাং অ্যানেমিয়া বা রক্তশুন্যতার রোগীদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অয়েস্টার, ক্লামস এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যকর সামুদ্রিক খাদ্য রাখতে হবে।

৪. কলাই বা শুটিজাতীয় খাদ্য : সয়াবিন, ছোলা এবং বিনজাতীয় খাদ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। সয়াবিন বর্তমানে সবজিভোজীদের জনপ্রিয় একটি খাদ্য। এ থেকে সুস্বাদু সব খাবার তৈরি হয় এবং রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায় দ্রুতগতিতে।

৫. পূর্ণশস্যজাতীয় খাদ্য: চাল, গম, বার্লি এবং ওটস রক্তশুন্যতায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য চমৎকার আয়রন সমৃদ্ধ খাবার। এসব খাবার প্রয়োজনীয় কার্বোহাইড্রেটসও সরবরাহ করে। লাল চাল বিশেষ করে সব বয়সীদের জন্যই আয়রনের একটি সমৃদ্ধ উৎস বলে গণ্য হয়।

৬. সবজি : প্রতিদিন তাজা সবজি খেলে আয়রন ও অন্যান্য খনিজ পুষ্টি এবং নানা ধরনের ভিটামিনের ঘাটতি মিটবে। আলু, ব্রকলি, টমেটো, কুমড়া এবং বিটরুট আয়রনের ঘাটতি মেটাতে সক্ষম। এছাড়া স্পিনাক সহ অন্যান্য সবজিও বেশ আয়রন সমৃদ্ধ।

৭. ডিম : ডিম হলো আরেকটি জনপ্রিয় খাদ্য যাতে আছে উচ্চমাত্রার আয়রন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান। ডিমের হলুদ কুসুমে আছে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পুষ্টি এবং ভিটামিন। আর এ কারণেই দুর্বল লোকদেরকে প্রতিদিন সেদ্ধ ডিম খেতে বলা হয়।

৮. শুকনো ফল : কিসমিস, অ্যাপ্রিকট বা খুবানি এবং খেজুরে আছে প্রচুর আয়রন, ভিটামিন এবং আঁশ। এসব খাবার খেলে রক্তের হিমোগ্লোবিনের মাত্রাও বাড়ে দ্রুতগতিতে।

৯. বাদাম : যে কোনো ধরনের বাদামই মানবদেহের জন্য উপকারী বলে বিবেচিত হয়। যে কারণে তরুণদেরকে কাজু বাদাম, হিজলি বাদাম, চীনা বাদাম এবং আখরোট খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ে দ্রুতগতিতে।

১০. ডার্ক চকোলেট : শিশুদের প্রিয় খাবার ডার্ক চকোলেটেও থাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। আর এ কারণেই এমনকি ডাক্তাররাও ডার্ক চকোলেট খেতে বলে।

এই সবগুলো খাদ্যই দেহে আয়রনের ঘাটতি মিটিয়ে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ দ্রুতগতিতে বাড়ায়। সুতরাং নিয়মিতভাবে এই খাবারগুলো খেয়ে দেহে রক্তের পরিমাণ, জীবনী শক্তি এবং রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে থাকুন।

অনেক সময় আমাদের তাৎক্ষণিক শক্তির দরকার হয়। এমন কয়েকটি খাবারের তালিকা দেয়া হল যা আপনাকে দ্রুততম সময়ে শক্তি সরবরাহ করবে এবং রিফ্রেশ ও পুনরুজ্জীবিত করবে।

কলা

শরীরে এনার্জি বৃদ্ধির খাবারের তালিকা

এতে রয়েছে জটিল কার্বোহাইড্রেট, প্রাকৃতিক সুগার, অ্যামাইনো এসিড, ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। কলা খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরে Nor-Epinephrin নামের একটি হরোমান নিঃসরিত হয়। যা তাৎক্ষণিকভাবে দেহের শক্তি বাড়ায়। এছাড়া রক্তচাপও বাড়ায়। ফলে তাৎক্ষণিকভাবেই ক্লান্তি কেটে যায়। একটি কলায় ৮০ থেকে ১২০ কিলোক্যালোরি থাকে।

বাদাম

যখনই আমাদের তাৎক্ষণিক শক্তির দরকার হয় তখনই একমুঠো বাদাম হতে পারে সেরা স্ন্যাকস। বাদামে রয়েছে প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর চর্বি, আঁশ এবং ম্যাগনেশিয়াম, ফলিক এসিডের মতো খনিজ পুষ্টি উপাদান। এই পুষ্টি উপাদানগুলো শক্তি ও কোষ উৎপাদনে সহায়ক। তবে প্যাকেটজাত বাদাম খাওয়া উচিত নয়। কেননা তাতে অতিরিক্ত লবণ এবং অস্বাস্থ্যকর তেল থাকে।

ডিম

হালকা নাস্তার জন্য ডিম হতে পারে চমৎকার খাবার। ডিমে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন। এছাড়া আমাদের দেহের জন্য প্রয়োজনীয় নয়টি অ্যামাইনো এসিডের সবকটিই আছে এতে। আরও আছে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এবং ভিটামিন ডি। সারাদিন ধরে শক্তির জোগান দিতে সক্ষম ডিম। সুতরাং হালকা নাস্তার জন্য এর চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে!

অ্যাভোকাডো

এটি একটি সুপার ফুড। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি, সি, কে, খনিজ পুষ্টি এবং মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড যা হজম করতেও দীর্ঘ সময় লাগে। এর উচ্চ আঁশসমৃদ্ধ উপাদান আমাদের দীর্ঘক্ষণ ক্ষুধামুক্ত রাখে। প্রতিদিন সকালের নাস্তায় খেলে সারাদিন ধরে দেহে চার্জ থাকে।

ডার্ক চকোলেট

চকোলেট উচ্চ শক্তিবর্ধক এবং মুড-বুস্টার। এতে আছে ক্যাফেইন এবং থ্রিওব্রোমিন ও ট্রিপটোফ্যান এর মতো উদ্দীপক উপাদান। যা মনকে রিল্যাক্স করে।

পাতাবহুল সবুজ সবজি

দিনের মধ্যভাগে তাৎক্ষণিকভাবে শক্তির জোগানের জন্য সবজি সবচেয়ে ভালো অপশন। কারণ সবজিতে ক্যালোরি থাকে খুবই কম এবং তা আঁশ ও খনিজ পুষ্টিতে সমৃদ্ধ। স্পিনাক, বাঁধাকপি এবং গাজর হজমে সময় লাগে অনেক। ফলে পেটও ভরা থাকে দীর্ঘক্ষণ।

পানি

পানি পান করে দেহকে আর্দ্র রাখার মাধ্যমে শক্তির জোগান দেয়া যায় সবচেয়ে সহজে। সবসময় সঙ্গে একটি পানির পাত্র রাখুন। সারা দিন ধরে পানি পান করুন ও দেহকে উজ্জীবিত রাখুন।

28/04/2020

#ক্যালসিয়াম_জাতীয়_খাবার_তালিকাঃ বয়স ভেদে শরীরে ক্যালসিয়ামের চাহিদা ভিন্ন হয়।
শূন্য থেকে ছয় মাস – প্রতিদিন ২০০ মিলিগ্রাম
সাত থেকে ১২ মাস- প্রতিদিন ২৬০ মিলিগ্রাম
এক থেকে তিন বছর- প্রতিদিন ৭০০ মিলিগ্রাম
চার থেকে আট বছর- প্রতিদিন এক হাজার মিলিগ্রাম
নয় থেকে ১৮ বছর – প্রতিদিন এক হাজার ৩০০ মিলিগ্রাম
১৯ থেকে ৫০ বছর – প্রতিদিন এক হাজার মিলিগ্রাম
৫১ থেকে ৭০ বছর – প্রতিদিন এক হাজার মিলিগ্রাম (পুরুষ), এক হাজার ২০০ মিলিগ্রাম (নারী)
৭১ বছরের উপরে – প্রতিদিন এক হাজার ২০০ মিলিগ্রাম
বেশির ভাগ মানুষ শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মেটাতে দুধ পান করেন। আবার অনেককে বিভিন্ন ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্টের সাহায্য নিতে হয়। কিন্তু অনেকেই আছেন, যাঁরা দুধ এবং ক্যালসিমায় সাপ্লিমেন্ট দুই-ই পছন্দ করেন না। তাঁরা কিছু খাবার খেয়েই ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মিটিয়ে ফেলতে পারেন।

ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ এমন কিছু খাবারের কথা জানুন।
১। তিল বীজ: তিলের বীজে উচ্চ মাত্রার ক্যালসিয়ামের পাশাপাশি অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন ও মিনারেলও থাকে। ১০০ গ্রাম কাঁচা তিল বীজে এক হাজার মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে।

২। কমলালেবু: এই ফলেও ভিটামিন সি থাকে, যা ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্য করে।

৩। বাদাম: কাঠ বাদামে উচ্চমাত্র্রায় ক্যালসিয়াম থাকে। ১০০ গ্রাম কাঁচা অথবা নাট বাটারে ব্যবহৃত চূর্ণ করা কাঠ বাদামে ২৬৬ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে।প্রায় সব ধরনের বাদামে রয়েছে প্রচুর প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ফাইবার, ভাইটামিন, পটাসিয়াম, আয়রন ও খনিজ পদার্থ। এটি দেহের জন্য অতি উপকারি যা শক্ত হাড় ও দাঁত গঠনে সাহায্য করে।

৪। ভেন্ডি: ঢেঁড়স একটি গ্রীষ্মকালীন সবজি. এক কাপ ভেন্ডিতে প্রায় ১৭২ মিলিগ্রাম ক্যাসিয়াম থাকে। যা আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মেটাতে সাহায্য করে।

৫। ব্রোকলি: ক্যালসিয়ামে ভরপুর এই সব্জিও শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মেটাতে সাহায্য করে।

৬। শালগম: শালগম ক্যালসিয়াম ও পটাসিয়ামের উত্তম একটি উৎস। এটি হাড়ের নমনীয়তা, অস্টেয়োপরোসিস, ফ্রাকচার ইত্যাদি রোধ করতে সাহায্য করে এবং পেশীতে শক্তি যোগায় ও কর্মদক্ষতা বাড়ায়। এক কাপ শালগমে থাকে প্রায় ২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম যা একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের এক-পঞ্চমাংশ ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করে।

বিশেষ সতর্কতা
বাদ দিন ক্যাফেইন

অনেকেই দিন শুরু করে কফি পানের মধ্য দিয়ে। আপনি যদি ক্যালসিয়ামের ঘাটতিতে ভুগে থাকেন, তাহলে কফি পানের অভ্যাস বাদ দেওয়াই উত্তম। গবেষণায় বলা হয়, দিনে চার কাপের বেশি কফি পান হাড় ক্ষয় রোগ বাড়ায়। বিশেষ করে যেসব নারীর ক্যালসিয়ামের ঘাটতি রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এমনটা বেশি হয়।

লবণ খাওয়া কমান

বেশি লবণ খেলে শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হয়। এটি ক্যালসিয়াম শোষণে বাধা দেয়। লবণ ছাড়াও প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়াও বাদ দিন। এতে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হবে না। শরীরে ক্যালসিয়ামও বাড়বে।

Address

Chowmuhani
Noakhali Sadar Upazila
3821

Telephone

+8801887773931

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মা ফার্মেসি এন্ড সার্জিক্যাল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to মা ফার্মেসি এন্ড সার্জিক্যাল:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

online pharmacy

First delivary service was lunched only in noakhali district.

You can buy the medicine _ you need through us.

We well deliver to your home within 3 hours maximum.

office;Azizia treade international.railgate.chowmuhani.noakhali