Health Care Hospital

Health Care Hospital A quality pathology in Chowmohuni,Noakhali. A quality Pathology in Noakhali.

22/03/2021

ল্যাব টেকনোলজিস্ট আবশ্যক।

হেলথ কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার-এ দক্ষ ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন একজন ল্যাব টেকনোলজিস্ট আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীগণ নিমোক্ত নাম্বারে যোগাযোগ করুনঃ
01757661655, 01832260998

মেডিসিন বিশেষজ্ঞ Dr M A Taher এর MD (Medicine) ডিগ্রি অর্জন করায় হেলথ্ কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, চৌমুহনী  এর পক্ষ থেকে ...
13/03/2021

মেডিসিন বিশেষজ্ঞ Dr M A Taher এর MD (Medicine) ডিগ্রি অর্জন করায় হেলথ্ কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, চৌমুহনী এর পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা।

প্রতিদিন দুপুর ২ টা থেকে মেডিসিন, হৃদ রোগ, বক্ষব্যধি ও ডায়াবেটিস বিষয়ে চিকিৎসা দিয়ে থাকেন।

02/10/2020
চর্ম, যৌন ও এলার্জি রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাঃ মোঃ শহীদুল্লাহ আগামি ২ অক্টোবর, ২০২০ শুক্রবার থেকে নিয়মিত চেম্বার করবেন।বিস...
25/09/2020

চর্ম, যৌন ও এলার্জি রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাঃ মোঃ শহীদুল্লাহ আগামি ২ অক্টোবর, ২০২০ শুক্রবার থেকে নিয়মিত চেম্বার করবেন।
বিস্তারিতঃ 01832260998

আগামি ২ অক্টোবর ২০২০, শুক্রবার থেকে চর্ম, যৌন ও এলার্জি রোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ মোঃ শহীদুল্লাহ নিয়মিত চেম্বার করবেন। বিস্তারিতঃ...
22/09/2020

আগামি ২ অক্টোবর ২০২০, শুক্রবার থেকে চর্ম, যৌন ও এলার্জি রোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ মোঃ শহীদুল্লাহ নিয়মিত চেম্বার করবেন।
বিস্তারিতঃ 01832260998

14/05/2020

৪টা সহজ কাজ করে নিজেকে এবং অন্য কে সুস্থ রাখবেন। কোনটাই ১০০% সুরক্ষা না দিলেও ঝুকি কমাবে

১. বাসা থেকে যত কম সম্ভব বের হবেন। না হওয়া গেলে বেশি ভাল। দেশের অবস্থা এমন যে কিছু কাজে বের হতেই হবে। তাহলে?

২. বের যদি হতেই হয়, সামাজিক দুরত্ব বজিয়ে রাখুন। ৬ ফুট দুরত্ব বজিয়ে যদি থাকতে পারেন, সংক্রমনের হার অনেক কমে আসে- গবেষনায় প্রমানিত।

৩. মাস্ক পড়ুন। ভাল করে পরুন, খুলে কথা বলবেন না, পড়ে থেকেই কথা বলবেন। মাস্ক খুলে থুতনিতে ঝুলিয়ে রাখবেন না- এটাতে নিজেকে রিস্কে ফেলছেন। বাসার বাইরে একদম খুলবেন না। কাপড়ের মাস্ক হলেও পড়ুন, তাও ভাল। মাস্ক কয়েকভাবে কাজ করে। কথা বা কাশি দেয়ার সময় যে থুতু ঝরায়, ওটা আটকে ফেলে। অন্যের সংক্রমনের ঝুকি কমায়। তাছাড়া মাস্ক থাকলে, মুখেও হাত দেয়া হবেনা। বাসায় ফিরা পর্যন্ত মাস্ক খুলবেন না।

৪. বারবার হাত ধুবেন, সাবান দিয়ে, ভাল করে ধুবেন। আংগুলের ফাক, হাতের পিছন দিক ও প্রতিটা আংগুল ভাল করে ধুবেন।

ডাঃ এম এ তাহের
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ

20/03/2020

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জেনে রাখুন:

>>করোনাভাইরাস কী?

করোনাভাইরাস আসলে একটি ভাইরাসের গোত্র বা পরিবারের নাম। এই পরিবারের মধ্যে ছয়টি ভাইরাস আগে থেকেই রয়েছে এবং নতুন করোনাভাইরাস অর্থাৎ কোভিড-১৯ সহ করোনাভাইরাস পরিবারের মোট সদস্য সংখ্যা এখন সাত। যাদের মধ্যে চারটি ভাইরাসের লক্ষণ সাধারণ সর্দি কাশির মতোই। তবে মার্স এবং সার্স সবচেয়ে প্রাণঘাতী ছিল।

>>কোভিড-১৯ কী? আক্রান্ত রোগীর লক্ষণ কী?

নতুন করোনাভাইরাস দিয়ে সৃষ্ট রোগের নামকরণ করা হয়েছে কোভিড-১৯। সর্বপ্রথম ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে চীনের উহানে ছড়িয়ে পড়ে। তবে এখন পর্যন্ত মার্স এবং সার্স এর মতো প্রাণঘাতী নয়।
অন্যান্য ভাইরাস জ্বরের মতোই কোভিড-১৯ এর শুরুর দিকে লক্ষণগুলো হলো জ্বর, ক্লান্তি ভাব, শুষ্ক কাশি। এছাড়া শরীর ব্যথা, নাক বন্ধ, নাক দিয়ে পানি পড়া, গলা-ব্যথা, পাতলা পায়খানাও থাকতে পারে। সময়ের সঙ্গে কিছু মানুষের ক্ষেত্রে তীব্রতা বাড়ে এবং মৃদু থেকে তীব্র শ্বাস কষ্ট দেখা যায়। আবার কারো কারো ক্ষেত্রে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পরও কোনো রকম লক্ষণ প্রকাশ পায় না বা মৃদু লক্ষণ থাকতে পারে।

>>করোনাভাইরাস, ফ্লু বা সাধারণ সর্দি-কাশির তফাৎ কী?

করোনাভাইরাস আর সাধারণ ফ্লু বা সাধারণ সর্দি-কাশির উপসর্গগুলোর মধ্যে বেশ কিছু মিল রয়েছে। কোভিড-১৯ এর প্রধান উপসর্গ জ্বর, কাশি। তবে ইনফ্লুয়েঞ্জা বা ফ্লু হলে গলা ব্যথার মতো উপসর্গও থাকে। আবার নভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্ত অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট থাকতে পারে, যা ফ্লুতে দেখা যায় না। ফলে পরীক্ষা না করে কোভিড-১৯ আছে কিনা তা বোঝা মুশকিল।

>>এই ভাইরাস কিভাবে ছড়ায়?

করোনাভাইরাস বা কোভিড-১৯ আক্রান্ত ব্যক্তির শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত কণার মধ্যে এই ভাইরাসটি থাকে। আক্রান্ত ব্যক্তি হাঁচি-কাশি দিলে তিন ফুটের মধ্যে কেউ থাকলে এই ভাইরাস ছড়াতে পারে। বাতাসে এই ভাইরাসটি ছড়ায় না, বরং শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত কণার মাধ্যমে ছড়ায়। কণাটি ভারি হওয়ায় এটি বাতাসে ভেসে বেড়াতে পারে না, তাই এটি মাটি, মেঝে বা অন্য কোনো বস্তুর ওপর পড়ে এবং দীর্ঘ সময় জীবিত থাকতে পারে। সেখান থেকে স্পর্শের মাধ্যমে অন্য কারোর করোনা সংক্রমণ হতে পারে।

>>সংক্রমণের ঝুঁকি কাদের বেশি?

করোনাভাইরাস সংক্রমণ যে কারোর হতে পারে। তবে ইমিউনিটি সিস্টেম যাদের দুর্বল বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যাদের কম যেমন ডায়াবেটিস, কিডনি বিকল, হৃদরোগী, অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টজনিত রোগে ভুগছেন যারা, বিশেষ করে বৃদ্ধরা সাধারণত মারাত্মক করোনা ঝুঁকিতে থাকেন। ধূমপায়ী পুরুষদের মধ্যে এই ভাইরাসের মারাত্মক প্রভাব লক্ষ্য করা গেছে। ধূমপানের ফলে শ্বাসনালী ও ফুসফুসের কার্যক্ষমতা কিছুটা কম থাকে বিধায় এরা শ্বাসনালী ও ফুসফুসকে আক্রমণ করে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়া স্বাস্থ্যসেবা দানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পেশাজীবীদের করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক বেশি।

>>শিশুরা কতটা ঝুঁকিতে?

যেকোনো বয়সের মানুষই এই ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে। শিশুদের শরীরে নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ সাধারণত কমই হয়ে থাকে। আক্রান্ত বাবা-মা বা পরিবারের কেউ আক্রান্ত হলে এবং বারবার তাদের সংস্পর্শে এলে শিশুদের ঝুঁকি বাড়ে। তবে শিশুদের মধ্যে যাদের অ্যাজমা রয়েছে বা অন্য কোনো জন্মগত বা দীর্ঘমেয়াদি রোগ আছে, তাদের অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে।

>>কতটা ভয়ংকর এই ভাইরাস? ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি কি পরিপূর্ণ সুস্থ হতে পারেন?

শ্বাসতন্ত্রের অন্যান্য অসুস্থতার মতো এই ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা এবং জ্বরসহ হালকা লক্ষণ দেখা দিতে পারে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই ভাইরাসের সংক্রমণ মারাত্মক হতে পারে। এর ফলে নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট এবং অর্গান বিপর্যয়ের মতো ঘটনাও ঘটতে পারে।
আশার কথা, করোনাভাইরাস আক্রান্ত ৮০ শতাংশ রোগীই ভালো হয়ে যায়, এমনকি কোনো চিকিৎসা না নিলেও অথবা ঘরে বসে সর্দি-জ্বরের মতো চিকিৎসা নিলেও। এ ভাইরাসে আক্রান্ত মাত্র ২০ শতাংশ রোগীকে হাসপাতালে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে এবং ২/৩ শতাংশকে আইসিইউতে চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। যাঁদের রোগের প্রকোপ কম, তাঁদের সুস্থ হতে এক সপ্তাহ সময় লাগতে পারে।

>>তাপমাত্রার সঙ্গে করোনার বিস্তারের সম্পর্ক আছে কি?

তাপমাত্রার সঙ্গে করোনার সম্পর্ক নেই। প্রথম দিকে ধারণা করা হতো, শীতপ্রধান দেশে এর বিস্তার বেশি, তবে দেখা যাচ্ছে সময়ের সঙ্গে সব দেশেই এই ভাইরাসের বিস্তার বাড়ছে। মূলত ৭০ ডিগ্রি সে. তাপমাত্রায় এই ভাইরাস টিকতে পারে না, বাস্তবে এত তাপমাত্রা কোনো দেশেই নেই।

>>হাত থেকে কিভাবে নভেল করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে? কেন বারবার সাবান দিয়ে হাত ধোঁয়া গুরুত্বপূর্ণ?

কোভিড-১৯ আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি-কাশির সময় মুখে হাত দিলে বা কফ-থুথু হাতে লেগে গেলে, ওই হাত দিয়ে যা কিছু ধরা হবে যেমন- টেবিল, চেয়ার, দরজার হাতল, কিবোর্ড ইত্যাদিতে ভাইরাস থেকে যেতে পারে এবং এগুলো যে কেউ স্পর্শ করলে সেখানে থেকে ভাইরাস ছড়াতে পারে। যেকোনো বস্তুর ওপরে এ ভাইরাস বেশ কয়েকদিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। আর সে কারণে ঝুঁকি এড়াতে ঘন ঘন সাবান দিয়ে হাত ধোঁয়ার বিকল্প নেই।

>>চোখ, নাক বা মুখ স্পর্শ না করার পরামর্শ দেওয়া হয় কেন?

আক্রান্ত ব্যক্তি মাস্ক ছাড়া হাঁচি-কাশি দিলে ভাইরাস বেরিয়ে মেঝে, চেয়ার বা টেবিলসহ নির্জীব জিনিসে ছড়িয়ে পড়ে। এগুলো ৪৮ ঘণ্টার মতো বেঁচে থাকতে পারে। তখন অন্য কেউ সেই জিনিসগুলোকে স্পর্শ করে সেই হাত দিয়ে তার চোখ, নাক বা মুখ স্পর্শ করলে জীবাণুগুলি দেহে প্রবেশ করে ওই ব্যক্তিটিকে সংক্রামিত করতে পারে। এজন্য হাত না ধুঁয়ে চোখ, নাক বা মুখ স্পর্শ না করতে পরামর্শ দেওয়া হয়।

>>আক্রান্ত মা কি বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়াতে পারবেন?

বুকের দুধের মাধ্যমে করোনা ছড়ানোর কোনো তথ্য বা প্রমাণ এখনো নেই। তবে আক্রান্ত মা অবশ্যই দুধ-খাওয়ানোর সময় মাস্ক পরবেন, ভালোভাবে সাবান দিয়ে হাত ও স্তন্য ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে বাচ্চা-কোলে থাকা অবস্থায় হাঁচি-কাশি দিবেন না।

>>করোনায় নিউমোনিয়ার মতো জটিলতা হতে পারে। নিউমোনিয়ার ভ্যাক্সিন নেওয়া থাকলেও কি করোনা সংক্রমণ হতে পারে?

করোনায় নিউমোনিয়ার মতো জটিলতা হলেও নতুন এই করোনাভাইরাসের বিপরীতে নিউমোনিয়ার ভ্যাক্সিন যেমন নিউমোকক্কাল ভ্যাক্সিন বা হিমোফিলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা টাইপ ‘বি’ এর ভ্যাক্সিন কাউকে সুরক্ষা দেবে না। তবে কেউ আগে থেকে এই ভ্যাক্সিন নিয়ে থাকলে তা তার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হবে।

>>স্বেচ্ছায় কোয়ারেন্টাইনে থাকতে কী করতে হবে? কোয়ারেন্টাইনে থাকলে কি করোনার ভয় থাকে না?

যেসব দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রয়েছে, সেই সব দেশ থেকে আগতদের সবারই ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকা উচিত। কোয়ারেন্টাইন মানে হলো, এই ১৪ দিন তিনি নিজে ঘরের বাইরে যাবেন না, আবার বাড়িতে অন্য কারো সঙ্গে মিশবেন না। ঘরে অবস্থানকালে পরিবারের অন্যদের সংস্পর্শও এড়িয়ে চলতে হবে। কোয়ারেন্টাইনে থাকা রোগীর খাবার ঘরের দরজার বাইরে রেখে আসতে হবে, কেউ ভেতরে ঢুকবে না। ঘরের বাইরের অন্য কোনো প্রয়োজন দেখা দিলে নিজে না গিয়ে কারো সহায়তা নেওয়াই ভালো। ঘরে পোষা প্রাণী থাকলে তাদের সংস্পর্শে না যাওয়াই ভালো। এক কথায় নিজে নিজেকেই অন্যদের থেকে পৃথক করে রাখা। এতে পরিবারের বা সমাজের অন্যরা আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকে না। কোয়ারেন্টাইনে থাকা অবস্থায় যদি কারোর জ্বর, সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা ইত্যাদি করোনার মতো লক্ষণ উপসর্গ দেখা দেয়, তাহলে আইইডিসিআর-এর হটলাইনে যোগাযোগ করার নির্দেশনা রয়েছে।

>>কখন পরীক্ষা-নীরিক্ষা করাতে হবে?

বিদেশ থেকে আগত বা তার সংস্পর্শে থাকা কারো যদি জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় তাদের পরীক্ষা-নীরিক্ষা করা প্রয়োজন। তাই যাদের রোগের লক্ষণ নেই তাদের পরীক্ষা করার কোনো প্রয়োজন নেই। এতে রোগ শনাক্ত হবে না।

>>করোনা মানেই কি মৃত্যু?

করোনা মানেই মৃত্যু নয়। বরং সঠিক সময়ে চিকিৎসা শুরু হলে, আক্রান্ত ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো থাকলে শিশুসহ সবাই ক্রমশ সুস্থ হয়ে ওঠে। এজন্য দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করা উচিত। ভালো হবে প্রতিদিন সুষম খাবার, টাটকা শাকসব্জি ও ফলমুল খেতে পারলে। এছাড়াও নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত। ধূমপান ও মদ্যপান একদম নয়।

>>সকলের কি মাস্ক পরার প্রয়োজন আছে?

সুস্থ সাধারণ মানুষের মাস্ক ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই। কারণ এই ভাইরাস বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায় না, বরং তা হাঁচি কাশি এবং জীবাণুযুক্ত হাতের স্পর্শে বেশি বেশি ছাড়ায়। তাই গণহারে, রাস্তাঘাটে ঢালাও মাস্ক পরে চলাফেরার কোনো যুক্তিই নাই। বরং আক্রান্ত ব্যক্তি অন্যকে রক্ষার জন্য বাধ্যতামূলক মাস্ক পরবেন, যাতে আক্রান্ত ব্যক্তির মুখ বা নাক থেকে ভাইরাস বা জীবাণু অন্য মানুষের ছড়িয়ে না পড়ে। পাশাপাশি আক্রান্ত বা কোয়ান্টাইনে রাখা রোগীদের সেবাদানকারী ডাক্তার, নার্সসহ অনান্য স্বাস্থ্যকর্মীদের আবশ্যই মাস্ক পরতে হবে।
তাছাড়া বিদেশ ফেরত যাদেরকে বাড়িতে নিজেদের কোয়ারান্টাইনে থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তারা এবং তাদের সেবাদানকারী পরিবারের লোকজন এবং আশেপাশের লোকজন শুধুমাত্র একই ঘরে থাকার সময় মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন। তবে শুধু মাস্ক পরলেই হবে না, সেই সঙ্গে কিছু নিয়মও মানতে হবে। যেমন কিছুক্ষণ পর পর সাবান-পানি দিয়ে হাত ধোঁয়া অব্যাহত রাখতে হবে, নিয়মিত মাস্ক পরিবর্তন করতে হবে, ব্যবহারের পর মাস্ক যেখানে সেখানে না ফেলে ঢাকনাযুক্ত পাত্রে ফেলতে হবে এবং পরবর্তীতে তা পুড়িয়ে ফেলা ভালো।

>>কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়?

১. আক্রান্ত ব্যক্তি হাঁচি-কাশি দিলে টিস্যু ব্যবহার করবেন এবং সেই টিস্যু পুড়িয়ে ফেলতে হবে, যাতে সেখান থেকে ভাইরাস না ছড়ায়। কেউ যদি রুমাল ব্যবহার করেন, তাহলে সেই রুমাল ও হাত সাবান দিয়ে ধুয়ে নিবেন। ভালোভাবে হাত না ধুলে সেখান থেকে ভাইরাস ছড়াবে। তাই সব সময় সাবান দিয়ে অন্তত ২০ সেকেন্ড ধরে দুই হাত ধুয়ে নেবেন অথবা চাইলে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করা যায়। হাতের কাছে কিছু না থাকলে কনুইয়ের ভাজে নাক-মুখ ঢাকতে হবে।

২. অপরিষ্কার হাতে নাক, মুখ ও চোখ স্পর্শ করবেন না।

৩. বাইরে থেকে ঘরে ঢুকে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে তারপর অন্য কিছু ধরবেন। কারণ এই হাত দিয়ে যা কিছু ধরা হবে সেখানেই ভাইরাস থেকে যেতে পারে। টেবিল, চেয়ার, দরজার হাতল, কিবোর্ডে ভাইরাস থেকে যেতে পারে। সেখান থেকে ভাইরাস ছড়াতে পারে। তাই এগুলো পরিষ্কার রাখতে হবে।

৪. খাবার ভালোভাবে সিদ্ধ করে খাওয়া দরকার। ডিম পোচ করে না খেয়ে ভালোভাবে ভাজি করে খাওয়া উচিত। ফলমূল ভালো করে ধুয়ে খেতে হবে, কোনো সবজি দিয়ে সালাদ করার আগে সেগুলো ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে।

৫. অনেকের গৃহপালিত পশু-পাখি থাকে। কোনো পশু-পাখি অসুস্থ হয়ে পড়লে বা রোগাক্রান্ত মনে হলে সেটিকে সরিয়ে নিতে হবে। সেই প্রাণীকে কেউ স্পর্শ করলে ভালোভাবে হাত ধুয়ে নিতে হবে।

৬. কুশল বিনিময়ের ক্ষেত্রে করমর্দন, কোলাকুলি থেকে বিরত থাকুন।

৭. জনসমাগম এড়িয়ে চলুন। যথাসম্ভব ঘরে বা বাড়িতে থাকুন, খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের না হওয়াই ভালো।

করোনাভাইরাস নিয়ে ভয় পাবেন না, আতঙ্কিত হবেন না। ভয়ের পরিবর্তে মানুষ যদি অধিকতর সচেতন থাকে, তাহলে করোনাভাইরাস প্রতিরোধ করা কঠিন কিছু নয়। এই ভাইরাস একজন থেকে আরেকজনের মধ্যে সংক্রমণের সুযোগ যদি না পায়, তাহলে তা ছড়াবে না। আবার দ্রুত সময়ের মধ্যে শনাক্ত করা গেলে ব্যবস্থাপনা কাজ অনেক সহজ হয়ে যায়। নতুন এই করোনাভাইরাসের জন্য এখনো কোনো টিকা বা চিকিৎসা উদ্ভাবন না হলেও আনুষঙ্গিক অন্যান্য চিকিৎসা ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মৃত্যু ঠেকানো সম্ভব।

লেখক : ডাঃ এ বি এম আবদুল্লাহ, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, ইউজিসি অধ্যাপক, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

06/03/2020

নভেল করোনা ভাইরাস আপডেট, ০২/০৩/২০২০।

ভাইরাসের নামঃ SARS-CoV-2
রোগের নামঃ COVID-19

হঠাৎ করে আমরা কেন যেন করোনা ভাইরাস নিয়ে একটু চুপচাপ হয়ে গেছি। এই ভাইরাস আমাদের উপর কখনও আক্রমন করবেনা, এমন একটি ধারনা হয়তো আমাদের আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে অথবা আক্রমন করলেও এটিকে মোকাবিলা করতে আমাদের সক্ষমতা সীমিত জেনে হয়তো আমরা থম মেরে গেছি।

সত্য কথা বলতে কি, ভাইরাসটি ভয়াবহ ভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। গত দশদিনে নতুন ৩৪ টি দেশ যোগ হয়ে আক্রান্ত দেশের সংখ্যা ৭০ তে দাঁড়িয়েছে। উৎপত্তিস্থল চীনের সার্বিক অবস্থার উন্নতি হলেও দক্ষিন কোরিয়া, ইরান ও ইটালীতে এই রোগটির অবস্থা সত্যিই ভয়াবহ। ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে ইটালীর পরে জার্মানীতে খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।ভাইরাসটির প্রাদুর্ভাবের স্থানের পরিবর্তন ও বিস্তৃত হওয়ায় বিশেষজ্ঞরা ভীষনভাবে উদ্বিগ্ন। WHO ইতোমধ্যে সারাবিশ্বে প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার জন্য অনুরোধ করেছে।

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরান। নভেল করোনাভাইরাসের আক্রমন দেশটিতে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। প্রতিদিন বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা ও মৃতের মিছিল। আজ অবধি আক্রান্তের সংখ্যা ১৫০১ জন। উদ্বেগের বিষয় গত একদিনে ৫২৩ জন আক্রান্ত হয়েছে, অথচ চায়নাতে বেড়েছে ২০২ জন। আর এ পর্যন্ত মারা গেছে ৬৬ জন । যদিও বিবিসি সহ অন্যান্য বিশ্বস্ত সূত্র মতে এ সংখ্যা ২০০ এর ও বেশি। মৃতের হারও বেশী ইরানে, ৫.৬%। মৃতের হার কেন এত বেশী? প্রথমত বহু কেইস সনাক্ত হয়নি। চীনে একটা নির্দিষ্ট জায়গায় রোগটির বিস্তৃতি ঘটায় রোগ সনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে সহজে। কিন্তু ইরানে রোগীরা বিভিন্ন সোর্স থেকে ভাইরাসটি দ্বারা আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়েছে। তাই শুধুমাত্র যারা সনাক্ত হয়েছে তাদের সংস্পর্শে আসা এবং মুমুর্ষূ রোগীদের সাথে যারা ছিল তাদেরই মুলত ডায়াগনোসিস হয়েছে। দ্বিতীয়ত, চীন যেভাবে প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করে নিখুঁতভাবে রোগটি নিয়ন্ত্রনের চেষ্টা করেছে, আইসিইউর যথেষ্ট সাপোর্ট দিতে পেরেছে, ইরান তাতে ব্যর্থ হয়েছে। ইরানের পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যের বহু দেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমন ছড়িয়ে পড়েছে। এসব দেশের আক্রান্ত রোগীর ইরান ভ্রমনের ইতিহাস আছে। বাংলাদেশের বহু লোক মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে চাকুরীরত থাকায় তারা করোনা ঝুঁকিতে আছেন পূর্ণমাত্রায়।

নভেল করোনা ভাইরাস সম্বন্ধে অনেকেই বলছেন, যেসব দেশের তাপমাত্রা বেশী, সেসব দেশে এর সংক্রমন হবেনা। বাংলাদেশে যেহেতু গরম পড়ে গেছে, বাংলাদেশ ঝুঁকিমুক্ত। সারাবিশ্বের বিজ্ঞানীরা বলছেন, এখন পর্যন্ত ভাইরাসটির প্রকৃতি অজানা। সকলের অবগতির জন্যে বলছি, সিঙ্গাপুরে তাপমাত্রা ৩৩ ℃ এবং এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ১০৬ জন।

সাধারণত কোন ভাইরাস দিয়ে সংক্রমন হলে, রোগী ওই রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রাপ্ত হন। অর্থাৎ একই ভাইরাস দ্বিতীয়বার আক্রমন করলেও তা প্রতিহত হয়। কিন্তু নভেল করোনা ভাইরাসের ক্ষেত্রে ভিন্নরকম ঘটনা ঘটছে৷ চীনের ১৪% মানুষ দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হয়েছে। এটি প্রমান করে ভাইরাসটির মিউটেশনের হার অনেক বেশী। ফলে খুব দ্রুত এটি চেহারা পরিবর্তন করে নিজ এন্টিবডির কাছেই অজানা হয়ে যায়। ফলে নভেল করোনা ভাইরাস থেকে সুস্থ রোগীর রক্তরস পরিসঞ্চালনের মাধ্যমে আক্রান্ত রোগীর যে চিকিৎসাপদ্ধতি চীন আবিষ্কার করে তা ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে অর্থহীন মনে হয়।

আমরা কি করছি?
রাস্তায় বের হলেই দেখি বহু লোক N95 বা সার্জিক্যাল মাস্ক পড়ে ঘুরে বেরাচ্ছে। N95 মাস্ক ৯৫% পর্যন্ত বায়ুবাহিত জীবানুকে ফিল্টার করতে পারে। খুব আঁটোসাঁটোভাবে মুখ ও নাককে ঢেকে রাখে বলে এটি একেবারেই আরামদায়ক নয়। তাছাড়া এটি পরার আগে ফিট টেস্ট করে নিতে হয়। মানুষদের দেখি সাইজের চেয়ে বড় মাস্ক পরে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এটা পরা আর না পরা একই কথা। আর এই মাস্ক ৮ ঘন্টার বেশী ব্যবহার করাও যায়না৷ নভেল করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে অনেকেই মাস্কের এত গুরুত্ব দেয়ায় দামও আকাশ চুম্বী হয়ে গেছে। মাস্কের যেহেতু জীবানু ধ্বংসে কোন ভূমিকা নেই, মুখ নাক থেকে নিঃসৃত ভাইরাস এর গায়ে আটকে থাকে ও সেখানে ভাইরাসটি কয়েকদিন থেকে কয়েক সপ্তাহ বেঁচে থাকতে পারে। মোটকথা, মাস্ক নভেল করোনা ভাইরাসের বিস্তৃতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। মাস্ক মূলত যাদের হাঁচি কাশি আছে তারা পরবেন অন্যকে বাঁচানোর জন্য

আরেকটা কথা, করোনা ভাইরাস respiratory droplet এর মাধ্যমে ছড়ায়, যার সাইজ ৫ মাইক্রনের বেশী হওয়ায় বাতাসে ভাসতে পারেনা। টেবিল, চেয়ার, দরজার হাতল, লিফটের ভেতরের হাতল, সিঁড়ির হাতল , ল্যাপটপ, মোবাইল, যে বস্তু আমরা প্রতিনিয়ত স্পর্শ করি তাতে এই ভাইরাস থাকার আশংকা রয়েছে।

তাই WHO মাস্ক পরার চেয়েও হাত ধোয়ার উপর গুরুত্ব দিয়েছে বেশী।

আসুন,
১. নিয়মিত সাবান দিয়ে হাত ধুই।
২.ব্যাগে হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখি।
৩. নিজেদের মধ্যে ৩ ফুট দূরত্ব বজায় রাখি ( respiratory droplet ৩ ফুটের ভেতরে ছড়ায়)
৪. করমর্দন বা কোলাকুলি পরিহার করি
৫. কাশি শিষ্ঠাচার নিজে মেনে চলি ও সন্তানকে শেখাই।
৬. আপনি যদি ডাক্তার হন, কিছু সার্জিকাল মাস্ক সাথে রাখুন। রোগীর কাশি থাকলে তাকে মাস্ক পড়তে বলুন।যেকোন রোগী দেখার পর সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলুন।

সিঙ্গাপুরে নভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্ত যে রোগী নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে আছেন, তার অবস্থার উন্নতি হয়নি। আল্লাহ তাকে দ্রুত সুস্থ করে দিন।

মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে রক্ষা করুন, আমীন।

কার্টেসিঃ
ডা. নুসরাত সুলতানা
সহকারী অধ্যাপক
ভাইরোলজি বিভাগ
ঢাকা মেডিকেল কলেজ
ডিএমসি, কে ৫১

05/08/2019

হেপাটাইটিস বি নিয়ে আমাদের ভিতরে একটা অজানা আতঙ্ক কাজ করে। আতঙ্কিত না হয়ে জানতে হবে।

ধরেন আপনার জন্ডিস হল বি ভাইরাস দিয়ে। ৯০-৯৫ শতাংশ চান্স থাকে পুরাপুরি ভালো হয়ে যাবেন। বাকি ৫-১০ শতাংশ চান্স থাকে বি ভাইরাস আপনার লিভারে স্থায়ী ভাবে বাসা বাঁধার। ৬ মাস পরেও যদি আপনার HBsAg Positive থাকে থলে ধরে নিতে হবে সে স্থায়ী ভাবে বাসা বেঁধে ফেলেছে। HBsAg Positive হওয়া মানে এই না যে আপনি রোগে আক্রান্ত। এই HBsAg Positive টা Negative হওয়ার সম্ভাবনা খুব ক্ষীণ, নেই বললেই চলে। আর HBsAg Positive কে Negative করার কোন ঔষধ ও নেই।

তাহলে কি করনীয়? স্থায়ী ভাবে বাসা বেঁধে ফেলা এই বি ভাইরাস আপনার লিভারে দুটো অবস্থায় থাকতে পারে –
১. সে ঘুমন্ত অবস্থায় থাকতে পারে যা আপনার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ঐ অবস্থায় থাকতে পারে। সোজা ভাষায় কোন ক্ষতি করে না, আপনার কোন চিকিৎসার ও প্রয়োজন ও নেই।
২. সে আপনার লিভারে এক্টিভ অবস্থায় থাকতে পারে এবং ক্ষতি করতেও পারে। এক্ষেত্রে আপনার চিকিৎসার প্রয়োজন আছে।

১ নাম্বার অবস্থা –
বি ভাইরাস আপনার লিভারে ঘুমন্ত অবস্থায় আছে কোন ক্ষতি করছে না আর আপনার চিকিৎসারও প্রয়োজন নেই তবে জীবনের যে কোন পর্যায়ে সে এক্টিভ হতেও পারে। তাই আপনাকে প্রতি ৬ মাস অন্তর একবার ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে বি ভাইরাসের অবস্থান জানার জন্য। আপনি স্বাভাবিক জীবন জাপন করতে পারবেন, ঘরের তৈরি সব ধরনের খাবার খেতে পারবেন। বাইরের খাবার একদম খাওয়া যাবে না। আপনার সাথে যারা থাকে (বাবা-মা-স্ত্রী-সন্তান-বন্ধু-রুমমেট ইত্যাদি) তাদের সবাইকে HBsAg(ELISA) টেস্ট করে যাদের নেগেটিভ আসবে তাদের টিকা দিয়ে দিতে হবে। যাদের HBsAg পজিটিভ তাদের টিকা দিলে কোন লাভ হয় না।

২ নাম্বার অবস্থা –
আপনার লিভারে বি ভাইরাস এক্টিভ। আপনার চিকিৎসার প্রয়োজন থাকতে পারে। দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন, তার পরামর্শ মত চলেন আর নিয়মিত ওষুধ খান।

বি ভাইরাসের টিকা –
সরকারী ভাবে বাচ্ছাদের যে টিকা দেওয়া হয় তাতে বি ভাইরাসের টিকা ২০০৩ সাল থেকে ইপিআই শিডিউলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যাদের টিকা দেওয়া নেই তারা ধ্রুত টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করেন।

পরীক্ষা নিরিক্ষা (ল্যাব টেস্ট) –
ল্যাব টেস্টগুলো যথেস্ট ব্যয়বহুল। যাদের HBsAg Positive তাদের বি ভাইরাসের অবস্থা জানার জন্য ৬ মাস অন্তর টেস্ট করতে হয়, মূলত HBeAg, SGPT, HBV DNA (PCR)।

শুধু HBV DNA(PCR) – {এই টেস্টটা নিয়ম অনুযায়ী ৬ মাস পর পর করতে হয় কিন্তু ব্যয়বহুল বিধায় বাংলাদেশে আমরা ১ বছর পর পর করি} এই টেস্টের খরচ ৮০০০ থেকে হসপিটাল ভেদে ২০০০০ টাকা পর্যন্ত। তবে বারডেম হাসপাতালে ৫০০০ আর বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদালয়ে এর খরচ ৪০০০ টাকা।

বি ভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। টিকা নেন, সাবধান থাকেন সুস্থ থাকুন।

Courtsy: Dr.Kamruzzaman

যেকোন প্রয়োজনেঃ 01832260998; 01757344399
31/07/2019

যেকোন প্রয়োজনেঃ 01832260998; 01757344399

27/07/2019

নোটিশ
Health Care Diagnostic Center এই পেইজটি এখন থেকে Health Care Hospital নামে চলবে। হেলথ কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার খুব দ্রুতই হসপিটাল এর কার্যক্রম শুরু করবে।ধন্যবাদ।

প্রতি শুক্রবার সকাল ৬ টা- দুপুর ১ টা পর্যন্ত।বিস্তারিত জানতে ফোন করুন : 01832-260998; 01757-344399
25/06/2019

প্রতি শুক্রবার সকাল ৬ টা- দুপুর ১ টা পর্যন্ত।

বিস্তারিত জানতে ফোন করুন : 01832-260998; 01757-344399

প্রতি শনি থেকে বুধবার, সকাল ৯ টা- রাত ৮ টা পর্যন্ত।ফোন করুন: 01832-260998; 01757-344399
22/06/2019

প্রতি শনি থেকে বুধবার, সকাল ৯ টা- রাত ৮ টা পর্যন্ত।
ফোন করুন: 01832-260998; 01757-344399

সুখবর! সুখবর!ডাঃ এম এ তাহের এই সপ্তাহ পুরো চেম্বার করবেন।আগামিকাল ৯/০৬/১৯ থেকে ১৪/০৬/১৯ শুক্রবার পর্যন্ত প্রতিদিন রোগি দ...
08/06/2019

সুখবর! সুখবর!

ডাঃ এম এ তাহের এই সপ্তাহ পুরো চেম্বার করবেন।
আগামিকাল ৯/০৬/১৯ থেকে ১৪/০৬/১৯ শুক্রবার পর্যন্ত প্রতিদিন রোগি দেখবেন সকাল ৯ টা- সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত।
সিরিয়ালের জন্য: 01832-260998; 01757-344399

Address

Chowmuhani
Noakhali Sadar Upazila
3821

Opening Hours

Monday 08:00 - 20:00
Tuesday 08:00 - 20:00
Wednesday 08:00 - 20:00
Thursday 08:00 - 20:00
Friday 06:00 - 20:00
Saturday 08:00 - 20:00
Sunday 08:00 - 20:00

Telephone

01832260998

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Health Care Hospital posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Health Care Hospital:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category