Doctor Raian

Doctor Raian ডাক্তারি সেবা নেওয়ার জন্য আমার সাথে যোগাযোগ করুন

09/10/2023
13/08/2023

হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যু দিবস আমাদের জাতির জীবনের একটি কালো অধ্যায়। এই জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে নওগাঁ সদরে ইসলামী ব্যাংক কমিউনিটি হাসপাতাল কর্তৃক আয়োজিত ফ্রি হেলথ ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছে আগামী ১৫ই আগস্ট সকাল ৯টা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত। এই মহান নেতার মৃত্যু দিবসে আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টাকে সহায়তা করার জন্য সকল নওগাঁ বাসিকে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩।

Thanks to BEDO for arranging free health camp.
27/07/2023

Thanks to BEDO for arranging free health camp.

29/06/2023

আসসালামু আলাইকুম, ঈদ মোবারক
সবাইকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা ❤️❤️❤️❤️
যেভাবেই থাকুন যেমনি থাকুন সুস্থ থাকুন, আর অবশ্যই নিয়ম মেনে খাওয়া-দাওয়া করুন 😝😝😝😝😝😝😝😝

11/06/2023

ধন্যবাদ বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বি এম এ) কে,নওগাঁ শহরে এত সুন্দর একটা প্রোগ্রামের অ্যারেঞ্জ করার জন্য। সাথে অবশ্যই ধন্যবাদ জানাচ্ছি নওগাঁ শহরের সুনামধন্য ডাক্তারগনদের,স্যারদের মূল্যবান বক্তব্য অবশ্যই আমার জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে পরিণত করেছে। আপনাদেরকে ও অনেক ধন্যবাদ।

হাঁপানি একটি দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসযন্ত্রের অবস্থা যা শ্বাসনালীতে প্রদাহ এবং সংকীর্ণতা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়, যার ফলে শ্বাস...
08/05/2023

হাঁপানি একটি দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসযন্ত্রের অবস্থা যা শ্বাসনালীতে প্রদাহ এবং সংকীর্ণতা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়, যার ফলে শ্বাস নিতে অসুবিধা হয়। এটি বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ মানুষকে প্রভাবিত করে এবং এটি একটি গুরুতর এবং কখনও কখনও জীবন-হুমকির অবস্থা হতে পারে।

হাঁপানির উপসর্গের মধ্যে রয়েছে শ্বাসকষ্ট, কাশি, বুক ধড়ফড় করা এবং শ্বাসকষ্ট। এই উপসর্গগুলি অ্যালার্জেন, ব্যায়াম, ঠান্ডা বাতাস, মানসিক চাপ বা শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের মতো বিভিন্ন কারণের দ্বারা উদ্ভূত হতে পারে।

হাঁপানির চিকিৎসায় সাধারণত লক্ষণগুলি পরিচালনা করতে এবং শ্বাসনালীতে প্রদাহ কমাতে ইনহেলার এবং অন্যান্য ওষুধের ব্যবহার জড়িত থাকে। হাঁপানিতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য তাদের লক্ষণগুলিকে আরও খারাপ করতে পারে এমন ট্রিগারগুলি সনাক্ত করা এবং এড়িয়ে চলাও গুরুত্বপূর্ণ।

যদিও হাঁপানি নিরাময় করা যায় না, সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে, হাঁপানিতে আক্রান্ত বেশিরভাগ লোকেরা সক্রিয় এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করতে সক্ষম হয়। হাঁপানিতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য তাদের স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করা একটি ব্যক্তিগতকৃত চিকিত্সা পরিকল্পনা তৈরি করা এবং তাদের লক্ষণগুলি নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা গুরুত্বপূর্ণ।

30/04/2023

সিপিআর, বা কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন হল জীবন রক্ষাকারী পদক্ষেপগুলির একটি সিরিজ যা রক্ত ​​​​প্রবাহ এবং শ্বাস-প্রশ্বাস বজায় রাখার জন্য সঞ্চালিত হয় যে ব্যক্তি কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের সম্মুখীন হয় বা শ্বাস বন্ধ করে দেয়। সিপিআর সিস্টেমে নিম্নলিখিত উপাদানগুলি জড়িত:

প্রাথমিক স্বীকৃতি: কেউ প্রতিক্রিয়াশীল বা শ্বাস নিচ্ছে না তা সনাক্ত করার পরে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব CPR শুরু করা উচিত। কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট পরিস্থিতিতে সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ, এবং অবিলম্বে CPR শুরু করা বেঁচে থাকার সম্ভাবনাকে উন্নত করতে পারে।

সাহায্যের জন্য কল করুন: যত তাড়াতাড়ি আপনি বুঝতে পারেন যে কেউ কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে আছে বা শ্বাস বন্ধ হয়ে গেছে, জরুরি চিকিৎসা পরিষেবার (EMS) জন্য কল করুন এবং তাদের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন। আপনি একা থাকলে, EMS কল করার আগে দুই মিনিটের জন্য CPR সঞ্চালন করুন।

বুকের সংকোচন: বুকের সংকোচনগুলি সিপিআরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলিতে রক্ত ​​পাম্প করার জন্য হাতের গোড়ালি দিয়ে বুকের মাঝখানে শক্ত এবং দ্রুত ধাক্কা দেওয়া জড়িত। বুকের কম্প্রেশনের আদর্শ হার হল প্রতি মিনিটে 100-120 কম্প্রেশন।

রেসকিউ শ্বাস: ফুসফুস এবং মস্তিষ্কে অক্সিজেন প্রবাহ বজায় রাখতে রেসকিউ শ্বাস ব্যবহার করা হয়। 30 টি সংকোচনের পরে, আপনার মুখ দিয়ে ব্যক্তির নাক এবং মুখ ঢেকে এবং তাদের ফুসফুসে শ্বাস নেওয়ার মাধ্যমে দুটি উদ্ধার শ্বাস দেওয়া উচিত।

ডিফিব্রিলেশন: একটি ডিফিব্রিলেটর হৃৎপিণ্ডের স্বাভাবিক ছন্দ পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করার জন্য একটি বৈদ্যুতিক শক প্রদান করতে ব্যবহৃত হয়। অটোমেটেড এক্সটার্নাল ডিফিব্রিলেটর (AEDs) অনেক পাবলিক জায়গায় পাওয়া যায় এবং ব্যবহার করা সহজ।

ক্রমাগত পর্যবেক্ষণ: CPR শুরু করার পরে, ব্যক্তির প্রতিক্রিয়া নিরীক্ষণ করা এবং সেই অনুযায়ী CPR সামঞ্জস্য করা অপরিহার্য। EMS কর্মীরা না আসা পর্যন্ত CPR করা চালিয়ে যান, অথবা ব্যক্তি নিজে থেকে শ্বাস নিতে শুরু করেন।

এটি লক্ষ করা গুরুত্বপূর্ণ যে সিপিআর একটি জীবন রক্ষাকারী পদ্ধতি যা শুধুমাত্র প্রশিক্ষিত ব্যক্তিদের দ্বারা করা উচিত যারা এটি করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। CPR করার সময় আপনার নিরাপত্তা এবং অন্যদের নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিতে মনে রাখবেন।

03/04/2023

👉শুধুমাত্র প্রবাসী ভাইদের জন্য আমার এই উদ্যোগ👈
আসসালামু আলাইকুম।
আমি ডা: মোঃ নোমান রাইয়ান। এমবিবিএস শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ঢাকা, সাবেক মেডিকেল অফিসার ইবনে সিনা হাসপাতাল, ঢাকা মেট্রো রেল ফিল্ড হসপিটাল, ইমারজেন্সি মেডিকেল অফিসার ঢাকা কেয়ার হসপিটাল। বিএমডিসি রেজিস্ট্রেশন নাম্বার A-110071.
প্রবাসী ভাইবোনদের নামমাত্র মূল্যে ভিডিও কনসাল্টেশন এর মাধ্যমে স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করে থাকি। আপনারা যে কোন স্বাস্থ্যসেবা পরামর্শ সরাসরি ভিডিও কিংবা অডিও কলের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন । যে কোন ইমারজেন্সি স্বাস্থ্য সেবা প্রদানের জন্য আমি সর্বদা প্রস্তুত আছি। সম্পূর্ণ প্রেসক্রিপশন সহ আপনারা যে দেশে বসবাস করেন সে দেশে যেন আপনারা সহজে ওষুধটি কিনতে পারেন সেজন্য ড্রাগের জেনেরিক নেম সহ আপনাদেরকে দেয়া হবে।

“আপনার স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল হোন”নিয়মিত কালোজিরা খেলে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, একজিমা, এলার্জি ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণে থা...
26/03/2023

“আপনার স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল হোন”

নিয়মিত কালোজিরা খেলে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, একজিমা, এলার্জি ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণে থাকে।

কালোজিরায় ভিটামিন, স্ফটিকল নাইজেলোন, অ্যামিনো অ্যাসিড, স্যাপোনিন, ক্রুড ফাইবার, প্রোটিন, ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো লিনোলেনিক, ওলিক অ্যাসিড, উদ্বায়ী তেল, আয়রন, সোডিয়াম, পটাসিয়াম ও ক্যালসিয়াম রয়েছে।

জেনে নিন কালোজিরার কিছু উপকারিতা:

১. ডায়াবেটিস সবচেয়ে বিপজ্জনক রোগ হিসেবে পরিণত হয়েছে। কালোজিরার তেল ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে। প্রতিদিন সকালে এক কাপ চায়ের সঙ্গে আধা চা চামচ তেল মিশিয়ে পান করুন।

২. ডায়েটের জন্য কালোজিরা দারুণ কাজ করে। রুটি ও তরকারিতে ব্যবহার করতে পারেন। অনেকেই মধু ও পানির সঙ্গে মিশিয়ে খেয়ে থাকেন। কালোজিরা ওটমিল ও টক দইয়ের সঙ্গে যুক্ত করে খেলে বেশ উপকার পাবেন।

৩. লেবুর রস ও কালোজিরা তেল একসঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করলে ত্বকের অনেক সমস্যার সমাধান পেতে পারেন। লেবুর রস ও কালোজিরার তেল মিশিয়ে দিনে দু’বার মুখে লাগান। ত্বকে ব্রণ ও দাগ অদৃশ্য হয়ে যাবে।

৪. কালোজিরা তেল মাথাব্যথার জন্য একটি পুরানো ঘরোয়া প্রতিকার হিসেবে বলা হয়। এটি মাথার ত্বকের ম্যাসাজ করুন।

৫. সরিষার তেলের সঙ্গে কালোজিরা তেল গরম করে হাঁটু বা অন্যান্য জয়েন্টগুলোতে ম্যাসাজ করতে পারেন। এটি জয়েন্টের ব্যথা থেকেও মুক্তি পেতে সহায়তা করবে।

★★অভিজ্ঞ ডাক্তার দ্বারা নিয়মিত সেবা পেতে চাইলে পেইজে ইনবক্সে করুন। আমরা আপনাদের সেবা দিতে সদা প্রস্তুত★★

💯আসুন আমরা আজ আমাদের উঠানের গাছ তুলসী সম্পর্কে জেনে নিই🍃💫💥💥🍃তুলসী পাতার গুণাগুণ হয়তো বলে শেষ করা যাবে না। বিশেষজ্ঞদের মত...
25/03/2023

💯আসুন আমরা আজ আমাদের উঠানের গাছ তুলসী সম্পর্কে জেনে নিই🍃💫
💥💥🍃তুলসী পাতার গুণাগুণ হয়তো বলে শেষ করা যাবে না। বিশেষজ্ঞদের মতে, সুস্থ থাকতে প্রতিদিন একটি করে তুলসী পাতা চিবিয়ে খান। বাসার বারান্দায় যেখানে আলো–বাতাস চলাচল করে, সেখানে লাগিয়ে রাখতে পারেন উপকারী তুলসীগাছ🍃🍃💫💫💫💫

🍃শিশু থেকে শুরু করে যেকোনো বয়সের মানুষের ঠান্ডা, সর্দি-কাশির ক্ষেত্রে তুলসী পাতা মহৌষধ। বাচ্চার সর্দি-কাশি থাকলে আধা চা–চামচ মধুর সঙ্গে তুলসী পাতার রস মিশিয়ে খাওয়ালে কাশি কমে যাবে। বুকে কফ বসে গেলে সকালবেলা এক গ্লাস পানিতে তুলসী পাতা, আদা ও চা পাতা ভালো করে ফুটিয়ে তাতে মধু ও লেবু মিশিয়ে পান করুন, আরাম পাবেন। এ ছাড়া মাথাব্যথা কমাতে তুলসীর চা অনেক কার্যকরী। তুলসী পাতা ফুটিয়ে গড়গড়া করলে গলাব্যথায় আরাম পাওয়া যা💥🍃

🍃বেশির ভাগ দেশে তুলসীকে মানসিক চাপমুক্ত করার একটি অসাধারণ ঔষধি হিসেবে ধরা হয়। তুলসীর ভিটামিন সি, অ্যান্টি-ইনফ্লেমটরি ও অন্যান্য অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে। এ উপাদানগুলো নার্ভকে শান্ত করে শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। তুলসী শরীরে কর্টিসোলের মাত্রা কমিয়ে আনতে পারে। এ ছাড়া অতিরিক্ত উত্তেজনা ও চাপ থেকে মুক্তি দেয়😊

🍃তুলসী পাতা রক্তের সুগারের মাত্রা ও কোলেস্টেরল দুটোই কমাতে সাহায্য করে, যার ফলে খুব সহজেই আপনি ওজন বৃদ্ধির হাত থেকে মুক্তি পেতে পারেন🍃

💯ক্যানসার প্রতিরোধ করতে তুলসী পাতা খুবই উপকারী। তুলসী পাতায় রয়েছে রেডিওপ্রটেকটিভ উপাদান, যা টিউমারের কোষ গুলাকে মেরে ফেলে💯

💣ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধ করতেও তুলসী পাতা খুব কার্যকরী💣

💫তুলসী পাতা হার্টের রোগীদের জন্য অনেক উপকারী। কেননা হার্টের রোগ জন্ম দেয় হাইপারটেনশন, উচ্চ রক্তচাপ বা কোলেস্টরলের। তুলসী পাতার দ্বারা রক্তের জমাট বাঁধার সমস্যা দূর করা যায় ও হার্ট অ্যাটাক রোধ করা যায়। হার্টের অন্যান্য সমস্যাও সহজে রোধ করতে পারে তুলসী পাতা💫

👁️‍🗨️কিন্তু জানলে অবাক হবেন, ভুলভাবে বা অতিরিক্ত মাত্রায় তুলসীর সেবন একজন ব্যক্তির সন্তান উৎপাদনের ক্ষমতাকে প্রভাবিত করতে পারে👁️‍🗨️

💥আমরা আপনাদের কাছে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন বিষয় তুলে ধরার চেষ্টা করি।আশা করি আর্টিকেল গুলা পড়ার মাধ্যমে আপনার নতুন নতুন অনেক বিষয় সম্পর্কে অবগত হতে পারবেন💥
ধন্যবাদ🙏

🍂লবঙ্গ মসলা হিসেবে সকলের পরিচিত। লবঙ্গের বৈজ্ঞানিক নাম সিজিজিওমোরোমেটাম। লবঙ্গ গাছের ফুলের কুড়িকে শুকিয়ে তৈরি করা হয়।...
25/03/2023

🍂লবঙ্গ মসলা হিসেবে সকলের পরিচিত। লবঙ্গের বৈজ্ঞানিক নাম সিজিজিওমোরোমেটাম। লবঙ্গ গাছের ফুলের কুড়িকে শুকিয়ে তৈরি করা হয়। লবঙ্গকে লং বলেও ডাকা হয়। লবঙ্গের সুগন্ধের মূল কারণ ‘ইউজেনল’ নামের যৌগ। এটি লবঙ্গ থেকে প্রাপ্ত তেলের মূল উপাদান, এবং এই তেলের প্রায় ৭২-৯০% অংশ জুড়ে ইউজেনল বিদ্যমান। এই যৌগটির জীবাণুনাশক এবং বেদনা নাশক গুণ রয়েছে🍂

🍂লবঙ্গের তেলের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো অ্যাসিটাইল ইউজেনল, বেটা-ক্যারোফাইলিন, ভ্যানিলিন, ক্র্যাটেগলিকঅ্যাসিড, ট্যানিন, গ্যালোট্যানিক অ্যাসিড, মিথাইল স্যালিসাইলেট, ফ্ল্যাভানয়েড, ইউজেনিন, র্যা ম্নেটিন, ইউজেনটিন, ট্রি-টেরপেনয়েড, ক্লিনোলিক অ্যাসিড, স্টিগ্মাস্টেরল, সেস্কুইটার্পিন🍂

🍂১০০ গ্রাম লবঙ্গে ৬৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ৬ গ্রাম প্রোটিন, ১৩ গ্রাম টোটাললিপিড, ২ গ্রাম সুগার, ২৭৪ কিলো-ক্যালোরি শক্তি ও ৩৩ গ্রাম ডায়েটারিফাইবার থাকে🍂

🍃খনিজের মধ্যে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, জিঙ্ক –কমবেশি সবই আছে। আর ভিটামিনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য বি-৬, বি-১২, সি, এ, ই, ডি, কে, থায়ামিন, রাইবোফ্লাভিন, নিয়াসিন, ফোলেট রয়েছে। এই সব যৌগের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য আছে🍃

🍂লবঙ্গের গুণাগুণ শুধু রান্নাতেই নয়, তার বাইরেও আছে। সুস্বাস্থ্যে জন্য লবঙ্গ নানা ভাবে আমাদের উপকারে আসে। গবেষণায় বারবার প্রমাণিত, রোগ নিরাময়ে লবঙ্গের যথেষ্ট কার্যকারিতা রয়েছে🍂

🍂লবঙ্গে ম্যাঙ্গানিজ থাকায় মস্তিষ্কের বিভিন্ন কাজকর্ম সুষ্ঠু রাখতে ও হাড় শক্ত করতে এই উপাদান খুব জরুরি। ম্যাঙ্গানিজের একটি উৎকৃষ্ট উৎস হল লবঙ্গ। লবঙ্গে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে, যা ফ্রি র্যাডিকলস কমাতে সাহায্য করে। লবঙ্গের একটি উপাদান হল ইউজেনল, যা প্রাকৃতিক অ্যান্টি- অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে🍂

🍂প্রত্যেক দিন ব্যক্তির রাতে ঘুমানোর আগে ১টি লবঙ্গ ও ১ গ্লাস গরম পানি পান করলে বিভিন্ন ধরনের রোগের থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে সহজেই। লবঙ্গ হজম প্রক্রিয়া উন্নত করতে সাহায্য করে। যেমন- গ্যাস, বমিভাব এবং বদহজমের মতো অনেক সমস্যায় লবঙ্গ খুব উপকারী। এছাড়াও লবঙ্গ প্রতিদিন খেলে গলায় সংক্রমণ হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়। বুকের জমে থাকা কফ বের হয়ে যায়। হজম, পিত্তবিনাশকারী, হাঁপানি, জ্বর, বদহজম, কলেরা, মাথাব্যথা, হাঁচি এবং কাশির মতো রোগেও এটি বিশেষ উপকারী🍂
🏵️🏵️🏵️
🍂ক্যানসার প্রতিরোধ করে লবঙ্গ। বিশেষ করে ব্রেস্ট ক্যানসার, ওভারিয়ান ক্যানসার প্রতিরোধ করে থাকে🍂

★নিয়মিত কাঁচা রসুন সেবন করুন★নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন★১। কাঁচা রসুন রক্তচাপ কমায়। প্রতিদিন চার কোয়া করে কাঁচা রসুন খেলে এটি...
25/03/2023

★নিয়মিত কাঁচা রসুন সেবন করুন★নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন★

১। কাঁচা রসুন রক্তচাপ কমায়। প্রতিদিন চার কোয়া করে কাঁচা রসুন খেলে এটি রক্তচাপ কমানোর ক্ষেত্রে ওষুধের সঙ্গেও পাল্লা দিতে পারে।

২। টোটাল এবং এলডিএল কোলেস্টেরল প্রায় ১০-১৫ শতাংশ কমে যায় কাঁচা রসুন খেলে। তবে উপকারী কোলেস্টেরল বা এইচডিএল বাড়াতে ও ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতে এর কোনো ভূমিকা নেই।

৩। বিপাকীয় ক্রিয়া ও পরিবেশ দূষণের ফলে যে ফ্রি র‌্যাডিক্যালস তৈরি হয় তা হার্ট তথা সমস্ত শরীরের জন্য ক্ষতিকর। কাঁচা রসুনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সেই ক্ষতি খুব ভালোভাবে ঠেকাতে পারে।

৪। যে সমস্ত হৃদরোগে আক্রান্ত রোগী নিয়মিত কাঁচা রসুন খান, তারা অনেক বেশি অ্যাকটিভ থাকেন।

৫। অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের মাত্রাও বেশি থাকে কাঁচা রসুনে। ফলে অ্যালঝাইমার ও ডিমেনসিয়ার প্রকোপ কমে। সংক্রমণজনিত অসুখ-বিসুখ কম হয়। বাড়ে আয়ু।

★★অভিজ্ঞ ডাক্তার দ্বারা নিয়মিত সেবা পেতে চাইলে পেইজে ইনবক্সে করুন। আমরা আপনাদের সেবা দিতে সদা প্রস্তুত★★

★গ্যাস্ট্রিক★প্রতিদিনই জ্যামিতিক হারে বাড়ছে গ্যাস্ট্রিক রোগীর সংখ্যা। ব্যস্ত জীবনযাত্রার যুগে গ্যাস্ট্রিক, পেটের অসুখ এখ...
25/03/2023

★গ্যাস্ট্রিক★
প্রতিদিনই জ্যামিতিক হারে বাড়ছে গ্যাস্ট্রিক রোগীর সংখ্যা। ব্যস্ত জীবনযাত্রার যুগে গ্যাস্ট্রিক, পেটের অসুখ এখন ঘরোয়া রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ছোট-বড় সবাই এখন এই সমস্যার ভুগছেন।বাইরের ভাজাপোড়া, ফাস্টফুড, দাওয়াত, পার্টিতে মসলাযুক্ত অতিরিক্ত খাবার খাওয়া, খালি পেটে থাকার কারণে বেশির ভাগ সময় গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে।

যে বিষয়টি বিশেষভাবে মনে রাখা প্রয়োজন তা হলো কখনোই পেট খালি রাখা যাবে না। এছাড়া ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া নিজের ইচ্ছায় ওষুধ খাওয়া যাবে না।এছাড়া ওষুধ খাওয়াকে সমাধান হিসেবে মেনে নিলে হবে না। নিয়ম মেনে খাবার খাওয়া, পেট খালি না রাখা, ভাজাপোড়া খাওয়া থেকে বিরত থাকাসহ আরও বেশকিছু বিষয় অবশ্যই মেনে চলতে হবে।

গ্যাস্ট্রিক কি?
সাধারণত নাভির ওপরে পেটে ব্যথা হবে। খালি পেটে কিংবা ভোররাতের দিকে ব্যথা তীব্র হয়।গলা-বুক-পেট জ্বলে, টক ঢেঁকুর ওঠে। ঝাল-তেল-মসলাজাতীয় খাবারে ঝামেলা বেশি করে।

আসুন জেনে নেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলে কী করবেন?
*সকালে বাসি পেটে প্রচুর পানি পান করুন:
গ্যাস্ট্রিক দূর করার জন্য প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।যাদের সমস্যা নেই তারাও খেতে পারে। বাসি পেটে পানি খেলে শরীর ভালো থাকে।

*ভাজাপোড়া:
ভাজাপোড়া ঘরে বা বাইরে যাই হোক না কেন। অতিরিক্ত কখনোই খাবেন না। অতিরিক্ত ভাজাপোড়া গ্যাস্ট্রিকের অন্যতম কারণ।ভাজাপোড়া খাবার যে তেলগুলো থাকে বিশেষ করে বাইরের খাবার খাবেন না।

*নিয়ম মেনে খাবার খান:
অনেকে সকালের খাবার দুপুরে, দুপুরের খাবার রাতে খান। এটি গ্যাস্ট্রিকের অন্যতম কারণ। তাই নিয়ম মেনে খাবার খেতে হবে।খাবারে অনিয়ম করা যাবে না। এর ফলে শুধু গ্যাস্ট্রিক না পাইলসও হতে পারে।

*পেট খালি রাখা যাবে না:
খালি পেটে থাকা গ্যাসের অন্যতম সমস্যা। তাই কখনোই খালি পেটে থাকবেন না। এছাড়া অতিরিক্ত খাবার খাওয়া গ্যাসের কারণ হতে পারে।

*ওষুধ:
চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া আমরা অনেকেই ওষুধ খেয়ে থাকি।মনে রাখবেন ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঠিক নয়। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা ওষুধ খাওয়া সমাধান নয়। নিয়ম মানা সবচেয়ে জরুরি।

★নিয়িমিত সেবা পেতে আমাদের পেইজে ইনবক্স করুন★

★অ্যাজমা বা হাঁপানি★অ্যাজমা বা হাঁপানি আসলে শ্বাসনালির অসুখ।যদি কোনো কারণে শ্বাসনালি অতিমাত্রায় সংবেদনশীল হয়ে পড়ে এবং বি...
25/03/2023

★অ্যাজমা বা হাঁপানি★
অ্যাজমা বা হাঁপানি আসলে শ্বাসনালির অসুখ।
যদি কোনো কারণে শ্বাসনালি অতিমাত্রায় সংবেদনশীল হয়ে পড়ে এবং বিভিন্ন ধরনের উত্তেজনায় উদ্দীপ্ত হয়, তখন বাতাস চলাচলের পথে বাধার সৃষ্টি হয়, ফলে শ্বাস নিতে বা ফেলতে কষ্ট হয়।

অ্যাজমা কেন হয় :
* জেনেটিক কারণে যাদের অ্যালার্জি হয়।
* বংশে মা-বাবা, দাদা-দাদি বা অন্য কারো হাঁপানি থাকলে হতে পারে।

কখন বাড়ে :
ঘরবাড়ির ধুলা, ময়লা, মাইটেপোড়া, ফুলের রেণু, পাখির পালক, জীব-জন্তুর পশম, ছত্রাক ইত্যাদি অ্যালার্জিজনিত পদার্থ থেকে হাঁপানি হতে পারে। ফ্রিজের ঠান্ডা পানি, আইসক্রিম বা অন্যান্য ঠান্ডা পদার্থও হতে পারে হাঁপানি।

উপসর্গ :
* শ্বাস নিতে ও ছাড়তে কষ্ট
* বুকের ভেতর বাঁশির মতো সাঁই সাঁই শব্দ
* বুক ভার হয়ে থাকা
* দম বন্ধ ভাব
* ঘনঘন কাশি

চিকিৎসা :
* হাঁপানির হাত থেকে সুস্থ থাকার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো, যে জিনিসে অ্যালার্জি তা যথাসম্ভব এড়িয়ে চলা।
* স্টেরয়েড যেমন লোমেথাসন, বুডিসনহিড, গ্লুটিকাসন ইত্যাদি ওষুধগুলো সব সময় ব্যবহার করতে হয়।
* অ্যাজমা চিকিৎসার এগুলো হচ্ছে মূল ওষুধ। যেমন সালবিউটামল, টারবিউটালিন এগুলো তাড়াতাড়ি শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি দেয়। কিন্তু এগুলো শুধু শ্বাসকষ্ট, কাশি বা বুকে চাপ হলে ব্যবহার করতে হবে।
* শিশু হাঁপানিতে আক্রান্ত হলে তাকে সাধারণত ওষুধ ইনহেলার বা স্প্রের মাধ্যমে দেওয়া হয়। একজন ছোট শিশুর থেকে বিশেষ ধরনের মাস্ক ব্যবহার করা হয়।
* গর্ভাবস্থায় হাঁপানি হলে উচ্চরক্তচাপ, প্রিটাম লেবার, প্রিএকলামাসিয়া এবং শিশুর বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা হতে পারে। তাই মা ও সন্তানের ভালো স্বাস্থ্যের জন্য অ্যাজমা তাড়াতাড়ি সারিয়ে তোলা প্রয়োজন।
* হাঁপানি বেড়ে যাওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে ভাইরাস সংক্রমণ। এক্ষেত্রে হাঁপানি রোগীদের রোগ নিয়ন্ত্রণে না থাকলে করোনা হলে তাতে মারাÍক শ্বাসকষ্ট হতে পারে। এজন্য হাঁপানি রোগীদের নিয়মিত ওষুধ সেবন করে রোগটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
★★★
অভিজ্ঞত ডাক্তারের পরামর্শ পেতে আমাদের পেইজে ইনবক্সে করুন।
ধন্যবাদ❤️

Address

Hospital Road, Rubir Mor
Nowgaon

Telephone

+8801761340607

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Doctor Raian posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Doctor Raian:

Videos

Share

Category