Bengal Homoeopathic Laboratory

Bengal Homoeopathic Laboratory Stay connecte with us, Genuine & Authentic Product are Available Because Health is Matter.

25/08/2025

এমন কোন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না! যার এই সমস্যা নেই। আজকে অল্প সময়ের মধ্যে অসহ্য চুলকানির হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিষয়ে আলোচনা করব।

অসহ্য চুলকানির হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার জন্য সঠিক ঔষধ নির্বাচন করতে রোগীর নির্দিষ্ট উপসর্গ, চুলকানির ধরন, কারণ, এবং শারীরিক-মানসিক অবস্থা বিবেচনা করা জরুরি। হোমিওপ্যাথিতে চিকিৎসা ব্যক্তিগতকৃত হয়, তাই কোনো যোগ্য হোমিওপ্যাথ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। তবে, সাধারণ কিছু হোমিওপ্যাথিক ঔষধ যা চুলকানির ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়, তার একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা নিচে দেওয়া হলো:

/ সালফার
উপসর্গ: ত্বকে তীব্র চুলকানি, বিশেষ করে রাতে বা উষ্ণতায় বাড়ে। ত্বক শুষ্ক, রুক্ষ, এবং লাল হতে পারে। রোগী সাধারণত উষ্ণতা সহ্য করতে পারে না।
ব্যবহার: ত্বকের দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা বা অ্যালার্জির ক্ষেত্রে উপকারী।

Toxicodendron/ রাস টক্স
উপসর্গ: চুলকানির সাথে জ্বালাপোড়া, ছোট ফোসকা বা লাল দাগ। চুলকানি ঠান্ডায় বা স্ক্র্যাচ করলে কমে, কিন্তু উষ্ণতায় বাড়ে।
ব্যবহার- একজিমা, অ্যালার্জি বা বিষাক্ত উদ্ভিদের কারণে চুলকানির জন্য।
Mellifica/ এপিস মেল-
উপসর্গ- ত্বকে ফোলাভাব, লালচে ভাব, এবং জ্বালাপোড়ার সাথে চুলকানি। ঠান্ডা প্রয়োগে আরাম লাগে, কিন্তু উষ্ণতায় অস্বস্তি বাড়ে।
ব্যবহার- পোকার কামড়, হাইভস (উর্টিকেরিয়া), বা অ্যালার্জিক চুলকানির জন্য।

Urens / আর্টিকা ইউরেন্স
উপসর্গ: হাইভস বা অ্যালার্জির কারণে তীব্র চুলকানি, জ্বালাপোড়া, এবং ত্বকে লাল দাগ। খাবার বা পরিবেশগত অ্যালার্জির ক্ষেত্রে উপযোগী।
ব্যবহার- অ্যালার্জি বা ত্বকের জ্বালাপোড়ার জন্য।

Album/ আর্সেনিক এল্বাম-
উপসর্গ: শুষ্ক, খসখসে ত্বকে চুলকানি, বিশেষ করে রাতে বাড়ে। রোগী অস্থির, উদ্বিগ্ন এবং ঠান্ডায় অস্বস্তি বোধ করে।
ব্যবহার- দীর্ঘস্থায়ী ত্বকের সমস্যা বা সোরিয়াসিসের ক্ষেত্রে।

/ গ্রাফাইটিস-
উপসর্গ-ত্বক শুষ্ক, ফাটা, এবং চুলকানির সাথে আঠালো নিঃসরণ। চুলকানি সাধারণত ত্বকের ভাঁজে বা মোটা ত্বকে বেশি হয়।
🌱 ব্যবহার- একজিমা বা দীর্ঘস্থায়ী ত্বকের সমস্যার জন্য।

🌱 সাধারণ পরামর্শ:
ডোজ- #হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সাধারণত 6C, 30C বা 200C পটেন্সিতে ব্যবহৃত হয়। তবে ডোজ এবং পটেন্সি নির্ভর করে রোগীর অবস্থার উপর। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করবেন না।
অ্যালার্জি এড়ানো- চুলকানির কারণ (যেমন খাবার, ধুলো, পশম) চিহ্নিত করে তা এড়িয়ে চলুন।
👉ত্বকের যত্ন- ত্বক পরিষ্কার রাখুন, হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করুন, এবং কৃত্রিম সুগন্ধিযুক্ত সাবান বা লোশন এড়িয়ে চলুন।
👉 ডায়েট: পর্যাপ্ত পানি পান করুন এবং অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী খাবার (যেমন মশলাদার খাবার, প্রক্রিয়াজাত খাবার) কম খান।

🍁 গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ -
- চুলকানি যদি তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী হয়, তবে অবশ্যই একজন যোগ্য হোমিওপ্যাথ ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। তারা রোগীর পূর্ণ ইতিহাস নিয়ে সঠিক ঔষধ নির্বাচন করবেন।
- স্ব-চিকিৎসা এড়িয়ে চলুন, কারণ হোমিওপ্যাথিতে ভুল ঔষধ বা পটেন্সি উপসর্গকে আরও জটিল করতে পারে।
#হোমিওপ্যাথি

01/08/2025



#হোমিওপ্যাথি
চোঁখের ছানি থেকে মুক্তির হোমিও চিকিৎসা ও মেডিসিন :-
কোনিয়ম (Comium) : চোখের ছানি রোগের উৎকৃষ্ট ঔষধ ।চক্ষু খুলিলেই চক্ষু হইতে গরম জল পড়ে ।আলোর দিকে তাকাইতে পারে না ।গরম প্রিয় রোগীর বেলায় ইহা ।অধিক উপকারী ।

সেবন বিধি : শক্তি 30 বা 200 সকাল বিকাল দিনে দিুই মাত্রা ।পুরাতন রোগে আরো উচ্চ শক্তি ।

ন্যাপথালীন (Napthaline) : চোখের ছানি পীড়ায় অস্পষ্ট দৃষ্টিতে ইহা উপকারী ।

সেবন বিধি : শক্তি 3x বা 30 প্রত্যহ দুই মাত্রা ।

সেনেগা (Sengea) ; একটি বস্তু দুইটি দেখে চক্ষুর সম্মুখে অগ্নি কনার মত দেখা যায় ।ছানি রোগে চক্ষুতে অল্প যন্ত্রনা করা ফলে নানা প্রকার উপসর্গে এই ঔষধ উপকারী ।

সেবন বিধি : শক্তি 30 বা 200 দিনে দুই মাত্রা ।

সিপিয়া (Sepia) : নাতিশীতোষ্ণ প্রিয় উদাসীন ক্রন্দশীলা জরায়ু পীড়া প্রন্থ রোগীদের চোখের পাতায় ছোট ছোট কুস্ফুরী ।চক্ষু হইতে জল পড়ে ।চোখে ছানি ঝপসা দেখে ।চোখের ভিতরে চক্ষুতে অস্ত্র করার ফলে নানা প্রকার উপসর্গে এই ঔষধ ।কাযকারী ।

সেবন বিধি : শক্তি 30 বা 200 সকাল বিকাল দিনে দুই মাত্রা ।পুরাতন রোগে 1m,10m বা আরো উচ্চ শক্তি ।

সিনেরেরিয়া (Ceneraria) : ছানি রোগে ইহা একটি ইহা একটি উত্তম ঔষধ ।বৃদ্ধ বয়সে ছানি রোগে এই ঔষধ ব্যবহারে করিয়া বহু রোগী আরোগ্য হইয়াছে সিনেরিরেয়া Q এক ভাগ নয় ভাগ ডিস্টিল ওয়অটারের সাথে মিশ্রিত করিয়া ২/৩ ফোটা প্রত্যহ দিনে তিন বার চক্ষুতে বাহ্যিক ব্যবহারে কালীন লক্ষন অনুযায়ী কোন ধৈয় সহকারে কয়েক মাস ক্রমাগত সেবন করিলে উপকার পাওয়া যায় ।

ইউফবিয়াম (Euphorbium) : চক্ষের মতিয়া বিন্দু রোগে অথাৎ চক্ষুর মনি সাদা হইয়া গেলে এই ঔষধ উত্তম উপকারী ।রোগের প্রথম বস্থায় অল্প আলোতে কিছু দিতে পায় ।

সেবন বিধি : শক্তি 6 বা 200 দিনে দুই মাত্রা কিছু অধিক দিন সেবন করিতে হয় ।

কোলোস্টেরিনাম (Cholosterinum) : এই ঔষধটির ওচক্ষুর মনির ভিতর সাদা হইয়া গেলে কিছু অধিক দিন সেবন করিলে এই দূরারোগ্য পীড়া আরোগ্য হয় ।

সেবন বিধি : শক্তি 3x বা 6x এক বা দুই গ্রেন মাত্রা দিনে তিন বার ।

কষ্টিকাম (Causticum) : শীত কাতরে রোগী চক্ষুতে ছানি পড়ার প্রথমবস্থায় যখন ঝপসা দেখা আরম্ব করে তখন বারে চোখ রগড়ায় ।ইত্যাদি লক্ষনে ইহা কিছুদিন সেবন করিলে হয় ।

সেবন বিধি : শক্তি 6 বা 30 দিনে তিন মাত্রা ।সম্পূর্ণ উপকার না হইলে ২০০ বা 1m ব্যবস্থায় ।

ফসফরাস (Phosphorus) : লম্বা চিপ চিপে হাটিতে সামনে নুইয়া চলে ।অভিমানী শীত কাতর ধাতু বিশিষ্ট রোগী কোন প্রকার বলক্ষয় পীড়ায় ভুগিয়া চোখে ঝপসা দেখে ।বাতির আলো দিগুন বা রামধনুর মত দেখায় ।মাঝে মাঝে চোখের সামনে কালো মাছির মত উড়িতে দেখে ।এই সম্ত লক্ষনে ফসফরাস উপকারী ।

সেবন বিধি : শক্তি 6 বা 30 দিনে তিন মাত্রা ।পুরাতন রোগে 200 সকাল বিকাল দুই মাত্রা ।
বাইওকেমিক চিকিৎসা
ক্যালকেরিয়া ফ্লোর (Calcarea Flour) : লেখা পড়া বা সেলাইয়ের কাজ করিয়া চোখে ঝাপসা দেখে চোখের সামনে অগ্নি কনার মত উড়িতে ধেখা যায় ।ইত্যাদি লক্ষনে শক্তি দুর্বল কুয়াশার মত দেখা যায় ।

সেবন বিধি : শক্তি 12x হইতে আরো উচ্চ শক্তি । ২-৪ বড়ি এক মাত্রা বয়স অনুপাতে দিনে দুই মাত্রা ।

সাইলেসিয়া (Silicea) : চোখে স্নান বিক বেদনা আলোর দিকে তাকাইতে পারে না ।দুষ্টি কুয়াশায় দেখা যায় ।

সেবন বিধি : শক্তি 12x,30x বা 200 সকাল বিকাল দুই মাত্রা ।

 #হোমিওপ্যাথি           #আঘাতে হোমিওপ্যাথি
29/07/2025

#হোমিওপ্যাথি

#আঘাতে হোমিওপ্যাথি

29/07/2025

#তুলসী
বৈজ্ঞানিক নাম: Ocimum Sanctum
একটি ঔষধিগাছ। তুলসী অর্থ যার তুলনা নেই। তুলসী গাছ লামিয়াসি পরিবারের অন্তর্গত একটি সুগন্ধী উদ্ভিদ। হিন্দু সম্প্রদায়ের কাছে এটি একটি পবিত্র উদ্ভিদ হিসাবে পরিচিত।

তুলসীপাতার উপকারিতাঃ

মানসিক চাপঃ
তুলসী পাতা আমাদের মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে। কারণ তুলসী পাতায় রয়েছে ভিটামিন-সি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। আবার তুলসী পাতা খেলে আমাদের শরীরের কার্টিসেল মাত্রা কমে যায় এবং মানসিক চাপ থেকে পুরোপুরি মুক্তি পাওয়া যায়। সুতরাং, মানসিক চাপ কমাতে তুলসী পাতা খেতে পারেন।

সর্দি, কাশি ও জ্বর নিরাময়ঃ
জ্বর, সর্দি ও কাশি হলে তুলসির পাতা খেলে রোগগুলো নিরাময় হয়ে থাকে। জ্বর নিরাময়ে তুলসী পাতা + এলাচ + পানি ফুটিয়ে পান করলে জ্বর ভালো হয়ে যায়। আবার তুলসী পাতা খেলে কাশি নিরাময় করে থাকে। কাশি নিরাময়ের জন্য তুলসী পাতা + মধু + আদার রস মিশিয়ে খেলে কাশি ভালো হয়। সর্দি থেকে রক্ষা পেতে তুলসী পাতার রস অনেক উপকারী। তাই জ্বর, সর্দি-কাশি থাকলে তুলসী পাতার বা তুলসী পাতার রস খেতে পারেন।

ওজন কমাতেঃ
ওজন কমাতে তুলসী পাতা হচ্ছে উত্তম একটি খাবার। কারণ রক্তে থাকা কোলেস্টেরল ও সুগারের মাত্রা তুলসী পাতার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তাই আপনি তুলসী পাতা খাওয়ার মাধ্যমেই ওজন কমাতে পারবেন।

দাঁতের স্বাস্থ্যঃ
দাঁত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও সুস্থ-সবল রাখতে তুলসী পাতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তুলসী পাতার মধ্যে রয়েছে মাইক্রোবিয়াল ও এন্টি-ব্যাক্টিরিয়াল উপাদান, যা আমাদের দাঁতকে শক্ত রাখে এবং দুর্গন্ধ মুক্ত করে।

ব্রণ দূর করতেঃ
ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করতে তুলসী পাতার উপকারিতা রয়েছে। তুলসী পাতার পেস্ট বানিয়ে সাথে চন্দন মিশিয়ে মুখে ৩০ মিনিট লাগিয়ে রাখবেন। এরপর জল দিয়ে ভালোভাবে মুখ পরিষ্কার করে নিন। এর ফলে ব্রণ থেকে মুক্তি পুরোপুরি মুক্তি পেতে পারেন।

ত্বক পরিষ্কার রাখতেঃ
তুলসী পাতা ত্বকের সংক্রমণ ও পরিষ্কার রাখতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে। কারণ তুলসী পাতায় রয়েছে এন্টি-বায়োটিক উপাদান। যা ত্বকের ব্যাকটেরিয়া এবং আর্থাসিস দূর করতে সহায়তা করে।

চোখের সমস্যা সমাধানেঃ
চোখের সমস্যা সমাধানে তুলসী পাতার খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ তুলসী পাতায় রয়েছে এন্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান, যা আমাদের চোখের সমস্যার সমাধানে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। তাই চোখের কোনো সমস্যা থাকলে তুলসী পাতা বা রস খেতে পারেন।

মাথাব্যথা কমাতেঃ
মাথা ব্যথা দূর করতে দৈনিক ১-২ বার তুলসী পাতা খেতে পারেন। মাথা ব্যথা কমাতে তুলসী পাতার উপকারিতা অনেকগুণ থাকায় আপনি চাইলে তুলসী পাতা খেয়ে মাথা ব্যথা পুরোপুরি দূর করতে পারেন।

কিডনি পরিষ্কার রাখতেঃ
কিডনি সুস্থ-সবল রাখতে তুলসী পাতা খুবই উপকারী। কারণ তুলসী পাতায় রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও এন্টি-অক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিয়ে কিডনি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও সচল রাখে। সুতরাং কিডনি সুরক্ষায় দৈনিক তুলসী পাতা খেতে কখনোই ভুলবেন না।

হার্টের সুরক্ষায়ঃ
হার্টের সমস্যা সমাধানে তুলসী পাতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। কারণ তুলসী পাতা রক্তের জমাট বাধা দূর করে পাশাপাশি উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহযোগিতা করে। ফলে হার্ট সুস্থ ও সুরক্ষা মধ্যে থাকে।

ক্যান্সার নিরাময়ঃ
তুলসী পাতায় রেডিও প্রটেক্টিভ জাতীয় উপাদান রয়েছে যা টিউমারের কোষ ধ্বংস করতে সাহায্য করে। তুলসী পাতায় ফাইটো- কেমিক্যাল উপাদান রয়েছে যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেঃ
ডায়াবেটিস প্রতিরোধে তুলসী পাতা অনেক বেশিই উপকারিতা রয়েছে। কারণ তুলসী পাতার খেলে রক্তে সুগারের মাত্রা কমে যায়। সেইসাথে তুলসী পাতা অ্যান্টি-ডায়াবেটিক ওষুধের মতো কাজ করে থাকে। সুতরাং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে তুলসী পাতা খেতে পারেন।

পেট পরিষ্কারেঃ
পেট পরিষ্কার রাখতে এবং পেটের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে তুলসী পাতা খুবই উপকারী। পেটে ব্যথা থাকলে তুলসী পাতা ভালোভাবে গরম পানিতে ফুটিয়ে খেলে পেট ব্যাথা পুরোপুরি ভালো হয়ে যায়।

লিভার ঠিক রাখতেঃ
তুলসী পাতায় রয়েছে হেপাটো-প্রটেক্টিভ উপাদান যা লিভার ঠিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। লিভারে কোনো প্রকার বিষক্রিয়া থাকলে তুলসী পাতা সেটা দূর করে দেয়। লিভারের সমস্যা সমাধানের জ১ন্য আগে চিকিৎসকেরসাথে পরামর্শ করে, পরে তুলসী পাতা বা তুলসী পাতার রস খেতে পারেন।

ব্যথা ও ফোলা ভাব দূর করতেঃ
তুলসী পাতা আমাদের শরীরের সকল ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। তুলসী পাতায় ইউক্যালিপটাস নামক এক ধরণের উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীরের ফোলা ভাব দূর করে অর্থাৎ তুলসীপাতাকে‘পেইনকিলার’ওবলাহয়।

রক্তনালী পরিষ্কারেঃ
রক্তনালী পরিষ্কারে তুলসী পাতার ভূমিকা অপরিসীম। কারণ তুলসী পাতায় ইনফ্লেমেটরি নামক উপাদান রয়েছে যা রক্তনালী পরিষ্কার ও রক্ত চলাচল সচল রাখতে সাহায্য করে।

তুলসী পাতার ব্যবহার:

আমাদের দেশে ছেলেমেয়েদের সর্দি-কাশিতে তুলসী পাতার রস ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়। এসব ক্ষেত্রে কয়েকটি তাজা তুলসী পাতার রসের সাথে একটু আদার রস ও মধুসহ খাওয়ানো হয়। বাচ্চাদের সর্দি-কাশিতে এটি বিশেষ ফলপ্রদ।
san.

রোগীদের জ্বালাপোড়ায় হোমিও ঔষধের ব্যবহার #হোমিওপ্যাথি    #চিকিৎসা #বায়োকেমিক  #জ্বালাপোড়ার হোমিও ঔষধ
25/07/2025

রোগীদের জ্বালাপোড়ায় হোমিও ঔষধের ব্যবহার
#হোমিওপ্যাথি #চিকিৎসা
#বায়োকেমিক
#জ্বালাপোড়ার হোমিও ঔষধ

30/06/2025

আজকের হোমিওপ্যাথিক টিপস হাড়ের ব্যথা সংক্রান্ত

---

💊 Ruta Graveolens 30
🟠 প্রধান লক্ষণ:
▪ হাড়, টেন্ডন, লিগামেন্ট বা পেরিয়স্টিয়ামের ব্যথা।
▪ থেঁতলে যাওয়ার মতো ব্যথা, যেন হাড় ভেঙে গেছে।
▪ অতিরিক্ত ব্যবহার বা মচকে যাওয়ার পর ব্যথা।
▪ কনুইতে শক্ত ভাব, বিশেষত সকালে বা বিশ্রামের পর।
▪ টেনিস এলবো বা গলফার্স এলবোর কারণে টেন্ডন এবং জয়েন্টের ব্যথার জন্য এটি প্রধান ঔষধ।
# মানসিক বৈশিষ্ট্য:
▪ অসন্তোষ, বিষণ্ণতা।
▪ সহজে রেগে যায়।
⭐ বিশেষ টিপস:
অতিরিক্ত পরিশ্রম বা বারবার একই ধরনের নড়াচড়ার (যেমন টেনিস খেলা) ফলে কনুইতে ব্যথা হলে, যেখানে লিগামেন্ট বা টেন্ডন ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং থেঁতলে যাওয়ার মতো অনুভূতি হয়, তখন এটি খুব কার্যকর।

---

💊 Calcarea Phosphorica 6x/30
🔴 প্রধান লক্ষণ:
▪ হাড় দুর্বলতা এবং ভঙ্গুরতা।
▪ হাড়ে ব্যথা, বিশেষত জয়েন্টে।
▪ ধীরে ধীরে হাড় ক্ষয় হওয়া।
▪ শারীরিক বৃদ্ধি বা পুষ্টির অভাব।
▪ ঠান্ডা, স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায় কষ্ট বাড়ে।
▪ কনুইয়ের হাড় বা জয়েন্টের দুর্বলতা।
# মানসিক বৈশিষ্ট্য:
▪ বিরক্ত, অসন্তুষ্ট, সহজে ভুলে যায়।
⭐ বিশেষ টিপস:
কনুইয়ের হাড় বা জয়েন্টের দুর্বলতার কারণে ব্যথা হলে, বিশেষত যদি পুষ্টির অভাব বা ঠান্ডা-ভেজা আবহাওয়ায় কষ্ট বাড়ে, তাহলে এটি উপকারী।

---

💊 Bovista 30
🟡 প্রধান লক্ষণ:
▪ কনুইতে ব্যথা, বিশেষত কব্জি এবং হাতের দুর্বলতা।
▪ হাতে অসাড়তা এবং ঝিনঝিন করা।
▪ ত্বকে ফুসকুড়ি বা চুলকানি থাকতে পারে।
▪ সকালে ঘুম থেকে উঠলে ব্যথা বাড়ে।
# মানসিক বৈশিষ্ট্য:
▪ স্মৃতিশক্তির দুর্বলতা, ভুলোমনা।
▪ কথাবার্তায় জড়তা।
⭐ বিশেষ টিপস:
যদি কনুই ব্যথার সাথে কব্জি বা হাতে দুর্বলতা, অসাড়তা এবং ঝিনঝিন করার অনুভূতি থাকে, বিশেষত সকালে, তাহলে এটি নির্দেশিত।

---

💊 Ledum Palustre 30
🔵 প্রধান লক্ষণ:
▪ ঠান্ডা প্রয়োগে ব্যথা কমে, গরমে বাড়ে।
▪ গেঁটে বাত (Gout) বাতের ব্যথা, যা নিচ থেকে উপরের দিকে ওঠে।
▪ ফোলা, কালচে ভাব বা আঘাতের চিহ্ন থাকতে পারে।
▪ আক্রান্ত জয়েন্টগুলো ঠান্ডা মনে হয়।
▪ কনুইয়ের জয়েন্টে ঠান্ডা অনুভূতি।
# মানসিক বৈশিষ্ট্য:
▪ বিরক্ত, একা থাকতে চায়।
⭐ বিশেষ টিপস:
যদি কনুইয়ের ব্যথা ঠান্ডা প্রয়োগে আরাম পায় এবং উষ্ণতায় বাড়ে, অথবা আক্রান্ত স্থান ঠান্ডা মনে হয়, তাহলে এটি উপযোগী।

---

💊 Causticum 30
🟢 প্রধান লক্ষণ:
▪ জয়েন্টে শক্ত ভাব, পক্ষাঘাতগ্রস্ত দুর্বলতা।
▪ ছিঁড়ে ফেলার মতো ব্যথা।
▪ ঠান্ডা আবহাওয়ায় বাড়ে, উষ্ণতায় আরাম।
▪ জয়েন্টগুলো বেঁকে যাওয়ার প্রবণতা।
▪ বিশেষত কনুইয়ের পেশী বা টেন্ডনে দুর্বলতা।
# মানসিক বৈশিষ্ট্য:
▪ সহানুভূতিশীল, অন্যের কষ্টে কাতর।
▪ উদ্বিগ্ন, ভীতু।
▪ অন্যায়ের প্রতি সংবেদনশীল।
⭐ বিশেষ টিপস:
দীর্ঘস্থায়ী কনুই ব্যথা, যেখানে কনুইতে শক্ত ভাব এবং পেশী দুর্বলতা থাকে, এবং ঠান্ডা আবহাওয়ায় লক্ষণ বাড়ে, তাদের জন্য এটি নির্দেশিত।

---

📌 স্মার্ট পার্থক্য টিপস:
🔸 Ruta ➤ টেন্ডন/লিগামেন্ট ব্যথা + থেঁতলে যাওয়া + অতিরিক্ত ব্যবহার।
🔸 Calc Phos ➤ হাড়/জয়েন্টের দুর্বলতা + পুষ্টির অভাব + ঠান্ডা-ভেজা আবহাওয়ায় বাড়ে।
🔸 Bovista ➤ কব্জি/হাতে দুর্বলতা + অসাড়তা + সকালে ব্যথা বাড়ে।
🔸 Ledum ➤ ঠান্ডা প্রয়োগে আরাম + গরমে বাড়ে + আক্রান্ত জয়েন্ট ঠান্ডা।
🔸 Causticum ➤ জয়েন্টে শক্ত ভাব + পক্ষাঘাতগ্রস্ত দুর্বলতা + ঠান্ডা বাড়ে।

🔖 #হোমিওপ্যাথি #চিকিৎসা #ওষুধ

21/06/2025

#ঘ্যাড়েব্যথা হোমিও টিপস —

, Rhus Toxicodendron 30
,,--প্রধান লক্ষণ:
▪ ঘাড়ে ব্যথা ও আড়ষ্টতা, যা প্রথম নড়াচড়ায় বাড়ে কিন্তু ক্রমাগত নড়াচড়ায় কমে।
▪ ঠান্ডা, ভেজা আবহাওয়ায় বাড়ে।
▪ ঘাড়ে থেঁতলে যাওয়ার মতো ব্যথা বা টান লাগার অনুভূতি।
▪ সকালে ঘুম থেকে উঠলে বা বিশ্রামের পর ব্যথা বেশি হয়।
▪ অস্থিরতা, আরামদায়ক অবস্থান খুঁজতে ছটফট করা।
--মানসিক বৈশিষ্ট্য:
▪ অস্থির, উদ্বিগ্ন।
▪ সবকিছুতে সন্দেহপ্রবণ।
-- বিশেষ টিপস: ঘাড়ে বাতরোগজনিত ব্যথা, মচকে যাওয়া বা অতিরিক্ত পরিশ্রমের কারণে সৃষ্ট ব্যথার জন্য উপযোগী, যেখানে নড়াচড়ায় আরাম হয়।

---

-- Bryonia Alba 30
--প্রধান লক্ষণ:
▪ ঘাড়ে সামান্য নড়াচড়ায় ব্যথা বাড়ে, স্থির থাকলে কমে।
▪ ঘাড়ে সেলাই বা ছিঁড়ে যাওয়ার মতো ব্যথা।
▪ ঘাড় ফোলা, গরম এবং লালচে হতে পারে।
▪ শুষ্ক মুখ ও তীব্র তৃষ্ণা।
--মানসিক বৈশিষ্ট্য:
▪ বিরক্ত, খিটখিটে মেজাজ, একা থাকতে চায়।
▪ ব্যবসা বা সংসারের চিন্তায় মগ্ন থাকে।
-- বিশেষ টিপস: ঘাড়ে প্রদাহজনিত ব্যথা, যেখানে রোগী একদম স্থির থাকতে পছন্দ করে এবং সামান্য নড়াচড়াও অসহ্য মনে হয়।

---

--Actaea Racemosa (Cimicifuga) 30
-- প্রধান লক্ষণ:
▪ ঘাড়ে এবং উপরের পিঠে তীব্র আড়ষ্টতা ও ব্যথা।
▪ ঘাড়ের পেশীগুলিতে টান বা খিঁচুনি।
▪ ঘাড়ের ব্যথা যা মাথার উপর থেকে নিচে মেরুদণ্ড বরাবর ছড়িয়ে পড়ে।
▪ মাসিক সংক্রান্ত সমস্যা বা স্নায়বিক দুর্বলতার সাথে সম্পর্কিত ঘাড় ব্যথা।
▪ ঠান্ডা লাগলে বাড়ে।
-- মানসিক বৈশিষ্ট্য:
▪ বিষণ্ণ, উদ্বিগ্ন, বিশেষ করে স্বাস্থ্য নিয়ে।
▪ অস্থির, কিন্তু দুর্বলতার কারণে নড়াচড়া করতে পারে না।
-- বিশেষ টিপস: ঘাড়ে তীব্র আড়ষ্টতা, বিশেষ করে উপরের পিঠ পর্যন্ত বিস্তৃত, এবং স্নায়বিক বা হরমোনজনিত সমস্যার সাথে সম্পর্কিত হলে এটি কার্যকর।

---

-- Causticum 30
-- প্রধান লক্ষণ:
▪ ঘাড়ে শক্ত ভাব, পক্ষাঘাতগ্রস্ত দুর্বলতা।
▪ ছিঁড়ে ফেলার মতো ব্যথা।
▪ ঠান্ডা আবহাওয়ায় বাড়ে, উষ্ণতায় আরাম।
▪ ঘাড়ের পেশীগুলিতে সংকোচন বা শক্ত হয়ে যাওয়ার প্রবণতা।
▪ জয়েন্টগুলো বেঁকে যাওয়ার প্রবণতা।
-- মানসিক বৈশিষ্ট্য:
▪ সহানুভূতিশীল, অন্যের কষ্টে কাতর।
▪ উদ্বিগ্ন, ভীতু।
▪ অন্যায়ের প্রতি সংবেদনশীল।
▪ দীর্ঘস্থায়ী শোক, মানসিক ক্লান্তি অনুভব করতে পারে এবং দ্রুত রাগান্বিত হতে পারে।
-- বিশেষ টিপস: ঘাড়ে দীর্ঘস্থায়ী শক্ত ভাব, পক্ষাঘাতগ্রস্ত দুর্বলতা এবং পেশী সংকোচনের জন্য, বিশেষত যখন ঠান্ডা আবহাওয়ায় লক্ষণ বাড়ে।

---

-- Lachnanthes Tinctoria 30
-- প্রধান লক্ষণ:
▪ ঘাড়ে আড়ষ্টতা এবং ব্যথা, বিশেষ করে একপাশে।
▪ মনে হয় ঘাড় মোচড়ানো বা বেঁকে গেছে।
▪ ঘাড়ের পেশীগুলিতে খিঁচুনি বা টান।
▪ ঘাড়ের ব্যথা যা মাথা বা কাঁধে ছড়িয়ে পড়ে।

--বিশেষ টিপস: ঘাড়ে একতরফা আড়ষ্টতা এবং ব্যথার জন্য এটি অত্যন্ত কার্যকর, বিশেষত যখন ঘাড় মোচড়ানো বা বেঁকে যাওয়ার মতো অনুভূতি হয়।

---

📌 স্মার্ট পার্থক্য টিপস:
🔸 Rhus Toxicodendron ➤ প্রথম নড়াচড়ায় বাড়ে + ক্রমাগত নড়াচড়ায় কমে + অস্থিরতা।
🔸 Bryonia Alba ➤ সামান্য নড়াচড়ায় বাড়ে + স্থির থাকলে কমে + খিটখিটে।
🔸 Actaea Racemosa ➤ ঘাড়ে ও উপরের পিঠে তীব্র আড়ষ্টতা + স্নায়বিক/হরমোনজনিত সমস্যা।
🔸 Causticum ➤ ঘাড়ে শক্ত ভাব, পক্ষাঘাতগ্রস্ত দুর্বলতা + সহানুভূতিশীল, উদ্বিগ্ন।
🔸 Lachnanthes Tinctoria ➤ ঘাড়ে একতরফা আড়ষ্টতা + ঘাড় মোচড়ানো বা বেঁকে যাওয়ার অনুভূতি।

💬 কমেন্টে লিখুন—পোস্ট কেমন লাগলো ও পরবর্তী কোন রোগ নিয়ে চান।

---
🔖 #হোমিওপ্যাথি #চিকিৎসা #ওষুধ

17/06/2025

কিছু #হোমিওঔষধের নিয়ম ছাড়া ব্যবহারে সতর্কত-
শেয়ার করে রাখবেন, কাজে লাগবে।
# এপিস মেল ঔষধটি সেবনের পরপর শুয়ে পরা নিষধ।
# আর্সেনিক এই ঔষধটি খাবারের পরপরই ব্যবহার করা উচিৎ।
# এব্রোটেনাম ঔষধটি রাতে প্রয়োগ নিষেধ।
# সালফার সোরিনাম ঔষধ সকালে খালি পেটে ব্যবহার উত্তম।
# অরাম মেট ঔষধটি রাতে প্রয়োগ নিষেধ।
# ক্যালকেরিয়া কার্ব ঔষধ পূর্ণিমা অমাবস্যায় নিষেধ।
# ইউফ্রেসিয়া ঔষধটি খাবারের পরই ভাল কাজ করে।
# জেলসিমিয়াম ঔষধটি প্রস্রাব হলুদ অবস্থায় প্রয়োগ নিষেধ।
# হিপার সালফার ঔষধটি খুব সকালে প্রয়োগ নিষেধ।
# ইগনেশিয়া ঔষধটি খুব সকালে ভালো কাজ করে।
# কেলি মিউর সকালে ঘুম থেকে উঠার পর প্রয়োগ নিষেধ।
# মার্ক সল ঔষধটি রাতে প্রয়োগ নিষেধ।
# নাক্স ভোমিকা রাতে ভালো কাজ করে।
# ফসফরাস ঔষধটি টিক খাবারের পূর্বে অথবা ঘুমানোর পূর্বে প্রয়োগ নিষেধ।
# সাইলেসিয়া অমাবস্যা পূর্ণিমায় ও রোগীর হার্টে রিং পরানো থাকলে প্রয়োগ নিষেধ।
# থুজা ভালো ফলাফলের জন্য রাতে শুইতে যাওয়ার পূর্বে প্রয়োগ করুন।
# মেডোরিনাম ভালো ফলাফলের জন্য রাতে শুতে যাওয়ার পূর্বে প্রয়োগ করুন।
# সিপিয়া ঔষধটি সন্ধ্যার পরপরই ভালো কাজ করে।

13/06/2025

#হোমিওপ্যাথিকওষুধ #চোঁখেরসমস্যার জন্য অসাধারণ ১০টি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ :-

(১) Euphrasia -
- তীব্র(Acute) শ্লেষ্মা(catarrhal) নেত্রপ্রদাহ ।
- চোখ ঘন ঘন পানি আসে এবং চোখ মিটমিট করার প্রবণতা থাকে ।
- চোখ থেকে জ্বালাকর স্রাব বের হয়, যাতে চোখের পাতার প্রান্তে ক্ষত হয়ে যায়।
- কর্নিয়ার অস্বচ্ছতার সাথে জ্বালাকর ঘন স্রাব নিঃস্বরণ হয়।
- কর্নিয়ায় ফুস্কুড়ি বা স্ফুটক হয়।
- বাতজনিত কারণে চোখের আইরিস প্রদাহসহ আংশিকভাবে চোখের পাতা প্যারালাইসিস (ptosis) এর ক্ষেত্রে এটি সবচেয়ে ভাল একটি অষুধ।
- প্রায় সবসময়ই চোখ থেকে অনবরত পানি ঝরতেই থাকে।
- চোখের পাতা ফোলাসহ জ্বলা থাকে, যা খোলা বাতাসে ভাল অনুভব করে।
- সন্ধ্যায়, গৃহমধ্যে , আলো, উষ্ণতায় বৃদ্ধি।
- মুক্ত বাতাস , কফি পানে, অন্ধকারে হ্রাস পায়।
- নেত্রপ্রদাহ সঙ্গে যুক্ত এলার্জিক রাইনাইটিস এর ক্ষেত্রে চোখ ও নাক দিয়ে অনবরত পানি ঝরাকে এলিয়াম সেপা (Allium cepa) সঙ্গে তুলনা করা যায়।

(২) Ambrosia -
- এলার্জিজনিত চোখের সমস্যা।
- চোখের পাতায় অসহনীয় চুলকানি।
- চোখে হালকা ব্যথা এবং জ্বলাসহ পানি ঝরতে পারে এবং নাক থেকে রক্ত আসতে পারে।
- প্রায় সবসময় চোখের সমস্যার সঙ্গে বুকে সাঁইসাঁই শব্দসহ কাশি থাকে।
- স্যাবাডিলা (Sabadilla), আরন্ডো (Arundo) সঙ্গে তুলনা করা যায়।

(৩) Ruta -
- চোখ টনটনানিসহ মাথাব্যথা।
- চোখে ব্যথাসহ লালচে গরম পানি আসে।
- বিশেষ করে সূক্ষ্ম মুদ্রণ সেলাই বা পড়ার সাথে সম্পৃক্ত।
- দৃষ্টিশক্তির সামঞ্জস্যের সমস্যা।
- মাথা ব্যাথা সঙ্গে চোখ শ্রান্তি।
- চোখের যন্ত্রণার সঙ্গে যুক্ত অত্যধিক দুর্বলতা (lassitude)।
- চোখের উপর থেতলানো মত এবং চাপ অনুভূতি।
- নেট্রাম মিউর (Natrum mur), আর্জেন্টাম নাইট্রিকাম (Argentum nitricum) এর সঙ্গে তুলনীয়।

(৪) Pulsatilla -
- পালসেটিলা চোখের যন্ত্রণার জন্য হোমিওপ্যাথিতে সবচেয়ে অমূল্য একটি ওষুধ।
- চোখ থেকে অহেজাকর, ঘন, হলদে এবং সবুজাভ স্রাব নিঃস্বরণে এটিকে মনে রাখা উচিত।
- চুলকানি এবং জ্বালা অনুভুতি এর সঙ্গে যুক্ত।
- পৌনঃপুনিক অঞ্জনীতে ওষুধ সেবনকালীন অবশ্যই Pulsatilla এর একটি ডোজ প্রয়োজন।
- চোখের উপর পাতায় প্রদাহিত শক্ত গুটি থাকতে পারে।
- তীব্র নেত্রপ্রদাহের সাথে হজমজনিত সমস্যা থাকে।
- লক্ষণ সর্বদাই পরিবর্তনশীল, সেটা রোগজ হোক আর মানসিক হোক।
- স্কন্ধ এর শিরা বৃহদাকার।
- সব সমস্যা উষ্ণ রুমে খারাপ এবং খোলা বাতাসে ভাল।

(৫) Spigelia -
- চোখে স্নায়ুবিক যন্ত্রনা।
- চেপে ধরা মত ব্যথা যা এদেরকে ঘুরিয়ে ফেলে।
- চরম আলোকাতঙ্ক থাকে।
- গাঁটের ফোলা ও ব্যথাসহ চোখের প্রদাহ।
- চোখের মধ্যে গভীরে এবং চোখের চারপাশে ব্যাথা অনুভব অর্থাৎ চোখের বলে চাপ দেওয়া মত অসহ্য যন্ত্রনা।
- চোখের কোটরের অনুপাতে চোখ খুব বড় মনে হয়।
- স্পর্শে অত্যন্ত সংবেদনশীল, মাথার চারপাশে শক্ত বন্ধনী দেওয়া আছে মনে হয়।
- স্পর্শ, উত্তেজনা, গোলমাল বা কোলাহলপুর্ণ পরিবেশে এবং সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত বৃদ্ধি।
- মাথা উচু করে শুয়ে থাকলে ভাল অনুভব করে।

(৬) Apis mellifica -
- জ্বালাযুক্ত ও চুলকানিসহ ফোলা এবং নিচের পাতায় শোথ ( উপরের পাতায়- কেলি কার্ব)।
- চোখ উজ্জ্বল লাল ফোলা থাকে।
- অঞ্জনীর পুনরাবৃত্তি প্রতিরোধ করে।
- অক্ষিগোলকে ব্যথাসহ পাতলা তরল নিঃস্বরণ হয়।
- শোথ থাকে কিন্তু পিপাসাহীন ( শোথ কিন্তু পিপাসা থাকে-এপোসাইনাম, এসেটিক এসিড)।
- প্রস্রাবে সমস্যার সাথে চোখের সমস্যা থাকে।
- তাপ , স্পর্শ , চাপ, ডান দিকে বৃদ্ধি।
- ঠান্ডা পানিতে ধোওয়া , মুক্ত বায়ুতে হ্রাস।

(৭) Merc Sol -
- উপদংশ (Syphilis) রোগী চোখের সমস্যা।
- চোখের পাতা মোটা , লাল, ফোলা।
- প্রচুর জ্বলন্ত হেজাকর স্রাব নিঃস্বরণ।
- অগ্নি ইত্যাদি একদৃষ্টি মরেছে পরে আরম্ভ চোখের সমস্যা।
- আইরিস প্রদাহসহ ঘন হেজাকর নিঃস্বরণ হয়।
- অত্যন্ত গন্ধযুক্ত চোখের স্রাব নিঃস্বরণ।
- চোখে এবং এর চারপাশে ফুড়া হয় যা থেকে হলুদ পূঁজ বের হয়।
- রাতে, ভেজা স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়া, উষ্ণতায় বৃদ্ধি।

(৮) Silica -
- দিনের আলো চোখে ধারালো( Sharp) ব্যথা উৎপন্ন করে।
- চোখ বন্ধ বা চাপ প্রয়োগ করলে স্পর্শানুভুতি আরোও বেড়ে যায়।
- চোখের অগ্র অংশে পূঁজ তৈরী হয়, আইরিশ প্রদাহ।
- পড়ার সময় দৃষ্টি বিভ্রান্তের জন্য- সাজানো অক্ষরগুলো দৌড়াচ্ছে মনে হয়।
- চোখের পানিবাহিত (Lachrymal) নালী আক্রান্ত হয়।
- হোমিওপ্যাথিকভাবে নির্দেশিত হলে এটি কর্নিয়ার অস্বচ্ছতার পরিষ্কার করে।
- অফিসে কর্মীদের মধ্যে চোখের ছানি।
- অমাবস্যা , ঠান্ডা বৃদ্ধি।
- উষ্ণতায় হ্রাস পায়।

(৯) Hepar sulph -
- কর্নিয়ার ক্ষত।
- পূঁজযুক্ত চোখের সমস্যা , আইরিস প্রদাহসহ অগ্র স্তরে বা কক্ষে পূঁজ।
- নেত্রপ্রদাহ(Conjunctivitis) সঙ্গে পূঁজপুর্ণ নিঃস্বরণ।
- চোখের পাতা এবং কঞ্জাংটিভাতে লাল এবং প্রদাহ হয়।
- অক্ষিগোলকে ব্যথা।
- চোখের অক্ষিকোটর (eyeballs) ক্ষতবদ বেদনা (Soreness)।
- বস্তুসমূহ লাল এবং বৃদ্ধিপ্রাপ্ত প্রদর্শিত হয়।
- দৃষ্টিক্ষেত্র অর্ধ-হ্রাস পায়।
- ব্যথা এবং পূঁজসহ অঞ্জনী।
- ঠান্ডা, স্পর্শ, ঠান্ডা আবহাওয়ায় বৃদ্ধি।
- উষ্ণতা , মাথা আবৃত রাখলে হ্রাস পায়।

(১০) Agaricus -
- চোখের সামনে ফুল্কি উড়ার সঙ্গে দ্বিত্ব দৃষ্টি।
- চোখের পাতা এবং অক্ষিগোলক এর ঝাঁকুনি ( Twitching)।
- স্নায়ুতন্ত্রের বেদনাসহ (Neuralgic) চোখের যন্ত্রনা।
- পড়ার সময় অক্ষরগুলো নড়াচড়া করে, সাঁতার কাটছে বলে মনে হয়।
- চোখের পাতার ভিতর প্রান্ত লালচে ও প্রদাহ, জ্বালাকর ব্যথা, প্রান্ত শক্ত গুটির মত।
- চোখের যন্ত্রণা মাথাঘূর্নণ এবং বরফতুল্য ঠান্ডা মাথার সঙ্গে যুক্ত।
- খোলা ঠান্ডা বাতাসে বৃদ্ধি।

সংগৃহীত

27/05/2025

#হোমিওপ্যাথিকওষুধ ইমারজেন্সি ৭টি হোমিও মেডিসিন :-


১. *বেলাডোনা (Belladonna)*: জ্বর, মাথাব্যথা, এবং তীব্র প্রদাহের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। যখন তাপমাত্রা দ্রুত বেড়ে যায় এবং রোগী গরম, লাল, এবং উত্তেজিত হয়ে থাকে, তখন এটি কার্যকরী।

২. *রাসটক্স (Rhus toxicodendron)*: গাঁটের ব্যথা, মাংসপেশির টান, এবং আঘাতের পর ধীরে ধীরে ব্যথা বাড়লে এটি ব্যবহার করা হয়।

৩*আর্নিকা (Arnica montana)*: আঘাত, চোট, ব্যথা, এবং রক্তপাতের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। এটি শরীরের আঘাত বা আঘাতজনিত ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

৪*ক্যামোমিলা (Chamomilla)*: তীব্র ব্যথা, বিশেষ করে শিশুদের কলিক বা দাঁতের ব্যথার জন্য ব্যবহার হয়। এটি শান্তি প্রদান করে এবং ব্যথা প্রশমন করে।

৫ *অ্যাভেনা স্যাটিভা (Avena sativa)*: মানসিক চাপ, উদ্বেগ, এবং হতাশার জন্য ব্যবহৃত হয়, যা দুর্ঘটনা বা আঘাতের পর হতে পারে।

৬ *ব্রায়োনিয়া (Bryonia alba)*: তীব্র শ্বাসকষ্ট, শরীরে ব্যথা, এবং শুষ্ক কাশি সহ সাধারণ শারীরিক অস্বস্তির জন্য ব্যবহৃত হয়।

৭ *ফেরাম ফস (Ferrum phosphoricum)*: অল্প জ্বর, সর্দি, গলা ব্যথা এবং ঠাণ্ডা লাগা অবস্থায় উপকারী।

#বেলেডোনা
#আর্নিকা
#ব্রায়োনিয়া
#ফেরামফস

18/05/2025

#প্রাকৃতিক_চিকিৎসা #ঠান্ডাজ্বর #হোমিওপ্যাথিকওষুধ
ঠান্ডা লাগা বা জ্বরের ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় লক্ষণের উপর ভিত্তি করে ওষুধ নির্বাচন করা হয়। নিচে কিছু সাধারণ হোমিওপ্যাথিক ওষুধ দেওয়া হল যা প্রাথমিকভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে:
১. **Aconitum Napellus (অ্যাকোনাইটাম ন্যাপেলাস)**
- **প্রযোজ্য যখন:** হঠাৎ ঠান্ডা লাগার পর **তীব্র জ্বর** (বিশেষত শুষ্ক, গরম ত্বক), অস্বস্তি, অস্থিরতা ও ভয়ের অনুভূতি থাকে।
- **লক্ষণ:** জ্বর সাধারণত রাতের দিকে বেড়ে যায়, তৃষ্ণা বেশি থাকে।
২. **Belladonna (বেলাডোনা)**
- **প্রযোজ্য যখন:** জ্বরের সাথে **মাথাব্যথা**, চোখ লাল হওয়া, মুখ শুষ্ক ও গরম, আলো ও শব্দে অসহিষ্ণুতা।
- **লক্ষণ:** হঠাৎ উচ্চ জ্বর (১০৩°F+), শরীরে তাপ অনুভূত হয় কিন্তু হাত-পা ঠান্ডা থাকতে পারে।
৩. **Arsenicum Album (আর্সেনিকাম অ্যালবাম)**
- **প্রযোজ্য যখন:** ঠান্ডা লাগার পর **জ্বর সাথে দুর্বলতা**, বমি বা পাতলা পায়খানা।
- **লক্ষণ:** রোগী ঠান্ডা অনুভব করে, গরম পানীয় পেতে চায়, অস্থিরতা ও ভয় থাকে।
৪. **Gelsemium (জেলসেমিয়াম)**
- **প্রযোজ্য যখন:** জ্বরের সাথে **কাঁপুনি**, মাথা ভারী লাগা, পেশিতে দুর্বলতা, চোখ খুলতে কষ্ট।
- **লক্ষণ:** জ্বর ধীরে ধীরে বাড়ে, রোগী নিস্তেজ ও তন্দ্রালু থা
৫. **Rhus Toxicodendron (রাস টক্সিকোডেনড্রন)**
- **প্রযোজ্য যখন:** ভিজে যাওয়ার পর **হাড়ে ব্যথা**, শরীরে শক্ত ভাব, অস্থিরতা (শরীর নড়াচড়া করলে ব্যথা কমে)।
- **লক্ষণ:** জ্বরের সাথে গায়ে চুলকানি বা র্যাশ হতে ৬. **Dulcamara (ডালকামারা)**
- **প্রযোজ্য যখন:** ভেজা বা ঠান্ডা আবহাওয়ায় **সর্দি-কাশি** ও জ্বর।
- **লক্ষণ:** নাক দিয়ে পানি ঝরা, গলা ব্যথা, প্রস্রাবের সমস্যা (বিশেষত ঠান্ডায়)।
**ব্যবহারের নির্দেশনা:**
- **পোটেন্সি:** সাধারণত **৩০ সি** বা **২০০ সি** ব্যবহার করা হয়।
- **ডোজ:** জ্বর তীব্র হলে প্রতি ২-৩ ঘণ্টায় ২-৩ ফোঁটা ওষুধ জল দিয়ে মিশিয়ে খাওয়ানো যায়। লক্ষণ কমলে ডোজ কমিয়ে দিন।
**সতর্কতা:**
- যদি জ্বর ১০১°F এর উপর থাকে বা ২৪ ঘণ্টার বেশি স্থায়ী হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

 #স্ক্যাবিস শুধু একটি চর্মরোগ নয়—এটি আপনার স্বাভাবিক জীবনকে অস্থির করে তুলতে পারে!  রাতের পর রাত ঘুম হারাম হওয়া, ত্বকের ...
17/05/2025

#স্ক্যাবিস শুধু একটি চর্মরোগ নয়—এটি আপনার স্বাভাবিক জীবনকে অস্থির করে তুলতে পারে! রাতের পর রাত ঘুম হারাম হওয়া, ত্বকের লালচে ফুসকুড়ি, আঙুলের ফাঁকে গর্তের দাগ… এই সমস্যাগুলো কি আপনাকে ক্লান্ত করে তুলছে? চিন্তা করবেন না! হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় স্ক্যাবিসের মূল কারণ থেকে নিরাময় সম্ভব, এবং তা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে!

স্ক্যাবিস কী?
স্ক্যাবিস একটি অতি সংক্রামক চর্মরোগ, যা Sarcoptes scabiei নামক আটপেয়ে মাইটের সংক্রমণে হয়। এই মাইট ত্বকের নিচে সুড়ঙ্গ তৈরি করে ডিম পাড়ে, যা থেকে তীব্র চুলকানি ও ফুসকুড়ির সৃষ্টি হয়।

স্ক্যাবিসের প্রকারভেদ:

সাধারণ স্ক্যাবিস: হাত, কব্জি, কোমরে চুলকানি ও ফুসকুড়ি।

নোডিউলার স্ক্যাবিস: যৌনাঙ্গ, বগলে গুটি বা পিণ্ডের মতো ফোলাভাব।

ক্রাস্টেড স্ক্যাবিস (নরওয়েজিয়ান): জীবনঘাতী এই প্রকারে ত্বকে পুরু খোসা জমে, যেখানে হাজারো মাইট ও ডিম থাকে। এটি HIV, ক্যান্সার বা দুর্বল ইমিউনিটির রোগীদের ক্ষেত্রে মারাত্মক হতে পারে।

লক্ষণ :-

রাতে অসহ্য চুলকানি, বিশেষ করে বিছানায় গরম হলে
ত্বকে ছোট ফোস্কা, লাল দানা, বা সুড়ঙ্গের মতো দাগ

শিশুদের মুখ, হাত-পায়ের তলায়, মাথার ত্বকে ফুসকুড়ি
সংক্রমিত ক্ষত থেকে পুঁজ বা রক্ত পড়া লক্ষণভিত্তিক সঠিক ঔষধ নির্বাচন করুন!
হোমিওপ্যাথিতে প্রতিটি রোগীর লক্ষণ, শারীরিক অবস্থা ও মানসিক বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী ঔষধ নির্বাচন করা হয়। স্ক্যাবিসের জন্য কিছু কার্যকরী ঔষধ:

সালফার (Sulphur):

কখন ব্যবহার করবেন?
রাতে বিছানায় গরম হলে চুলকানি বাড়ে
ত্বক শুষ্ক, খসখসে, ফোসকা ও পুঁজযুক্ত ফুসকুড়ি
চুলকানির পর জ্বালাপোড়া ও ব্যথা
কীভাবে কাজ করে? মাইটের ডিম ও বর্জ্য দ্রুত বের করে দেয়, ত্বকের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

আর্সেনিকাম অ্যালবাম (Arsenicum Alb):

কখন ব্যবহার করবেন?
পুঁজযুক্ত ফুসকুড়ি, জ্বালাপোড়া
ঠাণ্ডা লাগলে চুলকানি কমে, গরমে বাড়ে
রোগী অস্থির, ভীতু ও দুর্বল
বিশেষ উপকারিতা: দীর্ঘমেয়াদি স্ক্যাবিসে কার্যকর।

সেপিয়া (Sepia):

কখন ব্যবহার করবেন?
মহিলাদের ক্ষেত্রে সন্ধ্যায় চুলকানি বৃদ্ধি
ত্বকে বাদামি দাগ, একজিমার মতো ফুসকুড়ি
মানসিক অবসাদ বা খিটখিটে মেজাজ

গুরুত্ব: সালফার ঔষধের অপব্যবহারের পরেও কার্যকর।

হিপার সালফার (Hepar Sulph):
কখন ব্যবহার করবেন?
সংক্রমিত ক্ষত, পুঁজ জমা
ঠাণ্ডা লাগলে ব্যথা বাড়ে
ত্বক অতি সংবেদনশীল, স্পর্শে ব্যথা

টিপ: ক্ষত দ্রুত শুকানোর জন্য আদর্শ।
ঔষধ নির্বাচনে একজন রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের পরামর্শ নিন। স্ব-ঔষধ এড়িয়ে চলুন!

#স্ক্যাবিসের জটিলতা: সতর্ক থাকুন!
অনিয়ন্ত্রিত স্ক্যাবিস থেকে হতে পারে:

ত্বকের গভীর সংক্রমণ (ইমপেটিগো)

রক্তে ব্যাকটেরিয়া ছড়ানো (সেপ্টিসেমিয়া)

কিডনি বা হৃদরোগ (বিরল ক্ষেত্রে)

✅ প্রতিরোধের উপায়:

আক্রান্ত ব্যক্তির ত্বকের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন

কাপড়, বিছানার চাদর গরম পানি দিয়ে ধুয়ে রোদে শুকান

পরিবারের সবাই একসঙ্গে চিকিৎসা নিন

পোষা প্রাণীর সংস্পর্শে সতর্ক থাকুন (পশুর স্ক্যাবিস মানবদেহে স্থায়ী হয় না)

💬 প্রশ্নোত্তর: স্ক্যাবিস সম্পর্কে যা জানতে চান!
Q: স্ক্যাবিস কি পোষা প্রাণী থেকে ছড়ায়?
A: না! মানুষের স্ক্যাবিস মাইট শুধু মানবদেহে বাঁচে। পশুর মাইট ত্বকে সাময়িক চুলকানি দিলেও স্ক্যাবিস তৈরি করে না।

Q: চিকিৎসার পর কতদিনে সুস্থ হবো?
A: হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ২-৪ সপ্তাহের মধ্যে লক্ষণ কমে, তবে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষেত্রে ২-৩ মাস লাগতে পারে।

Q: স্ক্যাবিস কি বারবার ফিরে আসে?
A: সঠিক চিকিৎসা ও সচেতনতায় ৯৫% ক্ষেত্রে পুনরায় সংক্রমণ রোধ করা যায়।

ফলো করুন আমাদের পেজ, নিয়মিত পাবেন স্বাস্থ্য টিপস!

পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন, স্ক্যাবিস ছড়ানো রোধে সাহায্য করুন।

বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন, লক্ষণ দেখা মাত্রই চিকিৎসা শুরু করুন।

#স্ক্যাবিস_নিরাময় #হোমিওপ্যাথি #প্রাকৃতিক_চিকিৎসা #চুলকানি

#চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ঔষধ ব্যবহার করবেন না।

Address

Beniapotty
Pabna
6600

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 09:00 - 13:30
Saturday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bengal Homoeopathic Laboratory posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram