Urologist Dr. Kutub Uddin Awal

Urologist Dr. Kutub Uddin Awal কি’ডনী_মূ’ত্রনালী_মূত্রথ’লী_প্র’স্টে’ট_অ’ন্ড’কোষ_ (ইউরোল’জী) বিশেষজ্ঞ ও ল্যাপারস্কোপিক সার্জন

05/08/2024

আলহামদুলিল্লাহ
স্বাধীন
বাংলাদেশ।

25/07/2024

আমি গত ১৯ তারিখে সকালে NSTEMI তে আক্রান্ত হয়ে Assort specialized hospital এ CCU তে ভর্তি হই। আলহামদুলিল্লাহ, সকলের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে আমি এখন সুস্থ আছি। আমার অসুস্থ অবস্থায় যারা সর্বক্ষণ সহযোগিতা করেছেন সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ এবং আল্লাহ সবাইকে উত্তম প্রতিদান দিক।

Large Stone about 2.5cm★1.2cm impacted in urethral meatus.
20/06/2024

Large Stone about 2.5cm★1.2cm impacted in urethral meatus.

আল্লাহ আমাদের সকল নেক আমল কবুল করুন এবং দুনিয়ায় ও আখিরাতে কল্যান দান করুণ। সবাইকে ঈদ মোবারক।
16/06/2024

আল্লাহ আমাদের সকল নেক আমল কবুল করুন এবং দুনিয়ায় ও আখিরাতে কল্যান দান করুণ। সবাইকে ঈদ মোবারক।

অপারেশন এর ফাঁকে।
04/06/2024

অপারেশন এর ফাঁকে।

22/05/2024

অল্প শব্দে জার্মানদের নিয়ে কয়েকটি গল্প (Collected)

৯০ বছর এক বৃদ্ধের কাছ থেকে একটা সাইকেল কিনলাম।
দুইদিন চালানোর পরে রিয়ার চেইন স্পোকেট থেকে শব্দ
আসছে, এমনকি চেইনও মাঝেমধ্যে পড়ে যাচ্ছে। ভাবলাম..
স্পোকেট পরিবর্তন করার আগে, গ্রিজিং করে দেখি।

১| গ্রিজ ওয়েল কিনার জন্য সুপারশপে যাচ্ছি, মাথায় একটা
ব্যপার কাজ করছে.. এই পুরাতন সাইকেলটা না কিনলেই
পারতাম। যাইহোক পথে আমার এক প্রফেসরের সাথে দেখা।
অনেক পুরাতন একটা পেগাসাসের সাইকেল চালাচ্ছে।
সাইকেলের দিকে তাকিয়ে আমি বেশ অবাক হলাম! অথচ
তিনি গত সপ্তাহে Audi Q8 এর বেশ কিছু মডিউল নিয়ে
আলোচনা করেছিল। আমার এই অবাক হওয়ার ব্যাপারটা
চট করে ধরে ফেললো... "তুমি আমার সাইকেলটা দেখে
অবাক হচ্ছো তাই তো?"
-কিছুটা!
-আমার বাবা ১৯৪০ এর দিকে ইস্ট জার্মানিতে থাকতেন।
তখন স্যাক্সনিতে যাতায়াতের অবস্থা খুব ভালো ছিলো না,
বাবা প্রতিদিন ১৮-২০ মাইল সাইকেল চালিয়ে কাজে আসা
যাওয়া করতো। আমি সাইকেল রাইডিং এর সময় বাবাকে
অনুভব করতে পারি, আর এই অনুভব করার ব্যপারটা
আমাকে বেশ শান্তি দেয়, আশা করি বিষয়টা তুমি বুঝেছো?

চাও বলে চলে গেলো, "চাও (Ciao)" শব্দটা আমার জন্য
খুবই দুঃখের, আমি মনে মনে আল্লাহ হাফেজ বলে, ভাবছি..
Audi Q8 এর থেকে শান্তি টা বেশি জরুরি।

২। সুপারশপে গ্রিজ না পেয়ে একটা চকলেট কিনলাম।
এক ৮৫ বছরের (বয়স গুলো অনুমান করে বলা) ইয়াং
মহিলাকে দেখি সেলফ-পেমেন্ট করে, আবার আমার
পিছনে এসে দাঁড়ালো পেমেন্ট করার জন্য। বিষয়টা পরে
বুঝলাম, বাস্কেটে রাখা দুই ঝাক টিউলিপ ফুলের একটা
তখন স্কেন করতে ভুলে গেছিলো। এরজন্য ফিরে এসে
আবার পেমেন্ট করলো। নিঃসন্দেহে বিশ্বাসী ও নিরাপদ
সমাজ ব্যবস্থার মূল কারণ এই সততা।

যাইহোক আমার কৌতুহল আরোও বেড়ে গেলো... উনি
এবং উনার টিউলিপে। সুপারশপ থেকে বার হয়েই
আবার দেখা! হ্যালো বলে, আমি বলেই ফেললাম.. "তোমার
হাতের ফুলগুল অনেক সুন্দর।" আমাকে ধন্যবাদ বলে,
বললো, "ডাস ইস্ট ফুয়া মাইনেন মান" (এটা আমার
হাসবেন্ডর জন্য)। বাক্যটা অনেক সুন্দর না?? তাদের
সম্পর্ক এর ৭০তম এনিভার্সারি। আমি "চুস" বলে, সুপার-
শপের দিকে আবার ফিরে যাচ্ছি। টিউলিপ কিনলাম, নিজের
জন্য। আর ভাবছি.. অথচ "আমার ৭০ দিনও টিকেনি"।

৩। যার কাছ থেকে সাইকেল কিনেছিলাম, তার কাছেই
যাচ্ছি। সামনে ছোট ক্রসিং, ট্রাফিক সিগনাল নেই। আমি
কাছাকাছি যাওয়ার আগেই বাম পাশে একটা Audi A8
থামলো৷ উনাকে আগে যেতে দেওয়ার জন্য আমিও থামলাম।
কিন্তু সে আগে যাবে না। একটা হাসি দিয়ে আমাকে আগে
রাস্তা ক্রস করতে বললো। এই অগ্রাধিকার দেওয়া ব্যাপারটা
আমাকে বিস্মিত করলো।

৪। পথে আরেকজনকে দেখি... Audi E-tron থেকে নেমে
একটা গ্যারেজের সাটার খুলছে। আমি মোটেও অবাক হইনি।
কারণ আমি দেশে থাকতে CBR এ এক্সটার্নাল সাইলেন্সার
লাগিয়ে সেলফ-এডভার্টাইজ করে বেড়িয়েছি। যাইহোক
আসল কথায় আসি, গ্যারেজটা গাড়ি পার্কিং এর না। সাইকেল
মেরামতের গ্যারেজ। ভাবলাম উনাকে দেখাই, যদিও বুঝা
যাচ্ছে এটা উনার প্রফেশন না। আমি বলার সাথে সাথেই
আমার সাইকেলটি চালিয়ে বললো.. "তোমার তো বাইকের
স্পোকেটে সমস্যা, এটা পরিবর্তন করতে হবে। কিন্তু আমি
দুঃখিত আমার কাছে স্পোকেট নেই।"

আমি কাইন প্রবলেম বলে, ভাবছি, ফ্রিতে আমার সাইকেল
দেখে দিলো আবার সরিও বললো! অথচ ৩ বছর আগে
৭০ দিনের সম্পর্কটা সরি বলতে না পারাতেই আত্মহত্যা
করেছিলো।

"তুমি যদি একটা স্পোকেট কিনে আনতে পারো, আমি
তোমাকে লাগিয়ে দিতে পারবো। তবে এটা আমার প্রফেশন
না। আমি শখে এই গ্যারেজটি দিয়েছি৷ আমি সাধারণত
সামারে আমার, এবং আমার ছেলেমেয়েদের সাইকেল
মেরামত করি।"

এবার অনেক কষ্টে "আউফ ভিডাজেন" উচ্চারণ করে
বিদায় নিলাম। আর আমার শখ Audi E-tron থেকে
HorizonJet না তুলে সাইকেল পর্যন্তই ধরে রাখলাম।

৫৷ আমার কাছে সাইকেল বিক্রি করা ভদ্রলোক, আমাকে
দেখে চকমকে উঠলো। আমার গতজীবনের অবজারভেশনে
অভিজ্ঞতা থেকে যা বুঝলাম বেচারা খুব অস্থির অনুভব
করছে। এই অস্থিরতা তৈরি হয়েছে দায়বদ্ধতা থেকে। সাইকেল
নেওয়ার দুইদিন পরেই আমি সমস্যা ফেইস করছি, ব্যাপারটা
উনার মেনে দিতে কষ্ট হচ্ছে। এই দায়বদ্ধতা কিছুটা কমানোর
জন্য, তিনি আমাকে বললো, "তুমি চলে যাও, এটা ফিক্স করতে
আমার বেশ ভালোই সময় যাবে, তুমি তোমার সময়টা অন্য
কোন কাজে ব্যবহার করো। আর আমি এটা ফিক্সড করে
তোমার বাসায় দিয়ে আসবো। তোমার ঠিকানা লিখে দাও।"

আমি নিরুত্তর, কেননা গত জীবনে এমন চমৎকার ভাবে
কাউকে দায়বদ্ধতা কাটানোর চেষ্টা করতে দেখিনি। যাইহোক
জার্মানরা সব কিছুতে টার্মিন (অ্যাপয়েন্টমেন্ট) চায়। এই
সুযোগকে আমিও তাকে একটা টার্মিন দিয়ে আসলাম...
"আপনি কি কালকে সকাল ৯:৩০ এ সাইকেলটি নিয়ে
আসতে পারবেন? আমি এর সময়ের পরে বাসা থাকবো না।"

উনার পারা উচিৎ বলে, আমাকে চলে যেতে বললো। আর
আমি ডাঙ্কেশন বলে বিদায় নিলাম....

৬। বাসে বসে আজকের সারাদিনের কর্মকাণ্ড রি-কল করার
চেষ্টা করলাম। কি এক অদ্ভুত জাতি? একদিনে আমাকে
কত কিছুই লেসন দিয়ে দিলো.. শান্তি, সততা, বিশ্বাস, সম্পর্ক
সখ, অগ্রধিকার দেওয়া, দুঃখিত বলতে পারা, আর দায়বদ্ধতা।
বাসে বসে আমার এই অতি মগ্নতা আমাকে নিয়ে গেলো
বাসের শেষ স্টপেজে। যেটা কিনা আমার বাসার আরোও
দুই স্টপেজ পরে। যাইহোক, এবার আর বাসে উঠলাম না৷
হেঁটেই ফিরা শুরু করলাম। গুগল ম্যাপের শর্টকাট রাস্তা
ফলো করে কবরস্থানের ভিতরে রাস্তা দিয়ে হাঁটছি। হঠাৎ
আজানের ধ্বনি। আমার একই সাথে আনন্দ আর আতংক
কাজ করছে। আনন্দ! অনেক দিন ধরে আজানের ধ্বনি
শুনি না৷ আর আতংক! এখানে আজান শোনার কথা না।
যাইহোক এটা যে আমার হ্যালুসিনেশন, এটা বুঝতে আমার
কয়েক সেকেন্ডের বেশি লাগেনি। পাশে দেখি.... বেশ
কয়েকজন জার্মান কবরস্থানের পাশে প্রার্থনা করছে।
সমানে একটা বেঞ্চে বসে, আমিও এশা'র নামাজ পড়ে
নিলাম। বাসায় যাচ্ছি, মাথার মধ্যে একটা বিষয় ঘুরপাক
খাচ্ছে... "প্রার্থনাতেই শান্তি, প্রার্থনাই শেষ সম্বল"

✍️রোফায়েল

24/02/2024

সুন্নতে খৎনা করাতে গিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে দুইজন শিশু বাচ্চা মারা যায়।
তারা হাজাম দিয়ে খৎনা করাতে যায়নি।যাদের মুসলমানি করার কথা, সেই সার্জনের কাছেই গিয়েছেন।
ফিরেছেন সন্তানের লাশ নিয়ে বুকফাটা আহাজারি করতে করতে।
গতকাল আমি আয়হামের খালার একটা ইন্টারভিউ কালবেলায় দেখলাম।
আয়হামের মায়ের কপাল চাপড়ানো আহাজারি দেখলাম।
চিকিৎসক পরিচয়ের বাহিরে আমিও একজন বাবা। আমি আমার সন্তানের সারকামসেশন আমার নিজের হসপিটালে সার্জনকে দিয়ে প্রটোকল মেনেই করিয়েছি।
আলহামদুলিল্লাহ,কোনো সমস্যা বা জটিলতা হয়নি।
কিন্তু একজন মায়ের সন্তান হারানোর এই আর্তনাদ দেখে স্থির থাকা অনেক কষ্ট।
যারা সন্তান হারিয়েছেন, তাদেরকে কোন ভাষাতেই সান্ত্বনা দেওয়া যায়না।তাদের গভীর দু:খবোধ ও কষ্টের জায়গাটা স্পর্শ করা যায় নিজেকে তাদের জায়গায় দাঁড় করালে।
শোকাবহ পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।
দেশে আসলে মুসলমানি নিয়ে হচ্ছেটা কি এমন প্রশ্ন অনেকের?
অনেকে নানা কন্সপাইরেসি থিউরিও হাজির করছেন।
দেশের মা বাবারা এমন ঘটনাগুলো জেনে আতংকিত হয়ে যাচ্ছেন।
এমনকি অনেক চিকিৎসক মা বাবাও তাদের সন্তানদের খৎনা করা নিয়ে ভীষণ চিন্তিত, চিকিৎসকদের ক্লোজ গ্রুপে তাদের মন্তব্য থেকে এমন জেনেছি।
দেশে লাখ লাখ বাচ্চার মুসলমানি ডাক্তাররাই করছেন।
ভবিষ্যতেও করবেন।
এবং এটা ডাক্তারদেরই কাজ।
হাজামের কাজ নয়।
হাজাম দিয়ে মুসলমানি করাতে গিয়ে বাচ্চাদের শিশ্ন কেটে ফেলা,ইঞ্জুরি করা,অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়ে জীবন ঝুঁকিতে ফেলে দেওয়া, প্রিসাইজলি কাটতে না পারা,ইনফেকশন হওয়া সহ নানাবিধ জটিলতার কারণ হাজাম দিয়ে খৎনায় হয়।
সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতাল গুলোর পেডিয়াট্রিক সার্জারী বিভাগে গিয়ে খোঁজ করলে এমন অহরহ কেইসের সন্ধান পাবেন।
হাজাম দিয়ে খৎনা কোন সচেতন মানুষ কখনোই করাতে পারেন না।
প্রশ্ন উঠছে,উৎকন্ঠা নিয়ে মানুষ জানতে চাচ্ছে, ডাক্তার দিয়ে খৎনা করাতে গিয়ে আমার সন্তান লাশ হবার ঝুঁকি দেখা দিলে হাজাম ই কি ভালো নয়?
না হাজাম ভালো নয়।
কখনোই ভালো না।
যেই দুইটা বাচ্চা মারা গেছে, সেগুলো নিয়ে বিস্তারিত কথা বলার আছে।
অবহেলা ছিলো না বলছিনা।
সেগুলো সত্যি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা।
চিকিৎসকদের অধিক দায়িত্ববান ও মনযোগী হওয়া উচিত ছিলো।
এনেস্থিসিয়া দিয়েই মুসলমানি হবে।
প্রটোকল এর বাহিরে কিছু করার আর সুযোগ নেই।
প্রফেশনাল এটিটিউড এবং কেইস বাই কেইস পূর্ণ গুরুত্ব দিয়েই খৎনা করতে হবে ডাক্তারদের।
এখানে মিডিয়া ভিন্ন খেলায় মেতেছে।
এদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা এমনিতেই ভঙ্গুর।
সিস্টেমের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দূষিত পাপ।এগুলোর জন্য চিকিৎসকরা দায়ী নন।
এদেশের চিকিৎসকরা খুবই দুর্বল কমিউনিটি।এরা তেমন ক্ষমতাবান নন কেউ।
কিন্ত দেশের মানুষের এখনো যেটুকু আস্থা আছে দেশের বিদ্যমান চিকিৎসা ব্যবস্থার উপর তা ভেঙে গেলে লাভ হবে কার সেটাও গভীর ভাবে ভাবতে হবে।
এদেশে মিডিয়ায় অনেক দালাল আছে যারা দেশের রোগীদের বিদেশমুখী করতে চায়।এতে তারা মোটা অংকের কমিশন পায়।কলকাতায় গেলে চিকিৎসাও হয় শ্রী লেদারের জুতাও কিনা হয়।
এদেরকেও চেনা জরুরী।
আপনি একজন সচেতন অভিভাবক হিসেবে কি করবেন খৎনা নিয়ে?
আপনি একজন ডাক্তারের কাছেই যাবেন।
সেই চিকিৎসক কিভাবে অপারেশন করবেন জেনে নিবেন।
আপনার বাচ্চাকে কে এনেস্থিসিয়া দিবেন তার ব্যাপারে আপনি নিশ্চিত হবেন।
তিনি একজন এনেস্থিসিয়া বিশেষজ্ঞ কিনা সেটা নিশ্চিত হয়ে নিবেন আপনি।
আপনি অভিভাবক হিসেবে এখন থেকে যেকোনো অপারেশন করানোর আগে দালালদের খপ্পরে পড়ে চুক্তিভিত্তিক অপারেশন করতে যাবেন না।
আপনি চিকিৎসককে বলবেন আমার রোগীর অপারেশন আপনি করবেন কিন্ত এনেস্থিসিয়া যিনি দিবেন তার ব্যাপারে আমি জানতে চাই,নিশ্চিত হতে চাই।
শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতাই পারে আপনাদের আতংকে ভোগা থেকে বিরত রাখতে।
এনেস্থিসিয়া দেওয়ার আগে আপনার রোগী ফিট কিনা অপারেশন এর জন্য সেসব চেকআপ করা হয়েছে কিনা নিশ্চিত হবেন।
দেখুন বিদ্যমান সিস্টেমেই আপনি একজন সচেতন নাগরিক হলে সুচিকিৎসা আপনি পেয়ে যাবেন।
ঘাবড়ানোর কিছু নেই।
অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা দিয়ে দেশের হাজার হাজার রোগী বান্ধব চিকিৎসককে প্রশ্নবিদ্ধ করার সুযোগ নেই।
এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন আপনারাই।
একজন চিকিৎসক এর অবহেলা দিয়ে পুরো কমিউনিটিকে জাজ করাও বেইনসাফি আচরণ।
দেশের আনাচে কানাচে প্রচুর দালাল।
এদের চিহ্নিত করে বয়কট করুন।
যে চিকিৎসক অনেক ব্যস্ত,তাদের এড়িয়ে যারা কম ব্যস্ত,নির্দিষ্ট সংখ্যক রোগী মনযোগ দিয়ে দেখেন,তাদের দেখান।
যেকোনো অসুস্থতায় তারকা চিকিৎসক দেখানোর মনোভাব পরিহার করে যিনি যত্ন নিয়ে দেখেন,কথা শুনেন এমন চিকিৎসক দেখান।
দেশের স্বাস্থ্য খাতের সর্বাঙ্গে ব্যথা
ঔষধ দিবো কোথায় অবস্থা।
এরমধ্যে মিডিয়ার ভূমিকা গঠনমূলক না,বরং চিকিৎসক বিদ্বেষী, দেশীয় চিকিৎসাবিমুখ করার অপচেষ্টায় লিপ্ত তা বুঝাই যায়।
একটা জিনিস খেয়াল করে দেখুন,সুন্নাতে খৎনাকে যেভাবে প্রচার করে দেশের মানুষকে আতংকিত করছে মিডিয়া,ডেইলি স্টারের নির্বাহী সম্পাদকের বাসা থেকে পড়ে গিয়ে মারা যাওয়া কাজের মেয়েকে নিয়ে সেভাবে এই মিডিয়া নিউজ করেছে কি?
সাংবাদিকদের সাংঘাতিকতা,অপসাংবাদিকতা নিয়ে তারা কখনো নিউজ করে?
সবাই না,কিছু কিছু সাংবাদিক কি পরিমান তেলবাজ,চাটুকার, দালাল সেটা ভাতের হোটেলে গিয়ে তাদের অন্নপ্রাশন দেখলেই বুঝার কথা।
আমি বলবো আপনারা প্লিজ আতংকিত হবেন না।
আপনার বাচ্চাদের খৎনা এদেশে নিরাপদ ভাবে করানোর জন্য হাজার হাজার দক্ষ চিকিৎসক আছেন।
লাখো লাখো বাচ্চার খৎনা তারা আগেও নিরাপদে করেছেন,ভবিষ্যতেও করবেন।
সচেতন ভাবেই আস্থা রাখুন।
Courtesy: ডা: আহমেদ জোবায়ের

01/01/2024
150GM Prostate TURP done resection time 90 min.
04/12/2023

150GM Prostate TURP done resection time 90 min.

Large lower ureteric stone removed by URS and ICPL
07/11/2023

Large lower ureteric stone removed by URS and ICPL

Address

Shafiq Hospital
Pabna
6600

Telephone

+8801717461188

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Urologist Dr. Kutub Uddin Awal posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Urologist Dr. Kutub Uddin Awal:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category