Herbal Plant BD

Herbal Plant BD সকল ঔষধের প্রধান কাঁচামাল: গাছগাছালি, লতাপাতা
(1)

এই পেজটি পেশাদারী চিকিৎসার বিকল্প হিসাবে তাৎপর্য পূর্ণ নয়, এটি কেবলমাত্র শিক্ষামূলক উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। কোন রোগ এর চিকিৎসার জন্য প্রথমিক অবস্থায় আমাদের টিপস গুলো ফলো করতে পারেন. তারপরও সাস্থ্য বিষয়ের সকল ধরনের সমস্যার জন্য সরাসরি ডাক্তার এর কাছে যাওয়া উচিত এবং ডাক্তারের পরার্মশ নিয়ে সঠিক চিকিৎসা নেয়া উচিত। অতএব কোন জটিল সমস্যার জন্য সরাসরি ডাক্তার এর কাছে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: আগের থেকে কতটা ভিন্ন?করোনাভাইরাসের আগের ভ্যারিয়েন্ট যেমন ডেলটা ও ওমিক্রন আমাদের অনেক ভয় দেখিয়েছ...
26/06/2025

করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: আগের থেকে কতটা ভিন্ন?

করোনাভাইরাসের আগের ভ্যারিয়েন্ট যেমন ডেলটা ও ওমিক্রন আমাদের অনেক ভয় দেখিয়েছে। সেগুলোর উপসর্গ ছিল তীব্র উচ্চ জ্বর, শ্বাসকষ্ট, হাসপাতালে ভর্তি হওয়া পর্যন্ত অবস্থা। কিন্তু বর্তমানে পাওয়া নতুন ভ্যারিয়েন্টগুলো (যেমন JN.1 বা FLiRT) আগের চেয়ে কিছুটা আলাদা আচরণ করছে।

প্রথম পার্থক্য হচ্ছে সংক্রমণের গতি। নতুন ভ্যারিয়েন্টগুলো অনেক দ্রুত ছড়ায়। একজন আক্রান্ত ব্যক্তি সহজেই অনেকজনকে সংক্রমিত করতে পারেন, এমনকি উপসর্গ হালকা থাকলেও। দ্বিতীয় বিষয়টি হলো লক্ষণ। নতুন ভ্যারিয়েন্টে সাধারণত হালকা উপসর্গ দেখা যায় যেমন সর্দি, কাশি, হালকা জ্বর বা গলা ব্যথা। অনেক সময় মনে হয় এটি বুঝি সাধারণ ঠান্ডা, ফলে মানুষ অবহেলা করে বাইরে চলাফেরা করে, যা ভাইরাস ছড়ানোর ঝুঁকি বাড়ায়।

তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য হলো ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা। আগের ভ্যারিয়েন্টগুলোতে ভ্যাকসিন খুব ভালোভাবে সুরক্ষা দিত, তবে নতুন ভ্যারিয়েন্টে ভাইরাসের গঠন কিছুটা বদলে যাওয়ায় পুরনো টিকার কার্যকারিতা কিছুটা কমে যেতে পারে। যদিও ভ্যাকসিন এখনও মারাত্মক জটিলতা রোধে সহায়ক, তবু বুস্টার ডোজ নেওয়া বা টিকা হালনাগাদ করা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

চতুর্থ পার্থক্যটি সচেতনতার ধরনে। আগের ভ্যারিয়েন্টের সময় মানুষ উপসর্গ বুঝলেই সতর্ক হতো, পরীক্ষা করাতো বা আলাদা থাকতো। কিন্তু এখন হালকা উপসর্গ দেখে অনেকেই গা করেন না। যার ফলে ভাইরাস চুপিসারে ছড়িয়ে পড়ে। তাই নতুন ভ্যারিয়েন্ট মোকাবেলায় সচেতনতা আরও সূক্ষ্ম ও দায়িত্বশীল হতে হবে।

সব মিলিয়ে, আগের ভয়াবহতা কমলেও নতুন ভ্যারিয়েন্টের দ্রুত সংক্রমণ ও হালকা উপসর্গের কারণে ঝুঁকি এখনও আছে। এই পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মানা, উপসর্গ দেখা দিলে পরীক্ষা করা, এবং টিকা নেওয়ার মতো অভ্যাসগুলো আমাদের সুরক্ষার প্রধান হাতিয়ার।

লেখক
চিকিৎসক ও জনস্বাস্থ্য গবেষক
ফেলো, কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগ
রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ, রাজশাহী

যেসব লক্ষণে বুঝবেন শরীরে পানির ঘাটতি হয়েছে!গ্রীষ্মের গরম এখন প্রকৃতিজুড়ে। প্রচণ্ড গরমে সারাক্ষণ ঘাম হয়। ফলে শরীর থেকে বে...
25/06/2025

যেসব লক্ষণে বুঝবেন শরীরে পানির ঘাটতি হয়েছে!

গ্রীষ্মের গরম এখন প্রকৃতিজুড়ে। প্রচণ্ড গরমে সারাক্ষণ ঘাম হয়। ফলে শরীর থেকে বেরিয়ে যায় অনেকটুকু পানি। এতে মারাত্মক পানিশূন্যতা তৈরি হতে পারে। সুস্থ থাকতে শরীরের চাহিদা অনুযায়ী পানি পান করা ভীষণ জরুরি। তৃষ্ণা লাগার পাশাপাশি আরও কিছু লক্ষণ রয়েছে যেগুলো দেখলে বোঝা যায় যে ডিহাইড্রেশন হয়েছে। জেনে নিন সেগুলো কী কী।

অনেক গরমে না ঘামাও ডিহাইড্রেশনের লক্ষণ। ঘামের মাধ্যমে শরীর তার তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। না ঘামা তাই খারাপ লক্ষণ।
শরীর থেকে পানি কমে গেলে রক্ত চলাচল বাধাপ্রাপ্ত হয়। ফলে হার্টকে কাজ করতে হয় বেশি। এতে পালপিটিশনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
অতিরিক্ত তৃষ্ণার্ত বোধ করা ও মুখের ভেতরের অংশ শুকিয়ে যাওয়া পানি কমে যাওয়ার লক্ষণ।
ডিহাইড্রেশনের কারণে ক্লান্তিবোধ হতে পারে। এছাড়া মাথাব্যথাও শরীর থেকে পানি কমে যাওয়ার অন্যতম লক্ষণ।
শিশুদের ক্ষেত্রে জিহ্বা শুকিয়ে যাওয়া, কাঁদলেও অশ্রু বের না হওয়া, প্রস্রাব কমে যাওয়া ও স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি অস্থিরতা দেখলে বুঝবেন শিশু ডিহাইড্রেশনে ভুগছে। মারাত্মক ক্ষেত্রে শিশুর চোখ এবং গাল বসে যাওয়া, দ্রুত শ্বাস নেওয়া ও দুর্বল নাড়ি দেখা দিতে পারে। অনেক সময় শিশুর মাথার উপরের নরম অংশটি ভেতরের দিকে ঢুকে যায়।
গাঢ় হলুদ ও দুর্গন্ধযুক্ত প্রস্রাবও শরীরে পানির ঘাটতি নির্দেশ করে।

কাঁঠাল খেলে এত উপকার পাওয়া যায় জানতেন?মধু মাসের অন্যতম রসালো ফল কাঁঠাল চলে এসেছে বাজারে। সুমিষ্ট এই ফলটি পুষ্টিগুণে ঠাসা...
24/06/2025

কাঁঠাল খেলে এত উপকার পাওয়া যায় জানতেন?

মধু মাসের অন্যতম রসালো ফল কাঁঠাল চলে এসেছে বাজারে। সুমিষ্ট এই ফলটি পুষ্টিগুণে ঠাসা। এক কাপ কাঁঠালে মেলে ১৫৭ ক্যালোরি, ৩৮ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ৪০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ২ গ্রাম ফ্যাট, ৩ গ্রাম ফাইবার এবং ৩ গ্রাম প্রোটিন। এছাড়া অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, ফসফরাস, কপার ও ম্যাংগানিজেরও উৎস কাঁঠাল।

১। পটাসিয়াম, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের সংমিশ্রণ হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। পটাসিয়াম রক্তচাপের উপর সোডিয়ামের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবেলা করে, অন্যদিকে ফাইবার কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে অবদান রাখে।

২। প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করতে পারে উপকারী ফল কাঁঠাল। কাঁঠালে ভিটামিন সি বেশি থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, এই ভিটামিন প্রদাহ প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে। গবেষণায় আরও দেখা গেছে যে কাঁঠালে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং লিগনান রয়েছে, যা প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করতে পারে।

৩। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে কাঁঠাল। কাঁঠালের গ্লাইসেমিক সূচক স্কোর কম, যার অর্থ এটি খাওয়ার ফলে আপনার রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বাড়বে না।

৪। কাঁঠালে ফাইটোকেমিক্যাল নামক পদার্থ রয়েছে, যেমন ফ্ল্যাভোনয়েড, স্যাপোনিন এবং ট্যানিন। আমেরিকান ইনস্টিটিউট ফর ক্যানসার রিসার্চের মতে, অনেক ফাইটোকেমিক্যালের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যার মানে তারা ফ্রি র‌্যাডিক্যালের প্রভাব মোকাবেলা করতে সাহায্য করতে পারে। ফলে ক্যানসারের মতো দীর্ঘমেয়াদি রোগের ঝুঁকি কমে কাঁঠাল খেলে।

৫। কাঁঠাল ও এর বিচি দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ফাইবারের দারুণ উৎস। দ্রবণীয় ফাইবার এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে এবং রক্তের প্রবাহে কার্বোহাইড্রেটের শোষণকে ধীর করে দিতে পারে। এতে খাওয়ার পরে রক্তে গ্লুকোজের স্পাইক প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে। খাদ্যতালিকাগত ফাইবার একজন ব্যক্তির হৃদরোগ, ডায়াবেটিস এবং কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে পারে।

৬। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি মেলে কাঁঠাল থেকে। নিয়মিত ফলটি খেলে তাই ত্বক ভালো থাকে ও ত্বককে রোদের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে দূরে রাখা যায়।

৭। কাঁঠাল ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ। এটি এমন একটি খনিজ যা শরীরকে শিথিল করতে সহায়তা করে। ২০২১ সালের একটি গবেষণা বলছে, ম্যাগনেসিয়াম ঘুমের সমসযা দূর করতে সাহায্য করে।

৮। কাঁঠালে থাকা ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম হাড়ের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। পাশাপাশি হাড় শক্তিশালী রাখতে সহায়তা করে।

৯। কাঁঠাল ভিটামিন সি এর একটি ভালো উৎস। এটি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। এছাড়াও কোলাজেন নামক প্রোটিন তৈরির জন্য শরীরের ভিটামিন সি প্রয়োজন, যা স্বাস্থ্যকর ত্বক, হাড় এবং সংযোগকারী টিস্যু যেমন রক্তনালী এবং তরুণাস্থি বজায় রাখার জন্য অত্যাবশ্যক। ক্ষত নিরাময়ের জন্য কোলাজেনও গুরুত্বপূর্ণ।

১০। কলা ও আমের তুলনায় নিয়াসিন ও থায়ামিন বেশি থাকে কাঁঠালে। তাই এটি অ্যাথলেটদের জন্য একটি দারুণ এনার্জি ফুড। এটি ক্লান্তি দূর করে, পেশি সবল করে ও মস্তিষ্ক সতেজ রাখে।

১১। কাঁঠালে প্রচুর ডায়েটারি আঁশ থাকে, যা হজমপ্রক্রিয়া ঠিক রাখতে সাহায্য করে। এটি মল সহজে বের হতে সাহায্য করে, ফলে পেট পরিষ্কার থাকে। পাশাপাশি কাঁঠাল কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে।

১২। থাইরয়েড হরমোনের ভারসাম্য রক্ষার জন্য কপার খুব গুরুত্বপূর্ণ। কাঁঠালে থাকা কপার থাইরয়েড গ্রন্থিকে ভালো রাখে।

১৩। কাঁঠালে এমন পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা পেটে ঘা বা আলসার তৈরি হতে বাধা দেয়। এছাড়া ফলটি ফাইবার সমৃদ্ধ, যা পেটে অ্যাসিড কমাতে সাহায্য করতে পারে।

তথ্যসূত্র: ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিক, মেডিক্যাল নিউজ টুডে এবং ওয়েবএমডি

ডাবের পানি খেলে যেসব উপকার পাবেন!প্রচণ্ড গরমে পানিশূন্যতা ও হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। এসব ঝুঁকি এড়াতে তীব্র গরমে ডাবের পা...
23/06/2025

ডাবের পানি খেলে যেসব উপকার পাবেন!

প্রচণ্ড গরমে পানিশূন্যতা ও হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। এসব ঝুঁকি এড়াতে তীব্র গরমে ডাবের পানি খেতে পারেন প্রতিদিন। কেবল গরমের সময়ই নয়, সারা বছরই পান করতে পারেন ডাবের পানি। এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাংগানিজ ও জিংকসহ নানা উপকারী উপাদান। জেনে নিন ডাবের পানি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।

পটাশিয়ামের দারুণ উৎস ডাবের পানি। ১ কাপ ডাবের পানিতে ৬০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম মেলে যা দৈনিক চাহিদার ১৬ শতাংশ পূরণ করতে পারে। কিডনি ফাংশন এবং পেশী সংকোচনসহ পটাশিয়াম শরীরের গুরুত্বপূর্ণ সব কাজ করে।

হেলথলাইন ওয়েবসাইট বলছে, ডাবের পানিতে বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে। ম্যাংগানিজ, কপার, সেলেনিয়াম, আয়রন, কপার, ফসফরাস, পটাসিয়াম ও সোডিয়ামের উৎস ডাবের পানি। এগুলো আমাদের সুস্থতার জন্য আবশ্যক।

ডাবের পানি শরীরের পানির চাহিদা পূরণ করে। ডাবে থাকা ইলেকট্রোলাইট ডায়ারিয়া, বমি এবং অতিরিক্ত ঘামের পর শরীরের খনিজের ঘাটতি মেটাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এ কারণে অতিরিক্ত গরমে দাবের পানি পান করার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।

এক কাপ ডাবের পানিতে ৪৫ ক্যালোরি রয়েছে। অ্যাকাডেমি অব নিউট্রিশন অ্যান্ড ডায়েটেটিক্স বলছে, এটি সোডা এবং জুসের মতো পানীয়গুলোর দুর্দান্ত বিকল্প। এসব পানীয়তে সাধারণত ক্যালোরি, শর্করা এবং কার্বোহাইড্রেট বেশি থাকে।

ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল জানার্লে প্রকাশিত একটি গবেষণা বলছে, ডাবের পানিতে থাকা বিভিন্ন উপাদান রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে চাইলে ডাবের পানি পান করুন নিয়মিত। এতে রয়েছে ফাইবার যা কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে আমাদের পরিত্রাণ দিতে পারে।

শরীরের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল বা এল ডি এল-এর পরিমাণ কমিয়ে হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি সাহায্য করে ডাবের পানি। এছাড়া শরীরের জন্য উপকারী কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়িয়ে হঠাৎ হার্ট অ্যাটাকের আশংকা কমায় এটি।

সাইটোকিনিস নামের একটি অ্যান্টি-এজিং উপাদান পাওয়া যায় ডাবের পানিতে, যা শরীরে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।

নিয়মিত ডাবের পানি খেলে কিডনির স্বাস্থ্য ভালো থাকে। ২০১৮ সালের একটি সমীক্ষা বলছে, প্রস্রাবের সময় আরও বেশি সাইট্রেট, পটাশিয়াম এবং ক্লোরাইড হারাতে সাহায্য করে এই পানি, যা নির্দেশ করে যে ডাবের পানি পাথর আলগা করতে বা তাদের গঠনে বাধা দিতে পারে।

ডাবের পানিতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে যা আমাদের শরীরের কোষের যত্ন নেয়।
ডাবের পানিতে থাকা ইলেক্ট্রোলাইট ও বিভিন্ন পুষ্টিগুণ বিকাশমান ভ্রূণকে উপকৃত করতে পারে। ফলে বিশেষজ্ঞরা গর্ভাবস্থায় ডাবের পানি নিয়মিত খাওয়ার পরামর্শ দেন।

ডাবের পানিতে রয়েছে ক্যালসিয়াম যা হাড় এবং দাঁত ভালো রাখে। পেশীকে সংকুচিত করতে এবং সঠিকভাবে কাজ করতে সহায়তা করে ক্যালসিয়াম। এক কাপ ডাবের পানিতে প্রায় ৫৬ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে।

শরীর ঠান্ডা রাখতে কোন কোন খাবার খাবেন?তীব্র গরমের সময় অতিরিক্ত ঘাম হওয়ার কারণে ডিহাইড্রেশন হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। এ সময় ...
22/06/2025

শরীর ঠান্ডা রাখতে কোন কোন খাবার খাবেন?

তীব্র গরমের সময় অতিরিক্ত ঘাম হওয়ার কারণে ডিহাইড্রেশন হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। এ সময় তাই পর্যাপ্ত পানি ও পানিজাতীয় খাবার খাওয়ার পাশাপাশি এমন খাবার পাতে রাখা যায় যেগুলো প্রাকৃতিকভাবে ঠান্ডা রাখে শরীর। জেনে নিন কোন কোন খাবার শরীর শীতল ও সতেজ রাখে।

১। এই গরমে শরীর শীতল রাখতে খান শসা। এতে ৯৫ শতাংশ পানি থাকে। শসা খেলে হজমের গণ্ডগোল দূর হয়, পাশাপাশি তীব্র গরমে শরীরের পানির চাহিদাও মেটায় এটি। এছাড়া পটাসিয়াম রয়েছে শসাতে। পটাসিয়াম হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। পাশাপাশি মস্তিষ্ক ভালো রাখে।

২। দই খান নিয়মিত। দই দিয়ে লাচ্ছি বানিয়ে খেতে পারেন এই গরমে। দই পেট ও শরীর ঠান্ডা রাখে। এছাড়া দই অন্ত্রে উপকারী ব্যাক্টেরিয়া নিঃসরণ করে ও রক্তে কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।

৩। শরীর ঠান্ডা রাখতে লেবুর শরবত খেতে পারেন। নিয়মিত লেবু খেলে বাড়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। এতে সিজনাল ঠান্ডা-কাশি থেকে দূরে থাকা সহজ হয়।

৪। প্রাকৃতিক উপায়ে শরীর ঠান্ডা রাখতে চাইলে ডাবের পানি খান প্রতিদিন। এতে থাকা উপকারী বিভিন্ন খনিজ উপাদান শরীরে পানির চাহিদা পূরণ করে। হজমের জন্যও সহায়ক ডাবের পানি।

৫। পান্তা ভাত খেতে পারেন শরীর শীতল রাখার জন্য। এছাড়া সালাদ বা রায়তাও খান গরমে সুস্থ থাকতে।

৬। ভিটামিন সি ও ফাইবারের চমৎকার উৎস আমলকী। গ্রীষ্মের গরমে সুস্থ থাকতে আমলকী খান নিয়মিত। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে। আমলকী চিবিয়ে খেতে পারেন। আচার বানিয়েও খাওয়া যায় ফলটি। আমলকী পানিতে ফুটিয়ে ছেঁকে ব্লেন্ড করে মধু মিশিয়ে বানিয়ে ফেলতে পারেন পানীয়।

৭। গরমের সময়ে নিয়মিত পুদিনা খাওয়ার চেষ্টা করুন। সালাদ, জুস বা শরবতে মিশিয়ে নিতে পারেন পুদিনা পাতা।

৮। আম, জাম, কাঁঠাল, জামরুল, তালশাঁসের মতো রসালো মৌসুমি ফল রাখুন খাদ্য তালিকায়। এগুলো পানির চাহিদা মেটাবে।

৯। পানি বেশি আছে এমন শাকসবজি খান বেশি করে। যেমন পালংশাক, ঝিঙে, লাউ, চিচিঙ্গা, পটল।

১০। শরীর ঠান্ডা রাখতে পারে কলা। প্রতিদিন কলা খান গরমে সুস্থ থাকতে। কলা যেমন তাৎক্ষণিক শক্তির জোগান দেয়, তেমনি আমাদের শরীরের টিস্যুগুলোকে বাড়তি পানি শুষে নিতে সহায়তা করে। ফলে নিয়মিত কলা খেলে শরীর সতেজ থাকে।

নতুন করে করোনা সংক্রমণ: আতঙ্ক নয়, প্রয়োজন সচেতনতা!বর্তমানে দেশে ও বিশ্বজুড়ে আবারও কিছু এলাকায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্...
21/06/2025

নতুন করে করোনা সংক্রমণ: আতঙ্ক নয়, প্রয়োজন সচেতনতা!

বর্তমানে দেশে ও বিশ্বজুড়ে আবারও কিছু এলাকায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। সময়মতো সতর্কতা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললেই এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। করোনা প্রতিরোধে করণীয় ও বর্জনীয় কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরা হলো:

করনীয় বিষয়সমূহ

যেহেতু অধিকাংশ বাচ্চাদের টিকা দেওয়া নেই তাই তাদের জন্য ঝুঁকি একটু বেশি। কাজেই বাচ্চাদের নিয়ে শপিং করা বা বাইরে বেড়ানো আপাতত বন্ধ রাখা জরুরি। ভিড় এড়িয়ে চলুন, বাচ্চা ও বৃদ্ধদেরকেও ভিড় মুক্ত রাখা উচিত। জরুরি কাজ ছাড়া তাদের বাইরে আনা ঠিক হবে না। বাইরে বের হলেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।
ভিড়যুক্ত স্থান, হাসপাতাল বা গণপরিবহনে গেলে অবশ্যই ভালো মানের মাস্ক (যেমন N95 বা 3-প্লাই মাস্ক) পরুন।
সাবান ও পানি দিয়ে কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড হাত ধুতে হবে। বাইরে থেকে এলে, খাবার খাওয়ার আগে বা পরে।
কাশি বা হাঁচির সময় টিস্যু বা কনুই দিয়ে মুখ ঢাকুন।
যারা এখনও বুস্টার ডোজ নেননি, দ্রুত নিয়ে নিন। নতুন ভ্যারিয়েন্ট অনুযায়ী টিকা নেওয়ার পরামর্শ অনুসরণ করুন।
বয়স্ক, গর্ভবতী, ডায়াবেটিস বা অন্যান্য দীর্ঘমেয়াদী রোগে আক্রান্তদের বিশেষভাবে সুরক্ষা দিন।
সর্দি-জ্বর হলে বিশ্রাম ও চিকিৎসা নিন। দ্রুত আইসোলেশন নিন এবং প্রয়োজনে টেস্ট করুন।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন সি, জিংক, ফলমূল ও শাকসবজি গ্রহণ করুন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, WHO, IEDCR-এর নির্দেশনা অনুসরণ করুন। গুজবে কান দেবেন না।
যা করা যাবে না

গুজব ছড়ানো বা বিশ্বাস করা যাবে না।
সামাজিক মাধ্যমে বিভ্রান্তিকর তথ্য না ছড়ানো। যাচাই না করে কিছু শেয়ার করবেন না।
অসুস্থ অবস্থায় অফিস বা স্কুলে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
মাস্ক ছাড়া জনসমাগমে যাওয়া অনুচিত। বিশেষ করে সংক্রমণ প্রবণ এলাকায়।
সংক্রমণ কম থাকলেও নিয়ম মেনে চলুন। ভাইরাস কিন্তু পুরোপুরি চলে যায়নি।


লেখক
চিকিৎসক ও জনস্বাস্থ্য গবেষক
ফেলো, কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগ
রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ, রাজশাহী

হার্ট ভালো রাখে এই ৫ খাবার!কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে এটি ধমনীতে জমা হয়, যা হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়া...
20/06/2025

হার্ট ভালো রাখে এই ৫ খাবার!

কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে এটি ধমনীতে জমা হয়, যা হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। ন্যাশনাল হার্ট, লাং এবং ব্লাড ইনস্টিটিউটের মতে, কিছু খাবার আছে যা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। উচ্চ ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ কোন কোন খাবার হার্ট ভালো রাখবে জেনে নিন।

১। হার্ট ভালো রাখতে চাইলে প্রচুর পরিমাণ সবুজ শাকসবজি রাখুন পাতে। ভিটামিন, খনিজ এবং নাইট্রেট সমৃদ্ধ শাকসবজি ধমনীর কার্যকারিতা উন্নত করে এবং রক্তচাপ কমায়। পালং শাক, ব্রকলির মতো সবুজ শাকসবজি খাদ্যতালিকাগত ফাইবারের সমৃদ্ধ উৎস, যা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

২। তাজা ফল খান নিয়মিত। মৌসুমি ফলের পাশাপাশি খান স্ট্রবেরি, আপেল, কমলা। এগুলো সবই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর, বিশেষ করে অ্যান্থোসায়ানিন, যা শরীরের প্রদাহ এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়। এগুলো হৃদরোগের জন্য ঝুঁকির কারণ। কমলার মতো ফল দ্রবণীয় ফাইবার এবং ভিটামিন সি সরবরাহ করে, যা খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে পারে।

৩। সাদা রুটি বা সাদা ভাতের বদলে লাল আটার রুটি ও লাল চালের ভাত খান। এ ধরনের সম্পূর্ণ খাদ্যশস্যে ফাইবার, ভিটামিন বি এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থ রয়েছে যা হার্ট ভালো রাখে। গোটা শস্য রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে এবং খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

৪। বাদাম ও বীজ রাখুন খাদ্য তালিকায়। এগুলো ফাইবার এবং উদ্ভিদ স্টেরল সমৃদ্ধ যা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। জলপাই তেল এবং অ্যাভোকাডো মনোআনস্যাচুরেটেড চর্বি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে। চিয়া বীজ, তিসির বীজ, আখরোট পরিমিত পরিমাণে খেতে সুস্থ থাকে হার্ট।

৫। তেলযুক্ত মাছ খান নিয়মিত। এ ধরনের মাছ ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের সমৃদ্ধ উৎস, যা স্বাস্থ্যকর চর্বি। রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমায় তেলযুক্ত মাছ, প্রদাহ কমায় এবং অনিয়মিত হৃদস্পন্দন প্রতিরোধ করে।

লিচু খাওয়ার ১০ উপকারিতা!লিচুর মৌসুম আর বেশি দিন নেই। তবে এখনও কিন্তু বাজারে পাওয়া যাচ্ছে মিষ্টি ও রসালো লিচু। ১০০ গ্রাম ...
19/06/2025

লিচু খাওয়ার ১০ উপকারিতা!

লিচুর মৌসুম আর বেশি দিন নেই। তবে এখনও কিন্তু বাজারে পাওয়া যাচ্ছে মিষ্টি ও রসালো লিচু। ১০০ গ্রাম লিচুতে রয়েছে ৬৬ ক্যালোরি, ১৬.৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ১৫.২ গ্রাম চিনি, ৭১.৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি ও ১.৩ গ্রাম ডায়াটারি ফাইবার। এছাড়া কপার, পটাশিয়াম ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের উৎস লিচু। লিচুতে পানির পরিমাণ অনেক বেশি। ফলে গ্রীষ্মের গরমে আপনাকে হাইড্রেট রাখতে পারে এই ফল। একটি লিচুতে ১.৫-১.৭ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে। বেশিরভাগ কার্বোহাইড্রেট শর্করা থেকে আসে। ফলে অতিরিক্ত লিচু খেলে কিছু স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে। বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীরা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাবেন লিচু।

লিচু খাওয়ার কিছু উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন।

লিচু আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এতে ভাইরাস আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে। অন্যদিকে লিচুতে থাকা রাসায়নিক উপাদানগুলো শ্বেতরক্তকণিকা বাড়াতে সাহায্য করে।

হার্টের জন্য খুবই উপকারী লিচু। এতে রয়েছে অলিগোনল, যা নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি করতে সাহায্য করে। এই নাইট্রিক অক্সাইড আবার রক্ত চলাচলে সাহায্য করে। এতে ফ্ল্যাভোনয়েড রয়েছে যা ভাসকুলার ফাংশন উন্নত করে এবং হৃদরোগ প্রতিরোধ করে।

একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দৈনন্দিন ৭৫ থেকে ৯০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি প্রয়োজন হয়। প্রতিদিন ১০০ গ্রাম লিচু খেলে এই চাহিদার প্রায় পুরোটাই পূরণ হয়ে যায়। ভিটামিন সি আমাদের শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ত্বক, দাঁত ও হাড় সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

লিচুতে থাকা আঁশ জাতীয় উপাদান খাদ্য পরিপাক ও ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এ ছাড়া এই আঁশগুলো শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতেও ভূমিকা রাখে।

ক্যানসার এবং ডায়াবেটিসের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে লিচুতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট।

প্রচুর পরিমাণে পানি এবং পটাসিয়াম পাওয়া যায় লিচু থেকে। কিডনিতে জমা হওয়া টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে এগুলো। লিচু ইউরিক অ্যাসিডের ঘনত্বও কমায় যা কিডনির ক্ষতির ঝুঁকি হ্রাস করে।

লিচুতে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, ম্যাংগানিজ এবং কপার। এসব উপাদান হাড়ের ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্য করে। ফলে নিয়মিত লিচু খেলে হাড়ের ভঙ্গুরতা কমে এবং অস্টিওপোরোসিস ও ফ্র্যাকচারের সম্ভাবনা হ্রাস পায়।
লিচুতে রয়েছে কপার যা শরীরের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। এছাড়া এতে থাকা আয়রন নতুন রক্তকোষের জন্ম দেয়।

ভিটামিন সি এর পাশাপাশি ভিটামিন কে এবং ই পাওয়া যায় লিচু থেকে। এতে কম মাত্রায় রাইবোফ্লাভিন এবং নিয়াসিন রয়েছে। গরমে নিয়মিত লিচু খেলে দৈনিক ভিটামিন বি৬-এর চাহিদার ১০ শতাংশ পাওয়া যায়। এটা লোহিত রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে এবং প্রদাহজনিত রোগ থেকে রক্ষা করে।

লিচু খেলে ত্বক থাকে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল। এটি ত্বকের বলিরেখা ও কালচে দাগ দূর করে ত্বক পরিষ্কার রাখে।

ভিটামিন ডির অভাবে শরীরে কিছু লক্ষণ দেখা যায়, যা সাধারণত: শারীরিক দুর্বলতা, হাড়ের ব্যথা, পেশী দুর্বলতা, বিষণ্ণতা, ঘুমের...
19/06/2025

ভিটামিন ডির অভাবে শরীরে কিছু লক্ষণ দেখা যায়, যা সাধারণত: শারীরিক দুর্বলতা, হাড়ের ব্যথা, পেশী দুর্বলতা, বিষণ্ণতা, ঘুমের সমস্যা, ক্ষত শুকাতে বেশি সময় লাগা এবং চুল পড়ার মতো সমস্যা হতে পারে।

ভিটামিন ডি-এর অভাবে শরীরে আরও যে লক্ষণগুলো দেখা যেতে পারে:

ক্লান্তি ও অবসাদ:
ভিটামিন ডি-এর অভাবে শরীর দুর্বল লাগতে পারে এবং সহজেই ক্লান্তি অনুভব হতে পারে।

হাড় ও পেশী ব্যথা:
ভিটামিন ডি হাড় ও পেশীর স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। এর অভাবে হাড় ও পেশীতে ব্যথা হতে পারে।

হাড়ের দুর্বলতা ও ফ্র্যাকচার:
ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্য করে, যা হাড়কে শক্তিশালী করে। এর অভাবে হাড় দুর্বল হতে পারে এবং সহজে ভেঙে যেতে পারে।

মেজাজ পরিবর্তন:
ভিটামিন ডি-এর অভাবে বিষণ্ণতা, উদ্বেগ এবং মুড সুইং হতে পারে।

ঘুমের সমস্যা:
ভিটামিন ডি ঘুমের চক্রকে প্রভাবিত করতে পারে, যার ফলে ঘুমের সমস্যা হতে পারে।

ক্ষত শুকাতে বেশি সময় লাগা:
ভিটামিন ডি শরীরের ক্ষত নিরাময়ে সহায়তা করে, তাই এর অভাবে ক্ষত শুকাতে বেশি সময় লাগতে পারে।

চুল পড়া:
ভিটামিন ডি চুলের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এর অভাবে চুল বেশি পড়তে পারে।
যদি আপনার এই লক্ষণগুলির মধ্যে কোনোটি দেখা যায়, তাহলে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

গতকালকের ঘটনা, সবাই সাবধান থাকবেন। পুঠিয়া উপজেলা শিলমারিয়া ইউনিয়ের মঙ্গল পাড়া গ্রামে।ভাইয়ের মেয়ের বয়স ৮ বোনের মেয...
22/04/2025

গতকালকের ঘটনা, সবাই সাবধান থাকবেন।
পুঠিয়া উপজেলা শিলমারিয়া ইউনিয়ের মঙ্গল পাড়া গ্রামে।ভাইয়ের মেয়ের বয়স ৮ বোনের মেয়ের বয়স ৭ একসঙ্গে ফ্রিজ ধরে খেলছিল। কে জানে পুরো ফ্রিজ কারেন্ট হয়েছিল। মাসুম বাচ্চাগুলো এভাবে মারা যাবে। প্রতিটি বাবা-মাকে সচেতন হওয়ার জন্য অনুরোধ করা হল।
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
সংগৃহীত!

05/07/2024

যাদের পেঁপে খাওয়া একদমই উচিত নয়!

04/07/2024

সকালে লেবু পানি খাওয়ার গোপন উপকারীতা!

Address

Pabna

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Herbal Plant BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Our Story

Bangla: "Health Tips Bangla "একটি স্বাস্থ্য টিপস্ বিষয়ক পেজ, সকল ধরনের স্বাস্থ্য টিপস্ সবার আগে পেতে পেজটিতে লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকুন।

English: "Health Tips Bangla" is a health tips page, with all kinds of health tips to get in touch with us on the page.