𝑫𝒓. 𝑭𝒂𝒓𝒊𝒅𝒖𝒍 𝑰𝒔𝒍𝒂𝒎 𝑺𝒉𝒐𝒉𝒂𝒈

21/08/2025

বুধবার (২০ আগস্ট) টাঙ্গাইলের মধুপুরে পৌর শহরের জামালপুর রোডের হাসপাতাল এলাকার হোমিওপ্যাথিক চেম্বারে অভিযান ও ফার্মেসিতে অভিযান পরিচালিত হয় এতে নেতৃত্ব দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভূমি) ও এক্সিকিউটি ম্যাজিস্ট্রেট রিফাত আনজুম পিয়া। ভ্ৰাম্যমান আদালত পরিচালনায় প্রসিকিউশন প্রদান করেন মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. সজীব কান্তি পাল। লেফটেন্যান্ট সায়েমের নেতৃত্বে মধুপুর সেনাক্যাম্পের একটি দল সহযোগিতায় ছিল।

ভ্রাম্যমান আদালত সূত্র জানায়, মানবসেবা মেডিকেল হলের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের নিয়ম বহির্ভূত নিজের নামের পূর্বে ডাক্তার পদবী ব্যবহার করার অপরাধে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ অনুসারে দশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।

[ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ ( ২০০৯ সনের ২৬ নং আইন ) মিথ্যা বিজ্ঞাপন দ্বারা ক্রেতা সাধারণকে প্রতারিত করিবার দণ্ড ৪৪ ধারা, কোন ব্যক্তি কোন পণ্য বা সেবা বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে অসত্য বা মিথ্যা বিজ্ঞাপন দ্বারা ক্রেতা সাধারণকে প্রতারিত করিলে তিনি অনূর্ধ্ব এক বৎসর কারাদণ্ড, বা অনধিক দুই লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।]

ডা. সজীব কান্তি পাল এর সাথে WhatsApp এ যোগাযোগ করে শালবনবার্তা২৪.কম পেপার কার্টিং, বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ এর ২০২৩ সনের ৬৩ নং আইনের প্রথম ৩ পৃষ্ঠা যেখানে ১৩ নং ধারায় বলা আছে “হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক (Homoeopathic Doctor) ” অর্থ এই আইনের অধীন নিবন্ধিত কোনো হোমিওপ্যাথিক ডা. ; সহ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা এর উপসচিব দূর-রে-শাহওয়াজ কতৃক স্বাক্ষরিত স্মারক নম্বর: ৫৯.০০.০০০০.১১১.২২.০২৪.২৩-৫৯ বিষয়-বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন, ২০২৩ এর বিষয়ে অবহিতকরণ চিঠি প্রেরণ করা হয়।

অতঃপর তিনি ❝গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ চিকিৎসা শিক্ষা-২ শাখা হতে উপসচিব রাহেলা রহমত উল্লাহ কতৃক ১০ আগস্টের চিঠি নম্বর- ৫৯.০০.০০০০.১৪১.৪৫.০১৯.১৮(অংশ-১).৫৪৩ এর ০৩ নং ধারা এমতাবস্থায়, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভাগ, অধিদপ্তর, দপ্তর ও সংস্থাসমূহে বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন, ২০১০ ও হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী এমবিবিএস ও বিডিএস ডিগ্রীধারী ব্যতীত অন্যান্য পেশাজীবীদের (হোমিওপ্যাথি, আয়ুর্বেদিক ও ইউনানী) নামের পূর্বে "ডাক্তার (ডা.)” পদবী ব্যবহার না করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।❞ চিঠিটি পাঠান।

তিনি আরও লিখেন
Nub (Number) 3
Point
"নামের পূর্বে ডাঃ"

পরবর্তীতে আবারও বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন, ২০২৩ এর তৃতীয় পৃষ্ঠা পাঠান হলে তিনি লিখেন ❝গেজেটের কোথাও কি বলা আছে যে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক "নামের আগে ডাঃ" লিখতে পারবে?? এবং আরও লিখেন সে চিকিৎসা দিতে পারবে.. এটা নিয়ে কারও কোনো দ্বিমত নাই।
কিন্তু নামের আগে ডাঃ শুধু MBBS/BDS রাই লিখতে পারবে-হাইকোর্ট এর রায়।❞

বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল অদ্যাবধি পূর্বের বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড, ঢাকা চিকিৎসক রেজিষ্ট্রেশন সনদপত্র ব্যবহার করে যাচ্ছে। যেখানে স্পষ্ট করে লেখা আছে, ❝Bangladesh Homoeopathic Practitioner's Ordinance, 1983 (Ordi.No.XLI of 1983) এর বিধানাবলী অনুযায়ী তাহার নাম বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডে রেজিষ্ট্রি করিয়া তাহাকে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাশাস্ত্র অনুসারে চিকিৎসা করিবার অধিকার ও সর্বপ্রকার আইনানুগ সুযোগ প্রদান করা হইল।❞

প্রশ্ন হলো,
1)কেন এখনও বাতিল হওয়া আইন দিয়ে চিকিৎসক রেজিষ্ট্রেশন সনদপত্র ব্যবহার করতে হবে?

2) ডা. লিখে চিকিৎসা করার অধিকার থাকার পরেও প্রতারকের তকমা পেয়ে মানহানিকর অবস্থার সম্মুখীন হতে হবে? সমাজে কাছে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসককে কেন হেয় প্রতিপন্ন হতে হবে?

3) সর্বপ্রকার আইনানুগ সুযোগ এবং আর্থিক ও সম্মানহানির ক্ষতিপূরণ বোর্ড (কাউন্সিল) কখন দেবে?

18/11/2023

এগিয়ে যেতে হবে, বহুদূর।

দেশে হোমিও চিকিৎসার কলেবর বাড়াতে শতাধিক সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসক নিয়োগের পর সম্প্রতি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক....

17/11/2023

বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন, ২০২৩
(Bangladesh Homoeopathic Medical Education Act, 2023)

03/11/2023

২ নভেম্বর ২০২৩, বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে ❝বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা বিল, ২০২৩❞ পাশ হয়েছে।

03/11/2023

বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন, ২০২৩

01/11/2023

আলহামদুলিল্লাহ,
আগামীকাল ❝বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা বিল, ২০২৩❞ সংসদে উপস্থাপিত হবে।
ইনশাআল্লাহ্, উক্ত বিলটি পাশ হবে।

মহান আল্লাহ্ পাকের দরবারে শুকরিয়া ও কৃতজ্ঞতা। সবাইকেই ধন্যবাদ।

28/10/2023

Dr. Faridul Islam Shohag

26/10/2023

বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক
চিকিৎসা শিক্ষা আইন, ২০২৩

02/11/2022

26/10/2022

অর্গানিক কি!!

জৈব খাদ্য বা অর্গানিক ফুড হল সেই সব খাবার যা উৎপাদনে কোনো ধরনের রাসায়নিক সার, এন্টিবায়োটিক, হরমোন বা কীটনাশক ব্যবহার করা হয় না। জৈব সার ব্যবহার করে প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত খাদ্য হল জৈব খাদ্য। আর যেসব পণ্য উৎপাদনে সহনীয় মাত্রায় নির্দিষ্ট সময়ে রাসায়নিক সার বা কীটনাশক বা এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়, সেসব পণ্যকে নিরাপদ খাদ্য বা সেইফ ফুড বলা হয়।

সবজি চাষে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যবহৃত হয়। এছাড়া হাইব্রিড ও জিএমও জাত উৎপাদন করে জমি ও জনস্বাস্থ্যের ক্ষতি হচ্ছে। কৃষিজমিতে ব্যবহৃত কীটনাশক ও রাসায়নিক সার আমাদের খাবারের ভেতরে ঢুকে যায়। গবাদি পশু-পাখির উৎপাদন বাড়াতে হরমোন দেয়া হয়। শুধু সবজি নয়, ফল, ডিম, মাছ, মাংস—সবকিছুতেই এগুলোর জীবনকাল বাড়াবার জন্য ফরমালিন কিংবা কীটনাশক মেশানো হয় যা শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এছাড়া ফলমূল পাকাতে বা পচে যাওয়া ঠেকাতে ক্ষতিকর রাসায়নিক ব্যবহার করা হচ্ছে ওথেচ্ছভাবে। এই কৃত্রিম পদার্থগুলো খাবার ধোয়ার পর, এমনকি রান্না করার পরও সম্পূর্ণ দূর হয় না। যা আমাদের দেহের নানা রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এই রাসায়নিক জিনিসগুলো আমাদের শরীরে ধীরগতিতে বিষের মতো কাজ করে। কৃত্রিম সার, রাসায়নিক দ্রব্য, ফরমালিন ইত্যাদির যথেচ্ছ ব্যবহারে ক্যানসার, ডায়াবেটিস, লিভারের সমস্যা ইত্যাদির প্রকোপ মারাত্মক হারে বাড়িয়ে দেয়। বিশেষ করে শিশু এবং গর্ভবতী মায়েদের ওপর এর প্রভাব আরও মারাত্মক। এই ক্ষতিকর দিক থেকে থেকে মুক্ত থাকার অন্যতম সমাধান হতে পারে অর্গানিক সবজি। অর্গানিক শাকসবজি বা শস্য উৎপাদনে কোনো ধরনের রাসায়নিক সার বা কীটনাশক ব্যবহার করা হয় না। এছাড়া জমিতে বীজ বপনের আগে কয়েক বছর জমি ফেলে রেখে মাটি পরিশুদ্ধ করে নিতে হয়। তাই এটি আমাদের শরীরের জন্য নিরাপদ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

#বাজার থেকে খাদ্য পন্য কিনে বিক্রি করলেই কি সেগুলি অর্গানিক হয়ে যায়!!

𝐃𝐫. 𝐅𝐚𝐫𝐢𝐝𝐮𝐥 𝐈𝐬𝐥𝐚𝐦 𝐒𝐡𝐨𝐡𝐚𝐠
𝐃.𝐇.𝐌.𝐒 (𝐁.𝐇.𝐁-𝐃𝐡𝐚𝐤𝐚)
𝐏.𝐃.𝐓 (𝐇𝐨𝐦𝐞𝐨𝐩𝐚𝐭𝐡𝐢𝐜 𝐌𝐞𝐝𝐢𝐜𝐢𝐧𝐞)
𝐌.𝐏.𝐇 (𝐍𝐮𝐭𝐫𝐢𝐭𝐢𝐨𝐧)

10/07/2022

❝ঈদ মোবারক❞

24/06/2022

হৃদরোগ প্রতিরোধ!
Need Consultation?