ডাঃ ইউসুফ আলী

ডাঃ ইউসুফ আলী চর্ম,যৌন,এলার্জি; পাইলস, টিউমার,হাঁপানি সহ যাবতীয় নতুন ও পুরাতন রোগীর চিকিৎসা করা হয়।

হ্যানিম্যান হোমিও হল, জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট, পঞ্চগড়।
01722159447

ক্যান্সার, টিউমার, হাঁপানি;
শ্বেতী বা ধবল, চর্মরোগ -,যৌ-ন সমস্যা, এলার্জি, পাইলস রোগীদের চিকিৎসা করা হয়।

চেম্বার:
হ্যানিম্যান হোমিও হল
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট, পঞ্চগড়।

বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন : 01722-159447

22/10/2024
ক্যান্সার, টিউমার, হাঁপানি; শ্বেতী বা ধবল, চর্মরোগ -,যৌ-ন সমস্যা, এলার্জি, পাইলস রোগীদের জন্য সুখবর....ডাঃ মোঃ ইউসুফ আলী...
13/06/2024

ক্যান্সার, টিউমার, হাঁপানি;
শ্বেতী বা ধবল, চর্মরোগ -,যৌ-ন সমস্যা, এলার্জি, পাইলস রোগীদের জন্য সুখবর....

ডাঃ মোঃ ইউসুফ আলী
ডি.এইচ.এম.এস,বি.এ(অনার্স),এম.এ

চেম্বার:
হ্যানিম্যান হোমিও হল
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট, পঞ্চগড়।

রোগী দেখার সময়: প্রতিদিন
সকাল ১১ টা হতে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ।

বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন : 01722-159447

এলার্জি, চর্মরোগ,পাইলস; টিউমার ও হাঁপানি রোগীদের জন্য সুখবর...ডাঃ মোঃ ইউসুফ আলীডি.এইচ.এম.এস, বি.এ (অনার্স), এম.এচেম্বার:...
20/04/2023

এলার্জি, চর্মরোগ,পাইলস; টিউমার ও হাঁপানি রোগীদের জন্য সুখবর...

ডাঃ মোঃ ইউসুফ আলী
ডি.এইচ.এম.এস, বি.এ (অনার্স), এম.এ

চেম্বার:
হ্যানিম্যান হোমিও হল
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট, পঞ্চগড়।
যোগাযোগ: 01722-159447

রমজানের খাবার দাবার....রমজান ধর্মপ্রাণ মুসলমানের জন্য অত্যন্ত পবিত্র মাস। রমজান মাসে খাদ্যগ্রহণেও সংযমী হওয়া প্রয়োজন। দে...
23/03/2023

রমজানের খাবার দাবার....

রমজান ধর্মপ্রাণ মুসলমানের জন্য অত্যন্ত পবিত্র মাস। রমজান মাসে খাদ্যগ্রহণেও সংযমী হওয়া প্রয়োজন। দেহের বেশিরভাগ রোগের সৃষ্টির কারণ প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাদ্যগ্রহণ। পক্ষান্তরে পরিমিত পানাহার ও আত্মসংযমের মাধ্যমে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তাই নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘সুস্বাস্থ্যের জন্য রোজা রাখ।’প্রতিদিন আমরা সাধারণত সকাল-দুপুর-রাত তিন বেলা খাবার খেয়ে থাকি। কিন্তু রমজান মাসে সন্ধ্যা থেকে ভোর এ সময়ের মধ্যেই ৩ বার খাবার খেয়ে থাকি। তাই রজমান মাসে খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে একটু বেশিই সচেতন হতে হয়। একটু পরিকল্পনা মতো খাবার খেলে এ পবিত্র নেয়ামতের মাসকে উপভোগ করা যায় ইবাদত-বন্দেগির মধ্য দিয়ে। রমজান মাসে খাবার যতটা পারা যায় অন্য মাসের মতোই স্বাভাবিক ও সাধারণ হওয়া উচিত।রমজান মাসে খাদ্য তালিকায় যথাসম্ভব স্লো-ডাইজেস্টিং খাবার বেশি রাখা উচিত। যেখানে স্লো-ডাইজেস্টিং খাবার সাধারণত ডাইজেস্ট হতে প্রায় ৮ থেকে ১২ ঘণ্টা সময় লাগে, সেখানে দ্রুত ডাইজেস্টিং খাবার মাত্র ২ থেকে ৪ ঘণ্টার মধ্যে ডাইজেস্ট হয়ে যায়। আঁশ বা ফাইবার প্রধান খাবারগুলোই সাধারণত স্লো-ডাইজেস্টিং হয়ে থাকে। যেমন ঢেঁকিছাঁটা চাল, আটা, সবুজ মটরশুঁটি, ছোলা, সবুজ শাক যেমন ডাঁটাশাক, পালংশাক, খোসাসহ ভক্ষণ উপযোগী ফল যেমন পেয়ারা, আপেল, নাশপাতি এবং শুকনা ফল খোরমা, খেজুর ইত্যাদি তবে খাবার অবশ্যই সুষম হতে হবে অর্থাৎ খাদ্য তালিকায় দানাদার খাবারের সঙ্গে পরিমাণ মতো ফল, শাকসবজি, মাংস ও দুগ্ধজাত খাবার থাকা আবশ্যক। চলুন জেনে নিই, রমজানের সময় খাদ্যাভ্যাস কেমন হওয়া উচিত।

✓১. পানি ও শরবত বেশি পান করা : গরমের সময় রোজা রাখা এমনিতেই কষ্টকর। তার পর সারা দিন পানি পান করা হয় না। কম পানি পান করলে শরীরের অঙ্গগুলো ঠিকমতো কাজকরতে পারে না, হজমেও সমস্যা হয়। তাই রোজা ভাঙার পরদেহে পানির চাহিদা মেটাতে বেশি করে পানি পান করতে হবে।

✓২. কোমল পানীয় বাদ দিয়ে ডাবের পানি পান : ডাবের পানিতে আছে বেশকিছু খনিজ পদার্থ, যেগুলো শরীরের জন্য খুব দরকার। ডাবের পানিতে রয়েছে পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ক্লোরিন ইত্যাদির লবণ। ডাবের পানির সঙ্গে লবণের অভাব পূরণ করতে খাবার স্যালাইনও পান করতে পারেন। কোমল পানীয় এসিডিটি, বুকজ্বালা, আলসার, কিডনি ও লিভারের ওপরে চাপ দেয়া থেকে শুরু করে আরও বেশকিছু ক্ষতিকর কাজ করে।

✓৩. ভাজাপোড়া না খাওয়া : সারা দিন রোজা রাখার ফলে হজম শক্তি এমনিতেই দুর্বল থাকে। এ সময় তেলে ভাজা খাবার বেশি খেলে ঝামেলা হওয়ায় স্বাভাবিক। এতে বদহজম ও এসিডিটির সুযোগ বাড়ায়। বাইরের কেনা খাবারআরও বিপজ্জনক।

✓৪. আঁশযুক্ত খাবার বেশি খেতে হবে : আঁশযুক্ত খাবারপেটে থাকে অনেকক্ষণ, হজম হতে দেরি হয়। তাই ক্ষুধা লাগে কম। ডায়াবেটিক রোগীদের রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা ঠিক রাখতেও এগুলো সাহায্য করে। সাহরির সময় আঁশ জাতীয় খাবার বেশি করে খেতে হবে। তাছাড়া রমজানে অনেকেই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় পড়েন। তাদের জন্য আঁশযুক্ত খাবার খুব দরকার। বেশি করে পানি পান, মাঝে মাঝে ইসবগুলের ভুসি খেলে ডাক্তারের কাছে আর দৌড়াতে হবে না।

✓৫. একবারে বেশি করে খাবার খাবেন না : ইফতারির সময় আজানের শব্দ শুনেই হাপুস-হুপুস করে খাবেন না। সময়নিয়ে অল্প করে খেতে হবে। সারা দিন খালি পেটে থাকার পর রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কম থাকে। ইফতারির সময় দ্রুত খাবার খেতে থাকলে হঠাৎ করে অতিরিক্ত খাবারের কারণে রক্তে নিঃসৃত ইনসুলিনের কারণে রক্তে থাকা অবশিষ্ট গ্লুকোজও শেষ হয়ে যায়। ফলে আমরা খুব ক্লান্তিবোধ করি।

✓৬. ইফতারিতে মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া : সারা দিন রোজা রাখার পর শরীর অল্প সময়ে শক্তি খোঁজে। ইফতারিতে মিষ্টি জাতীয় খাবার খুব দ্রুত শরীরে শক্তি জোগায়। খেজুরের গ্লুকোজ খুব দ্রুত শরীরে শোষিত হয়। অন্যান্য মিষ্টি জাতীয় খাবার, যেমন জিলাপি খুব কম সময়ের মাঝে শক্তি দেয়।

✓৭. ইফতারিতে বেশি করে ফল খাওয়া : মিষ্টি ফলে রয়েছে ফ্রুক্টোজ, যা শক্তি দেয়। রয়েছে বিভিন্ন খনিজ, যা দেহের জন্য অনেক প্রয়োজনীয়। ফল খেলে শরীরে যাচ্ছে ভিটামিন, শক্তি, খনিজ পদার্থ, আঁশবার-ফাইবার ইত্যাদি। পেঁপে, কলা, আম যে ফলই খান না কেন সবই কোষ্ঠবদ্ধতা সারাতে খুব ভালো কাজ করে। তাই সাধ্যের মধ্যে বেশি করে ফল খাবেন।

✓৮. খেতে পারেন দই-চিঁড়া : ইফতারির পর অনেকেই দই-চিঁড়া খেয়ে থাকেন। পেট রাখে ঠান্ডা, দ্রুত সহজে হজম হয়। চিঁড়ায় রয়েছে এসিডিটি কমানোর ক্ষমতা, দই খুব সহজেই পরিপাক হয়।

✓৯. হালিম : হালিম খুব ভালো একটি খাবার, যা আমিষের চাহিদা মেটায়। তবে নানা ধরনের ডাল দিয়ে রান্না হয়এবং মশলার ব্যবহার বেশি হয় বিদায় সেটা হজমে ঝামেলা করতে পারে। বুঝেশুনে খেতে পারেন।

✓১০. ছোলা-মুড়ি : ছোলা-মুড়ি খাবেন না কেন?
অবশ্যই খাবেন। তবে ছোলায় বেশি মশলার ব্যবহার একে গুরুপাককরে দিতে পারে। মুড়িতে কোনো আপত্তি নেই, এটা বুকজ্বালা, এসিডিটি কমায়।

চর্ম,যৌন,এলার্জি; পাইলস, হাঁপানি ও টিউমার রোগীদের জন্য সুখবর...

ডাঃ মোঃ ইউসুফ আলী,
হ্যানিম্যান হোমিও হল
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট পঞ্চগড় এ নিয়মিত রোগী দেখিতেছেন।
01722-159447

শুধুমাত্র মহিলা রোগীদের এলার্জি, চর্মরোগ, পাইলস; টিউমার, বাত-ব্যথা, হাঁপানি / শ্বাসকষ্ট; সাদা স্রাব, বন্ধ্যাত্ব, স্তন টিউমার; জরায়ু সংক্রান্ত ব্যাধিসহ যাবতীয় স্ত্রী রোগীর চিকিৎসা করিতেছেন।

ডাঃ ওয়ালিমা বেগম
হ্যানিম্যান হোমিও হল,
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট, পঞ্চগড়।
সিরিয়াল: 01717-024315

প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া বা হিমাচুরিয়া ?মূত্রনালী যে কোন স্থান হতে রক্তক্ষরণ হয়ে মূত্রের সাথে মিশ্রিত অবস্থায় কিংব...
12/03/2023

প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া বা হিমাচুরিয়া ?

মূত্রনালী যে কোন স্থান হতে রক্তক্ষরণ হয়ে মূত্রের সাথে মিশ্রিত অবস্থায় কিংবা মূত্রত্যাগের আগে ও পরে শুধুই রক্ত নিঃসরণকে হিমাচুরিয়া বলে।
কারণ:-
✓ইউরেটারে পাথর বা টিউমার হলে।
✓অতিরিক্ত জর হলে।
✓অতিরিক্ত প্যারাসিটামল জাতীয় ঔষধ খেলে।
✓গ্লুমিরুলো নেফ্রাইটিস হলে।
✓কিডনিতে পাথর বা সিস্ট কিংবা টিউমার হলে।
✓মেডুলারি সৃষ্টিক রোগ হলে।
পাইলো
✓পলিস্টিস্টিক রোগ হলে।
✓পাইলোনেফ্রাইটিস হলে।
✓প্যাপিলারি নেক্রসিস হলে।
✓শিরা ও ধমনীর অসঙ্গতি।
✓বিনাইন ফ্যামিলিয়াল হেমাচুরিয়া।
✓সাব একিউট ব্যাকটেরিয়াল এন্ডোকারডাইটিস ।
✓পলি আর্টারাইটিস।
✓প্রস্রাবের রাস্তায় আঘাত পেলে কিংবা প্রদাহ হলে।
✓প্রোস্টেট গ্রন্থির প্রদাহ বা টিউমার হলে।
✓প্রস্রাবের থলিতে প্রদাহ অথবা টিউমার বা পাথর কিংবা আঘাতপ্রাপ্ত হলে।

চর্ম,যৌন,এলার্জি; পাইলস, হাঁপানি ও টিউমার রোগীদের জন্য সুখবর...

ডাঃ মোঃ ইউসুফ আলী,
হ্যানিম্যান হোমিও হল
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট পঞ্চগড় এ নিয়মিত রোগী দেখিতেছেন।
01722-159447

শুধুমাত্র মহিলা রোগীদের এলার্জি, চর্মরোগ, পাইলস; টিউমার, বাত-ব্যথা, হাঁপানি / শ্বাসকষ্ট; সাদা স্রাব, বন্ধ্যাত্ব, স্তন টিউমার; জরায়ু সংক্রান্ত ব্যাধিসহ যাবতীয় স্ত্রী রোগীর চিকিৎসা করিতেছেন।

ডাঃ ওয়ালিমা বেগম
হ্যানিম্যান হোমিও হল,
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট, পঞ্চগড়।
সিরিয়াল: 01717-024315

দাদ বা দাউদ:-দাদ একপ্রকার সংক্রামক দাদ বা দাউদদাদ একপ্রকার সংক্রামক চর্মরোগ । ডার্মাটোফাইট নামক একপ্রকার ছত্রাক দ্বারা এ...
11/03/2023

দাদ বা দাউদ:-

দাদ একপ্রকার সংক্রামক দাদ বা দাউদ
দাদ একপ্রকার সংক্রামক চর্মরোগ । ডার্মাটোফাইট নামক একপ্রকার ছত্রাক দ্বারা এটি সংক্রমিত হয়। দাদ সব বয়সে শরীরের বিভিন্ন স্থানে হতে পারে। এটাকে গ্রামে গঞ্জে দাউদ বলে।
দেখতে গোলাকার আংটির মত এজন্য একে রিংওয়ার্ম ও বলা হয়। এটা মারাত্মক রকমের ছোঁয়াচে রোগ। তিনটি প্রজাতির ছত্রাক দ্বারা এর সংক্রমণ ঘটে থাকে। যথা:- √মাইকোস্পোরাম,
√ট্রাইকোফাইটন এবং
√ইপিডার্মাটোফাইটন।

প্রকারভেদ:-
✓Tinea capitis ( মাথার দাদ) চুল ভেঙ্গে উঠে যাওয়া এবং মাথার কিছু অংশে চুল কমে যাওয়া, চুলকানো।
✓Tinea barbae(ও দাড়ির স্থান / চিবুকের দাদ) Bold patches হয় দাড়ির স্থানে এবং চুলকায়।
✓Tinea cruris (কুচকির দাদ) কুচকিতে এবং রানের ভিতরের অংশে চুলকায়।
Tinea corporis (পিঠ, পেট ও পায়ে দাদ)
✓Tinea pedis (পায়ের তলায় ,পায়ের পাতায় দাদ)
✓Tinea unguium (নখের দাদ)

দাদের উপসর্গ ও লক্ষণ:-
দাদ হলে সাধারণত চামড়ার উপর গোলাকার ক্ষত সৃষ্টি হয় ।এটি দেখতে অনেকটা চাকার মত যার কিনারা গুলো সামান্য উচু হয়।
যতই দিন যায় ধীরে ধীরে চাকার পরিধি বাড়তে থাকে আর কেন্দ্রের দিকে বা ভেতরের অংশে ভালো হয়ে যেতে থাকে । ক্ষতস্থান থেকে খুশকির নাই উঠে ।কখনো কখনো পানি ভর্তি দানা ও পুজ ভর্তি দানা হয়, ক্ষতস্থান অত্যন্ত চুলকায় । মাথায় হলে আক্রান্ত স্থানে চুল পড়ে যায় এবং চুল কমে যায়। নখে হলে নখ অস্বচ্ছ ও ভঙ্গুর হয়ে যায়।

পরামর্শ:
✓ ক্ষতস্থান শুকনা রাখার চেষ্টা করা। তেল, সাবান না লাগানো ভালো ।
✓সংক্রমনে জায়গাটা যথাসম্ভব খোলা রাখতে হবে এবং গেঞ্জি ,মোজা ,আন্ডারওয়ার প্রতিদিন পরিষ্কার করতে হবে।

চর্ম,যৌন,এলার্জি; পাইলস, হাঁপানি ও টিউমার রোগীদের জন্য সুখবর...

ডাঃ মোঃ ইউসুফ আলী,
হ্যানিম্যান হোমিও হল
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট পঞ্চগড় এ নিয়মিত রোগী দেখিতেছেন।
01722-159447

শুধুমাত্র মহিলা রোগীদের এলার্জি, চর্মরোগ, পাইলস; টিউমার, বাত-ব্যথা, হাঁপানি / শ্বাসকষ্ট; সাদা স্রাব, বন্ধ্যাত্ব, স্তন টিউমার; জরায়ু সংক্রান্ত ব্যাধিসহ যাবতীয় স্ত্রী রোগীর চিকিৎসা করিতেছেন।

ডাঃ ওয়ালিমা বেগম
হ্যানিম্যান হোমিও হল,
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট, পঞ্চগড়।
সিরিয়াল: 01717-024315

Back pain কোমর-ব্যথা :-কোমর ব্যথা -পিঠ ব্যথা একটি পরিচিত সমস্যা। এই ব্যথা কোন বয়স মানছে না আজকাল । নারী-পুরুষ নির্বিশেষ...
10/03/2023

Back pain
কোমর-ব্যথা :-
কোমর ব্যথা -পিঠ ব্যথা একটি পরিচিত সমস্যা। এই ব্যথা কোন বয়স মানছে না আজকাল । নারী-পুরুষ নির্বিশেষে প্রায় সব মানুষের শরীরেই জেকে বসেছে ,এর কারণ হচ্ছে আধুনিক জীবন যাপন।
বিলাসবহুল জীবন ও ফ্যাশনের দাবি মেটাতে গিয়ে প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় আমরা এমন কিছু করি যা আমাদের স্বাস্থ্যকে সমস্যায় জর্জরিত করে।
আবার খুব সাধারন কিছু অভ্যাস থেকেও সমস্যাগুলো তৈরি হচ্ছে। আমাদের হাটা-বসা ,ঘুম প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ভুল অভ্যাস জনিত অঙ্গভঙ্গি ও ব্যবহৃত সামগ্রী থেকেই এসব সমস্যার তৈরি হয়।
শতকরা ৯৫ ভাগ কোমর ব্যথার রোগীদের কোন অপারেশনের প্রয়োজন পড়ে না। পর্যাপ্ত বিশ্রাম, প্রয়োজনীয় ঔষধ এবং জীবন যাপনের কিছু নিয়মকানুন মেনে চললে এক-দুই মাসের মধ্যে ব্যথা উপশম হয়।

আমাদের সবারই রয়েছে অভ্যাস জনিত কিংবা প্রচলিত ব্যবস্থাজনিত ত্রুটি কিন্তু এসব ত্রুটি সম্পর্কে অনেকে কিছুই জানে না_ আর জানলেও চুপচাপ থাকেন।
যেমন ধরুন নরম বিছানা কোমর ব্যথার জন্য দায়ী_ নরম বিছানা ও ত্রুটিপূর্ণ ব্যবস্থা।

বসার চেয়ারের ডিজাইন অনেক ক্ষেত্রেই এ ব্যথার জন্য দায়ী চেয়ার হতে হবে এমন যাতে আপনার পিঠের স্বাভাবিক বাঁকানো ভাব স্বাভাবিক থাকে_ পিঠের কোথাও যেন কোন অস্বাভাবিক চাপ দীর্ঘক্ষণ স্থায়ী না হয়। হলে অসুবিধা হবেই।

অনেকেই কোন বাছ বিচার নেই ঘুমের ক্ষেত্রে ,কেউ উপর হয়ে ,কেউবা হজবরল অবস্থা করে হাত-পা এলোমেলো রেখে ঘুমান, এটা ঠিক নয় ,ঘুমানোর আছে সঠিক অঙ্গভঙ্গি সঠিক নিয়ম-কানুন।

মূল কথায় আসা যাক, মেরুদন্ড মানে শুধু একটি অস্থি বা হাড় নয়। ৩৩টি অস্থিকে থরে থরে সাজিয়ে তৈরি হয় ভার্টিব্রাল কলাম । ভার্টিব্রাল মানে হচ্ছে কশেরুকা। প্রত্যেকটি কশেরুকা তার পরবর্তী কসেরুকা থেকে তরুণাস্তি বা কার
কার্টিলেজ দিয়ে পৃথক করা আছে, একে বলা হয় ডিস্ক। এই ডিস্ক ধাক্কাকে সামাল দেয় এবং মেরুদণ্ডকে আরো ফ্লেক্সিবল করে যাতে সহজেই বিভিন্ন দিকে বাঁকানো যায়। ভার্টিব্রাল কলামের স্পাইন লম্বালম্বি অবস্থান করে না।

✓এটা দেখতে পার্শ্ববর্তী দৃষ্টিতে অনেকটা ইংরেজি এস / S বর্ণের মত। কোমর ব্যথা কে প্রতিরোধ করতে হলে এই মেরুদন্ড কে সঠিক অবস্থানে রাখতে হবে এবং তা সকল কর্মকান্ডের ক্ষেত্রে সর্বাবস্থায়।

✓কোমর ব্যথার ঝুঁকিপূর্ণ উপসর্গ গুলো হচ্ছে কোমর ব্যথা ও পায়ে ব্যথা বেথা এক পায়ে বা দুই পায়ে নামতে পারে পায়ের শক্তি কমে যাওয়া পায়ে ঝি-ঝি কিংবা অবশ লাগা।

✓ডিস্কের সমস্যা জনিত কোমর ব্যথার কারণ গুলো কোমরে হাড় গুলোর মধ্যে ক্ষয়জনিত কারণ ।হাড়ের মাঝখানে ডিস্ক বা চাকরির মতো থাকে সেগুলো দৈনন্দিন নড়াচড়ার কারণে প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, শরীরের বাড়তি ওজন এই ক্ষতিকে আরো ত্বরান্বিত করে । ক্ষতির অংশ হিসেবে একসময় দেখা যায় হাড় ক্ষয় হয়, দুই হাড়ের মাঝখানে ফাঁক কমে যায় এবং হাড়ের মাঝখানে সরে এসে নার্ভের চাপ দেয়, হাড়ের পিছনে বিশেষ ধরনের লিগামেন্ট না থাকার কারণে এই ডিস্ক পিছনে সরে আসতে পারে।

✓কোমর ব্যথা এড়াতে হলে ভালো অবস্থান পছন্দ করতে হবে । দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকতে হলে যেকোনো এক পায়ে ছোট কোন প্ল্যাটফর্ম বা পীরির উপর রাখুন।

✓বসে থাকতে চাইলে আপনার পিঠে যদি কোন ভাল সাপোর্ট না থাকে সে ক্ষেত্রে কোমরের উপরে পিঠের ঢালুতে কুশন ব্যবহার করুন।

✓শক্ত বিছানায় ঘুমাবেন। উপুর হয়ে ঘুমাবেন না। ঘুমাবার সঠিক অবস্থান বেছে নিন চিত হয়ে কিংবা কাত হয়ে ঘুমান এবং একটা হাঁটু ভেঙ্গে রাখুন।

চর্ম,যৌন,এলার্জি; পাইলস ও টিউমার রোগীদের জন্য সুখবর...

ডাঃ মোঃ ইউসুফ আলী,
"হ্যানিম্যান হোমিও হল"
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট পঞ্চগড় এ নিয়মিত রোগী দেখিতেছেন।
01722-159447

শুধুমাত্র মহিলা রোগীদের এলার্জি, চর্মরোগ, পাইলস; টিউমার, বাত-ব্যথা, হাঁপানি / শ্বাসকষ্ট; সাদা স্রাব, বন্ধ্যাত্ব, স্তন টিউমার; জরায়ু সংক্রান্ত ব্যাধিসহ যাবতীয় স্ত্রী রোগীর চিকিৎসা করিতেছেন।

ডাঃ ওয়ালিমা বেগম
হ্যানিম্যান হোমিও হল,
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট, পঞ্চগড়।
সিরিয়াল: 01717-024315

ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য গ্রহণ এবং করণীয়:-ডায়াবেটিস রোগীদের চিকিৎসায় ৩ বিষয়ে লক্ষ্য রাখা বাঞ্জনীয় যথা- ১.খাদ্য২. নিয়...
08/03/2023

ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য গ্রহণ এবং করণীয়:-

ডায়াবেটিস রোগীদের চিকিৎসায় ৩ বিষয়ে লক্ষ্য রাখা বাঞ্জনীয় যথা-
১.খাদ্য
২. নিয়ম তান্ত্রিক জীবনযাত্রা
৩. ঔষধ ।
✓রোগীর শরীরের ওজন যদি বেশি থাকে তাহলে কমাতে হবে এবং স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসতে হবে।
✓প্রতিদিন আধা ঘন্টা থেকে এক ঘন্টা হাঁটতে হবে এবং ব্যায়াম করতে হবে।
✓যে সব খাবারে শর্করা বেশি যেমন:- চাল, আলু, মিষ্টি আলু, মিষ্টি স্বাদের ফল এবং আটা- ময়দা তৈরি খাবার সেগুলো পরিমাণ মতো খেতে হবে।
✓শাকসবজি ,ডাল ,টক জাতীয় ফল যেমন:- বড়ই ,কামরাঙ্গা, জাম, আমরা, তেতুল ,লেবু , বাতাবি লেবু, মালটা, জলপাই, কদবেল ,আসযুক্ত খাবার, টক দই বেশি খেলে কোন ক্ষতি নেই। ভিটামিন k যুক্ত খাবার বেশি খেতে হবে । কারণ এটি ডায়াবেটিস রোগীর লিভার কে সুরক্ষা করে। গারো সবুজ শাকসবজি, গাজরের সবুজ অংশ ,ডাটা শাক, ফুলকপি, বাঁধাকপি ,ব্রকলি ইত্যাদি । উল্লেখ্য যে আস জাতীয় খাবার রক্তে চিনির পরিমাণ ও লিপিডের পরিমাণ ঠিক রাখতে সহায়তা করে।
✓যেসব খাদ্যে সম্পৃক্ত চর্বি বা স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে যেমন ঘি, মাখন ,ডালডা ,মাংস ইত্যাদির পরিমাণ কমিয়ে দিতে হবে । অসম্পৃক্ত চর্বি বা আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট যুক্ত খাবার যেমন উদ্ভিজ্জ তেল ,সয়াবিন তেল ও মাছ ইত্যাদি বেশি খেতে হবে
✓গ্যালারি যুক্ত খাবার চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে।
✓রোগীকে নিয়মিত খাবার খেতে হবে কোন বেলার খাবার বাদ দেওয়া যাবে, না।
✓স্বাভাবিক নিয়মে খাবার গ্রহণ করতে হবে ।কোনদিন বেশি _আবার কোনদিন কম এভাবে খাবার খাওয়া উচিত নয়।
✓যতটুকু সম্ভব দুশ্চিন্তা মুক্ত জীবন যাপনের চেষ্টা করতে হবে।
✓নিয়মিত রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা পরীক্ষা করতে হবে। মাসে অন্তত একবার।
✓নিয়মিত মেথি বীজ চূর্ণ, করলা, তেলাকুচা পাতা এবং থানকুনি খেতে হবে। এটা গবেষণালব্ধ এবং বিজ্ঞানভিত্তিক যে মেথি ডায়াবেটিস রোগ কে নিয়ন্ত্রণ করে।

চর্ম,যৌন,এলার্জি; পাইলস ও টিউমার রোগীদের জন্য সুখবর...

ডাঃ মোঃ ইউসুফ আলী,
হ্যানিম্যান হোমিও হল
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট পঞ্চগড় এ নিয়মিত রোগী দেখিতেছেন।
01722-159447

শুধুমাত্র মহিলা রোগীদের এলার্জি, চর্মরোগ, পাইলস; টিউমার, বাত-ব্যথা, হাঁপানি / শ্বাসকষ্ট; সাদা স্রাব, বন্ধ্যাত্ব, স্তন টিউমার; জরায়ু সংক্রান্ত ব্যাধিসহ যাবতীয় স্ত্রী রোগীর চিকিৎসা করিতেছেন।

ডাঃ ওয়ালিমা বেগম
হ্যানিম্যান হোমিও হল,
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট, পঞ্চগড়।
সিরিয়াল: 01717-024315

ধূমপায়ীদের রোগ Buerger's Disease:আমাদের শরীরে প্রতিনিয়তই খেলা করছে একটি রঙ্গিন তরল_ তার নাম রক্ত, টকটকে লাল তার রং । এ...
07/03/2023

ধূমপায়ীদের রোগ Buerger's Disease:
আমাদের শরীরে প্রতিনিয়তই খেলা করছে একটি রঙ্গিন তরল_ তার নাম রক্ত, টকটকে লাল তার রং । এই লাল বর্ণের রক্তের সাথেই বিরোধ বর্ণচোরা বার্জারস ডিজিজের। আমাদের শরীরকে সচল রাখে রক্ত । আর এই রক্ত গোটা শরীরে প্রবাহিত হয় বিভিন্ন আকৃতির রক্তনালীর মাধ্যমে। ছোট, মাঝারি , বড় বিভিন্ন আকারের রক্তনালীর ভেতর দিয়ে রক্ত ছুটে বেড়ায় শরীরের এ- প্রান্ত থেকে _ও- প্রান্তে। শরীরের সবখানে রক্ত বাধাহীন চলাচল চাই কারণ দেহের কোষগুলোকে পুষ্টি জুগিয়ে বাঁচিয়ে রাখে রক্ত । তাই রক্তনালীর ভেতর দিয়ে রক্তের গতি হওয়া চাই অবাধ স্বাধীন এবং পর্যাপ্ত। শরীরের কোথাও রক্তনালী যদি কোন কারনে চিকন হয়ে যায় কিংবা নালি পথের কোথাও বাধা সৃষ্টি হয় তবে রক্ত চলাচলের সমস্যার সৃষ্টি হয়_রক্তের প্রবাহ ক্রমশ কমতে কমতে বন্ধ হয়ে যায় _ফলে শরীরে যে অংশে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায় পুষ্টির অভাবে সেখানে পচন ধরে ঘা হয়ে যায় ঠিক এই ঘটনাটি ঘটে থাকে বার্জারস ডিজিজে। হাত বা পায়ের ছোট ছোট এবং মাঝারি আকারের রক্ত নালিগুলো জমাট বাঁধা রক্তে আটকে যায় ফলে পায়ে দূরবর্তী অংশে অর্থাৎ আঙ্গুল গুলোতে রক্ত সরবরাহ কমে যায় বুড়ো আঙ্গুল থেকে প্রথমে ঘটনাটি শুরু হয়।
ধীরে ধীরে তা বিস্তৃত হয় ঘা এবং পচন বাড়তে থাকে উপরের দিকে। বার্জার'স ডিজিজের প্রধান কারণ ধূমপান, এ রোগে আক্রান্ত রোগীদের দেহে ধূমপানের সাথে সম্পর্কিত অ্যান্টিজেন পাওয়া যায়।
অধূমপায়ীদের সচরাচর বার্জাস রোগ হয় না।

ধূমপায়ীদের রোগ Buerger's Disease রোগের লক্ষণ:-

✓বুড়ো আঙ্গুল কালো হয়ে যাওয়া।
✓ বুড়ো আঙ্গুল বিশেষ করে পায়ের ঘা ।
✓এক পা গরম অন্য পা ঠান্ডা অনুভূত হওয়া।
✓পায়ের শিরা বা রগ ফুলে যাওয়া।
✓পায়ের আঙ্গুল বা পাতার বোধ শক্তি লোপ পাওয়া ।
✓পায়ের দূরবর্তী অংশে পচন ধরা।
✓হাঁটার সময় চিনচিন করে ব্যথা করা ইত্যাদি।

ধূমপায়ীদের রোগ Buerger's Disease রোগ প্রতিরোধের জন্য একটি মাত্র ব্যবস্থায় যথেষ্ট_ ধূমপান সম্পূর্ণরূপে ত্যাগ করা।

বাংলাদেশ ধূমপায়ীদের রোগ Buerger's Disease
২০-২৫ বছর বয়সী বাংলাদেশি পুরুষদের শতকরা প্রায় ৪জন বার্জারসের প্রাথমিক লক্ষণ রয়েছে।

ধূমপায়ীরা আবারও সাবধান !!!
যারা ধূমপান করেন এই লেখাটি পড়ার পর সিদ্ধান্ত নিন কোনটি বেছে নিবেন ধূমপান না অসহায় পঙ্গুত্ব ।কোনোটিই নয় ।চাই বিপুল বিশাল রঙ্গিন জীবন।
নো স্মোকিং ,নো বার্জার'স।

চর্ম,যৌন,এলার্জি; পাইলস, হাঁপানি ও টিউমার রোগীদের জন্য সুখবর...

ডাঃ মোঃ ইউসুফ আলী,
হ্যানিম্যান হোমিও হল
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট পঞ্চগড় এ নিয়মিত রোগী দেখিতেছেন।
01722-159447

শুধুমাত্র মহিলা রোগীদের এলার্জি, চর্মরোগ, পাইলস; টিউমার, বাত-ব্যথা, হাঁপানি / শ্বাসকষ্ট; সাদা স্রাব, বন্ধ্যাত্ব, স্তন টিউমার; জরায়ু সংক্রান্ত ব্যাধিসহ যাবতীয় স্ত্রী রোগীর চিকিৎসা করিতেছেন।

ডাঃ ওয়ালিমা বেগম
হ্যানিম্যান হোমিও হল,
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট, পঞ্চগড়।
সিরিয়াল: 01717-024315

আমাশয় বা ডিসেন্ট্রি (dysentery):-আমাশয় বলতে অ্যামিবা [যা এককোষী পরজীবী বা প্যারাসাইট এবং সিগেলা] নামক এক ধরনের ব্যাকটে...
04/03/2023

আমাশয় বা ডিসেন্ট্রি (dysentery):-
আমাশয় বলতে অ্যামিবা [যা এককোষী পরজীবী বা প্যারাসাইট এবং সিগেলা] নামক এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া যা মানব দেহের পরিপাকতন্ত্রে বাসা বেধে ঘা বা ইনফেকশনের সৃষ্টি করে মলের সঙ্গে পেটে কামড়ানো সহ পিচ্ছিল আম অথবা শ্লেম্মাযুক্ত রক্ত যাওয়াকে বুঝায় ।

বর্তমানে প্রমাণিত হয়েছে আধুনিক প্রযুক্তিতে কয়েকটি ভাইরাস, ছত্রাক ও কৃমি জাতীয় জীবাণু আমাশয় সৃষ্টি করতে পারে।

আমাশয় এর কারণ:-
পানি, বাতাস, মশা, মাছি ও খাবারের মাধ্যমে সাধারণত এই রোগ সংক্রামিত হয়ে থাকে। গরম ও নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে এ রোগের প্রকোপ বেশি হয়ে থাকে। বিশেষ করে বন্যা কবলিত অঞ্চলে কোন কোন সময় মহামারী আকার ধারণ করতে পারে। মূলত এমিবিক ডিসেন্ট্রি কিছু কিছু ফল, সালাদ খাওয়া , নোংরা পানি পান এগুলো আমাশয় আক্রান্ত হওয়ার বড় কারণ। আক্রান্ত ব্যক্তির সঠিকভাবে হাত পরিষ্কার না করে থাকলে তার কাছ থেকেও ছড়াতে পারে পরিবারের অন্যান্যদের। এছাড়া সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল, এ ধরনের অসুখে আক্রান্ত রোগীরা যদি রাস্তাঘাটে পায়খানা করে থাকেন বা ঘাসের উপর পায়খানা করে থাকেন, তখন এই ঘাস কোন গৃহপালিত প্রাণী খেয়ে থাকে তখন তারও মারাত্মক ক্ষতি হয় যা আমরা অনেক সময় পশু বলে এড়িয়ে যাই।

আমাশয় দুই প্রকার :-
১. অ্যামিবিক ডিসেন্ট্রি।
২. ব্যাসিলারি ডিসেন্ট্রি।

আমাশয় যদি দীর্ঘ সময় অথবা অব্যক্ত ধরনের হয়ে থাকে তবে নানাবিধ জটিল উপসর্গ সৃষ্টি হতে পারে। বুকে বা পিঠে ব্যথা দেখা দিতে পারে ,অন্ত্রে ক্ষত হতে পারে এবং ধীরে ধীরে ইন্টেস্টাইনাল ক্যান্সার হতে পারে। লিভার আক্রান্ত হয়ে হেপাটাইটিস হতে পারে, লিভারে ঘা বা জন্ডিসও হতে পারে।

আমাশয় এর চিকিৎসা:-
√বিশ্রাম করতে হবে ।
√প্রতিবার পাতলা পায়খানার পর √খাওয়ার স্যালাইন খেতে হবে ।
প্রচুর পরিমাণ তরল খাবার যেমন ফুটানো ঠান্ডা পানি শরবত ডাবের পানি ভাতের মার ইত্যাদি খেতে হবে।
✓হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় নতুন এবং পুরাতন সব ধরনের আমশয় খুব সহজেই নির্মূল করা সম্ভব হয়।
✓প্রয়োজনে হোমিও ঔষধ খেতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ মত।

চর্ম,যৌন,এলার্জি; পাইলস ও টিউমার রোগীদের জন্য সুখবর...

ডাঃ মোঃ ইউসুফ আলী,
হ্যানিম্যান হোমিও হল
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট পঞ্চগড় এ নিয়মিত রোগী দেখিতেছেন।
01722-159447

শুধুমাত্র মহিলা রোগীদের এলার্জি, চর্মরোগ, পাইলস; টিউমার, বাত-ব্যথা, হাঁপানি / শ্বাসকষ্ট; সাদা স্রাব, বন্ধ্যাত্ব, স্তন টিউমার; জরায়ু সংক্রান্ত ব্যাধিসহ যাবতীয় স্ত্রী রোগীর চিকিৎসা করিতেছেন।

ডাঃ ওয়ালিমা বেগম
হ্যানিম্যান হোমিও হল,
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট, পঞ্চগড়।
সিরিয়াল: 01717-024315

এলার্জি: আর্টিকেরিয়া বা আমবাত ?শরীরের সব এলার্জি জনিত রোগের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ হচ্ছে আমবাত।‌ যাকে ডাক্তারি পরিভাষায় ...
04/03/2023

এলার্জি: আর্টিকেরিয়া বা আমবাত ?

শরীরের সব এলার্জি জনিত রোগের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ হচ্ছে আমবাত।‌ যাকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলা হয় আরটিকেরিয়া। ত্বকের বিভিন্ন রকম এলার্জির মধ্যে
আর্টিকেরিয়া বা আমবাত বেশি দেখা যায়। এতে সব শরীর চাকা চাকা হয়ে লাল হয়ে ফুলে উঠে এবং ভীষণ চুলকায়, ছোট-বড় গোল অথবা অন্যান্য বিভিন্ন আকৃতির দেখা যায়। এধরনের এলার্জিজনিত সমস্যা কখনো কখনো শরীরের বাইরে না হয়ে শরীরের ভিতরেও হতে পারে যেমন:- ঠোঁটে ও চোখের ভিতরে।
আমবাত সবচেয়ে মারাত্মক হয় যখন এটি শ্বাসনালীর ভেতরে হয়, একে বলা হয় অ্যানজিওইডিমা । এই সমস্যা হলে শ্বাসনালির ভেতরে যে পাতলা পদার্থের আবরণ থাকে তা ফুলে ওঠে এর ফলে শ্বাসনালী বন্ধ হয়ে রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত হয়ে থাকে।

আর্টিকেরিয়া বা আমবাত হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় সম্পূর্ণ নির্মূল করা সম্ভব অল্প সময়ের মধ্যে।

চর্মরোগ, যৌন, এলার্জি; পাইলস, টিউমার ও হাঁপানি রোগীদের জন্য সুখবর...

ডাঃ মোঃ ইউসুফ আলী
হ্যানিম্যান হোমিও হল
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট, পঞ্চগড়।
01722-159447

Address

Panchagarh

Telephone

+8801813715144

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডাঃ ইউসুফ আলী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ডাঃ ইউসুফ আলী:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category