স্বাস্থ্যসেবা পরামর্শ ও চিকিৎসা

  • Home
  • Bangladesh
  • Patgram
  • স্বাস্থ্যসেবা পরামর্শ ও চিকিৎসা

স্বাস্থ্যসেবা পরামর্শ ও চিকিৎসা Medical health services from medical students

09/04/2024

🔴 স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ একই হলে কি কোন সমস্যা?

উত্তরঃ
১.স্বামীর রক্তের গ্রুপ যদি পজিটিভ হয় এবং স্ত্রীর রক্তের গ্রুপও পজিটিভ তাহলে বাচ্চা হবেঃ সুস্থ বাচ্চা।
২.স্বামীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ এবং স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ পজিটিভ তাহলেঃ সুস্থ বাচ্চা।
৩.স্বামীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ এবং স্ত্রীর রক্তের গ্রুপও নেগেটিভ তাহলেঃ সুস্থ বাচ্চা।

🔴 তাহলে সমস্যা হবে কখন?....যদি স্বামীর রক্তের গ্রুপ পজিটিভ এবং স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ হয়(-ve). তাহলে।

১.তবে,প্রথম সন্তান যদি Rh(-ve)/নেগেটিভ হয় তাহলে কোন প্রকার প্রতিষেধকের প্রয়োজন হয় না।
২.কিন্তু,প্রথম সন্তানের রক্তের গ্রুপ যদি পজিটিভ হয় তাহলে সন্তান জন্মের ৭২ ঘন্টার ভেতর মাকে Rh Anti-D antibody injection অবশ্যই দিতে হবে।

🔴 ইনজেকশন না দিলে কি ক্ষতি হয়?
১.জন্ডিস,
২.রক্তশূন্যতা,
৩.মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

আশা করি উপকৃত হবেন ধন্যবাদ💚

26/03/2024

🔴 আপনার শরীরে প্রতিদিন কতটুকু ক্যালসিয়াম দরকার এবং ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার কোন গুলো জানেন কি?
.....শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকলে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বাড়ে। যেমন:-মেরুদণ্ড-পেশির সমস্যা, নখ-ত্বক-দাঁত-চুলের সমস্যা, বিষণ্নতা, ক্লান্তিবোধ,যৌন দুর্বলতা,দ্রুত বীর্যপাত ইত্যাদি। ক্যালসিয়ামের অভাবে ভয়ংকর যে রোগটি হয় তা হলো অস্টিওপেনিয়া ও অস্টিওপরোসিস। সোজা ভাষায় যাকে হাড় ক্ষয়রোগ বলা হয়।এ রোগে আক্রান্ত হলে অকালেই আপনাকে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হবে।
ক্যালসিয়ামের অভাবে শিশুদের বিকাশ বাধাপ্রাপ্ত হয়।

🔴 প্রতিদিন কতটুকু ক্যালসিয়াম দরকারঃ......একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারী ও পুরুষের ১০০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম ও ৬০০ ইউনিট ভিটামিন ‘ডি’ প্রয়োজন হয়। তবে বয়স্ক নারী-পুরুষদের ক্ষেত্রে ১২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম প্রয়োজন হয়।

🔴 ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার তালিকাঃ
১.দুধ,
২.ডিম,
৩.দই,
৪.পনির,
৫.বাদাম,
৬.কিশমিশ,
৭.কুমড়ার বীজ,
৮.আখরোট,
৯.ডাল,
১০.সামুদ্রিক মাছ।

তবে মনে রাখবেন ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার খেলে চকলেট, কার্বোনেটযুক্ত পানীয়(কোকা কোলা,পেপসি,সেভেন আপ) ক্যালসিয়াম শোষণে বাধা দেয়। তাই চেষ্টা করবেন ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার খেলে এ ধরনের খাবার এড়িয়ে চলতে।

পাশাপাশি যে বিষয়টি আপনার মনে রাখতে হবে তা হলো ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্য করে ভিটামিন এ, সি এবং ডি। তাই যখন ক্যালসিয়ামসমৃদ্ধ খাবার খাবেন তখন ভিটামিন এ, সি এবং ডি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াও নিশ্চিত করুন।

আশা করি উপকৃত হবেন ধন্যবাদ💖

14/03/2024

★ইফতার কিংবা সেহরিতে খাবার স্যালাইন★

আমরা অনেকেই ইফতার কিংবা সেহরিতে খাবার স্যালাইন ORS (Oral Rehydration Saline) খাই,যা সম্পূর্ণ অনুচিত।
খাবার স্যালাইনের মূল উপাদান হলো লবন(NaCl,KCl,Glucose)। যা আমাদের শরীরে লবনের ঘাটতি পূরণ করে।কিন্তু, লবনের ঘাটতি না হলে (ডায়রিয়া কিংবা অতিরিক্ত ঘাম বা বমি এর কারণে) বিনা কারণে এটি খাওয়া উচিত নয়। এতে করে শরীরে লবনের ঘনত্ব বেড়ে যায় এবং কিডনি এই অতিরিক্ত লবন শরীর থেকে বের করতে যেয়ে তার কার্যক্ষমতা হারাতে পারে।এমনকি,লবনের ঘনত্ব খুব বেড়ে গেলে কিডনি আংশিক/সম্পূর্ণ বিকল পর্যন্ত হতে পারে যা চিকিৎসাবিজ্ঞানে Renal Failure নামে পরিচিত।
তাই পরামর্শ থাকবে ডায়রিয়া/তীব্র ঘাম না হলে রমজানে কিংবা অন্য যেকোন সময় আমরা অযথা এই স্যালাইন না খাই।কারণ স্যালাইনও এক প্রকারের ঔষধ। বীনা কারণে যেমন কোন ঔষধ সেবন করা অনুচিত, ঠিক তেমন ডায়রিয়া কিংবা অতিরিক্ত ঘাম বা বমির কারণে শরীরে পানিশুণ্যতা ও লবনের(ইলেক্টোলাইট) ঘাটতি না হলে খাবার স্যালাইন সেবন করা উচিত নয়।
এর পরিবর্তে ইফতার কিংবা সেহরিতে আমরা অল্প চিনি দিয়ে লেবুর শরবত কিংবা গ্লুকোজ সেবন করতে পারি।এটি আমাদের সারাদিনের গ্লুকোজের ঘাটতি ও ক্লান্তি কিছুটা কমাবে।তবে ডায়াবেটিসের রোগিদের গ্লুকোজ এড়িয়ে চলতে হবে।
,
ধন্যবাদ

03/03/2024

🔴 মুখ ভর্তি গর্ত নিয়ে চিন্তিত, কী করবেন?
........মেকআপ শুরুর প্রথমেই রূপটান শিল্পীরা মুখে প্রাইমার ব্যবহার করেন। এই প্রসাধনী অমসৃণ ত্বককে মসৃণ করে তুলতে সাহায্য করে। বিশেষ কোনও একটি দিন মেকআপ দিয়ে মুখের এই রন্ধ্রগুলি ঢেকে ফেলাই যায়, তবে রোজ রোজ তো আর মেকআপ দিয়ে ত্বকের উন্মুক্ত রন্ধ্রগুলি ঢাকা সম্ভব নয়। ত্বকের পেশি ক্রমাগত সঙ্কুচিত, প্রসারিত হওয়ার ফলে ছিদ্রগুলি আকারে বড় হয়ে যায়। কপাল, নাক ও গালে এগুলি বড় হয়ে গর্তের মতো দেখতে লাগে। ত্বক শিথিল ও বয়স্ক দেখায়। ত্বকের ছিদ্র বড় হলে তাতে তেল আর ধুলোময়লা জমে।

তখন ব্রণ, র‌্যাশের সমস্যাও বাড়ে। এই সমস্যা দূর করতে ত্বকের চাই বিশেষ যত্ন। জেনে নিন উন্মুক্ত রন্ধ্রের সমস্যা এড়াতে কী ভাবে ত্বকের যত্ন নেবেন।

১) যতই ব্যস্ততা থাকুক না কেন, রাতে বাড়ি ফিরে নিয়মিত মুখ পরিষ্কার করতে হবে। মুখ পরিষ্কার করার সময় মাইল্ড কোনও এক্সফোলিয়েটর বা স্ক্রাব ব্যবহার করতে পারেন। মুখে তেল, ধুলো-ময়লা জমলে ত্বকের ছিদ্রগুলি বন্ধ হয়ে যেতে পারে। সেখান থেকে মুখে ব্রণ হয়। উন্মুক্ত রন্ধ্রের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।

২) সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগনি রশ্মির হাত থেকে ত্বকের এই রন্ধ্রগুলিকে রক্ষা করতে নিয়মিত সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। নিয়মিত সানস্ক্রিন ব্যবহারে এই রন্ধ্রগুলি ধীরে ধীরে সঙ্কুচিত হয়ে যায়।

৩) ত্বকের পেশি ক্রমাগত সঙ্কোচন এবং প্রসারণের ফলে উন্মুক্ত রন্ধ্রগুলিতে তার প্রভাব পড়ে। ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা ভাল না হলে রন্ধ্রগুলি বড় হয়ে যায় নিজে থেকেই। এই সমস্যা দূর করতে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খেতে হবে। ত্বকে জল ধরে রাখতে পারে এমন প্রসাধনী মাখতে হবে।

আশা করি উপকৃত হবেন ধন্যবাদ 💖🌻

16/02/2024

❣️..নাক ডাকার সমস্যা..❣️

🔴নাক ডাকা সমস্যা থেকে মুক্তির উপায়ঃ
১.উপযুক্ত এবং নরম বালিশ ব্যবহার করতে হবে।
২.অতিরিক্ত ওজন কমাতে হবে।
৩.ধুমপান এবং মদ্যপান ত্যাগ করতে হবে।
৪.ঘুমের ঔষধ পরিহার করতে হবে।
৫.দিনের বেলা অতিরিক্ত পরিশ্রম করা যাবে না।
৬.পরিমাণ মতো পানি পান করবেন তাহলে নাক ডাকার প্রবনতা কমে আসবে।

শরীরের যত্ন নিন এবং সুস্থ থাকুন। ...............ধন্যবাদ 💖🌻

10/02/2024

🔴দেহের ওজন অনুযায়ী পানি পান করছেন তো?
....চলুন জেনে নেই দেহের ওজন অনুযায়ী আপনি কতটুকু পানি পান করবেনঃ
১.ওজন ৪৫-৫০ কেজিঃ ১.৯লিটার।
২.ওজন ৫০-৫৫ কেজিঃ ২.১ লিটার।
৩.ওজন ৫৫-৬০ কেজিঃ ২.৩ লিটার।
৪.ওজন ৬০-৬৫ কেজিঃ ২.৫ লিটার।
৫.ওজন ৬৫-৭০ কেজিঃ ২.৭ লিটার।
৬.ওজন ৭০-৭৫ কেজিঃ ২.৯ লিটার।
৭.ওজন ৭৫-৮০ কেজিঃ ৩.২ লিটার।
৮.ওজন ৮০কেজি+ঃ ৩.৫(পরিমানমত).

নিয়মিত পরিমাণ মত পানি পান করুন এবং সুস্থ থাকুন।সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ🌹

01/02/2024

🔴কিভাবে বুঝবেন আপনার শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা বেশি আছেঃ

১.শরীরে লোম বেশি থাকবে।
২.আত্মবিশ্বাসী থাকা।
৩.পিঠে প্রচুর ব্রন হবে।
৪.প্রচুর মুড সুইং হবে।
৫.অল্পতেই রাগ উঠবে। তবে সেটা কন্ট্রোল করার মানসিকতা থাকবে।
৬.শরীরের গঠন দৃঢ় হবে।
৭.চুল ঘন থাকবে, চুল দ্রুত গজাবে।
৮.কন্ঠ থাকবে খুব ভারী।
৯.যৌ*ন আকাঙ্খা প্রবল থাকবে।

ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য🌻

16/01/2024

❣️ঔষধ খাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম❣️

🔴যে ওষুধগুলো খাবার আগে খেতে হয়ঃ
১.সকল ধরনের গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ (শুধু মাত্র গ্যাস্ট্রিকের সিরাপ ব্যাতীত)যেমনঃ
H2 Blocker- Ranitidine,Famotidine, Cimetidine etc.

PPI- Pantoprazole,Lansoprazole,Omeprazole,Rabeprazole,Esomeprazole,Dexlansoprazole.
২.বমির ও ইন্টিস্টাইন মোটালিটির ওষুধ গুলোঃOndansetron,Palonosetron,Domperidone.
৩.কিছু এন্টিবায়োটিক ওষুধঃ Azithromycin, Erythromycin.
৪.ডায়াবেটিসের কিছু ওষুধঃ
Glimepride.
৫.থাইরয়েডের ঔষধঃ
Levothyroxine Sodium.

🔴যে ওষুধগুলো খাবার পর খেতে হয়ঃ
১.সকল ধরনের ব্যাথার ওষুধ যেমনঃ Naproxen,Sulindac,ketorolac,Ibuprofen etc.
২. এন্টিবায়েটিকঃ Ciprofloxacin,Levoflaxacin,Cefuroxime,Cefixime etc.
৩.গ্যাস্টিকের সিরাপ জাতীয় ওষুধঃEntacyd Plus (Aluminium Hydroxide +Magnesium Hydroxide+Simethicone),Marlox plus(Magaldrote+Simethicone)
৪.এছাড়া অন্যান্য প্রায় সকল ওষুধ খাবার পর খেতে হয়।

🔴কিছু ওষুধ খাবারের মাঝে খেতে হয়। যেমনঃ
১.তীব্র ব্যাথার ওষুধঃAceclofenac,Indomethacine.

🔴কিছু ওষুধ চুষে খেতে হয়। যেমনঃ
১.কৃমিনাশক: Albendazole
২.ভিটামিন সি: Ascorbic Acid:Ceevit.
৩.গ্যাস্ট্রিকের: Aluminium Hydroxide+Magnesium Hydroxide ইত্যাদি।

🔴যে ওষুধ পানির সাথে মিশিয়ে খেতে হয়ঃ
১.Solution Urokit plus(Citric Acid monohydrate+potassium Citrate)
২.ক্যালসিয়াম + ভিটামিন সি জাতীয় ওষুধঃTab Cavic-C,

🔴যে ওষুধ সকালে খাওয়া উওমঃ
১.ইডিমা বা শরীরে পানি কমার ঔষধ: Frusemide.
২.থাইরয়েডের ঔষধঃLevothyroxine.

🔴যে ওষুধ দুপুরে খাওয়া উত্তমঃ
১. এসপিরিন জাতীয় ওষুধঃTab Ecosprin.

🔴কিছু ওষুধ রাতে খাওয়া উত্তম- প্রায় সকল ধরনের স্লিপিং পিল(Diazepam,Clonazepam,Bromazepam,Amitriptyline Hcl).

🔴কিছু ওষুধ জিহব্বার নিচে দিতে হয় যেমনঃGlyceryl trinitrate.

🔴কিছু ওষুধ শুধু মাত্র পায়ুপথে ব্যবহারের জন্য। যেমন- সকল ধরনের সাপোজেটরি ওষুধ(Suppository Voltalin).

🔴কিছু ওষুধ মুখে শ্বাস টেনে ভিতরে নিতে হয়ঃInhaler Salbutamol.

🔴কিছু ওষুধ শ্বাসনালি দিয়ে টেনে শ্বাস নিতে হয়। যেমন- Menthol গরম পানিতে দিয়ে বাষ্প টানতে হয়।

🔴কিছু ওষুধ মহিলাদের মাসিকের রাস্তায় ব্যবহার করতে হয়ঃ(Suppository Gynepro).
.....সকল ধরনের ওষুধ ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিক সময়ে গ্রহণ করুন।ডোজ অবশ্যই সম্পন্ন করুন ধন্যবাদ

16/01/2024

🔴 কাঁচা মরিচের উপকারীতাঃ

১.বয়স ধরে রাখে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
২.অতিরিক্ত মেদ কমায় এবং স্থুলতা প্রতিরোধ করে।
৩.হার্ট ভালো রাখে।
৪.রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৫.ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।
৬.বাতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
৭.ক্যান্সার কোষ সৃষ্টি প্রতিহত করে।
..কাঁচা মরিচ ভিটামিন-এ,বি৬,কে,ক্যালসিয়াম,ম্যাগনেসিয়াম,ফোলেট,থিয়ামিন,আয়রন এবং কপার সমৃদ্ধ।

উপকারী কিন্তু অতিরিক্ত কোন কিছুই স্বাস্থ্যকর নয়।

14/01/2024

🔴 এলার্জির সবচেয়ে জনপ্রিয় ঔষধঃ
...2nd Generation Anti histamine এর কোনটা ভালো?

1.𝗟𝗼𝗮𝗿𝗮𝘁𝗮𝗱𝗶𝗻 এর থেকে 𝑫𝒆𝒔𝒍𝒐𝒓𝒂𝒕𝒂𝒅𝒊𝒏 ভালো।
2.𝗗𝗲𝘀𝗹𝗼𝗿𝗮𝘁𝗮𝗱𝗶𝗻 এর থেকে 𝑪𝒆𝒕𝒊𝒓𝒊𝒛𝒊𝒏𝒆 ভালো।
3.𝗖𝗲𝘁𝗶𝗿𝗶𝘇𝗶𝗻𝗲 এর থেকে 𝑳𝒆𝒗𝒐𝒄𝒆𝒕𝒊𝒓𝒊𝒛𝒊𝒏 ভালো।।
4.𝗟𝗲𝘃𝗼𝗰𝗲𝘁𝗶𝗿𝗶𝘇𝗶𝗻 এর থেকে 𝑭𝒆𝒙𝒐𝒇𝒆𝒏𝒂𝒅𝒊𝒏 ভালো।
5.𝗙𝗲𝘅𝗼𝗳𝗲𝗻𝗮𝗱𝗶𝗻 এর থেকে 𝑹𝒖𝒑𝒂𝒕𝒂𝒅𝒊𝒏 ভালো।
6.𝗥𝘂𝗽𝗮𝘁𝗮𝗱𝗶𝗻 এর থেকে 𝑩𝒊𝒍𝒂𝒔𝒕𝒊𝒏 ভালো।

সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ🌹

10/01/2024

🔴 ঔষধের সঠিক পরিমাপঃ

১.প্রশ্নঃ এক চামচে কতটুক ঔষধ বা এক চামচ সমান কত মিঃলিঃ?
🔴 উত্তরঃ
১ চা চামচ= ৫ মিঃলিঃ,
১ টেবিল চামচ= ৩ চা চামচ বা ১৫ মিঃলিঃ।
.....লিকুইড ঔষধের সাথে যে চামচ দেয়া হয় তা সাধারনত ১ চা চামচ হয়ে থাকে।

২.প্রশ্নঃ আমরা যদি ড্রপ আকারে দিতে চাই তা হলে কত ড্রপে ১মিঃলিঃ হবে?
🔴 উত্তরঃ
১ মিঃলিঃ = ১৫ ড্রপ বা ফোঁটা।

আশা করি উপকৃত হবেন ধন্যবাদ❤️🥀

27/10/2023

🔴🔴 ফলমূল কখন খাবেন? কখন খাবেন না......??

১..কমলা,মাল্টা,পাতিলেবু,আমড়া,বরই,তেতুল,কামরাঙ্গা,আঙ্গুর,স্ট্রবেরি এবং আপেল এই ফল গুলো খালি পেটে না খাওয়াই ভালো।খেলে গ্যাস্টিক এবং বদহজমের ঝুঁকি তৈরি হয়।

২..খাওয়ার অন্তত আধ ঘণ্টা আগে বা পরে ফল খাওয়া উচিত। তা না হলে হজম প্রক্রিয়ায় সমস্যা দেখা দিতে পারে।তবে টক জাতীয় ফল অবশ্যই ভরা পেটে খেতে হবে।

৩..ফলের বদলে অনেকেই ফলের রস করে খেতে ভালবাসেন।এতে ফলের পুষ্টিগুণ কমে যায়। ফলের সম্পূর্ণ পুষ্টিগুণ পেতে চাইলে গোটা ফল খাওয়াই ভালো।

৪..ফলের চেয়ে বেশি ভিটামিন ও অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট থাকে ফলের খোসায়।যেমনঃ-আপেলের খোসায় ফাইবার, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন এ থাকে। তাই আপেলের খোসা ছাড়িয়ে খাওয়া মোটেই ঠিক নয়।

🔴🔴 ফলের সাথে কি লবন মেশানো যাবে??
উত্তরঃ না.....লবণ মেশালে ফলথেকে পানি বেরিয়ে যায়। আর এই পানির সঙ্গে বেরিয়ে যায় ফলের পুষ্টিগুণ। তাই ফলের সঙ্গে লবণ না মিশিয়ে খাওয়াই ভালো।

🔴🔴 ফল কখন ধৌত করবো??
উত্তরঃ.......ফল কাটার আগে ভালো করে ধৌত করে নিতে হবে।ফল কাটার পর ধৌত করলে ফলের পুষ্টিগুন বেরিয়ে যায়।

🔴🔴 রাতে কি ফলমূল খাওয়া যাবে?
উত্তরঃ না।........রাতে খাবার খাওয়ার পর অনেকেই কোনও না কোনও ফল খান। এটা মোটেও ঠিক নয়।সূর্য ডোবার পর ফল খেতে নেই। এতে অ্যাসিডিটি এবং হজমের সমস্যা হতে পারে।

🔴🔴 ফল খাওয়ার পর কি পানি খাওয়া যাবে??
উত্তরঃ না।.........এতে পাচনতন্ত্রের ক্ষতি হয়। তাছাড়াও পিএইচ মাত্রার ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়।তাই ফল খাওয়ার পর পানি পান করবেন না।

সকলকে ধন্যবাদ 🤎🥀

Address

Patgram

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্বাস্থ্যসেবা পরামর্শ ও চিকিৎসা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share