Zohaa Johan Homeo Hall যোহা জোহান হোমিও হল

Zohaa Johan Homeo Hall যোহা জোহান হোমিও হল যে কোন ওষুধ গ্রহণের ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন

02/06/2025

কাঁটা ফুটলে হোমিও চিকিৎসা
=====================

মাছের কাঁটা, বাঁশের চোচ, সূচ, পিন, পেরেক, খেজুরের কাঁটা, লোহার টুকরো শরীরের বিঁধে অসহ্য যন্ত্রণা সৃষ্টি করে থাকে।

শরীরের বিভিন্ন স্থানে কাঁটা ফুটলে সঠিক ভাবে হোমিও ঔষধ সেবনের মাধ্যমে উহা বের করে দিতে পারে।

রোগ লক্ষণ অনুযায়ী হোমিও ঔষধ সমুহ :

* Silicea : ইহা কাঁটা বিঁধলে উহার শ্রেষ্ঠ ঔষধ। শরীরের যে কোন স্থানে কাঁটা ফুটলে silicea বের করে দিতে পারে।

কাহারও গলায় যদি মাছের কাঁটা বিঁধে যায় তবে silicea কয়েক মাত্রা সেবনে দ্রুত কাঁটা অদৃশ্য হয়ে যায়।

* Anagalis : শরীরের ভেতর যে কোন প্রকারের কাঁটা বাঁশ, বেত, লোহা, কাঠ ইত্যাদি ফুটিয়া থাকিলে anagalis উহা বাহির করে দিতে পারে।

* Hypericum : হাতে পায়ের আঙ্গুলে বা তালুতে সূচ, পিন, পেরাক জাতীয় ধাতব পদার্থ ঢুকে গেলে hypericum সেবনে অব্যার্থ ফলাফল প্রদান করে থাকে।

* ইহা ছাড়াও arnica, ledum pal, heper sulphur, belladona কাঁটা ফুটলে চমৎকার কাজ করে।

# যদিও কাঁটা ফোঁটা কোন রোগের পর্যায়ে পড়ে না তবুও ইহা বিরক্তিকর ও যন্ত্রনাদায়ক। অনেক সময় শরীরে কাঁটা বিঁধে টিটেনাসের মতো ভয়ংকর রোগ হতে পারে, তাই কাঁটা ফুটলে দেরি না করে একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ও চিকিৎসা গ্রহণের প্রয়োজন বলে মনে করি।

 #ভিটামিন_ডি শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানগুলোর মধ্যে একটি।এটি হাড় ও শরীরকে শক্তিশালী করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শরীরে...
31/05/2025

#ভিটামিন_ডি শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানগুলোর মধ্যে একটি।

এটি হাড় ও শরীরকে শক্তিশালী করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শরীরে এর ঘাটতি দেখা দিলে আমাদের হাড় ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করে। এমন পরিস্থিতিতে ক্লান্তি, দুর্বলতা, পিঠে ব্যথা ও কোমরে ব্যথা শুরু হয়। ভিটামিন ডি-এর অভাব কেবল মাথা ঘোরার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়।এর সঙ্গে সঙ্গে ব্যক্তির হাত ও পায়ে ব্যথাও হতে পারে।

ভিটামিন ডি এর বিকল্প

শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাব দেখা দিলে চিকিৎসকরা প্রায়ই রোদে বসার পরামর্শ দেন। কিন্তু গরমে রোদে বসে থাকা কঠিন হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে খাদ্যতালিকায় এমন কিছু খাবার অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন যা ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হতে পারে। এর জন্য মাশরুম, সামুদ্রিক খাবার, কমলা, দুধ ও দই খেতে পারেন।

গবেষণা অনুসারে, ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে প্রতিদিন ১৫ থেকে ৩০ মিনিট রোদে থাকা উচিত। রোদ পোহানোর সর্বোত্তম সময় হলো সকাল ৮টা থেকে ১১টা। কারণ এই সময়ে সূর্যের রশ্মিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে অতিবেগুনী রশ্মি থাকে, তবে এটি ক্ষতিকারক নয়।

26/02/2025

বাচ্চা ২/৩ দিন কম খেলে সমস্যা নাই, কিন্তু প্রতিদিন পায়খানা না করলে অবশ্যই সমস্যা।
বাবা মা র জন্য উপদেশ -
১। বাচ্চাকে পানি ও তরল খাবার বেশি দিবেন।
২। দুধ ও দুধ জাতীয় খাবার কম দিবেন।
৩। বাইরের খাবার কম দিবেন।
৪। শাক সব্জি ও সিজনাল ফল খাওয়াবেন।
৫। ব্লেন্ড করা খাবার কম দিবেন, বাচ্চাকে খাবার চিবিয়ে খেতে উৎসাহিত করবেন।

এইচএমপিভি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে প্রথম কোনো রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে এক ধরনের আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এই অবস্থায় ভাইরাস ...
16/01/2025

এইচএমপিভি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে প্রথম কোনো রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে এক ধরনের আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এই অবস্থায় ভাইরাস থেকে বাঁচতে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি রোগ, সিওপিডি (দীর্ঘস্থায়ী অবরোধক ফুসফুসীয় ব্যাধি), অ্যাজমা ও ক্যান্সারের মতো যেসব জটিল রোগী আছেন, তাদেরকে বিশেষভাবে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।

তারা বলছেন, একাধিক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি ছাড়া এই রোগ শনাক্তকরণের জন্য পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। আর আক্রান্তরা লক্ষণ অনুযায়ী চিকিৎসা দিলে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল ও পুষ্টিকর খাবার খেলে রোগটি ভালো হয়ে যায়।

গ্যাসের ট্যাবলেট খাওয়ার ফলে শরীরে কি প্রভাব পড়ছে জানেন কি?যদি ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া সকাল-বিকেল নিয়মিত এই গ্যাসের ট্...
23/06/2024

গ্যাসের ট্যাবলেট খাওয়ার ফলে শরীরে কি প্রভাব পড়ছে জানেন কি?

যদি ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া সকাল-বিকেল নিয়মিত এই গ্যাসের ট্যাবলেট খাওয়া হয় তাহলে, পাকস্থলীতে অ্যাসিডের পরিমাণ পুরোপুরি শূন্য হয়ে যেতে পারে। খাদ্যনালীতে ছোট ছোট ঘা, গ্যাস্ট্রিক আলসার, এমনকি ক্যানসারও হতে পারে।

সকালে ঘুম থেকে উঠেই গ্যাসের ট্যাবলেট খাওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। যে সকল খাবার খেলে গ্যাসের সমস্যা বেশি হয়, সেই সকল খাবার খাওয়া বেছে বেছে বন্ধ রাখতে হবে।
যদি খুদা না পায়, তাহলে খাবার খাওয়ার কোনও দরকার নেই। দরকার পড়লে এক গ্লাস পানি খাওয়া যেতে পারে। যখন খাবারের প্রতি অনুভূতি আসবে তখনই খাবার খেতে হবে।

এসব করার পরেও যদি গ্যাসের সমস্যার সমাধান না হয় তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া দরকার। কনফার্ম হতে হবে গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স পজিটিভ কিনা। যদি পজিটিভ থাকে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী তিনি যে ওষুধ দেবেন, সেগুলো সেবন করা যেতে পারে।

পল এরিকের কেমোথেরাপি - বনাম - আবু সালেহ্'র ইবিথেরাপি--------------------------------------------------------------------...
19/06/2024

পল এরিকের কেমোথেরাপি - বনাম - আবু সালেহ্'র ইবিথেরাপি
-----------------------------------------------------------------------------

কেমোথেরাপির নামকরণ হয়েছে " কেমিক্যাল এক্সট্র্যাক্ট ফ্রম " কেমিস্ট্রি হতে এবং ইবিথেরাপির নামকরণ হয়েছে " বায়োসিন্থেসিস এক্সট্র্যাক্ট ফ্রম " কেমিস্ট্রি হতে।

" কেমোথেরাপির " ওষুধগুলো বেশকিছু রাসায়নিকের নির্যাস হতে তৈরি হয়েছে আর " ইবিথেরাপির " ওষুধগুলো তৈরি হয়েছে একাধিক জৈব রাসায়নিকের নির্যাস হতে।

" কেমোথেরাপি যেভাবে কাজ করেঃ "
কেমোথেরাপি সরাসরি কোষ চক্রের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়াকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে অর্থাৎ এটি কোষের অভ্যন্তরে নিওক্লিয়াস বা অর্গানেল সহ DNA-তে হস্তক্ষেপ করে কোষের বিভাজন ও তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি করা থেকে বাধা প্রদান করে। ফলে কোষ চক্রে DNA-এর প্রভাব রহিত হয়ে যায়। DNA-এর এই কৃত্রিম বন্ধ্যাত্বের কারণে যখন RNA-কে কোন প্রতিলিপি বা সংকেত পাঠাতে পারেনা এবং অর্গানেলগুলোও কোষের জন্য শক্তি উৎপন্ন করতে পারে না তখন ধীরে ধীরে কোষের মৃত্যু ঘটে এবং সেই সাথে দেহের ইমিউন বা রোগ ক্ষমতাও অকেজো হয়ে পড়ে।

" দেহে কেমোথেরাপির প্রভাবঃ "

কেমোথেরাপির প্রভাবে অস্হিমজ্জা কোষের ক্ষতি সাধিত হয়।দেহের স্বয়ংক্রিয় রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা কোষে(SLE-তে)আক্রমণ করে এ-র ব্যাপক ক্ষতি সাধন ও ধ্বংসযজ্ঞ চালায়।ফলে ফুসফুস,
কিডনি,মস্তিষ্ক,ত্বক,হৃদপিণ্ড,মুখগহ্বর,খাদ্যনালী, লিভার,পরিপাক ও পাচনতন্ত্র সহ ইত্যাদি অঙ্গ গুলোতে প্রদাহ সৃষ্টি করে।মস্তিষ্কের(MS)স্নায়ু-রজ্জুর স্নায়ু কোষগুলোর আবরণের ক্ষতি সাধন করে এবং ভাস্কুলাইটিসে প্রদাহ সৃষ্টি তথা রক্তবাহী শিরা-উপশিরা,ক্যাপেলারীসহ ইত্যাদিতে প্রদাহ সৃষ্টি করে এগুলোকে সংকুচিত করে দেয়।ফলে কেমো পরবর্তী বা কেমো চলমান অবস্থাতেই শরীরের নানা স্থানে ক্যান্সার কোষগুলো ছড়িয়ে পড়ে যা মেটাস্টাটিস নামে পরিচিত।

" ইবিথেরাপি যেভাবে কাজ করেঃ "

ইবিথেরাপি সরাসরি কোষ চক্রের প্রাকৃতিক ব্যবস্থাপনাকে পুনঃ কর্মক্ষোম করে তোলে অর্থাৎ ইবিথেরাপি দেহের(SLE)রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা,দূর্বলতা এবং অসংগতিগুলোকে দ্রবীভূত করে নিউক্লিয়াস বা অর্গানেলের প্রোটিন সংশ্লেষণ সক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে।ফলে DNA তার চাহিদা মাফিক অর্গানেল হতে প্রোটিনের যোগান পায় এবং RNA-কে তখন সে আরো সুস্পষ্ট প্রতিলিপি বা সংকেত পাঠাতে পারে।ফলশ্রুতিতে দেহের যাবতীয় কোষগঠিত অসংগতি ও দুর্বলতা গুলো সারিয়ে তোলে।

" দেহে ইবিথেরাপির প্রভাব "

ইবিথেরাপি যেহেতু দেহাস্থিত যাবতীয় প্রাকৃতিক ব্যবস্থাপনা গুলোর অসংগতি দূর করে পুনঃ এদেরকে সুগঠিত ও কর্মক্ষোম করে তোলে এবং দেহের রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনায়ও চমৎকার প্রভাব সৃষ্টি করে ফলে দেহে অক্সিডেশন প্রক্রিয়াটি আরো সুচারুরূপে সম্পন্ন হয়। ফলশ্রুতিতে ইবিথেরাপি শুরুর ৭২ ঘন্টা পর হতেই রোগীর শরীরে ক্যান্সার জনিত প্রতিক্রিয়া গুলো হ্রাস পেতে থাকে ও রোগী আরাম বোধ করতে থাকে এবং ১৫ দিনের মধ্যেই রোগী অনেকটা সুস্থতা বোধ করে।

22/04/2024
29/03/2024
একটি আত্মবিধ্বংসী জাতির ধ্বংসের উপাখ্যানঃ◑ দুধে: ফরমালিন।◑ গরুর দুধ বৃদ্ধিতে: পিটুইটারী গ্ল্যান্ড ইনজেকশন। ◑ মাছে: ফরমাল...
15/03/2024

একটি আত্মবিধ্বংসী জাতির ধ্বংসের উপাখ্যানঃ

◑ দুধে: ফরমালিন।

◑ গরুর দুধ বৃদ্ধিতে: পিটুইটারী গ্ল্যান্ড ইনজেকশন।

◑ মাছে: ফরমালিন।

◑ গুড়ে: হাইড্রোজ, কাপর পরিষ্কার করা এরোট, হাজার পাওয়ার এর রং, চিনি।

◑ শাকসবজি টাটকা রাখতে: কপার সালফেট।

◑ আম, লিচু জাম পাকাতে: কারবাইড।

◑ আম, লিচু, জাম সংরক্ষণে: ফরমালিন।

◑ ফল গাছে থাকতেই: হরমোন ও কীটনাশক।

◑ তরমুজে সিরিন্জ দিয়ে দেয়: পটাশিয়াম পার ম্যাঙ্গানেট।

◑ কলা পাকানো হয়: ক্যালসিয়াম কারবাইড।

◑ কফি পাউডারে: তেঁতুলের বিচির গুড়া।

◑ মসলায়: ইটের গুড়া।

◑ হলুদে: লেড ক্রোমেট/ লেড আয়োডাইড।

◑ মুড়িকে ধবধবে সাদা ও বড় করতে: হাইড্রোজ ও ইউরিয়া।

◑ দীর্ঘক্ষন মচমচে রাখার জন্য জিলিপি, চানাচুরে: পোড়া মবিল।

◑ আকর্ষণীয় করতে আইসক্রিম, বিস্কুট, সেমাই, নুডলস ও মিষ্টিতে: কাপড় ও চামড়ায় ব্যবহৃত রং।

◑ ফলের রস তৈরী: ক্যামিকেলস দিয়ে।

◑ বিদেশী মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্য/ঔষধ/ক্যামিকেলস: নতুন মেয়াদের স্টিকার লাগিয়ে।

◑ চাল চকচক করতে: ইউরিয়া।

◑ পিয়াজু, জিলাপিতে: এমোনিয়া।

(সূত্র: ইত্তেফাক, পৃষ্ঠা: 2, তারিখ: 26/05/2018)

আরও আছে...
◑ পানি-২০ লিটার (২ টাকা গ্লাস) অধিকাংশই অটোমেশিনে নয় হাতে ঢালা হয়। পারক্সাইড দিয়ে নয় নাম মাত্র পানিতে ধুয়া হয়।

◑ ফলে হরমোন প্রয়োগ করা হয়।

◑ সবুজ ফল ও শাকশব্জিতে কাপড়ের সবুজ রঙ ব্যাবহার হয়, সসেও তাই।

◑ খামারের মুরগিতে বিশাক্ত ক্রোমিয়াম, লেড আর এন্টিবায়োটিক তো আছেই, চাষের মাছেও তাই।

◑ জুস, লাচ্ছি তো উচ্চ মাত্রার প্রিজারভেটিভ।

◑ রুহ আফজাহ আর হরলিক্স তো প্রমানে অপারগ যে এতে আসলে কল্যাণকর কিছু আছে।

◑ মসল্লায় আলাদা রঙ (মেটালিক অক্সাইড)।

◑ সরিষার তেলে ঝাঁজালো ক্যামিকেল।

◑ সয়াবিনে পামওয়েল।

◑ শুটকিতে কিটনাশক।

◑ কসমেটিক্সে ক্যান্সারের উপাদান লেড, মারকারি ও ডাই।

কি খাবেন? কিভাবে খাবেন? একটু ভাবেন! অন্যকেও ভাবতে দিন। বাঙালির আরো অনেক আবিষ্কার আছে যা আমরা হয়তো জানি না। আমরা এক রাতে ধনী হতে চাই এই জাতিকে ধ্বংস করার বিনিময়ে। আসুন আমরা সবাই মিলে এই চক্রকে প্রতিহত করি। জাতিকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাই...

সংগৃহিত

 #রক্তস্বল্পতা বা  #এনেমিয়া দূরকরে যেসব খাবার:প্রতিদিন আয়রনযুক্ত ফল যেমন আপেল, টমেটো, বেদানা, কলা, আঙ্গুর, কমলা, গাজর ই...
24/10/2023

#রক্তস্বল্পতা বা #এনেমিয়া দূরকরে যেসব খাবার:

প্রতিদিন আয়রনযুক্ত ফল যেমন আপেল, টমেটো, বেদানা, কলা, আঙ্গুর, কমলা, গাজর ইত্যাদি খেলে রক্তশূন্যতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তাই সরাসরি আয়রন গ্রহণ করতে প্রতিদিন ২-৩ টি ফল খেতে ভুলবেন না। শাক সবজিতেও প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে।

রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ স্বাভাবিকের তুলনায় কম থাকলে তাকে রক্তস্বল্পতা বা রক্তশূন্যতা বা এনেমিয়া বলা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে অনেক মানুষ রক্তস্বল্পতা রোগে ভোগে। বিশেষ করে যারা পুষ্টিকর খাবার থেকে বঞ্চিত তাদের রক্তস্বল্পতার প্রবণতা বেশি হয়। রক্তস্বল্পতা রোগের চিকিৎসার জন্য প্রথমে পরিবর্তন আনতে হবে আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায়। যেসব খাবারের রক্তস্বল্পতা দূর করার ক্ষমতা রয়েছে সেসব খাবার খেতে হবে নিয়মিত।

তবে রক্তাল্পতা রোধের জন্য নিয়মিত আমলার জুস ও লাল বিটরুটের জুস খাওয়ার অভ্যেস গড়তে পারেন। এই উপকারী জুসের কারণে রক্তের মধ্যে তাজা অক্সিজেন সরবরাহ হয়। এছাড়া প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে অ্যানিমিয়ার প্রকোপ থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

রক্তস্বল্পতা হলে শরীর নিস্তেজ হয়ে আসে, কর্মক্ষমতা লোপ পায় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। তাই রক্তশূন্যতায় খাবারের দিকে বেশি খেয়াল রাখতে হবে। শুধু মাত্র পুষ্টিকর কিছু খাবার খেয়েই রক্তশূন্যতা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।

আসুন জেনে নেয়া যাক রক্তশূন্যতা দূর করে এমন কিছু পুষ্টিকর খাবার সম্পর্কে:

কলিজা: কলিজায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন ও ভিটামিন বি আছে। রক্তস্বল্পতা রোগের প্রধান কারণ দেহে আয়রনের ঘাটতি। তাই রক্তশূন্যতায় ভুগছেন যারা তাদের নিয়মিত খাবার তালিকায় সম্ভব হলে কলিজা রাখা উচিত। খাসি বা গরুর কলিজায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। তবে যাদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে তাদের অবশ্যই গরুর কলিজা থেকে দূরে থাকতে হবে।

দুধ: দুধ শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও প্রোটিন যোগাতে সাহায্য করে। দুধে খুব বেশি পরিমাণে আয়রন না থাকলেও এতে প্রায় সব রকমের ভিটামিন আছে। এছাড়াও দুধে আছে পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়াম। এই খাদ্য উপাদানগুলো রক্তের হিমোগ্লোবিন বাড়িয়ে রক্তশূন্যতা দূর করতে সহায়তা করে। তাই রক্তশূন্যতার রোগীদের জন্য নিয়মিত দুধ খাওয়া উপকারী।

মাছ: আয়রনের ভাল উৎস হল মাছ, বিশেষ করে সামুদ্রিক মাছ। তাছাড়া ছোট মাছ যেমন-শিং মাছ, টেংরা মাছ ইত্যাদি সব মাছেই রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। তাই রক্তস্বল্পতা রোগ থেকে দেহকে মুক্ত রাখতে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় মাছ রাখুন।

ফলমূল: ফলমূলে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। প্রতিদিন আয়রনযুক্ত ফল যেমন আপেল, টমেটো, বেদানা, কলা, আঙ্গুর, কমলা, গাজর ইত্যাদি খেলে রক্তশূন্যতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তাই সরাসরি আয়রন গ্রহণ করতে প্রতিদিন ২-৩ টি ফল খেতে ভুলবেন না।

খেজুর: খেজুরের পুষ্টিগুণ বলে শেষ করা যাবে না। খেজুরে রয়েছে ভরপুর আয়রন। তাই রক্তস্বল্পতার সমস্যা দূর করতে নিয়মিত খাদ্যতালিকায় খেজুর রাখতে পারেন।

টমেটো: টমেটো রক্তস্বল্পতা দূর করতে খুবই কার্যকরী উপাদান। টমেটোয় থাকা আয়রন, ভিটামিন ‘সি’ ও লাইকোপেন রক্তাস্বল্পতাসহ নানা রোগের হাত থেকে আমাদের রক্ষা করতে সক্ষম। তাই নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন টমেটো

চীনাবাদাম: রক্তাস্বল্পতার হাত থেকে মুক্তি পেতে হলে রোজ চীনাবাদাম খান। চীনাবাদামে থাকা আয়রন আপনার শরীরকে রাখবে নিরাপদ।

শাক সবজি: শাক সবজিতেও প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। বিভিন্ন রকম সবজি, যেমন কচু শাক, কচুর লতি, কচু, পালং শাক, বিট, লেটুস, ব্রকোলি, ধনিয়া পাতা এবং পুদিনা পাতা নিয়মিত খেলে রক্তশূন্যতা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। কারণ এই শাক সবজিগুলোতে আয়রনের পাশাপাশি ফলিক এসিড আছে যেগুলো রক্তের হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।

ডাল: রক্তস্বল্পতা দূর করতে প্রতিদিন মসুর, মুগ কিংবা মাসকলাইয়ের ডাল খেতে পারেন। কারণ এই খাবারগুলিতে প্রচুর ফোলেট পাওয়া যায়। ফোলেট রক্তের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে। তাই আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ফোলেটসমৃদ্ধ খাবার রাখা অত্যন্ত জরুরি।

ডিম: ডিমের মধ্যে রয়েছে প্রোটিন ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। রক্তস্বল্পতা কমিয়ে শরীরে রক্তের পরিমাণ বাড়াতে ডিম খুব উপকারী। ডিমের কুসুমের মধ্যে রয়েছে আয়রন। এটি শরীরে লোহিত রক্তের কণিকার পরিমাণ বাড়ায়।

ভিটামিন সি জাতীয় ফল: আমাদের দেহে রক্তকোষ তৈরিতে ভিটামিন সি জাতীয় যে কোন ফল এর উপকারিতা অনেক বেশি। তাই প্রতিদিন ভিটামিন সি জাতীয় ফল খাওয়া উচিত দেহের রক্তশূন্যতা দূর করার জন্য।

মধু: মধু আয়রনের একটি ভালো উৎস। আয়রন ছাড়াও মধুতে কপার ও ম্যাঙ্গানিজ আছে। এই উপাদানগুলো শরীরে হিমোগ্লোবিন প্রস্তুত করতে সহায়তা করে। তাই রক্তশূন্যতা দূর করতে প্রতিদিন ১ চামচ মধুর সাথে পরিমাণগত লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন।

সয়াবিন: সয়াবিনে রয়েছে উচ্চমাত্রায় আয়রন এবং ভিটামিন। এর মধ্যে থাকা সাইটিক এসিড রক্তস্বল্পতার সঙ্গে লড়াই করে। সয়াবিনের রয়েছে কম পরিমাণ চর্বি ও অধিক পরিমাণে প্রোটিন। প্রোটিনও এনিমিয়া প্রতিরোধে উপকারী।

সাধারণত মেয়েরা রক্তস্বল্পতার সমস্যায় বেশি ভোগেন। শরীরে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে রক্তশূন্যতা হয়। এই খাবারগুলি আয়রনে পরিপূর্ণ যা রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে সাহায্য করে।

16/10/2023
 #জ্বর_হলে কি কি  #খাবেন:গলানো ভাতআদা দিয়ে গলানো ভাত খুব একটা উপাদেয় নয় কিন্তু ফ্লু-এর ক্ষেত্রে শরীরের জন্য বেশ উপকারি। ...
12/09/2023

#জ্বর_হলে কি কি #খাবেন:

গলানো ভাত

আদা দিয়ে গলানো ভাত খুব একটা উপাদেয় নয় কিন্তু ফ্লু-এর ক্ষেত্রে শরীরের জন্য বেশ উপকারি। ভাতটা গলা গলা থাকলে ভালো।

ভিটামিন সি

আপেল, কমলালেবু, আঙুর, আনারস ইত্যদি ফলে ভিটামিন সি এবং ভিটামিন এ রয়েছে। তাই জ্বরের সময় ফ্রুট সালাদ খাওয়া উচিত বেশি করে।

হজম হতে সুবিধা

জ্বরের রোগীর এমন খাবার খাওয়া উচিত যে খাবারগুলো হজম করতে সুবিধে হয়। যেমন সবজি, ডিম সিদ্ধ খাওয়া যেতে পারে।

আদা ও রসুন

আদার মতোই রসুনও সর্দিজ্বর নিরাময়ে খুবই কার্যকরী। এক কাপ মতো পানিতে একটি কোয়া ফেলে ফুটিয়ে নিয়ে সেই ইষদুষ্ণ পানি দিনে দুইবার খেলে জ্বর কমাতে সাহায্য করে।

কিসমিস

জ্বরের সময় মাঝেমধ্যেই একটি-দুটি করে কিসমিস খাওয়া ভালো কারণ এতে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট। তাছাড়া শরীরে এনার্জি সরবরাহ করে এই ড্রাই ফ্রুট।

কমলালেবু

জ্বরের জন্য কমলা লেবু খুবই একটি কার্যকরী খাবার। তাই দিনে দুইবার কমলালেবুর রস খেলে উপকার পাবেন।

টোটকা তুলসি-মধু

সর্দি-কাশি প্রতিরোধে পরিচিত টোটকা তুলসি-মধু। জ্বর হলে একটি-দু’টি পাতা চিবিয়ে খেলেও উপকার হবে।

প্রোবায়োটিক

প্রোবায়োটিক হলো ভালো ব্যাকটেরিয়া যারা শরীরে বাসা বেঁধে অন্যান্য ভাইরাসের হাত থেকে শরীরকে রক্ষা করে। চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে কোনও প্রোবায়োটিক ড্রিংক খাওয়া যেতে পারে।

Address

Patharghata
8720

Telephone

+8801717120007

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Zohaa Johan Homeo Hall যোহা জোহান হোমিও হল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram