Dr Sabbir Hasan

Dr Sabbir Hasan Hi,
I'm a doctor and entrepreneur working to improve public understanding of medical science.

দাঁতের যে কোন সমস্যা দেখা দিলে, দেরি না করে যত দ্রুত সম্ভব আপনার ডেন্টিস্টের সাথে দেখা করুন।মনে রাখবেন, দাঁতের সমস্যা কখ...
17/09/2025

দাঁতের যে কোন সমস্যা দেখা দিলে, দেরি না করে যত দ্রুত সম্ভব আপনার ডেন্টিস্টের সাথে দেখা করুন।

মনে রাখবেন, দাঁতের সমস্যা কখনো থেমে থাকে না। যত দিন যাবে, দাঁত ক্ষয় হতেই থাকবে।
আপনার শারীরিক কষ্ট ও আর্থিক ক্ষতি বাড়তেই থাকবে।

সেবা নিন,সুস্থ থাকুন

Wake up baby!You’re going to crush me!🦷 Horizontally impacted third molar      tooth.
16/09/2025

Wake up baby!
You’re going to crush me!

🦷 Horizontally impacted third molar
tooth.

💤 ডান দিকে কাত হয়ে ঘুমানোর উপকারিতা:১.হৃদপিণ্ডের উপর চাপ কমায়যেহেতু হৃদপিণ্ড শরীরের বাম পাশে থাকে, ডান দিকে শোওয়ার ফলে হ...
16/09/2025

💤 ডান দিকে কাত হয়ে ঘুমানোর উপকারিতা:

১.হৃদপিণ্ডের উপর চাপ কমায়

যেহেতু হৃদপিণ্ড শরীরের বাম পাশে থাকে, ডান দিকে শোওয়ার ফলে হৃদপিণ্ডের উপর চাপ কিছুটা কম পড়ে, বিশেষ করে যাদের হার্টের সমস্যা আছে তাদের জন্য এটি সহায়ক হতে পারে।

২. লিভারের উপর কম চাপ পড়ে

লিভার ডান পাশে থাকে। ডান পাশে শুলে এটি নিচের দিকে থাকে, ফলে শরীরের উপরিভাগে চাপ কম পড়ে এবং হজমে সাহায্য করতে পারে।

৩. অ্যাসিড রিফ্লাক্স কমায়

অনেক সময় বাম পাশে শুলে পাকস্থলীর অ্যাসিড উপরে উঠে বুক জ্বালাপোড়ার (heartburn) সৃষ্টি করতে পারে। ডান দিকে শুলে এই সমস্যা কিছুটা কমে।

৪. লিম্ফ্যাটিক নিষ্কাশনে সহায়ক

শরীরের বর্জ্য নিষ্কাশনের কাজে সহায়ক লিম্ফ্যাটিক সিস্টেম। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে, ডান দিকে শোওয়া কিছু ক্ষেত্রে শরীরের লিম্ফ নিষ্কাশনে সহায়তা করতে পারে।

৫. গর্ভবতী নারীদের জন্য উপকারী নয় – সতর্কতা

তবে গর্ভবতী নারীদের জন্য বাম দিকে শোওয়াই বেশি উপকারী বলে ধরা হয়, কারণ তাতে গর্ভাশয়ে রক্তপ্রবাহ ঠিক থাকে।

৬. শ্বাস প্রশ্বাসের উন্নতি

যাদের নিদ্রায় শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা হয় বা স্লিপ অ্যাপনিয়া আছে, অনেক সময় ডান পাশে ঘুমানো আরামদায়ক হতে পারে।

এছাড়াও ডান পাশ ফিরে শোয়া রাসূল (সাঃ) এর সুন্নাত।

©️

আপনার বাচ্চার মুখে কোন বয়সে কোন কোন দাঁত আসে, সেটির একটা চার্ট নিচে দেওয়া হলো👇👇👇
15/09/2025

আপনার বাচ্চার মুখে কোন বয়সে কোন কোন দাঁত আসে, সেটির একটা চার্ট নিচে দেওয়া হলো
👇👇👇

আজকে আপনাদের সামনে একটি চমৎকার বিষয় নিয়ে আলোচনা করব!✅ প্রশ্নঃ মানুষের মুখে কি পরিমাণ ব্যাকটেরিয়া      থাকে?? 👉 মানুষের ম...
14/09/2025

আজকে আপনাদের সামনে একটি চমৎকার বিষয় নিয়ে আলোচনা করব!

✅ প্রশ্নঃ মানুষের মুখে কি পরিমাণ ব্যাকটেরিয়া
থাকে??

👉 মানুষের মুখ একটি বৈচিত্র্যময় বাস্তুতন্ত্র (ecosystem) গঠন করেছে।
মানুষের মুখে ৫০০ থেকে ৭০০ প্রজাতির বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া বাস করে।।

এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ এবং মজার তথ্য আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলো👇👇👇

✔️ 1. প্রজাতির সংখ্যা: যদিও একটি নির্দিষ্ট সংখ্যা দেওয়া কঠিন (কারণ গবেষণা পদ্ধতি এবং ব্যক্তিভেদে এটি পরিবর্তিত হয়।

বিজ্ঞানীরা অনুমান করেন যে, একটি সুস্থ মানুষের মুখে ৫০০ থেকে ৭০০ প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে। তবে কারো কারো মুখে সাধারণত ১০০ থেকে ২০০ প্রজাতি ব্যাকটেরিয়া উপস্থিত থাকতে পারে।

✔️ 2. মোট সংখ্যা: শুধু প্রজাতি নয়, মোট ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যাও অকল্পনীয়। আপনার মুখে কয়েক বিলিয়ন (শতকোটি) ব্যাকটেরিয়া বাস করে, যা আপনার মুখের সমস্ত কোষের সংখ্যার চেয়েও বেশি হতে পারে!

✔️ 3. ব্যাকটেরিয়ার ভূমিকা: মুখের সব ব্যাকটেরিয়া খারাপ নয়। বেশিরভাগই সহায়ক (commensal) বা উপকারী (mutualistic)। তারা একটি সুস্থ মাইক্রোবায়োম (microbiome) গঠন করে যা:-

🔹· ক্ষতিকর, রোগ সৃষ্টিকারী (pathogenic) ব্যাকটেরিয়াকে জায়গা দখল করতে বাধা দেয়।

🔹 · আমাদের ইমিউন সিস্টেমকে প্রশিক্ষণ দিতে সাহায্য করে।

🔹 · খাদ্য পরিপাকে প্রাথমিক ভূমিকা পালন করে।

✔️ 4. বিখ্যাত ব্যাকটেরিয়া: মুখের কিছু সুপরিচিত ব্যাকটেরিয়া হল:

🔹 · Streptococcus mutans: দাঁতের ক্ষয় (Cavity) এর জন্য দায়ী প্রধান ব্যাকটেরিয়া।

🔹 · Porphyromonas gingivalis: মাড়ির রোগ (Gum disease) এর সাথে strongly জড়িত।

🔹 · Streptococcus salivarius: মুখের একটি সাধারণ এবং সাধারণত উপকারী বাসিন্দা, যা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।

সর্বোপরি, আমাদের মুখের ব্যাকটেরিয়াগুলোর ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য আমাদের নিয়মিত মুখ ও দাতের যত্ন নেয়া উচিত। এক্ষেত্রে আমাদের উচিত-

🔹 নিয়মিত দুই বেলা ব্রাশ করা।
🔹 ফ্লস করা।
🔹 প্রতি ৬ মাসে একবার ডেন্টিস্টের পরামর্শ গ্রহণ করা।

👉সুস্থ দাঁত, সুন্দর হাসি👈

ডাঃ মোঃ সাব্বির হাসান
মুখ ও দন্তরোগ বিশেষজ্ঞ
বিডিএস(ডি.ইউ), পিজিটি(ওএমএফএস),
পিজিটি(কনজার্ভেটিভ),
সিপিআর(শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল),
স্পেশাল ট্রেইন্ড অন ডেন্টাল ইমপ্লান্ট এন্ড কসমেটিক ডেন্টিস্ট্রি
বিএমডিসি রেজিঃ নম্বর - ১২৯৬৪

👉 দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্য সুরক্ষায় আয়রনের ভূমিকাঃদাঁতের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় আয়রন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান। ...
13/09/2025

👉 দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্য সুরক্ষায় আয়রনের ভূমিকাঃ

দাঁতের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় আয়রন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান। আয়রন শরীরে অক্সিজেন পরিবহনে সাহায্য করে, যা মাড়ি এবং দাঁতের চারপাশের টিস্যুকে সুস্থ ও শক্তিশালী রাখে।

আয়রনের অভাবে মাড়ি ফুলে যাওয়া, মাড়ি থেকে রক্ত পড়া এবং এমনকি দাঁত পড়ে যাওয়ার মতো সমস্যা হতে পারে।

এখানে দাঁতের স্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়ক কিছু আয়রন সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা দেওয়া হল:

১. শাকসবজি (Leafy Green Vegetables)

· ✔️পালং শাক: পালং শাক আয়রনের একটি উৎকৃষ্ট উৎস। এতে রয়েছে ক্যালসিয়ামও, যা দাঁতের এনামেলকে শক্তিশালী করে।
· ✔️কলমি শাক: এটি আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন সি-তে ভরপুর, যা মাড়ির স্বাস্থ্যের জন্য দুর্দান্ত।
· ✔️ব্রোকলি: ব্রোকলিতে আয়রনের পাশাপাশি থাকে প্রচুর ফাইবার, যা দাঁত পরিষ্কার রাখতে এবং লালা উৎপাদন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

২. মাংস ও মাছ (Meat and Seafood)

· ✔️রেড মিট (গরুর মাংস, খাসির মাংস): এগুলো হিম-আয়রনের সর্বোত্তম উৎস, যা শরীর খুব easily শোষণ করতে পারে।
· ✔️মুরগির liver: liver আয়রনের powerhouse হিসেবে পরিচিত।
· ✔️ফ্যাটি ফিশ (স্যালমন, টুনা): এই মাছগুলোতে আয়রনের পাশাপাশি রয়েছে ভিটামিন ডি, যা ক্যালসিয়াম শোষণের জন্য অপরিহার্য ।

৩. ডাল ও বীজ (Legumes and Seeds)

· ✔️ডাল (মসুর ডাল, ছোলা, kidney beans): ডাল প্রোটিন এবং ফাইবারের পাশাপাশি আয়রনেরও উৎস।
· ✔️কুমড়ার বীজ: হ্যান্ডফুল কুমড়ার বীজে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। এগুলো চিবোতে হয়, যা দাঁতের জন্য একটি প্রাকৃতিক স্ক্রাবের কাজ করে।
· ✔️তিলের বীজ: তিলের বীজ আয়রন এবং ক্যালসিয়াম দুটোতেই ভরপুর, যা দাঁতকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।

৪. শুকনো ফল (Dried Fruits)

· ✔️কিশমিশ: কিশমিশে আয়রন এবং পটাশিয়াম থাকে। তবে এক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি, কারণ কিশমিশে চিনির পরিমাণ বেশি এবং এটি দাঁতে লেগে থাকতে পারে। খাওয়ার পর ভালো করে কুলি করুন বা ব্রাশ করুন।
· ✔️খেজুর ও এপ্রিকট: এগুলোও আয়রনের ভালো উৎস।

৫. অন্যান্য (Others)

· ✔️টফু: টফু আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের একটি ভালো উৎস, যা সবই দাঁতের Mineralization-এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
· ✔️ডার্ক চকলেট: ডার্ক চকলেটে আয়রন থাকে এবং এতে থাকা কোকaoতে এমন যৌগ আছে যা ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করতে পারে। তবে পরিমিত পরিমাণে খান, কারণ এতে চিনি থাকতে পারে।

ধন্যবাদ সকলকে

সুস্থ দাঁত, সুন্দর হাসি

ডাঃ মোঃ সাব্বির হাসান
মুখ ও দন্তরোগ বিশেষজ্ঞ
বিডিএস(ডি.ইউ), পিজিটি(ওএমএফএস)
পিজিটি(কনজার্ভেটিভ),
সিপিআর(শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল)
স্পেশাল ট্রেইন্ড অন ডেন্টাল ইমপ্লান্ট এন্ড কসমেটিক ডেন্টিস্ট্রি
বিএমডিসি রেজিঃ নম্বর - ১২৯৬৪

নিচের চোয়ালের দাঁত গুলোর (Mandibular teeth) রক্ত সরবরাহের 3D image All mandibular teeth are supplied by Inferior Alveola...
12/09/2025

নিচের চোয়ালের দাঁত গুলোর (Mandibular teeth) রক্ত সরবরাহের 3D image

All mandibular teeth are supplied by Inferior Alveolar artery which is a branch of maxillary artey.

শুধুমাত্র এমবি‌বিএস বা বিডিএস ডিগ্রী ব্যতীত অন্য কোন পেশাজীবী ( হোমিওপ্যাথি, আয়ুর্বেদিক, ইউনানী) তাদের নামের পূর্বে ডাঃ...
20/08/2025

শুধুমাত্র এমবি‌বিএস বা বিডিএস ডিগ্রী ব্যতীত অন্য কোন পেশাজীবী ( হোমিওপ্যাথি, আয়ুর্বেদিক, ইউনানী) তাদের নামের পূর্বে ডাঃ পদবী ব্যবহার করতে পারবেন না।

23/07/2025

Proud to be a কসাই।
Yes, We are কসাই।

That's Our Doctor's ..

সেই রিকশাওয়ালা না যে আজকে ১০ টাকার ভাড়া ১০০ টাকা চেয়েছে,

সেই সিএনজি ওয়ালা না যে ১০০ টাকার ভাড়া ১০০০ টাকা নিয়েছে

সেই ক্যান্টিনের দোকানদার না যে পানির বিল পাবে না দেখে দোকান বন্ধ করে দিয়েছে

সেই রক্ত বিক্রেতা লোকজন না যে কতটাকা দিবেন রক্ত ম্যানেজ করে দিবো

# # Just One Message It's Urgent > Everyone On The Way # #

এদের কে ছুটিতে, কে ঘুমন্ত, কার ডিউটি নাই এসব কিছুর উর্দ্ধে যেতে হবে পেশেন্ট সামলাইতে । এদের কোন এক্সট্রা টাকা লাগবে না, এদের কোন ফুটেজ লাগবে না, ইমারজেন্সি মানে শুধুই ইমারজেন্সি এদের কাছে ।
আর দিন শেষে পা ফাটা লোকদের গণপিটুনিও খেতে হয়, এইসকল কসাইদেরই।

©️

জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এমন একটি রক্ত ​​পরীক্ষা তৈরি করেছেন যা লক্ষণ প্রকাশের তিন বছর আগে পর্যন্ত ক্যান্সার...
12/06/2025

জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এমন একটি রক্ত ​​পরীক্ষা তৈরি করেছেন যা লক্ষণ প্রকাশের তিন বছর আগে পর্যন্ত ক্যান্সার শনাক্ত করতে সক্ষম। এই যুগান্তকারী প্রযুক্তি রক্তপ্রবাহে সঞ্চালিত টিউমার-প্রাপ্ত ডিএনএ মিউটেশন সনাক্ত করে কাজ করে, যা সক্রিয় ক্যান্সার স্ক্রিনিংয়ের জন্য একটি শক্তিশালী হাতিয়ার প্রদান করে।

ক্যান্সার ডিসকভারিতে প্রকাশিত এই গবেষণায় দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের রক্তের নমুনা বিশ্লেষণ করা হয়েছে। গবেষকরা দেখেছেন যে ক্যান্সার-সম্পর্কিত জেনেটিক মিউটেশন রোগ নির্ণয়ের 3.1 থেকে 3.5 বছর আগে সনাক্ত করা যেতে পারে, যা প্রাথমিক হস্তক্ষেপের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ প্রদান করে। এই পর্যায়ে ক্যান্সার সনাক্তকরণ রোগটি এখনও তার কম উন্নত এবং আরও পরিচালনাযোগ্য আকারে থাকা অবস্থায় চিকিৎসার সুযোগ করে দেয়, সম্ভাব্যভাবে বেঁচে থাকার হার উন্নত করে এবং আক্রমণাত্মক থেরাপির প্রয়োজনীয়তা হ্রাস করে।

যদিও এই উন্নয়ন ক্যান্সার নির্ণয়ের ক্ষেত্রে একটি বড় অগ্রগতি চিহ্নিত করে, পরীক্ষাটি পরিমার্জন করতে এবং প্রাথমিক ইতিবাচক ফলাফলের জন্য সর্বোত্তম ক্লিনিকাল প্রতিক্রিয়া নির্ধারণের জন্য আরও গবেষণা প্রয়োজন। লক্ষ্য হল একটি নির্ভরযোগ্য, অ-আক্রমণাত্মক স্ক্রিনিং পদ্ধতি তৈরি করা যা একদিন নিয়মিত চেকআপের জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হতে পারে, ক্যান্সার সনাক্তকরণ এবং চিকিত্সার পদ্ধতিকে রূপান্তরিত করে।

যদি নিখুঁতভাবে ব্যবহার করা হয়, তাহলে এই প্রযুক্তি প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্যসেবাকে পুনরায় সংজ্ঞায়িত করতে পারে, যার ফলে ব্যক্তিদের প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যান্সার প্রতিরোধের সম্ভাবনা অনেক বেশি হবে। গবেষকরা চিকিৎসা বিজ্ঞানের সীমানা অতিক্রম করার সাথে সাথে, এই উদ্ভাবন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অগ্রগতির প্রমাণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে।

সতর্ক থাকুন! সব বয়সে সব ফল নয়। বাচ্চার ক্ষতি হওয়ার আগেই সতর্ক হন। এই গরমে বাজারে যেসব ফল ভরপুর — কলা, আম, তরমুজ, মাল্টা,...
19/05/2025

সতর্ক থাকুন! সব বয়সে সব ফল নয়। বাচ্চার ক্ষতি হওয়ার আগেই সতর্ক হন।

এই গরমে বাজারে যেসব ফল ভরপুর — কলা, আম, তরমুজ, মাল্টা, কাঁঠাল, আনারস, পেয়ারা, আঙুর, লিচু — সবই দেখলে মন চায় বাচ্চাকে একটু একটু করে খাওয়াই। কিন্তু ১ বছরের নিচে অনেক ফলই শিশুর জন্য নিরাপদ না। নিচে বয়স অনুযায়ী কোন ফল দেবেন, কোনটা এড়িয়ে চলবেন, সহজভাবে লিখে দিলাম।

✳️৬ মাসের পর (ফল শুরু):
পাকা কলা
পাকা পেঁপে
এই সময় ফল খুব নরম, সহজ হজম ও অ্যালার্জি কম এমনটাই দিন। চটকে বা পিউরি করে দিন।

🚫৬ মাসের শিশুকে যেসব ফল দেওয়া যাবে না:
আম (মিষ্টি হলেও এখনই নয়)
তরমুজ
আনারস
মাল্টা / কমলা
লিচু
কাঁঠাল
পেয়ারা
জাম
আঙুর
এসব ফলে চিনি বেশি, গ্যাসের সমস্যা করে, চোকার ঝুঁকি থাকে বা অ্যাসিডিক — যা ৬ মাসের হজম ক্ষমতার উপযোগী নয়।

✳️৭–৮ মাসে:
কলা, পেঁপে তো আছেই
চাইলে সামান্য চালতা দিতে পারেন
ধীরে ধীরে স্বাদ চেনানোর জন্য।

🚫৭–৮ মাসের শিশুকে যেসব ফল এখনো না দেওয়া ভালো:
লিচু (অ্যালার্জি ও হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি)
কাঁঠাল (গ্যাস ও পাতলা পায়খানার আশঙ্কা)
তরমুজ (বেশি পানি, হজমে ভারী)
আনারস, মাল্টা (অ্যাসিডিক)
জাম (চোকার ঝুঁকি)
পেয়ারা (শক্ত ও হজমে কঠিন)
আঙুর (চোকার ঝুঁকি ও বিচি)

✳️৯–১০ মাসে:
পাকা আম অল্প করে দেওয়া যায় (খুব মিষ্টি বা টক না হলে)
তরমুজ ২–৩ চামচ করে শুরু করতে পারেন
তবে খেয়াল রাখবেন, তরমুজে অনেক পানি থাকে, বেশি খেলে পাতলা পায়খানা হতে পারে।

🚫যা দেওয়া যাবেনা:
আনারস
লিচু
পেয়ারা
মাল্টা / কমলা
জাম
আঙুর (চটকে দিলে কিছুটা দেওয়া যেতে পারে, তবে এখনো ঝুঁকি থাকে)

✳️১১ মাসে:
কাঁঠাল খুব অল্প করে দেওয়া যায় (গ্যাস সমস্যা হলে এড়ান)
আঙুর দেওয়া যাবে, তবে অবশ্যই বিচি ফেলে, খোসা ছাড়িয়ে, চটকে।

✳️যা ১ বছরের আগে না দেবেন:
আনারস — খুব অ্যাসিডিক, গলা চুলকাতে পারে, র‍্যাশ হতে পারে
পেয়ারা — শক্ত, চোকার ঝুঁকি
কমলা/মাল্টা — এসিডিক, অনেক শিশুর র‍্যাশ ও গ্যাস হয়
লিচু — অ্যালার্জির ঝুঁকি ও কখনো হাইপোগ্লাইসেমিয়া হতে পারে
জাম — খুব চোকার, এসিডিক, হজমে ভারী
আঙুর (পুরো ফল হিসেবে) — চোকার ঝুঁকি, তাই চটকে না দিলে নয়

✳️সবসময় মনে রাখবেন:
✔️নতুন ফল দিলেই ৩ দিনের নিয়ম মানুন
✔️খোসা ও বিচি অবশ্যই সরিয়ে দিন
✔️বাচ্চার পায়খানা, ত্বক ও আচরণে কোনো পরিবর্তন হচ্ছে কি না খেয়াল রাখুন।
✔️সুস্থ খুদে মানেই শান্ত মা। খাবার হোক ভালোবাসা দিয়ে, বুঝে শুনে।

শেয়ার করে দিন যেন অন্য মা-বাবারাও সচেতন হতে পারেন।

যারা দোকান থেকে ড্রেসিং করা মুরগী কিনবেন, তারা ভালো করে পরিস্কার করে দীর্ঘক্ষণ সেদ্ধ করে খাবেন।❗️সকলের ভালোর জন্য এই পোস...
28/04/2025

যারা দোকান থেকে ড্রেসিং করা মুরগী কিনবেন, তারা ভালো করে পরিস্কার করে দীর্ঘক্ষণ সেদ্ধ করে খাবেন।

❗️সকলের ভালোর জন্য এই পোস্টটা শেয়ার করা জরুরি ❗️
❗️আপনার একটা শেয়ারে আরও অনেকে সচেতন হতে পারে ❗️
ইনফেকশনে আক্রান্ত দেশীয় দোকানের ব্রয়লার মুরগীগুলো! ছড়াতে পারে মানুষেও!

জাপানের বাজারে মুরগির মাংসে সম্প্রতি নতুন এক ব্যাকটেরিয়া সনাক্ত হয়। নাম— ইশেরিশিয়া আলবার্টি বা ই. আলবার্টি। এটি ই. কোলাইয়ের একটি ভ্যারিয়েশন। শতাধিক জাপানি এই মাংস খেয়ে রোগাক্রান্ত হন। দেখা দেয় ফুড পয়জনিং, ডায়রিয়া, কিডনি জটিলতার মতো রোগ।

এ ঘটনার পর জাপানি গবেষকদের সাথে নিয়ে বাংলাদেশেও একই পরীক্ষা চালান বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডক্টর জায়েদুল হাসান। চারটি জেলা থেকে ১৭টি নমুনা মুরগি সংগ্রহ করেন তাঁরা। বিস্ময়করভাবে সবগুলো মুরগিতেই ই. আলবার্টি ব্যাকটেরিয়া খুঁজে পাওয়া যায়।

ই. আলবার্টি 'জুনোটিক' জীবাণু। এরা অন্য প্রাণী থেকে মানুষে ছড়ায়। শুধু ডায়রিয়া, খাদ্যে বিষক্রিয়ার মতো পেটের অসুখই নয়, এই মাংস খেলে আপনার দেহ অন্তত একটি অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের প্রতিরোধি হয়ে উঠবে। সেই সম্ভাবনা ৯৪ ভাগ। অ্যান্টিবায়োটিকসহ অন্যান্য ওষুধ আপনার দেহের রোগ সারাতে ব্যর্থ হবে। এমনকি আপনার অনাগত সন্তানও একই সমস্যা নিয়ে জন্ম নেবে।

শুধু মুরগির মাংসেই নয়, মুরগির দোকানে ছুরি, ব্লিডিং কোন এমনকি কর্মীর হাতেও এই জীবাণু পাওয়া গেছে।

Address

Siddiquia Complex (2nd Floor), Guzia Bazar
Puran Bogra
5810

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Sabbir Hasan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr Sabbir Hasan:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category