As Shifa Hijama Treatment Center

  • Home
  • As Shifa Hijama Treatment Center

As Shifa Hijama Treatment Center Sunnah based treatment

যারা আশুরার রোজা রাখতে চান, তারা জেনে নিন আশুরার রোজা ৩টি পদ্ধতিতে রাখা যায় : ✅প্রথম পদ্ধতি : আশুরা মানে মুহাররাম মাসের ...
14/07/2024

যারা আশুরার রোজা রাখতে চান, তারা জেনে নিন

আশুরার রোজা ৩টি পদ্ধতিতে রাখা যায় :

✅প্রথম পদ্ধতি :
আশুরা মানে মুহাররাম মাসের ১০ তারিখ। আশুরার রোজা রাখার সর্বোত্তম পদ্ধতি হলো, আশুরার আগের দিন (৯ই মুহাররাম) ও আশুরার দিন (১০ই মুহাররাম) রোজা রাখা। অর্থাৎ, আগামী ১৬ ও ১৭ই জুলাই (মঙ্গলবার ও বুধবার) এই দুই দিন রোজা রাখা উত্তম হবে।

ইবনু আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেন, যখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আশুরার রোজা রাখলেন এবং (অন্যদের) রোজা রাখার নির্দেশ দিলেন, তখন লোকেরা বললো, ‘হে আল্লাহর রাসুল! এটিতো এমন দিন, যাকে ই*হুদি ও খ্রিস্টানরা বিশেষ মর্যাদা দেয় (তাহলে এমন দিনে আমরা রোজা রাখবো কেনো?)!’ তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘আগামী বছর এই দিন আসলে, আমরা (আশুরার দিনের সাথে) ৯ তারিখেও রোজা রাখবো ইনশাআল্লাহ।’’ বর্ণনাকারী বলেন, পরের বছর আসার আগেই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইন্তেকাল হয়ে যায়। [ইমাম মুসলিম, আস-সহিহ: ২৫৫৬]

✅ দ্বিতীয় পদ্ধতি :
কেউ চাইলে আশুরার দিন (১০ই মুহাররাম) এবং এর পরের দিনও (১১ই মুহাররাম) রোজা রাখতে পারেন। অর্থাৎ আগামী বুধ ও বৃহস্পতিবার।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
তোমরা ইহুদিদের বিরোধিতা কোরো—আশুরার আগে বা পরে আরও একদিন রোজা রাখো।’’ [ইমাম আহমাদ, আল-মুসনাদ: ২১৫৫; ইমাম বাইহাকি, আস-সুনানুল কুবরা: ৪৩১৫; হাদিসটি হাসান (শায়খ আহমাদ শাকিরের তাহকিক)]

✅ তৃতীয় পদ্ধতি :
শুধু আশুরার দিন (১০ই মুহাররাম) রোজা রাখাও জায়েয; এতে কোনো সমস্যা নেই। তবে, উত্তম হলো, দুইটি রোজা রাখা। [ইমাম ইবনুল কায়্যিম, যাদুল মা‘আদ]

আশুরা মানে ‘দশম’। অর্থাৎ, মুহাররামের দশ তারিখের (১৭ই জুলাই) রোজাটি হলো আশুরার রোজা। তাই, কেবল ১৭ই জুলাই, বুধবারের রোজাটিই আশুরার নিয়তে রাখবেন। এর আগের দিন বা পরের দিনের রোজা সাধারণ নফলের নিয়তে রাখবেন।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
আশুরার দিনের রোজার ব্যাপারে আমি আল্লাহর কাছে আশা করি—তিনি (এর দ্বারা) পূর্ববর্তী এক বছরের গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন। [ইমাম মুসলিম, আস-সহিহ : ২৬৩৬]

এক ব্যক্তি আশুরার রোজা সম্পর্কে প্রশ্ন করলে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন—

‘‘এটি এক বছরের (নফল) রোজা(র সমতূল্য)।” [ইমাম ইবনু হিব্বান, আস-সহিহ: ৩৬৩১; হাদিসটি সহিহ]

অন্য হাদিসে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
রামাদানের পর সর্বোত্তম রোজা হলো আল্লাহর মাস মুহাররাম (মাসের রোজা)। [ইমাম মুসলিম, আস-সহিহ: ২৬৪৫]

তাই, এই মাসে বেশি বেশি নফল রোজা রাখা উত্তম ও ফজিলতের ব্যাপার। আমরা শুধু আশুরার রোজা রাখার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবো না, বরং আল্লাহর মাসের বাকি দিনগুলোতেও সাধ্যানুসারে বেশি বেশি রোজা রাখার চেষ্টা করবো ইন'শা আল্লাহ

14/07/2024

✅ বদনজর, জ্বীনের আসর, ব্লাক ম্যাজিক ও ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যার জন্য কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসা করুন।

✅ মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা পবিত্র কুরআন মাজিদেই মানব জাতীর জন্য শেফা ও রহমত দিয়েছেন।

তাই অবশ্যই আমাদের কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসা নিতে হবে।

✅ বাংলাদেশের অসংখ্য মানুষ জ্বীন-যাদু সংক্রান্ত হয়ে ভুগছেন. কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় হলো মানুষ কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসা না নিয়ে বিভিন্ন কবিরাজ বা তান্ত্রিক এর কাছে দৌড়ে বেড়ায়, আর এই কবিরাজ বা তান্ত্রিক রা বদজ্বীনের মাধ্যমে কুফরি করে চিকিৎসা দিয়ে থাকে যেটা সম্পূর্ণ কুরআন সুন্নাহ বিরোধী। যার ফলে মানুষের টাকা ও নস্ট হয় আর ঈমান ও নস্ট করে, আবার রোগী ও সুস্থ হয়ে উঠেনা।

✅ জ্বীন-যাদু সংক্রান্ত কোনো সমস্যা দেখা দিলে কোনো রুকইয়াহ ট্রিটমেন্ট সেন্টারে যোগাযোগ করে কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসা (রুকইয়াহ) করুন-
মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা চাইলে পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠবেন ইন'শা আল্লাহ।

✅ কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসা রুকইয়াহ ট্রিটমেন্ট নিতে যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে-

আশ-শিফা রুকইয়াহ ও হিজামা ট্রিটমেন্ট সেন্টার মালিবাগ ঢাকা।
যোগাযোগ: 01941-417874 (WhatsApp)
01820-959092

(ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ:)১. আপনি ইদানীং কারণে-অকারণে চিন্তিত থাকছেন? মাথায় বিক্ষিপ্ত চিন্তা ঘোরাঘুরি করার কারণে...
14/07/2024

(ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ:)

১. আপনি ইদানীং কারণে-অকারণে চিন্তিত থাকছেন? মাথায় বিক্ষিপ্ত চিন্তা ঘোরাঘুরি করার কারণে দৈনন্দিনের কাজ, সালাত, ইবাদত, যিকির, তিলাওয়াত ইত্যাদিতে মন বসছে না?
২. আপনি অথবা আপনাদের পরিবারের কোন একজন কি হঠাৎ পরিবর্তন হয়ে গেছে? কেমন যেন উদাস ভাব চলে এসেছে, কিছুই ভালো লাগছে না।
৩. সালাত বা ওযু নিয়ে বেশি দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছেন? বারবার মনে হচ্ছে ঠিকমতো ওযু হচ্ছে না, নামাজের এই অংশটা ঠিকমত হল না।
৪. পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অথবা পরনের কাপড় নিয়ে আপনি কি অতিরিক্ত চিন্তা করছেন?
৫. আপনি কি অপ্রয়োজনে টয়লেট বা বাথরুমে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করছেন?
৬. আপনি কি আপনার প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে বাজে স্বপ্ন দেখছেন? যা আপনাকে ভীত করছে?
৭. আপনার কানে কি ফিস ফিস করে শোনা যাচ্ছে আপনি কুফরের দিকে ধাবিত হচ্ছেন (কুফরি করছেন)
৮. আপনি কি ওযু-গোসল বা ইস্তিঞ্জার সময় এক অঙ্গ বারবার ধুচ্ছেন? তবুও মনে হচ্ছে ধোয়া হয়নি ঠিকমতো..
৯. আপনার বারবার মনে হচ্ছে যে, ওযু ভেঙ্গে যাচ্ছে? মনে হচ্ছে প্রসাবের ফোঁটা পড়ছে, অথবা সবসময় মনে হচ্ছে বায়ু বের হয়ে যাচ্ছে? কিন্তু আপনি নিশ্চিত হতে পারছেন না..
১০. আল্লাহ, রাসুল অথবা ঈমানের ব্যাপারে, ইসলামের মৌলিক ব্যাপারে অবমাননাকর মাথায় চিন্তা আসে?
১১. মুরব্বি, উস্তায বা বয়োজ্যেষ্ঠদের সামনে বসলে, তাদের সাথে কথা বলতে লাগলে কি আপনার ভেতর থেকে কেউ বারবার বেয়াদবির জন্য উস্কে দিতে চায়?
১২. আপনি কি কোন অদ্ভুত শব্দ কণ্ঠ শুনতে পাচ্ছেন? কারো সাথে এটা নিয়ে আলোচনা করলে ভাবছে, আপনি প্যারানয়েড বা পাগল হয়ে যাচ্ছেন!
১৩. আপনি কি নামাজের রাকাত ভুলে যাচ্ছেন? অথবা অন্য আরকানগুলোর ব্যাপারে ভুল হচ্ছে? সাজদাহ একটা দিয়েছেন না দুইটা দিয়েছেন সন্দেহ লাগছে? আর এসব কি প্রায় দিনই হচ্ছে?
১৪. নামাজে সাজদা করতে গেলে মনের মধ্যে বিভিন্ন অশ্লীল ছবি কিংবা দেবদেবীর মুর্তি ভেসে উঠছে?

উত্তর যদি হয় “হ্যাঁ!”
তবে আপনি শয়তানি ওয়াসওয়াসা রোগে আক্রান্ত..
খেয়াল করার বিষয় হচ্ছে, এক-দুইদিন এরকম হতেই পারে। কিন্তু সবসময়ই বা দিনের পর দিন যদি আপনার মাঝে দেখা যায়, তবে বুঝতে হবে – “হ্যাঁ! সত্যিই আপনি শয়তানি ওয়াসওয়াসা রোগে আক্রান্ত..

✅এমন সমস্যা দেখা দিলে রুকইয়াহ ট্রিটমেন্ট সেন্টারের পরামর্শ নিয়ে রুকইয়াহ করুন।
মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা চাইলে সমস্যা দূর হয়ে যাবে ইন'শা আল্লাহ

✅ রুকইয়াহ ট্রিটমেন্ট নিতে যোগাযোগ করুন-

আশ-শিফা রুকইয়াহ ও হিজামা ট্রিটমেন্ট সেন্টার মালিবাগ, ঢাকা।
যোগাযোগ: 01941-417874 ( WhatsApp)
01820-959092

ব্লাক ম্যাজিক / কালো যাদুতে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ:✅ কাউকে রোগাক্রান্ত বা অসুস্থ বানিয়ে দেয়ার যাদু’। এটা বিভিন্ন রকমের হয়,...
13/07/2024

ব্লাক ম্যাজিক / কালো যাদুতে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ:
✅ কাউকে রোগাক্রান্ত বা অসুস্থ বানিয়ে দেয়ার যাদু’। এটা বিভিন্ন রকমের হয়, কখনো শরীরের কোনো অঙ্গ একেবারে বিকল হয়ে স্থায়ী ক্ষতি হয়ে যায়। কখনো চিকিৎসা করলে আবার সুস্থ হয়। এরকমও হয়, কোনো অঙ্গ মাঝেমধ্যে নাড়াচাড়া করতে পারে, মাঝেমধ্য অচল হয়ে যায়। কারো পুরো শরীর আক্রান্ত হয়।
তো যাদুর ক্ষেত্রে সাধারণ লক্ষণগুলো এরকম বলা যায়-
১. শরীরের কোনো অঙ্গে সবসময় ব্যথা থাকা
২. কোনো অঙ্গ একেবারে অচল হয়ে যাওয়া
৩. পুরো শরীর নিশ্চল হয়ে যাওয়া
৪. মাঝেমধ্যেই শরীর ঝাঁকুনি বা খিঁচুনি দিয়ে বেহুঁশ হয়ে যাওয়া।
৫. কোনো ইন্দ্রিয়শক্তি নষ্ট হয়ে যাওয়া (যেমন: স্বাদ বা গন্ধ না বুঝতে পাওয়া, শুনতে না পারা)
এতক্ষণে একটা বড় প্রশ্ন আপনার মনে উঁকি দেয়ার কথা, ‘প্যারালাইসিস, পোলিও, এপিলেপ্সি কিংবা অন্যান্য অসুখ-বিসুখের কারণেও তো এসব হয়, তাহলে কেউ যাদু করেছে না অসুখের কারণে হয়েছে তা বুঝার উপায় কী?’
হুম, যৌক্তিক প্রশ্ন বটে! যাদুটোনা বা জ্বিনের সমস্যার কারণে সমস্যা হলে সাধারণত ডাক্তারের চিকিৎসায় ফায়দা হয়না। ল্যাব টেস্ট, এক্স-রে, সিটি স্ক্যানে উল্লেখযোগ্য কিছুই পাওয়া যায়না। দ্বিতীয় আরেকটি বিষয় হচ্ছে, রুকইয়া করে দেখতে হবে। যদি কোরআনের আয়াত কিংবা দোয়া পড়ার সময় ইফেক্ট দেখা যায়, যেমন- শরীরে ঝাঁকুনি দিয়ে ওঠে, অজ্ঞান হয়ে যায়, মাথাব্যথা পেটব্যথা শুরু হয় তবে বুঝা যাবে যাদু করেছে কেউ। আর এরকম কিছু না হলে বুঝতে হবে যাদুটাদু নাই, তখন ডাক্তারের চিকিতসা করাতে হবে।

✅ আরও কিছু জাদুর লক্ষনঃ
✅বিচ্ছেদের যাদুর লক্ষণসমূহঃ
================
০১) সামান্য বিষয় নিয়েই উভয়ের মধ্যে ব্যপক মতানৈক্য ও ঝগড়া-বিবাদ সৃষ্টি হওয়া। যদিও অন্যদের সাথে এরকম হয় না।
০২) একজনের নিকট অপরজনের সকল কাজ-কর্মই অপছন্দ হওয়া।
০৩) হঠাৎ ভালবাসা থেকে শত্রুতায় পরিবর্তিত হওয়া।
০৪) পরস্পর ক্ষমা না চাওয়া ও ক্ষমা না করা।
০৫) উভয়ের মাঝে প্রচন্ড সন্দেহের সৃষ্টি হওয়া।
০৬) স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে একজনের চেহারা অপরজনের চোখে বদলে যাওয়া।
০৭) একে অপরের ব্যবহৃত জিনিস ও বসার জায়গা অপছন্দ করা।
০৮) একে অপরের উপস্থিতি সহ্য করতে না পারা। সবসময় ভাল থাকে কিন্তু সঙ্গীর নিকট আসলেই গোলমাল শুরু। ইত্যাদি।

✅ বিয়ে ভাঙ্গা বা বিয়ে বন্ধ করার যাদুর লক্ষণসমূহঃ
=======================
০১) বিয়ের আলোচনা শুরু হলেই অসুস্থ হয়ে পড়া।
০২) (সকল) পাত্র/প্রস্তাবদাতাকে খারাপ লাগা। প্রস্তাব মনমতো না হওয়া। অহেতুক সন্দেহ সৃষ্টি হওয়া।
০৩) কোনো কারণ ছাড়াই বিয়েতে আগ্রহহীন হওয়া।
০৪) ঠিকঠাক ঘুম না হওয়া। ঘুমের মধ্যে ভয় পাওয়া। ঘুম থেকে উঠার পর কষ্ট হওয়া।
০৫) প্রায় সময়ই মনে অস্থিরতা কাজ করা। সাধারণত সন্ধ্যা থেকে এরকম হয়।
০৬) পিঠে প্রচন্ড ব্যাথা। বিশেষকরে কোমরের দিকে (পিঠের নিচের অংশে)।
০৭) মাথা যন্ত্রণা এবং তা চিকিৎসায় ভালো না হওয়া।
০৮) পেটে প্রায়সময়ই ব্যাথা হওয়া। ইত্যাদি।

✅ অসুস্থ বানানো বা হত্যা করার যাদুর লক্ষণসমূহঃ
======================
০১) প্রচন্ড অসুস্থ অথচ মেডিকেল টেস্টে ধরা না পড়া।
০২) প্রচন্ড অরুচি। দিনদিন প্রচন্ড স্বাস্থ্যহানি ঘটা।
০৩) মাঝে মাঝে শরীর ঝাকুনি বা খিচুনী দিয়ে সেন্সলেস হয়ে যাওয়া।
০৪) পঞ্চইন্দ্রীয়ের কোনো একটি দুর্বল বা অকেজো হয়ে যাওয়া।
০৫) শরীরের কোনো অঙ্গে সর্বদা ব্যথা থাকা।
০৬) পুরো শরীর অশাড়/নিশ্চল হয়ে যাওয়া।
০৭) কোনো অঙ্গ একেবারে অচল হয়ে যাওয়া। ইত্যাদি

✅ মস্তিষ্কবিকৃতি বা পড়ালেখা নষ্ট করার যাদুর লক্ষণসমূহঃ
========================
০১) পড়ালেখায় হঠাৎ করে অবনতি। স্মৃতিশক্তি অস্বাভাবিকভাবে লোপ পাওয়া।
০২) পরীক্ষা আসলেই অসুস্থ হয়ে পড়া।
০৩) কথাবার্তা, কাজকর্মে ভুলভ্রান্তি বেড়ে যাওয়া। ওয়াসওয়াসা বেড়ে যাওয়া।
০৪) ঘুম না আসা। ঠিকভাবে ঘুমাতে না পারা।
০৫) ভয়ংকর স্বপ্ন দেখা। স্বপ্নে কেউ ধাওয়া করা।
০৬) একস্থানে বেশীক্ষণ স্থির থাকতে না পারা। কোনো কাজ ধীরস্থিরভাবে করতে না পারা। সিরিয়াসনেস কমে যাওয়া।
০৭) জাগ্রত অবস্থায় “কেউ যেন ডাকছে” এরকম মনে হওয়া।
০৮) অকারণে হুটহাট বাড়ির বাইরে চলে যাওয়া, যেতে ইচ্ছে করা।
০৯) মাঝেমাঝে পাগলের মতো আচরণ করা।
১০) পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে উদাসীন হওয়া। ছেড়া ও ময়লা কাপড় পরতে ইচ্ছে হওয়া।
১১) চোখের অবস্থা পরিবর্তন এবং অসুন্দর হয়ে যাওয়া। ইত্যাদি।

✅ গর্ভের সন্তান নষ্ট করার যাদুর লক্ষণসমূহঃ
========================
০১) বারবার Conceive (গর্ভধারণ) হওয়ার পর Miscarriage (গর্ভপাত) হয়ে যাওয়া।
০২) মেরুদণ্ডের নিচের দিকে ব্যাথা।
০৩) ঘুমের মধ্যে অস্থিরতা। ঠিকভাবে ঘুম না হওয়া।
০৪) মানসিক অশান্তি। বিশেষকরে বিকাল থেকে।
০৫) ভয়ংকর ভয়ংকর স্বপ্ন দেখা।
০৬) সহজেই সবকিছু ভুলে যাওয়া।
০৭) বুকের মধ্যে শক্ত বা ভারি ভারি অনুভূত হওয়া। ইত্যাদি।
উপরের এই লক্ষনগুলি অনেকগুলি মিললে ধরে নিতে পারেন সমস্যা আছে।

✅এমন সমস্যা দেখা দিলে কোনো কবিরাজ বা তান্ত্রিক এর কাছে না গিয়ে দ্রুত কোনো অভিজ্ঞ রাক্বীর পরামর্শ নিয়ে (রুকইয়াহ) নেওয়া শুরু করুন।

🖊️ রাক্বী হাফেজ মুহাম্মাদ মুসা
সিনিয়র কনসালটেন্ট:
আশ-শিফা রুকইয়াহ ও হিজামা ট্রিটমেন্ট সেন্টার ঢাকা।
যোগাযোগ: 01941-417874 (WhatsApp)
01820-959092 (Call)

জ্বীনের আসরের লক্ষণ:✅ জেনে নিন শরীরে জ্বীনের আসরের লক্ষন সমূহ:☑️আলোচনার সুবিধার্থে জীন দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণগুলোকে...
13/07/2024

জ্বীনের আসরের লক্ষণ:
✅ জেনে নিন শরীরে জ্বীনের আসরের লক্ষন সমূহ:
☑️আলোচনার সুবিধার্থে জীন দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণগুলোকে আমরা ২ ভাগে ভাগ করে নিচ্ছি।
ঘুম সংক্রান্ত এবং জাগ্রত অবস্থা।

✅ [১ম ভাগ] ঘুম সংক্রান্ত লক্ষণ সমূহ-
১। নিদ্রাহীনতা: যার জন্য সারারাত শুধু বিশ্রাম নেয়াই হয়, ঘুম হয়না
২। উদ্বিগ্নতা: যেজন্য রাতে বার বার ঘুম ভেঙে যাওয়া।
৩। বোবায়ধরা: ঘুমের সময় কেউ চেপে ধরেছে, নড়াচড়া করতে পারছে না। প্রায়ই এমন হওয়া
৪। ঘুমের মাঝে প্রায়শই চিৎকার করা, গোঙানো, হাসি-কান্না করা
৫। ঘুমন্ত অবস্থায় হাটাহাটি করা
৬। স্বপ্নে কোনো প্রাণিকে আক্রমণ করতে বা ধাওয়া করতে দেখা। বিশেষতঃ কুকুর, বিড়াল, ইঁদুর, উট, সিংহ, শিয়াল, সাপ (*)
৭। স্বপ্নে নিজেকে অনেক উঁচু কোনো যায়গা থেকে পড়ে যেতে দেখা
৮। কোনো গোরস্থান বা পরিত্যক্ত যায়গা, অথবা কোনো মরুভূমির সড়কে হাটাচলা করতে দেখা
৯। বিশেষ আকৃতির মানুষ দেখা। যেমন: অনেক লম্বা, খুবই খাটো, খুব কালো কুচকুচে
১০। জ্বিন-ভুত দেখা
(*) ফ্যাক্টঃ যদি স্বপ্নে সবসময় দুইটা বা তিনটা প্রাণী আক্রমণ করতে আসছে দেখে, তাহলে বুঝতে হবে সাথে দুইটা বা তিনটা জ্বিন আছে। যদি ঘন ঘন সাপ দেখেন তাহলে এটা সাপ জ্বীন। ঘন ঘন কুকুর দেখলে এটা কুকুর আকৃতির জ্বীন।
✅ [২য় ভাগ] ঘুম ব্যতীত (জাগ্রত) অন্য সময়ের লক্ষণ
১। দীর্ঘ মাথাব্যথা (চোখ, কান, দাত ইত্যাদি সমস্যার কারণে নয়, এমনিই)
২। ইবাদত বিমুখতা: নামাজ, তিলাওয়াত, যিকির আযকারে আগ্রহ উঠে যাওয়া। মোটকথা, দিনদিন আল্লাহর থেকে দূরে সরে যাওয়া
৩। মেজাজ বিক্ষিপ্ত হয়ে থাকা, কিছুতেই মন না বসা..
৪। ব্যাপক অলসতা; সবসময় অবসন্নতা ঘিরে রাখা
৫। মৃগীরোগ
৬। শরীরের কোনো অংঙ্গে ব্যাথা কিংবা বিকল হয়ে যাওয়া। ডাক্তাররা যেখানে সমস্যা খুজে পেতে বা চিকিৎসা করতে অপারগ হচ্ছে।
আবারও মনে করিয়ে দেই, শারীরিক রোগের কারণেও এসব হয়ে থাকে। তবে যখন দীর্ঘদিন যাবত যখন এসব লক্ষণ দেখা যাবে, তখন ভাববেন কোনো সমস্যা আছে।

★ এরকম সমস্যা দেখা দিলে৷ যত দ্রুত সম্ভব কোনো অভিজ্ঞ রাক্বীর পরামর্শ নিয়ে রুকইয়াহ করুন।
মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা চাইলে পরিপূর্ণ সুস্থতা লাভ করবেন ইন'শা আল্লাহ।

✅ লেখাটি শেয়ার করে অন্য কে দেখার সুযোগ করে দিন, জাযাকুমুল্লাহু খাইরান।

🖊️ রাক্বী হাফেজ মুহাম্মাদ মুসা
সিনিয়র কনসালটেন্ট:
আশ-শিফা রুকইয়াহ ও হিজামা ট্রিটমেন্ট সেন্টার ঢাকা।
যোগাযোগ: 01941-417874 ( WhatsApp)
01820-959092

✅ বদনজরের লক্ষণ সমূহঃযখন আমাদের বদনজর লাগবে, তখন আমাদের মধ্যে কতিপয় লক্ষণ সমূহ গুলো দেখা দিবে যার মাধ্যমে আমরা বুজতে পার...
13/07/2024

✅ বদনজরের লক্ষণ সমূহঃ
যখন আমাদের বদনজর লাগবে, তখন আমাদের মধ্যে কতিপয় লক্ষণ সমূহ গুলো দেখা দিবে যার মাধ্যমে আমরা বুজতে পারবো আমাদের বদনজর লেগেছে। নিম্মে বদনজরের লক্ষণ সমূহ দেওয়া হলোঃ

১) শরীরের সাধারণ দুর্বলতা থাকা, ক্ষুধা হ্রাস এবং বমি বমি ভাব।

২)চেহারাতে ফ্যাকাশে ফিতে/ধূসর / হলুদ হয়ে যাওয়া।

৩)স্থায়ীভাবে উচ্চ শারীরিক তাপমাত্রা/ জ্বর থাকা [থার্মোমিটার না উঠা]

৪)কোন কারণ ছাড়াই কান্নাকাটি করার আশ্বাস।

৫) কাজকর্মে মনোযোগ না বসা।

৬) আত্মনির্ভরশীলতা হারিয়ে ফেলা।

৭) ভুলে যাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যাওয়া।

৮) কাজকর্মে ঘনঘন ভুল করা

৯) লাল চোখ ওয়ালা কিংবা বোরকা পরিহিত চোখ খোলা মানুষ স্বপ্নে দেখা।

১০)মরা মানুষ স্বপ্নে দেখা বা নিজেকে মৃত দেখা।

১১)পারিবারিক জীবনে নিজেকে অসুখী মনে হওয়া

১২)বিয়ে বা বিয়ের প্রস্তাব বারবার ভেঙ্গে যাওয়া

১৩)একের পর এক বিভিন্ন ধরণের রোগ লেগে থাকা; একটা রোগ ভালো না হতেই আরেকটা শুরু হওয়া

১৪)শরীরে বিভিন্ন ধরণের অসুখ থাকা কিন্তু মেডিকেল টেস্টে কোনো কোনো কারণ খুঁজে না পাওয়া

১৫)উভয় হাত এবং পায়ের মধ্যে প্রায়ই ব্যথা, শরীরের ব্যথা আবর্তিত, শরীরের ব্যথা এক জায়গায় স্থির না হওয়া।

১৬)চিরস্থায়ী মাথাব্যাথা ( সব সময় মাথাব্যথা)

১৭)বিভিন্ন অসুখ লেগে থাকা, অনেক চিকিৎসার পরেও ভালো না হওয়া (ঠান্ডা,কাশি, জ্বর)

১৯)পঞ্চমুখী মমুলাট,( কাজে মন না বসা, লেখাপড়া মন না বসা, নামাজ, যিকিরে মন না বসা)

২০)মহিলাদের/পুরুষদের অত্যধিক চুল পড়ে যায়(যা শ্যাম্পু ব্যবহার করেও কাজ হয়না)

২১) আত্মীয়, বন্ধু ও সহকর্মীদের সাথে দেখা করতে অপছন্দ লাগা।

২২)ব্যবসা, কাজ বা পেশায় বিঘ্ন এবং ক্ষতি, ঝামেলা লেগে থাকা।

২৩)মাঝেমাঝে বুক ধড়পড় করা, দমবন্ধ বা অস্বস্তি লাগা।

২৪)পেটে প্রচুর গ্যাস জমে থাকা।

২৫)মেজাজ খিটখিটে থাকা, কোন কারণ ছাড়াই রেগে যাওয়া।

২৬)একটি প্রাথমিক / বিশেষজ্ঞ কাজ সম্পাদন করতে অক্ষম। যদি কেউ তার প্রাথমিক / বিশেষজ্ঞ কাজ করতে ইচ্ছুক হয়, তবে সে অত্যন্ত অলস হবে অথবা সেখান থেকে অসুস্থ হয়ে পড়া।

✅ উপরোল্লেখিত লক্ষণগুলোর পাশাপাশি জিনের নজর লাগার বিশেষ কিছু লক্ষণ –

২৭) কেহ না থাকা সত্তেও ‘আশেপাশে কেহ আছে’ সর্বদা এমনটা মনে হওয়া

২৮) ছায়া চলাচল করতে দেখা

২৯) রাতে ঘুম না হওয়া

৩০) ওয়াসওয়াসা বেড়ে যাওয়া

✅ উপরোল্লেখিত লক্ষণগুলোর পাশাপাশি বাচ্চাদের বদনজর লাগার বিশেষ কিছু লক্ষণ –

৩১) শিশুর খাবার খেতে না চাওয়া এবং সাধারণ কিছুতেই চমকে ওঠা।

৩২) অহেতুক খুব ভয় পাওয়া।

৩৩) অস্বাভাবিক কান্নাকাটি করা।

✅ বদনজরের লক্ষণ সমূহের ম্যাক্সিমাম গুলো বিদ্যমান থাকলে, এবং ডাক্তারি চিকিৎসা করে কোনো সমাধান না পেলে ধরে নিতে হবে আমাদের উপর বদনজর এর প্রভাব বিদ্যমান রয়েছে। এর এজন্য আমাদের তাড়াতাড়ি রুকইয়াহ সেবা নিতে হবে। এইটা আমরা নিজেরাই নিজেদের সেলফ রুকইয়াহ করতে পারি, অথবা কোনো অভিজ্ঞ রাক্বী দ্বারা রুকইয়াহ সার্ভিস নিতে পারি।

✅ বদনজরের চিকিৎসাঃ
যেই ব্যাক্তির হিংসাত্মক মনোভাব বা দৃষ্টির দারা আমাদের বদনজর লেগেছে, এইটা যদি আমরা শনাক্ত করতে পারি তাহলে বদনজরের চিকিৎসাটা খুবই সিম্পল, উক্ত ব্যাক্তি অজু করা পানি বা হাত ধোয়ার পানি সংগ্রহ করে নিজের সমস্ত শরীরে ঢেলে দিলেই ইন'শা আল্লাহ আরোগ্য লাভ করবেন।

✅ আর যদি উক্ত ব্যাক্তির অজু করা পানি বা হাত ধোয়ার পানি সংগ্রহ করা সম্ভব না হয় তাহলে রুকইয়াহ করতে হবে। রুকইয়াহ করলেই বদনজর কেটে যাবে ইন'শা আল্লাহ।

✅ অভিজ্ঞ রাকীর মাধ্যমে জ্বীন-যাদু, বদনজর ও ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত রুকইয়াহ সেবা নিতে যোগাযোগ করুনঃ 01941-417874 ( WhatsApp)

✅ বদনজরের রুকইয়াহঃ
নিন্মে বর্ণিত দোয়া ও সূরাগুলো নিজের মাথায় বা বুকে হাত রেখে পড়তে পারেন অথবা পড়ার পর হাতে ফুঁ দিয়ে পুরো শরীরে হাত বুলিয়ে নিতে পারেন। এই পদ্ধতি ছোট বাচ্চা-বয়স্ক, ছেলে-মেয়ে সবার জন্য প্রযোজ্য ।

أُعِيْذُكُمْ بِكَلِمَاتِ اللّٰهِ التَّامَّةِ ، مِنْ كُلِّ شَيْطَانٍ وَهَامَّةٍ ، وَمِنْ كُلِّ عَيْنٍ لَامَّةٍ
উ’ঈযুকুম বিকালিমা তিল্লা হিত্তাম্মাতি, মিন কুল্লি শাইত্বা-নিও- ওয়া হাম্মাতি, ওয়ামিন কুল্লি আ’ঈনিল্লা-ম্মাতি।

اَللّٰهُمَّ بَارِكْ عَلَيْهِ وَأَذْهِبْ عَنْهُ حَرَّ الْعَيْنِ وَبَرْدَهَا وَوَصَبَهَا

আল্লাহুম্মা বারিক ‘আলাইহি ওয়া আযহিব ‘আনহু হাররিল ‘আইনি ওয়া বারদাহা ওয়া ওয়াসাবাহা

بِاسْمِ اللَّهِ يُبْرِيْكَ، وَمِنْ كُلِّ دَاءٍ يَشْفِيْكَ، وَمِنْ شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ، وَشَرِّ كُلِّ ذِيْ عَيْنٍ

বিসমিল্লাহি ইউবরিকা ওয়া মিন কুল্লি দা-ইন ইয়াশফিকা ওয়া মিন শাররি হা-সিদিন ইযা হাসাদ, ওয়া শাররি কুল্লি যি ‘আইন

اَللّٰهُمَّ عَافِنِيْ فِيْ بَدَنِيْ، اَللّٰهُمَّ عَافِنِيْ فِيْ سَمْعِيْ، اَللّٰهُمَّ عَافِنِيْ فِيْ بَصَرِيْ، لَا إِلٰهَ إِلَّا أَنْتَ

আল্লা-হুম্মা ‘আ-ফিনী ফী বাদানী, আল্লা-হুম্মা ‘আ-ফিনী ফী সাম্‘ঈ আল্লা-হুম্মা ‘আ-ফিনী ফী বাসারী। লা ইলা-হা ইল্লা আনতা।

بِسْمِ اللَّهِ أَرْقِيكَ، مِنْ كُلِّ شَيْءٍ يُؤْذِيكَ، مِنْ شَرِّ كُلِّ نَفْسٍ أَوْ عَيْنِ حَاسِدٍ، اللَّهُ يَشْفِيكَ، بِسْمِ اللَّهِ أَرْقِيكَ
বিসমিল্লা-হি আরকীক্, মিন্ কুল্লি শাইয়িই ইউ’যীক্। মিন্ শার্রি কুল্লি নাফসিন্ আও আ’ইনি হাসিদিন, আল্লা-হু ইয়াশফীক্, বিসমিল্লা-হি আরকীক্।

بِاسْمِ اللَّهِ يُبْرِيكَ، وَمِنْ كُلِّ دَاءٍ يَشْفِيكَ، وَمِنْ شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ، وَشَرِّ كُلِّ ذِي عَيْنٍ
বিসমিল্লা-হি ইউবরীক্, ওয়ামিন কুল্লি দা-ই ইয়াশফীক। ওয়ামিন শার্রি হাসিদিন ইযা- ‘হাসাদ। ওয়া শার্রি কুল্লি যী “আঈন ।

اللَّهُمَّ رَبَّ النَّاسِ أَذْهِبْ الْبَاسَ، اشْفِ وَأَنْتَ الشَّافِي لَا شِفَاءَ إِلَّا شِفَاؤُكَ شِفَاءً لَا يُغَادِرُ سَقَمًا
আল্লা-হুম্মা রাব্বান না-স আযহিবিল বা’স , আশফি ওয়া আনতাশ শা-ফী লা-শিফাআ ইল্লা-শিফাউকা শিফাআল লা-ইউগা-দিরু সাক্বামা।

এরপর সুরা ফাতিহা
আয়াতুল কুরসি ১বার,
সুরা ইখলাস,সূরা ফালাক সুরা নাস ৩ বার করে পড়বেন।
এরপর দুই হাতে ফুঁ দিয়ে পুরো শরীর মুছে নিবেন।
চাইলে সুরা ফালাক নাস এর আয়াত গুলো বার বার রিপিট করে পড়তে পারেন । সবধরনের রুকইয়ায় এগুলো বিশেষভাবে উপকারী। আর বাচ্চা বা অন্যের জন্য রুকাইয়াহ করতে চাইলে বাচ্চা/রোগীর মাথায় হাত রেখে এই দুয়াগুলো পড়বেন এবং মাঝেমাঝে বাচ্চা/রোগীর গায়ে ফুঁ দিবেন, এভাবে কয়েকবার করবেন।

সমস্যা বেশি হলে উল্লেখিত পদ্ধতিতে রুকইয়াহ করা শেষে আরেকবার এগুলো পড়ে পানিতে ফুঁ দিয়ে প্রতিদিন খাবেন এবং গোসলের পানিতে মিশিয়ে গোসল করবেন। সমস্যা ভালো না হওয়া পর্যন্ত প্রতিদিন এই দুটো কাজ করবেন । এছাড়া কোন অঙ্গে ব্যাথা থাকলে এসব দোয়া-কালাম পড়ে তেলে ফুঁ দিয়ে প্রতিদিন মালিশ করতে পারেন। তবে জয়তুন /অলিভ অয়েল হলে বেশি ভালো হয়।

আশ-শিফা রুকইয়াহ ও হিজামা ট্রিটমেন্ট সেন্টার ঢাকা।
যোগাযোগ: 01941-417874, 01820-959092

দরুদ পড়েছেন তো⁉️দরুদ পড়ুন : اَللَّهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَلَى نَبِيِّنَا مُحَمَّدٍ(আল্লাহুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা না...
11/07/2024

দরুদ পড়েছেন তো⁉️

দরুদ পড়ুন : اَللَّهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَلَى نَبِيِّنَا مُحَمَّدٍ
(আল্লাহুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ)

অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি আমাদের নবি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে রহমত ও শান্তি দান করুন।

— (সহীহুত তারগীব ওয়াত তারহীব : ১/২৭৩)

✅ জ্বীন-যাদু সংক্রান্ত সমস্যা দূর হওয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটা আমল হচ্ছে বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা।

জ্বিন-জাদুতে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ:১। শরীরে জ্বর থাকা, কিন্তু থার্মোমিটারে না ওঠা। ২। কোন কারন ছাড়াই কান্না আসা...।৩। প...
11/07/2024

জ্বিন-জাদুতে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ:
১। শরীরে জ্বর থাকা, কিন্তু থার্মোমিটারে না ওঠা।
২। কোন কারন ছাড়াই কান্না আসা...।
৩। প্রায় সময় কাজে মন না বসা,নামাজ যিকর ক্লাসে মন না বসা।
৪। চেহারা ধূসর অথবা হলুদ হয়ে যাওয়া।
৫। প্রায় সময়ই শরীর দুর্বল থাকা, ক্ষুদামন্দা,বমি বমি ভাব লাগা।
৬। অহেতুক মেজাজ বিগড়ে থাকা।
৭। বুক ধরফর করা, দমবন্ধ অস্বস্তি লাগা।
৮। আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধুদের সাথে দেখা হলেই ভালো না লাগা।
৯। অতিরিক্ত চুল পড়া, শ্যাম্পুতে কাজ না করা।
১০। পেটে প্রচুর গ্যাস হওয়া- (ওষুধ খেলেও না কমা)।
১১। হাত-পায়ে মাঝেমধ্যে ব্যথা করা, পুরো শরীরে ব্যথা দৌড়ে বেড়ানো।
১২। বিভিন্ন অসুখ লেগে থাকা, দীর্ঘদিন চিকিৎসাতেও ভালো না হওয়া, সর্দি, কাশি,জ্বর ও মাথাব্যথা ইত্যাদি।
১৩। ব্যবসায় বা চাকুরীতে ঝামেলা লেগে থাকা।
১৪। যে কাজে অভিজ্ঞ সে কাজ করতে গেলেও অসুস্থ হয়ে যাওয়া।
১৫। স্বপ্নে উঁচু থেকে পড়ে যেতে দেখা, মৃত্যু মানুষ দেখা স্বপ্নে কাউকে মরে যেতে দেখা।
১৬। নিদ্রাহীনতা- যার জন্য সারারাত শুধু বিশ্রামই নেওয়া হয় ঘুম হয় না।
১৭। উদ্বিগ্নতা- যে জন্য রাতে বারবার ঘুম ভেঙে যাওয়া।
১৮। বোবায় ধরা- ঘুমের সময় কেউ চেপে ধরেছে, নড়া চড়া করতে পারছে না প্রায়ই এমন হওয়া।
১৯। ঘুমের মাঝে প্রায় সময়ই চিৎকার করা, হাসি কান্না করা।
২০।২৮। স্বপ্নে পানি, পাহাড় অচেনা জায়গা ইত্যাদি দেখা।
২১। ঘুমন্ত অবস্থায় হাটাহাটি করা।
২২। স্বপ্নে পাহাড় বা উচু কোন জায়গা থেকে নিজেকে পরে যেতে দেখা।
২৩। ঘুম থেকে ওঠার পর শরীর দুর্বল থাকা এবং ব্যথা থাকা।
২৪। স্বপ্নে যা দেখা হয় কিছুদিন পরে সেটাই হওয়া।
২৫। ঘুমের মধ্যে শরীর ঝাঁকি দিয়ে ঘুম ভাঙ্গা।
২৬। দীর্ঘদিন মাথা ব্যাথা (চোখ, কান দাত ইত্যাদি সমস্যার কারণে নয় এমনিই থাকা)।
২৭। ইবাদত বিমুখতা নামাজ, তেলাওয়াত, যিকর আযকারে আগ্রহ উঠে যাওয়া- মোটকথা দিন দিন আল্লাহর থেকে দূরে সরে যাওয়া। ( ইবাদতে স্বাদ না পাওয়া)
২৮। মেজাজ বিক্ষিপ্ত হয়ে থাকা কিছুতেই মন না বসা।
২৯। ব্যাপক অলসতা- সব সময় অবসন্নতা ঘিরে রাখা।
৩০। মৃগীরোগ।
৩১। শরীরের কোন অঙ্গে ব্যথা কিংবা বিকল হয়ে যাওয়া, ডাক্তাররা যেখানে সমস্যা খুঁজে পেতে বা চিকিৎসা করতে অপারগ হচ্ছে।
৩২। স্বপ্নে কোন প্রাণীকে আক্রমণ করতে বা ধাওয়া করতে দেখা বিশেষত কু।কু।র, বি।ড়া।ল, ইঁ।দু।র, সিং।হ, উট, শি। য়া।ল সা।প ইত্যাদি।
৩৩। প্রচন্ড অসুস্থ থাকা সত্ত্বেও মেডিকেল রিপোর্টে কোনো সমস্যা ধরা না পড়া।
৩৪। প্রচন্ড অরুচি- দিন দিন প্রচন্ড স্বাস্থ্য হীনতায় ভোগা এবং শুকিয়ে যাওয়া।
৩৫। পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের কোন একটি দুর্বল বা অকেজো হয়ে যাওয়া।
৩৬। শরীরের কোন অ।ঙ্গে সর্বদা ব্য।থা থাকা।
৩৭। মাঝে মাঝে শরীর ঝাঁকুনি/ খিচুনি দিয়ে সেন্সলেস অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
৩৮। পুরো শরীর অচল অথবা নিশ্চল হয়ে যাওয়া।
৩৯। শরীরের কোন অঙ্গ একেবারে অচল হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
✅ এখান হতে যদি ৪-৫টি লক্ষণ আপনার সাথে মিলে যায় তবে বুঝতে হবে আপনি জ্বিন-জাদু দ্বারা আক্রান্ত। আপনার উচিত কোন অভিজ্ঞ রাক্বীর শরণাপন্ন হওয়া এবং তার পরামর্শে সেল্ফ রুকইয়াহ করে যাওয়া।

🖊️ রাক্বী হাফেজ মুহাম্মাদ মুসা
সিনিয়র কনসালটেন্ট:
আশ-শিফা রুকইয়াহ ও হিজামা ট্রিটমেন্ট সেন্টার।

যোগাযোগ: 01941-417874 ( WhatsApp)

04/07/2024

বদনজর,কালো যাদু,জ্বীন ও ওয়াসওয়াসার
কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসা : 01941-417874
(WhatsApp)

04/07/2024

স্বপ্নে খাবার খাওয়া পেটে যাদু থাকার লক্ষণ।
মূলত খাবারের মত দেখা গেলেও শয়তান কৌশলে যাদু খাওয়ায়।
🖊️ Raqi Hafez Muhammad Musa

04/07/2024

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন নিশ্চয়ই হিজামার মধ্যে রয়েছে নিরাময়- [ বুখারী-৫২৯৪]

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when As Shifa Hijama Treatment Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to As Shifa Hijama Treatment Center:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram