স্বাস্থ রক্ষায় - Medical Information

স্বাস্থ রক্ষায় - Medical Information একটি সেবামুলক পেজ । আপনাদের সুস্বাস্?

অনেকেরই মুখের ত্বকের তুলনায় ঠোঁট একটু কালচে দেখায়, যা নিয়ে আফসোস করেন প্রায়ই। মূলত খাদ্যাভ্যাসে সমস্যা, ধূমপান করা এ...
15/06/2015

অনেকেরই মুখের ত্বকের তুলনায় ঠোঁট একটু কালচে দেখায়, যা নিয়ে আফসোস করেন প্রায়ই। মূলত খাদ্যাভ্যাসে সমস্যা, ধূমপান করা এবং অতিরিক্ত কেমিক্যাল সমৃদ্ধ লিপ প্রোডাক্ট ব্যবহারে কারণে ঠোঁট কালচে হয়ে আসে। আবার অনেকের যত্নের অভাবে ঠোঁটের উপরের চামড়া মরে ফেটে কালচে ভাব চলে আসে। কিন্তু প্রতিদিন রাতের ছোট্ট মাত্র ১ টি কাজে খুব সহজেই ঠোঁটের এই কালচে ভাব দূর করে দিতে পারেন। এবং পেতে পারেন শিশুদের মতো নরম, কোমল, গোলাপী ঠোঁট। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক খুব সহজ পদ্ধতিটি।

যা যা লাগবেঃ
– ১ চা চামচ মধু
– ৩ চা চামচ ব্রাউন চিনি (সাধারণ সাদা চিনি হলেও চলবে)
– অর্ধেকটা লেবুর রস
– কাঠবাদামের তেল (আমন্ড অয়েল)

পদ্ধতি ও ব্যবহারবিধিঃ
– প্রথমে মধুতে চিনি খুব ভালো করে মিশিয়ে নিন যেনো চিনি কিছুটা গলে যায়। এতে করে মিশ্রণটি মসৃণ হবে।
– এরপর একটি লেবুর অর্ধেকটা চিপে তাজা রস বের করে নিন এবং মিশ্রনে দিয়ে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিন। প্রায় পেস্টের মতো হয়ে যাবে, তবে চিনি কিছুটা আস্ত থাকবে।
– প্রথমে ঠোঁট খুব ভালো করে ধুয়ে মুছে নিন। এরপর মিশ্রণটি ঠোঁটে লাগিয়ে নিন।
– এরপর প্রায় ১ মিনিট এই স্ক্রাবটি ঠোঁটে আলতো করে ঘষে নিন। খুব বেশি জোরে ঘষবেন না।
– তারপর কুসুম গরম পানিতে ধুয়ে ভালো করে মুছে নিন। সব শেষে সামান্য আমন্ড অয়েল ঠোঁটে লাগিয়ে রাখুন পুরো রাত।
– ব্যস, এই সামান্য কাজটুকু প্রতিরাতে করুন কয়েক সপ্তাহ আর এতেই আপনি পেয়ে যাবেন শিশুদের মতো নরম, কোমল, গোলাপী ঠোঁট।
– এই মিশ্রণটি বেশি তৈরি করে রেখে দিতে পারেন ফ্রিজে। অনেকটা সময় ভালো থাকবে।
স্ক্রাবটির কার্যকারিতা
– চিনি খুব ভালো প্রাকৃতিক স্ক্রাব হিসেবে কাজ করে, যা আপনার ঠোঁটের উপরের মরা চামড়া দূর করে ঠোঁটের ভেতরের গোলাপী আভা ফুটিয়ে তোলে।
– মধু প্রাকৃতিক ময়েসচারাইজার। এতে করে আপনার ঠোঁট অনেক নরম ও কোমল হবে।
– লেবুর প্রাকৃতিক ব্লিচিং এফেক্ট ঠোঁটের কালচে ভাব একেবারেই দূর করে দিয়ে ঠোঁটের রঙ উজ্জ্বল করতে সহায়তা করে।
– আমন্ড অয়েলের ত্বকের রঙ ফর্সা করার কার্যকরী ক্ষমতা রয়েছে, এতে ঠোঁটের কালচে ভাব দূর হয়ে যাবে।

10/06/2015

একা থাকার সময় হার্ট অ্যাটাকে করণীয়

1উন্নত প্রযুক্তির এই যুগেও বহু মানুষের মৃত্যুর কারণ হার্ট অ্যাটাক। এদের আবার বেশিরভাগই একা থাকা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। এছাড়া সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসার অভাবেও অনেকের মৃত্যু হয়। কিন্তু একটু জ্ঞান, সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা ও সচেতনতাই পারে আমাদের এ বিপদ থেকে বাঁচাতে।

জীবনের প্রয়োজনে আজকাল অনেককেই একা থাকতে হয়। কাজেই একা থাকার সময় হার্ট অ্যাটাকে যা করবেন-

হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ-

বুকে অস্বস্তি কিংবা ব্যথা।
শরীরের ওপরের দিকে অস্বস্তি বা ব্যথা, বিশেষ করে হাতে, পিঠে ও চোয়ালে বা পেটে ব্যথা।
একটুতেই হাঁফিয়ে ওঠা, হঠাৎ ঘাম, বমি বমি ভাব, মাথা হালকা লাগা বা ঘোরা।

পুরুষের ক্ষেত্রে বুকে ব্যথা বা অস্বস্তিটা হার্ট অ্যাটাকের প্রধান লক্ষণ। কিন্তু মেয়েদের ক্ষেত্রে মাত্র ৩০ শতাংশের বুকে ব্যথা করে। অনেক সময়ই মেয়েদের লক্ষণগুলো এমনভাবে উপেক্ষিত হয় যে, অনেকেই মনে করেন সাধারণ শরীর খারাপ লাগছে।

হার্ট অ্যাটাকে যা করবেন-

হার্ট যখন অপর্যাপ্ত এবং অনিয়মিতভাবে রক্ত সঞ্চালন করে তখনই হার্ট অ্যাটাক হয়। আর হার্ট অ্যাটাকের ১০ সেকেণ্ডের মধ্যেই রোগী অজ্ঞান হতে পারেন। তবে আপনি অজ্ঞান হবেন কি না সেটা আগেই বলে দেওয়া যায় না।

যদি শরীরে হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণগুলো অনুভব করেন কিংবা মনে হয়, হার্ট অ্যাটাক হচ্ছে- সেক্ষেত্রে প্রথমেই ঘাবড়ে যাবেন না। তাহলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে। জ্ঞান হারাবার আগে যে ১০ সেকেণ্ড সময় পান, এই সময়টুকুর মাঝেই নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করুন।

হার্টবিট অনিয়মিত অনুভূত হলে সাথে সাথে খুব দ্রুত, জোরে এবং ঘন ঘন কাশি দিতে থাকুন। এমনভাবে কাশতে থাকুন যেন কাশির সঙ্গে কফও বের হয়ে আসে।

প্রতিবার কাশি দে‌ওয়ার আগে লম্বা করে বুক ভরে শ্বাস নিন। এভাবে ঘন ঘন কাশি এবং লম্বা নিঃশ্বাস প্রতি ২ মিনিট পর পর করতে থাকুন। এতে করে আপনার হার্ট কিছুটা হলেও নিয়মিতভাবে রক্ত সঞ্চালন করতে শুরু করবে। অর্থাৎ আপনি ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারাবেন না; অন্তত কেউ আসার আগ পর্যন্ত নিজেকে টিকিয়ে রাখতে পারবেন।

কাশির ফাঁকেই নিজের অবস্থান পরিবর্তন করুন। দাঁড়িয়ে থাকলে বসে পড়ুন, বসা থাকলে শুয়ে পড়ুন।

হাসপাতালে নেওয়ার আগে একজন রোগীকে বাঁচাতে অনেক সাহায্য করবে এই টিপসগুলো। কারণ লম্বা নিঃশ্বাস নেওয়ার ফলে শরীরে অক্সিজেন পরিবহন বেশি হবে। আর ঘন ঘন এবং জোরে কাশি দেওয়ার ফলে বুকে যে চাপের সৃষ্টি হয়, তাতে হার্ট পর্যাপ্ত ও নিয়মিতভাবে রক্ত সঞ্চালনের জন্য প্রস্তুত হয়।

মনে রাখবেন, লম্বা নিঃশ্বাস আর জোরে জোরে কাশি- হার্ট অ্যাটাকের সময় এই ২টো জিনিসই আপনাকে নিজেকে রক্ষা করার সুযোগ দিবে। কাজেই দেরি না করে আজই জেনে নিন নিজেকে বাঁচানোর এই টিপসগুলো।

নিপাহ ভাইরাস সম্পর্কে সতর্ক থাকুননিপাহ একটি ভাইরাসজনিত মারাত্মক রোগ, যা বাদুড় থেকে মানুষে সংক্রমিত হয়। আবার আক্রান্ত ম...
05/06/2015

নিপাহ ভাইরাস সম্পর্কে সতর্ক থাকুন

নিপাহ একটি ভাইরাসজনিত মারাত্মক রোগ, যা বাদুড় থেকে মানুষে সংক্রমিত হয়। আবার আক্রান্ত মানুষ থেকে মানুষেও সংক্রমিত হতে পারে। এ রোগে আক্রান্তদের মস্তিষ্কে ভয়াবহ প্রদাহ দেখা দেয়। এর প্রধান লক্ষণগুলো হচ্ছে- জ্বরসহ মাথাব্যথা, খিঁচুনি, প্রলাপ বকা, কোন কোন ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হওয়ার পর রোগীরা এক পর্যায়ে সংজ্ঞা হারাচ্ছেন এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে তাদের মৃত্যু হয়েছে। গত বছর লালমনিরহাটের হাতীবন্ধায় নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ১৮ জনের মতো মারা যায়। বাদুড় খাওয়া কাঁচা খেজুরের রস খেয়ে ওই সময় নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত হয় অনেক মানুষ এবং আক্রান্তদের শতকরা ৭৩ ভাগের মৃত্যু ঘটেছে। বাংলাদেশে সাধারণত ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া যায়। এই সময়টাতেই খেজুরের রস সংগ্রহ করা হয়। এ বছর ইতোমধ্যে খেজুরের রস সংগ্রহ শুরু হয়েছে। বাদুড় গাছে বাঁধা হাঁড়ি থেকে রস খাওয়ার চেষ্টা করে বলে ওই রসের সঙ্গে তাদের লালা মিশে যায়। আর সেই বাদুড় নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে থাকলে এবং সেই রস খেলে মানুষের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়তে পারে এ ভাইরাস। সাবধানতা অবলম্বন না করলে নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা উড়িয়ে দেয়া যাবে না। রোগটি পুরোপুরি ছোঁয়াচে। এ জ্বরে আক্রানত্মকে জরুরি ভিত্তিতে হাসপাতালে নিতে হবে। আর চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এন্টিভাইরাস ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। প্রয়োজনে রোগীকে আইসিইউতে রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। রোগীর লালা, কফ-কাশি এমনকি কাপড়-চোপড়ের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। কাঁচা খেজুরের রস এবং বাদুড় খাওয়া ফলমূলের অংশ বিশেষ খাওয়া ঠিক হবে না।

সুস্থতার অভিজাত মুখপাত্র .::দেহ::. জীবনের ঠিকানা।
বাংলাভাষায় প্রথম ও একমাত্র ফেইজবুক ভিত্তিক স্বাস্থ্য পত্রিকা।

►দৃষ্টি আকর্ষণ◄ আপনার বন্ধুকে দেহ'র পোষ্টগুলো জানাতে চাইলে অবশ্যই লাইক দিন। আর দেহ'র প্রতিটি পোষ্ট নিয়মিত পেতে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার করুন। লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার না করলে এক সময় হয়তো আপনার নিউজ ফিডে আর দেহ'র পোষ্ট গুলো দেখতে পাবেন না। তাই দেহ'র প্রতিটি পোষ্টে আপনাদেরকে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি। আর যেসব পেইজ অ্যাডমিন দেহ'র পোষ্ট কপি করে তাদের পেইজে শেয়ার করেন তাদের প্রতি অনুরোধ দয়া করে ওই পোষ্টে দেহ কে ট্যাগ করবেন। পুরানো পোষ্ট পড়তে হলে পেইজের নিচে older posts এ ক্লিক করুন। সুস্থতা সবার জন্য। ভাল থাকুন।

তেঁতুল খেলে বুদ্ধি কমে?আমাদের দেশে একটা কথা প্রচলিত আছে তেঁতুল খেলে বুদ্ধি কমে যায়। আসলেই কি তাই? এবার তাহলে শুনুন আসল ...
05/06/2015

তেঁতুল খেলে বুদ্ধি কমে?

আমাদের দেশে একটা কথা প্রচলিত আছে তেঁতুল খেলে বুদ্ধি কমে যায়। আসলেই কি তাই?
এবার তাহলে শুনুন আসল কথা, তেঁতুল খেলে বুদ্ধি কমে না বরং বুদ্ধি বাড়ে। তেঁতুলের এসকর্বিক এসিড এসিড খাবার থেকে আয়রন আহরণ, সংরক্ষণ এবং তা বিভিন্ন কোষে পরিবহন করে। যা মস্তিষ্কের জন্য খুব প্রয়োজন। মস্তিষ্কে আয়রনের পর্যাপ্ত সরবরাহ চিন্তা ভাবনার গতি বৃদ্ধি করে। তার মানে কি দাঁড়াল?

অধিকাংশ মানুষের এই ভুল বিশ্বাসের কারণে বাংলাদেশে তেঁতুল গাছের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। অথচ, তেঁতুলগাছের পাতা, ছাল, ফলের শাঁস (কাঁচা ও পাকা), পাকা ফলের খোসা, বীজের খোসা—সবকিছুই উপকরী। এর কচিপাতায় রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে এমাইনো এসিড। পাতার রসের শরবত সর্দি-কাশি, পাইলস ও প্রস্রাবের জ্বালাপোড়ায় বেশ কাজ দেয়।

তেঁতুল চর্বি কমানোয় বেশ বড় ভূমিকা রাখে। তবে তা দেহের কোষে নয়, রক্তে। এতে কোলস্টেরল ও ট্রাইগ্রাইসেরাইডের মাত্রা এবং রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
দেখা যায়, পুরোনো তেঁতুলের কার্যকারিতা বেশি। যদি পেট ফাঁপার সমস্যা থাকে এবং বদহজম হয়, তাহলে পুরোনো তেঁতুল এক কাপ পানিতে ভিজিয়ে সামান্য লবণ, চিনি বা গুড় দিয়ে খেলে অসুবিধা দূর হয়। আবার হাত-পা জ্বালা করলেও এই শরবতে উপকার পাওয়া যায়।
প্রয়োজনে টমেটোর সসের পরিবর্তে তেঁতুলের সস বা আচার খাওয়া যেতে পারে। যদি তেঁতুলের সঙ্গে রসুনবাটা মেশানো যায়, তাহলে রক্তের চর্বি কমানোর কাজে ভালো ফল দেয়।

►দৃষ্টি আকর্ষণ◄ দেহ'র প্রতিটি পোষ্ট নিয়মিত পেতে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার করুন। লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার না করলে এক সময় হয়তো আপনার নিউজ ফিডে আর দেহ'র পোষ্ট গুলো দেখতে পাবেন না। তাই দেহ'র প্রতিটি পোষ্টে আপনাদেরকে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি। আর যেসব পেইজ অ্যাডমিন দেহ'র পোষ্ট কপি করে তাদের পেইজে শেয়ার করেন তাদের প্রতি অনুরোধ দয়া করে ওই পোষ্টে দেহ কে ট্যাগ করবেন। ধন্যবাদ।

প্রতিদিন গোসলদিনের বেলায় গরম আর রাতে শীত। এমন দিনে গোসলে একটু আলসেমীই লাগে কি বলেন? তবে আলসেমীর মাশুল গুনতে হয় অন্য ভা...
04/06/2015

প্রতিদিন গোসল

দিনের বেলায় গরম আর রাতে শীত। এমন দিনে গোসলে একটু আলসেমীই লাগে কি বলেন? তবে আলসেমীর মাশুল গুনতে হয় অন্য ভাবে। নিয়মিত গোসল না করলে এ সময় শরীরের ভাঁজে ভাঁজে চুলকানি হয়। যা সাধারণত খুজলি নামে পরিচিত। মেডিকেলের ভাষায় এক স্ক্যাবিস বলে। রাতে লেপের নিচে গেলে বা জামা কাপড় ছাড়লে চুলকানিটা বড়ে যায়। চুলকাতে চুলকাতে মনে হয় বিমানে চেপে বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যাচ্ছেন (ক্যানভাসারের কাছে শোন ডায়লগ), তারপর শুরু হয় প্রচন্ড জ্বালাপোড়া। গোসল না করার ফলে সারকপ্টিস স্ক্যাবই নামের এক ধরনের মাইট (পোকা) শরীরের ভাঁজ গুলোতে বাসা বাঁধে এবং একজন থেকে অন্যজনের শরীরের ছড়ায়। কি করলে এই সমস্যা এড়াতে পারেন বলুনতো? গোলস! হ্যা, শুধু নিয়মিত গোসলই পারে আপনাকে এই সমস্যা থেকে মুক্ত রাখতে। যত কড়া শীতই হোক গোসল বাদ দেওয়া যাবে না।

►দৃষ্টি আকর্ষণ◄ দেহ'র প্রতিটি পোষ্ট নিয়মিত পেতে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার করুন। লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার না করলে এক সময় হয়তো আপনার নিউজ ফিডে আর দেহ'র পোষ্ট গুলো দেখতে পাবেন না। তাই দেহ'র প্রতিটি পোষ্টে আপনাদেরকে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি। আর যেসব পেইজ অ্যাডমিন দেহ'র পোষ্ট কপি করে তাদের পেইজে শেয়ার করেন তাদের প্রতি অনুরোধ দয়া করে ওই পোষ্টে দেহ কে ট্যাগ করবেন। ধন্যবাদ।

মুখ ও দাঁতের যত্নে সবার জন্য সাধারণ উপদেশ:০ প্রতিদিন সকালে এবং রাতে ঘুমাবার আগে টুথপেস্ট ও ব্রাশ দিয়ে ওপরের দাঁত ওপর থে...
04/06/2015

মুখ ও দাঁতের যত্নে সবার জন্য সাধারণ উপদেশ:
০ প্রতিদিন সকালে এবং রাতে ঘুমাবার আগে টুথপেস্ট ও ব্রাশ দিয়ে ওপরের দাঁত ওপর থেকে নিচে এবং নিচের দাঁত নিচ থেকে ওপরের দিকে এবং দাঁতের ভেতর দিকেও মাজবেন।
০ ফ্লুরাইড দেয় যে কোনো টুথপেস্ট দাঁতের জন্য উপকারী। দু-তিন মাস অন-র টুথপেস্ট ও ব্রান্ড বদলাবেন, কারণ বিভিন্ন পেস্টে বিভিন্ন ধরনের উপাদান থাকে।
০ যেসব জায়গা ব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার করা সম্ভব নয় সেসব জায়গায় ডেন্টাল ফ্লস ব্যবহার করবেন।
০ কয়লা, গুল, টুথ পাউডার, ছাই, মাটি, গাছের ডাল ইত্যাদি ব্যবহার নিষেধ।
০ অত্যধিক পান-সুপারি খাবেন না- এতে দাঁত ক্ষয় হয়ে যায়।
০ বিড়ি-সিগারেট খাবেন না- এতে মুখ ও দাঁতের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
০ বিশেষ বিশেষ খাদ্য যেমন-পাউরুটি, বিস্কুট, কেক, টফি লজেন্স, আইসক্রিম ইত্যাদি খাওয়ার পর উত্তমরূপে দাঁত পরিষ্কার করবেন।
০ ঘুমানোর আগে এবং খাবারের মাঝে কখনো বিস্কুট, কেক, টফি লজেন্স খাবেন না, আর খেলেও ভালো করে দাঁত পরিষ্কার করে ফেলবেন।
০ হাঁ করে ঘুমানোর অভ্যাস হলে তা পরিহার করবেন, কারণ হাঁ করে ঘুমানোর ফলে মুখে ও দাঁতের রোগ বেড়ে যায়।

█ মা ও শিশুদের জন্য উপদেশ:
০ মায়ের দুধ শিশুদের শরীর ও দাঁতের আদর্শ খাদ্য। যেসব মা শিশুদেরকে ফিডার দিয়ে দুধপান করান, তারা একই নিপল দীর্ঘদিন ব্যবহার করবেন না। ঘুমের মধ্যে শিশুদেরকে কোনোক্রমেই ফিডার দেবেন না; দিলে দাঁতের মারাত্মক ক্ষতি হবে। দেড় থেকে দুই বছরের শিশুদেরকে ফিডার ছাড়িয়ে পেয়ালায় দুধপান করার অভ্যাস করান।
০ সময়মতো আপনার ছেলে-মেয়েদের দুধের দাঁত ফেলে দেবেন। নচেত স্থায়ী দাঁত বাঁকা-ত্যাড়া হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
০ শিশু-কিশোর-কিশোরী যদি কোনো কারণে আঙুল চোষার অভ্যস্থ হয় সে ক্ষেত্রে ওই অভ্যাস রোধ করতে হবে। অপরাগতায় ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিন। নতুবা দাঁত আঁকা-বাঁকা, উঁচু নিচু ও অসামঞ্জস্যপূর্ণ হবে। এ ছাড়া মুখের ও চোয়ালের স্বাভাবিক গঠন ব্যাহত ও বেমানান হতে পারে এবং মুখশ্রীর গঠন ব্যাহত হতে পারে।
০ আঁশালো ও শক্ত খাদ্য যেমন-গাজর, পেঁয়ারা, আমড়া, আখ, আনারস, নাশপাতি, আপেল, নারকেল ইত্যাদি দাঁত ও মাঢ়ি সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। উপরন- চোয়ালের স্বাভাবিক গঠনে সহায়তা করে।
০ লেবু, আমলকী, কমলা, টমেটো ও বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও অন্যান্য ভিটামিন থাকে। ভিটামিন সি দাঁতের ও মাড়ির জন্য উপকারী।
০ গর্ভকালীন মায়েরা টেট্রাসাইক্লিন জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না। কারণ এটি শিশুর দাঁতের মারাত্মক ক্ষতি করে। শিশু জন্মানোর পরেও শিশুকে ওই জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক ১২ বছর পর্যন্ত দেবেন না। কারণ এতে স্থায়ী দাঁতের ক্ষতি হবে।

►দৃষ্টি আকর্ষণ◄ দেহ'র প্রতিটি পোষ্ট নিয়মিত পেতে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার করুন। লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার না করলে এক সময় হয়তো আপনার নিউজ ফিডে আর দেহ'র পোষ্ট গুলো দেখতে পাবেন না। তাই দেহ'র প্রতিটি পোষ্টে আপনাদেরকে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি। ধন্যবাদ।

আপনি কি ডায়েরি লিখেন? আপনি কি জানেন ডায়েরি লেখায় মানসিক চাপ কমে? যাঁরা নিয়মিত ডায়েরি লেখেন, তাঁরা কম মানসিক চাপে ভো...
04/06/2015

আপনি কি ডায়েরি লিখেন? আপনি কি জানেন ডায়েরি লেখায় মানসিক চাপ কমে? যাঁরা নিয়মিত ডায়েরি লেখেন, তাঁরা কম মানসিক চাপে ভোগেন এবং তাঁদের রক্তচাপও হ্রাস পায়। নিয়মিত দৈনিক ১৫ মিনিট ডায়েরি লিখলে স্বীয় লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়। যে যেসব ছাত্রছাত্রী তাদের পরিবার, ধর্ম বা কৃতিত্বের কথা প্রতিদিন লেখে, তারা তাদের পরীক্ষার ফলাফলে উন্নতি করে। তাই প্রত্যেক শিক্ষার্থীর প্রতিদিন ডায়েরি লেখার অভ্যাস করা উচিত। এতে আত্মবিশ্বাস জন্মে এবং উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা কমে, মানসিক শান্তি আসে। ফলে লেখাপড়ার ফল ভালো হয়। ডায়েরি লেখার অভ্যাস চিন্তাচেতনার পরিবর্তন আনে। নেতিবাচক চিন্তাভাবনা দূর হয় এবং ইতিবাচক চিন্তা উন্নত হয়। আসুন প্রতিদিন ডায়েরি লেখার অভ্যাস করি।

►দৃষ্টি আকর্ষণ◄ দেহ'র প্রতিটি পোষ্ট নিয়মিত পেতে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার করুন। লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার না করলে এক সময় হয়তো আপনার নিউজ ফিডে আর দেহ'র পোষ্ট গুলো দেখতে পাবেন না। তাই দেহ'র প্রতিটি পোষ্টে আপনাদেরকে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি। ধন্যবাদ।

আমলকিঃ ফল ও পাতা দুটিই ওষুধরূপে ব্যবহার করা হয়। আমলকিতে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ থাকায় একে ভিটামিন ‘সি’র রাজা বলা হয়। লেবু...
03/06/2015

আমলকিঃ

ফল ও পাতা দুটিই ওষুধরূপে ব্যবহার করা হয়। আমলকিতে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ থাকায় একে ভিটামিন ‘সি’র রাজা বলা হয়। লেবু জাতীয় অন্য কোনো ফলে এত ভিটামিন ‘সি’ নেই। পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে, আমলকিতে পেয়ারা ও কাগজি লেবুর চেয়ে ৩ গুণ ও ১০ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। আমলকিতে কমলার চেয়ে ১৫ থেকে ২০ গুণ বেশি, আপেলের চেয়ে ১২০ গুণ বেশি, আমের চেয়ে ২৪ গুণ এবং কলার চেয়ে ৬০ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। একজন বয়স্ক লোকের প্রতিদিন ৩০ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’ দরকার। দিনে দুটো আমলকি খেলে এ পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’ পাওয়া যায়। অতিরিক্ত ভিটামিন ‘সি’ খেলে শরীরের কোনো ক্ষতি হয় না।আমলকির গুণের কথা বলে শেষ করা যাবে না-

— খাবার খেতে ভালো না লাগলে অরুচি হলে আমলকি খেলে মুখে রুচি বাড়ে ।
— স্কার্ভি বা দন্তরোগ সারাতে টাটকা আমলকি ফলের জুড়ি নেই।
— পেটের পীড়া, সর্দি, কাশি ও রক্তহীনতার জন্যও খুবই উপকারী।
— লিভার ও জন্ডিস রোগে উপকারী বলে ছোট্ট এ আমলকি ফলটি বিবেচিত।
— আমলকি, হরিতকী ও বহেড়াকে একত্রে ত্রিফলা বলা হয়। এ তিনটি শুকনো ফল একত্রে রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালবেলা ছেঁকে খালি পেটে শরবত হিসেবে খেলে পেটের অসুখ ভালো হয়।
— বিভিন্ন ধরনের তেল তৈরিতে আমলকি ব্যবহার হয়।
— কাঁচা বা শুকনো আমলকি বেটে একটু মাখন মিশিয়ে মাথায় লাগালে খুব তাড়াতাড়ি ঘুম আসে ।
— কাঁচা আমলকি বেটে রস প্রতিদিন চুলে লাগিয়ে দুতিন ঘন্টা রেখে দিতে হবে। এভাবে একমাস মাখলে চুলের গোড়া শক্ত, চুল উঠা এবং তাড়াতড়ি চুল পাকা বন্ধ হবে।

সুস্থতার অভিজাত মুখপাত্র .::দেহ::. জীবনের ঠিকানা।
বাংলাভাষায় প্রথম ও একমাত্র ফেইজবুক ভিত্তিক স্বাস্থ্য পত্রিকা।

►দৃষ্টি আকর্ষণ:◄ আপনার বন্ধুকে দেহ'র পোষ্টগুলো জানাতে চাইলে অবশ্যই লাইক দিন। আর দেহ'র প্রতিটি পোষ্ট নিয়মিত পেতে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার করুন। লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার না করলে এক সময় হয়তো আপনার নিউজ ফিডে আর দেহ'র পোষ্ট গুলো দেখতে পাবেন না। তাই দেহ'র প্রতিটি পোষ্টে আপনাদেরকে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি। আর যেসব পেইজ অ্যাডমিন দেহ'র পোষ্ট কপি করে তাদের পেইজে শেয়ার করেন তাদের প্রতি অনুরোধ দয়া করে ওই পোষ্টে দেহ কে ট্যাগ করবেন। পুরানো পোষ্ট পড়তে হলে পেইজের নিচে older posts এ ক্লিক করুন। সুস্থতা সবার জন্য। ভাল থাকুন।

আঙ্গুল ফোটানো: ঘুম থেকে বিছানা ছাড়ার আগে বা ক্লান্তিকর পরিস্থিতিতে সচরাচর যে কাজটি আমরা করে থাকি, তা হলো আঙ্গুল ফোটানো।...
03/06/2015

আঙ্গুল ফোটানো: ঘুম থেকে বিছানা ছাড়ার আগে বা ক্লান্তিকর পরিস্থিতিতে সচরাচর যে কাজটি আমরা করে থাকি, তা হলো আঙ্গুল ফোটানো। ব্যাপারটা খুবই আরামদায়ক কারণ আঙ্গুল ফোটালে জয়েন্টে টান পড়ে ‘গোলগী ট্যান্ডন’ (golgi tendon) মোশান সেন্সের নার্ভকে স্টিমুলেট করে ও হাড়ের সাথে লেগে থাকা পেশী রিলাক্সড করে। আর আঙ্গুল ফোটালে আঙ্গুলের জয়েন্টের সাইনুভিয়াল ফ্লুয়িডে মিশে থাকা বায়ু স্থান পরিবতর্ন করলে আঙ্গুল ফোটার শব্দ হয়। কিন্তু এই আরাম বোধ বা পট পট শব্দ কোনটিই আঙ্গুলের জন্য ভাল নয়। এতে আঙ্গুলের ক্ষতি হয়। আঙ্গুল ধরে টানাটানি বা চাপ প্রয়োগের ফলে আঙ্গুলের মাংসপেশীতে টান পড়ে এবং লিগামেন্টগুলো ঢিলা হয়ে যায়। ফলে আঙ্গুলের কর্মক্ষমতা হ্রাস পায়। সবচেয়ে বড় দুঃশ্চিন্তার কথা হলো কখনও কখনও এর ফলে আর্থ্রাইটিসের মত যন্ত্রণাদায়ক অসুখও হতে পারে।

►দৃষ্টি আকর্ষণ◄ দেহ'র প্রতিটি পোষ্ট নিয়মিত পেতে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার করুন। লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার না করলে এক সময় হয়তো আপনার নিউজ ফিডে আর দেহ'র পোষ্ট গুলো দেখতে পাবেন না। তাই দেহ'র প্রতিটি পোষ্টে আপনাদেরকে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি। ধন্যবাদ।

সামাজিক ভীতিরোগ: আশে পাশে এমন অনেক মানুষ পাবেন (হয়তো আপনিও) যারা সবার সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলতে, গান গাইতে বা কিছু উপস্থ...
03/06/2015

সামাজিক ভীতিরোগ: আশে পাশে এমন অনেক মানুষ পাবেন (হয়তো আপনিও) যারা সবার সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলতে, গান গাইতে বা কিছু উপস্থাপন করতে টেনশনে ভোগেন এবং তোতলাতে থাকেন অথবা গলার স্বর নিচু হয়ে যায়, কথা বন্ধ হয়ে যায়, বাকরুদ্ধ হয়ে যায় এমনকি জ্ঞান পর্যন্ত হারিয়ে ফেলেন। এধরনের পরিস্থিতিতে যারা ভোগেন তারা সামাজিক ফোবিয়ায় আক্রান্ত। বাংলায় যাকে সামাজিক ভীতিরোগ বলে। ব্যক্তিজীবনে প্রত্যেকেই লজ্জা পান। প্রতিকূল পরিবেশ কিংবা অপমানকর পরিবেশ অথবা পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়াতে না পারলে এই অনুভূতি সৃষ্টি হয়। তবে সামাজিক ভীতিরোগ লজ্জার মাত্রা অনেক বেশি থাকে। ফলে ব্যক্তির শারীরিক ও মানসিক বিভিন্ন উপসর্গের তৈরি হয় ও এ রকম পরিবেশ সে এড়িয়ে চলতে চায়। সামাজিক ভীতিরোগের মূলে রয়েছে কতগুলো আত্মকেন্দ্রিক ঋণত্মক ভাবনা। যেমন, আমাকে দিয়ে এ কাজ হবে না, আমার কাজকর্মে মানুষ আমাকে নিয়ে হাসাহাসি করবে, আমি অন্যের বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়াব, আমি এই কাজের যোগ্য না ইত্যাদি ইত্যাদি। কি করলে এই ভীতি রোগ থেকে মুক্তি পাবেন? প্রথমত আপনার এই ধরণের ঋণাত্মক ভাবনা যেমন অন্যের মাইন্ড রিডিং করা বন্ধ করতে হবে, ভবিষ্যত বানী করা থেকে নিজেকে দূরে রাখতে হবে, কোন কিছুকেই সমস্যা হিসাবে না নিয়ে চ্যালেঞ্জ হিসাবে নিতে হবে, শ্বাস প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রন শিখতে হবে, সবার সাথে ভাল সম্পর্ক তৈরি করতে হবে, সবার সাথে যোগাযোগ বাড়াতে হবে এবং সম্ভব হলে কগনিটিভ বিহেভিয়ার থেরাপিস্টের পরামর্শ নিতে হবে।

►দৃষ্টি আকর্ষণ◄ দেহ'র প্রতিটি পোষ্ট নিয়মিত পেতে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার করুন। লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার না করলে এক সময় হয়তো আপনার নিউজ ফিডে আর দেহ'র পোষ্ট গুলো দেখতে পাবেন না। তাই দেহ'র প্রতিটি পোষ্টে আপনাদেরকে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি। ধন্যবাদ।

কানে পানি গেলে কি করেন আপনি? পানি বের করার জন্য অনেকে মাথা কাত করে ঝাঁকুনি দিয়ে পানি বের করে আনার চেষ্টা করেন। এতে কিছু...
03/06/2015

কানে পানি গেলে কি করেন আপনি? পানি বের করার জন্য অনেকে মাথা কাত করে ঝাঁকুনি দিয়ে পানি বের করে আনার চেষ্টা করেন। এতে কিছু পানি বের হলেও পুরোপুরি হয় না। আবার অনেকে পানি আটকে যাওয়া কানে আরও একটু পানি দিয়ে কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলার মত কাজটি করেন, এটি আরও বিপদজনক। আর কটন বাড? কানের পর্দা ফেটে যেতে পারে। কি করবেন? ছবির মত করে মাথাটাকে কাত করে কান টেনে ধরুন। পানি বের হয় আসবে।

►দৃষ্টি আকর্ষণ◄ দেহ'র প্রতিটি পোষ্ট নিয়মিত পেতে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার করুন। লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার না করলে এক সময় হয়তো আপনার নিউজ ফিডে আর দেহ'র পোষ্ট গুলো দেখতে পাবেন না। তাই দেহ'র প্রতিটি পোষ্টে আপনাদেরকে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি। ধন্যবাদ।

ডিমে বাড়ে স্মরণশক্তিমুরগির মাংস ও ডিম মানুষের স্মরণশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে কোলাইন-সমৃদ্ধ এ খাবার বয়স বাড়...
03/06/2015

ডিমে বাড়ে স্মরণশক্তি

মুরগির মাংস ও ডিম মানুষের স্মরণশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে কোলাইন-সমৃদ্ধ এ খাবার বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মস্তিষ্ককে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। এ কথা হয়তো আপনি প্রথম শুনছেন। কিন্তু এটিই সত্যি। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এর প্রমাণ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক এ গবেষণা চালান। তাঁরা বলেন, মুরগির মাংস, ডিম, সামুদ্রিক মাছ এবং শিমে ভিটামিন-ডি ঘরানার পুষ্টি পাওয়া যায়। গবেষণায় পাওয়া ফলাফলের ভিত্তিতে তাঁরা দাবি করেন, যাঁরা প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে কোলাইন-সমৃদ্ধ খাবার খেয়েছেন, তাঁরা স্মরণশক্তির পরীক্ষায় ভালো করেছেন। সেই সঙ্গে মতিভ্রম সংক্রান্ত মস্তিষ্কের ক্ষতি তাঁদের মধ্যে কম দেখা গেছে।
গবেষকদলের অন্যতম সদস্য ড. রোদা ওউ বলেন, 'আপনার আজীবনের খাদ্যাভ্যাস কিভাবে মস্তিষ্কের বুড়িয়ে যাওয়া ঠেকাতে পারে, তার প্রমাণ এই গবেষণা।' তবে তিনি কোনো একটি খাবারকে মতিভ্রমের বিরুদ্ধে 'ম্যাজিক বুলেট' হিসেবে বিবেচনা না করার ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছেন। তিনি বলেন, 'আমার মতে, নতুন এ গবেষণার বার্তা হচ্ছে স্বাস্থ্যসম্মত, সুষম খাবার গ্রহণটাই গুরুত্বপূর্ণ।'
গবেষণায় ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত এক হাজার ৪০০ প্রাপ্তবয়স্ক (৩৬ থেকে ৮৩ বছর) মানুষের তাঁদের খাদ্যতালিকা সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এরপর ১৯৯৮ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তাঁদের স্মরণ ও অবধারণশক্তি পরীক্ষা নেওয়া হয়। সেই সঙ্গে তাঁদের মস্তিষ্কের এমআরআই পরীক্ষা করা হয়। এতে দেখা গেছে, যেসব নারী ও পুরুষ সর্বোচ্চ পরিমাণ কোলাইন-সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করেছেন, তাঁরা স্মরণশক্তি পরীক্ষায় ভালো করেছেন। আর যাঁরা কম কোলাইন-সমৃদ্ধ খাবার খেয়েছেন, পরীক্ষার ফলাফলে তাঁরা ছিলেন নিচের দিকে।
এর আগে এক গবেষণায় দেখা গিয়েছিল, ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের খাবারের ধরন; মানে মাছ, সবজি ও জলপাই থেকে উৎপাদিত তেল (অলিভ অয়েল) স্বাস্থ্য সুরক্ষা করে।

Address

Purba Kushtia
7003

Telephone

01926522779

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্বাস্থ রক্ষায় - Medical Information posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram