Dent-Inn Dental Clinic

  • Home
  • Dent-Inn Dental Clinic

Dent-Inn Dental Clinic দাতের সব ধরনের চিকিৎসা করা হয়।

বাংলাদেশেও ভারতের মত Black Fungus দেখা দিয়েছে। আপনারা সবাই সাবধানে থাকবেন। এই রোগ করোনার চেয়ে ২৫ গুণ শক্তিশালী।আক্রান্ত ...
28/05/2021

বাংলাদেশেও ভারতের মত Black Fungus দেখা দিয়েছে। আপনারা সবাই সাবধানে থাকবেন। এই রোগ করোনার চেয়ে ২৫ গুণ শক্তিশালী।

আক্রান্ত হলে নাক চোখ ফুলে যাবে। চোখে হলে সারাজীবনের জন্য অন্ধ হয়ে যাবেন। brain এ চলে গেলে মৃত্যু নিশ্চিত।
ভারতের মোট আক্রান্তের প্রায় ৫০% মৃত্যুবরণ করেছে। এখন সাবধান না হলে পরিণাম খুব খারাপ হবে যা কল্পনার বাইরে।

26/05/2021

ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন কীভাবে❓
[পরামর্শে আরটিআইআইসিএস হাসপাতালের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ অরিন্দম বিশ্বাস।]
🔸🔹🔸🔹🔸🔹🔸🔹🔸🔹

শরীরে কোষের মধ্যে পিউরিন নিউক্লিওটাইড নামক এক যৌগ থাকে। সাধারণত এই পিউরিন ভেঙে গিয়ে ইউরিক অ্যাসিড তৈরি হয়। অন্যদিকে অনেক খাদ্যের মধ্যেও পিউরিন থাকে। সেখান থেকেও শরীরে ইউরিক অ্যাসিড তৈরি হয়। এরপর শরীরে তৈরি হওয়া ইউরিক অ্যাসিড রক্তে এসে মেশে। সাধারণত কিডনি প্রস্রাবের মাধ্যমে ইউরিক অ্যাসিডকে শরীর থেকে বের করে দেয়। এটা একটা স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া। তবে অনেক সময় এই স্বাভাবিক প্রক্রিয়াটিতে ব্যাঘাত ঘটে। তখন শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। এই সমস্যার নাম হাইপারইউরিসিমিয়া।
উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হাই কোলেস্টেরল ইত্যাদি সমস্যা থাকলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়তে পারে। আবার ভুল খাদ্যাভ্যাস এবং অনিয়মিত জীবনযাপন করলেও ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধি পায়।

⭕ কী কী সমস্যা হয়❓
রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে গাউট আর্থ্রাইটিস হতে পারে। এই রোগে শরীরের অস্থিসন্ধিগুলিতে ইউরিক অ্যাসিড ইউরেট হিসাবে জমা হয়। বিশেষত হাঁটু, গোড়ালি, হাতের কনুইয়ের পাশাপাশি কব্জি ও আঙুলের গাঁটে গাঁটে ব্যথা হতে পারে। আক্রান্ত অস্থিসন্ধিগুলি লাল হয়ে ফুলে যায়, প্রচণ্ড যন্ত্রণা হয়। চাপ পড়লে ব্যথা আরও বাড়ে
আবার ইউরিক অ্যাসিড থেকে কিডনি আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এই সমস্যার নাম ইউরেট নেফ্রোপ্যাথি। কিছু ক্ষেত্রে কিডনিতে ইউরিক অ্যাসিডের ক্রিস্টাল জমে স্টোনও হতে পারে।

⭕ চিকিৎসা
ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ সামান্য বেশি থাকলে সাধারণত ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। বদলে বেশি পরিমাণে জলপান করা, ব্যায়াম করা এবং খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
তবে শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বাড়ার জন্য শরীরে সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসা শুরু করে দিতে হবে। এক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু ওষুধ রয়েছে। পাশাপাশি জীবনযাপন পরিবর্তনের দিকটিও যুক্ত হয়।

⭕ খাওয়াদাওয়া
যে কোনও মরশুমি শাকসব্জি খেতে পারেন। কম ফ্যাট যুক্ত দুগ্ধজাত খাদ্য, কমলালেবুর মতো ভিটামিন সি যুক্ত ফল খাওয়া ভালো। রান্না হবে সুপাচ্য। অর্থাৎ বেশি ঝাল-মশলা দিয়ে খাওয়া যাবে না। দিনে এতটা পরিমাণ জল পান করুন, যাতে অন্তত পক্ষে দুই লিটার ইউরিন হয়।

⭕ কিছু বাধানিষেধ
সামুদ্রিক মাছ, রেড মিট, চিংড়ি, কাঁকড়া, ধূমপান, মদ্যপান করা চলবে না। পাশাপাশি রাতজাগা, অতিরিক্ত পরিশ্রম, রোদে ঘোরা থেকেও বিরত থাকতে হবে।

25/05/2021

ব্ল্যাক ফাঙ্গাস বলে কোনো রোগের অস্তিস্ত্ব আছে কি? রোগটার নাম তো Mucormycosis. আমি জানি না কেন মিডিয়া সকাল থেকে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের পেছনে পড়েছে? তদোপরি কিছু মানুষ ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের ভয়ে মাটিতে হাত দিচ্ছেন না। আবার সকল মিডিয়া বলছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস নাকি ভারতে ঢুকে গেছে।

ব্ল্যাক ফাঙ্গাস বলে কোনো রোগ নেই। রোগটার নাম Mucormycosis.. ও ভারতে ঢোকে নি। ও ভারতেই ছিল। Rhizopus sp., Mucor sp. মিলিতভাবে Mucormycosis নামে একটি রোগ তৈরী করে। Rhizopus ভারতে ঢোকে নি, Rhizopus ভারতেই ছিল। পঁচা সবজি, পঁচা জেলি, বাসি রুটি, পাউরুটি, কেক এসবের ওপরে যে ফাঙ্গাস বা ছত্রাককে দেখেন সেটাই। এটা কি আপনার বাড়িতে ২০২০ থেকে হচ্ছে? ছোটবেলায় দেখেন নি? অনেক সময় ছোটবেলায় মায়েরা পাউরুটি বা বাসি রুটি হাত দিয়ে না ধরে ফেলতেন। কারণটা এই Rhizopus sp.(ইন্টারের বোটনি বইয়ের শৈবাল ও ছত্রাকেও এটির নাম পাওয়া যাবে)

তাহলে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস ঢুকে গেছে, চলে এসেছে এসবের মানে কি?

সাদা ফাঙ্গাস? জীবনে কখনও গুপ্তাঙ্গে সাদা সাদা অ্যালার্জি হয়েছে? যার জন্যে প্যান্ট পরতে পারেন নি, বা গায়নো অন্য কিছু পরতে না করে দিয়েছিল। বা পিঠে বা মুখে? সেটাই সাদা ফাঙ্গাস। সেটা Candida sp.। একটা পাউডার চলছে এই ছত্রাকের নামে। এদিকে আপনি বলছেন এরা নতুন এসেছে?

কিসে করে এসেছে ভাই? এরোপ্লেনে করে এসেছে? Mucormycosis কোভিডের মত নয়। কোভিড হলে লোকে Pneumonia য় মরে। কোভিড হল ভাইরাস নিউমোনিয়া। Streptococcus pneumoniae যে নিউমোনিয়া করে, সেটা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা হয়, কোভিড ভাইরাস ওর অত বুদ্ধি নেই। ও তাই অন্যভাবে নিউমোনিয়া করে। তার সাথে কিছু আনুষাঙ্গিক বৈশিষ্ট্য আছে। এতদিন সেটাই শোনা যাচ্ছিল। আবার কদিন আগে শুনলাম ZEE 24 ঘন্টায়, কোভিড নাকি নিউমোনিয়া না করে ফুসফুসে Thrombosis করছে। সবটা শুনে আমার ব্যক্তিগতভাবে মনে হচ্ছে, মিডিয়া বুঝতেই পারছে না আমরা কোনটায় বেশি ভয় পাব।

Mucormycosis বললে আমরা কম ভয় পাব। কিন্তু ব্ল্যাক ফাঙ্গাস। সব ব্ল্যাক। আমরা বেশি ভয় পাব। তাই বেশি ভয় দেখানো যায় কিভাবে সেটাই চলছে। যাই হোক। সবার Mucor mycosis হয় না, হবেও না। যাদের হবে তারা হল,

১. HIV patient
২.Cancer Patient
৩. Diabetes patient
৪. COVID - 19 patient ( হলেও হতে পারে, না হলেও হতে পারে। Mild Covid এ হবে না।)
৫. Steroid addicted মানে মূলত যারা বডি বিল্ডিং করতে বা মডেলিং প্রফেশানে আছে সুন্দর দেখাতে স্টেরয়েড নেয় তাদের হওয়ার চান্স বেশি। এদের হয়ও কোভিড ছাড়াই।


সবেতেই ভয় পাবেন না। Mucor mycosis হাওয়াতে ছড়ায় না। ছত্রাক মানেই ভয়ঙ্কর। এই সব ক্যাপশান আর খবরের হেডিং এড়িয়ে চলুন। আপনি যে মাশরুমের তরকারি চেটেপুটে খান আমার মত। মাশরুমের তরকারির গন্ধেই আমার মত আপনাদের অনেকেরই যে পেট ভরে যায়, সেই মাশরুমটাও ছত্রাক।
Collected.

27/04/2021

মুখের দুর্গন্দ্ব সমস্যা ও প্রতিকারে করনীয়

মুখের দুর্গন্দ্ব একটি অস্বস্তিকর সমস্যা। অনেক সময় দুই বার ব্রাশ এবং ওরাল হাইজিন যথাযথভাবে পালন করার পরও মুখের দুর্গন্দ্ব দুর হতে চায়না।
এতে অনেককে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হয় এবং তাদের ব্যক্তিত্বে ব্যাঘাত ঘটে।

নানাবিধ কারণে মুখে দুর্গন্ব হতে পারে-

* ডেন্টাল প্লাক-ডেন্টাল প্লাক থেকে মাড়ির প্রদাহ বা পেরিওডন্টাল ডিজিজ হতে পারে। যা মুখের দুর্গন্দ্বের অন্যতম একটি কারণ।

* দাতের গর্তে এবং দুই দাতের মাঝখানে খাদ্যকনা জমে থাকলে।

* ধুমপান।

* মদ ও নেশাজাতীয় দ্রব্য গ্রহণ।

* ছত্রাক জনিত প্রদাহ যেমন ক্যানডিডায়াসিস।

* মুখের যেকোনো প্রকার ঘা বা ক্ষত।

* মুখের বা ওরাল ক্যান্সার।

* দুর্ঘটনাজনিত কারণে মুখে আঘাত প্রাপ্ত জনিত ক্ষত।

* বিভিন্ন রোগ সমুহ।
যেমন-পেপটিক আলসার,পরিপাকতন্ত্রের বিভিন্ন রোগ,লিভার রোগ, কিডনি রোগ,গলার ক্যান্সার, পাকস্থলীর ক্যান্সার, বহুমুত্র বা ডায়বেটিস রোগ, মুখ ও গলার বিভিন্ন রোগ।

মুখের দুর্গন্দ্ব দূরীকরণে করনীয়-

* মুখের ওরাল হাইজিন যথাযথভাবে পালন করতে সচেতন হওয়া।

* দিনে দুইবার ব্রাশ করা।সকালে নাস্তার পরে এবং রাতে ঘুমানোর আগে।ব্রাশ তিন মাসের বেশি ব্যবহার না করা আর যদি তিন মাসের আগে ব্রাশ নষ্ট হয়,তবে তা বদলানো।

* দুই দাতের মাঝখানে খাদ্যকনা জমিলে ডেন্টাল ফ্লস,ইন্টারডেন্টাল ব্রাশ ইত্যাদি ব্যবহার করা।

* জিহবা পরিষ্কার করা।
প্রতিবার ব্রাশ করার সময় জিহবা পরিষ্কার করা উচিত।

* মুখে পাথর বা ক্যালকুলাস থাকিলে স্কেলিং করানো।

* দাতে ক্ষয় বা ক্যারিজ থাকিলে যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণ।

* ধুমপান পরিহার ।

* মদ ও নেশাজাতীয় দ্রব্য পরিহার।

* বদহজমজনিত সমস্যা সমাধানে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ।

* মুখে ক্ষত বা ঘা থাকলে তা সারানো।

* লবংগ-লবংগে এন্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান থাকে,যা মুখে দুর্গন্দ্ব তৈরি করা ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে।লবংগ চুষলে মুখের দুর্গন্দ্ব দুর হতে পারে।

* লেবুর রস পান-লেবুর ভিতর থাকা এসিটিক উপাদান মুখের দুর্গন্দ্ব দুর করে।

* মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।

* চুইংগাম চাবানো।

* অভিজ্ঞ বিডিএস সনদপ্রাপ্ত ডেন্টাল চিকিৎসকের শরনাপন্ন হওয়া।
মনে রাখতে হবে বিডিএস এবং এমবিবিএস ডিগ্রি ব্যতীত অন্যরা চিকিৎসক নয়।

21/04/2021
18/04/2021
18/04/2021

রোজার সময় খাদ্যাভাসে কিছুটা পরিবর্তন হয়। বিশেষ করে ইফ্তার এর পরে.... যেমন মিষ্টি জাতীয় খাবার জিলাপি,রসমালাই, খেজুর ইত্যাদি এগুলো খাওয়ার পরে অবশ্যই দাতঁ ব্রাশ করতে ভুলবেন না। কারন মিস্টি জাতীয় খাবার দাতেঁ অনেকক্ষন লেগে থাকলে দাতেঁর এনামেল ক্ষয়প্রাপ্ত হয় এবং দাতেঁ গর্তের সৃষ্টি হতে পারে ।

16/04/2021

Address


Telephone

+8801720614647

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dent-Inn Dental Clinic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dent-Inn Dental Clinic:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Practice
  • Claim ownership or report listing
  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share