পশু পরামর্শ কেন্দ্র Lsp Faruk

পশু পরামর্শ কেন্দ্র  Lsp Faruk 01737772481

গরুর তড়কা রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা পদ্ধতিতড়কা গবাদিপশুর একটি মারাত্মক ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রামক রোগ। গবাদিপশু থেকে এ রোগে মা...
04/08/2025

গরুর তড়কা রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা পদ্ধতি

তড়কা গবাদিপশুর একটি মারাত্মক ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রামক রোগ। গবাদিপশু থেকে এ রোগে মানুষেও ছাড়ায়। এ রোগের জীবাণু দ্বারা সংক্রামিত খাদ্য খেয়ে বিশেষ করে নদী-নালার পানি ও জলাবদ্ধ জায়গার ঘাস খেয়ে গবাদিপশু অ্যানথ্রাক্স রোগে আক্রান্ত হয়। আসুন জেনে নিই গরুর তড়কা রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা পদ্ধতি।

রোগের লক্ষণ
দেহের লোম খাড়া হয়। দেহের তাপমাত্রা ১০৬-১০৭ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত হয়।
নাক, মুখ ও মলদ্বার দিয়ে রক্তক্ষরণ হতে পারে। পাতলা ও কালো পায়খানা হয়।
লক্ষণ প্রকাশের ১-৩ দিনের মধ্যে পশু ঢলে পড়ে মারা যায়।

চিকিৎসা ও প্রতিরোধ
পেনিসিলিন/বাইপেন ভেট/জেনাসিন ভেট/ এম্পিসিন ভেট ইনজেকশন দেয়া যেতে পারে। এ ছাড়াও স্ট্রেপটোমাইসিন/এন্টিহিস্টাভেট ইনজেকশন দেয়া যেতে পারে। সুস্থ পশুকে সর্বদা পৃথক রাখতে হবে। মৃতপশুর মল, রক্ত ও ম্রৃতদেহ মাটির নিচে পুঁতে ফেলতে হবে।

আরোও পড়ুন: গরুর প্রাণঘাতী কয়েকটি রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা

গবাদি পশুর ক্ষুরা রোগের (Foot and Mouth Disease - FMD) জন্য ভ্যাকসিন পাওয়া যায় এবং এটি রোগ প্রতিরোধের জন্য একটি গুরুত্বপ...
03/08/2025

গবাদি পশুর ক্ষুরা রোগের (Foot and Mouth Disease - FMD) জন্য ভ্যাকসিন পাওয়া যায় এবং এটি রোগ প্রতিরোধের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। প্রতি ৬ মাস অন্তর গবাদি পশুদের এই রোগের টিকা দেওয়া উচিত, যা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
ক্ষুরা রোগ একটি অত্যন্ত সংক্রামক রোগ যা গরু, মহিষ, ভেড়া, ছাগল এবং শূকর সহ বিভিন্ন গবাদি প্রাণীকে আক্রমণ করে। এই রোগটি ভাইরাসঘটিত এবং পশুর মুখ ও পায়ের ক্ষতে মারাত্মক প্রভাব ফেলে।
ভ্যাকসিন ব্যবহারের মাধ্যমে এই রোগের বিস্তার রোধ করা যায় এবং পশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষায় এটি একটি কার্যকরী পদক্ষেপ। টিকা দেওয়ার পাশাপাশি, আক্রান্ত পশুকে আলাদা করে রাখা, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পরিবেশ নিশ্চিত করা এবং আক্রান্ত পশুর সংস্পর্শে আসা পশুদেরও টিকা দেওয়া প্রয়োজন।
এছাড়াও, ক্ষুরা রোগের চিকিৎসার চেয়ে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণ করা বেশি ফলপ্রসূ। তাই, গবাদি পশুদের নিয়মিত টিকা দেওয়া এবং রোগের বিস্তার রোধে অন্যান্য সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

01/08/2025
ক্রিকেট মাঠে আমি
31/07/2025

ক্রিকেট মাঠে আমি

31/07/2025

100% love

আসছে আগামী ২০শে ফেব্রুয়ারী/২৪ - ১১ই মার্চ/২৪ পর্যন্ত তিন সপ্তাহ ব্যাপী সারা দেশের প্রত্যেক ইউনিয়নে একযোগে " হাউজহোল্ড লা...
19/02/2024

আসছে আগামী ২০শে ফেব্রুয়ারী/২৪ - ১১ই মার্চ/২৪ পর্যন্ত তিন সপ্তাহ ব্যাপী সারা দেশের প্রত্যেক ইউনিয়নে একযোগে " হাউজহোল্ড লাইভস্টক সার্ভে-২০২৪" অনুষ্ঠিত হবে। উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালের, তত্তাবধানে প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় মাঠ পর্যায়ে নিযুক্ত লাইভস্টক সার্ভিস প্রোভাইডার, প্রাণিসম্পদ মাঠ সহকারি এর সাথে যুক্ত সকলে বাড়ি বাড়ি গিয়ে সরেজমিনে প্রাণিসম্পদের যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করা হবে। আপনারা সকলেই তথ্য দিয়ে সাহায্য করবেন এবং স্মার্ট লাইভস্টক, স্মার্ট বাংলাদেশ " বিনির্মাণে সহযোগিতা করবেন।

13/12/2023

অন্য যে কোন ব্লাড গ্রুপের তুলনায় B+ ব্লাডগ্রুপধারী দের সংখ্যা বেশি। তাই মজা করে অনেকে একে গরুর রক্ত বলে থাকেন। বাস্তবিক ভাবে গরুর A, B, C, F, J, L, M, R, S, T ও Z এই এগারোটি রক্তের গ্রুপ আছে।

01/04/2023

৮নং দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদে গরু ছাগল হাঁস মুরগীর যাবতীয় ঔষুধ বিক্রয় করা হয় সুল্যভ মূলে তাই দেরি না করে আজই চলে আসুন ।

মুরগির রানীক্ষেত রোগ- লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিরোধমুরগির রানীক্ষেত রোগ- লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিরোধ। মুরগির রানীক্ষেত রোগ হচ্...
01/04/2023

মুরগির রানীক্ষেত রোগ- লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিরোধ

মুরগির রানীক্ষেত রোগ- লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিরোধ। মুরগির রানীক্ষেত রোগ হচ্ছে ভাইরাস থেকে সৃষ্ট মোরগ মুরগির মারাত্বক সংক্রামক রোগ। সর্বপ্রথম মুরগির রানীক্ষেত রোগ ইংল্যান্ডের নিউক্যাসেল নামক স্থানে দেখা গিয়েছিল বলে এ রোগকে Newcastle Disease বলা হয়। বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি খামারে এই রোগ টি দেখা যায়। তবে রানীক্ষেত হচ্ছে ভারতের একটি জায়গার নাম। এ উপমহাদেশে সর্বপ্রথম ঐ স্থানে দেখা গিয়েছিল বলে এ রোগের নাম রানীক্ষেত রোগও বলা হয়।

আমাদের দেমে ওমারগ-মুরগিতে এ রোগ দেখা যায়। বছরের সব সময়ই এ রোগ দেখা দিতে পারে। তবে সাধারণত শীত ও বসন্তকালে এ রোগের প্রকপ বৃদ্ধি পায়। এ রোগে আক্রান্ত হলে প্রায় সব মোরগ মুরগি মারা যায়। বাচ্চা মুরগি আক্রান্ত হলে ১০০% মৃত্যু হয়ে থাকে। রানীক্ষেত রোগ প্রাদুর্ভাব হওয়ার কারণ
ভাইরাসযওক্ত খাদ্য ও পানি পান করার ফলে এ রোগ সুস্থ মোরগ বা মুরগি এবং মুরগির বাচ্চাদের মধ্যে সংক্রমিত হতে পারে।
এই রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত মুরগি যেখানে সেখানে ফেললে তা বন্য পশু-পাকির মাধ্যমে এই রোগ সংক্রমিত হয়।
আক্রান্ত ফার্ম বা এলাকা হতে কোন মানুষ, পশু-পাখির শরীর, পায়ে, বিছানা-পত্র বা জামাকাপড়ের সাথে এ রোগের জীবাণু অন্য যেকোন সুস্থ মুরগির খামারে প্রবেম করতে পারে।
টিকাদানের মাধ্যমে এ রোগজীবাণু এক মুরগির কামার থেকে অন্য মুরগির খামারে ছরিয়ে পড়েতে পারে।
হাটবাজার বা অন্য কোন স্থান হতে অসুস্থ মুরগি কিনে খামারে প্রবেশ করালে সুস্থ মুরগি আক্রান্ত হতে পারে।
বাতাসের মাধ্যমে এ রোগের জীবাণু ছড়াতে পারে।
মুরগির রানীক্ষেত রোগের লক্ষণ
হাঁচি, কাঁশি, শ্বাসকষ্ট, গলায় ঘড়ঘড় আওয়াজ এ রোগের প্রথম লক্ষণ।
শ্বাসযন্ত্র ও স্নায়ুতন্ত্র বিশেষভাবে আক্রান্ত হয়। শ্বাসযন্ত্র আক্রান্ত হওয়ায় শ্বাসকষ্ট হয়, ফলে হা করে শ্বাস টানে। স্নায়ুতন্ত্র আক্রান্ত হওয়ার পরবর্তি পর্যায়ে প্যারালাইসিস বা পক্ষাঘাত দেখা দেয়।
সাদা চুনের মত পাতরা পায়খানা করে।
ঘাড়, ডানা ও পা অবশ হয়ে পড়ে।
কোন কোন রানীক্ষেত রোগে আক্রান্ত মুরগি অস্থির অবস্থায় পেছনের দিকে হেলে পড়ে বা চক্রাকারে ঘুরতে থাকে।
খাবার খাওয়া বন্ধ করে দিয়ে আড়ালে গিয়ে মাথা একদিকে বাঁকিয়ে রেখে অথবা পিছন ফিরে ডানায় মাথা গুজেঁ রাখে।
উৎপাদন হঠাৎ কমে যায়।
ময়নাতদন্ত রিপোর্ট
প্রোভেন্টিকুলাসে রক্তের ফোঁটা পাওয়া যায়।
অন্ত্রনালীতে প্লাগ গঠিত হয়।
শ্বাসনালীতে রক্ত দেখা যেতে পারে।
শ্বাসনালী ফুলে যেতে পারে।
প্রধান শ্বাসনালীতে মিউকাস থাকে। চিকিৎসা ব্যবস্থা বা রোগ দমন
মুরগির রানীক্ষেত রোগের কোন চিকিৎসা নেই। রোগের প্রাদূর্ভাব হওয়ার সাথে সাথে মুরগি গুলোকে লাসোটা ভ্যাকসিন পানির সাথে খাওয়ারে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। সতটা সম্ভব অসুস্থ মোরগ ও মুরগিগুলোকে আলাদা করে রাখতে হবে।

ঘরটিকে জীবাণুনাশক দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে। খাবার পাত্র ও পানির পাত্র জীবাণুনাশক দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।

গৌতম বুদ্ধ দাস, অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান, চট্টগ্রাম সরকারী ভেটেরিনারী কলেজ এর একটি পরামর্শ এখানে উল্লেখ করার মত। জেন্টামাইসিন ৫% (ব্রেমমার ফার্মা কর্তৃক প্রস্তুত) ১ মিলি ঔষুধ ১৯ মিলি পরিশোধিত পানিতে মিশিয়ে ১ সিসি করে মুরগিকে ৩ দিন পর্যন্ত রানের মাংসে ইনজেকশন দিলেও ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা
নিয়মিত মোরগ মুরগিকে রানীক্ষেত রোগের ভ্যাকসিন বা টিকা দিতে হবে। সময়মত টিকা প্রয়োগ করলে এ রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। কাছাকাছি এলাকায় রাণীক্ষেত রোগ দেখাদিলে প্রতিষেধক টিকা দানের ব্যবস্থা করতে হবে। সর্বদা খামারে উত্তম স্বাস্থ্যকর অবস্থা বজায় রাখতে হবে।

রাণীক্ষেত রোগ নিয়ন্ত্রণ করার পদ্ধতি
খামারের সকল মুরগি ধ্বংস করে ফেলতে হবে।
জীবাণুনাশক দিয়ে খামার ও জিনিসপত্র পরিষ্কার করতে হবে।
মৃত মুরগি সঠিক নিয়মে পুঁতে ফেলতে হবে বা নষ্ট করে ফেলতে হবে।
খামার থেকে পোকামাকড় দমন করতে হবে।
মুরগির খামার থেকে সকল মুরগি সরিয়ে নতুন মুরগি আনতে কমপক্ষে ২১ দিন অপেক্ষা করতে হবে।
মানুষের অনিয়ন্ত্রিত আনাগোনা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
pdf বই ডাউনলোড
মুরগির রানীক্ষেত রোগ বিষয়ে আরো জানতে নিচে ২ টি ফ্রি pdf বই ডাউনলোডের লিংক দেওয়া হলো যা আপনাকে আরো জানতে সাহায্য করবে।

02/04/2022
22/01/2022

গরুর চোখে vr গ্লাস, দুধ বারলো ৫ লিটার

Address

Mallikpur, Daulatpur
Rajshahi

Telephone

+8801737772481

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when পশু পরামর্শ কেন্দ্র Lsp Faruk posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to পশু পরামর্শ কেন্দ্র Lsp Faruk:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category