TTS Homoeo Medicare

TTS Homoeo Medicare Best Homoeopathy in your city

28/11/2025

PCOS

যেসকল রোগের চিকিৎসা দেওয়া হয়! 1. স্নায়ুতন্ত্র ও মানসিক স্বাস্থ্যউদ্বেগ, চাপ, ডিপ্রেশন, অস্থিরতাঅনিদ্রা ও স্বপ্নদোষস্নায...
28/11/2025

যেসকল রোগের চিকিৎসা দেওয়া হয়!

1. স্নায়ুতন্ত্র ও মানসিক স্বাস্থ্য

উদ্বেগ, চাপ, ডিপ্রেশন, অস্থিরতা

অনিদ্রা ও স্বপ্নদোষ

স্নায়বিক দুর্বলতা, মাথাব্যথা, মাইগ্রেন

2. হজম ও পরিপাকতন্ত্র

গ্যাস, বদহজম, আমাশয়, কনস্টিপেশন

গ্যাস্ট্রাইটিস, আলসার, লিভার সমস্যা

হজমজনিত অস্বস্তি বা খাদ্য সংবেদনশীলতা

3. শ্বাসনালী ও ফুসফুস

ঠান্ডা, কাশি, সাইনাস ইনফেকশন

ব্রংকাইটিস, হাঁপানি

অ্যালার্জি ও seasonal rhinitis

4. ত্বক ও সংযোগকোষ

একজিমা, ফুসকুড়ি, চর্মরোগ

এক্নে, চুল পড়া, ডার্মাটাইটিস

সংক্রমণজনিত ত্বকের সমস্যা

5. প্রতিরক্ষা ও সংক্রমণ

বারবার ঠান্ডা-কাশি

ভাইরাস/ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ

ইমিউন-ব্যালেন্স সমস্যাগুলো

6. নারী ও প্রজনন স্বাস্থ্য

পিসিওএস, মাসিক অনিয়ম

গর্ভাবস্থা ও ল্যাকটেশন সংক্রান্ত সমস্যা

মেনোপজ, হরমোনাল ইস্যু

7. পুরুষ প্রজনন ও যৌন স্বাস্থ্য

বীর্য সংক্রান্ত সমস্যা: স্বপ্নদোষ, অন্ডকোষ ব্যথা, এপিডিডাইমাল সিস্ট

ভেরিকোসিল

যৌন দূর্বলতা, লিবিডো কমে যাওয়া

8. হাড়, জয়েন্ট ও পেশী

আর্থ্রাইটিস, গাউট, পেশীর ব্যথা

ব্যাকপেইন, সাইনাসাইটিস, স্কোলিওসিস

আঘাত বা মৃদু আঘাতজনিত সমস্যা

9. দৃষ্টিশক্তি ও কান-মুখ-গলা

চোখের ক্লান্তি, রাত্রিকালীন সমস্যা

কানের সংক্রমণ বা শ্রবণজনিত সমস্যা

গলার ব্যথা, টনসিলাইটিস

শুক্রাণু কম থাকার কারণে সন্তান নিতে সমস্যা? Oligospermia মানে হলো — পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা স্বাভাবিকের চেয়ে কম থাকা। ...
06/11/2025

শুক্রাণু কম থাকার কারণে সন্তান নিতে সমস্যা?

Oligospermia মানে হলো — পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা স্বাভাবিকের চেয়ে কম থাকা। সাধারণত ১ মিলিলিটার বীর্যে ১৫ মিলিয়নের কম শুক্রাণু থাকলে একে Oligospermia বলা হয়। এটি পুরুষ বন্ধ্যাত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ।

🔍 কারণসমূহ

Oligospermia নানা কারণে হতে পারে, যেমন—

1. হরমোনজনিত সমস্যা – পিটুইটারি বা টেস্টিসের হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হলে।

2. টেস্টিসের সমস্যা – যেমন ভেরিকোসিল (Varicocele), ইনফেকশন বা ইনজুরি।

3. জেনেটিক কারণ – ক্রোমোজোমাল অস্বাভাবিকতা (যেমন Klinefelter syndrome)।

4. জীবনযাপনজনিত কারণ – ধূমপান, অ্যালকোহল, মাদক, অতিরিক্ত মানসিক চাপ, ঘুমের অভাব।

5. তাপমাত্রা প্রভাব – দীর্ঘ সময় গরম পরিবেশে থাকা, টাইট পোশাক পরা, ল্যাপটপ কোলে রাখা।

6. ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া – কিছু অ্যান্টিবায়োটিক, স্টেরয়েড, হরমোনাল ওষুধ।

7. সংক্রমণ – যেমন মম্পস অর্কাইটিস (Mumps orchitis) বা প্রোস্টেট/ইপিডিডাইমিস ইনফেকশন।

🧭 করনীয়

1. পরীক্ষা করানো উচিত:

✦ Semen analysis (শুক্রাণুর সংখ্যা, গতি ও গঠন দেখার জন্য)

✦ Hormonal profile (FSH, LH, Testosterone)

✦ Ultrasound of sc***um (Varicocele বা structural defect বোঝার জন্য)

2. জীবনযাপন পরিবর্তন:

✧ ধূমপান, অ্যালকোহল ও নেশা সম্পূর্ণ বর্জন।

✧ পর্যাপ্ত ঘুম, মানসিক প্রশান্তি বজায় রাখা।

✧ সুষম খাদ্য (জিংক, ভিটামিন C, E, সেলেনিয়ামযুক্ত খাবার) গ্রহণ।

✧ নিয়মিত ব্যায়াম, কিন্তু অতিরিক্ত তাপ বা স্ট্রেস এড়িয়ে চলা।

Đr Ruhul Amin
01912-080088

18/07/2025
08/06/2025

এর সাথে Đr Ruhul Amin – আমাকে এইমাত্র তার একজন অন্যতম সেরা ফ্যান হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে!

ইউরিনারী সিস্টেম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান? Urinary System (মূত্রাশয় বা মূত্রতন্ত্র) মানব দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ...
28/05/2025

ইউরিনারী সিস্টেম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান?

Urinary System (মূত্রাশয় বা মূত্রতন্ত্র) মানব দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গতন্ত্র যা শরীরের অতিরিক্ত পানি, লবণ, ও বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশনের মাধ্যমে রক্ত পরিষ্কার রাখে। এটি কিডনি, ইউরেটার, মূত্রাশয় এবং ইউরেথ্রা নিয়ে গঠিত। নিচে প্রতিটি অংশ ও তাদের কাজ বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হলো:

🔹 Urinary System-এর প্রধান অঙ্গগুলো:

✦ Kidneys (বৃক্ক / কিডনি)

✫ সংখ্যা: ২টি

✫ অবস্থান: পেটের পিছনের দিকে, মেরুদণ্ডের দুই পাশে

✫ কাজ:

⇴ রক্ত ছেঁকে (filter) মূত্র তৈরি করে

⇴ অতিরিক্ত পানি, ইউরিয়া (প্রোটিন ভাঙার বর্জ্য), লবণ ইত্যাদি বের করে দেয়

⇴ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে

⇴ ইলেকট্রোলাইট ব্যালান্স বজায় রাখে

⇴ Erythropoietin হরমোন তৈরি করে (রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে)

✦ Ureters (মূত্রনালী)

✫ সংখ্যা: ২টি (প্রতিটি কিডনি থেকে একটি)

✫ কাজ:

⇴ কিডনিতে তৈরি হওয়া মূত্র মূত্রাশয়ে পাঠায়

⇴ এটি একটি পাতলা নল যা মূত্রকে একমুখী পথে নিচে নিয়ে আসে

✦ Urinary Bladder (মূত্রাশয়)

✫ কাজ:

⇴ মূত্র ধরে রাখে যতক্ষণ না এটি বাইরে নির্গত হয়

⇴ একটি ব্যাগের মতো কাঠামো

⇴ মূত্র জমলে প্রস্রাবের চাপ অনুভব হয়

✦ Urethra (ইউরেথ্রা / প্রস্রাবের নালী)

✫ কাজ:

⇴ মূত্রাশয় থেকে মূত্র শরীরের বাইরে বের করে

⇴ পুরুষ ও নারীর ইউরেথ্রার দৈর্ঘ্য ও গঠন ভিন্ন

🔹 Urinary System কিভাবে কাজ করে? (Step by Step)

⇴রক্ত কিডনির মাধ্যমে ফিল্টার হয়:
কিডনি প্রতি মিনিটে প্রায় ১ লিটার রক্ত ছেঁকে ফেলে।

⇴ বর্জ্য পদার্থ ও অতিরিক্ত পানি ফিল্টার হয়ে মূত্র তৈরি হয়:
ইউরিয়া, ক্রিয়েটিনিন, অতিরিক্ত লবণ ইত্যাদি বের করে কিডনি।

⇴এই মূত্র ইউরেটারের মাধ্যমে মূত্রাশয়ে পৌঁছায়।

⇴ মূত্রাশয়ে মূত্র জমা হয় যতক্ষণ না এটি নির্গত হয়।

⇴ প্রস্রাবের ইচ্ছা হলে ইউরেথ্রার মাধ্যমে মূত্র শরীর থেকে বের হয়ে যায়।

🔹 রোগ বা সমস্যা (Common Urinary Disorders)

✧রোগের নাম সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

✫ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন (UTI) মূত্রনালিতে জীবাণুর সংক্রমণ
✫কিডনি স্টোন কিডনিতে পাথর জমে যাওয়া
✫কিডনি ফেইলিওর কিডনির কার্যক্ষমতা হ্রাস পাওয়া
✫প্রোস্টেট বড় হয়ে যাওয়া (BPH) পুরুষদের ইউরিন প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে
✫ইনকন্টিনেন্স মূত্র ধরে রাখতে না পারা

🔹 শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কেন?

⇴ রক্ত থেকে টক্সিন দূর করে

⇴ শরীরের জলীয় ভারসাম্য বজায় রাখে

⇴ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে

⇴ রক্তে ক্যালসিয়াম ও ফসফেটের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে

Đr Ruhul Amin
01912-080088

স্বাস্থ্য বিষয়ক আপডেট পেতে ফলো করুন, শেয়ার করুন।

26/05/2025

RPOC | Abortion (গর্ভপাত)–এর পর যদি জরায়ুতে মরা রক্ত থেকে যায় তাহলে করনীয় কি?

Abortion (গর্ভপাত)–এর পর যদি জরায়ুতে মরা রক্ত (retained or clotted blood) থেকে যায়, তাহলে হোমিওপ্যাথিতে কিছু কার্যকর ও সুপরিচিত ওষুধ আছে যেগুলি uterine clearance-এ সাহায্য করতে পারে। নিচে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রেমেডির নাম ও তাদের প্রাসঙ্গিক ব্যবহার উল্লেখ করা হলো:

১. Sabina

উপসর্গ: গাঢ় লাল বা কালচে রক্তপাত, মাঝে মাঝে জমাট বাঁধা রক্ত, ব্যথাসহ রক্তপাত।

প্রয়োগ: ইনকোমপ্লিট অ্যাবরশন বা রিমেইনিং রক্ত পরিষ্কারে সহায়ক।

২. Secale Cornutum

উপসর্গ: পাতলা কালচে রক্তপাত, জরায়ুতে টান ও সংকোচন অনুভূতি, রক্ত পড়া বন্ধ না হওয়া।

প্রয়োগ: uterine inertia বা incomplete expulsion-এর ক্ষেত্রে উপকারী।

৩. China Officinalis

উপসর্গ: অতিরিক্ত রক্তপাতের কারণে দুর্বলতা, মাথা ঘোরা, pale complexion।

প্রয়োগ: রক্তপাতের পর শরীর চাঙ্গা করার জন্য এবং uterine tone ফিরিয়ে আনার জন্য।

৪. Cimicifuga Racemosa

উপসর্গ: জরায়ুর টান ও খিঁচুনি, অল্প রক্তপাত, incomplete miscarriage।

প্রয়োগ: জরায়ুর muscular tone ফিরিয়ে দিতে সহায়ক।

৫. Belladonna

উপসর্গ: জরায়ুতে fullness বা heaviness, হঠাৎ করে তীব্র ব্যথা ও গরম অনুভূতি।

প্রয়োগ: acute congestion থাকলে উপকারী।

পরামর্শ:

রোগীর বিস্তারিত লক্ষণ যাচাই না করে ওষুধ নির্বাচন না করাই উত্তম।

প্রয়োজনে ultrasound করে নিশ্চিত হওয়া জরুরি যে কোনো টিস্যু বা রক্ত জমে আছে কি না।

যদি অতিরিক্ত রক্তপাত হয় বা ইনফেকশনের ঝুঁকি থাকে, তবে দ্রুত কনভেনশনাল চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

Đr Ruhul Amin
01912-080088

গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় ভুগছেন? জেনে নিন এর ১০টি সাধারণ কারণ!গ্যাস্ট্রিক বা অম্বলের যন্ত্রণা আমাদের অনেকের জীবনের নিত্যসঙ্গী...
20/05/2025

গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় ভুগছেন? জেনে নিন এর ১০টি সাধারণ কারণ!

গ্যাস্ট্রিক বা অম্বলের যন্ত্রণা আমাদের অনেকের জীবনের নিত্যসঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু জানেন কি, দৈনন্দিন কিছু অভ্যাসই এর মূল কারণ হতে পারে?

১. অনিয়মিত খাবার খাওয়া
সময়মতো না খেলে পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিড তৈরি হয়, যা গ্যাস্ট্রিকের মূল কারণ।

২. খালি পেটে চা/কফি পান
চা বা কফিতে থাকা ক্যাফেইন খালি পেটে এসিড বাড়িয়ে তোলে।

৩. অতিরিক্ত ঝাল ও ভাজাপোড়া খাওয়া
এ ধরনের খাবার হজমে ব্যাঘাত ঘটায় এবং পাকস্থলীতে জ্বালা সৃষ্টি করে।

৪. ধূমপান ও অ্যালকোহল সেবন
এসব অভ্যাস পাকস্থলীর আস্তরণ নষ্ট করে এবং গ্যাস্ট্রিক বাড়ায়।

৫. মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা
চিন্তা আমাদের শরীরের হজম প্রক্রিয়ায় প্রভাব ফেলে, যার ফলে গ্যাস্ট্রিক হয়।

৬. অতিরিক্ত ওজন/স্থূলতা
স্থূলতা পাকস্থলীতে চাপ সৃষ্টি করে, যা রিফ্লাক্স ও গ্যাস্ট্রিক তৈরি করে।

৭. ঘুমের অনিয়ম
কম ঘুম হজমশক্তি কমিয়ে দেয় এবং পাকস্থলীর স্বাভাবিক কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটায়।

৮. দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকা (ফাস্টিং)
খালি পেটে দীর্ঘ সময় থাকলে পাকস্থলীতে অ্যাসিড জমে যায়।

৯. বেশি ওষুধ (পেইনকিলার/অ্যান্টিবায়োটিক) সেবন
এসব ওষুধ গ্যাস্ট্রিকের আশঙ্কা অনেকগুণ বাড়িয়ে দেয়।

১০. H. pylori ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ
এটি পাকস্থলীতে ইনফেকশন করে গ্যাস্ট্রিক ও আলসার সৃষ্টি করতে পারে।

গ্যাস্ট্রিকের সমাধানে প্রাকৃতিক, নিরাপদ ও কার্যকর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিন।
পরামর্শ ও চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন:

ডা. রুহুল আমিন (হোমিওপ্যাথিক বিশেষজ্ঞ)
টিটিএস হোমিও মেডিকেয়ার
হেল্পলাইন: ০১৯১২০৮০০৮৮

এলার্জি প্রতিরোধে করনীয় কি?এলার্জি প্রতিরোধে কিছু সাধারণ পদক্ষেপ অনুসরণ করে আপনি উপসর্গগুলো কমাতে এবং প্রতিরোধ করতে পারে...
17/12/2024

এলার্জি প্রতিরোধে করনীয় কি?

এলার্জি প্রতিরোধে কিছু সাধারণ পদক্ষেপ অনুসরণ করে আপনি উপসর্গগুলো কমাতে এবং প্রতিরোধ করতে পারেন। নিচে করণীয় বিষয়গুলো দেওয়া হলো:

১. এলার্জেন থেকে দূরে থাকুন

যে উপাদানগুলো আপনার এলার্জি সৃষ্টি করে (যেমন: ধুলাবালি, ফুলের রেণু, খাবার, প্রাণীর লোম) সেগুলো এড়িয়ে চলুন।

ঘর পরিষ্কার রাখুন এবং ধুলোবালি এড়াতে নিয়মিত ঝাড়ু ও মুছা করুন।

ঘরে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করতে পারেন।

২. সঠিক খাদ্যাভ্যাস মেনে চলুন

শাকসবজি, ফলমূল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার বেশি খান।

ভিটামিন C সমৃদ্ধ খাবার যেমন কমলা, লেবু, আমলকি ইত্যাদি গ্রহণ করুন।

দুধ, মধু ও হলুদ মিশ্রিত পানীয় খেলে উপকার পেতে পারেন।

৩. ইমিউনিটি বাড়ান

শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম নিন।

নিয়মিত হালকা ব্যায়াম বা যোগব্যায়াম করুন।

৪. প্রাকৃতিক ওষুধ বা হোমিওপ্যাথি

আমলকি, তুলসী পাতা, আদা-চা ইত্যাদি প্রাকৃতিক উপাদান এলার্জির বিরুদ্ধে কার্যকর হতে পারে।

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের পরামর্শে সঠিক ওষুধ গ্রহণ করুন।

৫. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন

নিয়মিত হাত-মুখ ধোয়ার অভ্যাস করুন।

বালিশ, বিছানা ও পর্দা নিয়মিত ধুয়ে পরিষ্কার রাখুন।

৬. ডাক্তারের পরামর্শ নিন

দীর্ঘস্থায়ী বা তীব্র এলার্জির ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এন্টি-হিস্টামিন ওষুধ গ্রহণ করতে পারেন।

৭. মৌসুম পরিবর্তনে সতর্ক থাকুন

ঋতু পরিবর্তনের সময় নিজেকে গরম কাপড়ে ঢেকে রাখুন।

বাতাসে ধুলাবালি বেশি থাকলে বাইরে যাওয়ার সময় মাস্ক ব্যবহার করুন।

এই পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করলে এলার্জির ঝুঁকি কমে আসবে এবং জীবনযাত্রা আরো সহজ হয়ে উঠবে। যদি সমস্যা না কমে, অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

টিটিএস হোমিও মেডিকেয়ার
01912-080088

Address

City Center, Moni Chattar, Saheb Bazar
Rajshahi

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when TTS Homoeo Medicare posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to TTS Homoeo Medicare:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram