TTS Homoeo Medicare

TTS Homoeo Medicare Best Homoeopathy in your city

18/07/2025
08/06/2025

এর সাথে Đr Ruhul Amin – আমাকে এইমাত্র তার একজন অন্যতম সেরা ফ্যান হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে!

ইউরিনারী সিস্টেম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান? Urinary System (মূত্রাশয় বা মূত্রতন্ত্র) মানব দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ...
28/05/2025

ইউরিনারী সিস্টেম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান?

Urinary System (মূত্রাশয় বা মূত্রতন্ত্র) মানব দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গতন্ত্র যা শরীরের অতিরিক্ত পানি, লবণ, ও বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশনের মাধ্যমে রক্ত পরিষ্কার রাখে। এটি কিডনি, ইউরেটার, মূত্রাশয় এবং ইউরেথ্রা নিয়ে গঠিত। নিচে প্রতিটি অংশ ও তাদের কাজ বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হলো:

🔹 Urinary System-এর প্রধান অঙ্গগুলো:

✦ Kidneys (বৃক্ক / কিডনি)

✫ সংখ্যা: ২টি

✫ অবস্থান: পেটের পিছনের দিকে, মেরুদণ্ডের দুই পাশে

✫ কাজ:

⇴ রক্ত ছেঁকে (filter) মূত্র তৈরি করে

⇴ অতিরিক্ত পানি, ইউরিয়া (প্রোটিন ভাঙার বর্জ্য), লবণ ইত্যাদি বের করে দেয়

⇴ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে

⇴ ইলেকট্রোলাইট ব্যালান্স বজায় রাখে

⇴ Erythropoietin হরমোন তৈরি করে (রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে)

✦ Ureters (মূত্রনালী)

✫ সংখ্যা: ২টি (প্রতিটি কিডনি থেকে একটি)

✫ কাজ:

⇴ কিডনিতে তৈরি হওয়া মূত্র মূত্রাশয়ে পাঠায়

⇴ এটি একটি পাতলা নল যা মূত্রকে একমুখী পথে নিচে নিয়ে আসে

✦ Urinary Bladder (মূত্রাশয়)

✫ কাজ:

⇴ মূত্র ধরে রাখে যতক্ষণ না এটি বাইরে নির্গত হয়

⇴ একটি ব্যাগের মতো কাঠামো

⇴ মূত্র জমলে প্রস্রাবের চাপ অনুভব হয়

✦ Urethra (ইউরেথ্রা / প্রস্রাবের নালী)

✫ কাজ:

⇴ মূত্রাশয় থেকে মূত্র শরীরের বাইরে বের করে

⇴ পুরুষ ও নারীর ইউরেথ্রার দৈর্ঘ্য ও গঠন ভিন্ন

🔹 Urinary System কিভাবে কাজ করে? (Step by Step)

⇴রক্ত কিডনির মাধ্যমে ফিল্টার হয়:
কিডনি প্রতি মিনিটে প্রায় ১ লিটার রক্ত ছেঁকে ফেলে।

⇴ বর্জ্য পদার্থ ও অতিরিক্ত পানি ফিল্টার হয়ে মূত্র তৈরি হয়:
ইউরিয়া, ক্রিয়েটিনিন, অতিরিক্ত লবণ ইত্যাদি বের করে কিডনি।

⇴এই মূত্র ইউরেটারের মাধ্যমে মূত্রাশয়ে পৌঁছায়।

⇴ মূত্রাশয়ে মূত্র জমা হয় যতক্ষণ না এটি নির্গত হয়।

⇴ প্রস্রাবের ইচ্ছা হলে ইউরেথ্রার মাধ্যমে মূত্র শরীর থেকে বের হয়ে যায়।

🔹 রোগ বা সমস্যা (Common Urinary Disorders)

✧রোগের নাম সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

✫ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন (UTI) মূত্রনালিতে জীবাণুর সংক্রমণ
✫কিডনি স্টোন কিডনিতে পাথর জমে যাওয়া
✫কিডনি ফেইলিওর কিডনির কার্যক্ষমতা হ্রাস পাওয়া
✫প্রোস্টেট বড় হয়ে যাওয়া (BPH) পুরুষদের ইউরিন প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে
✫ইনকন্টিনেন্স মূত্র ধরে রাখতে না পারা

🔹 শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কেন?

⇴ রক্ত থেকে টক্সিন দূর করে

⇴ শরীরের জলীয় ভারসাম্য বজায় রাখে

⇴ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে

⇴ রক্তে ক্যালসিয়াম ও ফসফেটের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে

Đr Ruhul Amin
01912-080088

স্বাস্থ্য বিষয়ক আপডেট পেতে ফলো করুন, শেয়ার করুন।

26/05/2025

RPOC | Abortion (গর্ভপাত)–এর পর যদি জরায়ুতে মরা রক্ত থেকে যায় তাহলে করনীয় কি?

Abortion (গর্ভপাত)–এর পর যদি জরায়ুতে মরা রক্ত (retained or clotted blood) থেকে যায়, তাহলে হোমিওপ্যাথিতে কিছু কার্যকর ও সুপরিচিত ওষুধ আছে যেগুলি uterine clearance-এ সাহায্য করতে পারে। নিচে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রেমেডির নাম ও তাদের প্রাসঙ্গিক ব্যবহার উল্লেখ করা হলো:

১. Sabina

উপসর্গ: গাঢ় লাল বা কালচে রক্তপাত, মাঝে মাঝে জমাট বাঁধা রক্ত, ব্যথাসহ রক্তপাত।

প্রয়োগ: ইনকোমপ্লিট অ্যাবরশন বা রিমেইনিং রক্ত পরিষ্কারে সহায়ক।

২. Secale Cornutum

উপসর্গ: পাতলা কালচে রক্তপাত, জরায়ুতে টান ও সংকোচন অনুভূতি, রক্ত পড়া বন্ধ না হওয়া।

প্রয়োগ: uterine inertia বা incomplete expulsion-এর ক্ষেত্রে উপকারী।

৩. China Officinalis

উপসর্গ: অতিরিক্ত রক্তপাতের কারণে দুর্বলতা, মাথা ঘোরা, pale complexion।

প্রয়োগ: রক্তপাতের পর শরীর চাঙ্গা করার জন্য এবং uterine tone ফিরিয়ে আনার জন্য।

৪. Cimicifuga Racemosa

উপসর্গ: জরায়ুর টান ও খিঁচুনি, অল্প রক্তপাত, incomplete miscarriage।

প্রয়োগ: জরায়ুর muscular tone ফিরিয়ে দিতে সহায়ক।

৫. Belladonna

উপসর্গ: জরায়ুতে fullness বা heaviness, হঠাৎ করে তীব্র ব্যথা ও গরম অনুভূতি।

প্রয়োগ: acute congestion থাকলে উপকারী।

পরামর্শ:

রোগীর বিস্তারিত লক্ষণ যাচাই না করে ওষুধ নির্বাচন না করাই উত্তম।

প্রয়োজনে ultrasound করে নিশ্চিত হওয়া জরুরি যে কোনো টিস্যু বা রক্ত জমে আছে কি না।

যদি অতিরিক্ত রক্তপাত হয় বা ইনফেকশনের ঝুঁকি থাকে, তবে দ্রুত কনভেনশনাল চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

Đr Ruhul Amin
01912-080088

গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় ভুগছেন? জেনে নিন এর ১০টি সাধারণ কারণ!গ্যাস্ট্রিক বা অম্বলের যন্ত্রণা আমাদের অনেকের জীবনের নিত্যসঙ্গী...
20/05/2025

গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় ভুগছেন? জেনে নিন এর ১০টি সাধারণ কারণ!

গ্যাস্ট্রিক বা অম্বলের যন্ত্রণা আমাদের অনেকের জীবনের নিত্যসঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু জানেন কি, দৈনন্দিন কিছু অভ্যাসই এর মূল কারণ হতে পারে?

১. অনিয়মিত খাবার খাওয়া
সময়মতো না খেলে পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিড তৈরি হয়, যা গ্যাস্ট্রিকের মূল কারণ।

২. খালি পেটে চা/কফি পান
চা বা কফিতে থাকা ক্যাফেইন খালি পেটে এসিড বাড়িয়ে তোলে।

৩. অতিরিক্ত ঝাল ও ভাজাপোড়া খাওয়া
এ ধরনের খাবার হজমে ব্যাঘাত ঘটায় এবং পাকস্থলীতে জ্বালা সৃষ্টি করে।

৪. ধূমপান ও অ্যালকোহল সেবন
এসব অভ্যাস পাকস্থলীর আস্তরণ নষ্ট করে এবং গ্যাস্ট্রিক বাড়ায়।

৫. মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা
চিন্তা আমাদের শরীরের হজম প্রক্রিয়ায় প্রভাব ফেলে, যার ফলে গ্যাস্ট্রিক হয়।

৬. অতিরিক্ত ওজন/স্থূলতা
স্থূলতা পাকস্থলীতে চাপ সৃষ্টি করে, যা রিফ্লাক্স ও গ্যাস্ট্রিক তৈরি করে।

৭. ঘুমের অনিয়ম
কম ঘুম হজমশক্তি কমিয়ে দেয় এবং পাকস্থলীর স্বাভাবিক কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটায়।

৮. দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকা (ফাস্টিং)
খালি পেটে দীর্ঘ সময় থাকলে পাকস্থলীতে অ্যাসিড জমে যায়।

৯. বেশি ওষুধ (পেইনকিলার/অ্যান্টিবায়োটিক) সেবন
এসব ওষুধ গ্যাস্ট্রিকের আশঙ্কা অনেকগুণ বাড়িয়ে দেয়।

১০. H. pylori ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ
এটি পাকস্থলীতে ইনফেকশন করে গ্যাস্ট্রিক ও আলসার সৃষ্টি করতে পারে।

গ্যাস্ট্রিকের সমাধানে প্রাকৃতিক, নিরাপদ ও কার্যকর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিন।
পরামর্শ ও চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন:

ডা. রুহুল আমিন (হোমিওপ্যাথিক বিশেষজ্ঞ)
টিটিএস হোমিও মেডিকেয়ার
হেল্পলাইন: ০১৯১২০৮০০৮৮

এলার্জি প্রতিরোধে করনীয় কি?এলার্জি প্রতিরোধে কিছু সাধারণ পদক্ষেপ অনুসরণ করে আপনি উপসর্গগুলো কমাতে এবং প্রতিরোধ করতে পারে...
17/12/2024

এলার্জি প্রতিরোধে করনীয় কি?

এলার্জি প্রতিরোধে কিছু সাধারণ পদক্ষেপ অনুসরণ করে আপনি উপসর্গগুলো কমাতে এবং প্রতিরোধ করতে পারেন। নিচে করণীয় বিষয়গুলো দেওয়া হলো:

১. এলার্জেন থেকে দূরে থাকুন

যে উপাদানগুলো আপনার এলার্জি সৃষ্টি করে (যেমন: ধুলাবালি, ফুলের রেণু, খাবার, প্রাণীর লোম) সেগুলো এড়িয়ে চলুন।

ঘর পরিষ্কার রাখুন এবং ধুলোবালি এড়াতে নিয়মিত ঝাড়ু ও মুছা করুন।

ঘরে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করতে পারেন।

২. সঠিক খাদ্যাভ্যাস মেনে চলুন

শাকসবজি, ফলমূল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার বেশি খান।

ভিটামিন C সমৃদ্ধ খাবার যেমন কমলা, লেবু, আমলকি ইত্যাদি গ্রহণ করুন।

দুধ, মধু ও হলুদ মিশ্রিত পানীয় খেলে উপকার পেতে পারেন।

৩. ইমিউনিটি বাড়ান

শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম নিন।

নিয়মিত হালকা ব্যায়াম বা যোগব্যায়াম করুন।

৪. প্রাকৃতিক ওষুধ বা হোমিওপ্যাথি

আমলকি, তুলসী পাতা, আদা-চা ইত্যাদি প্রাকৃতিক উপাদান এলার্জির বিরুদ্ধে কার্যকর হতে পারে।

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের পরামর্শে সঠিক ওষুধ গ্রহণ করুন।

৫. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন

নিয়মিত হাত-মুখ ধোয়ার অভ্যাস করুন।

বালিশ, বিছানা ও পর্দা নিয়মিত ধুয়ে পরিষ্কার রাখুন।

৬. ডাক্তারের পরামর্শ নিন

দীর্ঘস্থায়ী বা তীব্র এলার্জির ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এন্টি-হিস্টামিন ওষুধ গ্রহণ করতে পারেন।

৭. মৌসুম পরিবর্তনে সতর্ক থাকুন

ঋতু পরিবর্তনের সময় নিজেকে গরম কাপড়ে ঢেকে রাখুন।

বাতাসে ধুলাবালি বেশি থাকলে বাইরে যাওয়ার সময় মাস্ক ব্যবহার করুন।

এই পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করলে এলার্জির ঝুঁকি কমে আসবে এবং জীবনযাত্রা আরো সহজ হয়ে উঠবে। যদি সমস্যা না কমে, অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

টিটিএস হোমিও মেডিকেয়ার
01912-080088

17/12/2024

স্তনের আকার বড় করার প্রাকৃতিক উপায়!

স্তনের আকার বড় করার জন্য বিভিন্ন উপায় রয়েছে। তবে এটি সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যকর এবং নিরাপদ হওয়া উচিত। নিচে কিছু প্রাকৃতিক ও আধুনিক পদ্ধতির উল্লেখ করা হলো:

১. ব্যায়াম

নিয়মিত কিছু ব্যায়াম স্তনের আকার বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। যেমন:

পুশ-আপস

ওয়াল প্রেস

চেস্ট প্রেস

ডাম্বেল ফ্লাই
এই ব্যায়ামগুলো পেশি টোন করতে এবং স্তনের আকারে দৃশ্যমান পরিবর্তন আনতে পারে।

২. সঠিক খাদ্যাভ্যাস

প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার (ডিম, মুরগি, দুধ, বাদাম)

স্বাস্থ্যকর চর্বি (অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো, বাদামি)

ফল ও সবজি খেলে শরীরের হরমোন ব্যালান্সে সহায়তা করতে পারে।

৩. ম্যাসাজ

নিয়মিত স্তনে তেল (যেমন অলিভ অয়েল বা ফেনেল সিড অয়েল) দিয়ে হালকা ম্যাসাজ করলে রক্ত সঞ্চালন বাড়তে পারে এবং স্তনের টিস্যুর বিকাশে সাহায্য করতে পারে।

৪. হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

কিছু হোমিওপ্যাথিক ওষুধ স্তনের আকার বাড়ানোর জন্য ব্যবহৃত হয়, তবে এগুলো ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

৫. ইস্ট্রোজেন সমৃদ্ধ খাবার

সয়াবিন ও সয়া পণ্য

তিসির বীজ

মটরশুঁটি
এগুলো হরমোন ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।

৬. অস্ত্রোপচার (সার্জারি)

যদি প্রাকৃতিক পদ্ধতি কার্যকর না হয়, তবে স্তন বড় করার জন্য সার্জারি একটি বিকল্প হতে পারে। তবে এটি ঝুঁকিপূর্ণ এবং ব্যয়বহুল।

আপনার শরীরের জন্য কোন পদ্ধতি সবচেয়ে কার্যকর হবে তা নির্ধারণ করতে একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক বা পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ করা উচিত। কোনোরকম ওষুধ বা পদ্ধতি গ্রহণের আগে বিশেষজ্ঞের অনুমতি নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

টিটিএস হোমিও মেডিকেয়ার
01912-080088

Call now to connect with business.

রাজশাহীতে নিয়মিত রোগী দেখছেন Dr. Ruhul Amin .সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুন: ০১৯১২০৮০০৮৮/০১৭১৭১৯৮৩৪৪
22/11/2024

রাজশাহীতে নিয়মিত রোগী দেখছেন Dr. Ruhul Amin .
সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুন: ০১৯১২০৮০০৮৮/০১৭১৭১৯৮৩৪৪

একনি (Acne) এবং ব্রন (Pimple) উভয়ই ত্বকের সমস্যা, তবে তাদের মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য রয়েছে। নিচে ১০টি পার্থক্য দ...
17/11/2024

একনি (Acne) এবং ব্রন (Pimple) উভয়ই ত্বকের সমস্যা, তবে তাদের মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য রয়েছে। নিচে ১০টি পার্থক্য দেওয়া হলো:

১. সংজ্ঞা:

একনি: একনি হলো একটি ত্বকজনিত সমস্যা যা ত্বকের তেলগ্রন্থির অতিরিক্ত কার্যকলাপের কারণে ঘটে এবং এতে ছোট বা বড় সিস্ট, ব্ল্যাকহেড, হোয়াইটহেড ইত্যাদি থাকতে পারে।

ব্রন: ব্রন একনির একটি উপসর্গ, যা মূলত ত্বকে ছোট লাল বা সাদা ফুসকুড়ির মতো প্রদাহজনক দাগ।

2. প্রকৃতি:

একনি: একনি সাধারণত ত্বকে বিভিন্ন ধরনের দাগ এবং ফুসকুড়ির সমাহার হয়। এটি দীর্ঘমেয়াদী সমস্যা হতে পারে।

ব্রন: ব্রন হলো একনির মধ্যে একটি একক বা ছোট ফুসকুড়ি, যা সাময়িক হতে পারে।

3. আকার:

একনি: একনির ক্ষেত্রে ছোট থেকে বড় সিস্ট, সাদা বা কালো দাগ এবং পুজমা হতে পারে।

ব্রন: ব্রন সাধারণত ছোট আকারের হয়, যা মুজে বা লাল ফুসকুড়ির মতো।

4. দাগের ধরণ:

একনি: একনির ফলে বড় দাগ, সিস্ট বা সেভাবে ত্বকের উপর গভীর ক্ষত হতে পারে।

ব্রন: ব্রন সাধারণত ছোট আকারের থাকে, তবে এটি প্রচণ্ড প্রদাহিত হতে পারে।

5. কারণ:

একনি: একনি সাধারণত অতিরিক্ত তেল, ব্যাকটেরিয়া, হরমোনের পরিবর্তন, চাপ বা কিছু খাদ্যসামগ্রীর কারণে হয়।

ব্রন: ব্রন একনির একটি ফলস্বরূপ, যা ব্যাকটেরিয়া বা সয়েলের কারণে হয়।

6. প্রভাবিত স্থান:

একনি: একনি মুখ, পিঠ, কাঁধ, গলা এবং বুকে হতে পারে।

ব্রন: ব্রন সাধারণত মুখে, বিশেষত চোয়াল, নাক, গালে হয়ে থাকে।

7. অনেক সময়কাল:

একনি: একনি দীর্ঘমেয়াদী সমস্যা হতে পারে, যা বেশ কিছু সপ্তাহ বা মাস স্থায়ী হতে পারে।

ব্রন: ব্রন সাধারণত কয়েকদিন থেকে সপ্তাহের মধ্যে সেরে যায়।

8. চিকিত্সা:

একনি: একনির চিকিৎসায় টপিক্যাল বা অরাল ঔষধ, ত্বক পরিষ্কারের পণ্য এবং কখনও কখনও চিকিৎসকের পরামর্শের প্রয়োজন হয়।

ব্রন: ব্রনের জন্য সাধারণত ত্বক পরিষ্কারের পণ্য বা ঘরোয়া চিকিৎসা যথেষ্ট হয়।

9. অন্তর্গত উপাদান:

একনি: একনি ত্বকের গভীরে বিভিন্ন উপাদান (যেমন, ব্যাকটেরিয়া, মৃত ত্বক কোষ) জমে ত্বকের পোরস ব্লক করে এবং প্রদাহ সৃষ্টি করে।

ব্রন: ব্রন ত্বকের পোরসের উপরিভাগে হয়, তবে এটি প্রদাহিত এবং লাল হয়ে থাকে।

10. প্রতিরোধ:

একনি: একনি সাধারণত নিয়মিত ত্বক পরিচর্যা, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং বিশেষ কিছু চিকিৎসার মাধ্যমে প্রতিরোধ করা যায়।

ব্রন: ব্রনকে সচেতনভাবে পরিষ্কার ত্বক এবং সাবধানে পণ্য ব্যবহার করে প্রতিরোধ করা সম্ভব।

এই পার্থক্যগুলি একনি এবং ব্রনের মধ্যে মূল ভিত্তি বুঝতে সাহায্য করবে।



Dr. Ruhul Amin
TTS Homoeo Medicare
Helpline:01912080088

Address

City Center, Moni Chattar, Saheb Bazar
Rajshahi

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when TTS Homoeo Medicare posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to TTS Homoeo Medicare:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram