Baitus Shifa

Baitus Shifa Homeopathy- Hijama- Healthy Lifestyle

রাসূল ﷺ বলেছেন:"তোমরা হিজামা করো ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখে।"(সুনান আবু দাউদ: 3861, ইবনে মাজাহ: 3486)🌿 সুন্নাহ তারিখে হিজামা করা...
14/08/2025

রাসূল ﷺ বলেছেন:
"তোমরা হিজামা করো ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখে।"
(সুনান আবু দাউদ: 3861, ইবনে মাজাহ: 3486)
🌿 সুন্নাহ তারিখে হিজামা করানোর উপকারিতা-
✅ সুন্নাহ অনুসরণ ও সওয়াব – নবী ﷺ আমল অনুযায়ী কাজ করার সওয়াব। (বুখারি: 5697)
✅ রক্ত পরিশুদ্ধি – দূষিত ও বিষাক্ত রক্ত অপসারণ, রক্ত সঞ্চালন উন্নত। (মুসনাদ আহমদ: 11637)
✅ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি – ইমিউন সিস্টেম সক্রিয় হয়।
✅ মাথাব্যথা ও মাইগ্রেন উপশম – রাসূল ﷺ নিজেও মাথাব্যথায় হিজামা করাতেন। (বুখারি: 5701)
✅ ব্যথা ও প্রদাহ কমানো – জয়েন্ট, পিঠ ও মাংসপেশির ব্যথা উপশমে সহায়ক।
✅ হরমোন ভারসাম্য রক্ষা – শরীরের হরমোন কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
✅ মানসিক প্রশান্তি ও ভালো ঘুম – উদ্বেগ ও অনিদ্রা কমায়।
✅ শরীরের শক্তি বৃদ্ধি – ক্লান্তি দূর করে সতেজতা আনে।
✅ প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা – রক্তচাপ, ডায়াবেটিসসহ অনেক রোগ প্রতিরোধ করে।
✅ জিন, জাদু ও বদনজর মুক্তি – রুকইয়াহ শরীয়াহর সাথে করলে আল্লাহর ইচ্ছায় জিন, জাদু ও বদনজরের প্রভাব দূর করতে সহায়ক।
🩸 হিজামা = সুন্নাহ + স্বাস্থ্যের সুরক্ষা।
সুন্নাহ তারিখে হিজামা করানোর বৈজ্ঞানিক ও প্রাকৃতিক কারণ –
১। চাঁদের আকর্ষণ শক্তি - কুরআনে আল্লাহ বলেন, “আর চাঁদকে আমি নির্ধারিত পর্যায়ে রেখেছি…” (সূরা ইয়াসীন: ৩৯)
চাঁদের মহাকর্ষ পৃথিবীর সমুদ্র ও জলরাশিতে জোয়ার-ভাটা সৃষ্টি করে। মানুষের শরীরেও ৬০–৭০% পানি থাকার কারণে এই প্রভাব রক্তপ্রবাহে পৌঁছায়।
সূত্র: National Geographic – “Moon’s Gravitational Pull and Tides”
২। পূর্ণিমার পরে রক্তপ্রবাহ পরিবর্তন- পূর্ণিমার সময় রক্তচাপ ও সঞ্চালন শীর্ষ পর্যায়ে থাকে। এরপর ১৭ তারিখ থেকে রক্তের বিষাক্ত উপাদান শরীরের তুলনামূলক শান্ত স্থানে জমতে শুরু করে, বিশেষত দুই স্ক্যাপুলার মাঝে।
সূত্র: Jouvet, M. & Gélieu de Font, "Lunar Influence on Biological Rhythms", R***e Neurologique, 1965
৩। দূষিত রক্ত অপসারণের উপযুক্ত সময়- ১৭–২১ তারিখে হিজামা করলে এই জমে থাকা বিষাক্ত রক্ত সহজে বের হয়ে আসে। ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহ.) বলেছেন “সবচেয়ে উপকারী হিজামা হলো মাসের মধ্যভাগের পর।” (আত-তিব্ব আন-নাবাবি)
সূত্র: Dr. Sahih Al-Khudri, Prophetic Medicine and Modern Science
৪। ভুল সময়ের ক্ষতিঃ ১৩–১৫ তারিখে (পূর্ণিমার সময়) হিজামা করলে নতুন রক্তকোষ বের হয়ে শরীর দুর্বল হয়ে যেতে পারে।
সূত্র: Dr. Ayman Sayed, Lunar Phases and Cupping Therapy Efficiency, Journal of Islamic Medicine, 2014
৫।আল্লাহর রহমত- নবী ﷺ আমাদের এমন সময় হিজামার নির্দেশ দিয়েছেন, যখন তা সবচেয়ে উপকারী এবং ক্ষতির ঝুঁকি নেই।
হাদিস: “যে হিজামা করল ১৭, ১৯ বা ২১ তারিখে, সে মৃত্যু ছাড়া সকল রোগ থেকে শেফা লাভ করল।” (আবু দাউদ: 3861)
হিজামার জন্য যোগাযোগ -
01722302480
“আরোগ্য নিকেতন” , H/No- 215, মহিলা কলেজ রোড, কাদিরগঞ্জ ,রাজশাহী।

রাসূল ﷺ বলেছেন:"তোমরা হিজামা করো ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখে।"(সুনান আবু দাউদ: 3861, ইবনে মাজাহ: 3486)🌿 সুন্নাহ তারিখে হিজামা করা...
14/08/2025

রাসূল ﷺ বলেছেন:
"তোমরা হিজামা করো ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখে।"
(সুনান আবু দাউদ: 3861, ইবনে মাজাহ: 3486)

🌿 সুন্নাহ তারিখে হিজামা করানোর উপকারিতা-

✅ সুন্নাহ অনুসরণ ও সওয়াব – নবী ﷺ আমল অনুযায়ী কাজ করার সওয়াব। (বুখারি: 5697)
✅ রক্ত পরিশুদ্ধি – দূষিত ও বিষাক্ত রক্ত অপসারণ, রক্ত সঞ্চালন উন্নত। (মুসনাদ আহমদ: 11637)
✅ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি – ইমিউন সিস্টেম সক্রিয় হয়।
✅ মাথাব্যথা ও মাইগ্রেন উপশম – রাসূল ﷺ নিজেও মাথাব্যথায় হিজামা করাতেন। (বুখারি: 5701)
✅ ব্যথা ও প্রদাহ কমানো – জয়েন্ট, পিঠ ও মাংসপেশির ব্যথা উপশমে সহায়ক।
✅ হরমোন ভারসাম্য রক্ষা – শরীরের হরমোন কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
✅ মানসিক প্রশান্তি ও ভালো ঘুম – উদ্বেগ ও অনিদ্রা কমায়।
✅ শরীরের শক্তি বৃদ্ধি – ক্লান্তি দূর করে সতেজতা আনে।
✅ প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা – রক্তচাপ, ডায়াবেটিসসহ অনেক রোগ প্রতিরোধ করে।
✅ জিন, জাদু ও বদনজর মুক্তি – রুকইয়াহ শরীয়াহর সাথে করলে আল্লাহর ইচ্ছায় জিন, জাদু ও বদনজরের প্রভাব দূর করতে সহায়ক।

🩸 হিজামা = সুন্নাহ + স্বাস্থ্যের সুরক্ষা।

সুন্নাহ তারিখে হিজামা করানোর বৈজ্ঞানিক ও প্রাকৃতিক কারণ –

১। চাঁদের আকর্ষণ শক্তি - কুরআনে আল্লাহ বলেন, “আর চাঁদকে আমি নির্ধারিত পর্যায়ে রেখেছি…” (সূরা ইয়াসীন: ৩৯)
চাঁদের মহাকর্ষ পৃথিবীর সমুদ্র ও জলরাশিতে জোয়ার-ভাটা সৃষ্টি করে। মানুষের শরীরেও ৬০–৭০% পানি থাকার কারণে এই প্রভাব রক্তপ্রবাহে পৌঁছায়।
সূত্র: National Geographic – “Moon’s Gravitational Pull and Tides”

২। পূর্ণিমার পরে রক্তপ্রবাহ পরিবর্তন- পূর্ণিমার সময় রক্তচাপ ও সঞ্চালন শীর্ষ পর্যায়ে থাকে। এরপর ১৭ তারিখ থেকে রক্তের বিষাক্ত উপাদান শরীরের তুলনামূলক শান্ত স্থানে জমতে শুরু করে, বিশেষত দুই স্ক্যাপুলার মাঝে।
সূত্র: Jouvet, M. & Gélieu de Font, "Lunar Influence on Biological Rhythms", R***e Neurologique, 1965

৩। দূষিত রক্ত অপসারণের উপযুক্ত সময়- ১৭–২১ তারিখে হিজামা করলে এই জমে থাকা বিষাক্ত রক্ত সহজে বের হয়ে আসে। ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহ.) বলেছেন “সবচেয়ে উপকারী হিজামা হলো মাসের মধ্যভাগের পর।” (আত-তিব্ব আন-নাবাবি)
সূত্র: Dr. Sahih Al-Khudri, Prophetic Medicine and Modern Science

৪। ভুল সময়ের ক্ষতিঃ ১৩–১৫ তারিখে (পূর্ণিমার সময়) হিজামা করলে নতুন রক্তকোষ বের হয়ে শরীর দুর্বল হয়ে যেতে পারে।
সূত্র: Dr. Ayman Sayed, Lunar Phases and Cupping Therapy Efficiency, Journal of Islamic Medicine, 2014

৫।আল্লাহর রহমত- নবী ﷺ আমাদের এমন সময় হিজামার নির্দেশ দিয়েছেন, যখন তা সবচেয়ে উপকারী এবং ক্ষতির ঝুঁকি নেই।
হাদিস: “যে হিজামা করল ১৭, ১৯ বা ২১ তারিখে, সে মৃত্যু ছাড়া সকল রোগ থেকে শেফা লাভ করল।” (আবু দাউদ: 3861)

হিজামার জন্য যোগাযোগ -
01722302480
“আরোগ্য নিকেতন” , H/No- 215, মহিলা কলেজ রোড, কাদিরগঞ্জ ,রাজশাহী।

রাসূল ﷺ বলেছেন:"তোমরা হিজামা করো ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখে।"(সুনান আবু দাউদ: 3861, ইবনে মাজাহ: 3486)🌿 সুন্নাহ তারিখে হিজামা করা...
10/08/2025

রাসূল ﷺ বলেছেন:
"তোমরা হিজামা করো ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখে।"
(সুনান আবু দাউদ: 3861, ইবনে মাজাহ: 3486)

🌿 সুন্নাহ তারিখে হিজামা করানোর উপকারিতা-

✅ সুন্নাহ অনুসরণ ও সওয়াব – নবী ﷺ আমল অনুযায়ী কাজ করার সওয়াব। (বুখারি: 5697)
✅ রক্ত পরিশুদ্ধি – দূষিত ও বিষাক্ত রক্ত অপসারণ, রক্ত সঞ্চালন উন্নত। (মুসনাদ আহমদ: 11637)
✅ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি – ইমিউন সিস্টেম সক্রিয় হয়।
✅ মাথাব্যথা ও মাইগ্রেন উপশম – রাসূল ﷺ নিজেও মাথাব্যথায় হিজামা করাতেন। (বুখারি: 5701)
✅ ব্যথা ও প্রদাহ কমানো – জয়েন্ট, পিঠ ও মাংসপেশির ব্যথা উপশমে সহায়ক।
✅ হরমোন ভারসাম্য রক্ষা – শরীরের হরমোন কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
✅ মানসিক প্রশান্তি ও ভালো ঘুম – উদ্বেগ ও অনিদ্রা কমায়।
✅ শরীরের শক্তি বৃদ্ধি – ক্লান্তি দূর করে সতেজতা আনে।
✅ প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা – রক্তচাপ, ডায়াবেটিসসহ অনেক রোগ প্রতিরোধ করে।
✅ জিন, জাদু ও বদনজর মুক্তি – রুকইয়াহ শরীয়াহর সাথে করলে আল্লাহর ইচ্ছায় জিন, জাদু ও বদনজরের প্রভাব দূর করতে সহায়ক।

🩸 হিজামা = সুন্নাহ + স্বাস্থ্যের সুরক্ষা।

সুন্নাহ তারিখে হিজামা করানোর বৈজ্ঞানিক ও প্রাকৃতিক কারণ –

১। চাঁদের আকর্ষণ শক্তি - কুরআনে আল্লাহ বলেন, “আর চাঁদকে আমি নির্ধারিত পর্যায়ে রেখেছি…” (সূরা ইয়াসীন: ৩৯)
চাঁদের মহাকর্ষ পৃথিবীর সমুদ্র ও জলরাশিতে জোয়ার-ভাটা সৃষ্টি করে। মানুষের শরীরেও ৬০–৭০% পানি থাকার কারণে এই প্রভাব রক্তপ্রবাহে পৌঁছায়।
সূত্র: National Geographic – “Moon’s Gravitational Pull and Tides”

২। পূর্ণিমার পরে রক্তপ্রবাহ পরিবর্তন- পূর্ণিমার সময় রক্তচাপ ও সঞ্চালন শীর্ষ পর্যায়ে থাকে। এরপর ১৭ তারিখ থেকে রক্তের বিষাক্ত উপাদান শরীরের তুলনামূলক শান্ত স্থানে জমতে শুরু করে, বিশেষত দুই স্ক্যাপুলার মাঝে।
সূত্র: Jouvet, M. & Gélieu de Font, "Lunar Influence on Biological Rhythms", R***e Neurologique, 1965

৩। দূষিত রক্ত অপসারণের উপযুক্ত সময়- ১৭–২১ তারিখে হিজামা করলে এই জমে থাকা বিষাক্ত রক্ত সহজে বের হয়ে আসে। ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহ.) বলেছেন “সবচেয়ে উপকারী হিজামা হলো মাসের মধ্যভাগের পর।” (আত-তিব্ব আন-নাবাবি)
সূত্র: Dr. Sahih Al-Khudri, Prophetic Medicine and Modern Science

৪। ভুল সময়ের ক্ষতিঃ ১৩–১৫ তারিখে (পূর্ণিমার সময়) হিজামা করলে নতুন রক্তকোষ বের হয়ে শরীর দুর্বল হয়ে যেতে পারে।
সূত্র: Dr. Ayman Sayed, Lunar Phases and Cupping Therapy Efficiency, Journal of Islamic Medicine, 2014

৫।আল্লাহর রহমত- নবী ﷺ আমাদের এমন সময় হিজামার নির্দেশ দিয়েছেন, যখন তা সবচেয়ে উপকারী এবং ক্ষতির ঝুঁকি নেই।
হাদিস: “যে হিজামা করল ১৭, ১৯ বা ২১ তারিখে, সে মৃত্যু ছাড়া সকল রোগ থেকে শেফা লাভ করল।” (আবু দাউদ: 3861)

হিজামার জন্য যোগাযোগ -
01722302480
“আরোগ্য নিকেতন” , H/No- 215, মহিলা কলেজ রোড, কাদিরগঞ্জ ,রাজশাহী।





07/05/2025

Address

H/No/215, Women's College Road
Rajshahi
6100

Telephone

+8801718665433

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Baitus Shifa posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram