Bismillah Health Care

Bismillah Health  Care Dr.Motiur Rahaman
(1)

IBS হজম সমস্যা ন্যাচারাল ও লাইফস্টাইল পরিবর্তন করার মাধ্যমে দুর করার নিরাপদ একটি প্রতিষ্ঠান।দেশ ও প্রবাসীরা উপকার পাবেন ইনশাআল্লাহ। এই পর্যন্ত ৪০০০+IBS সমস্যা দূরীকরণে সহায়তা করতে পেরেছি আলহামদুলিল্লাহ।
https://youtube.com/.motiurrahaman?feature=shared

✅ সহজে হজম + IBS কমাতে ৫টি অভ্যাস⭐ ১) কম মশলা ও কম তেলে রান্না করুনহালকা রান্না পেটে চাপ কমায়, হজম সহজ করে।⭐ ২) একবারে ব...
04/12/2025

✅ সহজে হজম + IBS কমাতে ৫টি অভ্যাস

⭐ ১) কম মশলা ও কম তেলে রান্না করুন

হালকা রান্না পেটে চাপ কমায়, হজম সহজ করে।

⭐ ২) একবারে বেশি নয় — অল্প করে বারবার খান

পেট ফুলে যাওয়া ও ক্র্যাম্প কমতে পারে।

⭐ ৩) গরম খাবার ও হালকা গরম পানি বেছে নিন

ঠান্ডা খাবার অনেকের IBS বাড়ায়।

⭐ ৪) খাবার খুব ধীরে ও ভালোভাবে চিবিয়ে খান

বাতাস কম ঢোকে → গ্যাস ও bloating কমে।

⭐ ৫) সেদ্ধ বা নরম সবজি খান

কাঁচা সবজির চেয়ে নরম সবজি সাধারণত সহজে হজম হয়।

⭐ ঘুমানোর আগে গ্যাস্টিক এড়ানোর কার্যকর পদ্ধতি1. খুব দেরি করে রাতের খাবার খাবেন নাঘুমানোর অন্তত ২–৩ ঘণ্টা আগে খাবার শেষ ক...
03/12/2025

⭐ ঘুমানোর আগে গ্যাস্টিক এড়ানোর কার্যকর পদ্ধতি
1. খুব দেরি করে রাতের খাবার খাবেন না

ঘুমানোর অন্তত ২–৩ ঘণ্টা আগে খাবার শেষ করুন। এতে খাবার ঠিকমতো হজম হতে সময় পায় এবং অ্যাসিড রিফ্লাক্স কমে।

2.ঝাল, ভাজা ও অ্যাসিডিক খাবার এড়িয়ে চলুন

ঘুমানোর আগে নিচের খাবারগুলো না খাওয়ার চেষ্টা করুন—

বেশি ঝাল/মশলাযুক্ত খাবার

ভাজাপোড়া খাবার

কফি, চা, চকলেট

টমেটো, লেবু, কমলা জাতীয় খাবার

কার্বনেটেড ড্রিংকস

3. অল্প অল্প করে খাবার খান

খুব বেশি খেয়ে পেট ভরিয়ে ফেললে অ্যাসিড বেড়ে যায়। বরং অল্প-অল্প করে খান।

4. খাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে শুয়ে পড়বেন না

কমপক্ষে ৩০–৪৫ মিনিট সোজা হয়ে বসে থাকুন বা হালকা হাঁটাহাঁটি করুন।

5. ঘুমানোর সময় বালিশ একটু উঁচু করুন

হালকা উঁচু (৬–৮ ইঞ্চি) বালিশ বা হেডবোর্ড উঁচু করে ঘুমালে অ্যাসিড উপরে ওঠার ঝুঁকি কমে।

6. রাতে হালকা উষ্ণ পানি বা হার্বাল টি পান করতে পারেন

গরম পানি

আদা পানি বা আদা চা (ক্যাফিন ছাড়া)

ক্যামোমাইল টি (যদি মানায়)

7. ধূমপান ও মদ্যপান এড়িয়ে চলুন

এগুলো পাকস্থলীর অ্যাসিড নিঃসরণ বাড়ায়।

8. স্ট্রেস কমানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন

ঘুমানোর আগে—

৫–১০ মিনিট শ্বাস–প্রশ্বাসের ব্যায়াম

হালকা মেডিটেশন
অ্যাসিডিটি কমাতে সাহায্য করে।

9. ওজন ঠিক রাখুন

অতিরিক্ত ওজন বিশেষ করে পেটের চর্বি বেশি হলে গ্যাস্টিক বাড়তে পারে।

01/12/2025

এত কৃমি আসে কোথা থেকে⁉️সমাধান পেতে কমেন্টে চেক করুন

অনিয়ন্ত্রিত খাবার বন্ধ রাখুন, IBS মুক্ত জীবন গড়ুনIBS (Irritable Bowel Syndrome) এমন একটি সমস্যা যা সরাসরি আমাদের খাবারাভ...
30/11/2025

অনিয়ন্ত্রিত খাবার বন্ধ রাখুন, IBS মুক্ত জীবন গড়ুন

IBS (Irritable Bowel Syndrome) এমন একটি সমস্যা যা সরাসরি আমাদের খাবারাভ্যাসের ওপর নির্ভর করে। অনিয়ন্ত্রিত, অযথা ঝাল–ভাজা–তেলে ভাজা খাবার, অনিয়মিত খাওয়া, অতিরিক্ত ফাস্টফুড—এসবই ধীরে ধীরে পেটের সঠিক কার্যকারিতা নষ্ট করে দেয়। আর তখনই শুরু হয়—গ্যাস, পেট ব্যথা, অস্বস্তি, বাথরুমে অস্বাভাবিক যাওয়া–আসা, বমিভাবসহ অনেক উপসর্গ।

✔️ IBS পুরোপুরি লাইফস্টাইল–ভিত্তিক একটি সমস্যা
যতক্ষণ খাবারাভ্যাস নিয়ন্ত্রণে না আসবে, ততক্ষণ কোনো ওষুধেই দীর্ঘমেয়াদি আরাম পাওয়া সম্ভব নয়।

---

কেন অনিয়ন্ত্রিত খাবার IBS বাড়ায়?

• হঠাৎ বেশি খাওয়া বা লম্বা সময় না খেয়ে থাকা
• অতিরিক্ত ঝাল, তেল, মসলা
• প্রসেসড খাবার, সস, কেক, বেকারি ফুড
• অতিরিক্ত চা–কফি
• ডিনার দেরিতে করা
এসব খাবার অন্ত্রকে উত্তেজিত করে, হজমে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে এবং IBS ট্রিগার বাড়িয়ে দেয়।

---

IBS মুক্ত জীবনের জন্য করণীয়

🍃 ১. খাবারের নিয়ম ঠিক করুন
দিনে ৩ বেলায় ঠিক সময়ে খাবার খান।
মাঝে হালকা খাবার (ফল/বাদাম/সেদ্ধ খাবার) রাখতে পারেন।

🍃 ২. প্লেটে ৪০% সবজি + ৩০% কার্ব + ৩০% প্রোটিন রাখুন
এতে পেট স্বাভাবিক এবং হজম সহজ থাকে।

🍃 ৩. পানি পর্যাপ্ত পান করুন
IBS রোগীদের পানির অভাব গ্যাস্ট্রিক, কোষ্ঠকাঠিন্য ও অস্বস্তি বাড়ায়।

🍃 ৪. স্ট্রেস কমান
IBS-এর সবচেয়ে বড় ট্রিগার স্ট্রেস।
প্রতিদিন ১০–১৫ মিনিট হাঁটুন, গভীর শ্বাস–প্রশ্বাস নিন।

🍃 ৫. ট্রিগার খাবার বাদ দিন
কোল্ড ড্রিংক
অতিরিক্ত চা–কফি
ঝাল–মসলাযুক্ত খাবার
ফাস্টফুড
ভাজাপোড়া

🍃 ৬. ঘুম ঠিক রাখুন
রাতে ৭–৮ ঘণ্টা গভীর ঘুম IBS নিয়ন্ত্রণের অন্যতম উপাদান।

29/11/2025

সকালে হাটা কতটা জরুরি IBS হজম সমস্যা থাকলে

বেল ও বিটরুট—দুটিই অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং শরীরকে প্রাকৃতিকভাবে শক্তি জোগায়। নিচে সংক্ষেপে তাদের উপকারিতা তুলে ধরা হলো:বেলে...
28/11/2025

বেল ও বিটরুট—দুটিই অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং শরীরকে প্রাকৃতিকভাবে শক্তি জোগায়। নিচে সংক্ষেপে তাদের উপকারিতা তুলে ধরা হলো:

বেলের উপকারিতা

গ্যাস্ট্রিক ও এসিডিটি কমায় – বেলের শীতল প্রকৃতি পেটে আরাম দেয়।

IBS ও হজমে সহায়ক – মল নরম করে, কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়, একই সাথে ডায়রিয়া নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

ইমিউনিটি বাড়ায় – ভিটামিন C সমৃদ্ধ, সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়ক।

লিভার ডিটক্সে সহায়তা – লিভারের কার্যকারিতা উন্নত করে।

গরমে শরীর ঠান্ডা রাখে – ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধে সাহায্য করে।

বিটরুটের উপকারিতা

রক্ত বৃদ্ধি করে – আয়রন ও ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ, অ্যানিমিয়ায় উপকারী।

হৃদপিন্ডের জন্য ভালো – নাইট্রেট রক্তনালীর প্রসারণ ঘটায়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

লিভার পরিষ্কার করে – বিটেইন লিভারের টক্সিন বের হতে সাহায্য করে।

শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ বাড়ায় – রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে, ক্লান্তি কমায়।

ত্বক উজ্জ্বল করে – অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্ত পরিশুদ্ধ করে ত্বকে গ্লো আনে।

দুটি মিলে কেন শক্তিশালী টনিক?

হজম শক্তি বাড়ায়

শরীরকে ডিটক্স করে

রক্ত বাড়ায়

শক্তি ও স্ট্যামিনা বৃদ্ধি করে

গরমে শরীর ঠান্ডা রাখে

27/11/2025

IBS-D: বারবার পাতলা পায়খানা? কারণ জানুন, সমাধান শিখুন

✅ IBS রোগীদের জন্য পান্তা ভাতের উপকারিতা১. সহজে হজম হয় (Gut-friendly carbohydrate)পান্তা ভাত পানিতে ভিজে নরম হয়ে যায়, ফল...
26/11/2025

✅ IBS রোগীদের জন্য পান্তা ভাতের উপকারিতা
১. সহজে হজম হয় (Gut-friendly carbohydrate)

পান্তা ভাত পানিতে ভিজে নরম হয়ে যায়, ফলে IBS রোগীদের পেটের জন্য এটি খুব সহজপাচ্য।
👉 পেট ব্যথা, অস্বস্তি বা ফাঁপা ভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে।

২. প্রাকৃতিক Probiotic-এর উৎস

রাতে ভিজিয়ে রাখা ভাত হালকা ফারমেন্ট হয়, যেখানে প্রাকৃতিক উপকারী ব্যাকটেরিয়া জন্মায়।
👉 এগুলো অন্ত্রের ভালো ব্যাকটেরিয়া বাড়ায়
👉 হজম শক্তি উন্নত করে
👉 গ্যাস, বমি ভাব, অস্বস্তি কমাতে সহায়তা করে

৩. পেট ঠান্ডা রাখে

IBS রোগীদের অনেকসময় গ্যাস্ট্রিক জ্বালা, পেটে তাপ–ভাব বা অস্বস্তি থাকে।
পান্তা শরীরকে ঠান্ডা রেখে প্রশান্তি দেয়, বিশেষ করে গরমের দিনে।

৪. ডায়রিয়া (IBS-D) রোগীদের জন্য আরামদায়ক

পান্তা ভাত হালকা, নরম ও কম ফাইবার সমৃদ্ধ।
👉 পাতলা পায়খানা হলে পেটকে আরাম দেয়
👉 অন্ত্রকে কিছুটা ‘বিশ্রাম’ দেয়

৫. কোষ্ঠকাঠিন্য (IBS-C) রোগীদের জন্যও উপকারী

পরিমাণমতো পানি ও লেবু/হালকা লবণ সহ পান্তা খেলে
👉 মল নরম করতে সাহায্য করে
👉 অন্ত্রের গতি বাড়ায়, ফলে মলত্যাগ সহজ হয়

৬. গাটে ইনফ্লেমেশন কমাতে সহায়ক

হালকা ফারমেন্টেড খাবার অন্ত্রের জন্য soothing effect তৈরি করে।
ফলে
✔ পেট ব্যথা
✔ অস্বস্তি
✔ bloating
কম অনুভূত হয়।

26/11/2025

এলোপ্যাথি নামটি প্রথম কে আবিষ্কার করেছিলেন।

✅ আলসার ভালো করতে করণীয়১. খাবারের নিয়মঅল্প অল্প করে বারবার খাবেন (দিনে ৫–৬ বার)বেশি সময় খালি পেটে থাকবেন নাখুব গরম, অতির...
25/11/2025

✅ আলসার ভালো করতে করণীয়
১. খাবারের নিয়ম

অল্প অল্প করে বারবার খাবেন (দিনে ৫–৬ বার)

বেশি সময় খালি পেটে থাকবেন না

খুব গরম, অতিরিক্ত মশলাদার ও তেলযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলবেন

অতিরিক্ত টক জাতীয় খাবার কমাবেন (লেবু, আচার, টক দই)

দুধ খেলে কারও উপকার হয়, কারও হয় না — নিজের শরীর দেখে ঠিক করবেন

নরম ও সাদাসিধে খাবারে গুরুত্ব দিন:

সাদা ভাত/খিচুড়ি

সেদ্ধ ডাল

সেদ্ধ সবজি

ওটস

কলা

নারকেলের পানি

২. যেগুলো সম্পূর্ণ এড়াবেন

চা, কফি, সফট ড্রিংক

গরম মশলা, ঝাল, ভাজাভুজি

চকোলেট

টমেটো বেশি

ধূমপান ও অ্যালকোহল

দীর্ঘদিন পেইনকিলার (ইবুপ্রোফেন, ন্যাপা এক্সট্রা, ন্যাপ্রোক্সেন)

৩. মানসিক চাপ কমান

স্ট্রেস সরাসরি এসিড বাড়ায় → আলসার বাড়ে
করতে পারেন—

গভীর শ্বাস

ছোট হাঁটা

ঘুম ৭–৮ ঘন্টা

ফোন/স্ক্রিন টাইম কমানো

৪. ঘরোয়া উপায় (যা আলসারে সহায়ক)

মধু: সকালে ১ চামচ (গরম পানি ছাড়া)

কলা: পাকাকলা আলসারের জন্য ভালো

কাঁচা কলার গুঁড়া: ১ চা চামচ পানিতে

নারকেল পানি: পেট ঠাণ্ডা রাখে

মেথী ভিজানো পানি: পেটের জ্বালা কমায়

অ্যালোভেরা জেল (ফুড গ্রেড): ১–২ চামচ

⭐ H. pylori থেকে প্রাকৃতিকভাবে মুক্তির সহায়ক উপায়1️⃣ ব্রকোলি স্প্রাউট / ব্রকোলিব্রকোলি স্প্রাউটে আছে Sulforaphane যা H. ...
24/11/2025

⭐ H. pylori থেকে প্রাকৃতিকভাবে মুক্তির সহায়ক উপায়
1️⃣ ব্রকোলি স্প্রাউট / ব্রকোলি

ব্রকোলি স্প্রাউটে আছে Sulforaphane যা H. pylori কমাতে কার্যকর।
যেভাবে খাবেন:

প্রতিদিন ½ কাপ ব্রকোলি অথবা

১–২ টেবিল চামচ স্প্রাউট স্যালাডে যোগ করে খেতে পারেন।

2️⃣ রসুন (Garlic)

রসুনে শক্তিশালী অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ আছে।
যেভাবে খাবেন:

কাঁচা রসুন হালকা গরম পানির সঙ্গে সকালবেলা একটি।

অথবা খাবারের সঙ্গে ব্যবহার।

⚠️ যাদের গ্যাস্ট্রিক খুব বেশি বা IBS আছে তারা কাঁচা রসুন কম খাবেন।

3️⃣ মধু (বিশেষ করে ম্যানুকা বা খাঁটি বনফুলের মধু)

মধু H. pylori-এর বৃদ্ধি কমাতে সাহায্য করে।
যেভাবে খাবেন:

সকালে খালি পেটে ১ চামচ মধু

বা হালকা গরম পানিতে মিশিয়ে।

4️⃣ নারিকেলের তেল

নারিকেল তেলের Lauric acid ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে।
যেভাবে খাবেন:

দিনে ১–২ চামচ খাবারের সঙ্গে।

5️⃣ গ্রিন টি

গ্রিন টিতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান আছে যা H. pylori কমাতে সহায়তা করে।

6️⃣ প্রোবায়োটিক (দই/ probiotic supplement)

H. pylori নিয়ন্ত্রণে সবচেয়ে শক্তিশালী প্রাকৃতিক উপায়গুলোর একটি।
যেভাবে খাবেন:

প্রতিদিন ১ বাটি টক কম দই

অথবা Lactobacillus reuteri, L. acidophilus সমৃদ্ধ প্রোবায়োটিক ক্যাপসুল।

7️⃣ কালো জিরা (Black Seed / Nigella Sativa)

গবেষণায় দেখা গেছে কালো জিরা H. pylori-এর উপসর্গ কমাতে সাহায্য করে।

যেভাবে খাবেন:

½ চা চামচ কালো জিরা গুঁড়া

মধুর সঙ্গে মিশিয়ে দিনে ১–২ বার।

8️⃣ আদা

আদা প্রদাহ কমায় ও হজম শক্তিশালী করে।

যেভাবে খাবেন:

আদা-মধুর চা

বা স্বাভাবিক আদা খাবারের সঙ্গে।

⭐ যেসব খাবার এড়িয়ে চলবেন

অতিরিক্ত চা/কফি

ঝাল-তৈলাক্ত খাবার

টক জাতীয় খাবার

অতিরিক্ত ভাজাপোড়া

কার্বনেটেড পানীয়

23/11/2025

Address

Rajshahi
6071

Website

https://biheca.com/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bismillah Health Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Bismillah Health Care:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram