মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয়

  • Home
  • Bangladesh
  • Rajshahi
  • মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয়

মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয় Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয়, Medical and health, Rajshahi City, Rajshahi.

Hello Dear ,
I am invite you to like this page for take your health Treatment,
i am Dr. mehedi Hasan (DHMS) Dhaka.I offered you to take proper treatment for good health and keep body feet and enjoy a happy life .Stay Connect with me ,
Thank you. মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয় 🌿 — রাজশাহীর রাজপাড়া থানার তেরোখাদিয়া ক্যান্টনমেন্ট গেট এলাকায় অবস্থিত একটি নির্ভরযোগ্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয় ও মেডিসিন হাউজ। আমরা দীর্ঘদিন ধরে মানুষের সুস্থতা ও ভালো থাকার জন্য কার্যকরী হোমিও চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছি।

🔬 আমাদের সেবাসমূহ:
✔️ সকল ধরনের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
✔️ অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ
✔️ কনফিডেন্সিয়াল ও নিরাপদ চিকিৎসা
✔️ রোগ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন প্রদান
✔️ বিভিন্ন প্রকার অর্গানিক ও প্রাকৃতিক পণ্য বিক্রয়
✔️ সাশ্রয়ী মূল্য ও মানসম্পন্ন সেবা

🧑‍⚕️ চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারেন যেসব সমস্যায়ঃ
• গ্যাস্ট্রিক/অ্যাসিডিটি
• চুল পড়া, ত্বকের সমস্যা
• অনিদ্রা, মানসিক চাপ
• যৌন দুর্বলতা ও বিবাহিত জীবনের সমস্যা
• পাইলস, হাঁপানি, সাইনোসাইটিস
• মহিলাদের গোপন ও সাধারণ রোগ
• শিশুদের জেনারেল সমস্যা
• দীর্ঘমেয়াদি ও জটিল রোগ

🌿 আমাদের হোমিওপ্যাথিক ও অর্গানিক পণ্যসমূহ প্রাকৃতিক উৎস থেকে সংগৃহীত এবং সারা দেশে সরবরাহযোগ্য।

📍 ঠিকানা:
তেরোখাদিয়া ক্যান্টনমেন্ট গেট, রাজপাড়া, রাজশাহী।

📞 যোগাযোগ করুনঃ
📱 01751-230188 | 01521-505217
📧 mehedi505217@gmail.com

💡 কেন আমাদের সেবা নেবেন?
• সঠিক রোগ নির্ণয়
• অভিজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা
• রোগের মূল কারণ অনুযায়ী ঔষধ নির্ধারণ
• পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন নিরাপদ হোমিও সেবা
• গোপনীয়তা ও সম্মানজনক পরিবেশে চিকিৎসা
• ঘরে বসে ফোনে পরামর্শ ও ওষুধের হোম ডেলিভারি (শর্তসাপেক্ষে)

🌟 বিশ্বাসে গড়ে উঠা এক নাম - মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয়!
আমরা চাই, প্রতিটি মানুষ প্রাকৃতিক উপায়ে সুস্থ থাকুক, হাসিমুখে জীবন কাটাক 🌸



#মেহমেদহোমিও #হোমিওচিকিৎসা #হোমিওওষুধ #মেডিসিনহাউজ #হোমিওপ্যাথিকচিকিৎসা #হেলথকেয়ার #চিকিৎসা #রোগমুক্তি #সুস্থজীবন #হেলথটিপস #ফার্মেসী #হোমিওপ্রোডাক্ট #সুস্থথাকুন #মেডিসিন #হেলথসেবা #হোমিওথেরাপি #হোমিওসেন্টার #রাজশাহীচিকিৎসা #হোমিওবিশ্বাস #অনলাইনচিকিৎসা #দীর্ঘমেয়াদিরোগ #চুলপড়া #ত্বকেরসমস্যা

19/10/2025

🎍⚠️ ধ্বজ_ভঙ্গের (পুরুষের যৌ_ন দুর্বলতা) — ১০টি কার্যকর হোমিও ঔষধ ও বর্ণনা~

নিচে পুরুষের ধ্বজ_ভঙ্গ (Erec_tile Dysfunction / Impotency) সমস্যায় কার্যকর ১০টি হোমিও ঔষধ বিস্তারিত বর্ণনা সহ দেওয়া হলো 🩺👇

1️⃣ Agnus Castus Q / 30

লক্ষণ:

যৌন ইচ্ছা সম্পূর্ণ হারিয়ে যাওয়া

মানসিক ক্লান্তি, হতাশা

পুরুষাঙ্গে দুর্বলতা, স্পর্শেও সাড়া দেয় না
বিশেষত্ব: মানসিক দুশ্চিন্তা বা অতিরিক্ত যৌন আসক্তির পর শরীর ভেঙে গেলে উপকারী।

---

2️⃣ Caladium Seguinum 30

লক্ষণ:

যৌন চিন্তা থাকলেও উত্থান হয় না

স্বপ্নে কামনা দেখা দিলেও শারীরিক প্রতিক্রিয়া অনুপস্থিত

ধূমপান বা মদ্যপানের কারণে যৌনশক্তি হ্রাস
বিশেষত্ব: নিকোটিন বা উত্তেজক পদার্থের কারণে যৌন অক্ষমতায় উপকারী।

---

3️⃣ Nuphar Luteum Q / 30

লক্ষণ:

সম্পূর্ণ যৌন ইচ্ছাহীনতা

বীর্যপাতের সময় ব্যথা বা দুর্বলতা

মানসিক চাপ ও শরীরের দুর্বলতা
বিশেষত্ব: শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তির কারণে যৌন শক্তি কমে গেলে দারুন ফল দেয়।

---

4️⃣ Selenium 30 / 200

লক্ষণ:

সামান্য উদ্দীপনায় দ্রুত বীর্যপাত

বীর্যের পরিমাণ কম বা পাতলা

অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের পর শরীর দুর্বল
বিশেষত্ব: যৌনশক্তি ক্ষীণ হয়ে যাওয়া, কিন্তু ইচ্ছা রয়ে গেছে – এমন অবস্থায় উৎকৃষ্ট।

---

5️⃣ Damiana Q

লক্ষণ:

দুর্বল স্নায়ু ও যৌনাঙ্গে শক্তি হ্রাস

মানসিক ক্লান্তি, বিষণ্ণতা

যৌন ইচ্ছা কমে যাওয়া
বিশেষত্ব: এটি একটি প্রাকৃতিক Aphrodisiac (যৌন উত্তেজক টনিক) — দৈনিক ১০–১৫ ফোঁটা জল মিশিয়ে সেবন করা হয়।

---

6️⃣ Nux Vomica 30 / 200

লক্ষণ:

মানসিক টেনশন, কাজের চাপ, রাত জাগা

অতিভোজন, মদ্যপান, বা অনিয়মিত জীবনযাপনে যৌন দুর্বলতা

অতিরিক্ত কামনা কিন্তু অক্ষমতা
বিশেষত্ব: মানসিক চাপ ও জীবনযাপনের কারণে সৃষ্ট অক্ষমতায় অন্যতম শ্রেষ্ঠ ঔষধ।

---

7️⃣ Phosphoric Acid 30 / 200

লক্ষণ:

অতিরিক্ত হস্তমৈথুন, দুঃখ, বা দুশ্চিন্তায় যৌন শক্তি হ্রাস

মন খারাপ, ক্লান্তি, উদাসীনতা

বীর্য পাতলা ও কমে যাওয়া
বিশেষত্ব: মানসিক ও স্নায়বিক অবসাদের কারণে যৌন দুর্বলতায় কার্যকর।

---

8️⃣ Lycopodium Clavatum 30 / 200

লক্ষণ:

উত্থান হয় না বা দ্রুত নরম হয়ে যায়

বাম দিক দুর্বল, ডানদিক শক্তিশালী

আত্মবিশ্বাসের অভাব, ভয়
বিশেষত্ব: বুদ্ধিমান, লজ্জাশীল পুরুষদের মধ্যে মানসিক ভয়ের কারণে ধ্বজভঙ্গ হলে উপকারী।

---

9️⃣ Staphysagria 30 / 200

লক্ষণ:

দমন করা রাগ, অপমান বা দুঃখের পর যৌন দুর্বলতা

হস্তমৈথুনের ইতিহাস, বীর্যপাতের পর দুর্বলতা

অতিরিক্ত সংবেদনশীল মন
বিশেষত্ব: মানসিক আঘাত বা অতিরিক্ত হস্তমৈথুনে সৃষ্ট দুর্বলতায় বিশেষ কার্যকর।

---

🔟 Conium Maculatum 30 / 200

লক্ষণ:

যৌন উত্তেজনা থাকলেও উত্থান ধীরে হয় বা হয় না

দীর্ঘ সময় সংযম রাখার কারণে যৌন শক্তি কমে যাওয়া

বীর্যপাতের পর ক্লান্তি
বিশেষত্ব: বয়স্ক বা দীর্ঘদিন সংযম পালনকারীদের ধ্বজভঙ্গে উপকারী।

---

💊 সহায়ক টনিক (Mother Tincture)

Damiana Q – 10–15 drops twice daily

Avena Sativa Q – 10 drops twice daily (স্নায়ু ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করে)

---

✅ পরামর্শ

পর্যাপ্ত ঘুম ও সুষম খাদ্য বজায় রাখুন

মানসিক চাপ কমান

হস্তমৈথুন বা উত্তেজক পদার্থ পরিহার করুন

নিয়মিত ব্যায়াম করুন

⚠️ Notice:All content in this post — including text & images is
© Dr.Forhad Hossain | Copying without permission will be reported 🚫 Respect Original Creation ~প্রয়োজনে শেয়ার করে রেখে দিন। copy

19/10/2025

🎍🩺 এলার্জির ১০০টি হোমিও ঔষধ ও লক্ষণ~

নিচে এলার্জির (Allergy) জন্য ১০০টি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ও তাদের বিশেষ লক্ষণ (Symptoms) দেওয়া হলো —
(সবগুলোই রেপার্টরি ও প্র্যাকটিক্যাল অভিজ্ঞতা অনুযায়ী সাজানো।)

1. Arsenicum Album — ধুলো, ধোঁয়া বা ঠান্ডা হাওয়ায় হাঁচি, চোখে জ্বালা, নাক দিয়ে পানি।

2. Allium Cepa — নাক দিয়ে পানির মতো স্রাব, চোখ দিয়ে পানি পড়ে, স্রাব গরম ও জ্বালাযুক্ত।

3. Euphrasia — চোখের অ্যালার্জি, চোখ চুলকায়, পানি পড়ে কিন্তু নাক শুকনো।

4. Nux Vomica — গন্ধ, ধোঁয়া বা ঠান্ডা বাতাসে হাঁচি, নাক বন্ধ, রাতে বেশি হয়।

5. Sabadilla — অবিরাম হাঁচি, নাক চুলকানো, ঠান্ডা লাগলে অ্যালার্জি বেড়ে যায়।

6. Natrum Muriaticum — সকালবেলায় নাক বন্ধ, নাকের স্রাব পানির মতো, ঠোঁট ফেটে যায়।

7. Pulsatilla Nigricans — ঠান্ডা বাতাসে অ্যালার্জি, স্রাব ঘন ও হলুদ, রাতে নাক বন্ধ।

8. Kali Bichromicum — ঘন ও সুতো টানার মতো নাকের স্রাব, অ্যালার্জিক সাইনুসাইটিস।

9. Calcarea Carb — ঠান্ডা লাগলেই অ্যালার্জি, ঘাম বেশি, মোটা স্বভাবের ব্যক্তি।

10. Sulphur — অ্যালার্জিক ত্বকের চুলকানি, চামড়া লাল হয়ে যায়, গরমে বাড়ে।

11. Graphites — একজিমা ধরনের অ্যালার্জি, ফাটে, নিঃসরণ আঠালো।

12. Rhus Toxicodendron — চুলকানি, ফুসকুড়ি, স্নান বা গরমে বাড়ে।

13. Apis Mellifica — অ্যালার্জিক ফুলে যাওয়া, চোখ বা ঠোঁট ফুলে যায়, জ্বালা করে।

14. Histaminum — যেকোনো অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়ায় দ্রুত কার্যকর।

15. Urtica Urens — অ্যালার্জিক চুলকানি, ছোপ ছোপ দাগ, বিছুটি পোড়ার মতো অনুভব।

16. Lycopodium — ধুলা বা গন্ধে নাক বন্ধ, এক পাশের নাক বন্ধ বেশি।

17. Silicea — পুনঃপুন ঠান্ডা বা অ্যালার্জিক ফোঁড়া।

18. Mercurius Solubilis — গলা ব্যথা ও নাকের স্রাব একসাথে হয়।

19. Phosphorus — ধুলো ও গন্ধে হাঁচি, বুক জ্বালা।

20. Hepar Sulphur — সামান্য ঠান্ডাতেই অ্যালার্জি, কফ ঘন ও দুর্গন্ধযুক্ত।

21. Antimonium Crudum — খাওয়ার পর অ্যালার্জিক ফুসকুড়ি।

22. Sepia — নারীদের হরমোনজনিত অ্যালার্জি, মুখে দাগ।

23. Carbo Vegetabilis — ধোঁয়া বা ধুলায় অ্যালার্জি, শ্বাসকষ্ট হয়।

24. Lachesis — গলায় টাইট জিনিসে অ্যালার্জি, ঘাড় ফুলে যায়।

25. Causticum — ধুলোতে কাশি ও হাঁচি, শুষ্ক ত্বকে ফুসকুড়ি।

26. Ferrum Phos — প্রাথমিক অ্যালার্জি বা ঠান্ডায় প্রতিরোধ বাড়ায়।

27. Natrum Carb — সূর্যের আলোতে অ্যালার্জি, মাথাব্যথা হয়।

28. Psorinum — পুনরাবৃত্ত অ্যালার্জি, ত্বকে দুর্গন্ধযুক্ত নিঃসরণ।

29. Tuberculinum — দীর্ঘদিনের অ্যালার্জি, ঠান্ডা ও গন্ধে সংবেদনশীল।

30. Medorrhinum — ক্রনিক অ্যালার্জি, রাত জেগে অস্বস্তি।

31. Calcarea Fluor — ঠোঁট ফাটে, ত্বক শুষ্ক।

32. Kali Sulphuricum — হলুদ রঙের স্রাবসহ অ্যালার্জি।

33. Kali Mur — সাদা ঘন স্রাব, অ্যালার্জিক কোল্ড।

34. Arum Triphyllum — নাকের চারপাশ জ্বলে, খোসা পড়ে।

35. Chamomilla — শিশুদের অ্যালার্জিক চুলকানি।

36. Bryonia Alba — শুকনো কাশি, ঠান্ডা লাগলে অ্যালার্জি।

37. Gelsemium — ফুলে যাওয়া চোখ, হাঁচি ও দুর্বলতা।

38. Belladonna — হঠাৎ ত্বক লাল হয়ে ফুসকুড়ি।

39. Crotalus Horridus — ওষুধে বা ইনজেকশনে অ্যালার্জি।

40. Tarentula Hispania — চুলকানি ও জ্বালাযুক্ত ফুসকুড়ি।

41. Moschus — গন্ধে বা পারফিউমে অ্যালার্জি।

42. Camphora — ঠান্ডা বাতাসে তীব্র প্রতিক্রিয়া।

43. Aconitum Napellus — হঠাৎ ঠান্ডা লাগার পর অ্যালার্জি।

44. Spongia Tosta — শ্বাসনালির অ্যালার্জি, শুকনো কাশি।

45. Drosera Rotundifolia — রাতে কাশি বেড়ে যায়।

46. Rumex Crispus — ঠান্ডা বাতাসে কাশি ও চুলকানি।

47. Coccus Cacti — সাদা ঘন কফ, ধুলোতে অ্যালার্জি।

48. Ambrosia Artemisiaefolia — পোলেন অ্যালার্জি, হাঁচি ও চোখ চুলকানি।

49. Wyethia Helenioides — গলায় অ্যালার্জিক খুসখুসানি।

50. Sanguinaria Canadensis — ডানপাশের সাইনাস ব্যথা ও অ্যালার্জি।

51. Ipecacuanha — অ্যালার্জিতে বমি ভাব।

52. China Officinalis — ধুলা ও ধোঁয়ায় অ্যালার্জি, দুর্বলতা।

53. Aethusa Cynapium — দুধে অ্যালার্জি, বমি।

54. Natrum Sulph — আর্দ্র আবহাওয়ায় অ্যালার্জি।

55. Thuja Occidentalis — টিকা বা ওষুধে অ্যালার্জি।

56. Clematis Erecta — ত্বকের ফুসকুড়ি।

57. Ranunculus Bulbosus — শীতকালে অ্যালার্জিক ত্বক সমস্যা।

58. Petroleum — ঠান্ডা ও শুষ্ক আবহাওয়ায় চুলকানি।

59. Mezereum — ত্বকে পুঁজযুক্ত অ্যালার্জি।

60. Cantharis — জ্বালাযুক্ত চামড়ার অ্যালার্জি।

61. Coffea Cruda — মানসিক উত্তেজনায় অ্যালার্জি বেড়ে যায়।

62. Ignatia Amara — মানসিক চাপ বা দুঃখে অ্যালার্জি বাড়ে।

63. Baryta Carb — শিশু বা বৃদ্ধদের ঠান্ডাজনিত অ্যালার্জি।

64. Calcarea Phos — দুর্বল শিশুদের পুনরাবৃত্ত অ্যালার্জি।

65. Magnesia Carb — দুধ বা খাবারে অ্যালার্জি।

66. Colchicum — খাবারের গন্ধে বমি ও অ্যালার্জি।

67. Phytolacca Decandra — গলায় অ্যালার্জি, গিলতে ব্যথা।

68. Argentum Nitricum — উত্তেজনায় হাঁচি ও অ্যালার্জি।

69. Carbo Animalis — ধোঁয়া ও গন্ধে প্রতিক্রিয়া।

70. Fluoric Acid — ত্বকের অ্যালার্জি, পুরোনো ক্ষত খুলে যায়।

71. Acidum Nitricum — মুখের ভেতর অ্যালার্জিক ঘা।

72. Alumina — শুষ্ক ত্বক ও অ্যালার্জিক চুলকানি।

73. Bovista — মেকআপে বা কসমেটিকে অ্যালার্জি।

74. Lappa Major — চামড়ার অ্যালার্জিতে ভালো কাজ করে।

75. Oleander — মাথা, গলা, ঘাড়ে ফুসকুড়ি।

76. Dulcamara — ভেজা আবহাওয়ায় অ্যালার্জি বেড়ে যায়।

77. Senega — শ্বাসনালির অ্যালার্জি।

78. Hydrastis Canadensis — ঘন স্রাবসহ সাইনাস অ্যালার্জি।

79. Teucrium Marum Verum — নাক চুলকানো, অ্যালার্জিক পলিপ।

80. Cina — শিশুদের অ্যালার্জিক হাঁচি ও কৃমি।

81. Arnica Montana — ওষুধ বা ইনজুরিতে অ্যালার্জি।

82. Helleborus Niger — ঠান্ডায় ত্বক ফ্যাকাশে হয়ে যায়।

83. Cistus Canadensis — শীতকালে পুনঃপুন অ্যালার্জি।

84. Staphysagria — কেটে বা চুলে অ্যালার্জি।

85. Nitric Acid — ঠোঁট ফেটে ঘা হয়।

86. Aurum Metallicum — ধুলো বা ধাতব গন্ধে অ্যালার্জি।

87. Cocculus Indicus — ঘুমের অভাবে অ্যালার্জি।

88. Anacardium Orientale — মানসিক চাপ ও অ্যালার্জি।

89. Natrium Arsenicosum — দীর্ঘস্থায়ী অ্যালার্জিক অ্যাজমা।

90. Senecio Aureus — ঠান্ডা বাতাসে হাঁচি ও কাশি।

91. Psorinum — ময়লা বা স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে অ্যালার্জি।

92. Bacillinum — ক্রনিক রেসপিরেটরি অ্যালার্জি।

93. Antimonium Tartaricum — ঘন কফসহ শ্বাসকষ্ট।

94. Iodum — গরমে অ্যালার্জি বেড়ে যায়।

95. Spigelia — চোখে ব্যথা ও হাঁচি।

96. Eupatorium Perfoliatum — হাঁচি ও দেহ ব্যথা একসাথে।

97. Hydrocotyle Asiatica — চামড়ার ঘন চুলকানি।

98. Lobelia Inflata — ধোঁয়ায় অ্যালার্জিক কাশি।

99. Bellis Perennis — ফুলের গন্ধে অ্যালার্জি।

100. Muriatic Acid — চুলকানি ও জ্বালা, দুর্বলতা।

🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়। copy

18/10/2025

#লিউকোরিয়া_বা_সাদাস্রাবের_হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসাঃ-

➤লিউকোরিয়াঃ- লিউকোরিয়া হলো নারীদের যোনি থেকে অতিরিক্ত সাদা, হলুদ বা দুধের মতো তরল নিঃসরণ হওয়া।

🔹 লিউকোরিয়ার ধরনঃ-

➤১. Physiological leukorrhea (স্বাভাবিক লিউকোরিয়া)ঃ- মেয়েদের যৌবনকাল, গর্ভাবস্থা, বা ডিম্বস্ফোটনের সময় সামান্য সাদা স্রাব হওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার।

👉 এটি শরীরের হরমোন পরিবর্তনের কারণে হয়।

➤২. Pathological leukorrhea (অস্বাভাবিক লিউকোরিয়া)ঃ-

যখন স্রাবের সঙ্গে দুর্গন্ধ, চুলকানি, জ্বালাপোড়া বা পেলভিক ব্যথা থাকে — তখন তা রোগজনিত।

🔹 লিউকোরিয়ার কারণঃ-
১. যোনি বা সার্ভিক্সে সংক্রমণ (Candida, Trichomonas, Bacterial infection)।
২. হরমোনের ভারসাম্যহীনতা।
৩. পেলভিক ইনফ্ল্যামেটরি ডিজিজ (PID)।
৪. অতিরিক্ত মানসিক চাপ, অপুষ্টি ও দুর্বলতা।
৫. অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন বা পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাব।
৬. গর্ভাবস্থা বা গর্ভপাতের পর জটিলতা।

🔹 লিউকোরিয়ার উপসর্গঃ-

১.যোনি থেকে ঘন বা পাতলা সাদা বা হলুদ স্রাব নিঃসরন ।

২.দুর্গন্ধযুক্ত তরল নিঃসরণ।

৩.যোনিতে চুলকানি বা জ্বালা।

৪.কোমর ব্যথা বা তলপেটে ভারী ভাব।

৫.ক্লান্তি, মাথা ঘোরা, ক্ষুধামান্দ্য।

৫.যৌন মিলনে ব্যথা (Dyspareunia)

🔹 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা (Homeopathic Medicines)ঃ-

➤👉১. Sepia officinalisঃ-

সাদাস্রাব দুধের মতো, পাতলা, দুর্গন্ধযুক্ত।

গর্ভাশয়ে ভারীভাব, যেন কিছু নিচে নেমে যাচ্ছে।

সহবাসে অনীহা, খিটখিটে মেজাজ।

গৃহিণী মহিলাদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।

Modalitiesঃ- Exercise এ আরাম, বিশ্রামে খারাপ।

➤👉২. Pulsatilla nigricansঃ-

ঘন, সাদা বা হলদে, গন্ধহীন স্রাব।

ঋতুস্রাব বিলম্বিত বা অনিয়মিত।

কোমল, কান্নাকাটি স্বভাব, ঠান্ডা পছন্দ করে

Modalitiesঃ- খোলা বাতাসে ভালো লাগে, গরম ঘরে খারাপ।

👉৩. Calcarea carbonicaঃ-

দুধের মতো ঘন সাদা স্রাব, চুলকানি সহ।

স্থূল শরীর, সহজে ঘাম হয় (বিশেষ করে মাথায়)।

সামান্য পরিশ্রমে ক্লান্তি।
Modalities: ঠান্ডা ও স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ায় খারাপ।

👉৪. Kreosotumঃ-

হলদে, জ্বালাযুক্ত, দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব — যোনিপথে জ্বালা করে।

স্রাবের কারণে অন্তর্বাস নষ্ট হয়ে যায়।

দুর্বল ও রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়।

👉 ৫. Aluminaঃ-

সাদা, টানটান বা স্ট্রিংয়ের মতো স্রাব।

সকালে বা হাটার সময় বেড়ে যায়।

কোষ্ঠকাঠিন্য প্রবণতা থাকে।

👉 ৬. Boraxঃ-

ডিমের সাদা অংশের মতো স্রাব, উষ্ণ জল প্রবাহিত হওয়ার অনুভূতি।

যোনিতে অতিসংবেদনশীলতা, সহবাসে ব্যথা।

ভয় বা আকস্মিক শব্দে চমকে ওঠে।

👉 ৭. Natrum muriaticumঃ-

সাদা, পাতলা বা আঠালো স্রাব, প্রায়ই চুলকানি থাকে।

মানসিকভাবে সংবেদনশীল, কষ্ট চেপে রাখে।

মুখ শুকিয়ে যায়, ঠোঁট ফাটে।

👉৮. Lilium tigrinumঃ-

হলদে, জ্বালাযুক্ত স্রাব।

জরায়ু নিচে নেমে আসার অনুভূতি।

যৌন উত্তেজনা বেশি।

🔹 প্রতিরোধের উপায়ঃ-

১. দৈনন্দিন পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা।
২. ভেজা বা টাইট পোশাক না পরা।
৩. পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়া।
৪ মানসিক চাপ কমানো।
৫. যৌন সংসর্গে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা।

18/10/2025

পিতা-মাতার দোষ যেন সন্তানের মধ্যে সংক্রমিত না হয় সেজন্যে গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মাকে নিম্নোক্তভাবে ঔষধ খাওয়ানঃ-

➡️পিতা-মাতা বামন (অর্থাৎ একেবারে খুবই বেটে-খাটো) হলে গর্ভাবস্থায় Calcarea carb (শক্তি ২০০) মাসে অন্তত একমাত্রা করে খাওয়ান।

➡️পিতা-মাতার হাঁপানী থাকলে গর্ভাবস্থায় Natrum Sulph (শক্তি ২০০) মাসে অন্তত একমাত্রা করে খাওয়ান।

➡️পিতা-মাতার বাতরোগ থাকলে গর্ভাবস্থায় Medorrhinum (শক্তি ২০০) মাসে অন্তত একমাত্রা করে তিন মাস খাওয়ান।

➡️ পিতা-মাতার ক্যান্সার থাকলে গর্ভাবস্থায় Carcinosin (শক্তি ২০০) মাসে একমাত্রা করে খাওয়ান তিন মাস।

➡️পিতা-মাতার ঘনঘন ঠান্ডা লাগার দোষ থাকলে গর্ভাবস্থায় Tuberculinum (শক্তি ২০০) মাসে একমাত্রা করে অন্তত তিন মাস খাওয়ান।

➡️পিতা-মাতার সিফিলিস হয়ে থাকলে গর্ভাবস্থায় Syphilinum (শক্তি ২০০) প্রতিমাসে একমাত্রা করে খাওয়ান চার মাস।

➡️পিতা-মাতার গনোরিয়া থাকলে গর্ভাবস্থায় Medorrhinum (শক্তি ২০০) মাসে একমাত্রা করে খাওয়ান তিন মাস।

➡️ পিতা-মাতার চর্মরোগ থেকে থাকলে গর্ভাবস্থায় Sulphur (শক্তি ২০০) মাসে একমাত্রা করে খাওয়ান তিন মাস।

➡️ পিতা-মাতার দুর্গন্ধযুক্ত চর্মরোগ থাকলে গর্ভাবস্থায় Psorinum (শক্তি ২০০) মাসে একমাত্রা করে খাওয়ান তিন মাস।

➡️ পিতা-মাতার হাড় বিকৃতির রোগ থাকলে গর্ভাবস্থায় Silicea (শক্তি ২০০) মাসে একমাত্রা করে খাওয়ান।

➡️ পিতা-মাতার যক্ষারোগ হয়ে থাকলে গর্ভাবস্থায় Bacillinum (শক্তি ২০০) মাসে একমাত্রা করে খাওয়ান তিন মাস।

➡️ পিতা-মাতার ক্যান্সার হয়ে থাকলে গর্ভাবস্থায় CARCINOSINUM (শক্তি 1M) মাসে একমাত্রা করে খাওয়ান তিন মাস।

➡️ যে মহিলার একবার রিকেটগ্রস্তপঙ্গু সন্তান বা ঠোটকাটা-তালুকাটা সন্তান হয়েছে তাকে গর্ভাবস্থায় Calcarea phosphoricum(শক্তি ৩০) সপ্তাহে একমাত্রা করে দুই মাস খাওয়ান। যে-মায়ের কখনও পঙ্গু বা ঠোট-কাটা, তালু-কাটা সন্তান হয়নি, তারও গর্ভাবস্থায় ক্যালকেরিয়া ফস ঔষধটি অন্তত সপ্তায় একমাত্রা করে খাওয়া উচিত। কেননা এটি আপনার শিশুকে সুন্দর চর্ম, সুন্দর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ, সুগঠিত হাড়, প্রখর ব্রেন বা উৎকৃষ্ট মেধা নিয়ে জন্ম নিতে সাহায্য করবে।

পৃথিবীতে একমাত্র হোমিওপ্যাথিই পারে গর্ভের সন্তানেরও পৃথিবীতে আসার আগেই তাঁকে সুন্দর সুস্থ জীবন দিতে।অথচ অনেক অপপ্রচার চালিয়ে হোমিওপ্যাথির অগ্রযাত্রা রোধ করতে সর্বাত্মক চেষ্টা করছে এ্যালোপ্যাথিরা। কিন্তু সত্যের জয় হবেই হবে ইনশাআল্লাহ্ কারণ এ্যালোপ্যাথি ঔষধের ক্ষতিকারক দিকগুলো ক্রমশ মানুষের কাছে সদা প্রকাশ পাচ্ছে....!!!
✅মেডিসিন গ্রহনের পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খাবেন।

(রিপোস্ট)

18/10/2025

🎍🧩 আঁচিলের সিম্পটমভিত্তিক ৫০টি হোমিও ঔষধ~

আঁচিল (Wart / Verruca) হল ত্বকে ভাইরাসজনিত এক ধরনের বৃদ্ধি, যা সাধারণত Human Papilloma Virus (HPV) দ্বারা হয়।
হোমিওপ্যাথিতে আঁচিলের ধরণ, অবস্থান, প্রকৃতি, ব্যথা, রঙ, রক্তপাত ইত্যাদি অনুযায়ী ওষুধ নির্বাচন করা হয়।
নিচে আঁচিলের সিম্পটম (লক্ষণ) অনুযায়ী ৫০টি হোমিও ঔষধ দেওয়া হলো 👇

1. Thuja Occidentalis – নরম, আর্দ্র, ফুলকপির মতো আঁচিল; যৌনাঙ্গ বা হাতের পিঠে।

2. Causticum – পুরোনো, শক্ত, ব্যথাযুক্ত আঁচিল; বিশেষত আঙুলের পাশে বা নখের পাশে।

3. Antimonium crudum – ঘন, শক্ত আঁচিল পায়ের তলায়; চাপ দিলে ব্যথা হয়।

4. Nitric acid – ফাটল ধরা, রক্তপাত হয় এমন আঁচিল; ব্যথা যেন সূচ ফুটছে।

5. Dulcamara – স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ায় আঁচিল বাড়ে।

6. Graphites – রুক্ষ, চামড়া খসে পড়া, ফেটে যাওয়া আঁচিল।

7. Calcarea carbonica – মোটা, ঘামে ভেজা, দুর্বল ব্যক্তির আঁচিল।

8. Silicea – ধীরে ধীরে বড় হওয়া, শক্ত আঁচিল; শরীর দুর্বল, ঘাম বেশি।

9. Ferrum picricum – চ্যাপ্টা আঁচিল; মুখে বা হাতে বেশি।

10. Natrum muriaticum – রোদে বাড়ে এমন আঁচিল; বিশেষ করে ঠোঁটের কাছে।

11. Sepia – যৌনাঙ্গে আঁচিল, চুলকানি ও জ্বালাভাব সহ।

12. Lycopodium – ডান পাশে বা বৃদ্ধদের আঁচিল; শুকনো ও খসখসে।

13. Sulphur – পুরোনো, খসখসে, জ্বালা ও চুলকানিযুক্ত আঁচিল।

14. Rhus toxicodendron – চুলকানি ও জ্বালাভাবসহ আঁচিল; খোঁচালে তরল বের হয়।

15. Medorrhinum – যৌন রোগের ইতিহাসযুক্ত আঁচিল।

16. Petroleum – শীতে ফেটে যাওয়া আঁচিল।

17. Cinnabaris – যৌনাঙ্গের লালচে আঁচিল; ব্যথা ও জ্বালা সহ।

18. Mercurius solubilis – স্যাঁতস্যাঁতে, নরম আঁচিল মুখে বা জিহ্বায়।

19. Nitricum acidum – রক্তপাতসহ আঁচিল, ব্যথা সূচ ফুটানোর মতো।

20. Hepar sulphuris – পুঁজ বা সংক্রমণসহ আঁচিল।

21. Carbo animalis – শক্ত, পুরোনো আঁচিল; রঙ কালচে।

22. Phosphorus – মুখ বা চোখের কাছে আঁচিল; নরম ও রক্তপাত হয়।

23. Arsenicum album – পোড়ার মতো জ্বালা সহ আঁচিল; রাতের দিকে বাড়ে।

24. Conium maculatum – শক্ত, গোল আঁচিল; ঘাড় বা গলায় বেশি।

25. Sabadilla – ছোট ছোট আঁচিল গুচ্ছাকারে।

26. Ruta graveolens – হাতের পিঠে শক্ত আঁচিল।

27. Staphysagria – যৌনাঙ্গে বা পর্দার নিচে আঁচিল; যৌন উত্তেজনা সহ।

28. Acidum sulphuricum – নরম আঁচিল, স্পর্শে ব্যথা।

29. Natrum carbonicum – সূর্যের আলোয় বাড়ে এমন আঁচিল।

30. Kali bichromicum – গর্তযুক্ত আঁচিল, চামড়া খসে পড়ে।

31. Arnica montana – আঘাতের পর আঁচিলের মতো বৃদ্ধি।

32. Clematis erecta – স্যাঁতস্যাঁতে, জ্বালাযুক্ত আঁচিল যৌনাঙ্গে।

33. Crotalus horridus – রক্তপাতপ্রবণ আঁচিল।

34. Psorinum – বারবার ফিরে আসে এমন আঁচিল; নোংরা চামড়া।

35. Borax – ঠোঁটে বা মুখে ছোট আঁচিল।

36. Hydrocotyle asiatica – ত্বকে ঘন ঘন আঁচিল সদৃশ বৃদ্ধি।

37. Sarsaparilla – গ্রীষ্মে বাড়ে এমন আঁচিল।

38. Mezereum – খসখসে আঁচিল; চুলকানিযুক্ত ত্বক।

39. Tellurium – বৃত্তাকারে আঁচিল; ত্বকে লালচে দাগসহ।

40. Iodum – শুকনো, শক্ত আঁচিল; হরমোন সংক্রান্ত সমস্যা থাকলে।

41. Cistus canadensis – শীতে আঁচিল বাড়ে।

42. Crocus sativus – আঁচিল থেকে রক্তপাত হয় কিন্তু ব্যথা কম।

43. Calcarea fluorica – শক্ত, দীর্ঘস্থায়ী আঁচিল।

44. Baryta carbonica – শিশু বা বৃদ্ধদের আঁচিল।

45. Sabina – যৌনাঙ্গ বা নারীর যোনিমুখে আঁচিল।

46. Lachesis mutus – বেগুনি রঙের আঁচিল, স্পর্শে ব্যথা।

47. Tarentula cubensis – চুলকানি ও জ্বালাযুক্ত আঁচিল।

48. Fluoric acid – দীর্ঘদিনের শক্ত আঁচিল; চুলকানি নেই।

49. Kali sulphuricum – হলুদচে আঁচিল; খসখসে।

50. Syphilinum – সিফিলিটিক ইতিহাসযুক্ত আঁচিল; কঠিন ও নোংরা প্রকৃতির।

🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।কপি

17/10/2025

🎍স্পন্ডালাইটিস এর সিঙ্গেল সিম্পটমে ২০টি হোমিও ঔষধ~

স্পন্ডালাইটিস (Spondylitis) — অর্থাৎ মেরুদণ্ডের প্রদাহ বা ব্যথা, ঘাড় বা কোমর শক্ত হয়ে যাওয়া ইত্যাদি লক্ষণে নিচে ২০টি সিঙ্গেল সিম্পটম ভিত্তিক হোমিও ঔষধ দেওয়া হলো 👇

---

1. Rhus Tox – ঠান্ডা লাগলে বা বিশ্রামের পর ব্যথা বাড়ে, কিন্তু চলাফেরা করলে আরাম পায়।

2. Bryonia Alba – নড়াচড়া করলে ব্যথা বাড়ে, এক জায়গায় স্থির থাকলে ভালো লাগে।

3. Aesculus Hippocastanum – কোমরের নিচের অংশে ভারী ভাব ও ব্যথা, বিশেষ করে মেরুদণ্ডের নীচে।

4. Calcarea Fluorica – মেরুদণ্ডে হাড় শক্ত হয়ে যাওয়া, ক্যালসিফিকেশন ধরণের ব্যথা।

5. Kali Carb – কোমরের মাঝখানে তীব্র ব্যথা, বিশেষ করে সকালে ঘুম থেকে উঠলে।

6. Arnica Montana – আঘাতজনিত স্পন্ডালাইটিস বা পুরনো ইনজুরির পর ব্যথা।

7. Hypericum Perforatum – নার্ভ-সম্পর্কিত ব্যথা, আঘাত বা চাপে স্নায়ু ব্যথা।

8. Ruta Graveolens – হাড়ের সংযোগস্থলে ব্যথা, মেরুদণ্ডের লিগামেন্ট টান ধরা।

9. Sulphur – পুরনো স্পন্ডালাইটিসে সকালে stiffness, গরমে আরাম লাগে।

10. Phosphorus – দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা, নড়াচড়া বা ঠান্ডায় বাড়ে, গরমে আরাম।

11. Aconitum Napellus – ঠান্ডা লাগার পর হঠাৎ ঘাড় শক্ত হয়ে ব্যথা শুরু।

12. Gelsemium – ঘাড় শক্ত, পেছনের দিকে বাঁকালে ব্যথা বাড়ে, ক্লান্তি সহ।

13. Guaiacum – ঘাড়ে ও কাঁধে জড়তা ও ব্যথা, নড়াচড়া করতে কষ্ট।

14. Causticum – মেরুদণ্ড শক্ত হয়ে যাওয়া, বিশেষ করে রাতে ব্যথা।

15. Silicea – দীর্ঘদিনের স্পন্ডালাইটিসে দুর্বলতা, পিঠ বাঁকা হয়ে যাওয়া।

16. Natrum Mur – দীর্ঘদিনের মানসিক চাপ বা দুঃখে পিঠে ব্যথা বাড়ে।

17. Colocynthis – স্নায়ু চেপে ব্যথা, ঝুঁকে বসলে কিছুটা আরাম।

18. Magnesia Phos – নার্ভে খিঁচ ধরণের ব্যথা, গরমে আরাম লাগে।

19. Nux Vomica – দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করলে কোমর বা ঘাড়ে ব্যথা বাড়ে।

20. Cimicifuga Racemosa – ঘাড় ও কাঁধের মাঝে টান, ব্যথা ও স্নায়ু টান অনুভব।

🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।কপি

15/10/2025

☘️☘️ আঘাতের স্থান ও ঔষধ -

♦ মাংশে আঘাতে থেঁতলিয়ে গেলে- Arnica Mont
♦ হাড়বিহীন স্থানে আঘাতে টাটানি ব্যথা - Bellis Per.
♦ পুরাতন বা বহুদিনের আঘাতে - Bellis Pere.
♦ মাংশল স্থানে আঘাতে ভীষণ যন্ত্রণা - Hypericum.
♦ অস্থি আঘাতে প্রথমে Amica পরে Ruta এটাও ব্যর্থ হলে - Symphytum.
♦ আঘাতে শিরা কেটে বা ফেটে গিয়ে কাল রক্ত ঝরে ও টাটানি ব্যথা থাকে Hamamalis.
♦ উপশিরার আঘাতে- Amica Mont.
♦ শিরায় আঘাত পেয়ে রক্ত সঞ্চয়ে- Bellis Per.
♦ অস্থিবারণে আঘাত প্রাপ্ত স্থানে গুটি হলে - Ruta অমোঘ
♦ দেহের যে কোন প্রান্তদেশে যেমন হাত-পায়ের আঙুল, মস্তক-শীর্ষ ও ঠোঁটে আঘাতে- Hypericum.
♦ মাথার আঘাতে থেঁতলানসহ অজ্ঞান হলে Arnica আর পড়ে গিয়ে অজ্ঞান হলে Natrum Sulph.
♦ মাথার আঘাতে ঘুম ঘুম ভাব দেখা দিলে এবং নিশ্চুপ থাকলে O***m.
♦ আঙ্গুলের নখ ছেঁচে গেলে A Crude প্রয়োগে নখ স্বাভাবিক হয়।
♦ মাথায় আঘাতের কারণে কোন রোগ হলে- Natrum Sulph.
♦ মাথার আঘাতে অনবরত যন্ত্রণা করতে থাকলেও - N Sulph
♦ চোখের ভয়ংকর আঘাতে- Symphytum/ Artimesia
♦ চোখে আঘাতে কালশিরা পড়া Ledum Pal.
♦ চোখের ভিতর আঘাতে কেটে ছিঁড়ে গেলে Urtica Urens.
♦ আঘাতে বা প্রচন্ড কাশিতে চোখের সাদা অংশে রক্ত সঞ্চয় - Arnica.
♦ অন্ডকোষে আঘাতে Conium Macu
♦ স্তনের আঘাতে Conium Macu.
♦ হাতের কব্জি বা পায়ের গোছ মচকিয়ে গেলে- Ruta/ Carbo Animalis
♦ সামান্য ওজনের বস্তু তুলতেও মচকিয়ে যায় - Carbo Animalis
♦ সন্ধিতে আঘাত পেয়ে টাটানি যন্ত্রণা থাকলে- Bellis pere
♦ মেরুদন্ডের আঘাতে- Arnica / Hypericum.
♦ নরম অস্থিতে আঘাতের ফলে ব্যথা - Symphytum.
♦ অস্থি আবরণে আঘাতে ব্যথা হলে- Ruta.
♦ মস্তকে আঘাত পেয়ে মাথা গরম কিন্তু হাত-পা ঠান্ডা- Arnica Mont
♦ মাথার আঘাতে Helleborus 30/200 উত্তম ঔষধ।
♦ কানের আঘাতে কানে শ্রবণ বিকৃতি ঘটলে - Conium Macu.
♦ শিরার আঘাতে Hypericum.
♦ চোখের তারকায় আঘাত - Symphytum.
♦ অন্ডকোষে আঘাত - Arnica / Conium.
♦ জরায়ু, স্তন ও ডিম্বকোষে আঘাতে স্থান হতে কালো রক্তস্রাব হলে - Badiaga.
♦ ভারী জিনিস তুলতে গিয়ে বুকের আঘাতে - Hypericum.
♦ ডিম্বকোষে আঘাত লেগে কালোবর্ণের রক্তস্রাব ঘটলে মেলিলোটাস ৩০ (হাসান মির্জা)
♦ ডিম্বকোষে ( ওভারি ) আঘাত - সোরিনাম ২০০

✍️হাসান মির্জা

15/10/2025

টাইফয়েড নিয়ে গবেষণা করেছে ICDDR,B। তারা দেখেছে- বাংলাদেশে গড়ে প্রত্যেক ১ লক্ষ মানুষের মধ্যে মাত্র ৯১৩জন টাইফয়েড-এ আক্রান্ত হয়। মানে টাইফয়েড আক্রান্তের শতকরা পরিমাণ ১%-এর কম। অর্থাৎ টাইফয়েডে আক্রান্ত হয় না ৯৯% মানুষ। একই গবেষণায় আরো দেখা গেছে- এক ডোজ টাইফয়েডের টিকা সর্বোচ্চ ১৮ মাস পর্যন্ত ৮৫% শতাংশ সুরক্ষা (!) দিতে পারে (যদিও সেটা প্রশ্নবোধক)। তাহলে টিকা নেওয়ার পরেও সুরক্ষা (!) পায় না ১৫%। তার মানে দাড়াচ্ছে- টিকা গ্রহণ করলেও সর্বোচ্চ টাইফয়েড হতে পারে ১৫% আর গ্রহণ না করলে টাইফয়েড হবে বড়জোর ১%

যে কোনো টিকা হচ্ছে ওই রোগের জীবাণুর অংশবিশেষ- যা রোগ ঠেকানোর নামে শরীরে প্রবেশ করানো হয়; উদ্দেশ্য শরীরকে আগেভাগে জীবাণু চেনানো। তার মানে যাদের টাইফয়েড হয় নাই বা হওয়ার সম্ভাবনা নাই, তাদের শরীরেও অহেতুক টাইফয়েড-এর জীবাণু ঢোকানো হচ্ছে! গভীরভাবে চিন্তা করে দেখুন তো- এর আদৌ কোনো প্রয়োজন আছে কি না?!?

টাইফয়েড তো সেই মাত্রার কোনো রোগ নয় কিংবা চিকিৎসা নেই- এমন রোগও নয়। তাহলে কাদের স্বার্থ হাসিলের জন্য আগে থেকেই আমরা গণহারে টাইফয়েড রোগের জীবাণু-খণ্ড আমাদের শরীরে প্রবেশ করাবো? এর মাধ্যমে টাইফয়েড থেকে সুরক্ষা পাওয়া যাবে কিনা বলা মুশকিল, কিন্তু আরো অনেকগুলো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যে দেখা দেবে- সেটা সুনিশ্চিত। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, সরাসরি রক্তে কিছু মেশানো সম্পূর্ণরূপে শরীয়ত বিরোধী কর্মকাণ্ড।

আমি প্রায়ই বলি- ওষুধ নামক সিন্থেটিক ড্রাগস সেবন করবেন না। এগুলো কেমিক্যালের তৈরি কৃত্রিম বস্তু এবং মানবদেহের ভেতরে ঢোকার অনুপযুক্ত। এগুলো যারা তৈরি ও বিপনন করছে, সেটা তাদের ব্যবসা ও অর্থ উপর্জনের মাধ্যম। তারা চায় সর্বোচ্চ সংখ্যক মানুষ যেন তাদের বানানো ড্রাগগুলো ব্যবহার করে আজীবন অসুস্থ থাকে। এতে তারা ব্যবসায়িকভাবে লাভবান হবে। এজন্য তারা বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অর্থ ঢেলে নিজেদের প্রত্যাশা অনুযায়ী গবেষণা ফলাফল তৈরি করাতেও পিছ পা হয় না, তারপর মিডিয়াতে টাকা ঢেলে সেটা প্রচার করায়, অতঃপর ভুলভাল জনমত গড়ে উঠলে সরকারকে প্রভাবিত (রাষ্ট্রীয়ভাবে বিক্রি) করে জনগণকে বিষ গ্রহণে বাধ্য করে। এর নেপথ্য উদ্দেশ্য হলো ভবিষ্যতের রোগী বাড়ানো! গণহারে টিকা দিলে জনগণের যতটুকু লাভ (!), তার থেকে ঢের লাভবান হয় ড্রাগস কোম্পানিগুলো।

টাইফয়ের ভ্যাকসিন কিন্তু ইউরোপ-আমেরিকায় দেওয়া হয় না? চাপিয়ে দেওয়া হয় বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল কিংবা আফ্রিকান দেশগুলোর জনগণের ওপরে। এসব ভ্যাকসিনের আড়লে তাদের যে ভিন্ন পরিকল্পনা রয়েছে- সে বিষয়ে পর্যাপ্ত গবেষণা হয় না!

অনুগ্রহ করে নিজের বিবেককে প্রশ্ন করুন- এই যে ৫ কোটি কোমলমতি শিশুর শরীরে টিকা দেওয়ার লক্ষ্য নির্ধারিত হয়েছে, এর মধ্যে বড় অংশের শরীরে আগে থেকেই এন্টিবডি তৈরি হয়ে আছে। তাহলে কেন টিকা গ্রহণ করে নিজের শরীরে বিষ ঢোকাতে হবে? রাষ্ট্রের কোনো অধিকার থাকতে পারে কি কারো দেহের ভিতরে কিছু ঢুকাতে বাধ্য করার? একটা বাচ্চার শরীরে যদি আগে থেকেই এন্টিবডি থাকে, তবে টিকা গ্রহণের কী দরকার? কোনোপ্রকার টেস্ট না করিয়ে কেন গণহারে শরীরে টিকা গ্রহণ করতেই হবে?

এখানেই আসল ব্যবসা। বাচ্চাদের গণহারে টিকা দেওয়াই বলে দেয়- শিশুদের স্বার্থের তুলনায় ব্যবসা করাটা অধিক গুরুত্বপূর্ণ ড্রাগস মাফিয়াদের কাছে। ব্যবসার পাশাপাশি আমাদের বাচ্চাগুলোকে স্রেফ গিনিপিগ বা কুকুর-বিড়াল বা ইঁদুরের মতো ব্যবহার করা হচ্ছে। ক্ষতিকারক জীবাণু বাচ্চাদের শরীরে ঢুকিয়ে দেওয়ার কুপরিণামে ভবিষ্যতে আরো বড় ধরনের জটিলতা তৈরি হবে! ভবিষ্যতে সন্তানহীনতা এবং প্রতিবন্ধী শিশুর জন্মহার বেড়ে যাবে। তখন কিন্তু টিকার পক্ষে প্রচারনাকারীদেরকে খুঁজেও পাওয়া যাবে না? আশা করি কথিত করোনা টিকার কুফল মানুষ এতো দ্রুত ভুলে যায়নি?

ড্রাগস মাফিয়ারা যে তাদের স্বার্থে আমাদের আদরের শিশুদেরকে কুকুর-বিড়ালের মতো ব্যবহার করছে- এটা নিয়ে কেউ মুখ খোলে না, কথাও বলে না। দোষ তো আমাদেরই; ইউরোপ-আমেরিকার সাদা চামড়ারা কিছু বললেই আমরা সেগুলো ধর্মগ্রন্থের চাইতেও বেশি বিশ্বাস করি! দীর্ঘমেয়াদে বাচ্চাদের উপর কথিত টিকার কী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, তা না জেনে আমরা অন্ধের মতো আদরের বাচ্চাদের শরীরে কী ভয়ঙ্কর ইনজেকশন পুশ করাচ্ছি, তা হয়তো কল্পনাও করতে পারবেন না!

অভিভাবকদের প্রতি বিনীত অনুরোধ- ভবিষ্যতে দাদা-দাদী/নানা-নানি হওয়ার ইচ্ছে থাকলে বিনামূল্যের ভ্যাকসিন দিয়ে আপনার আদরের বাচ্চাদের শরীরটাকে স্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করবেন না। এসব ষড়যন্ত্র থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন আর জনসচেতনতা বাড়াতে এই পোস্টটি শেয়ার করুন।

13/10/2025

🌿অসাড়ে প্রস্রাবের লক্ষন ভিত্তিক ৪০টি হোমিওপ্যাথিক ঔষধঃ
--------------------------------------------------
১। প্রবহমান পানি দেখলে বা পানির শব্দ শুনে প্রস্রাবের বেগ- ক্যান্থারিস, লাইসিন,সালফার।
২। অবিরত প্রস্রাবের ইচ্ছা। পেশির দুর্বলতার জন্য হাঁচি, কাশির সঙ্গে প্রস্রাব বের হয়ে পড়ে- ক্যালকেরিয়া ফস।
৩। মূত্রাশয়ের দুর্বলতার জন্য অজ্ঞাতসারে এবং হাঁচি কাশির সময় প্রস্রাব বের হয়ে পড়ে- জেলসিমিয়াম, জিঙ্কাম, পালসেটিলা, স্কুইলা ও ক্যালি কার্ব।
৪। মূত্রাশয়ের দুর্বলতার জন্য অজ্ঞাতসারে প্রস্রাব। বিশেষ করে বালক ও বৃদ্ধদের পক্ষে - কষ্টিকাম।
৫। বৃদ্ধদের মূত্র ধারনে অক্ষমতা। সর্বদা ফোঁটা ফোঁটা নির্গত হয়- ডামিয়ানা।
৬। যখন তখন প্রস্রাবের বেগ ও প্রচুর প্রস্রাব। রাত্রে অজ্ঞাতসারে নির্গমণ। প্রস্রাব হরিদ্রা বর্ণ, ঝাঁঝালো ও অম্ল গন্ধযুক্ত। প্রস্রাবের সময় জ্বালা- ন্যাট্রাম কার্ব।
৭। মূত্রাশয়ের অনুভুতি লোপ পায়, প্রস্রাব জমা হলেও টের পায় না- ওপিয়াম।
৮। স্ত্রী লোকদের প্রস্রাব ধারণে অক্ষমতা রাত্রে অসাড়ে মূত্রত্যাগ- ফাউসালিস নিম্ন শক্তি।
৯। প্রস্রাবের ইচ্ছা না থাকলেও পুন: পুন: বেগ হতে থাকে। দিনের বেলায় অসাড়ে প্রস্রাব। কাশতে গেলে প্রস্রাব ছিটকে বের হয় -ফেরাম ফস।
১০। গ্রীবা দেশে চুলকানি ও অসাড়ে প্রস্রাব , স্ত্রী লোকদের বেলায়- কোপাইবা।
১১। নিদ্রাবস্থায় অসাড়ে প্রস্রাব-সেনেগা।
১। চিৎ হয়ে শুলে প্রস্রাবের বেগ, কাত হলে হয় না- পালসেটিলা।
১৩। অসাড়ে প্রস্রাব ও ভীষণ দুর্বলতা। কোমর বেদনা ও প্রবল পিপাসা। রাক্ষুসে ক্ষুধা বা ক্ষুধা হীনতা- রাস এরোমেটিক। মূল আরক বেশি মাত্রায়।
১৪। যেন সব সময় প্রস্রাব জমা হয়ে রয়েছে। বেগ ধারণ করতে পারে না। বেড়াবার সময় অসাড়ে নি:সরণ- রুটা।
১৫। বেদনা ও জ্বালা সহ অসাড়ে নি:সরণ। কোন কোন সময় প্রস্রাব রক্ত মিশ্রিত- আর্জেন্টাম নাইট্রিকাম।
১৬। আঘাতের পর রক্ত প্রস্রাব। প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যায় বা অসাড়ে হতে থাকে- আর্নিকা।
১৭। বাহ্য প্রস্রাবের পরে বা হাঁটার সময় প্রস্রাব পড়তে থাকে- সেলিনিয়াম।
১৮। প্রস্রাবের তীব্র বেগ বিলম্ব করতে পারে না- ল্যাথাইরাস।
১৯। প্রস্রাব প্রচুর ও পুন: পুন:। চলবার সময় এবং কাশির সময় প্রস্রাব নির্গমন। রোগী লবন বেশি খায়- ন্যাট্রাম মিউর।
২০। অসাড়ে প্রস্রাব। পুন: পুন: প্রস্রাব। বিশেষত রাত্রে- সালফার।
২১। বসে থাকা কালে ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব- সার্সাপেরিল্লা।
২২। প্রস্রাব করার কথা মনে হলেই প্রস্রাব করতে হয় - এসিড অক্সালিক, অক্সোট্রপিস।
২৩। মূত্রাশয়ের দুর্বলতা। ধারন শক্তি থাকে না। বৃদ্ধ নারী পুরুষের ক্ষেত্রে বিশেষ প্রযোজ্য- ইকুইসেটাম হাইমেল।
২৪। হঠাৎ প্রস্রাবের বেগ হয়েই প্রস্রাব নির্গত হয়। তাই কাপড় অপবিত্র হয়ে যায়- Kreosote.
২৫। বৃদ্ধদের প্রস্রাবে বসার আগেই প্রস্রাব ঝরে পড়ে- Turners ৩০/২০০.
২৬। মূত্র প্রায়ই লালচে হয়, বেগ ধারনে অক্ষম, জ্বালা যন্ত্রনাযুক্ত প্রস্রাব-Lycopodium.
২৭। গর্ভাবস্থায় প্রস্রাবের বেগ ধারনে অক্ষমতায় বসার পূর্বেই প্রস্রাব ঝরে পড়ে- Equisetum.
২৮। বৃদ্ধদের বার বার প্রস্রাব ত্যাগের ইচ্ছা- Causticum.
২৯। প্রস্রাব পুরু,ঘোলাটে, শ্লেষ্মা যুক্ত, মূত্রশয় স্বল্প মূত্রও ধরে রাখতে পারে না, তাই নিরন্তন প্রস্রাব বেগ হয়- Anatherum Q.
৩০। প্রস্রাব করার পরও খানিকটা প্রস্রব বেগ ছাড়াই আপনা আপনি হয়- Silicea 30x.
৩১। রক্তহীন শিশু অজান্তে প্রস্রাব করে ফেলে Ferrum phos.
৩২। শিশু শয্যায় এবং দিনের বেলায়ও চলতে ফিরতে কাপড়ে প্রস্রাব করে ফেলে- Ferrum Mur.
৩৩। শিশু যতক্ষন খেলতে থাকে ততক্ষন ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব হয়- Ferrum Met.
৩৪। মূত্র থলির পক্ষাঘাত দরুন প্রস্রাব ধারনে অক্ষমতা, তাই ঘন ঘন অধিক প্রস্রাব- Kali phos.
৩৫। অনিচ্ছায় মূত্র ত্যাগ করে ফেলে, পুন: পুন: অল্প অল্প মূত্র নির্গত হতে থাকে, মূত্রে সর ভাসে- Psorinum.
৩৬। অত্যন্ত কড়া গন্ধ যুক্ত হলুদ রঙের প্রস্রাব অনবরত হয়- Absinthium 6.
৩৭। মূত্র কৃচ্ছতা সহ অবিরত মূত্রবেগ- Cantharis.
৩৮। দিন রাত অসাড়ে প্রস্রাব, এতে জ্বালা এবং শেষ ফোঁটা থেকে গেল বোধ- Argent nit.
৩৯। বৃদ্ধ বয়সে অনবরত ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব নির্গমন- Gelsemium 30.
৪০। হাসতে, কাশতে, চলতে প্রস্রাব হয়ে যায়, প্রস্রাব করার বাসনা হলে বেগ সামলানো যায় না-Causticum, Natrum Mur, Anatherum Q.

11/10/2025

🎍👉রাগের লক্ষণে (Anger, Irritability, Temper)” কাজ করে এমন ৫০টি হোমিও ঔষধ ~

১. Nux Vomica — অল্পতেই রেগে যায়, অন্যের ভুল সহ্য করতে পারে না, খিটখিটে, অফিসের চাপ সহ্য করতে পারে না।

২. Chamomilla — সামান্য কষ্টে রাগে ফেটে পড়ে, মুখ লাল, শিশুরা কাঁদে ও কিছু পেলে শান্ত হয়।

৩. Bryonia Alba — কথা বলতে চায় না, বিরক্ত, কেউ প্রশ্ন করলে রেগে যায়, একা থাকতে চায়।

৪. Lycopodium — আত্মগরিমা বেশি, কেউ বিরোধ করলে রেগে যায়, অধীনদের উপর রাগ ঝাড়ে।

৫. Staphysagria — অপমান সহ্য করতে পারে না, রাগ চেপে রাখে, পরে মানসিক কষ্টে ভোগে।

৬. Hepar Sulphuris — সামান্য আঘাতে বা শীতে রেগে যায়, ধৈর্যহীন, তীব্র প্রতিশোধপরায়ণ।

৭. Ignatia Amara — রাগে কান্না আসে, অভিমানী, মানসিক আঘাতে সহজে কাঁদে।

৮. Natrum Muriaticum — নিঃশব্দ রাগ, ভিতরে কষ্ট জমায়, কাউকে কিছু বলে না।

৯. Anacardium Orientale — দ্বিধাগ্রস্ত মন, ভিতরে ভাল-মন্দ যুদ্ধ চলে, হঠাৎ রাগে ফেটে পড়ে।

১০. Aurum Metallicum — ব্যর্থতায় চরম রাগ, নিজেকে দোষ দেয়, আত্মগ্লানিতে ভোগে।

১১. Sepia — ঘরের কাজ, পরিবারে বিরক্তি, স্বামী বা সন্তানদের উপর রাগ করে।

১২. Belladonna — হঠাৎ রাগ, চোখ লাল, গলা শুকনো, হিংস্র আচরণ।

১৩. Colocynthis — রাগ বা অপমানের পর পেট ব্যথা হয়, চরম ক্রোধে কাঁপে।

১৪. Cina — শিশুরা চিৎকার করে, কিছুতেই খুশি হয় না, স্পর্শে রাগে যায়।

১৫. Sulphur — অহংকারী, সব জানে ভাব, কেউ বিরোধ করলে রেগে যায়।

১৬. Veratrum Album — গর্বিত, অবমাননা সহ্য হয় না, রাগে পাগলের মতো আচরণ।

১৭. Platina — নিজেকে শ্রেষ্ঠ ভাবে, কাউকে পাত্তা দেয় না, অপমান করলে রাগ।

১৮. Lachesis — ঈর্ষাপরায়ণ, কথায় বেশি, তর্কে রেগে যায়, গরমে রাগ বাড়ে।

১৯. Hyoscyamus — সন্দেহপ্রবণ, ঈর্ষা থেকে রাগে হিংস্র হয়।

২০. Stramonium — ভয় ও রাগ একসাথে, রাগে সহিংস হয়ে যায়।

২১. Mercurius Solubilis — উত্তেজক রাগ, ঠান্ডা গরমে বিরক্ত, মুখে দুর্গন্ধ।

২২. Nitric Acid — প্রতিশোধপরায়ণ রাগ, ছোট আঘাতেও গজগজ করে।

২৩. Capsicum — বাড়ির কথা শুনে কষ্ট পায়, সহজেই রেগে যায় ও কষ্টে কান্না আসে।

২৪. Arsenicum Album — শৃঙ্খলা না থাকলে রাগে ফেটে পড়ে, উদ্বিগ্ন ও খুঁতখুঁতে।

২৫. Kali Carbonicum — অন্যায় দেখলে রেগে যায়, দায়িত্ববোধ প্রবল।

২৬. Causticum — অন্যের অন্যায় বা কষ্টে রাগ হয়, মানবিক রাগ।

27. Phosphorus — সহজে উত্তেজিত, রাগে কাঁপে, পরে আবার শান্ত।

28. Pulsatilla — কান্না ও রাগ একসাথে, সহজে মন বদলায়, অভিমানী।

29. Rhus Toxicodendron — চঞ্চল, অস্থির, রাগে জিনিসপত্র ছুঁড়ে ফেলে।

30. Antimonium Crudum — কথা শুনতে চায় না, কেউ বকলে রাগ করে চুপ।

31. Silicea — ভিতরে রাগ ধরে রাখে, পরে দুর্বলতা অনুভব করে।

32. Calcarea Carbonica — ধীর, কিন্তু অন্যায় সহ্য করতে পারে না।

33. Baryta Carbonica — শিশুদের মতো রাগ, তুচ্ছ ব্যাপারে কাঁদে।

34. Kali Phosphoricum — অতিরিক্ত কাজের চাপ থেকে রাগী ও স্নায়ু দুর্বল।

35. Ferrum Phosphoricum — হালকা রাগ, ন্যায়বোধে জোরালো।

36. Aurum Mur Natronatum — মানসিক চাপ ও অবহেলায় রাগ।

37. Digitalis — ঈর্ষা ও অবিশ্বাস থেকে রাগে মুখ বন্ধ।

38. Helleborus Niger — গভীর দুঃখ ও রাগে নীরব হয়ে যায়।

39. O***m — রাগে বা ভয় পেলে ঘুমিয়ে পড়ে, অনুভূতি কম।

40. Crocus Sativus — রাগে হাসে বা কাঁদে, মানসিক ওঠানামা।

41. Tarentula Hispana — অতি তেজী, নাচে, চিৎকার করে, রাগে হাত-পা ছুঁড়ে ফেলে।

42. Moschus — রাগে অজ্ঞান হয়ে যায়, নার্ভ দুর্বল।

43. Zincum Metallicum — চেপে রাখা রাগে স্নায়ু কাঁপুনি।

44. Cuprum Metallicum — রাগে বা উত্তেজনায় খিঁচুনি হয়।

45. Hura Braziliensis — তীব্র অপমান বা ঈর্ষা থেকে রাগ।

46. Aurum Arsenicosum — হতাশা ও ক্রোধে আত্মঘাতী চিন্তা।

47. Carbo Vegetabilis — ক্লান্তি ও দম বন্ধ লাগলে রাগে বিরক্ত হয়।

48. Ignatia & Natrum Combo — অভিমান + চুপচাপ রাগ, মানসিক যন্ত্রণা।

49. Sulphuric Acid — ধৈর্য হারায়, তাড়াহুড়া করে, সামান্য দেরিতেই রাগে যায়।

50. Phosphoric Acid — মানসিক অবসাদে রাগ কমে, কিন্তু ভিতরে ক্ষোভ জমে থাকে।
🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়। Copy

Address

Rajshahi City
Rajshahi
6000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয় posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram