মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয়

  • Home
  • Bangladesh
  • Rajshahi
  • মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয়

মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয় Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয়, Medical and health, Rajshahi City, Rajshahi.

Hello Dear ,
I am invite you to like this page for take your health Treatment,
i am Dr. mehedi Hasan (DHMS) Dhaka.I offered you to take proper treatment for good health and keep body feet and enjoy a happy life .Stay Connect with me ,
Thank you. মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয় 🌿 — রাজশাহীর রাজপাড়া থানার তেরোখাদিয়া ক্যান্টনমেন্ট গেট এলাকায় অবস্থিত একটি নির্ভরযোগ্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয় ও মেডিসিন হাউজ। আমরা দীর্ঘদিন ধরে মানুষের সুস্থতা ও ভালো থাকার জন্য কার্যকরী হোমিও চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছি।

🔬 আমাদের সেবাসমূহ:
✔️ সকল ধরনের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
✔️ অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ
✔️ কনফিডেন্সিয়াল ও নিরাপদ চিকিৎসা
✔️ রোগ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন প্রদান
✔️ বিভিন্ন প্রকার অর্গানিক ও প্রাকৃতিক পণ্য বিক্রয়
✔️ সাশ্রয়ী মূল্য ও মানসম্পন্ন সেবা

🧑‍⚕️ চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারেন যেসব সমস্যায়ঃ
• গ্যাস্ট্রিক/অ্যাসিডিটি
• চুল পড়া, ত্বকের সমস্যা
• অনিদ্রা, মানসিক চাপ
• যৌন দুর্বলতা ও বিবাহিত জীবনের সমস্যা
• পাইলস, হাঁপানি, সাইনোসাইটিস
• মহিলাদের গোপন ও সাধারণ রোগ
• শিশুদের জেনারেল সমস্যা
• দীর্ঘমেয়াদি ও জটিল রোগ

🌿 আমাদের হোমিওপ্যাথিক ও অর্গানিক পণ্যসমূহ প্রাকৃতিক উৎস থেকে সংগৃহীত এবং সারা দেশে সরবরাহযোগ্য।

📍 ঠিকানা:
তেরোখাদিয়া ক্যান্টনমেন্ট গেট, রাজপাড়া, রাজশাহী।

📞 যোগাযোগ করুনঃ
📱 01751-230188 | 01521-505217
📧 mehedi505217@gmail.com

💡 কেন আমাদের সেবা নেবেন?
• সঠিক রোগ নির্ণয়
• অভিজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা
• রোগের মূল কারণ অনুযায়ী ঔষধ নির্ধারণ
• পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন নিরাপদ হোমিও সেবা
• গোপনীয়তা ও সম্মানজনক পরিবেশে চিকিৎসা
• ঘরে বসে ফোনে পরামর্শ ও ওষুধের হোম ডেলিভারি (শর্তসাপেক্ষে)

🌟 বিশ্বাসে গড়ে উঠা এক নাম - মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয়!
আমরা চাই, প্রতিটি মানুষ প্রাকৃতিক উপায়ে সুস্থ থাকুক, হাসিমুখে জীবন কাটাক 🌸



#মেহমেদহোমিও #হোমিওচিকিৎসা #হোমিওওষুধ #মেডিসিনহাউজ #হোমিওপ্যাথিকচিকিৎসা #হেলথকেয়ার #চিকিৎসা #রোগমুক্তি #সুস্থজীবন #হেলথটিপস #ফার্মেসী #হোমিওপ্রোডাক্ট #সুস্থথাকুন #মেডিসিন #হেলথসেবা #হোমিওথেরাপি #হোমিওসেন্টার #রাজশাহীচিকিৎসা #হোমিওবিশ্বাস #অনলাইনচিকিৎসা #দীর্ঘমেয়াদিরোগ #চুলপড়া #ত্বকেরসমস্যা

27/08/2025

🧶🩺 ঘামের বিভিন্নতায় হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নির্বাচন

(As-Shifa Homeo Care - Clinical Notes)

🌸 অতিরিক্ত ঘাম ও ঘামের দুর্গন্ধের জন্য পরিচিত হোমিওপ্যাথিক ওষুধসমূহ :

১. Calcarea Carb

লক্ষণ: সহজেই ঘাম হয়, বিশেষ করে মাথা ও ঘাড়ে। ঠাণ্ডা ঘাম হয়।

ব্যবহার: শিশুদের মাথায় ঘাম হলে, বা অতিরিক্ত ওজনদার ব্যক্তির ক্ষেত্রে কার্যকর।

---

২. Silicea

লক্ষণ: হাত-পা ঘামে এবং দুর্গন্ধযুক্ত হয়। ঘাম ঠাণ্ডা ও পিচ্ছিল হয়।

ব্যবহার: দুর্বলতা, অতিরিক্ত ঘাম ও সংবেদনশীল ত্বকের ক্ষেত্রে।

---

৩. Sulphur

লক্ষণ: সারা শরীরে ঘাম হয়, বিশেষ করে রাতে। দুর্গন্ধযুক্ত ঘাম হয়।

ব্যবহার: গা ময়লা থাকে এমন অনুভূতি, চুলকানি ও গরম স্বভাবের রোগীদের জন্য।

---

৪. Mercurius Solubilis

লক্ষণ: অতিরিক্ত ঘাম হয়, বিশেষ করে রাতে। ঘামে গন্ধ হয় এবং শরীরে দুর্বলতা লাগে।

ব্যবহার: সংক্রমণ বা ইনফ্ল্যামেশন সংক্রান্ত ঘাম হলে।

---

৫. Thuja Occidentalis

লক্ষণ: পায়ের তলায় ঘাম ও গন্ধ; নখ দুর্বল ও ভঙ্গুর হয়ে পড়ে।

ব্যবহার: শরীরে বিষাক্ত উপাদান জমে গেলে ঘাম হয় এমন ক্ষেত্রে।

---

৬. Psorinum

লক্ষণ: খুব দুর্গন্ধযুক্ত ঘাম, চুলকানি সহকারে হয়।

ব্যবহার: দীর্ঘদিনের চর্মরোগ ও ধাতুজনিত দুর্বলতার কারণে ঘাম হলে।

---

৭. Lycopodium

লক্ষণ: একপাশে বেশি ঘাম হয় (ডান দিক বেশি)। গ্যাস ও হজমের সমস্যাসহ ঘাম হয়।

ব্যবহার: মানসিক চাপ ও আত্মবিশ্বাসের অভাবে ঘাম হলে উপকারী।

---

৮. Phosphorus

লক্ষণ: ঘাম পাতলা ও মিষ্টি গন্ধযুক্ত হয়। রাতে বেশি ঘাম হয়।

ব্যবহার: দুর্বল ও সংবেদনশীল ব্যক্তিরা যারা সহজেই ক্লান্ত হন।

---

৯. Natrum Muriaticum

লক্ষণ: মুখে ঘাম হয়, গরমের মধ্যে শুকনো মুখ ও অতিরিক্ত তৃষ্ণা থাকে।

ব্যবহার: মানসিক চাপ বা কষ্টজনিত কারণে ঘাম হলে কার্যকর।

---

১০. Hepar Sulph

লক্ষণ: ঘাম আঠালো ও টক গন্ধযুক্ত। ঠান্ডা পরিবেশেও ঘাম হয়।

ব্যবহার: সংক্রমণপ্রবণ ও অ্যালার্জিক ব্যক্তিরা উপকৃত হতে পারেন।

🌀 নির্দিষ্ট লক্ষণে নির্দিষ্ট ঔষধ:

🔹 ঘুমের সময় ঘাম, মাথার ঘামে বালিশ ভিজে যায়?
👉 Cal. Carb, Sanicula, Silicea, Cal. Phos

🔹 পায়ের তলায় ঘাম, আঙুলের ফাঁকে ঘা?
👉 Sanicula, Psorinum, Silicea

🔹 ঘামের দুর্গন্ধ (পচা/মাছ/রসুন/মিষ্টি)?
👉 Asafoetida, Caladium, Cantharis, Thuja, Bovista

🔹 খাবারের সময় মুখে ঘাম?
👉 Natrum Phos 12x, Ignatia, Natrum Mur.

🔹 রাতে ঘাম, দুর্বলতা বা নিদ্রাকালে অতিরিক্ত ঘাম?
👉 Natrum Sulph, Cal. Hypophos, Sambucus, Psorinum

🔹 শিশুর ঘামে বালিশ ভিজে যাচ্ছে?
👉 Cal. Phos, Cal. Carb, Sanicula

🔹 ঘামের গন্ধে পোশাকে হলুদ দাগ?
👉 Carbo Animalis, Ferrum Met.

🔹 ঘামের প্রকৃতি তেলতেলে, আঠালো, ঠাণ্ডা?
👉 Mere Sol, Tabacum, Veratrum Album

🔹 ঘাম এত বেশি যেন গোসল করেছে!
👉 Acid Citric, Castorium Q, Jaborandi Q

💧 বোনাস টিপস:
➡️ অতিরিক্ত ঘামের পাশাপাশি যদি পিপাসার অসামঞ্জস্যতা থাকে (যেমন মুখ শুকনো কিন্তু পানি খেতে ইচ্ছা নেই, বা রাতে প্রচণ্ড পিপাসা), তবে ওষুধ নির্বাচন হবে ভিন্নভাবে যেমন: Cantharis, Puls, Rhus Tox, Bryonia, Mere Sol।

📌 বিশেষ দ্রষ্টব্য:
উক্ত ওষুধসমূহ একজন হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী গ্রহণ করা উচিত। উপসর্গভিত্তিক সঠিক ওষুধই দিতে পারে স্থায়ী সমাধান।
আপনার হোমিও চর্চা ও লক্ষন অনুযায়ী ঔষধ নির্বাচন এর সুবিধার্থে নোট হিসেবে দেয়া হয়েছে।

21/08/2025

হস্তমৈথুনের কুফল থেকে বাঁচার ও নিয়ন্ত্রনের উপায়সহ হোমিও চিকিৎসা-

🍀হস্তমৈথুন কী এ বিষয়ে প্রাপ্ত বয়স্করা সবাই কমবেশি জানে এ অংশে আমি হস্তমৈথুন থেকে বাঁচার উপায় এবং হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিয়ে আলোচনা করব।
হস্থমৈথুন বা হাত দিয়ে বির্যপাত করা যে কতটা ক্ষতি তা আমাদের অজানা নয়।তারপরও আমরা এই ভুলটি করে থাকি।ফলে ভবিষ্যতে পরতে হয় নানাবিধ সমস্যায়।

💠হস্তমৈথুন এর প্রধান সমস্যা হলোঃ-
** দ্রুত বীর্যপাত খুব অল্প সময়ে বীর্যপাত ঘটে। ফলে স্বামী তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয়।
*অতিরিক্ত হস্তমৈথুন পুরুষের যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয়।
**চোখের ক্ষতি হয় স্মরণ শক্তি কমে যায়।
** আরেকটি সমস্যা হল Leakage of semen।অর্থাৎ সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হওয়া।
*শারীরিক ব্যথা কোমর এবং মাথা ঘোরা।
**যৌন ক্রিয়ার সাথে জড়িত স্নায়ুতন্ত্র দুর্বল হওয়া অথবা ঠিক মত কাজ না করার পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়া।
**শরীরের অন্যান্য অঙ্গ যেমন: হজম প্রক্রিয়া এবং প্রসাব প্রক্রিয়ায় সমস্যা সৃষ্টি করে। দ্রুত বীর্যস্থলনের প্রধান কারণ অতিরিক্ত হস্তমৈথুন
**হস্তমৈথুনের ফলে অনেকেই কানে কম শুনতে পারেন এবং চোখে ঘোলা দেখতে পারেন।

🌿Rx
হস্তমৈথুন অভ্যাস দূর করতে এবং হস্তমৈথুন সংক্রান্ত কুফল সমূহ দূর করতে একমাত্র হোমিওপ্যাথি ছাড়া আর কোনো চিকিৎসা বিজ্ঞান আজও ততটা সাফল্য দেখাতে পারেনি। তাই ভালো কোনো হোমিওপ্যাথের কাছ থেকে প্রপার ট্রিটমেন্ট নিন। আশা করি আবার আপনার জীবন স্বাভাবিক হয়ে উঠবে।

🌺Staphisagria : স্টেফিসেগ্রিয়া পুরুষদের যৌন দুর্বলতা দূর করার ক্ষেত্রে একটি শ্রেষ্ট ও অব্যর্থ ঔষধ। বিশেষভাবে অতিরিক্ত যৌনকর্মে লিপ্ত হওয়ার কারণে বা মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুনের অভ্যাস থাকার কারণে যাদের ধ্বজভঙ্গ হয়ে গিয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে এই ঔষধটি বেশী প্রযোজ্য। এটি Q, ৩, ৬, ৩০, ২০০ ইত্যাদি যে-কোন শক্তিতে খাওয়া যেতে পারে; কিন্তু যত নিম্নশক্তি থেকে খাওয়া শুরু করা যায় ততই উত্তম। প্রতিদিন পাঁচ ফোটা করে সকালে এবং সন্ধ্যাবেলা দু’বার। বিয়ের প্রথম দিকে কিছুদিন মেয়েদের প্রস্রাব বা যৌনাঙ্গ সম্পর্কিত কোন সমস্যা হলে নিশ্চিন্তে স্টেফিসেগ্রিয়া নামক ঔষধটি সেবন করা যেতে পারে। কারণ স্টেফিসেগ্রিয়া একই সাথে যৌনাঙ্গ এবং আঘাতজনিত রোগে সমান কাযর্করী ভূমিকা পালন করে।

🌺Moschus Moschiferus : যে সকল ধ্বজভঙ্গ রোগীর ডায়াবেটিস আছে এটি তাদের জন্য ভালো কাজ করে। ক্ষুদ্রাকৃতি পুরুষাঙ্গকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে এই ঔষধটি সহায়তা করে।

🌺Salix nigra : স্যালিক্স নাইগ্রা হোমিওপ্যাথিতে একটি শ্রেষ্ট ঔষধের কাতারে আসে। যাদের মাত্রাতিরিক্ত যৌনকর্ম, হস্তমৈথুন করার অভ্যাস ছাড়াও স্বপ্নদোষ নিয়মিত ভাবে হয় তারা এই ঔষধ ব্যবহার করতে পারেন। উক্ত কারণসমূহে সৃষ্ট পুরুষদের যৌনকর্মে দুর্বলতা বা অক্ষমতা তৈরি হয়েছে এবং এসব কারণে যাদের ওজন কমে গিয়েছে, এই ঔষধ যৌনদূর্বলতা সারানোর পাশাপাশি তদের ওজনও বাড়াতেও সহায়তা করবে। আবার অবিবাহিত যুবক-যুবতী বা যাদের স্বামী-স্ত্রী দেশের বাইরে থাকেন অথবা ইহকাল ত্যাগ করেছেন, এই ঔষধ তাদের মাত্রাতিরিক্ত যৌন উত্তেজনা কমিয়ে দিয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় জীবনযাপনে সাহায্য করবে।

🌺Lycopodium clavatum : লাইকোপোডিয়াম পুরুষাঙ্গ ধ্বজভঙ্গের একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। যাদের মাত্রাতিরিক্ত ধূমপানের অভ্যাসের কারণে ধ্বজভঙ্গ হয়েছে তারা এটি খেতে পারেন। লাইকোপোডিয়ামের প্রধান লক্ষণ হলো এদের পেটে প্রচুর গ্যাস তৈরি হয়, এদের মাথার ব্রেন খুব ভালো কিন্তু স্বাস্থ্য খুব জীর্ণ শীর্ণ, এদের প্রস্রাব অথবা পাকস্থলী সংক্রান্ত কিছু না কিছু সমস্যা থাকবেই, অকালে বার্ধক্য, সকাল বেলা বেশি দুর্বলতা ইত্যাদি।

🌺Natrum carbonicum : পুরুষরা যে-সব নারীদেরকে আলিঙ্গন করলেই বীযর্পাত হয়ে যায় (সহবাস ছাড়াই) অর্থাৎ অল্পতেই তাদের আত্মতৃপ্তি হয়ে যায় এবং পরে আর কোন সঙ্গমে আগ্রহ থাকে না, তাদের জন্য নেট্রাম কার্ব একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। এবং এই কারণে যদি তাদের কোন সন্তানাদি না হয় (অর্থাৎ বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয়), তবে নেট্রাম কার্বে সেই বন্ধ্যাত্বও সেরে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

🌺Caladium seguinum : যে সকল ব্যক্তিগণ যৌনমিলনে কোন ধরণের আনন্দ পান না বা যৌনমিলনের পরও বীরয নির্গত হয় না এবং যাদের বীরয অতি দ্রুত নির্গত হয়ে যায় বা যারা মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুন করার কারণে দুর্বল হয়ে পড়েছেন, তাদের জন্য এই ঔষধটি অনেক কার্যকরী।

🌺Agnus Castus : কিছু কিছু মানুষের গনোরিয়া রোগের পরে এই ধরনের যৌন দুর্বলতা দেখা দিলে এই ঔষধটি ভালো কাজ করে। পুরুষাঙ্গ আকারে ছোট এবং খুবই নরম হয়ে যায়, পায়খানা এবং প্রস্রাবের আগে-পরে নিয়মিতভাবে আঠালো পদার্থ নির্গত হয়, এবং ঘনঘন স্বপ্নদোষ হওয়ার অভ্যাস আছে তাদের জন্য এই ঐষধটি কার্যকর।

🌺Nux Vomica : যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে নাক্স ভমিকা ঔষধটি একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ বিশেষত যারা শীতকালে কাতর, যাদের পেটের যে কোন সমস্যা বেশী হয়, সারাক্ষণ শুয়ে-বসে থাকতে ইচ্ছা করে, কায়িক পরিশ্রম কম করে এবং মানসিক পরিশ্রম বেশী করার অভ্যাস আছে ইত্যাদি। নিম্নশক্তিতে এই ঔষধটি ঘনঘন খেলে ভালো ফল পাওয়া যায়।

🌺Phosphoricum Acidum : সাধারণত টাইফয়েড জাতীয় মারাত্মক কোন রোগে ভোগার কারণে, স্বপ্নদোষ, মাত্রাতিরিক্ত যৌনকর্ম ও হস্তমৈথুন ইত্যাদি কারণে যৌন ক্ষমতা কমে গিয়েছে অথবা যৌনক্ষমতা একেবারে নষ্ট হয়ে গিয়েছে (এবং সাথে অন্য যে-কোন ধরণের সমস্যা হউক না কেন) এসিড ফস উত্তম।

আরো অনেক ঔষধ আসতে পারে লক্ষন সদৃশ্যে।
🌹🌹🌹🌹🌹

চিকিৎসকের পরার্মশ নিয়ে ঔষধ সেবন করবেন।
কারন অর্গানন, রগীলিপি, রেপার্টরী,শক্তি,মাত্রা জ্ঞান না থাকলে হোমিওপ্যাথি ঔষধ নিজে নিজে সেবন করা সম্ভব নয়।

19/08/2025

#হোমিওপ্যাথিক ঔষধের নাম ও কাজ:-
১. Aconit Nap (একোনাইট ন্যাপ): (১) আকস্মিকতা ও ভীষণতা । (২) মৃত্যুভয় ও অস্থিরতা । (৩) পিপাসা ও জ্বালা । (৪) প্রচন্ড শীত বা প্রচন্ড গরমের প্রকোপ ।
২. Acid Nitric (এসিড নাইট্রিক): (১) স্রাবে দূর্গন্ধ, বিশেষতঃ প্রস্রাবে । (২) শ্লৈষ্মিক ঝিল্লি ও চর্মের সন্ধিস্থলে ক্ষত বা ফেঁটে যাওয়া। (৩) কাটা ফোঁটার মত ব্যথা। (৪) গাড়ীতে চড়ে বেড়ালে উপশম, দুধে বৃদ্ধি।
৩. Acid Phos (এসিড ফস): (১) অবসাদ বা অবসন্নতা। (২) দুধের মত সাদা প্রস্রাব বা ঘন ঘন প্রচুর প্রস্রাব। (৩) উদরাময়ে উপশম এবং মলত্যাগকালে প্রচুর বায়ু নিঃসারণ। (৪) সম্পূর্ণ তন্দ্রাচ্ছন্নভাব বা উদাসভাব।
৪. Agnus cast (এগনাস ক্যাস্ট): (১) অতিরিক্ত ইন্দ্রিয় সেবাজনিত ধাতু'দৌর্বল্য। (২) অতিরিক্ত হস্ত'/মৈথুন বা পুনঃপুনঃ গণোরিয়া বশতঃ ধব্জ/ভঙ্গ দোষ। (৩) আত্মহ/ত্যার ইচ্ছা, স্মৃতিশক্তির দুর্বলতা । (৪) প্রসূতির স্তনে দুধের অভাব। নিদারুন বিষন্নতা।
৫. Allium cepa (এলিয়াম সিপা): (১) নাসিকা হতে ক্ষতকর শ্লেষ্মাস্রাব। (২) পেটের মধ্যে অতিরিক্ত বায়ু সঞ্চার । (৩) কানে কটকটানি, পায়ে ঠান্ডা লেগে কষ্টকর প্রস্রাব । (৪) অস্ত্রপচারের পর স্নায়ুশূল, প্রসবের পর স্নায়ুশূল।
৬. Antim crud (এন্টিম ক্রুড): (১) স্থুলদেহ এবং জিহ্বার উপর সাদা পুরু লেপ। (২) আহারে অরুচি এবং আহারের পর বমি। (৩) বিরক্তি, বিষন্নতা, ক্রোধ ও ক্রন্দন। (৪) গোসল সহ্য হয় না। গোসলে ভয়।
৭. Apis Mel (এপিস মেল): (১) মূত্র স্বল্পতা ও মুত্রকষ্ট। (২) জ্বালা ও ফোলা, চোখের নিম্নপাতা ফোলা। (৩) স্পর্শকাতরতা ও গরমকাতরতা। (৪) সূচীবিদ্ধবৎ বেদনা। পিপাসাহীনতা।
৮. Aralia Race (এরালিয়া রেসি): (১) হাঁপানী যুক্ত শ্বাসকাশ, শয়নে বাড়ে। বর্ষাকালে সর্দি শুকিয়ে কাশি হলে । (২) দূর্গন্ধ যুক্ত সাদাস্রাব, পানির মত। (৩) অর্শ, গুহ্যদ্বারের স্থানচ্যুতি। (৪) রোগী সহজে প্রশ্বাস ত্যাগ করতে পারে, কিন্তু নিশ্বাস গ্রহনের সময়ে তার কষ্ট হয়।
৯. Arnica Mont (আর্নিকা মন্ট): (১) বেদনা, আঘাত জনিত বেদনা এবং রোগজনিত বেদনা। যে কোন বেদনা। (২) স্পর্শকাতরতা ও অস্থিরতা। (৩) বিছানা শক্ত মনে হয় কিন্তু অন্যান্য কষ্ট সম্বন্ধে বলে সে ভাল আছে। (৪) সজ্ঞানে প্রলাপ ও আতঙ্ক।
১০. Arsenic Alb (আর্সেনিক এল্ব): (১) নিদারুণ দুর্বলতা, অস্থিরতা ও মৃত্যু ভয়। (২) মধ্যদিবা বা মধ্যরাতে বৃদ্ধি কিংবা মধ্যদিবা এবং মধ্যরাতে বৃদ্ধি। (৩) প্রবল পিপাসা সত্ত্বেও ক্ষণে ক্ষণে স্বল্প পানি পান এবং পানি পান মাত্রই বমি। (৪) জ্বালা ও দুর্গন্ধ।
১১. Bacillinum (ব্যাসিলিনাম): (১) বংশগত ক্ষয়দোষ এবং উপযুক্ত ঔষধের ব্যর্থতা। (২) রোগ ও রোগীর পরিবর্তনশীলতা। (৩) অল্পে ঠান্ডালাগা এবং গ্রন্থির বিবৃদ্ধি। (৪) দুর্বলতা ও বাঁচালতা।
১২. Belladona (বেলাডোনা): (১) উত্তাপ ও আরক্তিমতা। (২) জ্বালা ও স্পর্শকাতরতা। (৩) আকস্মিকতা ও ভীষণতা। (৪) ব্যথা হঠাৎ আসে হঠাৎ যায়।
১৩. Bryonia Alb (ব্র্রায়োনিয়া এ্ল্ব): (১) নড়াচড়ায় বৃদ্ধি এবং চুপ করে পড়ে থাকলে উপশম। (২) শ্লৈষ্মিক ঝিল্লির শুষ্কতা। (৩) আক্রা'ন্তস্থান বা বেদনা যুক্ত স্থান চেপে ধরলে উপশম। (৪) ক্রুদ্ধভাব এবং ক্রুদ্ধ হবার ফলে অসুস্থতা।
১৪. Calc Carb (ক্যাল্কে-কার্ব): (১) দেহের স্থুলতা শিথিলতা ও শ্লেষ্মা প্রবণতা। (২) ভীরুতা ও ভ্রান্তধারণা। (৩) মাথার ঘামে বালিশ ভিজে যায় ও অল্পে ঠান্ডা লাগে। (৪) ডিম খাবার প্রবল ইচ্ছা কিন্তু দুধ সহ্য করতে পারে না।
১৫. Calc Fluor (ক্যাল্কে-ফ্লোর): (১) গ্রন্থির বৃদ্ধি, গ্রন্থি প্রদাহ, অস্থিক্ষত, ক্ষত পেকে পুঁজ যুক্ত হয়ে উঠে। (২) অর্শ হতে রক্তপাত, মুখদিয়ে রক্তউঠা, চক্ষে ছানি। (৩) শীত কাতর, প্রথম চলতে আরম্ভ করলে বৃদ্ধি ও কিছুক্ষণ চলার পর হ্রাস। (৪) নাসিকার অস্থি আক্রান্ত, জরায়ুর স্থানচুতি, গরমে উপশম, নড়াচড়ায় উপশম।
১৬. Carbo Veg (কার্ব্বোভেজ): (১) স্বাস্থ্যহানীর অতীত কাহিনী। (২) হিমাঙ্গ অবস্থায় ঘর্ম ও বাতাসের জন্য ব্যাকুলতা। (৩) পেটের মধ্যে অতিরিক্ত বায়ুসঞ্চয় ও উদগারে উপশম। (৪) জ্বালা ও রক্তস্রাব।
১৭. Carcinosin (কারসিনোসিন): (১) রোগীতে ক্যান্সারের ইতিবৃত্তি প্রাপ্ত হলে কার্সিনোসিন সুফল প্রদান করে। (২) তীব্র বেদনা ও গ্রন্থির কাঠিন্যযুক্ত স্তনের ক্যান্সার। (৩) জরায়ুর ক্যান্সারে দূর্গন্ধ স্রাব ও বেদনা থাকে। (৪) অগ্নিমান্দ্য, আমাশয় ও অন্ত্রে বায়ুজমে। (৫) ক্যান্সার জনিত ধাতু বিকৃতি বশতঃ আমবাত।
১৮. Causticum (কষ্টিকাম): (১) একাঙ্গিন পক্ষাঘাত বিশেষতঃ দক্ষিণ অঙ্গের বাত বা পক্ষাঘাত। (২) আশঙ্কা ও শীতকাতরতা। (৩) নিদ্রাকালে অস্থিরতা। (৪) না দাঁড়ালে মলত্যাগে অসুবিধা। (৫) সঙ্গমের পর মূত্রত্যাগ কালে মূত্রনালীতে জ্বালা। (৬) বর্ষা ও বৃষ্টির দিনে ভাল থাকে।
১৯. China off (চায়না অফ): (১) অধিক স্তন্যদান, অত্যধিক ভেদ, বীর্যক্ষয় বা রক্তক্ষয় জনিত অসুস্থতা। (২) শোথ ও পেট ফাঁপা, হজম শক্তির অভাব। (৩) নির্দিষ্ট সময়ে বা নিয়মিতভাবে রোগাক্রমণ। (৪) রক্তস্রাব প্রবণতা ও রক্তস্রাবের সাথে আক্ষেপ।
২০. Cimicifuga/Actaea Race (সিমিসিফিউগা/একটিয়া রেসি): (১) ঋতুস্রাবের সঙ্গে ব্যথা বৃদ্ধি পায়। (২) পর্যায়ক্রমে শারীরিক ও মানসিক লক্ষণ। (৩) ডিম্বকোষের বা জরায়ুর দোষে শ্বাসকষ্ট বা হৃদস্পন্দন। (৪) যারা আঙ্গুলের কাজ করে তাদের পিঠে ব্যথা।
২১. Dulcamara (ডালকামারা): (১) শরৎকালীন অসুস্থতা। (২) ঠান্ডা লেগে প্রস্রাবের বেগ বা শ্লেষ্মার প্রকোপ। (৩) উত্তাপে উপশম ও অস্থিরতায় উপশম। (৪) ঘর্ম বা চর্মরোগ চাপা দেওয়ার কুফল।
২২. Graphites (গ্রাফাইটিস): (১) স্থুলতা ও কোষ্টবদ্ধতা। (২) ফাঁটা চর্ম ও চটচটে রস। (৩) শঙ্কা ও সতর্কতা। (৪) মাছ, মাংস, সঙ্গীত ও সঙ্গমে অনিচ্ছা।
২৩. Hepar Sulph (হিপার সালফ): (১) শীতার্ততা ও স্পর্শকাতরতা। (২) ক্ষিপ্রতা হঠকারীতা। (৩) টক ঝাল প্রভৃতি উগ্রদ্রব্য খেতে ইচ্ছা। (৪) কাটা ফোটার মত ব্যথা।
২৪. Kali bichrom (ক্যালি বাইক্রোম): (১) পর্যায়ক্রমে বাত ও শ্লেষ্মার প্রকোপ। (২) সুতার মত লম্বা শ্লেষ্মাস্রাব। (৩) নির্দিষ্ট দিনে বা নির্দিষ্ট সময়ে বৃদ্ধি। (৪) ভ্রমণশীল বেদনা।
২৫. Kalmia Lat (ক্যালমিয়া লেট): (১) ব্যথা নিম্নগামি কিন্তু বাতবেদনা ক্রমশ হৃৎপিণ্ড আক্রমণ করে, বামপার্শ্বে শুইতে অক্ষম। (২) স্বল্পমূত্র, শোথ, নাড়ীর গতি মন্দ। (৩) সঞ্চালনে বৃদ্ধি কিন্তু উত্তাপ প্রয়োগে বা ঠাণ্ডায় উপশম হয়না। (৪) গর্ভাবস্থায় মূত্রস্বল্পতা সহিত দৃষ্টি-বিভ্রম বা চক্ষশূল, যন্ত্রণা- সূর্যোদয় হতে সূর্যাস্ত পর্যন্ত।
২৬. Lachesis (ল্যাকেসিস): (১) নিদ্রায় বৃদ্ধি। (২) ঈর্ষা, স্পর্শকাতরতা ও বাচালতা। (৩) বাম অঙ্গে রোগাক্রমণ বা প্রথমে বামদিকে পরে ডান দিকে। (৪) নির্গমণে নিবৃত্তি।
২৭. Ledum Pal (লিডামপাল): (১) ঠান্ডা পানিতে বেদনার উপশম। (২) নিম্নাঙ্গে রোগাক্রমণ বা প্রথমে নিম্নাঙ্গে ও পরে উর্ধ্বাঙ্গে। (৩) শোথ। (৪) স্নায়ু কেন্দ্র আঘাত।
২৮. Lobelia Erinus (লোবেলিয়া ইরিনাস): (১) ক্যান্সারজনিত চর্মের অস্বাভাবিক বিবৃদ্ধি ও শুষ্কতা। (২) মুখমন্ডলের এপিথেলিওমা ও আঙুলসমূহে উদ্ভেদ। (৩) পেটের ভিতর বা মস্তিষ্কের টিউমার। (৪) ওমেনটাম বা অন্ত্রপ্লাবকের ক্যান্সার।
২৯. Lycopodium (লাইকোপডিয়াম): (১) ডানে অঙ্গে রোগাক্রমন বা প্রথমে ডান অঙ্গে ও পরে বাম অঙ্গে আক্রমণ। (২) গরম খাবারে স্পৃহা ও বায়ুর প্রকোপ। (৩) ভীরুতা, কৃপণতা ও নিঃসঙ্গপ্রিয়তা। (৪) অল্প খেয়ে ক্ষুধা মিটে যায়। সকল ক্ষেত্রে অম্লস্বাদ। (৫) তলপেটে বায়ু জমে উর্দ্ধভাগশীর্ণ নিম্নাংশ স্থূল।
৩০. Medorrhinum (মেডোরিনাম): (১) বংশগত প্রমেহ দোষ ও উপযুক্ত ঔষধের ব্যর্থতা। ২। জ্বালা , ব্যথা, স্পর্শকাতরতা। ৩। ব্যস্ততা ও ক্রন্দণশীলতা। ৪। স্নায়ুবিক দুর্বলতা, স্মৃতিশক্তির দুর্বলতা ও মৃত্যু ভয়।
৩১. Merc sol (মার্কসল): (১) অতিরিক্ত ঘর্ম, অতিরিক্ত লালা নিঃসরণ ও অতিরিক্ত পিপাসা। (২) জিহ্বা পুরু ও দাঁতের ছাপ যুক্ত। (৩) দুর্গন্ধ ও ডান পার্শ্বে চেপে শুতে অসুবিধা।(৪) রাত্রে বৃদ্ধি, শয্যার উত্তাপে বৃদ্ধি, ঘর্মাবস্থায় বৃদ্ধি।
৩২. Mezereum (মেজেরিয়াম): (১) উদ্ভেদ বা একজিমা হতে প্রচুর রস নিঃসরণ। (২) টিকাজনিত কুফল ত্বক বা চর্ম রোগ চাপা দেয়ার কুফল। (৩) রাত্রে বৃদ্ধি।(৪) অত্যন্ত রাগী কিন্তু পরক্ষণেই অনুতপ্ত, উম্মাদ।
৩৩. Nux Vomica (নাক্স ভূমিকা): (১) অতিরিক্ত মানসিক পরিশ্রম বা অতিরিক্ত ইন্দ্রিয়সেবা কিংবা অতিরিক্ত রাত জাগরণ জনিত অসুস্থতা। (২) বারম্বার মলত্যাগের ব্যর্থ প্রয়াস এবং মলত্যাগের পর উপশম বোধ। (৩) জিদ বা মনের দৃঢ়তা, ঈর্ষা ও হঠকারিতা । (৪) শীতকাতরতা, স্পর্শকাতরতা ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা|
৩৪. Phosphorus (ফসফরাস): (১) তীক্ষ্ণ বুদ্ধি, লম্বা, পাতলা একহারা চেহারা। (২) রক্তস্রাবের প্রবণতা। (৩) বামপার্শ্ব ও চেপে শুতে পারে না। (৪) রাক্ষুসে ক্ষুধা, জ্বালা ও শুন্যবোধ।
৩৫. Phytolacca (ফাইটোলাক্কা): (১) স্তন ও স্তনের যে কোন প্রদাহে। (২) রাতে বৃদ্ধি, শয্যার উত্তাপে বৃদ্ধি, বর্ষায় বৃদ্ধি। (৩) স্পর্শকাতরতা ও অস্থিরতা। (৪) দাঁতে দাঁতে বা মাঢ়িতে মাঢ়িতে চেপে ধরতে ইচ্ছা।
৩৬. Psorinum (সোরিনাম) (১) ধাতুগত বা বংশগত সোরাদোষের উপযুক্ত ঔষধের ব্যর্থতা। (২) উদ্বেগ, আতঙ্ক ও নৈরাশ্য। (৩) প্রবল ক্ষুধা ও অত্যধিক দুর্গন্ধ। (৪) দুর্বলতা ও শীতার্ততা।
৩৭. Pulsatilla (পালসেটিলা): (১) পরিবর্তনশীলতা। (২) নম্রতা ও ক্রন্দনশীলতা । (৩) তৃষ্ণাহীনতা। (৪) গরমে বৃদ্ধি ও গাত্র সর্বদা উত্তপ্ত।
৩৮. Rhus Tox (রাসটক্স): (১) বর্ষায় বৃদ্ধি ও বিশ্রামে বৃদ্ধি। (২) অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে কামড়ানি ও অস্থিরতা। (৩) অস্থিরতায় উপশম, উত্তাপে উপশম। (৪) জিহ্বার অগ্রভাগ ত্রিকোণ লাল বর্ণ ও জ্বরের শীত অবস্থায় কাশি।
৩৯. Ruta grav (রুটা গ্র্যাভ): (১) সন্ধিস্থানের অস্থিচ্যুতি বা সন্ধিস্থান মচকে যাওয়া। (২) কটি ব্যথা ও মলদ্বারের শিথিলতা। (৩) স্ত্রী জন'নেন্দ্রিয়ে চুলকানির সঙ্গে বাম স্তনে ব্যথা। (৪) চক্ষু জ্বালা ও দৃষ্টি বিপর্যয়।
৪০. Selenium (সেলেনিয়াম): (১) অতিরিক্ত শুক্র'ক্ষয় বা অতিদীর্ঘ রোগ ভোগের পর দেহ ও মনের অবসাদ। (২) মলত্যা'গকালে শুক্রক্ষরণ। (৩) কামভাবের প্রাবল্য ও শুক্রতারল্য। (৪) স্বরভঙ্গ ও কোষ্ঠকাঠিন্য।
৪১. Senecio (সেনেসিও): (১) ঋতুস্রাবের পরিবর্তে রক্তকাশ। (২) রক্তস্রাব জনিত শোথ। (৩) স্বল্প রজঃরোগে উহা বর্ধিত করে ও অতিরিক্ত রজঃস্রাবে হ্রাসপ্রাপ্ত এবং কষ্ট রজঃরোগের যন্ত্রণা উপশমিত হয়। (৪) রজঃস্রাবের পরিবর্তে অথবা মূত্রদোষ সহ শ্বেতপ্রদর।
৪২. Sepia off (সিপিয়া অফ): (১) বিষন্নতা, ক্রন্দণশীলতা ও উদাসীনতা। (২) অতিরিক্ত রক্তক্ষয় বা অতিরিক্ত স্বামী সহবাস কিম্বা অতিরিক্ত গর্ভধারণ জনিত জরায়ুর শিথিলতা। (৩) উদরে শূন্যবোধ, মলদ্বারে পূর্ণবোধ। (৪) পরিশ্রমে উপশম এবং স্নানে অনিচ্ছা।
৪৩. Silicea (সাইলেসিয়া): (১) দৃঢ়তার অভাব ও শীতার্ততা, কোষ্ঠবদ্ধতা। (২) মাথার এবং পায়ের তলায় দুর্গন্ধ ঘাম বা বাধাপ্রাপ্ত ঘামের কুফল। (৩) উত্তাপে উপশম এবং অমাবস্যায় ও পূর্ণিমায় বৃদ্ধি। (৪) টিকাজনিত কুফল।
৪৪. Spigelia (স্পাইজেলিয়া): (১) স্নায়ুশূল নড়াচড়ায় বৃদ্ধি। (২) বামদিকে রোগাক্রমণ। (৩) বর্ষায় বা জলো হাওয়ায় বৃদ্ধি।
৪৫. Staphisagria (স্ট্যাফিস্যাগ্রিয়া): (১) কামভাবের প্রাবল্য এবং তাহার কুফল। (২) অতিরিক্ত ক্রোধ এবং তাহার কুফল। (৩) স'ঙ্গম বা সহবাসজনিত মূত্র'কষ্ট বা শ্বাসকষ্ট। (৪) চক্ষে অঞ্জনি ও দাঁতে পোকা, অতিরিক্ত হস্তমৈ'থুন। (৫) অস্ত্রপচারের কুফল, যৌন বিষয় সম্বন্ধে অনবরত চর্চা করে থাকে।
৪৬. Sulphur (সালফার): (১) অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্নতা। (২) প্রাতঃকালে মলত্যাগ ও মধ্যাহ্নক্ষুধা। (৩) স্নানে অনিচ্ছা, দুগ্ধে অরুচি। (৪) ব্রহ্মতালূ হাতের তালূ ও পায়ের তলায় উত্তাপ বা জ্বালা। (৫) সকল রন্দ্রপথ লাল।
৪৭. Syphilinum (সিফিলিনাম): (১) বংশগত উপদংশ বা উপযুক্ত ঔষধের ব্যর্থতা। (২) রাত্রে বৃদ্ধি, অনিদ্রা ও অক্ষুধা। (৩) খর্বতা ও পক্ষাঘাত। (৪) ক্ষত ও দুর্গন্ধ।
৪৮. Thuja Occi (থুজা অক্সি): (১) আঁচিল, অর্বুদ ও রক্তহীনতা। (২) ঠান্ডায় বৃদ্ধি, বর্ষায় বৃদ্ধি এবং রাত ৩টায় বৃদ্ধি। (৩) বদ্ধমূল ধারনা ও স্বপ্নবহুল নিদ্রা। (৪) টিকা ও বসন্ত-এর পর যে কোন উপসর্গ।
৪৮. Tuberculinum (টিউবারকুলিনাম): (১) সবিরাম জ্বর। (২) ক্ষীণদেহ, রোগের পুনরাবৃত্তির প্রবণতা। (৩) উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত যক্ষ্মাসম্ভব অবস্থার প্রবণতা ও সহজেই রোগাক্রমন। (৪) রাত্রিকালে কষ্টদাযক ও সদাস্থায়ী চিন্তা।
৫০. Uranium Nitric (ইউরেনিয়াম নাইট্রিক): (১) ডায়াবেটিস মেলিটাস, শর্করাযুক্ত বহুমুত্রজনিত পিপাসা ও ক্ষুধা, শরীর শুকাইয়া যাওয়া। (২) ধ্বজভঙ্গ, ঋতুরোধ। (৩) পেটের মধ্যে অতিরিক্ত বায়ু, উদগার। (৪) শোথ, উদরী, নেফ্রাইটিস ও উচ্চরক্তচাপ।
*কালেক্টেড *

16/08/2025

প্রস্রাবে জ্বালা ব্যথা কি কারনে হয় ?
মূত্রথলির ইনফেকশনের দশটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ।

মূত্রথলিতে ইনফেকশন (Bladder infection / Cystitis) সাধারণত ব্যাকটেরিয়া দ্বারা হয়, তবে কিছু শারীরিক ও অভ্যাসগত কারণও ঝুঁকি বাড়ায়। এখানে ১০টি সাধারণ কারণ দেওয়া হলো—

ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ (E. coli) – মূত্রনালীর মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া মূত্রথলিতে প্রবেশ করে সংক্রমণ ঘটায়।

মেয়েদের ছোট ইউরেথ্রা – নারীদের মূত্রনালি ছোট হওয়ায় ব্যাকটেরিয়া সহজে মূত্রথলিতে পৌঁছায়।

অপ্রতুল ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি – শৌচাগার ব্যবহারের পর বা যৌন সম্পর্কের পর পরিষ্কার না রাখা।

যৌন সম্পর্ক (Sexual activity) – যৌন মিলনের সময় ব্যাকটেরিয়া মূত্রনালীতে ঢোকার ঝুঁকি থাকে।

মূত্র দীর্ঘ সময় ধরে আটকে রাখা – জমে থাকা মূত্রে ব্যাকটেরিয়া দ্রুত বৃদ্ধি পায়।

ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হওয়া – ডায়াবেটিস, এইচআইভি বা অন্যান্য রোগে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।

ক্যাথেটার ব্যবহার – দীর্ঘ সময় urinary catheter লাগানো থাকলে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ ঘটাতে পারে।

হরমোনাল পরিবর্তন – মেনোপজের পর ইস্ট্রোজেন কমে গেলে মূত্রনালীর প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।

মূত্রনালীর গঠনগত সমস্যা – জন্মগত বা পরবর্তী সময়ে কোনো বাঁক, সরু পথ বা বাধা থাকলে মূত্র ঠিকমতো বের হয় না।

পানি কম পান করা – পর্যাপ্ত পানি না খেলে ব্যাকটেরিয়া মূত্রে থেকে যায় ও বংশবিস্তার করে।

14/08/2025

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় ডাক্তারের কিছু ভুল স্বীদ্ধান্ত।
১) লক্ষণের পিছনে ছুটতে গিয়ে কলেজে পড়া অনেক বিষয়ে
উদাসীন। Anatomy/ Physiology /Pathology ইত্যাদি কে অবহেলা করার জন্য সঠিক নির্বাচন হয় না।
যেমন :: পেটে ব্যাথা কি শুধু লক্ষণে আরোগ্য হবে।ধরুন
কাহারো পাথর হয়েছে অথবা Fallopian Tube গর্ভ জনিত ব্যাথা ইত্যাদি হলে কি ভাবে ওষুধ নির্বাচন করবেন??
যতক্ষণ পর্যন্ত না USG করাবেন।২) হাঁপানি হলে কি ভাবে
বুঝবেন যে সেটা Cardiac/ common Ashama?
৩) Hepatitis C/ Gillbird Syndrome রুগীর প্রসাব হলুদ
নাও হতে পারে-- তখন অবশ্যই রক্ত পরীক্ষা প্রয়োজন।
৪) প্রসাবের সংক্রমণ/ Prostitis ইত্যাদি সমস্যায় লক্ষন ভিত্তিতে,রোগ ধরা, না ও পড়তে পারে। সেক্ষেত্রে প্রসাব রক্ত/ x ray ইত্যাদি পরীক্ষায় Bcolai/ staphylococcus ইত্যাদি
জীবাণু চিহ্নিত হলে, সঠিক চিকিৎসা হয়।
৫) Cancer/ Brain Tumour ইত্যাদি তে Pathology Test অবশ্যই প্রয়োজন। এরকম হাজারো উদাহরণ আছে। বর্তমান
উন্নত যুগে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করা উচিত। বস্তা পঁচা পুরাতন ধারণা বদলাতে হবে।এতে হোমিওপ্যাথির মান উন্নত হবে। জনগণের হোমিওপ্যাথির উপর বিশ্বাস বাড়বে।
ধারাবাহিক চলবে। আপনার মতামত কাম্য।
নিজস্ব অভিজ্ঞতায় লেখনী;

13/08/2025

#পুরুষের_যৌন_সমস্যার_উপর_পূর্নাঙ্গ_আলোচনা।যে বিষয়গুলো আলোচনায় থাকছে:-

১) যৌনজীবনে পুরুষের একান্ত দুর্বলতা- কারণ,লক্ষণ, ও প্রতিকার।
২) ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লিঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা।
৩) পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লিঙ্গের যোনিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যোনিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া
৪) প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহবাসে দ্রুত বীর্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব।
৫) দ্রুত বীর্যপাত এবং হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা।
৬) গনোরিয়া ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।
৭) সিফিলিস ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।

🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁

★ যৌনজীবনে পুরুষের একান্ত দুর্বলতা- লক্ষণ, কারণ ও প্রতিকার:-
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরুষত্বহীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌন সমস্যা। অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার। এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে সক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই। হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোন একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে

★ ইরেকশন ফেইলিউর,পেনিট্রেশন ফেইলিউর,প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন:- সহবাসে দ্রুত বীর্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব:-যদি নিয়মিত সঙ্গি এবং সঙ্গিনীর ইচ্ছার চেয়ে দ্রুত বীর্যপাত ঘটে অর্থাৎ যৌনসঙ্গম শুরু করার আগেই কিংবা যৌনসঙ্গম শুরুর একটু পরেই বীর্যপাত ঘটে যায়- তাহলে যে সমস্যাটি বুঝা যাবে তার নাম প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন। প্রি-ম্যাচিউর ইজেকুলেশন একটি সাধারণ যৌনগত সমস্যা। প্রতি ৩ জন পুরুষের মধ্যে ১ জন এ সমস্যায় ভোগে থাকেন।
একসময়ে ধারণা করা হতো, প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন বা দ্রুত বীর্যপাতের কারণ হলো সম্পূর্ণ মানসিক; বর্তমানে বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রি-মেচিউর ইজেকুলেশন বা দ্রুত বীর্যপাতের ক্ষেত্রে শারীরিক বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিছু পুরুষের ক্ষেত্রে দ্রুত বীর্যপাতের সাথে পুরুষত্বহীনতার সম্পর্ক রয়েছে। বর্তমানে অনেক চিকিৎসা বেরিয়েছে- যেমন বিভিন্ন ওষুধ, মনস্তাত্ত্বিক কাউন্সেলিং ও বিভিন্ন যৌনপদ্ধতির শিক্ষা। এগুলো বীর্যপাতকে বিলম্ব করে আপনার ও আপনার সঙ্গিনীর যৌনজীবনকে মধুর করে তুলবে। অনেক পুরুষের ক্ষেত্রে সমন্বিত চিকিৎসা খুব ভালো কাজ করে।
★ শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লিঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা।
পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লিঙ্গের যোনিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যোনিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া
★ দ্রুত বীর্যপাত,প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহবাসে দ্রুত বীর্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব।

★ কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো- ডায়াবেটিস, লিঙ্গে জন্মগত কোন ত্রুটি, সেক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌনরোগ ইত্যাদি। প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে। আবার অতিরিক্ত যৌন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মাস্টারবেট বা হস্তমৈথুন করা, যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না। এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌনাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

★ গনোরিয়া ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।
গনোরিয়া একটি যৌনবাহিত রোগ। Neisseria gonorrhoeae (নিশেরিয়া গনোরি) নামক জীবাণু এই রোগের জন্য দায়ী। পুরুষের ক্ষেত্রে সাধারণত প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া (ডিজইউরিয়া) ও মূত্রনালি দিয়ে পূয বের হয়। স্ত্রীলোকের ক্ষেত্রে অনেক সময় কোনো লক্ষণ থাকে না আবার কারো ক্ষেত্রে যোনিপথে পূজ বের হয় এবং তলপেটে ব্যথা হতে পারে। সময়মত এই রোগের চিকিৎসা না করালে পুরুষ ও মহিলা উভয়ের ক্ষেত্রেই এই রোগ আশেপাশে ছড়িয়ে যেতে পারে এবং পুরুষের এপিডিডাইমিস ও মহিলার তলপেটে প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে। গনোরিয়া সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে, এমনকি এটি শরীরের অস্থিসন্ধিসমূহ ও হার্টের ভালবকেও আক্রান্ত করতে পারে।

★ সিফিলিস ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।
সিফিলিস ব্যাক্টেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত একটি জটিল যৌন সংক্রামক রোগ। এটি নারী পুরুষ উভয়ের যৌনাঙ্গ, ঠু্ট, মুখ ও পায়ু আক্রমন করে।
সিফিলিস এর প্রধাণ বৈশিস্ট্য হলঃ
১ম ধাপ- Chancre বা ব্যথাহীন ক্ষত হবে,
২য় ধাপ- চর্মে লালচে দাগ হবে,
সুপ্তাবস্থা- এখানে কোন লক্ষণ দেখা যাবে না এবং
৩য় ধাপ- কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে এবং কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমে সক্রামন ঘটায়।

★ কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো একজন ভালো ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন। এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লিজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সেক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন। মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা পর্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

★ কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌনজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাতুড়ে ডাক্তারদের শরণাপন্ন হবেন না বা কোন টোটকা ব্যবহার করবেন না। কোন তেল বা ওষুধ কিছুই ব্যবহার করবেন না হাতুড়েদের কথায় প্রভাবিত হয়ে।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

★ পুরুষের বীর্যপাত হতে কতটা সময় নেবে সে ব্যাপারে চিকিৎসাবিজ্ঞানে আদর্শ মাপকাঠি নেই। দ্রুত বীর্যপাতের প্রাথমিক লক্ষণ হলো নারী-পুরুষ উভয়ের পুলক লাভের আগেই পুরুষটির বীর্যপাত ঘটে যাওয়া। এ সমস্যা সব ধরনের যৌনতার ক্ষেত্রে ঘটতে পারে।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁

#হোমিওপ্যাথিক_চিকিৎসাঃ-প্রাকৃতিক, বিশুদ্ধ ও নিরাপদ চিকিৎসা পদ্ধতি হচ্ছে হোমিওপ্যাথি।
হোমিওপ্যাথিতে যৌন সমস্যা সম্পূর্ন ভাল হয়। সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা
ছাড়া কোনো ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।

09/08/2025

সিয়াম হোমিও হল গাজীপুরা
ডাঃ শাকিল আহমেদ

হোমিওপ্যাথির ইচ্ছা -

১. মাংস খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- ম্যাগ কার্ব, মার্ক সল, নেট্রাম মিউর, টিউবার, কার্ব ভেজ।
২. মাছ খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- কার্বভেজ।
৩. মদ খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- নাক্স ভোম, সালফার, মেডো, সিফিলিনাম, আর্সেনিক,ওপিয়াম, পালস, ল্যাকেসিস, ফসফরাস, টিউবার।
৪. মিষ্টি খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- আর্জেন্টাম, সিনা, চায়না, মেডোরিনাম, সালফার, লাইকো।
৫. লবন খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- নেট্রাম মিউর, এলো, আর্জেন্ট নাইট, ক্যাল ফস, থুজা, কোনিয়ম, স্যানিকিউলা, ভিরেন্ট্রাম এলবাম, টিউবার।
৬. রসাল ফল খাওয়ার ইচ্ছা- আর্সেনিক, ক্যাল কার্ব, এসিড ফ্লোর, কষ্টিকাম, এসিড ফস, টিউবার, মেডো।
৭. দোল খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- সিনা, ক্যামোমিলা।
৮. আপেল খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- এন্টিম টার্ট।
৯. সর্বদা ঘুরে বেড়ানোর ইচ্ছা- টিউবার, আয়োডিন, ক্যাল ফস।
১০.টক জাতীয় বস্তু খাওয়ার ইচ্ছা- এন্টিম ক্রুড, আর্সেনিক, ল্যাকেসিস, মেডো, নেট্রাম মিউর, ফসফরাস, হিপার, থুজা, সিপিয়া, পালস।
১১. দুধ খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- আর্সেনিক, অরম মেট, ল্যাক ক্যান, মার্কসল, রাসটক্স, টিউবার, নেট্রাম।
১২. উপুর হয়ে শুতে ইচ্ছা- মেডোরিনাম, সিনা।
১৩. চিৎ হয়ে শুতে ইচ্ছা- রাসটক্স, নেট্রাম মিউর, পালস, ক্যাল কার্ব।
১৪. বেদনার পাশে কাঁথ হয়ে শুতে ইচ্ছা- ব্রায়োনিয়া,পালস, ক্যাল কার্ব, ক্যালি কার্ব।
১৫. প্রবল ডিম খাওয়ার ইচ্ছা- ক্যাল কার্ব।
১৬. জল খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- আর্সেনিক, ল্যাক ক্যান, এসিড ফ্লোর।
১৭. পেঁয়াজ খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- থুজা।
১৮. ডান পাশে কাঁথ হয়ে শোয়ার ইচ্ছা- ফসফরাস, লাইকো
১৯. বাম পাশে কাঁথ হয়ে শোয়ার ইচ্ছা- মার্ক সল, ক্যালি মিউর, ক্যাল কার্ব, এলুমিনা।
২০. পাখার বাতাসের প্রবল ইচ্ছা- কার্ব ভেজ, ফসফরাস, মেডো।
১. মাংস খেতে সম্পূর্ন অনিচ্ছা- ক্যালি কার্ব, গ্রাফাইটিস, পালস, সিপিয়া, প্রেট্রোলিয়াম, সালফার, নাক্স, চায়না।
২. মাছ খাওয়ার অনিচ্ছা- নেট্রাম মিউর, ফসফরাস।
৩. মিষ্টি খেতে অনিচ্ছা- কার্বভেজ, গ্রাফাইটিস, সেলিনিয়াম, সাইলিশিয়া।
৪. লবন খেতে অনিচ্ছা- আর্সেনিক, নেট্রাম সালফ, চায়না।
৫. দোল খাইতে ভয় বা সম্পূর্ন অনিচ্ছা- বোরাক্স।
৬. আটা, ময়দা, ভাত, খাদ্যদ্রব্য খেতে অনিচ্ছা- নেট্রাম কার্ব।
৭. একেবারে বেড়ানোর অনিচ্ছা - ব্রায়োনিয়া, জেলস।
৮. টক জাতীয় দ্রব্য খাওয়ার অনিচ্ছা- সালফার, নাক্স ভোম।
৯. দুধ খাওয়ার চরম অনিচ্ছা- ক্যাল কার্ব, সিনা, নেট্রাম সালফ, ম্যাগ কার্ব, ফসফরাস, পালস, সিপিয়া।
১০. উপুড় হয়ে শুইতে অনিচ্ছা- রাসটক্ম, নেট্রাম মিউর, পালস।
১১. চিৎ হয়ে শুতে অনিচ্ছা- মেডোরিনাম, সিনা।
১২. বেদনা পাশে চেপে শুতে অনিচ্ছা- ফসফরাস।
১৩. ডিম খাওয়া অনিচ্ছা- ফেরাম মেট, সালফার, কলচিকাম।

09/08/2025

চর্ম রোগের হোমিও ঔষধ (চুলকানি, একজিমা)
🍊Graphites – হাতের চেটোর উল্টো পৃষ্টে একজিমা, চামড়া মোটা হয়,ফাটে, আঙ্গুলের চামড়া মোটা হয়, মুখে, কানের পেছনে, চোখের পাতায়, জননেন্দ্রিয়ে ফুস্কুড়ি কিংবা ঘায়ের মতো উদ্ভেদ,তা থেকে মধুর মতো চটচটে রস নিঃসরণ। উদ্ভেদ্গুলি মাছের আঁশের পদার্থ দিয়ে ঢাকা।

🍋Petroleum – ওপরের Graphites এর মতো লক্ষণ তবে উদ্ভেদ গুলি শীতকালে বৃদ্ধি পায় ও গরমকালে আপনাতেই কমে যায়।

🍌Coffea Crud – চর্মরোগে অত্যন্ত চুলকানি, রক্ত পড়ে, জ্বালা করে ও তার জন্যে অনিদ্রা।

🍍Croton Tig – উদ্ভেদ প্রথমে ফোস্কার মতো, পরে পাকে, চুলকানি জলে ও ঠাণ্ডায় বাড়ে।

🥭Dolichos – চামড়ায় কোন প্রকার উদ্ভেদ নেই অথচ ভয়ানক চুলকানি।

🍎Comocladia – চামড়া লালবর্ণ বা চামড়ায় লাল ডোরাডোরা দাগ। ঘামাচির মতো লালবর্ণের ফুস্কুড়ি ও তাতে অধিক চুলকানি।

🍏Psorinum – গায়ের চামড়া দেখতে খুব কদাকার, গায়ে এতো দুর্গন্ধ যে স্নান করলেও গন্ধ যায় না। শরীর একটু গরম হলেই চুলকায়, রক্ত বেরোয় ও নানা রকমের উদ্ভেদ।

🍐Sulpher – চর্মরোগে অত্যন্ত চুলকানি, চুলকানোর সময় মহাসুখ, পরে ভীষণ জ্বালা। গায়ের চামড়া দেখতে খুব কদাকার,অপরিস্কার। চুলকানি রাতে, গরমে ও স্নানে বাড়ে।

🍑Kali Ars – কাপড় খুললেই চুলকানি,আঁশের মতো শল্ক ওঠে, পুরাতন একজিমা – গরমে,চললে, কাপড় খুললে বাড়ে, সোরাসিস।

Sepia – স্ত্রী জননেন্দ্রিয়ে ছোটো ছোটো ফুস্কুড়ি ও তাতে অসহনীয় চুলকানি।

🍒Hepar Sulph – সন্ধিস্থলে ও চামড়ার ভাঁজে রসপূর্ণ উদ্ভেদ ও তাতে অত্যন্ত দুর্গন্ধ ও চুলকানি। গায়ে সামান্য আঁচড় লাগলেই পাকে ও পুঁজ হয়।

🍓Anthrakokali – খোস, প্যাঁচড়ায় অত্যন্ত চুলকানি, ঠোঁট ও অন্য স্থানে ফাটা ক্ষত, পুরাতন দাদ।

🥝Anacardium Occi – চামড়ায় টোপতলা ফোস্কার মতো উদ্ভেদ। পায়ে কড়া, ক্ষত, পায়ের তলা ফাটা।

🥝Antim Crud – চামড়ায় আঁচিলের মতো বা ফোস্কার মতো উদ্ভেদ। ঘারে, মুখে, পিঠে, হাতে, বুকে উদ্ভেদ বেরোয় ও চুলকায়।

🍅Aloe Soc – খোস, প্যাঁচড়া প্রতি বছর শীতকালে দেখা যায়।

🥥Echinacea Q – খোস, প্যাঁচড়া, চুলকানি এবং পারদ ও উপদংশজনিত চর্মরোগের উৎকৃষ্ট ওষুধ।

🥑Urtica Urens – আমবাতে ভয়ানক চুলকানি, জ্বালা ও কাঁটাবেঁধার মতো বেদনা থাকে,রোগি ক্রমাগত হাত বোলায়। হাতের, মুখের, বুকের চামড়া ফোলে, গরম হয়, ফুস্কুড়ি বেরোয়। ঘুমালে ফুস্কুড়ি মিলিয়ে যায় কিন্তু বিছানা থেকে উঠলে আবার বেরোয়।

🍑Bufo Rana – হাতে ও পায়ের তালুতে ফোস্কা্‌, সামান্য আঘাতে ক্ষত হয়,পাকে,মুখে ও গলায় ক্ষত হয়ে ছিদ্র হয়ে যায়, স্তনে কান্সারের মতো ক্ষত।

🍐Acid Chryso – খোস, প্যাঁচড়া, দাদ, সোরাসিস ও নিম্নাঙ্গের একজিমা।

🥔Anagallis – হাতের চেটোয়, হাতে ও আঙ্গুলে চুলকানি।

🥕Arsenic Alb – কপালে ও মাথায় বেশি উদ্ভেদ, খোস প্যাঁচড়ায় অত্যন্ত দুর্গন্ধ।

🌶️Sarsaparilla – গরমকালে শরীরে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উদ্ভেদ, রোগী বেশ দুর্বল ও শীর্ণকায়, হাত পা ফাটা, গায়ের চামড়া কোঁচকান, নখ কুঁচকে ছোটো হয়ে যায়,নখে ক্ষত ও জ্বালা, অণ্ডকোষ ও লিঙ্গে চুলকানি।

এছাড়াও অসংখ্য মেডিসিন আছে, এখানে মাত্র কয়েকটির কিছু লক্ষন আলোচনা করা হল। রোগীর সার্বিক লক্ষনের উপর নির্ভর করে ঔষধ নির্বাচন করবেন।
(কপি)
সংগ্রহে--

Address

Rajshahi City
Rajshahi
6000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয় posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram