মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয়

  • Home
  • Bangladesh
  • Rajshahi
  • মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয়

মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয় Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয়, Medical and health, Rajshahi City, Rajshahi.

Hello Dear ,
I am invite you to like this page for take your health Treatment,
i am Dr. mehedi Hasan (DHMS) Dhaka.I offered you to take proper treatment for good health and keep body feet and enjoy a happy life .Stay Connect with me ,
Thank you. মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয় 🌿 — রাজশাহীর রাজপাড়া থানার তেরোখাদিয়া ক্যান্টনমেন্ট গেট এলাকায় অবস্থিত একটি নির্ভরযোগ্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয় ও মেডিসিন হাউজ। আমরা দীর্ঘদিন ধরে মানুষের সুস্থতা ও ভালো থাকার জন্য কার্যকরী হোমিও চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছি।

🔬 আমাদের সেবাসমূহ:
✔️ সকল ধরনের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
✔️ অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ
✔️ কনফিডেন্সিয়াল ও নিরাপদ চিকিৎসা
✔️ রোগ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন প্রদান
✔️ বিভিন্ন প্রকার অর্গানিক ও প্রাকৃতিক পণ্য বিক্রয়
✔️ সাশ্রয়ী মূল্য ও মানসম্পন্ন সেবা

🧑‍⚕️ চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারেন যেসব সমস্যায়ঃ
• গ্যাস্ট্রিক/অ্যাসিডিটি
• চুল পড়া, ত্বকের সমস্যা
• অনিদ্রা, মানসিক চাপ
• যৌন দুর্বলতা ও বিবাহিত জীবনের সমস্যা
• পাইলস, হাঁপানি, সাইনোসাইটিস
• মহিলাদের গোপন ও সাধারণ রোগ
• শিশুদের জেনারেল সমস্যা
• দীর্ঘমেয়াদি ও জটিল রোগ

🌿 আমাদের হোমিওপ্যাথিক ও অর্গানিক পণ্যসমূহ প্রাকৃতিক উৎস থেকে সংগৃহীত এবং সারা দেশে সরবরাহযোগ্য।

📍 ঠিকানা:
তেরোখাদিয়া ক্যান্টনমেন্ট গেট, রাজপাড়া, রাজশাহী।

📞 যোগাযোগ করুনঃ
📱 01751-230188 | 01521-505217
📧 mehedi505217@gmail.com

💡 কেন আমাদের সেবা নেবেন?
• সঠিক রোগ নির্ণয়
• অভিজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা
• রোগের মূল কারণ অনুযায়ী ঔষধ নির্ধারণ
• পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন নিরাপদ হোমিও সেবা
• গোপনীয়তা ও সম্মানজনক পরিবেশে চিকিৎসা
• ঘরে বসে ফোনে পরামর্শ ও ওষুধের হোম ডেলিভারি (শর্তসাপেক্ষে)

🌟 বিশ্বাসে গড়ে উঠা এক নাম - মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয়!
আমরা চাই, প্রতিটি মানুষ প্রাকৃতিক উপায়ে সুস্থ থাকুক, হাসিমুখে জীবন কাটাক 🌸



#মেহমেদহোমিও #হোমিওচিকিৎসা #হোমিওওষুধ #মেডিসিনহাউজ #হোমিওপ্যাথিকচিকিৎসা #হেলথকেয়ার #চিকিৎসা #রোগমুক্তি #সুস্থজীবন #হেলথটিপস #ফার্মেসী #হোমিওপ্রোডাক্ট #সুস্থথাকুন #মেডিসিন #হেলথসেবা #হোমিওথেরাপি #হোমিওসেন্টার #রাজশাহীচিকিৎসা #হোমিওবিশ্বাস #অনলাইনচিকিৎসা #দীর্ঘমেয়াদিরোগ #চুলপড়া #ত্বকেরসমস্যা

22/09/2025

হোমিওপ্যাথিতে অনেক ঔষধ আছে যাদের লক্ষণ রাতে (Night Aggravation) বেড়ে যায়। নিচে ৩০টি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ দেওয়া হলোঃ~

1. Arsenicum Album – রাতের দিকে দারুণ অস্থিরতা, জ্বালা, দম বন্ধ ভাব।

2. Mercurius Solubilis – রাতের দিকে সব লক্ষণ বাড়ে, ঘাম, ব্যথা, লালা পড়া।

3. Hepar Sulphuris – রাতের দিকে ব্যথা, কাশি তীব্র হয়।

4. Kali Carbonicum – রাত ২-৩টার দিকে শ্বাসকষ্ট বাড়ে।

5. Nux Vomica – রাত গভীর হলে উপসর্গ বাড়ে, খিটখিটে স্বভাব।

6. Sulphur – রাতের দিকে চুলকানি তীব্র হয়।

7. Pulsatilla – সন্ধ্যা থেকে রাতে কাশি ও হাঁচি বেড়ে যায়।

8. Calcarea Carbonica – রাতে ঘাম, ভয়ের স্বপ্ন।

9. Silicea – রাতের দিকে মাথা ব্যথা ও ঘাম বাড়ে।

10. Belladonna – রাতের দিকে জ্বর, মাথা ব্যথা, ভ্রম বাড়ে।

11. Lachesis – রাতের দিকে, বিশেষ করে ঘুমের পর উপসর্গ বাড়ে।

12. Phosphorus – সন্ধ্যা ও রাতে কাশি ও শ্বাসকষ্ট বাড়ে।

13. Rhus Toxicodendron – রাতের প্রথম ভাগে ব্যথা বেড়ে যায়।

14. Sepia – রাতের দিকে মানসিক খিটখিটে ভাব ও উপসর্গ বাড়ে।

15. Graphites – রাতে চুলকানি, চামড়ার সমস্যা বাড়ে।

16. Lycopodium – বিকাল ৪টা থেকে রাত পর্যন্ত উপসর্গ বেড়ে যায়।

17. Chamomilla – শিশুদের ব্যথা ও কান্না রাতে বেড়ে যায়।

18. Cina – রাতে শিশুদের কৃমির উপসর্গ বাড়ে।

19. Carbo Vegetabilis – রাতের দিকে শ্বাসকষ্ট বাড়ে।

20. China (Cinchona) – রাতের দিকে দুর্বলতা ও জ্বরের পর ঘাম।

21. Digitalis – রাতের দিকে হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়।

22. Kali Iodatum – রাতের দিকে হাড়ের ব্যথা ও সর্দি বাড়ে।

23. Staphysagria – রাতের দিকে মানসিক দুঃখ ও অস্থিরতা বাড়ে।

24. Aconitum Napellus – মধ্যরাতের পর অস্থিরতা ও ভয়।

25. Natrum Muriaticum – রাতের দিকে মাথাব্যথা ও দুঃখবোধ বাড়ে।

26. Thuja Occidentalis – রাতের দিকে কাশি ও মূত্রের সমস্যা বেড়ে যায়।

27. Magnesia Carbonica – শিশুদের রাতে পেট ব্যথা।

28. Causticum – রাতে কাশি ও পেশি দুর্বলতা বাড়ে।

29. Colocynthis – রাতের দিকে পেট ব্যথা তীব্র হয়।

30. Bryonia Alba – রাতের দিকে জ্বর, ব্যথা ও তৃষ্ণা বেড়ে যায়।✅

এগুলো সব রোগীর ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্নভাবে প্রযোজ্য। তাই নির্দিষ্ট ঔষধ নির্বাচন করতে হলে রোগীর সামগ্রিক মানসিক, শারীরিক ও বিশেষ উপসর্গ মিলিয়ে নিতে হয়।✅

19/09/2025

🛑🛑🚨ইরেকটাইল_ডিসফাংশন বা #লিঙ্গ_উত্থানে সমস্যা বা যৌন অক্ষমতার কারণে বৈবাহিক জীবনে অশান্তি নেমে আসে- যার পরিণাম হতে পারে বিবাহবিচ্ছেদ। লিঙ্গ উত্থানে সমস্যাকে ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বলে সংজ্ঞায়িত করেছেন। এ সমস্যা মানুষের ধারণার চেয়েও বেশি কমন। বয়স্কদের মধ্যে এর প্রাদুর্ভাব বেশি। ন্যাশনাল কিডনি অ্যান্ড ইউরোলজিক ডিজিজ ইনফরমেশন ক্লিয়ারিংহাউজ অনুসারে, ৪০ বছর বয়সের ৫ শতাংশ পুরুষ ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের অভিজ্ঞতা লাভ করে, যা ৬৫ বছর বয়সের পুরুষদের ক্ষেত্রে ১৫ থেকে ২৫ শতাংশ। পুরুষদের অনিয়মিত ইরেক্টাইল ডিসফাংশনও হতে পারে। নিউ অরলিন্সে অবস্থিত টিউল্যান ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিনের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর এবং টাউরো ইনফার্মারির স্টাফ ইউরোলজিস্ট নিল বাউম বলেন, ‘যদি পুরুষেরা আপনাকে সত্য বলে, তাহলে জানবেন যে তারা জীবনে অন্তত একবার হলেও ইরেক্টাইল ডিসফাংশনে ভুগেছে।’ তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকটি যৌনসহবাস পারফেক্ট নয়। ইরেক্টাইল ডিসফাংশন হলে যৌনসংগমের সুখ বিনষ্ট হয়।’ তিনি যোগ করেন, ‘একজন পুরুষের যৌন ক্ষমতা বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কমে যেতে পারে।’ বর্তমান যুগে নানা প্রকার কুচিকিৎসা অপচিকিৎসা দ্বারা যৌন রোগের চিকিৎসা করে যেখানে বিফল সেখানে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাই একমাত্র ভরসা।

🛑🚨 #যৌণ_দুর্বলতার #হোমিওপ্যাথিক_চিকিৎসার কিছু ঔষধ সমূহের লক্ষণভিত্তিক আলোচনা -
🚨🧪অরিগিনাম/ Origanum marjorana
ওরিগ্যানাম ঔষধটি পুরুষ এবং নারীদের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধিতে একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। তবে এটি নিম্নশক্তিতে খাওয়া উচিত কেননা উচ্চশক্তিতে কোন ফল পাওয়া যায় না।
🚨🧪 মস্কাস/ Moschus Moschiferus
ডায়াবেটিস রোগীদের ধ্বজভঙ্গে এটি ভালো কাজ করে। এটি ক্ষুদ্রাকৃতি হয়ে যাওয়া পুরুষাঙ্গকে পূর্বের আকৃতিতে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারে।
🚨🧪কেলি ব্রোম/ kali Bromatum
বিষন্নতা জনিত কারণে যৌন দুর্বলতায় এটি প্রযোজ্য। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণগুলি হলো স্মরণশক্তির দুর্বলতা, স্মায়বিক দুর্বলতা, হাত দুটি সর্বদাই ব্যস্ত থাকে, মৃগী ইত্যাদি লক্ষণ সমষ্টিসহ যৌণ দর্বলতার রোগীর জন্য প্রয়োজনীয় ঔষধ।
🚨🧪স্টেফিসেগ্রিয়া/ Staphisagria
পুরুষদের যৌন দুর্বলতা দূর করার ক্ষেত্রে স্টেফিসেগ্রিয়া একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। বিশেষত অতিরিক্ত যৌনকর্ম করার কারণে বা মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে যাদের ধ্বজভঙ্গ হয়ে গেছে, তাদের ক্ষেত্রে বেশী উপযোগী। বিয়ের প্রথম কিছুদিনে মেয়েদের প্রস্রাব সম্পর্কিত অথবা যৌনাঙ্গ সম্পর্কিত কোন সমস্যা হলে নিশ্চিন্তে স্টেফিসেগ্রিয়া নামক ঔষধটি খেতে পারেন। কারণ স্টেফিসেগ্রিয়া একই সাথে যৌনাঙ্গ সম্পর্কিত রোগে এবং আঘাতজনিত রোগে সমান কাযর্কর।
🚨🧪সেলিক্স নাই/Salix nigra
মাত্রাতিরিক্ত যৌনকর্ম, হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ প্রভৃতি কারণে সৃষ্ট পুরুষদের যৌনকর্মে দুর্বলতা বা অক্ষমতার একটি শ্রেষ্ট ঔষধ হলো স্যালিক্স নাইগ্রা। এসব কারণে যাদের ওজন কমে গেছে, এই ঔষধ একই সাথে তাদের ওজনও বাড়িয়ে দিয়ে থাকে যথেষ্ট পরিমাণে। পাশাপাশি অবিবাহিত যুবক-যুবতী বা যাদের স্বামী-স্ত্রী বিদেশে আছেন অথবা মারা গেছেন, এই ঔষধ তাদের মাত্রাতিরিক্ত উত্তেজনা কমিয়ে দিয়ে স্বাভাবিক জীবনযাপনে সাহায্য করে।এই ঔষধটি যাদের যৌনশক্তি স্বাভাবিকের চেয়ে কম তাদেরটা বাড়িয়ে স্বাভাবিক করবে এবং যাদেরটা স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত বেশী তাদেরটা কমিয়ে স্বাভাবিক করবে।
🚨🧪সেবাল সেরুলেটা/Sabal serrulata
সেবাল সেরুলেটা পুরুষদের যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে এবং পাশাপাশি হজমশক্তি, ঘুম, শারীরিক শক্তি, ওজন (কম থাকলে) ইত্যাদিও বৃদ্ধি পায়। এটি মেয়েদেরও যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করে থাকে এবং ক্ষুদ্রাকৃতির স্তনবিশিষ্ট মেয়েদের স্তনের আকৃতি বৃদ্ধি করে থাকে । বয়ষ্ক পুরুষদের প্রোস্টেট গ্ল্যান্ডের বৃদ্ধিজনিত যে-কোন সমস্যা এবং ব্রঙ্কাইটিস নির্মূল করতে পারে।
🚨🧪লাইকোপোডিয়াম ক্লেভেটাম/Lycopodium clavatum
লাইকোপোডিয়াম ধ্বজভঙ্গের একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। মাত্রাতিরিক্ত ধূমপানের কারণে ধ্বজভঙ্গ হলে এটি খেতে পারেন। লাইকোপোডিয়ামের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো এদের পেটে প্রচুর গ্যাস হয়, এদের ব্রেন খুব ভালো কিন্তু স্বাস্থ্য খুব খারাপ, এদের প্রস্রাব অথবা পাকস্থলী সংক্রান্ত কোন না কোন সমস্যা থাকবেই, অকাল বার্ধক্য, সকাল বেলা দুর্বলতা ইত্যাদি লক্ষণ সমষ্টিতে লাইকোপোডিয়াম উপযোগী।
🚨🧪ক্যালকেরিয়া কার্বে/Calcarea Carbonica
ক্যালকেরিয়া কার্ব যৌনশক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। বিশেষত মোটা, থলথলে স্বাস্থ্যের অধিকারী লোকদের বেলায় এটি ভালো কাজ করে।
🚨🧪নেট্রাম কার্ব/Natrum carbonicum
যে-সব নারীদের পুরুষরা আলিঙ্গন করলেই বীযর্পাত হয়ে যায় অর্থাৎ অল্পতেই তাদের তৃপ্তি ঘটে যায় এবং পরে আর সঙ্গমে আগ্রহ থাকে না, তাদের জন্য উৎকৃষ্ট ঔষধ হলো নেট্রাম কার্ব। এই কারণে যদি তাদের সন্তানাদি না হয় অর্থাৎ বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয়, নেট্রাম কার্বে সেই বন্ধ্যাত্বও সেরে যাবে।
🚨🧪নাক্স ভুমিকা/Nux Vomica
নাক্স ভমিকা ঔষধটি যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে একটি শ্রেষ্ট ঔষধ বিশেষত যারা শীতকাতর, যাদের পেটের সমস্যা বেশী হয়, সারাক্ষণ শুয়ে-বসে থাকে, শারীরিক পরিশ্রম কম করে, মানসিক পরিশ্রম বেশী করে ইত্যাদি নাক্স ভুমিকার নির্দেশক লক্ষণ সমষিতে প্রয়োগ করলে যৌণ সমস্যার সমাধান হবে।
🚨🧪এসিড ফস/Acid phos
সাধারণত টাইফয়েড বা এরকম কোন মারাত্মক রোগের ভোগার কারণে, মাত্রাতিরিক্ত যৌনকর্ম, হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ ইত্যাদি কারণে যৌন ক্ষমতা কমে গেলে অথবা একেবারে নষ্ট হয়ে গেলে এবং সাথে অন্য আরো যে-কোন সমস্যা হউক না কেন, এসিড ফস আপনাকে সব ফিরিয়ে দিবে। এসিড ফস যৌণ দুর্বলতা আরোগ্যে একটি উপযুক্ত ঔষধ।
🚨🧪সিলেনিয়াম/Selenium
যৌন শক্তির দুর্বলতা, দ্রুত বীর্য নির্গত হওয়া, স্বপ্নদোষ, মাথার চুল পড়ে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যায় সেলিনিয়াম একটি প্রথম শ্রেণীর ঔষধ। বিশেষত যাদের কোষ্টকাঠিন্যের সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে এটি ভালো কাজ করে।
🚨🧪 ইস্কুলাস হিপ/Aesculus Hip
প্রত্যেকবার পায়খানা ও প্রস্রাবের পর প্রস্টেট গ্রন্থি থেকে রস নিঃসরণ, ঘুমের মধ্যে বীর্যস্খলন। জননেন্দ্রিয়ের নানাবিধ সমস্যায় এটি প্রয়োজনীয় ঔষধ।
🚨🧪এ্যাগ্নাস ক্যাস্টাস/Agnus castus
যৌন শক্তির হ্রাস, লিঙ্গ ক্ষুদ্র ও শিথিল এমন ঢিলা যে যৌন আনন্দের উত্তেজনা প্রয়োগেও লিঙ্গোত্থান হয় না। নগণ্য লিঙ্গোত্থান যৌন ইচ্ছা ছাড়াই। অণ্ডকোষ ঠাণ্ডা, স্ফীত, শক্ত এবং ব্যথাযুক্ত। ধ্বজভঙ্গ তার সাথে প্রমেহ বিশেষ করে যাদের ঘন ঘন গনোরিয়া হয়। প্রমেহ, যৌন ইচ্ছা ব্যাতিরেকে লিঙ্গোত্থান। মলত্যাগের সময় যখন কোঁত দেয় তখন প্রস্টেট গ্রন্থির রস নির্গমন, প্রস্রাবত্যাগের সময়ও যদি চাপ দেয় তখন অনুরূপ রস ক্ষরণ হয়। রেতঃরজ্জুতে একটি টান টান ভাব থাকে । দুর্বল উত্তেজনা ও মূত্রাশয় গ্রন্থি থেকে রসক্ষরণ, এর ফলে কৃত্রিম উপায়ে রেতঃপাত, যৌনাঙ্গে চুলকানি। মূত্রনালি হতে হরিদ্রা বর্ণের স্রাব। যৌন ইচ্ছা প্রচাপিত সহ গনোরিয়া।
🚨🧪এলো/Aleo
যৌন ইচ্ছা বর্ধিত, ঘুম হইতে জাগ্রত হওয়ার পর, আহারের পর, সন্ধ্যায়। সকালে ও প্রস্রাবত্যাগের পর লিঙ্গোত্থান। দিবা নিদ্রাকালে অনৈচ্ছিক বীর্যপাত, সকালের দিকে যৌন উত্তেজনা, অস্থির নিদ্রা। লিঙ্গ সংকুচিত হয়ে যায়, এবং অণ্ডকোষ শীতল রোগীদের জন্য এলো উপযোগী।
🚨🧪 এলুমেন/Alumen
রাতে আহারের সময় লিঙ্গোদ্রেক। ঘন ঘন বীর্যস্খলন। গনোরিয়া, প্রমেহ। পেটের মধ্য লাইন থেকে ব্যাথা তীর বেগে ধাবিত হয়ে, সুতার মতো হয়ে পুংলিঙ্গের নিম্নদিকে যায়। পুংলিঙ্গের বামপাশে কাটার মতো ব্যথা এই লক্ষণ সমষ্টিতে এলুমেন উপযোগী।
🚨🧪এলুমিনা/Alumina
যৌন আকাঙ্খার বৃদ্ধি অথবা ঘন ঘন রেতঃপাত ও নৈশকালীন লিঙ্গোত্থান। লিঙ্গমুণ্ডের পশ্চাতে অধিক নিঃসরণ। লিঙ্গাগ্র চামড়া থেকে ছাল উঠা। রেতঃরজ্জুতে সংকোচক ব্যাথা তার সাথে অণ্ডকোষে সংকোচন। কাঠিন্য ও ব্যাথাপূর্ণ অনুভব একটি অণ্ডকোষ। কষ্টকর মলত্যাগের সময় প্রস্টেট গ্রন্থি থেকে রস নিঃসরণ। সঙ্গমের সময় এবং লিঙ্গোত্থান চলাকালে পেরিনিয়ামে ব্যথা। রতিক্রিয়ার পর কষ্টের বৃদ্ধি। সঙ্গমের সময় ও লিঙ্গোত্থান সময়ে পেরিনিয়ামে ঘাম। এই লক্ষনে এলুমিনা উপযোগী।
🚨🧪এমব্রাগ্রেসিয়া/Ambra grisea
বাহিরের কোন কারণ ছাড়াই যৌনাঙ্গে ইন্দ্রিয় তৃপ্তিকর উত্তেজনা ও চুলকানি। রেতঃরজ্জু অঞ্চলে ও ছোট থলিতে জ্বালা। সকালে লিঙ্গোত্থান, তার সাথে যৌনাঙ্গ অসাড়। দুই উরুর মধ্যবর্তী স্থানে কাঁচা ক্ষত। ভীষণ লিঙ্গোদ্রেক সকালে কিন্তু কামোন্মত্ততা সূচক কোন অনুভুতি নেই, সেইসাথে অঙ্গে অবশতা। এই লক্ষণ সমষ্টিতে যৌণ দর্বলতা দুর করতে প্রয়োজনীয় ঔষধ।
🚨🧪 এমন কার্ব/Ammonium carb
অত্যধিক যৌন ইচ্ছা, কামবিষয়ক চিন্তা ছাড়া অযথা লিঙ্গোত্থান অথবা যৌন ইচ্ছার অভাব অন্য লিঙ্গের প্রতি বিমুখতা। বারবার কৃত্রিম উপায়ে রেতঃপাত, এবং অণ্ডকোষের মধ্যে সংকোচন, হেঁচড়ানো ও ভারি অনুভুতি। কষ্টকর মলত্যাগের সময় প্রস্টেট গ্রন্থি থেকে রস নিঃসরণ এমন কার্ব উপযোগী।
🚨🧪এনাকার্ডিয়াম ওরি/Anacardium ori
দিনে উত্তেজনা ছাড়াই লিঙ্গোত্থান। কৃত্রিম উপায়ে রেতঃপাত। অণ্ডকোষে সুখকর চুলকানি। যৌন ইচ্ছার বৃদ্ধি অথবা উত্তেজনা অভাব ও সঙ্গমের সময় সুখানুভূতির অভাব। প্রস্রাব ও মলত্যাগের পর প্রস্টেট গ্রন্থি থেকে রস নিঃসরণ। কঠিন মলত্যাগের সময় বীর্য নিঃসরণ।
🚨🧪এনাগেলিস আর্ভেনসিস /Anagallis arvensis
লিঙ্গোত্থানের পূর্বে ও সময়ে মুত্রনালিতে জ্বালা সঙ্গমের সময় উপশম। ডান অণ্ডকোষ ও রেতঃরজ্জুতে টেনেধরা ব্যথা। রেতঃরজ্জুতে ছিন্নকর ব্যথা। সিম্ফাইসিস পিউবিসে শিহরণ।
🚨🧪 কোনিয়াম/Conium
স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অধিক কিন্তু অক্ষম। সহবাস কালে সোহাগ আলিঙ্গনের সময় লিঙ্গ শিথিল হইয়া পড়ে।
🚨🧪টিটানিয়াম/Titanium
সঙ্গমে অতি শীঘ্রই বীর্যপাত ও বীর্যপাতলা। টিটানিয়াম যৌণ দুর্বলতা দুর করতে উপযোগী।
🚨🧪 নুফার লুটিয়া/Nuphar Lut
কাম উত্তেজনার কথায় কিংবা উত্তেজনায় অসাড়ে বীর্যপাতও যৌণ দুর্বলতা নিরাময়ে প্রয়োজনীয় ঔষধ।
🚨🧪 টার্নেরা/ডামিয়ানা/Turnera /Damiana
শুক্র বর্ধক ওষুধ। রোগীর যৌণ দুর্বলতা চিকিৎসায় প্রয়োজনীয় ঔষধ।
🚨🧪 এভেনা স্যাটাইভা/Avena Sat
হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ বা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস জনিত শারীরিক দুর্বলতার জন্য উপকারী।
🚨🧪মেডোরিনাম/Medorrhinum
গনরিয়া রোগে আক্রান্ত হইয়া ধজভঙ্গ পীড়ায় প্রথমে এই মেডিসিন স্মরণ করিবেন।
🚨🧪ফসফরাস/Phosphorus
সুন্দর লম্বা ছিপছিপে গড়ন, চালাক সমান্য কারনে মন খারাপ। হাঁটতে সামান্য নুয়ে চলে এই ধাতুর রোগী হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ বা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস বা অসাড়ে শুক্রক্ষরন ইত্যাদি কারনে ধ্বজভঙ্গ।

🚨🧪🧪লক্ষন সদৃশ্যে অন্যান্ন মেডিসিন আসতে পারে এখানে সামান্য কিছু ঔষধের লক্ষন বলা হয়েছে মাত্র।
আপনি যদি এই রোগে আক্রান্ত হন তাহলে আপনার রোগ লক্ষন ম্যাসেজ বক্সে বিস্তারিত জানিয়ে চিকিৎসা নিতে পারেন।

19/09/2025

বাত জ্বর ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা --

বাতজ্বর এমন একটি রোগ যা সারা শরীরে বিশেষ করে হৃদপিণ্ড, শিরা এবং স্নায়ুতন্ত্র কোষে প্রদাহ সৃষ্টি করে৷ এটা হৃদপিণ্ডের ভাল্বের সমস্যার জন্য বিশেষভাবে দায়ী৷ বাতজ্বরে সাধারণত ৫-১৫ বছরের শিশুরা বেশী আক্রান্ত হয়৷ জ্বর আসে, গায়ে ব্যথা, শরীর ম্যাজ ম্যাজ করে, ক্ষুধামন্দা দেখা দেয়৷

বাতজ্বরের লক্ষণসমুহ

**হৃদপিণ্ড/বুকে ব্যথা, বুক ধড়ফড় করা, পা ফুলা, হৃদপিন্ডের ভাল্বের সমস্যা৷
**বড় বড় গিরা ফুলা এবং প্রচণ্ড ব্যথা হওয়া।
**স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা-হাত,পা, মাথা অথবা শরীরে অনেক ক্ষেত্রে মৃদু কম্পন দেখা দেয়।
**ত্বকে বিশেষ ধরনের লালচে দাগ হওয়া।
**ত্বকে গুটি হওয়া,মাথার পিছন দিকে, কনুইয়ের নীচে, হাতের গিটের সামনের ভাগে অথবা হাঁটুর কাছাকাছি হাড়ের উপরে গ্রন্থির মতো এক ধরনের গোটা দেখা যেতে পারে৷
বাতজ্বরের জটিলতা

**হৃদ যন্ত্রের প্রদাহ।
**হার্টফেল।
**বুক ধড়ফড় করা।
**হার্টের ক্রিয়াগত বিশৃংখলা।
বাতজ্বরের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত হোমিওপ্যাথিক ঔষধের লক্ষনভিত্তিক আলোচনা

*একোনাইট
শীতকালের শুস্ক, শীতল বায়ুর প্রভাবে হঠাৎ প্রবল জ্বর, শুস্কচর্ম, অস্হিরতা, প্রবল পিপাসা, অত্যান্ত ও আগুনের ন্যায় উত্তপ্ত মুত্র, ইত্যাদি লক্ষণে প্রাথমিক অবস্হায় উপযুক্ত। আক্রান্ত গ্রন্হির স্হান পরিবর্তনশীল বেদনা, আরক্তিম স্ফীতি। বুকে খচখচানি বেদনার জন‍্য শ্বাসপ্রস্বাসে কষ্ট, হৃৎপিন্ডের মধ্যে প্রবল আলোড়ন ও উদ্দ্যেগ।

*এপিস মেল
হুলফুটানা জ্বালাকর বেদনা ও টাটানিসহ আক্রান্ত স্হানের অবশতা বা কাঠিন্য ও শোথ বা স্ফীতি, বেদনাদির ডান হইতে বামে প্রবাহিত, স্বল্পমুত্র; তৃষ্ণাহীনতা মধ্যে মধ্যে হঠাৎ চিরিক দিয়া উঠে, তাপ প্রয়োগ বা উষ্ণগৃহ অসহ্য বোধ, প্রভূত ঘর্ম হইলে লক্ষণাদির উপশম হয়।

*আর্নিকা
আক্রান্ত সন্ধির স্ফীতি সহ ছিড়িয়া ফেলার ন্যায় বেদনা। অত্যান্ত টাটানি ও অসারতা, সামান্য নড়াচড়ায় বা বিছানা গরম হইয়া উঠিলে বৃদ্ধি, স্পর্শভয়ে ভীত হইয়া আৎকাইয়া উঠে; বিছানা কঠিন মনে হয়; হৃৎপিন্ডের নিম্নাংশে দিবারাত্রি চাপপ্রদ বেদনায় আর্ণিকা মন্টেনা উপযোগী।

*আর্সেনিকএলবম
অস্হিরতা, অবসন্নতা, মৃত্যুভয়, রাতের বা দিনের মধ্যভাগে বাতজ্বরের বৃদ্ধিতে আর্সেনিক এলবম উপযোগী।

ব্রাইয়োনিয়া এলবম
কেটে ফেলার ন্যায়, সূচিবিদ্ধের ন্যায়, চেপে ধরার ন্যায় বেদনা। সামান্য নড়চড়াতে বেদনার বৃদ্ধি ও চুপচাপ থাকলে উপশম হয়। কোষ্ঠকাঠিন্য- মল শুকনো এবং কঠিন। প্রচুর পানি পিপাসা- ঠোট মুখ শুকিয়ে যায়। জিহবা ও গায়ের চামড়া শুকনো। একোনাইটে বেদনার উপশম হলে, ব্রাইয়োনিয়া আরোগ্য করে।

রাসটক্স
রাত্রে, বিশ্রামকালে, প্রাতঃকালে জেগে উঠার সময় এবং শয্যার উত্তাপে বেদনার বৃদ্ধি। নড়াচড়ায় বা আক্রান্ত স্থানে উত্তাপ প্রয়োগে বেদনা উপশম। অত্যন্ত অস্থিরতা। ঠান্ডা বাতাস সহ্য হয় না। প্রথম নড়াচড়ায় বেদনার বৃদ্ধি এবং পরে নড়াচড়ায় উপশম।

পালসেটিলা
সন্ধিস্থান অল্প স্ফীত ও সামান্য লালচে। পরিবর্তনশীল বেদনা-বেদনা এক স্থান হতে অন্য স্থানে চলে যায়। জানু, গোড়ালী, হাত পায়ের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সন্ধিতে বেদনা। রোগী খুব গরম কাতর কিন্তু পিপাসা শুন্য। রোগী খুব নরম প্রকৃতির, সামান্য কারনে কান্না করে। ঔষধটি কোমল ও নরম স্বভাবের মানুষদের জন্য নির্দেশিত হয়।

কলোফাইলাম
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সন্ধিতে বাত বেদনা।হাত পায়ে এবং আঙুলের সন্ধিতে অত্যন্ত বেদনা। বেদনা এক স্থানে বেশীক্ষন থাকে না। গরম প্রয়োগে বেদনার উপশম হয়।

ক্যালকেরিয়া কার্ব
দৈহিক অবয়ব স্থুল বা মোটাসোটা। ঠান্ডা লাগার প্রবণতা। শরীরের সমস্ত জয়েন্ট ও মাংসপেশী ব্যাথা হয়। সমস্ত শরীর ঘামে বিশেষত মাথা বেশী ঘামে। রোগীর ডিমের প্রতি অতিরিক্ত চাহিদা।ঔষধটির ধাতুগত বৈশিষ্ট্য প্রধান নির্দেশক।

টিউবারকুলিনাম
বংশগত ক্ষয়দোষের ইতিহাস। ঘন ঘন ঠান্ডা লাগার প্রবণতা। গরম সেক ও মালিশে বাত ব্যাথার উপশম। পরিবর্তনশীল বেদনা। ভ্রমণ পিয়াসি মানুষ। কুকুরের ভীষন ভয়। মাংস খেলে বাত ব্যাথা বাড়ে।

মেডোরিনাম
সুনির্বাচিত ঔষধের ক্রিয়াহীনতা। বংশগত সাইকোসিস প্রবণতা যুক্ত রোগী । বাতের বেদনা সমস্ত শরীর আক্রমণ করে। পায়ের গোড়ালি এত ব্যাথা হয় যে রোগী হাটতে পারে না। সমস্ত কষ্ট দিনের বেলায় বৃদ্ধি পায়। গরম প্রয়োগে ব্যাথা বেদনা হ্রাস পায়। শরীরের গীটগুলো ফুলে যায়। রোগের কথা বর্ননা করতে চোখে অশ্রু আসে।
বাতজ্বর চিকিৎসায় উপরোক্ত হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ছাড়াও অনেক সদৃশ ঔষধ রয়েছে। এই রোগটি অত্যন্ত জটিল এবং অবহেলা করা উচিত নয়। একজন দক্ষ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের মাধ্যমে চিকিৎসা নিবেন।

বাতজ্বর প্রতিরোধ
অস্বাস্থ্যকর ঘনবসতিপূর্ণ পরিবেশ বা বস্তি এলাকায় বসবাসকারীদের মধ্যেই এই রোগ বেশি হয়ে থাকে। তাই এমন পরিবেশ এড়িয়ে চলা উচিত। ব্যক্তিগত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা যেমন খাবার পরে দাঁত-মুখ ভালো করে পরিষ্কার করা।বিশেষ করে রাতে শোয়ার আগে ও সকালে ঘুম থেকে উঠে ভালোভাবে দাঁত ব্রাশ করা।নিয়মিত পরিমিত পানি পান করা উচিত। গলায় সংক্রমণ বা গলাব্যথা হলে অবহেলা না করে তাৎক্ষণিক সঠিক চিকিৎসা করলে বাতজ্বর হওয়ার সম্ভাবনা কম হয় বা একেবারেই থাকে না। তাৎক্ষণিক চিকিৎসক না পেলে বা না দেখানো গেলে বাসায় হালকা গরম পানি ও লবণ দিয়ে কমপক্ষে দিনে তিনবার পাঁচ মিনিট সময় ধরে গরগর করা। তাহলে যেমন গলাব্যথা বা গলা সংক্রমণ ভালো হয়ে যাবে, তেমনি বাতজ্বর হওয়ার ঝুঁকিও থাকবে না।

14/09/2025

🔹 #গ্যাসের_জন্য_১০০টি_হোমিও_ঔষধ_ও_লক্ষণঃ-

১–২০

1. Carbo Veg – সামান্য খাবারেই প্রচণ্ড গ্যাস; ঢেঁকুর উঠলে আরাম।

2. Lycopodium – ডান পাশে গ্যাস জমে, বিকেলের পর বেশি; সামান্য খেয়েই পেট ভরে যায়।

3. China (Cinchona Off.) – অল্প খাবারেই পেট ফেঁপে যায়; বাতাস জমে যায়, টক ঢেঁকুর।

4. Nux Vomica – অতিরিক্ত মসলা, মদ্যপান ও অনিয়মে গ্যাস; খিটখিটে স্বভাব।

5. Colocynthis – পেট মোচড়ানো ব্যথা, চাপ দিলে আরাম; গ্যাস জমে কষ্ট।

6. Pulsatilla – চর্বিযুক্ত খাবারের পর গ্যাস; মুখে টক ঢেঁকুর, মন কাঁদে।

7. Ipecac – পেট ফাঁপা, বমি ভাব, গ্যাসে অস্বস্তি।

8. Asafoetida – পেট ফুলে থাকে, বাতাস ওপর দিকে উঠে।

9. Argentum Nitricum – ভয়ের পর বা মিষ্টি খেলে গ্যাস; পেট ফেটে যাওয়ার মতো ফাঁপা।

10. Sulphur – সকালে গ্যাস বেশি; পেট গরম, টক ঢেঁকুর।

11. Natrum Phos – টক ঢেঁকুর, অম্লভাব; অতিরিক্ত অম্লতা।

12. Magnesia Carb – টক ঢেঁকুর, দুধে অজীর্ণ, গ্যাস হয়।

13. Antimonium Crud – অতিভোজন, ভারী খাবারে গ্যাস।

14. Chamomilla – পেটে গ্যাস, শিশুরা অস্থির, কান্না করে।

15. Raphanus – গ্যাস আটকায়, বের হতে পারে না; প্রচণ্ড ফাঁপা।

16. Kalium Carb – ভোর ৩টা–৪টার দিকে গ্যাসে কষ্ট; পেট শক্ত।

17. Podophyllum – ঢেঁকুর টক, পেট ব্যথা, গ্যাসে ডায়রিয়া।

18. Robiniae – প্রচণ্ড অম্লতা, টক ঢেঁকুর, বুক জ্বালা।

19. Hepar Sulph – চর্বি খেলে অজীর্ণ, গ্যাস, বুক জ্বালা।

20. Anacardium – ক্ষুধা পেলেই পেট ফাঁপা, খেলে কিছুটা আরাম।

২১–৪০

21. Kali Bichromicum – পাকস্থলীতে ভারীভাব, গ্যাস, আঠালো ঢেঁকুর।

22. Bryonia – খাবার পর পেট ফুলে যায়; নড়লেই কষ্ট।

23. Sepia – গ্যাস পেটের নিচে জমে, ভারী লাগে।

24. Aloe Socotrina – গ্যাস জমে ডান দিকে ব্যথা, মলদ্বার দুর্বল।

25. Phosphorus – অল্প খেলে গ্যাস, মুখ শুকায়, বুক জ্বলে।

26. Chelidonium – যকৃতের সমস্যায় গ্যাস, ডান কাঁধে ব্যথা।

27. Sabadilla – পেটে ককানো গ্যাস, খিদে নেই।

28. Veratrum Album – পেট ফাঁপা, বমি, পাতলা পায়খানা।

29. Sarsaparilla – গ্যাসে পেট শক্ত, প্রস্রাবের পর কিছুটা আরাম।

30. Natrum Carb – দুধে অজীর্ণ, গ্যাস হয়।

31. Arsenicum Album – টক ঢেঁকুর, গরম পানীয়তে আরাম।

32. Calcarea Carb – চর্বিযুক্ত খাবারে অজীর্ণ, পেট ফেঁপে যায়।

33. Silicea – অল্প খাবারে গ্যাস, অম্লভাব, দুর্বলতা।

34. Graphites – পেট ফাঁপা, কোষ্ঠকাঠিন্য, চর্বি সহ্য হয় না।

35. Ignatia – মানসিক আঘাত বা দুঃখে গ্যাস।

36. Baryta Carb – অল্প খেয়ে গ্যাস; বৃদ্ধ বা শিশুদের।

37. Causticum – গ্যাস বের হতে চায় না, বুক ভার।

38. Conium – শোবার সময় পেটে গ্যাস জমে যায়।

39. Mercurius Sol – পেট ফাঁপা, লালা বেশি, গ্যাস।

40. Taraxacum – ঢেঁকুর তিতা, পেটের ভেতর সোঁদা গ্যাস।

৪১–৬০

41. Acid Sulph – টক ঢেঁকুর, বুক জ্বালা, গ্যাস।

42. Acid Nitricum – পাকস্থলীতে অম্লতা, ঢেঁকুর দুর্গন্ধযুক্ত।

43. Acid Phos – মানসিক দুর্বলতায় গ্যাস ও অজীর্ণ।

44. Petroleum – তেলজাতীয় খাবারে অজীর্ণ, গ্যাস।

45. Zingiber – পেট ফুলে যায়, ঢেঁকুর টক, খিদে নেই।

46. Iodum – ক্ষুধা বেশি, খেয়েও গ্যাস হয়।

47. Sabadilla – ফাঁপা, হেঁচকি, গ্যাস জমে।

48. Plumbum Met – গ্যাসে পেট শক্ত হয়ে যায়।

49. Digitalis – খাওয়ার পর গ্যাস, ঢেঁকুর, হৃদকম্প।

50. Ferrum Met – অল্প খেয়েই পেট ফুলে যায়।

51. Carbo Animalis – গ্যাসে বুক ভার, বাতাস নিচে নামে না।

52. Coffea – মানসিক উৎকণ্ঠায় গ্যাস।

53. O***m – কোষ্ঠকাঠিন্যে গ্যাস জমে পেট শক্ত।

54. Secale Cornutum – বয়স্কদের ফাঁপা পেট।

55. Belladonna – হঠাৎ পেট ফুলে যায়, গরম লাগে।

56. Stramonium – ভয়ের পর গ্যাস, বুক ভার।

57. Hyoscyamus – শিশুদের পেট ফাঁপা, ঘুমে অস্থির।

58. Crocus Sativus – অস্বাভাবিক ঢেঁকুর, গ্যাস।

59. Thlaspi Bursa – পাকস্থলীতে ভারীভাব, গ্যাস।

60. Cannabis Indica – মানসিক উৎকণ্ঠায় গ্যাস, ফাঁপা।

৬১–৮০

61. Cyclamen – মিষ্টি খাবারে গ্যাস।

62. Chamomilla – শিশুদের পেট ফেঁপে কাঁদে।

63. Dioscorea – মোচড়ানো ব্যথা, গ্যাস বের হলে আরাম।

64. Eupatorium Perfoliatum – খাবারের পর গ্যাস, হাড় ব্যথা।

65. Kreosotum – টক ঢেঁকুর, পাকস্থলী জ্বালা।

66. Cina – শিশুদের গ্যাস, কৃমির লক্ষণ।

67. Spigelia – বুক ভার, গ্যাস উপরে উঠে যায়।

68. Allium Cepa – পেঁয়াজে অজীর্ণ, গ্যাস।

69. Allium Sativum – রসুন খেলে গ্যাস।

70. Cactus Grandiflorus – বুক চেপে ধরে, গ্যাসে অস্বস্তি।

71. Acid Muriaticum – দুর্বলতা, অম্লতা, গ্যাস।

72. Ornithogalum Umbellatum – পাকস্থলী ফুলে ওঠে।

73. Tabacum – বমি ভাব, গ্যাস, মাথা ঘোরে।

74. Lobelia Inflata – গ্যাস বুক পর্যন্ত উঠে।

75. Capsicum – মরিচে গ্যাস, পেট ফাঁপা।

76. Natrium Mur – লবণ খেলে গ্যাস, অম্লভাব।

77. Selenium – দুর্বলতা, অম্লতা, গ্যাস।

78. Kali Sulph – গ্যাস, বুক ভার, টক ঢেঁকুর।

79. Kali Phos – মানসিক পরিশ্রমে গ্যাস।

80. Crotalus Horridus – গ্যাসে পেট ভারী, বুক জ্বলে।

৮১–১০০

81. Ranunculus Bulbosus – বুক ভার, পেট ফাঁপা।

82. Drosera – কাশি ও গ্যাস একসাথে।

83. Stannum Met – বুক ফাঁকা, গ্যাস।

84. Mezereum – টক ঢেঁকুর, বুক জ্বালা।

85. Urtica Urens – খাবারে অজীর্ণ, গ্যাস।

86. Thyroidinum – স্থূলতা, গ্যাস।

87. Psorinum – অল্প খেয়েই গ্যাস, দুর্বলতা।

88. Syphilinum – দীর্ঘস্থায়ী গ্যাস সমস্যা।

89. Medorrhinum – গভীর রাতের পর গ্যাস।

90. Tuberculinum – শিশুদের দীর্ঘস্থায়ী গ্যাস সমস্যা।

91. Colchicum – খাবারের গন্ধেই বমি, গ্যাস।

92. Bismuthum – পেট জ্বালা, গ্যাসে ভার।

93. Alumina – কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস জমে।

94. Staphysagria – মানসিক দমন, গ্যাস।

95. Helleborus – দুর্বল হজম, গ্যাস।

96. Oleander – পেট ফাঁপা, বুক ভার।

97. Lactuca Virosa – গ্যাস জমে বুক চাপা।

98. Cannabis Sativa – বুক জ্বালা, গ্যাস।

99. Euphorbium – জ্বালা, গ্যাস, ফাঁপা।

100. Agaricus Muscarius – টক ঢেঁকুর, পাকস্থলীতে ফাঁপা।

👉 এই তালিকা থেকে ওষুধ বাছাই করতে হলে রোগীর বিশেষ লক্ষণ, মানসিক অবস্থা, খাদ্যাভ্যাস ও সময় অনুযায়ী বাড়া-কমানো লক্ষণ বিবেচনা করতে হয়।

🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।

12/09/2025

✔️🎍 টিউমারের জন্য ১০০টি হোমিও ঔষধ ও লক্ষণ।
শরীরের বিভিন্ন স্থানে টিউমার (Tumor / Neoplasm / Growth / Swelling) এ ব্যবহৃত প্রায় ১০০টি হোমিও ঔষধ ও তাদের মূল লক্ষণ তালিকা আকারে দিচ্ছি।

১–২০

1. Thuja Occidentalis – আঁচিল, ফাইব্রোমা, গ্রন্থি টিউমার; নরম, আঁচিল-জাতীয় বৃদ্ধি।

2. Calcarea Fluorica – কঠিন, হাড়ের উপর টিউমার, গ্লান্ড টিউমার।

3. Calcarea Carbonica – ধীরগতির, ঠাণ্ডা, শক্ত টিউমার; স্থূল রোগী।

4. Conium Maculatum – স্তন/গ্লান্ড টিউমার, ধীরে বৃদ্ধি পায়, স্পর্শে ব্যথা।

5. Silicea – ফোড়া জাতীয়, পুঁজ জমা হওয়া টিউমার।

6. Baryta Carbonica – শিশু/বৃদ্ধদের গ্রন্থি টিউমার।

7. Phytolacca Decandra – স্তনের টিউমার, শক্ত ও বেদনাযুক্ত।

8. Cistus Canadensis – ঘাড়ের গ্রন্থি টিউমার।

9. Graphites – নরম, আঠালো, চর্ম ও গ্রন্থি টিউমার।

10. Nitric Acid – আঁচিল, গুটি জাতীয় টিউমার, ব্যথা কাঁটার মত।

11. Arsenicum Album – ম্যালিগন্যান্ট টিউমার, জ্বালাধরা ব্যথা।

12. Carbo Animalis – স্তনের ক্যান্সার জাতীয় টিউমার।

13. Carbo Vegetabilis – চর্ম টিউমার, গ্যাস, দুর্বলতা।

14. Lapis Albus – গ্রন্থি টিউমার, থাইরয়েডে।

15. Cundurango – পাকস্থলীর টিউমার, ক্যান্সার জাতীয় বৃদ্ধি।

16. Hydrastis Canadensis – পাকস্থলীর পলিপ ও টিউমার।

17. Iodum – থাইরয়েড টিউমার, অতিভোজন করেও রোগা হয়।

18. Kali Iod – সিফিলিটিক গ্লান্ড টিউমার।

19. Spongia Tosta – থাইরয়েড টিউমার, কাশি সহ।

20. Bromium – শক্ত থাইরয়েড টিউমার।

২১–৪০

21. Sabina – জরায়ু টিউমার, অতিরক্তস্রাব।

22. Sepia – জরায়ু ফাইব্রয়েড, শুষ্কতা।

23. Belladonna – লাল, গরম টিউমার, হঠাৎ ব্যথা।

24. Apis Mellifica – ফুলে যাওয়া, ফোলা, জ্বালা টিউমার।

25. Bryonia – শক্ত টিউমার, সামান্য নড়লেই ব্যথা।

26. Rhus Tox – ফোলা টিউমার, নড়াচড়ায় আরাম।

27. Ruta Graveolens – হাড়ে টিউমার।

28. Symphytum – হাড় টিউমার, ফ্র্যাকচার পরবর্তী বৃদ্ধি।

29. Fluoric Acid – হাড়ের টিউমার, দাঁত ক্ষয়।

30. Kali Bichromicum – নাক/সাইনাস পলিপ টিউমার।

31. Teucrium Marum – নাকের পলিপ।

32. Sanguinaria Canadensis – স্তনের টিউমার, ডান দিকে।

33. Chimaphila Umbellata – স্তন ও প্রোস্টেট টিউমার।

34. Scrophularia Nodosa – গ্লান্ড টিউমার (neck nodes)।

35. Aur. Mur. Natron – জরায়ু প্রধান লক্ষণের কাজ করবে 🖤✅

09/09/2025

#কাশির_কিছু_ম্যাজিক_ঔষধঃ-

১) কাশির সাথে নাক দিয়ে রক্ত উঠা = কার্বো ভেজ

২) কাশি ঠিক যেন কুকুরের মত ঘেউ ঘেউ শব্দ= বেলেডোনা।

৩) কাশি সকালে ঘুম থেকে উঠার পরই বৃদ্ধি হয় = হিপার সালফ, ল্যাকেসিস।

৪) কাশি শুইলেই বৃদ্ধি = বেলে, ড্রসেরা, হায়োসিয়েমাস

৫) রাত দুপুরে কাশি, ড্রসেরা, ভালবাসি। মানে ঠিক মাঝরাত, আর্সেনিক ভাবছেন তাইনা? আর্সেনিক রাত ২ টার দিকে, ড্রসেরা রাত ১২ টার দিকে।

৬) প্রতিদিন বিকাল ৪ টার সময় কাশি বৃদ্ধি = লাইকোপোডিয়াম।

৭) ঠিক রাত ১১ টায় বৃদ্ধি = রিউমেক্স ক্রিস, এর কাশি শুস্ক চুলকানো থাকে। পালকের মত শুড়শুড়ি গলায় দিতে থাকে এটা মনে রাখতে হবে।

৮) মিনিটে মিনিটে শুস্ক কাশি যাকে আমরা মিনিট গান বলে থাকি তার নাম = স্টিক্টা পালমো।

৯) কথা বললে কাশি বৃদ্ধি = ব্রায়োনিয়া, ড্রসেরা

১০) জলপানে কাশির উপশম = কষ্টিকাম

১১) কাশি যেন পিপা ব্যারেল থেকে বের হচ্ছে কাশির সাথে প্রস্রাব , আহ হা এটা তো সেই কষ্টিকাম মহাশয়।

১২)যারা পেশাগত লেকচারার বক্তৃতা দেন তাদের গলার স্বর ভেঙ্গে কাশি হলে আর্জেন্ট মেট ঔষধটি শেরা তালিকায় থাকবে।

★১৩) কাশিতে কাশিতে বমি, বমি বমি ভাব তন্দ্রা নির্জীব ভাব বুকের ভিতর ডাকছে ঘড় ঘড় শব্দ শ্বাসকষ্ট একমাত্র চমৎকার জাদুকরী মেডিসিন #এন্টিম_টার্ট_৩০_শক্তি। বহু #নিউমোনিয়া _রোগী ভাল হতে দেখেছি।

১৪) চর্মরোগ মলম দিয়ে চাপা পড়ে কাশি সৃষ্টি হলে কষ্টিকাম এবং মেজেরিয়াম তাকে রক্ষা করবে।

১৫) কাশিতে কাশিতে জিহবা বের হয়ে ঝুলে পড়ার মত অবস্থা = লাইসিন ফাস্ট গ্রেড।

১৬) যখনই রেগে যায় ঠিক তখনই কাশি বলুনতো ঔষধের নাম কি? = ইয়পস আমার নাম স্টাফিসেগ্রিয়া

১৭) গাড়িতে চড়লে কাশি শুরু = ককুলাস ইন্ডিকা।

১৮) যখন ধুমপান করে ঠিক তখনই কাশি শুরু হয় = নাক্স ভম।

১৯) যখনই গ্যাস বৃদ্ধি হয় ঠিক তখনই কাশি বৃদ্ধি হয় = কার্বো ভেজ

২০) এইবার খেলা আপনাদের জন্য বলেন, আবেগে ভালবাসা আপ্লুত চোখে জল ভেষে উঠলে ঠিক তখন কাশি বৃদ্ধি হয় বলুন তো এটা কোন মেডিসিনের চরিত্র? এটা আপনাদের জন্য কুইজ রেখে গেলাম। কমেন্টে উত্তর দিয়ে যান এবং নবীনদের শেখানোর জন্য শেয়ার করেন।

08/09/2025

🎍🎍🎍হোমিওপ্যাথিতে কিছু কিছু ওষুধকে “শত্রুভাবাপন্ন (Inimical)” বলা হয়। অর্থাৎ একটি ওষুধ খাওয়ার পরপরই যদি #শত্রুভাবাপন্ন_ওষুধ খাওয়া হয়, তবে আগের ওষুধের প্রভাব নষ্ট হয়ে যেতে পারে বা ক্ষতিকর প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। নিচে কয়েকটি পরিচিত হোমিও ঔষধ ও তাদের শত্রুভাবাপন্ন ঔষধের তালিকা দেওয়া হলোঃ-

🔹 #হোমিও_ঔষধ_ও_শত্রুভাবাপন্ন_ঔষধঃ-

1. Aconite ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Coffea

2. Apis mellifica ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Rhus toxicodendron

3. Belladonna ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Acid. Aceticum

4. Bryonia ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Rhus tox

5. Calcarea carb ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Causticum

6. Causticum ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Phosphorus

7. China (Cinchona) ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Ferrum

8. Coffea ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Nux vomica

9. Ignatia ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Coffea

10. Kali carb ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Causticum

11. Lachesis ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Acid. Nitricum

12. Mercurius ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Silicea

13. Nux vomica ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Ignatia

14. Phosphorus ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Causticum

15. Pulsatilla ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Causticum

16. Rhus toxicodendron ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Apis

17. Sepia ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Lachesis

18. Silicea ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Mercurius

19. Sulphur ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Causticum

20. Veratrum album ⛔ শত্রুভাবাপন্ন → Ipecacuan

07/09/2025

জিনগত ত্রুটি বংশগত বা ক্রনিক রোগের সৃষ্টি করে।

#জিনগত ত্রুটি মূলত ডিএনএ-র মিউটেশন এর মাধ্যমে ঘটে। মিউটেশন হলো ডিএনএ-র নিউক্লিওটাইড ক্রমের পরিবর্তন।

#জিনগত ত্রুটির কারণ
১. উত্তরাধিকার বা বংশগত জিনের ত্রুটি, পরিবেশগত কারণ (যেমন- তেজস্ক্রিয়তা, রাসায়নিক দ্রব্য), ত্রুটিপূর্ণ খাদ্যাভ্যাস ও লাইফস্টাইল এক কথায় মায়াজম।

২. ডিএনএ রেপ্লিকেশনে ত্রুটি (Errors in DNA Replication)
কোষ বিভাজনের সময় ডিএনএ কপি করার প্রক্রিয়ায় ভুল হওয়া।
(জিনগত ত্রুটির সৃষ্টি করে মায়াজম আর এই ত্রুটিপূর্ণ জিন সৃষ্টি করে ক্রনিক ও জটিল রোগ)

#জিনগত ত্রুটির কারণে রোগ
১. জিনগত রোগ (Genetic Disorders)
যেমন- সিকল সেল অ্যানিমিয়া

২. সিস্টিক ফাইব্রোসিস (CFTR) জিনে ত্রুটি।

৩. হেমোফিলিয়া
রক্ত জমাট বাঁধার জন্য দায়ী জিনের ত্রুটি।

#জটিল রোগ (Complex Disorders)
১. ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, ক্যান্সার ইত্যাদি (এই ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট একটি জিন নয় বরং একাধিক জিনের ক্রিয়া, খাদ্যাভাস, লাইফস্টাইল ও পরিবেশগত প্রভাব একত্রে কাজ করে)

২. ক্রোমোসোমাল ত্রুটি (Chromosomal Abnormalities) ডাউন সিনড্রোম যা ২১ নম্বর ক্রোমোসোমের অতিরিক্ত কপি।

৩. টার্নার সিনড্রোম
নারীদের একটি এক্স ক্রোমোসোমের অনুপস্থিতি।

৪. অটোসমাল এবং লিঙ্গ-সংক্রান্ত রোগ
(অটোসমাল ডমিন্যান্ট বা অটোসমাল রিসেসিভ জিনের মাধ্যমে রোগ উত্তরাধিকার সূত্রে আসতে পারে)

৫. লিঙ্গ-সংক্রান্ত (Sex-linked) রোগ, যেমন ডুচেন মাসকুলার ডিস্ট্রফি এবং রেড-গ্রিন কালার ব্লাইন্ডনেস।

৬. জিন-পরিবর্তন দ্বারা ক্যান্সার
নির্দিষ্ট জিন (যেমন- p53 টিউমার-সপ্রেসর জিন) ত্রুটিপূর্ণ হলে কোষ অনিয়ন্ত্রিতভাবে বিভাজিত হয়ে বৃদ্ধি পেয়ে ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে।

#জিনগত ত্রুটি সনাক্ত করন
জিনগত ত্রুটি শনাক্ত করার জন্য বর্তমানে জেনেটিক টেস্টিং, জেনোম সিকোয়েন্সিং, জিন থেরাপি ব্যবহার করা হয়।

#জিনগত ত্রুটি প্রতিরোধের উপায়
১. পরিবেশগত ঝুঁকি কমানো। যেমন- তেজস্ক্রিয়তা, রাসায়নিক দূষণ)
২. মাদক বা নেশা মুক্ত জীবন।
৩. মানসিক চাপমুক্ত থাকা।
৪. স্বাস্হ্যসম্মত খাদ্যাভ্যাস ও লাইফস্টাইল।
৫. বংশগত বা ক্রনিক রোগীর উপযুক্ত সাদৃশ্য চিকিৎসা।

03/09/2025

ডাক্তারি পড়তে গিয়ে বুঝেছিলাম, হোমিও ডাক্তারদের যত সহজ করে দেখা হয়, বিষয়টা অত সহজ নয়। আমাদেরও এনাটমি, ফিজিওলজি পড়তে হয়, মানুষের মানসিক রোগ নিয়েও জটিল জটিল সব সমস্যার সমাধান করতে হয়।

দিনে দিনে যতই হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার গভীরে ঢুকেছি, ততই অবাক হয়েছি এবং কিউরিসিটি বেড়েছে, আর ততই এই চিকিৎসার প্রতি আমার শ্রদ্ধা তৈরি হয়েছে।

আর এসব না বুঝেই ,যারা আমাদের ক্ষতিসাধন করার চেষ্টায় নেমেছে ,তাদের বলবো এমনি এমনি কেউ ডাক্তার হয়ে যায়না। তার জন্য পড়াশোনা করতে হয় অনেক , পরীক্ষার ফি জমা দিতে হয়, কতগুলো বছর সাধনা করতে হয়।

আবার ডাক্তার হবার পরও সারাজীবন প্রাক্টিস আর চর্চার মধ্যে দিয়ে পার করতে হয়।
এখন যখন কিছু কুচক্রী মহল চেষ্টা করে, আমরা ডাক্তারি পদবী ব্যবহার করতে পারবো না, তখন আমাদের অস্তিত্বের জায়গায় আঘাত লাগে।

তাই ষড়যন্ত্রকারীরা যতই তাদের দম্ভ দেখাক, আমরা তাদের সফল হতে দেবো না, কারণ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা কোনো কাল্পনিক বিষয় নয়। এটা বাস্তব এবং বিশ্বব্যাপী এর স্বীকৃতি আছে।

তাই, আমি আমার জায়গা থেকে প্রতিবাদের আওয়াজ তুল্লাম এবং হোমিওপ্যাথির সকল চিকিৎসক ও ছাত্রছাত্রীকে বলবো একত্রিত হয়ে প্রতিবাদের আওয়াজ তুলুন।

যাদের কোনো কাজ নেই, শুধু হিংসার বশবর্তী হয়ে এই চিকিৎসা সেবার পিছনে লেগেছে-- তাদের ষড়যন্ত্রকে ব্যর্থ করে দিতে হবে।

জার্মান হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয়,তেরখাদিয়া ক্যান্টনমেন্ট গেট মোড় রাজপাড়া রাজশাহী।01751230188

03/09/2025

✨ পুরুষ বনাম নারী – শরীরের গোপন ঘড়ি

আমরা সবাই জানি সময় ঘড়ির কাঁটায় চলে। কিন্তু জানেন কি❓ আমাদের শরীরের ভেতরেও একটা গোপন ঘড়ি আছে!
তবে সেই ঘড়ি পুরুষ আর নারীর জন্য একেবারেই আলাদা।
---

👨‍🦱 পুরুষের ২৪ ঘণ্টার ছন্দ
পুরুষের শরীর প্রতিদিন টেস্টোস্টেরনের ওঠানামার সাথে তাল মিলিয়ে চলে।
☀️ সকাল: টেস্টোস্টেরন সর্বোচ্চ থাকে। এ সময় এনার্জি, আত্মবিশ্বাস আর মনোযোগ একেবারে টপে থাকে।
🌤️ দুপুর-বিকেল: ধীরে ধীরে টেস্টোস্টেরন কমতে শুরু করে। তাই শরীর একটু শান্ত হয়, মিটিং বা মনোযোগী কাজের জন্য ভালো সময়।
🌙 রাত: সবচেয়ে নিচে নেমে আসে। তখন শরীর চায় বিশ্রাম, ঘুম আর রিল্যাক্সেশন।
অর্থাৎ, পুরুষের শরীর প্রতিদিন নতুনভাবে চার্জ হয় এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই আবার রিসেট হয়।

---

👩‍🦰 নারীর ২৮ দিনের ছন্দ
নারীর শরীর প্রতিদিন নয়, বরং মাসজুড়ে ধাপে ধাপে পরিবর্তিত হয়।
🌸 ফোলিকুলার ফেজ (মাসিকের পর): এ সময় এনার্জি, সৃজনশীলতা, আত্মবিশ্বাস—সবকিছু বাড়ে।
💫ডিম্বস্ফোটন ফেজ: শরীর সবচেয়ে ফার্টাইল অবস্থায় থাকে। মুড, সৌন্দর্য ও সামাজিকতা সর্বোচ্চ থাকে।
🌧️ লুটিয়াল ফেজ: হরমোনের পরিবর্তনে ক্লান্তি, আবেগপ্রবণতা ও বিশ্রামের প্রয়োজন বাড়ে।
🍂 মাসিকের সময়: শরীর পুরোনো স্তর ঝরিয়ে দিয়ে নতুনভাবে প্রস্তুত হয়। বিশ্রাম ও যত্ন নেওয়ার সঠিক সময়।

অর্থাৎ, নারীর শরীর প্রতিদিন নয়—বরং ২৮ দিনের ছন্দে কাজ করে।

---
🔹 পুরুষের শরীর = প্রতিদিন ২৪ ঘণ্টায় ওঠানামা করে।
🔹 নারীর শরীর = পুরো মাস জুড়ে এক ভিন্ন হরমোনাল ছন্দে চলে।
👉 এই প্রাকৃতিক ছন্দগুলোকে বোঝা মানে হলো নিজের শরীরকে ভালোভাবে চেনা।
যখন আমরা শরীরের ঘড়িকে বুঝি, তখন কাজ, বিশ্রাম, সম্পর্ক আর সুস্থতা—সবকিছুই সুন্দরভাবে সামঞ্জস্য করা সহজ হয়।

✨ তাই আসুন, নিজের শরীরকে শুনি, তার ছন্দকে সম্মান করি—কারণ শরীরই আমাদের আসল সঙ্গী।
©

01/09/2025

🪴যৌন সমস্যায় ব্যবহৃত ১০টি হোমিও ঔষধ ও কাজ

1. Agnus Castus
যৌন দুর্বলতা, ইচ্ছাশক্তি হ্রাস, স্বপ্নদোষ, দ্রুত বীর্যপাত।

পুরুষত্বহীনতা বা নারীদের যৌন ইচ্ছা কমে গেলে কাজে লাগে।

2. Selenium
অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ, বীর্যপাতের পর দুর্বলতা, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া।

যৌনশক্তি দ্রুত নষ্ট হয়ে গেলে সহায়ক।

3. Nuphar Luteum

সম্পূর্ণ যৌন ইচ্ছাশক্তি নষ্ট হয়ে গেলে।

অতিরিক্ত মানসিক দুশ্চিন্তা ও নার্ভাসনেসে যৌন অক্ষমতা।

4. Lycopodium

আত্মবিশ্বাসহীনতা, মিলনের সময় লজ্জা বা ভয়, অল্পতেই বীর্যপাত।

শক্তি কম থাকলেও যৌন আকাঙ্ক্ষা প্রবল থাকে।

5. Damiana (Mother Tincture)

পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্য টনিকের মতো কাজ করে।

যৌনশক্তি বাড়াতে ও নার্ভ শক্তিশালী করতে কার্যকর।

6. Yohimbinum

পুরুষত্ব বৃদ্ধি, নারীদের যৌন আগ্রহ বৃদ্ধি।

শক্তি বাড়াতে কার্যকর Aphrodisiac।

7. Phosphoric Acid

অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে দুর্বলতা, ক্লান্তি, স্নায়বিক সমস্যা।

স্মৃতিশক্তি দুর্বলতা ও যৌন অক্ষমতায় কাজ করে।

8. Caladium Seguinum

ইচ্ছা থাকলেও মিলনে অক্ষমতা।

হস্তমৈথুনের ক্ষতিকর প্রভাব ও যৌন দুর্বলতায় সহায়ক।

9. Orchitinum

টেস্টিস দুর্বল হয়ে গেলে, যৌনশক্তি হ্রাস।

পুরুষদের জন্য প্রাকৃতিক টনিকের মতো কাজ করে।

10. China (Cinchona)
অতিরিক্ত বীর্যপাত বা রক্তক্ষরণের কারণে শরীর দুর্বল হলে।

Address

Rajshahi City
Rajshahi
6000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মেহমেদ হোমিও ফার্মেসী এন্ড চিকিৎসালয় posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram