Dr. Md. Saiful Islam - Cardiologist

Dr. Md. Saiful Islam - Cardiologist ডাঃ মোঃ সাইফুল ইসলাম
মেডিসিন, ডায়াবেটিস ও হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার লিঃ, রাজশাহী

🤔 হৃদরোগীরা...❤️পা নাই এমন খাবার যেমন- মাছ,শাক- সব্জি,  ফলমূল,কুসুম ছাড়া ডিম, সর ছাড়া দুধ, দানাদার শস্যদানা বেশি করে খাব...
06/02/2024

🤔 হৃদরোগীরা...

❤️পা নাই এমন খাবার যেমন- মাছ,শাক- সব্জি, ফলমূল,কুসুম ছাড়া ডিম, সর ছাড়া দুধ, দানাদার শস্যদানা বেশি করে খাবেন।🥗🍇🍶🥚

🚩দুই পা বিশিষ্ট প্রাণী যেমন- হাঁস,মুরগী, কবুতর খেতে পারবেন তবে চামড়া, কলিজা, মগজ বাদে।🍗🍗

❌বেশি পা বিশিষ্ট প্রাণী যেমন - গরু,খাশি,মহিষ,দুম্বা,ভেঁড়া
শূকর,চিংড়ি, কাঁকড়া ইত্যাদী খাবেন না।🥩🦐🦀

আসুন, সচেতন হই। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

Saiful Islam - Cardiologist
এম. বি.বি.এস,বি.সি.এস
এম.ডি -কার্ডিওলজী
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নতুন ভবন -১
রুম নং-৮২০
রাজশাহী।
সিরিয়াল -০১৭৪১৬২২১৭৮

❌হার্টের জন্য ক্ষতিকর খাবার:*রেড মিট যেমন,চর্বি যুক্ত গরু,খাসি, মহিষ,ভেঁড়া ইত্যাদির মাংস*কলিজা*মগজ*হাড়ের মজ্জা*চিংড়ি,কাঁ...
21/12/2023

❌হার্টের জন্য ক্ষতিকর খাবার:

*রেড মিট যেমন,চর্বি যুক্ত গরু,খাসি, মহিষ,ভেঁড়া ইত্যাদির মাংস
*কলিজা
*মগজ
*হাড়ের মজ্জা
*চিংড়ি,কাঁকড়া
*ফাস্টফুড
*মাছের মাথা
*মাছের ডিম
*ঘি-মাখন
*ডালডা
*পাম অয়েল
*ট্রান্স ফ্যাট বা একই তেলে বার বার ভাজা খাবার
*ডিমের কুসুম
*দুধের সর
*অতিরিক্ত ভাজা ও তৈলাক্ত খাবার
*চিনি যুক্ত খাবার
*নারিকেল
*কেক
*পেস্ট্রি
*পুডিং
*আইসক্রিম
*ড্রিংক্স
*লবন দিয়ে প্রসেসকরা খাবার
*রিফাইন কার্বোহাইড্রেট

🚫 হার্টের অসুখের পাশাপাশি....

*যাদের কিডনির সমস্যা আছে তাঁদের পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার,ফল, সবজি পরিহার করতে হবে।

*যাদের ডায়াবেটিস আছে তাঁদের মিষ্টি জাতীয় খাবার, মিষ্টি ফল,মাটির নিচে হয় এমন সবজি পরিহার করতে হবে।

*যাদের এসিডিটি বা গ্যাসের সমস্যা আছে তাঁদের গ্যাস বাড়ে এমন খাবার, টক ফল পরিহার করতে হবে।

*যাদের এলার্জির সমস্যা আছে তাঁদের এলার্জি বাড়ে এমন খাবার, সবজি পরিহার করতে হবে।

*যাদের হার্ট ফেইলিউর আছে তাঁদের চিকিৎসক নির্ধারিত পরিমান পানি পান করতে হবে। রসালো ফল, রসালো সবজি পরিহার করতে হবে।

আসুন, সচেতন হই। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

Saiful Islam - Cardiologist
এম. বি.বি.এস,বি.সি.এস
এম.ডি -কার্ডিওলজী
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নতুন ভবন -১
রুম নং-৮২০
রাজশাহী।
সিরিয়াল -০১৭৪১৬২২১৭৮

হার্টের জন্য উপকারী খাবারঃহার্ট সুস্থ রাখতে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া জরুরি।সবার এই সব খাবারগুলো সম্পর্কে ধারণা রাখা উচিত।...
20/12/2023

হার্টের জন্য উপকারী খাবারঃ

হার্ট সুস্থ রাখতে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া জরুরি।সবার এই সব খাবারগুলো সম্পর্কে ধারণা রাখা উচিত।

হার্টের জন্য উপকারী সবজি:

*সবুজ শাক সবজি
*পালংশাক
*বেগুন
*ফুলকপি
*বাঁধাকপি
*মটরশুঁটি
*শিম
*লাউ
*ডুমুর
*সজনে
*শশা
*গাজর
*টমেটো
*জলপাই
*আমড়া
*রসুন
*স্পিরুলিনা

হার্টের জন্য উপকারী মাছ:

হার্টের জন্য বেশ কিছু উপকারী মাছ রয়েছে। হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমানোর জন্য ইলিশ, রুই, ভেটকি, কাতলা মাছে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ওমেগা থ্রি। টুনা, সার্ডিন, হেরি-এর মতো সামুদ্রিক মাছের তেলে আছে ওমেগা থ্রি। বড় চিংড়ী, পাংগাাশ মাছের তেল বর্জন করাই ভালো।

হার্টের জন্য উপকারী ফল:

*পেয়ারা
*কলা
*লেবু
*তরমুজ
*বরই
*আঙ্গুর
*নাসপাতি
*আপেল
*বাদাম
*কিসমিস

আসুন, সচেতন হই। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

Dr. Md. Saiful Islam - Cardiologist
এম. বি.বি.এস,বি.সি.এস
এম.ডি -কার্ডিওলজী
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নতুন ভবন -১
রুম নং-৮২০
রাজশাহী।
সিরিয়াল -০১৭৪১৬২২১৭৮
Photo courtesy: Internet

❤️ হার্ট এটার্কের  চিকিৎসা :হার্টের রক্তনালিতে ব্লক তৈরি হয়ে রক্ত চলাচল সম্পূর্ণভবে বন্ধ হয়ে গেলে হার্ট অ্যাটাক হয়। হার্...
04/12/2023

❤️ হার্ট এটার্কের চিকিৎসা :

হার্টের রক্তনালিতে ব্লক তৈরি হয়ে রক্ত চলাচল সম্পূর্ণভবে বন্ধ হয়ে গেলে হার্ট অ্যাটাক হয়। হার্ট অ্যাটাক মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন নামে পরিচিত। ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশনের এক গবেষণায় বলা হয়েছে হার্ট এটার্কের পর চিকিৎসা পেতে এক ঘণ্টা দেরির জন্য মৃত্যুর হার বেড়ে যায় ১০ শতাংশ। এটি মেডিকেল ইমার্জেন্সি।

★প্রাথমিক ভাবে হার্ট এর্টাক সন্দেহ বা সনাক্ত হলে অতি সত্বর রোগীকে প্রয়োজনীয় ওষুধ দিয়ে (Loding dose- অ্যাসপিরিন ট্যাবলেট ৩০০মি.গ্রা, ক্লোপিডোগগ্রেল ৩০০ মি.গ্রা, ) খাইয়ে দিতে হবে। বুকের ব্যাথা কমানোর জন্য জিহ্বার নীচে নাইট্রোগ্লিসারিন GTN spray ব্যবহার করা হয়। এভাবে মোটামুটি রোগীকে স্টেবল করার চেষ্টা করা হয়।

★এর পর সঠিক চিকিৎসার জন্য দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালে বা হৃদরোগের জন্য বিশেষায়িত হাসপাতালে প্রেরণ করতে হবে। ECG করে দ্রুত রোগ সনাক্ত করতে হবে। কেন ভাবেই সময় নষ্ট করা যাবেনা।

★মনে রাখতে হে যে হার্ট অ্যাটাকের প্রধান চিকিৎসা হলো রোগীকে ক্যাথল্যাবে নিয়ে গিয়ে অ্যানজিওগ্রামের মাধ্যমে হার্টের ব্লক শনাক্ত করে বন্ধ হয়ে যাওয়া রক্তনালীতে স্টেন্ট (Stent) বা রিং বসিয়ে দেওয়া।

★অ্যানজিওগ্রামের মাধ্যমে স্টেন্ট (Stent) বা রিং পরানোর ব্যবস্হা না থাকলে বুকে ব্যাথা ওঠার ১২ ঘন্টার মধ্যে Thrombolytic drug যা রক্ত নালির জমাট রক্ত তরল করে তা অপসারণের জন্য ব্যবহার করা হয়।

★এছাড়া রক্ত পাতলা রাখতে ও জমাট প্রতিরোধে Anti platelet, Anti Thrombotic drug ব্যবহার করা হয়। বুকের ব্যাথা কমাতে Anti -Anginal drug, হার্ট ফেইলিউর রোধে Beta blocker, ACE inhibitor, হার্টের ব্লক প্রতিরোধে Statin ইত্যাদি হার্টের ঔষধ ব্যবহার করা হয়।

হার্ট এটার্কের চিকিৎসার আসল উদ্দেশ্যে হলো রক্তনালির মধ্যে রক্ত চলাচল পুনঃপ্রতিস্থাপন করা। যত দ্রুত চিকিৎসা প্রদান করা যায়, রোগীর সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভবনা তত বেশি থাকে।

আসুন, সচেতন হই। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

Saiful Islam - Cardiologist
এম. বি.বি.এস,বি.সি.এস
এম.ডি -কার্ডিওলজী
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নতুন ভবন -১
রুম নং-৮২০
রাজশাহী।
সিরিয়াল -০১৭৪১৬২২১৭৮

✔হার্ট এটার্কের পরীক্ষা নিরীক্ষা :বুকেরব্যথা- বাঁ হাত ও পিঠে ছড়িয়ে পড়লে সেই সাথে চোয়ালে ব্যথা, বুকে ভারী ভাব, প্রচন্...
30/11/2023

✔হার্ট এটার্কের পরীক্ষা নিরীক্ষা :

বুকেরব্যথা- বাঁ হাত ও পিঠে ছড়িয়ে পড়লে সেই সাথে চোয়ালে ব্যথা, বুকে ভারী ভাব, প্রচন্ড ঘাম বমিবমি ভাব ইত্যাদি থাকলে এবং বুকের ব্যাাথা ৩০ মিনিটের বেশি সময় স্থায়ী হলে রোগীর হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ শুরু হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হয়। এ ধরনের উপসর্গ দেখা দিলে দেরি না করে অতিসত্বর চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

★প্রাথমিক উপসর্গ দেখা গেলে, তৎক্ষণাৎ ইসিজি (ECG) করে প্রাথমিক রোগ নির্ণয় করা হয়। অনেক সময় ইসিজিতে ৫০ শতাংশ রোগীর সঠিক রিপোর্ট আসে না। কোন রোগীর হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ আছে অথচ ইসিজি রিপোর্টে যদি কোন পরিবর্তন না পাওয়া যায় তবে আধঘণ্টা অন্তর ইসিজির পুনরাবৃত্তি করে রিপোর্টে কোনও পরিবর্তন হয়েছে কিনা দেখা হয়।

★হার্টের পেশি কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেটা দেখার জন্য বুকে ব্যথা বা অস্বস্তির তিনঘণ্টা পর কার্ডিয়াক ট্রপনিন-আই ( C.Ttoponin-I) নামক পরীক্ষা করা হয়। এছাড়া CK-MB টেষ্টও করা হয়। যদি এই পরীক্ষার ফলাফল পজিটিভ আসে তবে নিশ্চিতভাবে রোগীর হার্ট অ্যাটাক হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হয়।

★ইকো কার্ডিওগ্রাফি (Echocardiography) করে ওয়াল মোশন অ্যাবনর্ম্যালিটিজ বা হার্টের মাংস পেশী দুর্বল হয়েছে কিনা দেখে নেওয়া জরুরী।

★করোনারি অ্যানজিওগ্রামের (CAG) মাধ্যমে হার্টের ব্লক আছে কিনা, কয়টি ব্লক, কত পারসেন্ট( %), ব্লকের ধরণ ইত্যাদি নিশ্চিত ভাবে শনাক্ত করা যায়।

★ করোনারি সিটি অ্যানজিওগ্রামের (Coronary CT Angiogram) মাধ্যমে ক্যালসিয়াম স্কোরিং করেও ব্লকের মাত্রা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।

★এছাড়া হার্ট এটার্কের কারন নির্ধারণে এবং হার্ট এটার্কের ঝুঁকি নির্ণয়ে র্অন্যান্য পরীক্ষা করা হয়। যেমন :CBC, X-ray Chest, S.Creatinine,ALT, Lipid Profile, RBS, S. Uric acid, Vit- D ইত্যাদি। এছাড়া Emerging risk factor নির্ধারণে কিছু Biomarker পরীক্ষা করা হয়।

আসুন, সচেতন হই। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

Saiful Islam - Cardiologist
এম. বি.বি.এস,বি.সি.এস
এম.ডি -কার্ডিওলজী
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নতুন ভবন -১
রুম নং-৮২০
রাজশাহী।
সিরিয়াল -০১৭৪১৬২২১৭৮

✔হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক চিকিৎসা:হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক উপসর্গগুলো  সর্ম্পকে আমাদের  প্রাথমিক ধারনা রাখতে হবে।প্রাথমি...
26/11/2023

✔হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক চিকিৎসা:

হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক উপসর্গগুলো সর্ম্পকে আমাদের প্রাথমিক ধারনা রাখতে হবে।প্রাথমিক উপসর্গগুলো দেখে সাবধানতা অবলম্বন করতে পারলে ঝুঁকি কমানো সম্ভব। ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশনের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, চিকিৎসা পেতে এক ঘণ্টা দেরির জন্য মৃত্যুর হার বেড়ে যায় ১০ শতাংশ। এটি মেডিকেল ইমার্জেন্সি।

✉প্রাথমিক চিকিৎসার উদ্দেশ্য:
উদ্দেশ্য হলো ব্যথাটাকে যথাসম্ভব কমানো এবং সম্ভব হলে দ্রুত ইসিজি করে রোগ নির্ণয় করা। এর আরো একটি কারণ হলো, যত তাড়াতাড়ি হাসপাতালে পৌঁছাবে যাবে তত তাড়াতাড়ি চিকিৎসা শুরু হবে। আর যত তাড়াতাড়ি চিকিৎসা শুরু হবে, তত তাড়াতাড়ি হার্টের একটি বড় অংশ বাঁচানো সম্ভব হবে।

✪এই সময়ে আমাদের করণীয় কী?

*ঠান্ড মাথায় রোগীকে ম্যানেজ করতে হবে।এই সময় ভয় পেলে চলবেনা। তাৎক্ষণিক-ভাবে নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যাবার ব্যবস্হা করতে হবে।

*অ্যাম্বুুলেস বা ডাক্তার আসার আগে প্রথমে রোগীকে রিল্যাক্সড অবস্থায় রাখতে হবে এবং রোগীর যদি অ্যাসপিরিনে অ্যালার্জি না থাকে তবে অ্যসপিরিন ৩০০ গ্রাম চিবিয়ে - চুষে খাওয়াতে পারলে রোগের তীব্রতা অনেকটাই সামলানো যাবে।

* হার্ট অ্যাটাকের পরপরই রোগীকে শক্ত জায়গায় হাত-পা ছড়িয়ে শুইয়ে গায়ের জামা-কাপড় ঢিলেঢালা করে দিতে হবে।

* হার্ট অ্যাটাকের পর রোগীর যদি বমি আসে তাহলে তাকে একদিকে কাত করে দিতে হবে। বমি হলে যাতে তা শ্বাসনালিতে চলে না যায়, সেদিকে খেয়াল রাখাতে হবে।

*ক্রমাগত - শ্বাস, পালস রেট ও রোগী কেমন সাড়া দিচ্ছে তা চেক করতে হবে তাছাড়াও হার্ট অ্যাটাকের এর প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে ঘন ঘন কাশি দিতে হবে যেন কাশির সঙ্গে কফ বের হয়ে আসে । রোগীর নিঃশ্বাস নিতে অসুবিধা হলে পর্যাপ্ত বাতাস প্রবেশের ব্যবস্থা করতে হবে।

*রোগী সাড়া না দিলে কিংবা নিশ্বাস না নিলে দুই হাত দিয়ে রোগীকে সিপিআর (কার্ডিয়াক পালমোনারি রিসাসসিটেশন) দিতে হবে। তবে সিপিআর পদ্ধতি কেবল হৃৎপিন্ড কাজ করা বন্ধ করলেই প্রয়োগ করতে হবে। যদি আক্রান্ত ব্যক্তির শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যায় তাহলে তার কৃত্রিম উপায়ে শ্বাস-প্রশ্বাস চালুর চেষ্টা করতে হবে। রোগীকে যত দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে, দ্রুত ইসিজি ও রক্ত পরীক্ষা করে হার্ট অ্যাটাকের বিষয়টি নিশ্চিত হতে হবে।

আসুন, সচেতন হই। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
Saiful Islam - Cardiologist
এম. বি.বি.এস,বি.সি.এস
এম.ডি -কার্ডিওলজী
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নতুন ভবন -১
রুম নং-৮২০
রাজশাহী।
সিরিয়াল -০১৭৪১৬২২১৭৮
Photo credit :Internet

হার্ট এটার্ক  প্রতিরোধের উপায় : হার্ট সুস্হ রাখতে প্রয়োজন  কিছু অভ্যাসের পরিবর্তন।   এর জন্য কিছু অভ্যাস ছাড়তে হবে, আবার...
20/11/2023

হার্ট এটার্ক প্রতিরোধের উপায় :

হার্ট সুস্হ রাখতে প্রয়োজন কিছু অভ্যাসের পরিবর্তন। এর জন্য কিছু অভ্যাস ছাড়তে হবে, আবার কিছু সাদরে গ্রহণ করতে হবে। সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন ও সুস্হ জীবনযাপন। যেমন:

* রক্তের শর্করা বা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

* রক্তচাপ বা ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

*রক্তে চর্বির মাত্রা বা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

* উচ্চ ক্যালরি ও চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। অতিরিক্ত ভাজা ও তৈলাক্ত খাবার পরিহার করুন।

*অতিরিক্ত লবণ এড়িয়ে চলুন।

*ধূমপান করবেন না। মাদকদ্রব্য পরিহার করুন।

*স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। শাকসবজি ও ফলমুল খান।

* সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট হাঁটুন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন।

*কায়িক পরিশ্রম করুন। অলস জীবনযাপন করবেন না।

* ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন। বিশেষ করে পেটের চর্বি কমানোর চেষ্টা করুন।

*মানসিক চাপমুক্ত থাকুন। ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করুন।

* ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলুন।

✔ নিয়মিত ব্লাড প্রেশার , ডায়াবেটিস ও কোলেষ্টরল পরীক্ষা করুন ও প্রয়োজনে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন ও হৃদ্‌রোগ আছে কি না তা নির্ণয়ে সচেতন হোন।

Saiful Islam - Cardiologist
এম. বি.বি.এস,বি.সি.এস
এম.ডি -কার্ডিওলজী
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নতুন ভবন -১
রুম নং-৮২০
Photo courtesy : Internate

হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচতে চাইলে ৮টি লক্ষণকে গুরুত্ব দিন:যে কেউ যে কোনও সময়ে হার্ট অ্যাটাকের শিকার হতে পারেন। নিম্নের লক্...
16/11/2023

হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচতে চাইলে ৮টি লক্ষণকে গুরুত্ব দিন:

যে কেউ যে কোনও সময়ে হার্ট অ্যাটাকের শিকার হতে পারেন। নিম্নের লক্ষণগুলো দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন -

বুকে ব্যথা:
সাধারণত বুকের মাঝখানে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভূত হয়। ব্যথা ধীরে ধীরে বুকের মাঝখানে হয়ে বুকের বাম পার্শে, গলা,চোয়াল, দাঁত, কাঁধ,বাম হাত বা ডান হাতের দিকে ছড়িয়ে যেতে পারে।কখনো ব্যথা পেটের উপরভাগে এমনকি পিঠের মাঝখানে অনুভূত হতে পারে। এই রকম ব্যথা দেখা দিলে অব্যশই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

বুক ধড়ফড় করা কিংবা অনিয়মিত পালস:
যদি কোনো কারণ ছাড়াই বুক ধড়ফড় করে কিংবা পালস রেট ওঠা-নামা করে তবে এটি হার্ট অ্যাটাকের পূর্ব লক্ষণ হ

শ্বাসকষ্ট ও দম ফুরিয়ে যাওয়া:
যদি আপনার পূর্ব থেকে শ্বাসকষ্ট না থাকে এবং হঠাৎ করে শ্বাস নেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দেয়, তবে সেটা খারাপ লক্ষণ। মূলত হৃদরোগ থেকে ফুসফুসে পানি জমা-সহ বিভিন্ন জটিলতার কারণে ঠান্ডা ছাড়াও শ্বাস কষ্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে। অল্পতেই দম ফুরিয়ে যাওয়া, মুখ দিয়ে নিঃশ্বাস নেওয়াও হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ।

কাশি:
আপনার যদি দীর্ঘ দিন কাশির সমস্যা থাকে, এবং তার সঙ্গে সাদা বা কিছুটা ঘোলাটে কফ বের হয় তবে বুঝতে হবে আপনার হার্ট ঠিক মতো কাজ করছে না।
তে পারে।

অতিরিক্ত ঘাম হওয়া:
অতিরিক্ত ঘাম হওয়া হার্ট অ্যাটাকের পূর্ব লক্ষণ। বিশেষ করে ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে বুকে ব্যথা হওয়া ছাড়াও অতিরিক্ত ঘাম, বুক ধড়ফড়, হঠাৎ শরীর খারাপ লাগতে শুরু করলে অব্যশই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

অজ্ঞান হয়ে যাওয়া:
যদি কাজ করার মধ্যেই আপনি প্রায়ই হঠাৎ করে অজ্ঞান হয়ে যান, তা হলে বুঝবেন হার্টের সমস্যা রয়েছে।

মাথা ব্যথা ও বমি বমি ভাব:
হার্ট অ্যাটাকের অন্যতম লক্ষণ হল বমি বমি প্রচণ্ড মাথা ব্যথা।

অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে পড়া:
অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে পড়া, কিছু ক্ষণ কাজ করলেই বুক ধড়ফড় করা, এগুলো হার্ট দুর্বলের লক্ষণ। বিশেষ করে মহিলাদের হার্টের সমস্যার প্রধান লক্ষণ এটি।

সচেতন হোন। হৃদরোগের ঝুঁকি কমান।

Saiful Islam - Cardiologist
এম. বি.বি.এস,বি.সি.এস
এম.ডি -কার্ডিওলজী
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নতুন ভবন -১
রুম নং-৮২০
রাজশাহী।

হার্টের ব্যথ্যার ধরণ কেমন এবং  কোথায় এ অনুৃভূত  হয়?হার্টের ব্যথার ধরন খুবই তীক্ষ্ণ হয়। হঠাৎ করে  বুক চেপে ধরে। মনে হয় বু...
09/11/2023

হার্টের ব্যথ্যার ধরণ কেমন এবং কোথায় এ অনুৃভূত হয়?

হার্টের ব্যথার ধরন খুবই তীক্ষ্ণ হয়। হঠাৎ করে বুক চেপে ধরে। মনে হয় বুক ভেঙ্গে যাচ্ছে। তখন নিশ্বাস বন্ধ হয়ে আসে। এছাড়াও হাঁটলে বা সিঁড়ি দিয়ে উঠলে বুকের চাপ ধরা ভাব বেড়ে যাবে। ব্যথা ধীরে ধীরে বুকের মাঝখানে হয়ে গলা,চোয়াল, দাঁত, কাঁধ,বাম হাত বা ডান হাতের দিকে ছড়িয়ে যেতে পারে।কখনো ব্যথা পেটের উপরভাগে এমনকি পিঠের মাঝখানে অনুভূত হতে পারে। এছাড়া - মাথা ঘুরে যাওয়া, অতিরিক্ত ঘাম হওয়া, বুক ধড়ফড় করা, হালকা ফেন্টিং অ্যাটাক হওয়া , অনিয়মিত হার্ট বিট এমনকি হঠাৎ করে অগ্গান হয়ে যেতে পারে।

*এনজাইনার ব্যথা পরিশ্রম করলে বাড়ে আবার বিশ্রাম নিলে কমে যায় এবং স্বল্প স্থায়ী হয়।

*হার্ট অ্যাটাকের ব্যথা যে কোন সময় হতে পারে এমনকি বিশ্রামের সময়েও হতে পারে এবং ২০ মিনিটের বেশী স্থায়ী হতে পারে।

*হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা শীতকালে বেশি হয়ে থাকে।

*হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণগুলো পুরুষ ও নারীদের ক্ষেত্রে বুকে ব্যাথা ছাড়াও অন্যান্য উপসর্গগুলো নারীদের মধ্যে বেশী প্রকাশ পায়।

*ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে বুকে ব্যথা নার্ভের অসড়তার জন্য কম অনুভূত হতে পারে। তবে বুকে অস্বস্তি হওয়া ছাড়াও অতিরিক্ত ঘাম, বুক ধড়ফড়, হঠাৎ শরীর খারাপ লাগতে শুরু করলে অব্যশই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

সচেতন হোন। হৃদরোগের ঝুঁকি কমান।

Saiful Islam - Cardiologist
এম. বি.বি.এস,বি.সি.এস
এম.ডি -কার্ডিওলজী
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নতুন ভবন -১
রুম নং-৮২০
রাজশাহী।

হার্ট অ্যাটাক কীভাবে হয় ?আমরা সবাই জানি হার্ট আমাদের সারা শরীরের রক্ত সঞ্চালন করে পাম্পের মাধ্যমে। যেহেতু হার্ট নিজে একট...
05/11/2023

হার্ট অ্যাটাক কীভাবে হয় ?

আমরা সবাই জানি হার্ট আমাদের সারা শরীরের রক্ত সঞ্চালন করে পাম্পের মাধ্যমে। যেহেতু হার্ট নিজে একটি পাম্প যন্ত্র, তাকে কাজ করতে হয়, তাই তার নিজস্ব রক্ত চলাচলের রক্তনালি আছে। হার্টের প্রধাণ রক্তনালি দুইটি। এর মধ্যে বাম দিকেরটা দুই ভাগে ভাগ হয়। এই তিনটি রক্তনালিগুলোর মধ্যে যে কোনো একটি বা একের অধিক রক্ত নালির মধ্যে চর্বি জমে ব্লকের সৃষ্টি করে। রক্তনালি যদি আস্তে আস্তে অনেক দিন ধরে বন্ধ হয়, তাহলে হার্ট অ্যাটাক নাও হতে পারে।তবে এই অবস্থায় বুকে যে ব্যাথা হয়ে তাকে এনজাইনা বলে। হঠাৎ করে রক্তনালি বন্ধ হয়ে যাবে কি না, তা নির্ভর করে রক্তনালির মধ্যে জমে থাকা চর্বি বা ব্লকের যে আবরণ থাকে, তার ধরনের ওপর। রক্ত নালির মধ্যে জমা চর্বি বা ব্লকের আবরণ ফেটে গেলে সেখানে রক্ত জমাট বেঁধে রক্তনালির সরবরাহ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দেয়। রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে হার্টের কাজ করার ক্ষমতাও বন্ধ হয়ে যায়। এতে হার্টের মাংসপেশি নষ্ট হতে থাকে। এভাবেই হার্ট অ্যাটাক হয়।

হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ:
পুরুষ ও নারী উভয়ের ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাকের অন্যতম লক্ষণ হলো বুকে ব্যথা বা অস্বস্তি। যদিও ব্যক্তি বিশেষে লক্ষণ আলাদা হতে পারে। তবে কিছু লক্ষণ রয়েছে যা জানা থাকলে হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধে আগে থেকেই সতর্ক হওয়া যায়। হার্ট অ্যাটাকের সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে-

* বুকের মাঝে /বামে- প্রচন্ড ব্যথা/ চাপ/ ভারী বোধ হওয়া
* হাঁটা বা পরিশ্রমের সময় বুকে ব্যথা বেড়ে যাওয়া
এবং থামলে ব্যথা কমে যাওয়া
* বুক ধড়ফড় করা
* শ্বাসকষ্ট ও দম ফুরিয়ে যাওয়া। সিঁড়ি দিয়ে উঠানামা করতে বা
একটু চললেই হাঁফ লাগা
* অনিয়মিত হৃদস্পন্দন
*রক্তচাপ কমে যাওয়া
*মাথা ব্যথা, মাথা ঘোরানো অথবা ঝিমঝিম করা
*অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
*বমিবমি ভাব হওয়া
*গলা, কপাল ও মাথা ঘেমে যাওয়া
*খাবার হজম না হওয়ার মতো অস্বস্তিকর লাগা
*অল্পতেই দুর্বলতা ও ক্লান্তবোধহয় হওয়া

বাংলাদেশেও হার্ট অ্যাটাক আজকাল খুব সাধারণ ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।তাই হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক উপসর্গগুলো সর্ম্পকে আমাদের প্রাথমিক ধারনা রাখতে হবে।প্রাথমিক উপসর্গগুলো দেখে সাবধানতা অবলম্বন করতে পারলে ঝুঁকি কমানো সম্ভব।

তাই আসুন, সচেতন হই। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

Saiful Islam - Cardiologist
এম. বি.বি.এস,বি.সি.এস
এম.ডি -কার্ডিওলজী
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নতুন ভবন -১
রুম নং-৮২০
রাজশাহী।
সিরিয়াল -০১৭৪১৬২২১৭৮

হার্ট অ্যাটাক কী?মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন, যা সাধারণত হার্ট অ্যাটাক নামে পরিচিত।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ( WHO) মতে বিশ্...
31/10/2023

হার্ট অ্যাটাক কী?
মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন, যা সাধারণত হার্ট অ্যাটাক নামে পরিচিত।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ( WHO) মতে বিশ্বে এক তৃতীয়াংশ মৃত্যুর জন্যে দায়ী এই হার্ট অ্যাটাক।হার্ট অ্যাটাক রোগে যারা মৃত্যুবরণ করে তাঁদের বেশির ভাগ লোকই কিন্তু প্রথম ঘণ্টার মধ্যে মারা যান। ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশনের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, চিকিৎসা পেতে এক ঘণ্টা দেরির জন্য মৃত্যুর হার বেড়ে যায় ১০ শতাংশ। এটি মেডিকেল ইমার্জেন্সি।

হার্ট অ্যাটাক কাদের বেশি হয়?
যেকোনো বয়সে যে কেউ হার্ট অ্যাটাকের শিকার হতে পারেন। বয়স্ক মানুষ ও পুরুষদের হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা বেশি। তবে নারীরাও বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে হার্ট অ্যাটাকের বাড়তি ঝুঁকিতে থাকেন।

হৃদরোগের জন্য সাধারণ ঝুঁকির কারণগুলি হল :
*অস্বাস্থ্যকর খাদ্য
*অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন
*কম শারীরিক পরিশ্রম
*অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবন
*ধূমপান
*উচ্চ রক্তচাপ
*রক্তে উচ্চমাত্রায় কোলস্টেরল
*রক্তে শর্করার বৃদ্ধি
*অতিরিক্ত ওজন এবং স্থূলতা
*অপর্যাপ্ত ঘুম ও মানসিক অস্থিরতা

হার্ট অ্যাটাক সম্বন্ধে আমাদের একটি ব্যক্তিগত ধারণা থাকা দরকার।বেশির ভাগ সময় হার্ট অ্যাটাকের আগে আমাদের শরীর সংকেত দেয়। ওই সংকেত বুঝে দ্রুত পদক্ষেপ নিলে ভয়ংকর কোনো পরিণতি থেকে বেঁচে যাওয়া যায়। গবেষণা বলছে, হৃদরোগের প্রাথমিক উপসর্গ খেয়াল না করলে তার ফলে কেবল মৃত্যু নয়, বেঁচে থাকলেও অনেক জটিলতা নিয়ে বাঁচতে হয়।

তাই আসুন, সচেতন হই। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
Saiful Islam - Cardiologist
এম.বি.এস,বি.সি.এস
এম.ডি -কার্ডিওলজী
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নতুন ভবন -১
রুম নং-৮২০
রাজশাহী।
সিরিয়াল -০১৭৪১৬২২১৭৮

22/10/2023

হৃদরোগ কি :
হৃদপিন্ড ও এর সংশ্লিষ্ট রক্তনালীকে আক্রান্ত করে এমন রোগই হৃদরোগ।দেশে হৃদরোগ এক নম্বর মারণঘাতী রোগ হিসেবে চিহ্নিত। এর প্রধান কারন হলো হৃদরোগ সম্বন্ধে সঠিক ধারণা না থাকা।

আজ আমরা হৃদরোগের ধরণ ও উপসর্গ সম্পর্কে জানব।


হৃদরোগের ধরণ:
• জন্মগত হৃদরোগ যেমন : হার্টের পর্দায় ছিদ্র, ভালভের সমস্যা, হার্টের মাংসপেশীর সমস্যা, রক্তনালীর সমস্যা ইত্যাদি।
• উচ্চ রক্তচাপ ও এর জটিলতা যেমন স্ট্রোক, অন্ধত্ব, হার্ট অ্যাটাক , হার্ট ফেইলিউর,কিডনি ফেইলিউর ইত্যাদি।
• এনজাইনা বা বুকে ব্যথা
• হার্ট অ্যাটাক
• হার্ট ফেইলিউর বা শ্বাস কষ্ট
• অনিয়মিত হৃদস্পন্দন
° হার্ট ব্লক
• বাতজ্বর বা রিউমেটিক ফিভার
° হার্টের ভাল্ব নষ্ট হওয়া
• কার্ডিওমায়োপ্যাথি বা হার্ট বড়ো হয়ে যাওয়া
• ইনফেকটিভ এন্ডোকার্ডাইটিস বা হার্টের ইনফেকশন
• পালমোনারী হাইপারটেনশন বলা ফুসফুসের প্রেসার
• পালমোনারী এম্বোলিজম
• গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ ও কার্ডিওমায়োপ্যাথি
• পেরিফেরার আর্টারী ডিজিজ বা
° হাতে ও পায়ের রক্তনালীর রোগ ইত্যাদি।

হৃদরোগের সাধারণ লক্ষণ বা উপসর্গ গুলি হলো:
• বুকে ব্যথা/ চাপ বোধ/ ভারী হওয়া (পরিশ্রম বা বিশ্রামে)
• শ্বাসকষ্ট(পরিশ্রম বা বিশ্রামে)
• বুক ধড়ফড়/ অনিয়মিত হৃদস্পন্দন
° মাথা ঘোরানো বা হঠাৎ অজ্ঞান হওয়া
• অল্প পরিশ্রমেই দূর্বল হওয়া/ ক্লান্তি বোধ
• শরীরে পানি জমা হওয়া/ হাত,পা,পেট ফুলে যাওয়া
• অনেক দিন ধরে জ্বর হওয়া
• হাত, পায়ের ছোট-বড় গিরা ফুলে যাওয়া
° জন্ম পরবর্তী ঠোঁট, হাত, পা নীল বর্ণ ধারন করা


উপরে উল্লেখিত কেন সমস্যা দেখা দিলে বা বুকে কোন ধরণের অস্বস্তি বোধ করলে দ্রুত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন কিংবা নিকটতম হাসপাতালে যোগাযোগ করুন।
সচেতন হোন। হৃদরোগের ঝুঁকি কমান।
Saiful Islam - Cardiologist
এম. বি.বি.এস,বি.সি.এস
এম.ডি -কার্ডিওলজী
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নতুন ভবন -১
রুম নং-৮২০
রাজশাহী।
সিরিয়াল -০১৭৪১৬২২১৭৮

গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ:গর্ভধারণের ২০ সপ্তাহ পরে যদি কোন মহিলার প্রথম রক্তচাপ ১৪০/৯০ মিমি পারদ বা তার বেশী(৬ ঘন্টা ব্যবধা...
01/10/2023

গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ:

গর্ভধারণের ২০ সপ্তাহ পরে যদি কোন মহিলার প্রথম রক্তচাপ ১৪০/৯০ মিমি পারদ বা তার বেশী(৬ ঘন্টা ব্যবধানে ২ বার ) পাওয়া যায় এবং এই উচ্চ রক্তচাপ যদি গর্ভ পরবর্তী ১২ সপ্তাহের বেশী স্হায়ী না হয় তবে তাকে গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ বা Gestational Hypertension বলে।

যদি গর্ভধারণের পূর্বে অথবা গর্ভধারণের ২০ সপ্তাহের আগে রক্তচাপ বেশী পাওয়া যায় এবং এই উচ্চ রক্তচাপ যদি গর্ভ পরবর্তী ১২ সপ্তাহের বেশী সময় স্হায়ী হয় তাকে দীর্ঘমেয়াদী উচ্চ রক্তচাপ বা Chronic/ Pre-existing Hypertension বলে।

✔গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে পরামর্শ :

*গর্ভধারণের আগে থেকেই যারা উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন, বিশেষ করে যারা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিয়মিত ঔষধ সেবন করছেন, তারা গর্ভধারণের চেষ্টা করার আগেই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। কারণ, উচ্চ রক্তচাপ চিকিৎসায় ব্যবহৃত কিছু ঔষধ গর্ভাবস্থায় সেবন করলে গর্ভের শিশুর ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

*ইতোমধ্যে গর্ভধারণ করে ফেললে যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

*প্রতিদিন কিছু সময় ধরে শরীরচর্চা করে শরীরকে সচল রাখলে সেটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। দিনে আধা ঘণ্টা করে হাঁটা, ইয়োগা বা যোগব্যায়াম করা যেতে পারে।

*সুষম খাবার খাওয়া ও খাবারে লবণের পরিমাণ কমিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে উচ্চ রক্তচাপ কমিয়ে আনা সম্ভব।

*গর্ভাবস্থায় উচ্চ রক্তচাপ থাকলে সপ্তাহে ১-২ বার রক্তচাপ মাপার চেষ্টা করুন। তারিখ আর সময় উল্লেখ করে একটা কাগজে ব্লাড প্রেসারগুলো লিখে রাখতে পারেন যাতে পরবর্তী চেকআপের সময় তা দেখাতে পারেন। তাহলে ব্লাড প্রেসারের ঔষধে কোনো পরিবর্তন আনতে হবে কি না তা বুঝতে সহজ হবে।
*গর্ভাবস্থায় উচ্চ রক্তচাপের কারণে গর্ভবতী মা ও শিশুর স্বাস্থ্য নানান রকম ঝুঁকির সম্মুখীন হতে পারে। তাই নিয়মিত গর্ভকালীন চেকআপে যাওয়া এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে করনীয় বিষয়গুলো মেনে চলা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

সচেতন হোন। হৃদরোগের ঝুঁকি কমান।

Dr. Md. Saiful Islam - Cardiologist
এম. বি.বি.এস,বি.সি.এস
এম.ডি -কার্ডিওলজী
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নতুন ভবন -১
রুম নং-৮২০
রাজশাহী।
সিরিয়াল -০১৭৪১৬২২১৭৮

বিশ্ব হার্ট দিবস আজ  (২৯ সেপ্টেম্বর)। দিবসটি উপলক্ষে এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে  “Use Heart, Know Heart (" হৃদয় ব্যবহ...
29/09/2023

বিশ্ব হার্ট দিবস আজ (২৯ সেপ্টেম্বর)। দিবসটি উপলক্ষে এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে “Use Heart, Know Heart (" হৃদয় ব্যবহার করুন, হৃদয়কে জানুন"). বিশ্ব হার্ট ফেডারেশন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাথে ১৯৯৯ সালে প্রতি বছর ২৯ সেপ্টেম্বর ‘বিশ্ব হার্ট দিবস’ পালনের ঘোষণা দেয়। সে ধারাবাহিকতায় হৃদরোগ প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ২০০০ সাল থেকে এ দিনে পালিত হচ্ছে ‘বিশ্ব হার্ট দিবস’। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও দিবসটি গুরুত্ব সহকারে পালন করা হচ্ছে।

দেশে হৃদরোগ এক নম্বর মারণঘাতী রোগ হিসেবে চিহ্নিত।
হৃদরোগ বিশেষ করে করোনারি হৃদরোগ সবচেয়ে দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের মধ্যে বেশি। আবার দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের মধ্যে আনুপাতিক হারে বাংলাদেশে এ রোগ বেশি। অন্যান্য রোগের তুলনায় হৃদরোগে মৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি। গবেষণায় দেখা গেছে , প্রতি বছর প্রায় ১৭.৯ মিলিয়ন মানুষ মারা যায় কার্ডিও ভাস্কুলার ডিজিজে যা কিনা বিশ্বব্যাপী 31% সামগ্রিক মৃত্যুর সমতুল্য। এবং হৃদরোগ কার্ডিও ভাস্কুলার ডিজিজের মোট মৃত্যুর প্রায় 85% এর জন্য দায়ী।

জেনেটিক কারণ এর জন্য দায়ী বলা হলেও দেহকোষের কোন জিন হৃদরোগের সৃষ্টি করে তা এখনো শনাক্ত হয়নি। জেনেটিক কারণ ছাড়া অন্য যেসব কারণে হৃদরোগ হয়, তার মধ্যে প্রধান হচ্ছে- রক্তের ক্ষতিকর চর্বি বৃদ্ধি। খাদ্যাভ্যাস বিশেষ করে লাল মাংস ও চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া, ধূমপান করা , খাবারে লবণ বেশি খাওয়া, অ্যালকোহল গ্রহণ করা, কায়িক পরিশ্রম বা ব্যায়াম না করা,অতিরিক্ত ওজন, উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকা, মানসিক অস্থিরতা ও বিষাদ ইত্যাদি হৃদরোগ হওয়ার কারণ হিসাবে ধরা হয়।

জেনেটিক কারণ প্রতিরোধ না করা গেলেও খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাত্রার পরিবর্তন ঘটালে হৃদরোগ বহুলাংশে প্রতিরোধ করা যায়। প্রয়োজন স্বাস্থ্য সচেতনতা ও স্বাস্থ্যসম্মত অভ্যাস।
স্বাস্থ্য-শিক্ষা এবং পাঠ্যপুস্তকে এ রোগ প্রতিরোধের বিষয় অন্তর্ভুক্ত হওয়া খুবই জরুরি। এজন্যই প্রতি বছর পালিত হয় ‘বিশ্ব হার্ট দিবস’। বিশ্ব হার্ট দিবসে এবং আগামী দিনগুলোতে হৃদরোগ প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে-সেটাই হোক অঙ্গীকার।

26/09/2023
✔নিম্ন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে করণীয়:নিম্ন রক্তচাপ( সিস্টোলিক রক্তচাপ ৯০ মি. মি. মার্কারি ও ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ ৬০ মি. মি. মা...
14/09/2023

✔নিম্ন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে করণীয়:

নিম্ন রক্তচাপ( সিস্টোলিক রক্তচাপ ৯০ মি. মি. মার্কারি ও ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ ৬০ মি. মি. মার্কারির নিচে) এবং তার লক্ষণ প্রকাশ পেলে নিম্নের নির্দেশনা মেনে চলা উচিত :

*অনেকক্ষণ একই স্থানে বসে বা শুয়ে না থাকা

* অনেকক্ষণ ধরে বসে বা শুয়ে থাকার পর ওঠার সময় সাবধানে ও ধীরে সুস্থে ওঠা

*সারাদিনই মাঝেমধ্যে হালকা খাবার খাওয়া। বেশি সময় উপোস বা খালি পেটে না থাকা

*ফোলেট রয়েছে এমন খাবার যেমন- আলু, ডিম, মাছ, মাংস, ছানা, বাদাম, মুসুর ডাল,সবুজ শাক ইত্যাদি খাওয়া

*খাদ্যতালিকায় লবণ স্বাভাবিক রাখা। তবে লবণ জাতীয় খাবার
কটেজ চিজ, স্মোকড ফিশ, আচার ইত্যাদি খেতে পারেন। প্রয়োজনে খাবার স্যালাইন খাওয়া যেতে পারে।

*খাদ্যতালিকায় ভিটামিন বি-১২ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। সেই জন্য ডিম, চিকেন ব্রেস্ট, দই, বিফ লিভার, স্যামন মাছ ইত্যাদি খেতে পারেন। এগুলিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-১২ রয়েছে

*নিয়মিত চা কিংবা কফি জাতীয় পানীয় খাওয়া

*এ্যালকোহল ও শর্করা জাতীয় খাবার পরিহার করা

*পর্যাপ্ত পানি পান করা

*পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও হালকা ব্যায়াম করা

* ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা

*বমি বা ডায়রিয়া হলে শরীরে পানির ভারসাম্য যাতে বহাল থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখা

এর পরেও নিম্ন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না আসলে বা সমস্যা মনে হলে চিকিৎসকের পরামর্শে পরীক্ষা করে সুনির্দিষ্ট কারণ চিহ্নিত করে রোগ নির্ণয় সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

সচেতন হোন। হৃদরোগের ঝুঁকি কমান।

Dr. Md. Saiful Islam - Cardiologist
এম. বি.বি.এস,বি.সি.এস
এম.ডি -কার্ডিওলজী
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নতুন ভবন -১
রুম নং-৮২০
রাজশাহী।
সিরিয়াল -০১৭৪১৬২২১৭৮

নিম্ন রক্তচাপ বা লো- ব্লাড প্রেসারের সাম্ভাব্য কারণ সমূহ :অনেকের রক্তচাপ মেপে স্বাভাবিকের চেয়ে কম পাওয়া যায়। যদি এর সঙ্গ...
11/09/2023

নিম্ন রক্তচাপ বা লো- ব্লাড প্রেসারের সাম্ভাব্য কারণ সমূহ :

অনেকের রক্তচাপ মেপে স্বাভাবিকের চেয়ে কম পাওয়া যায়। যদি এর সঙ্গে অন্য কোনো লক্ষণ না থাকে এবং স্বাভাবিক জীবনযাপনে কোনো সমস্যা না থাকে, তবে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই।

✔সাম্ভাব্য কারণ সমূহ:

*দেহে রক্তের পরিমাণ কমে যাওয়া বা রক্তস্বল্পতা

*ঠিকমতো না খাওয়া বা খুব বেশি উপোস থাকা

*অপর্যাপ্ত তরল গ্রহণ

*বমি, ডায়রিয়াসহ যেকোনো কারণে পানি শূন্যতা

* অতিরিক্ত পরিশ্রম

*মাত্রাতিরিক্ত ঘাম

*দীর্ঘ সময় বসে থাকা ও কোন পরিশ্রম না করা

*দুশ্চিন্তা, ভয় বা স্নায়ুর দুর্বলতা

*হরমোনের তারতম্য

*প্রেগনেন্সী বা গর্ভধারণ জনিত কারণে

*অ্যালার্জি (এনাফাইলেকটিক শক)

*ইনফেকশন

*হার্ট অ্যাটাক

*হার্ট ফেইলর বা হার্ট পাম্প করতে না পারা

* হৃদপিণ্ডের ভাল্ব সমস্যা

*খুব কম হার্ট রেট (ব্রাডিকার্ডিয়া)

* উচ্চ রক্তচাপের ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

নিম্ন রক্তচাপ কোন রোগ নয়। লো- ব্লাড প্রেসারের বা নিম্ন রক্ত চাপ হলো অন্য রোগের প্রকাশ। সুতরাং এর মূল চিকিৎসা হলো মূল রোগটি চিহ্নিত করা এবং সে অনুযায়ী চিকিৎসা করা।

সচেতন হোন। হৃদরোগের ঝুঁকি কমান।

Dr. Md. Saiful Islam - Cardiologist এম. বি.বি.এস,বি.সি.এস
এম.ডি -কার্ডিওলজী
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নতুন ভবন -১
রুম নং-৮২০
রাজশাহী।
সিরিয়াল -০১৭৪১৬২২১৭৮

নিম্ন রক্তচাপ  বা লো -ব্লাডপ্রেশার  কি:সাধারণত সিস্টোলিক রক্তচাপ ৯০ মি. মি. মার্কারি ও ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ ৬০ মি. মি. মা...
07/09/2023

নিম্ন রক্তচাপ বা লো -ব্লাডপ্রেশার কি:

সাধারণত সিস্টোলিক রক্তচাপ ৯০ মি. মি. মার্কারি ও ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ ৬০ মি. মি. মার্কারির নিচে হলে তাকে নিম্ন রক্তচাপ বলা হয়।নিম্ন রক্তচাপ থেকে কখনো কখনো স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক ও কিডনি ফেইলিউরের মতো ঘটনা ঘটে। তাই কেবল উচ্চ রক্তচাপ নয়, নিম্ন রক্তচাপ সম্বন্ধেও সচেতন হওয়া জরুরি।

লক্ষণ সমূহ:

* দুর্বল লাগা, ক্লান্তিবোধ হওয়া
*কাজে উৎসাহ না থাকা
* শারীরিক বা মানসিক অবসাদ বোধ
*অল্পতেই বিরক্ত বোধ
*স্মৃতি শক্তি কমে যাওয়া, ভুলে যাওয়া
* মাথা ঝিমঝিম, মাথা ঘোরা বা মাথা হালকা বোধ করা
* বসা বা শোয়া থেকে হঠাৎ উঠে দাঁড়ালে ভারসাম্যহীন বোধ
* চোখে ঘোলা বা অন্ধকার দেখা
*হঠাৎ পড়ে যাওয়া বা জ্ঞান হারানো
* বমি ভাব হওয়া
* তৃষ্ণা অনুভূত হওয়া
*প্রসাব কমে হওয়া
*হাত,পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়া
* অস্বাভাবিক হৃৎস্পন্দন হওয়া বা বুক ধড়ফড় করা
*স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে অসুবিধা

- এ ধরনের সমস্যা হলে চিকিৎসকের পরামর্শে পরীক্ষা করে সুনির্দিষ্ট কারণ চিহ্নিত করে রোগ নির্ণয় সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

সচেতন হোন। হৃদরোগের ঝুঁকি কমান।

Dr. Md. Saiful Islam - Cardiologist
এম. বি.বি.এস,বি.সি.এস
এম.ডি কার্ডিওলজী
হৃদ রোগ বিশেষজ্ঞ
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নতুন ভবন -১
রুম নং-৮২০
রাজশাহী।
সিরিয়াল -০১৭৪১৬২২১৭৮

Address

Popular Diagnostic Center Ltd
Rajshahi
6000

Opening Hours

Monday 16:00 - 21:00
Tuesday 16:00 - 21:00
Wednesday 16:00 - 21:00
Thursday 16:00 - 21:00
Saturday 16:00 - 21:00
Sunday 16:00 - 21:00

Telephone

+8801741622178

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Md. Saiful Islam - Cardiologist posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Md. Saiful Islam - Cardiologist:

Share