Dr Md Minhajul Abedin

Dr Md Minhajul Abedin I am Dr.Md.Minhajul Abedin
MBBS, DA (DMC).

Consultant (Anesthesia,Pain and Critical care Medicine)
This page is for information purposes only.Reliance on any information provided on this page is at your own risk.

বিস্ময়কর সাফল্য আজ ২৬/৫/২০২৫ ইং তারিখে সোমবার সকাল ৭টার কিছু পরে ঢাকা আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ধৌড় বেড়িবাঁধ সংলগ্ন...
27/05/2025

বিস্ময়কর সাফল্য

আজ ২৬/৫/২০২৫ ইং তারিখে সোমবার সকাল ৭টার কিছু পরে ঢাকা আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ধৌড় বেড়িবাঁধ সংলগ্ন এলাকায় কাজ করতে গিয়ে নির্মান শ্রমিক মো: হাসান মিয়া (৩০) গুরুতর ভাবে মাথায় আঘাত পেয়ে আহত হন।

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের উপর থেকে একটি রড বল্টু সহ তার মাথায় এসে পড়লে হেলমেট ভেঙ্গে সেটি মাথার হাড় ছি*দ্র করে মগজের ভিতরে ঢু*কে যায়।

সাথে সাথেই তার সহকর্মীরা দ্রুত চিকিৎসার জন্য নিকটস্থ ইস্ট ওয়েস্ট মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে তাকে নিয়ে আসেন। জরুরী বিভাগের চিকিৎসক দ্রুত সিটি স্ক্যান করান এবং নিউরোসার্জন ডা: মো: হুমায়ন রশিদ রোগীটিকে জরুরী বিভাগেই পর্যবেক্ষন করেন। পরবর্তীতে দ্রুত হাই ডিপেন্ডেসি ইউনিট (এইচ ডি ইউ) এ স্থানান্তর করা হয়।

রোগীর স্বজন ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে কাজ তদারকী প্রতিষ্ঠানের সুপারভাইজার এর সম্মতিতে মাত্র ১ ঘন্টার মাঝেই মস্তিস্কে অপারেশন এর সকল ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়। অপারেশনের মাধ্যমে মগজের ভিতরর প্রায় ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত দেবে যাওয়া রড টি সফলভাবে বের করে নিয়ে আসেন নিউরোসার্জন ডা: মো: হুমায়ন রশিদ ও তার টিম।

অপারেশনে সার্বিক তত্বাবধানে ছিলেন হাসপাতালের দক্ষ এনেস্থেশিওলজিস্ট বৃন্দ। ৩ ঘন্টার সফল অপারেশনের পরে রোগীর জ্ঞান ফিরে আসে এবং তিনি হাত - পা স্বাভাবিকভাবে নাড়াতে পারেন, কথাও বলতে পারেন। রোগীর স্বজনরা এত দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন করে রোগীর সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করায় ইস্ট ওয়েস্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কতৃপক্ষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

East West Medical College & Hospital

©নিউরোসার্জন ডা: মো হুমায়ুন রশিদ

23/05/2025

বাচ্চাদের ডায়রিয়ার মহামারি চলছে এক প্রকার।
বমি তারপর পাতলা পায়খানা। যা খাচ্ছে তাই বমি করে বের করে দিচ্ছে।

স্যালাইন স্যালাইন স্যালাইন।

প্রতিবার বমি বা পাতলা পায়খানার পর সেলাইন খাওয়ান।
২ বছরের কম হলে ১০-২০ চামচ আর বেশি হলে ২০-৪০ চামুচ খাওয়ান৷
স্যালাইন বা ঔষধ খাওয়ার পর পরেই বমি করে দিলে, ধীরে ধীরে খাওয়ান৷ ১ চামচ খাওয়ানোর পর ওয়েট করুন, দ্যান আবার দিন।

হাফ লিটার পানিতে একটা প্যাকেট পুরোটাই গুলাবেন।
বাবু তো অতোগুলো স্যালাইন খেতে পারবে না তাই অল্প পানিতে অল্প স্যালাইন, এমন ভুল কখনোই করবেন না৷

শুধু মাত্র স্যালাইন সঠিকভাবে না গুলিয়ে খাওয়ানোর জন্য অনেক শিশু মারা গেছে।

হাফ লিটার পানি কেমনে মাপবেন??

৫০০ মিলি বা হাফ লিটার পানির বোতল হলেই হবে। কিন্তু অনেক পানির বোতল হাফ লিটার বললেও ৪৫০ মিলি বা তার কম পানি থাকে। বোতলের গায়ে ৫০০ মিলি লিখা আছে সেই বোতল দিয়ে পানি মাপতে হবে।

আর কখনোই স্যালাইন গরম পানিতে গুলানো যাবে না।
একবার গুলিয়ে ১২ ঘন্টা পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়।
আর অনেক বাবু স্যালাইন হাতের তালুতে নিয়ে চেটে চেটে খায়।খবরদার এমন কাজ কখনোই করতে দিবেন না৷

আর পাতলা পায়খানা ৫/৭ দিন পর্যন্ত থাকতে পারে। তাই অধৈর্য হয়ে বারবার ডাক্তার চেন্জ করার দরকার নেই।বাবু যেন পানিশূন্যতায় না পরে সেটা খেয়াল রাখিয়েন।

আর হ্যা স্যালাইন খেলে বাবুর ঠান্ডা লাগে এটি একটি ডাহা মিছা কথা।

চল্ উট,এতুলা টাকা ভিজিট দিনু, খালি স্যালাইন খাবার কইল।।

নিজের আদরের সন্তান খু"ন হচ্ছে নিজের হা'তেই....……😔বাচ্চাটিকে অ'সুস্থ অবস্থায় হা'সপাতালে আনা হয়েছে। কিন্তু কর্তব্যরত ডা'ক্...
22/05/2025

নিজের আদরের সন্তান খু"ন হচ্ছে নিজের হা'তেই....……😔

বাচ্চাটিকে অ'সুস্থ অবস্থায় হা'সপাতালে আনা হয়েছে। কিন্তু কর্তব্যরত ডা'ক্তার পর্যবেক্ষণ করে বাচ্চাটিকে মৃ'*ত ঘোষণা করেছেন…!!
ডা'ক্তার জানান,মা'ত্রাতিরিক্ত খাবার খাওয়ানোর কারনে বাচ্চাটি মা--রা গেছে।
জো'র করে বেশী পরিমান খাবার খাওয়াতে গিয়ে বাচ্চাদের এমন প'রিন'তি ডেকে আনবেন না দ'য়া করে🙏

বাচ্চা একবেলা না'খেলে ম'রে যায় না। এই সহজ বাক্যটা অনেকে মানতে না'রাজ……!
তার খিদে পেলে সে এমনিতেই খাবে।এতো জো'র করার কিচ্ছু নাই। বাচ্চার স্টমাক বড়দের চেয়ে অনেক ছোট খুবই সামান্য এটা অনেকই ভালোবেসে খাবার খাওয়াতে গিয়ে ভু'লেই যায়😥
অনেকেই বাচ্চা খেতে না'চাইলেও অথবা যথেষ্ট খাওয়ার পরেও ডু'সে ডু'সে জোর জ'বরদ'স্তি করে খাওয়াতে চায়।

👉সকলেরই মনে রাখা দরকার ,প্রয়োজনের অতিরিক্ত হলে যে কোন কিছুই ভিশন বি'প'দজন'ক।
কিছু মানুষ বাচ্চাকে বাচ্চা না,বেলু'ন মনে করে।
তারা বুঝতেই চায় না,বাচ্চা কোনো বেলুন না যে তাকে ফো'লাতেই হবে……!!

শুধু ঠে'সে ঠু'সে খাবার খাইয়ে ফু'লিয়ে রাখাই আসল নয়❌ সুস্থ থাকাটাই আসল।

©

কাঁচা লিচু  বা অপরিপক্ক  লিচু শিশু ও কিশোরকে খেতে  দিবেন না।বিপদ হতে পারে । ∆বাদুড়ের কামড় দেয়া বা কুড়িয়ে পাওয়া পাকা বা ...
21/05/2025

কাঁচা লিচু বা অপরিপক্ক লিচু শিশু ও কিশোরকে খেতে দিবেন না।বিপদ হতে পারে ।
∆বাদুড়ের কামড় দেয়া বা কুড়িয়ে পাওয়া পাকা বা কাঁচা লিচু শিশুকেও দিবেন না বা আপনিও খাবেন না।
∆ ভারতের ২টি হাসপাতালে জ্বর,বমি,খিচুনি, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া সমস্যা নিয়ে ৩৯০ জন রোগী ভর্তি হয়,এরমধ্যে ১২২ জন মারা যায়।
গবেষণায় দেখা যায় তারা শিশু কিশোর এবং প্রত্যেকেই লিচু খেয়েছিল।
∆কারণ হিসেবে দেখানো হয়-
(১) লিচুতে থাকা Hypoglycin A and methylenecyclopropylglycine (MCPG) টক্সিন Acute Encephalitis Syndrome করে।এরফলে জ্বর।,বমি,খিচুনি, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখা যায়।
(২) এই টক্সিন খুব দ্রুত রক্তের গ্লুকোজকে কমিয়ে দিয়ে Hypoglycemia করে। মানে রক্তের অতি প্রয়োজনীয় সুগার কমিয়ে দেয়। ফলে মৃত্যুও হতে পারে।

∆ প্রতিরোধের উপায় ঃ
(১) অপরিপক্ক/কাঁচা লিচু খাওয়া যাবে না। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের।
(২) পরিমিত পরিমাণে পরিপক্ক লিচু খেতে হবে।
(৩)খালি পেটে পরিপক্ব বা অপরিপক্ক যে কোনো লিচু খাওয়া নিষেধ।
(৪)রাতে লিচু খেলে চিনি জাতীয় কিছু খেয়ে ঘুমাবেন।
(৫) কোনক্রমেই বাদুড়ের কামড় দেয়া বা কুড়িয়ে পাওয়া লিচু বা অন্য যে কোনো ফল খাওয়া চলবে না। #কাচালিচু বিশেষ করে শিশু কিশোরদের।
∆ প্রতি বছর লিচুর মৌসুমে কুড়িয়ে পাওয়া লিচু খেয়ে অনেক শিশু অসুস্থ্য হয়।

21/04/2025
22/02/2024

জরুরী পোস্ট, সময় নিয়ে পড়ুন, ঝুঁকি এড়িয়ে চিকিৎসা নিন-

মাঝেমধ্যেই খবর আসে, অপারেশনের পর রোগীর জ্ঞান ফেরেনি এমনকি রোগী মৃত্যুর খবরও পাওয়া যায়।

সাধারণত রোগীরা অভিজ্ঞ সার্জনের খোঁজ করেন। কিন্তু অপারেশনের সফলতা শুধুমাত্র সার্জনের উপর নির্ভর করে না। একটা অপারেশনের সফলতা সার্জন এবং এনেস্থেটিস্টের উপর সমানভাবে নির্ভর করে। তাই কোনো রোগীর অপারেশনের আগে সার্জনকে ভালোভাবে জানার সাথেসাথে অবশ্যই আপনার এনেস্থেটিস্টকে জানুন।

প্রশ্ন ১।
আপনি কী আপনার এনেস্থেসিওলজিস্টকে চেনেন?
উত্তর-
যখন কোনো রোগি কোনো সার্জিক্যাল সমস্যার জন্য চিকিৎসকের শরনাপন্ন হন তখন তিনি অত্যন্ত সাবধানতার সাথে তার চিকিৎসক নির্বাচন করে থাকেন। বিশেষ করে আমাদের দেশের রোগীরা সরাসরি উচ্চ ডিগ্রীধারী চিকিৎসক নির্বাচন করেন। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই তাঁরা সরকারী, বেসরকারী হাসপাতালের নামডাকওয়ালা অধ্যাপক পর্যায়ের চিকিৎসকের খোঁজ করে থাকেন। খুব সংগত কারনেই তিনি এমনটি করে থাকেন কারণ তিনি সেই চিকিৎসকের ছুরির নীচে নিজের জীবন সঁপে দেবেন, সেইক্ষত্রে অত্যন্ত সুবিবেচনার সাথে সার্জন পছন্দ করবেন এবং এটা করাই স্বাভাবিক।কিন্তু আমাদের দেশের রোগীরা বুজতে চান না বা তাদের বুঝতে দেওয়া হয় না যে, অপারেশনের আগে, অপারেশন চলাকালীন সময়ে এবং অপারেশনের পরে একজন সার্জনের সমান বা ক্ষেত্রবিশেষে কখনও কখনও সার্জনের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন আরেকজন চিকিৎসক, তিনি এনেসথেসিওলজিস্ট।
একটি সার্জিক্যাল টিমের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন সদস্য এনেসথেসিওলজিস্ট, আপনি যখন সার্জনের ছুরির নীচে তখন যেকোনো মুমুর্ষূ অবস্থার জন্য আপনার পাশে থাকেন এনেসথেসিলজিস্ট।
আপনার সার্জারী চলাকালীন সময়ে এনেস্থেসলজিস্ট আপনার পক্ষের একজন আইনজীবীর মতোই কাজ করে।

প্রশ্ন ২-
এনেস্থেসিওলজিস্ট কারা?
উত্তর-
অন্যান্য চিকিৎসকের মতো এনেস্থেসিওলজিস্টও একজন চিকিৎসক, যারা তাদের এমবিবিএস ডিগ্রী শেষ করার পরে এনেস্থেসিয়া কাজে প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। এমবিবিএস শেষ করার পর বাংলাদেশে প্রায় সব সাবজেক্টেই উচ্চতর ডিগ্রী (এফসিপিএস/এমডি/ডিপ্লোমা) গ্রহণের সুযোগ আছে, তেমনি এনেস্থেসিয়াতেও আছে এই উচ্চতর ডিগ্রী গ্রহণের সুযোগ, অন্যদের মতোই তাঁদেরও সকল প্রশিক্ষণ শেষ করে যথাযথ পরীক্ষা পদ্ধতির মাধ্যমে এসব ডিগ্রী অর্জন করতে হয়। কখনও কখনও ডিগ্রী অর্জনের পরও এই বিষয়ে উচ্চতর ট্রেনিং নেবার প্রয়োজন পড়ে।
অপারেশন চলাকালীন সময়ে অজ্ঞান করে রেখে আপনাকে শুধু ব্যথামুক্ত করে রাখাই একজন এনেস্থেসলজিস্টের কাজ নয়, বরং সার্জারী চলাকানীন সময়ে আপনার ব্লাড প্রেসার, হার্টরেট, শ্বাসের গতি, রক্তের মধ্যে অক্সিজেনের প্রবাহ এবং সার্জারীজনিত কারনে আপনি মুমুর্ষূ হয়ে গেলে আপনাকে রক্ষা করার কাজটিও করতে হয় একজন এনেস্থেসিওলজিস্টকে।

শুধু অপারেশন চালাকালীন সময়েই নয়, বরং এনেস্থেসিয়া পরবর্তী যেকোন ক্রিটিক্যাল অবস্থার পরিচর্যাও করে থাকেন আপনার এনেস্থেটিস্ট।

প্রশ্ন ৩-
আপনি কী আপনার পছন্দমতো এনেস্থেটিস্টকে নির্বাচন করতে পারেন?

উত্তর -
খেয়াল করুন একটি সাকসেসফুল অপারেশনের জন্য একজন সার্জনের যতটুকু ভূমিকা ঠিক ততটুকু ভূমিকা একজন এনেস্থেটিস্টের। সেইক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই এনেস্থেটিস্ট নির্বাচন করার ক্ষমতা রাখেন। এমতবস্থায় আপনি আপনার পূর্ববর্তী অভিজ্ঞতা, আপনার পরিচিতজনের রিকোমেন্ডেশান নিয়ে এনেস্থেটিস্ট নির্বাচন করুন। কারণ অপারশন চলাকালীন সময়ে একজন এনেস্থেটিস্টই আপনাকে রাখবে ব্যথামুক্ত, আপনার যেকোনো মুমুর্ষূ অবস্থায় আপনাকে নিরাপদ রাখতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে আপনাকে রক্ষা করবেন।
তাই অপারেশেনের আগেই এনেস্থেটিস্টের সাথে সাক্ষাৎ করুন। অপারেশন পূর্ববর্তী এই সাক্ষাতটি আপনাকে তার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে।

প্রশ্ন ৪-
অপারেশনের পূর্বে এই সাক্ষাতটি কেন জরুরী?

উত্তর -
যেভাবে আপনি সার্জনের সাথে দেখা করে আপনার রোগের বিস্তারিত জানিয়েছেন ঠিক তেমনিভাবেই আপনার এনেস্টটিস্টের সাথে দেখা করে আপনার রোগের বিস্তারিত জানান, পরীক্ষানীরিক্ষার সমস্ত রিপোর্ট দেখান। সমস্ত রিপোর্ট এবং কিছু শারীরিক পরীক্ষার পর তিনি আপনাকে এনেস্থেসিয়া দেবার ব্যাপারে ছাড়পত্র দেবার পর আপনার অপারেশনটি হবে, নচেৎ নয়।
প্রয়োজনে আপনি কী ধরনের এনেস্থেসিয়া পছন্দ করেন, বা এনেস্থেটিস্ট কী ধরনের এনেস্থেসিয়া আপনাকে দিতে চান সেট আ নিয়েও বিস্তারিত আলাপ করুন।

মূল কথা আপনার জীবনরক্ষাকারী একটি অপারেশনকে সাকসেসফুল করে তুলতে একজন সার্জনের ভূমিকা যতটা ঠিক ততটাই ভূমিকা একজন এনেস্থেটিস্টের।
সার্জারীকালীন সময়ে নিরাপদ থাকতে আপনার এনেস্থেটিস্ট নির্বাচনে সচেতন হউন।


ডা. আশরাফ জুয়েল
চিকিৎসক, কবি ও কথাসাহিত্যিক।
কনসালটেন্ট, সার্জিক্যাল এণ্ড ট্রান্সপ্লান্ট। আইসিইউ।
ইউনাইটেড হাসপাতাল, ঢাকা।

23/01/2024
ভুল হলে শুধরে দিবেন ইনশাআল্লাহ।  ১। XY+টেসটিস+ মেইল সেকেন্ডারি সেক্সচুয়াল ক্যারেকটার = Male(পুরুষ)।  এই পুরুষ অপারেশন কর...
23/01/2024

ভুল হলে শুধরে দিবেন ইনশাআল্লাহ।

১। XY+টেসটিস+ মেইল সেকেন্ডারি সেক্সচুয়াল ক্যারেকটার = Male(পুরুষ)। এই পুরুষ অপারেশন করেও কখনো মা হতে পারবে না।

২। XX +ওভারি+ ফিমেল সেকেন্ডারি সেক্সুয়াল ক্যারেকটার= Female (নারী)। এই নারী অপারেশন করেও কখনো বাবা হতে পারবে না।

এখন হিজড়াতে আসি, স্পেকট্রাম তো ওয়াইড, তবে এদেরকে মোটাদাগে ৩ভাগে ভাগ করি।

৩। প্রকৃত হিজড়া ( True hermaphrodite) এদের বিষয়টা কমপ্লেক্স। অনেক সময় টেসটিস, ওভারি একসাথে থাকতে পারে। এদের প্রকৃত সেক্স ডিটারমাইন করা টাফ। এরা সংখ্যায় অতিনগন্য।

৪। মেল প্রিডমিনেন্ট হিজড়া ( Male pseudohermaphrodite) XY+টেসটিস+ ফিমেল সেকেন্ডারি। এরা ইন্টারনালি মেইল, এক্সটারনালি ফিমেল। এদের মেডিকেল ও সার্জিকাল ট্রিটমেন্টের পর বাবা হবারও সুযোগ থাকে।

৫। ফিমেল প্রিডমিনেন্ট হিজড়া ( Female pseudohermaphrodite) XX + ওভারি+ মেল সেকেন্ডারি। এরা ইন্টারনালি ফিলেম, এক্নটারনালি মেইল। মেডিকেল ও সার্জিকাল ট্রিটমেন্টের পর এদের মা হবার সুযোগ থাকছে।

এখানে ১ পুরুষ, ২ নারী, ৩,৪,৫ হিজড়া।

তাহলে গন্ডার কারা? যারা ১ থেকে ২ হতে চায় অথবা ২ থেকে ১ হতে চায় যেটা কখনোই পসিবল না। এদের কারো কারো ডেন্ডার ডিস্ফোরিয়া থাকে যা একটা মানসিক সমস্যা।এটার জন্য অধিকার নয়, চিকিৎসা দরকার।



https://www.nhs.uk/conditions/differences-in-s*x-development/ #:~:text=Differences%20in%20s*x%20development%20(DSD,different%20to%20most%20other%20people's.

Find out about differences in s*x development (DSDs), a group of rare conditions where the reproductive organs and ge****ls don't develop as expected. Some people prefer to use the term inters*x.

      আইসিইউ রোগীর নিকটাত্মীয়দের দুটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন , কিছু বিভ্রান্তি এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানের ব্যাখ্যা :-প্রশ্ন ১ :‘...
03/07/2023


আইসিইউ রোগীর নিকটাত্মীয়দের দুটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন , কিছু বিভ্রান্তি এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানের ব্যাখ্যা :-

প্রশ্ন ১ :
‘ স্যার আমার রোগী লাইফ সাপোর্ট মেশিনে আছে ….. কিন্তু রোগীতো নড়াচড়া করেনা ! আমার তো মনে হয় রোগী আর বাঁইচা নাই ! ‘

উত্তর :
খুব সতর্কতার সাথে লক্ষ্য করুন -
একজন রোগী যখন নিজে নিজে আর কোন অবস্হাতেই শ্বাস নিতে পারেন না অথবা রোগীর ধমনীর রক্ত পরীক্ষা ( arterial blood gas analysis ) করে যখন দেখা যায় যে , রক্তে অক্সিজেনের ঘাটতির পরিমাণ এতোটাই বেশি যে অক্সিজেনের এই ঘাটতি জনিত কারণে রোগীর মস্তিষ্ক , হৃৎপিন্ড , কিডনী সহ সংবেদনশীল অংগগুলো যে কোন মুহূর্তেই ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে – তখন একজন আইসিইউ বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসক রোগীর শ্বাসনালি দিয়ে একটি নল ঢুকিয়ে ( Endotracheal tube ) দেন এবং রোগীকে কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাস মেশিনের সাথে সংযুক্ত করেন l রোগীর শরীরের অক্সিজেনের এই ঘাটতি , ventilator নামক মেশিনটি পূরণ করার চেষ্টা করে । এক্ষেত্রে চিকিৎসকগণ রোগীর ফুসফুস সহ পুরো শরীর কে অবশ / paralyzed করে দেন এবং রোগী যাতে ঘুমন্ত অবস্হায় থাকেন এজন্য কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ প্রয়োগ করেন। এসব ওষুধ রোগীকে মানসিক চাপমুক্ত রাখে , রোগীকে নিস্তেজ রেখে ফুসফুসের অক্সিজেন প্রবাহ নিশ্চিত করে এবং রোগীকে ব্যাথামুক্ত রাখে l
এই সময় রোগী নড়াচড়া করতে পারেনা । ডাকলেও সহজে সাড়া দেয়না ।
কতক্ষণ রোগী এভাবে নিস্তেজ থাকবে তা রোগীর ফুসফুসের উন্নতি সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর নির্ভরশীল ।
এসময় রোগীর আত্মীয় স্বজনদের অনেকেরই ভুল ধারণা জন্মায় ‘ যেহেতু রোগী আর নড়ছে না , ডাকলেও শুনছে না , রোগী মৃত।

আশা করি বিষয়টা নিয়ে কিছুটা ধারণা দিতে পেরেছি ।
বাস্তবিক অর্থে ভেন্টিলেটর মেশিন বা কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাস মেশিনের বিভিন্ন mode /প্রয়োগ কৌশল অনেক জটিল বিষয় ।

প্রশ্ন : ২

‘ আমার রোগীর হাত পা বরফের মতো ঠান্ডা হয়ে গেছে ,শরীর কালো হয়ে গেছে ।আর আপনারা ওনার গলায় ছিদ্র করেছেন / বগলে ছিদ্র করেছেন / বুকের উপরে ছিদ্র করেছেন ! আমি নিশ্চিত আমার রোগী মৃত !

উত্তর :
একজন রোগী যখন blood pressure / শরীরের রক্তচাপ নিজে নিজে আর নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না, ( due to shock of any cause ) তখন রোগীর মস্তিষ্কের রক্তপ্রবাহও কমতে থাকে । রোগী আস্তে আস্তে নিস্তেজ হয়ে যায়, হৃৎপিণ্ডের রক্ত সঞ্চালন বা pumping ক্ষমতাও হ্রাস পেতে থাকে ,শরীরের শিরা উপশিরা সংকুচিত হয়ে আসে ( peripheral vesoconstriction ) । এমতাবস্থায় রোগীর হাত পায়ের শিরা উপশিরায় যদি ছিদ্র করা হয় ইনজেকশন বা জরুরী ওষুধ দেয়ার জন্য , অধিকাংশ সময়েই শিরায় রক্ত পাওয়া যায়না ( শিরার সংকোচনজনিত কারণে ) ।

একারণেই রোগীকে বাঁচানোর জন্য চিকিৎসকরা রোগীর বগলে , গলার ডান বা বাঁ পাশে , বুকের উপরাংশে , উরুতে ছিদ্র করেন । কারণ এখানকার শিরাগুলো রোগীর blood pressure অনেক কমে গেলেও সহজে সংকুচিত হয়না।
রোগীর প্রেসার বা রক্তচাপ কমে গেলে হাত পায়ের শিরার দ্রুত সংকোচন ( vesoconstriction ) জনিত কারণে রোগীর শরীর মৃতের শরীরের মতোই ঠান্ডা হয়ে যায় ।

অন্যদিকে রোগীর হৃৎপিন্ড , মস্তিষ্ক , কিডনী , লিভার সহ গুরুত্বপূর্ণ অংগের প্রবাহ স্বাভাবিক রাখার জন্য চিকিৎসকরা dopamine , adrenaline, noradrenaline , vesopressine জাতীয় ওষুধ প্রয়োগ করেন ।

জীবনরক্ষাকারী এসব ওষুধ শরীরের হাত পায়ের রক্ত প্রবাহ কমিয়ে হৃৎপিণ্ড সহ শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংগকে বাঁচানোর প্রচেষ্টা করে । এক্ষেত্রে রোগীর গায়ে হাত দিলে খুবই শীতল মনে হয় , শরীর ফ্যাকাসে হয়ে যায় । রোগীর আত্মীয় স্বজন রোগীর শরীরের এই শীতলতা ও বর্ণহীনতাকে মৃতের শরীরের সাথে তুলনা করে ভুল করেন ।

আস্থা রাখুন –
মনের যে কোনো প্রশ্ন চিকিৎসককে বলুন।
( বি: দ্র:- আমি অত্যন্ত সহজ ও সাবলীলভাবে দুটি বিষয় বোঝানোর চেষ্টা করেছি এবং ব্যাখ্যা দিয়েছি । বাস্তবিকপক্ষে আইসিইউর চিকিৎসা প্রণালীর বিষয়গুলো অত্যন্ত জটিল । )

Dr. Asif ur Rahman

21/06/2023
   Name of OT: Right  upper lobectomy.Indication: Lung CancerMy Role: Anaesthetist.
23/03/2023



Name of OT: Right upper lobectomy.
Indication: Lung Cancer
My Role: Anaesthetist.

Address

Singra, Natore
Rajshahi

Telephone

+8801511854986

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Md Minhajul Abedin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr Md Minhajul Abedin:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram