টিটিএস হোমিও মেডিকেয়ার

টিটিএস হোমিও মেডিকেয়ার জটিল ও গোপন শারিরিক সমস্যার সমাধান!

18/07/2025

পাইলস এর সমাধান হবে ঘরে বসেই।

18/07/2025
16/07/2025

🌸🌸 স্কোলিওসিস (Scoliosis) হলো মেরুদণ্ড বা স্পাইন-এর একটি অস্বাভাবিক বক্রতা (বাঁকানো)। সাধারণত মেরুদণ্ড সোজা থাকে, তবে স্কোলিওসিস রোগীদের ক্ষেত্রে এটি “S” বা “C” আকৃতির বাঁক দেখা যায়।স্কোলিওসিস মেরুদণ্ডের পাশের দিকে বক্রতা। এটি ধীরে ধীরে বাড়তে পারে, কখনো কখনো তা শিশুর বেড়ে ওঠার সময় ধরা পড়ে।

🌺 কারণসমূহ:

👉 ইডিওপ্যাথিক স্কোলিওসিস (Idiopathic):

সবচেয়ে সাধারণ, ৮০% ক্ষেত্রে এর নির্দিষ্ট কোনো কারণ পাওয়া যায় না।

বেশি দেখা যায় কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে।

👉 কনজেনিটাল স্কোলিওসিস (Congenital):

জন্মগত, অর্থাৎ গর্ভাবস্থায় মেরুদণ্ডের বিকাশজনিত সমস্যা।

👉 নিউরোমাসকুলার স্কোলিওসিস:

সেরিব্রাল পালসি, মায়োপ্যাথি, মাংশপেশীর দুর্বলতা ইত্যাদির কারণে হয়।

👉 ডিজেনারেটিভ স্কোলিওসিস (বয়সজনিত):

বয়স বাড়ার সাথে সাথে হাড়ের ক্ষয় বা ডিস্ক ড্যামেজের কারণে হয়।

👉 আঘাত বা অস্ত্রোপচারের পরেও কখনো কখনো স্কোলিওসিস হতে পারে।

🌺 লক্ষণসমূহ :

🍁 এক কাঁধ অন্যটির তুলনায় উঁচু দেখা যায়

🍁 কোমর বা পিঠ বাঁকা হয়ে যায়

🍁 কোমরের এক পাশ উঁচু বা নিচু

🍁 পিঠে ব্যথা বা অস্বস্তি

🍁 দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকলে বা হাঁটলে ক্লান্তি

🍁 শ্বাস নিতে কষ্ট (গুরুতর ক্ষেত্রে)

🌺 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা :

হোমিওপ্যাথি রোগীর সামগ্রিক উপসর্গ, ব্যক্তিত্ব ও শারীরিক গঠন অনুযায়ী চিকিৎসা দেয়। নিচে কিছু সম্ভাব্য ঔষধ দেওয়া হলো:

👉 Calcarea Phosphorica: কিশোরদের হাড় বৃদ্ধির সময় স্কোলিওসিস হলে কার্যকর।

দুর্বল হাড়, ব্যাক পেইন, মেরুদণ্ড বাঁকা হয়ে যাওয়া।

👉 Silicea: হাড় ও মেরুদণ্ডের দুর্বলতার জন্য উপকারী।

ঠান্ডা স্বভাবের, দুর্বল গঠন, ঘেমে যাওয়া ইত্যাদি থাকলে।

👉 Calcarea Carbonica: স্থুল দেহ, সহজেই ক্লান্ত হয় এমন বাচ্চাদের জন্য ভালো।

মেরুদণ্ডে বক্রতা ও দুর্বলতা।

👉 Rhus Toxicodendron: জোড়ায় জোড়ায় ব্যথা, পিঠে ব্যথা, সকালের দিকে ব্যথা বেশি হয়।

👉 Phosphorus: লম্বা, রোগাটে, দুর্বল হাড়বিশিষ্ট রোগীদের জন্য কার্যকর।

🌺 পরিচর্যা ও পরামর্শ:

💁 সঠিক ভঙ্গিতে বসা ও হাঁটা শিখতে হবে

💁 ব্যাক-স্ট্রেইটেনিং ব্যায়াম করতে হবে (চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী)

💁 ভারি জিনিস বহন না করা

💁 প্রয়োজনে Brace (সাপোর্ট বেল্ট) ব্যবহার করা

💁 দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকা বা বসে থাকা এড়িয়ে চলা

💁 প্রয়োজন অনুযায়ী ফিজিওথেরাপি বা সার্জারি দরকার হতে পারে

🏵 স্কোলিওসিস যত দ্রুত ধরা পড়ে, তত দ্রুত চিকিৎসা শুরু করলে জটিলতা কম হয়। হোমিওপ্যাথি সঠিক নিয়মে ও উপসর্গ অনুযায়ী ব্যবহার করলে এটি নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

ডা: নাজনীন আকতার
০১৭১৭১৯৮৩৪৪

06/06/2025

🌸🌸 ফাইব্রোমালজিয়া (Fibromyalgia) হলো একটি দীর্ঘস্থায়ী ব্যাধি, যা মূলত মাংসপেশি ও নরম টিস্যুতে ব্যথা, ক্লান্তি এবং অন্যান্য উপসর্গ সৃষ্টি করে। এটি সাধারণত মহিলাদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।

🌺 ফাইব্রোমালজিয়ার কারণ :

সুনির্দিষ্ট কারণ এখনো পুরোপুরি নিশ্চিত নয়, তবে কিছু সম্ভাব্য কারণ হতে পারে:

🍁 মস্তিষ্কের ব্যথা অনুভূতির অস্বাভাবিকতা – মস্তিষ্ক ব্যথার সংকেত স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি অনুভব করে।

🍁 আঘাত বা মানসিক চাপ – শারীরিক বা মানসিক ট্রমার পরে শুরু হতে পারে।

🍁 জেনেটিক প্রভাব – পরিবারে কারো থাকলে ঝুঁকি বাড়ে।

🍁 স্নায়ুবিক বা হরমোনগত ভারসাম্যহীনতা।

🌺 লক্ষণসমূহ :

💁 দীর্ঘমেয়াদী ব্যথা – শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা (বিশেষ করে ঘাড়, কাঁধ, পিঠ, কোমর)।

💁 চরম ক্লান্তি – ঘুমানোর পরেও বিশ্রাম অনুভব না হওয়া।

💁 ঘুমের সমস্যা – ঘন ঘন জাগরণ বা গভীর ঘুমে ব্যাঘাত।

💁 মাথাব্যথা – মাইগ্রেন বা টেনশন হেডেক।

💁 মানসিক অসুস্থতা – উদ্বেগ, বিষণ্ণতা (anxiety, depression)।

💁 মেমোরি ও মনোযোগের সমস্যা – "Fibro fog" বলা হয়, মনোযোগ ও স্মৃতি দুর্বলতা।

🌺 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা (Homeopathic Treatment):

হোমিওপ্যাথিতে চিকিৎসা ব্যক্তি-ভিত্তিক হয়, তাই চিকিৎসা নির্ভর করে রোগীর শারীরিক, মানসিক ও উপসর্গ অনুযায়ী। নিচে কিছু সাধারণ ওষুধের নাম দেওয়া হলো:

👉 Rhustox: শরীর নড়াচড়া করলে ব্যথা কমে, বিশ্রামে ব্যথা বাড়ে। ঠান্ডা ও স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ায় সমস্যা বাড়ে।

👉 Arnica Montana: ব্যথা আঘাত-জাতীয় অনুভব হয়, স্পর্শে সংবেদনশীলতা। ক্লান্ত ও ভেঙে পড়ার মতো অনুভূতি।

👉 Bryonia Alba: নড়াচড়া করলে ব্যথা বাড়ে, বিশ্রামে কমে। শুকনো ঠান্ডা আবহাওয়ায় ব্যথা বাড়ে।

👉 Gelsemium: দুর্বলতা, ঘুম-ঘুম ভাব, মনোযোগের সমস্যা।

👉 Kalmia Latifolia: হঠাৎ হঠাৎ ব্যথা সরে যায় এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায়।

👉 Cimicifuga (Actaea Racemosa): ঘাড়, পিঠ ও জরায়ু সংক্রান্ত ব্যথা; বিষণ্ণতা ও মানসিক চাপ থাকলে উপকারী।

🏵 সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার জন্য একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। কারণ রোগীর সামগ্রিক অবস্থা দেখে ব্যক্তিগতভাবে ওষুধ নির্ধারণ করতে হয়।

ডা: নাজনীন আকতার
০১৭১৭১৯৮৩৪৪

Frequent Menstruation হওয়ার কারণ কি? মাসে ২-৩ বার মাসিক হওয়া (ফ্রিকোয়েন্ট পিরিয়ড বা Frequent Menstruation) একটি অস্বাভাব...
05/06/2025

Frequent Menstruation হওয়ার কারণ কি?

মাসে ২-৩ বার মাসিক হওয়া (ফ্রিকোয়েন্ট পিরিয়ড বা Frequent Menstruation) একটি অস্বাভাবিক ঘটনা এবং এটি কিছু স্বাস্থ্যগত সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে। সাধারণত একজন নারীর মাসিক চক্র ২১-৩৫ দিনের মধ্যে হয়ে থাকে। কিন্তু যদি মাসে ২-৩ বার মাসিক হয়, তাহলে তার পেছনে কিছু কারণ থাকতে পারে:

সম্ভাব্য কারণসমূহ:

✦ হরমোনাল ভারসাম্যহীনতা (Hormonal Imbalance)
⇴এস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরনের ভারসাম্য বিঘ্নিত হলে মাসিক চক্র অনিয়মিত হয়ে যায়।
⇴থাইরয়েড হরমোনের সমস্যা থাকলেও এরকম হতে পারে।

✦ পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (PCOS)
⇴ওভারিতে সিস্ট থাকলে অনিয়মিত বা ফ্রিকোয়েন্ট পিরিয়ড হতে পারে।

✦ ইউটেরাইন ফাইব্রয়েড বা পলিপ
⇴ জরায়ুর মধ্যে টিউমার বা পলিপ থাকলে ঘন ঘন ব্লিডিং হতে পারে।

✦ ইনফেকশন বা ইনফ্ল্যামেশন (Pelvic Inflammatory Disease – PID)
⇴ প্রজনন অঙ্গের সংক্রমণ মাসিক চক্রকে প্রভাবিত করতে পারে।

✦ ওভ্যুলেশন সমস্যা
⇴ যদি ডিম্বাণু নিয়মিতভাবে না ছাড়ে, তবে মাসিক চক্রে গড়মিল হতে পারে।

✦ কনট্রাসেপ্টিভ পিল বা অন্যান্য ওষুধ
⇴ কিছু জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল বা হরমোনাল ওষুধ অতিরিক্ত বা অনিয়মিত মাসিক ঘটাতে পারে।

✦স্ট্রেস, অতিরিক্ত ওজন কমানো/বাড়ানো, ডায়েটিং ইত্যাদি
⇴ জীবনযাপনের কিছু পরিবর্তনও হরমোনে প্রভাব ফেলে মাসিক চক্র পরিবর্তন করতে পারে।

✧✧ কী করবেন:

⇴ একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

⇴ পেলভিক আল্ট্রাসোনোগ্রাফি বা হরমোন টেস্ট প্রয়োজন হতে পারে।

⇴ হোমিওপ্যাথিতে হরমোন ব্যালান্স করার জন্য অনেক কার্যকরী ওষুধ রয়েছে, যেমন:

⇴ Pulsatilla, Sepia, Lachesis, Calcarea carb, ইত্যাদি — রোগীর লক্ষণ অনুযায়ী।

✦✦ সতর্কতা:

⇴ ঘন ঘন পিরিয়ড হলে রক্তস্বল্পতা (অ্যানিমিয়া) হতে পারে।
⇴ যদি রক্তপাতের সাথে পেটে ব্যথা, ক্লট, দুর্বলতা থাকে, তাহলে দেরি না করে চিকিৎসা নিন।

Đr Ruhul Amin
01912-080088

30/05/2025
ইউরিনারী সিস্টেম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান? Urinary System (মূত্রাশয় বা মূত্রতন্ত্র) মানব দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ...
28/05/2025

ইউরিনারী সিস্টেম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান?

Urinary System (মূত্রাশয় বা মূত্রতন্ত্র) মানব দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গতন্ত্র যা শরীরের অতিরিক্ত পানি, লবণ, ও বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশনের মাধ্যমে রক্ত পরিষ্কার রাখে। এটি কিডনি, ইউরেটার, মূত্রাশয় এবং ইউরেথ্রা নিয়ে গঠিত। নিচে প্রতিটি অংশ ও তাদের কাজ বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হলো:

🔹 Urinary System-এর প্রধান অঙ্গগুলো:

✦ Kidneys (বৃক্ক / কিডনি)

✫ সংখ্যা: ২টি

✫ অবস্থান: পেটের পিছনের দিকে, মেরুদণ্ডের দুই পাশে

✫ কাজ:

⇴ রক্ত ছেঁকে (filter) মূত্র তৈরি করে

⇴ অতিরিক্ত পানি, ইউরিয়া (প্রোটিন ভাঙার বর্জ্য), লবণ ইত্যাদি বের করে দেয়

⇴ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে

⇴ ইলেকট্রোলাইট ব্যালান্স বজায় রাখে

⇴ Erythropoietin হরমোন তৈরি করে (রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে)

✦ Ureters (মূত্রনালী)

✫ সংখ্যা: ২টি (প্রতিটি কিডনি থেকে একটি)

✫ কাজ:

⇴ কিডনিতে তৈরি হওয়া মূত্র মূত্রাশয়ে পাঠায়

⇴ এটি একটি পাতলা নল যা মূত্রকে একমুখী পথে নিচে নিয়ে আসে

✦ Urinary Bladder (মূত্রাশয়)

✫ কাজ:

⇴ মূত্র ধরে রাখে যতক্ষণ না এটি বাইরে নির্গত হয়

⇴ একটি ব্যাগের মতো কাঠামো

⇴ মূত্র জমলে প্রস্রাবের চাপ অনুভব হয়

✦ Urethra (ইউরেথ্রা / প্রস্রাবের নালী)

✫ কাজ:

⇴ মূত্রাশয় থেকে মূত্র শরীরের বাইরে বের করে

⇴ পুরুষ ও নারীর ইউরেথ্রার দৈর্ঘ্য ও গঠন ভিন্ন

🔹 Urinary System কিভাবে কাজ করে? (Step by Step)

⇴রক্ত কিডনির মাধ্যমে ফিল্টার হয়:
কিডনি প্রতি মিনিটে প্রায় ১ লিটার রক্ত ছেঁকে ফেলে।

⇴ বর্জ্য পদার্থ ও অতিরিক্ত পানি ফিল্টার হয়ে মূত্র তৈরি হয়:
ইউরিয়া, ক্রিয়েটিনিন, অতিরিক্ত লবণ ইত্যাদি বের করে কিডনি।

⇴এই মূত্র ইউরেটারের মাধ্যমে মূত্রাশয়ে পৌঁছায়।

⇴ মূত্রাশয়ে মূত্র জমা হয় যতক্ষণ না এটি নির্গত হয়।

⇴ প্রস্রাবের ইচ্ছা হলে ইউরেথ্রার মাধ্যমে মূত্র শরীর থেকে বের হয়ে যায়।

🔹 রোগ বা সমস্যা (Common Urinary Disorders)

✧রোগের নাম সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

✫ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন (UTI) মূত্রনালিতে জীবাণুর সংক্রমণ
✫কিডনি স্টোন কিডনিতে পাথর জমে যাওয়া
✫কিডনি ফেইলিওর কিডনির কার্যক্ষমতা হ্রাস পাওয়া
✫প্রোস্টেট বড় হয়ে যাওয়া (BPH) পুরুষদের ইউরিন প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে
✫ইনকন্টিনেন্স মূত্র ধরে রাখতে না পারা

🔹 শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কেন?

⇴ রক্ত থেকে টক্সিন দূর করে

⇴ শরীরের জলীয় ভারসাম্য বজায় রাখে

⇴ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে

⇴ রক্তে ক্যালসিয়াম ও ফসফেটের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে

Đr Ruhul Amin
01912-080088

স্বাস্থ্য বিষয়ক আপডেট পেতে ফলো করুন, শেয়ার করুন।

26/05/2025

RPOC | Abortion (গর্ভপাত)–এর পর যদি জরায়ুতে মরা রক্ত থেকে যায় তাহলে করনীয় কি?

Abortion (গর্ভপাত)–এর পর যদি জরায়ুতে মরা রক্ত (retained or clotted blood) থেকে যায়, তাহলে হোমিওপ্যাথিতে কিছু কার্যকর ও সুপরিচিত ওষুধ আছে যেগুলি uterine clearance-এ সাহায্য করতে পারে। নিচে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রেমেডির নাম ও তাদের প্রাসঙ্গিক ব্যবহার উল্লেখ করা হলো:

১. Sabina

উপসর্গ: গাঢ় লাল বা কালচে রক্তপাত, মাঝে মাঝে জমাট বাঁধা রক্ত, ব্যথাসহ রক্তপাত।

প্রয়োগ: ইনকোমপ্লিট অ্যাবরশন বা রিমেইনিং রক্ত পরিষ্কারে সহায়ক।

২. Secale Cornutum

উপসর্গ: পাতলা কালচে রক্তপাত, জরায়ুতে টান ও সংকোচন অনুভূতি, রক্ত পড়া বন্ধ না হওয়া।

প্রয়োগ: uterine inertia বা incomplete expulsion-এর ক্ষেত্রে উপকারী।

৩. China Officinalis

উপসর্গ: অতিরিক্ত রক্তপাতের কারণে দুর্বলতা, মাথা ঘোরা, pale complexion।

প্রয়োগ: রক্তপাতের পর শরীর চাঙ্গা করার জন্য এবং uterine tone ফিরিয়ে আনার জন্য।

৪. Cimicifuga Racemosa

উপসর্গ: জরায়ুর টান ও খিঁচুনি, অল্প রক্তপাত, incomplete miscarriage।

প্রয়োগ: জরায়ুর muscular tone ফিরিয়ে দিতে সহায়ক।

৫. Belladonna

উপসর্গ: জরায়ুতে fullness বা heaviness, হঠাৎ করে তীব্র ব্যথা ও গরম অনুভূতি।

প্রয়োগ: acute congestion থাকলে উপকারী।

পরামর্শ:

রোগীর বিস্তারিত লক্ষণ যাচাই না করে ওষুধ নির্বাচন না করাই উত্তম।

প্রয়োজনে ultrasound করে নিশ্চিত হওয়া জরুরি যে কোনো টিস্যু বা রক্ত জমে আছে কি না।

যদি অতিরিক্ত রক্তপাত হয় বা ইনফেকশনের ঝুঁকি থাকে, তবে দ্রুত কনভেনশনাল চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

Đr Ruhul Amin
01912-080088

গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় ভুগছেন? জেনে নিন এর ১০টি সাধারণ কারণ!গ্যাস্ট্রিক বা অম্বলের যন্ত্রণা আমাদের অনেকের জীবনের নিত্যসঙ্গী...
20/05/2025

গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় ভুগছেন? জেনে নিন এর ১০টি সাধারণ কারণ!

গ্যাস্ট্রিক বা অম্বলের যন্ত্রণা আমাদের অনেকের জীবনের নিত্যসঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু জানেন কি, দৈনন্দিন কিছু অভ্যাসই এর মূল কারণ হতে পারে?

১. অনিয়মিত খাবার খাওয়া
সময়মতো না খেলে পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিড তৈরি হয়, যা গ্যাস্ট্রিকের মূল কারণ।

২. খালি পেটে চা/কফি পান
চা বা কফিতে থাকা ক্যাফেইন খালি পেটে এসিড বাড়িয়ে তোলে।

৩. অতিরিক্ত ঝাল ও ভাজাপোড়া খাওয়া
এ ধরনের খাবার হজমে ব্যাঘাত ঘটায় এবং পাকস্থলীতে জ্বালা সৃষ্টি করে।

৪. ধূমপান ও অ্যালকোহল সেবন
এসব অভ্যাস পাকস্থলীর আস্তরণ নষ্ট করে এবং গ্যাস্ট্রিক বাড়ায়।

৫. মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা
চিন্তা আমাদের শরীরের হজম প্রক্রিয়ায় প্রভাব ফেলে, যার ফলে গ্যাস্ট্রিক হয়।

৬. অতিরিক্ত ওজন/স্থূলতা
স্থূলতা পাকস্থলীতে চাপ সৃষ্টি করে, যা রিফ্লাক্স ও গ্যাস্ট্রিক তৈরি করে।

৭. ঘুমের অনিয়ম
কম ঘুম হজমশক্তি কমিয়ে দেয় এবং পাকস্থলীর স্বাভাবিক কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটায়।

৮. দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকা (ফাস্টিং)
খালি পেটে দীর্ঘ সময় থাকলে পাকস্থলীতে অ্যাসিড জমে যায়।

৯. বেশি ওষুধ (পেইনকিলার/অ্যান্টিবায়োটিক) সেবন
এসব ওষুধ গ্যাস্ট্রিকের আশঙ্কা অনেকগুণ বাড়িয়ে দেয়।

১০. H. pylori ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ
এটি পাকস্থলীতে ইনফেকশন করে গ্যাস্ট্রিক ও আলসার সৃষ্টি করতে পারে।

গ্যাস্ট্রিকের সমাধানে প্রাকৃতিক, নিরাপদ ও কার্যকর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিন।
পরামর্শ ও চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন:

ডা. রুহুল আমিন (হোমিওপ্যাথিক বিশেষজ্ঞ)
টিটিএস হোমিও মেডিকেয়ার
হেল্পলাইন: ০১৯১২০৮০০৮৮

Address

Rajshahi
6500

Telephone

+8801912080088

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when টিটিএস হোমিও মেডিকেয়ার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to টিটিএস হোমিও মেডিকেয়ার:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram