Comfort Homeo Care

Comfort Homeo Care Homeopathy is a complete science which has the ability to cure disease in its whole extent i.e completely. It removes the disease from the roots.

Homeopathy not only cures the patient but also develops his/ her skills, performances and quality of living. Homeopathy is the only answer for all chronic diseases. Homeopathy is the only science which can increase the confidence of the patient along with the ailments and sicknesses. We believe that only emotions are the only cause of all chronic diseases. Factors such as Dust, Smoke, Pollutions,

Bananas, Grapes Ice Creams, Cream Biscuits etc. are not the only cause of disease on children. They are just the exciting cause or the triggering causes. The main cause is family environment, conflicts between patents .In laws....or pressure in school or tuitions.Constant competitions and competitive exams worsen the stress of children leading to lower the immunity power eventually ending up in diseases.Homeopathy had the efficacy to remove that stress and lead a healthy life.

When all options do fail, Comfort Homeo Care does miracle.
23/03/2024

When all options do fail,
Comfort Homeo Care does miracle.

হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. কার্ট রিকটার ইঁদুরদের দিয়ে একটা পরীক্ষা করেন। এই পরীক্ষায় ইঁদুরগুলোকে একটা করে পানিভরা ...
16/01/2024

হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. কার্ট রিকটার ইঁদুরদের দিয়ে একটা পরীক্ষা করেন। এই পরীক্ষায় ইঁদুরগুলোকে একটা করে পানিভরা পাত্রে, ছবিতে যেমন দেখতে পাচ্ছেন তেমনিভাবে, ছেড়ে দেয়া হয় আর সময় নোট করা হয়। ইঁদুরগুলো গড়ে ১৫ মিনিট ভেসে থাকে, এরপর ক্লান্ত হয়ে ডুবে যায়।
ডুবে যাওয়ার মুহুর্তে ইঁদুরগুলোকে তুলে আনা হয়, গা মুছে শুকিয়ে বিশ্রামের সুযোগ দেয়া হয়, এরপর আবার আগের মতো পানিতে ছেড়ে দেয়া হয়।

এবার ইঁদুরগুলো কতক্ষণ ভেসে ছিলো? কী মনে হয়?
৫ মিনিট ? ১০ মিনিট ? ১৫ মিনিট ? আধা ঘন্টা ? এক ঘন্টা ?

দ্বিতীয়বারেই ইঁদুরগুলো ৬০ ঘন্টা ভেসে ছিলো, জ্বি ঠিক পড়ছেন৷ ৬০ ঘন্টা!!
ইঁদুরগুলো আগেরবার উদ্ধার পেয়ে যাওয়ায় এটা বিশ্বাস করে নিয়েছিলো, এবারো উদ্ধার পেয়ে যাবে। তাই ছটফট করেনি, এনার্জি লস করেনি। আশা এমনই জাদুময় ব্যাপার।

যদি ইঁদুরেরা আশার কারণে ১৫ মিনিট থেকে ৬০ ঘন্টা ভেসে থাকে, তাইলে ভাবুন, আমরা কী না করতে পারি! আশা হারাবেন না।

লিখেছেন - মো নজরুল ইসলাম হৃদয়

একজন মানুষের জন্য যতটুকু ভিটামিন সি প্রয়োজন তার পুরোটাই একটি কমলালেবুর মধ্যেই রয়েছে।ভিটামিন সি ক্যান্সার প্রতিরোধক, স্বা...
16/01/2024

একজন মানুষের জন্য যতটুকু ভিটামিন সি প্রয়োজন তার পুরোটাই একটি কমলালেবুর মধ্যেই রয়েছে।

ভিটামিন সি ক্যান্সার প্রতিরোধক, স্বাস্থ্যকর, রক্ত তৈরিকারক এবং ক্ষত আরোগ্যকারী হিসেবে খুবই উপযোগী। এছাড়া জন্মগত ত্রুটি এবং দুরারোগ্যের জন্য ভালো কাজ করে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা মজবুত করে গড়ে তুলতে ভিটামিন সি সাহায্য করে। বিশেষ করে ঠাণ্ডা লাগা, কানের সমস্যা দূর করতে ভিটামিন সি সাহায্য করে। কমলালেবুতে রয়েছে ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট উপাদান। কমলালেবুর খোসায় ও ভিতরে কমলার কোয়া গুলোতে এই উপাদান রয়েছে। তাই অরেঞ্জ জুসের বদলে গোটা কমলা খাওয়াটাই ভালো।

ফাইবারের পরিমাণ বাড়লে রক্তে ইনসুলিনও বাড়ে। একটি মাঝারি আকারের কমলালেবুতে ৩ গ্রাম ফাইবার থাকে। ফলে ইনসুলিনের পরিমাণ বাড়িয়ে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে কমলালেবু।কমলালেবুতে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন যা সেল ড্যামেজ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।ক্যালসিয়াম দাঁত ও হাড়ের গঠনে সাহায্য করে।কমলালেবুতে ম্যাগনেসিয়াম থাকার কারণে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।

কমলালেবু শরীরে পটাশিয়াম ইলেক্ট্রোলাইট ব্যালেন্স বজায় রাখে, কার্ডিওভাস্কুলার সিস্টেমে ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। কমলালেবুর ভিটামিন বি-৬ হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে সাহায্য করে। কিডনিতে ক্যালসিয়াম অক্সালেট স্টোন ফরমেশনের ঝুঁকি প্রতিরোধ করতে ডায়েটে প্রতিদিন একগ্লাস অরেঞ্জ জুস রাখতে পারেন।

গবেষণায় জানা গিয়েছে যে কমলালেবুতে উপস্থিত লিমনয়েড মুখ, ত্বক, ফুসফুস, পাকস্থলী ও ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। কমলালেবুতে মেলে ফাইবার, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, কোলিন। এগুলি হার্টের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে বিশেষ উপকারে আসে।

আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের গবেষণা অনুসারে নিয়মিত কমলালেবু বা আঙুর জাতীয় ফল খেলে স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। মস্তিষ্কে রক্ত চলাচলের পথকে মসৃণ ও অনুকূল করতে কমলালেবু ও আঙুর জাতীয় ফলের পটাশিয়াম ও কোলিন কাজে আসে। মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য জরুরি ফলিক এসিড কমলাতে যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে। নিয়মিত কমলালেবুর রস খেলে মস্তিষ্কের স্নায়ুর জটিল রোগ আলজাইমার্স, ডিমেনসিয়া কিংবা পার্কিনসন্সের মত রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে।

পুষ্টিবিদেরা বলছেন, কমলালেবুর মধ্যে থাকা ভিটামিন সি এবং বিটা ক্যারোটিন চোখের যত্ন নিতে পারে। ত্বকের যত্নে ভিটামিন সি যুক্ত সিরাম ও ক্রিম মাখার পাশাপাশি কমলালেবু খাওয়ার অভ্যাস করতে বলেন পুষ্টিবিদেরা। কমলালেবুর মধ্যে থাকা পটাশিয়াম ও ফাইবার রক্তের খারাপ কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

কৃতজ্ঞতাঃ ডিবিসি নিউজ

রোগকে বিদায় জানানআপনি ব্যাথায় কাতর হয়ে পড়েছেন? ব্যাথা বেদনায় নীল হয়ে গেছেন? অসুস্থতায় আপনার শরীর কি পাংশুটে বর্ণ ধারণ কর...
15/12/2023

রোগকে বিদায় জানান

আপনি ব্যাথায় কাতর হয়ে পড়েছেন? ব্যাথা বেদনায় নীল হয়ে গেছেন? অসুস্থতায় আপনার শরীর কি পাংশুটে বর্ণ ধারণ করেছে? ডাক্তারদের কাছে যেতে যেতে আপনি কি বিরক্ত? হাসপাতালের করিডোরগুলোয় হাটতে হাটতে আপনি কি ক্লান্ত? আপনার মাথায় কি শুধু ক্লিনিকের নাম গুলো ঘুরপাক খায়? ডাক্তারের সাথে সাক্ষাতের তারিখ আর রোগের বিভিন্ন ধরনগুলোই কি আপনার মূল চিন্তা?

কেমন লাগবে যদি আপনাকে একটা বিষয় জানিয়ে দিই--যা আপনার আত্মা থেকে সকল দুঃখ কষ্ট মুছে দেবে?

সেটাই আল্লাহর নাম আশ শাফী তথা "আরোগ্যদাতা"!

এখন আপনার ব্যথিত হৃদয়কে কিছুক্ষণের জন্য শ্বাস প্রশ্বাস গ্রহণের সুযোগ করে দিন। তারপর এই দয়ালু নামটি সম্পর্কে ধারাবাহিক ভাবে জানুন। এ নামটির ছায়ায় আশ্রয় নিলে আপনি বুঝতে পারবেন এর প্রয়োজন কত? আর আপনি এটাও বুঝতে পারবেন যে,আপনি এই নিয়ামত থেকে কতটা দূরে আছেন!

আশ শাফী তথা আরোগ্যদাতা আল্লাহর এমন একটি নাম যার প্রশংসা আমরা এ জন্যই করি যে,তিনি নিজেকে এ নামে নামকরন করেছেন। তিনি নিজেকে সুস্থতা প্রদানের গুণে গুণান্বিত করেছেন। তিনিই সেই সত্তা যিনি সুস্থতা দান করেন এবং বান্দার সুস্থ ও নিরাপদ রাখেন। এই নামটি শুনলেই এর ভেতরকার অর্থটা বোঝা যায়৷ এর বাহ্যিক দিকই অন্তর্নিহিত সৌন্দর্য কে ফুটিয়ে তোলে।

সুস্থতা শব্দটা রোগের সাথেই সম্পৃক্ত। মানবজীবনে রোগ শোক নিত্যকার ঘটনা। এটা বিবিধ কষ্ট নিয়ে হাজির হয়। এর থেকে কেউ রেহাই পায় না। যে ব্যক্তি চোখের ব্যাথা থেকে মুক্ত,সে মাথা ব্যাথায় আক্রান্ত। আবার মাথাটা ভাল হলে পাজরের ব্যাথায় আরম্ভ হয়। এ ব্যাথা শেষ হলে জ্বর এসে হানা দেয়,জ্বরটা কমে গেলে পেটব্যাথা শুরু হয়। পেটের ব্যাথা নামলে দাঁত টনটন করে এভাবে কোন না কোনো অসুস্থতা লেগেই থাকে।

আবার সে যখন সুস্থতা লাভ করে, দেখতে পায় তার ভাই কাতরাচ্ছে,রোগাক্রান্ত হয়ে কষ্ট পাচ্ছে তার বোন। তার মা কান্নাকাটি করছে। ছেলেটা চেঁচামেচি করছে। সবচে প্রিয়জন আত্মার আত্মা ব্যাথায় কুঁকড়ে যাচ্ছে,মরনব্যধিতে আক্রান্ত হয়ে আছে।

জীবনটা আসলে দুঃখ কষ্ট ব্যাথার একটা ময়দান।

এ জন্যই আল্লাহ নিজের নাম দিয়েছেন আশ শাফী তথা "আরোগ্য দাতা"। যেন আপনি আপনার সকল ব্যাথা নিয়ে তার দয়ার আঙিনায় সিজদায় লুটে পড়েন। তার অদৃশ্য মহান শক্তির কাছে আপনার সকল ব্যাথার অনুভূতি প্রকাশ করেন।

রোগ এক ভয়াবহ জিনিস। এতে আক্রান্ত হয়ে অহংকারী ব্যক্তিটিও হারিয়ে ফেলে তার শক্তি। দূর্বলতা তাকে ছেয়ে ফেলে। ফলে সজীব চঞ্চল প্রাণ মানুষটার অনুভূত হয় অবসাদ, দূর্বলতার স্পর্শ।
আল্লাহ শরীরের এ সজীবতাকে মুহুর্তের জন্য স্নান করে দেওয়ার ফায়সালা করে দেন। যেন বান্দা নিজের দূর্বলতাকে স্বীকার করে নেয়। সে যেন বুঝতে পারে আদতে তার শক্তি সামর্থ্য বলতে কিছুই নেই।

আল্লাহ মানুষের জন্য রোগের ফায়সালা করে দেন,যেন সে এই রোগের মাধ্যমে এর কাছাকাছি একটা বিষয়কে স্মরণ করে। সেটা হলো মৃত্যু। রোগ যেমন সজীবতা ম্লান করে দেয় তেমনি মৃত্যুও জীবনের পরিসমাপ্তি এনে দেয়। তাইতো বড় বড় সুনামধন্য চিকিৎসকের চিকিৎসা নেওয়ার পরেও লাশ হয়ে ফিরে।

ব্যক্তি আপনি তো মৃত্যু দিয়েই গড়া! কি কথাটা মাথায় ঢুকছে না?

আপনার প্রতিটা জিনিস মৃত্যুর সাথে মেলে। আপনার ঘুমও মৃত্যু। অসুস্থতাও মৃত্যু। জীবনের নতুন ধাপে পৌঁছালে আগের ধাপের মৃত্যু ঘটে,যেমন যৌবন আপনার শৈশবের মৃত্যু ঘটায়। আবার বার্ধক্য আপনার যৌবনের মৃত্যু ডেকে আনে। আপনি জীবনের সাথে যতটুকু মেশেন,তার চেয়েও বেশি মেশেন মৃত্যুর সাথেই। তারপরও আমাদের কল্পনা আমাদের মাঝে এ বিশ্বাস এনে দেয় যে,আমরা চিরস্থায়ী। আর এ কারণেই আমাদের শরীর চিৎকার করে বলতে থাকে "তোমার ধ্বংস অতি সন্নিকটে!"

একজন মানুষ অসুস্থ শরীর নিয়ে বিছানায় পড়ে থাকা অবস্থায় যখন আসা যাওয়া করতে থাকা সুস্থ লোকদের দেখতে থাকে,তখন তার মাঝে জেগে উঠে তাওবার মনোভাব। সে অনুভব না করলেও কবরের বাতাস যেন তার চারিদিকে প্রবাহিত হয়।

আপনি যখন অসুস্থ, আপনার তখন মনে হতেই পারে আপনার আত্মা মৃত ব্যক্তিদের সাথে আলাদা জগতে আছে। ধ্বংস হয়ে যাওয়ার দুই ধাপ হিসেবে আপনার দুই চোখ আর দুই ঠোঁট শুকিয়ে যেতে থাকে। আপনার চাহুনিতে কাঁপুনি দৃশ্যমান হয়।

এই তো জীবন। ঠিক এ জীবনটাই আপনার শরীরের ভেতর থেকে আপনাকে দেখতে আসা মানুষগুলোর হাতের ইশারায় বিদায় জানাচ্ছে।

এভাবে রোগ যখন চূড়ান্ত রূপ নেয়, আর দুনিয়ার মোহ থেকে আপনি যখন নিজেকে মুক্ত করে নেন, তখন আশ শাফী তথা আরোগ্য দাতা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা রোগকে আপনার শরীর থেকে ত্যাগের অনুমতি দেন। সুস্থতাকে আদেশ করেন আপনার দেহে বিচরণ করার। ধীরে ধীরে আবার আপনার দুই গালে উজ্জ্বলতা ফিরে আসে। অসুস্থতার দিনগুলোতে মুখে যে মলিনতার সৃষ্টি হয়েছিল তা মুছে গিয়ে ফুটে ওঠে মিষ্টি হাসি।

আপনার এই হাসিমাখা মুখটা এনে দিল কেন?
তিনিই আমার রব, তিনিই আরোগ্যদাতা।

সংকলিত ও সম্পাদিত।
মূল লেখা: ড. সাঈদ
বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

স্মরণশক্তি বৃদ্ধিতে নির্ভর করুনহোমিওপ্যাথিতে
03/08/2023

স্মরণশক্তি বৃদ্ধিতে
নির্ভর করুন
হোমিওপ্যাথিতে

পরীক্ষা ভীতি এবং পরীক্ষা কেন্দ্রিক উৎপন্ন সকল প্রকার উপসর্গের জন্য হোমিওপ্যাথি সেবা নিন
03/08/2023

পরীক্ষা ভীতি এবং পরীক্ষা কেন্দ্রিক উৎপন্ন সকল প্রকার উপসর্গের জন্য হোমিওপ্যাথি সেবা নিন

সরল উপায়
31/07/2023

সরল উপায়

স্মরণশক্তি বৃদ্ধিতে হোমিওপ্যাথির সহযোগিতা নিন
27/07/2023

স্মরণশক্তি বৃদ্ধিতে হোমিওপ্যাথির সহযোগিতা নিন

হোমিওপ্যাথি ব্যবহার করুনরোগ-ভোগকে টা-টা বলুন
27/07/2023

হোমিওপ্যাথি ব্যবহার করুন
রোগ-ভোগকে টা-টা বলুন

কটি দৈত্যাকার জাহাজের ইঞ্জিন হঠাৎ নষ্ট হয়ে যায় এবং কেউ এটি মেরামত করতে পারেনি, তাই ৩০ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতার একজন মেকান...
26/07/2023

কটি দৈত্যাকার জাহাজের ইঞ্জিন হঠাৎ নষ্ট হয়ে যায় এবং কেউ এটি মেরামত করতে পারেনি, তাই ৩০ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতার একজন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ করেছিল।
তিনি উপর থেকে নিচ পর্যন্ত খুব সাবধানে ইঞ্জিনটি পরিদর্শন করলেন। সব কিছু দেখার পর প্রকৌশলী তার ব্যাগ খুলে একটি ছোট হাতুড়ি বের করলেন।
সে মৃদুভাবে হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করলেন। শীঘ্রই, ইঞ্জিনটি আবার প্রাণবন্ত হয়ে উঠল। ইঞ্জিনিয়ার বললেন ইঞ্জিন ঠিক করা হয়েছে!
এক সপ্তাহ পরে প্রকৌশলী জাহাজ মালিককে উল্লেখ করেন যে বিশাল জাহাজটি মেরামত করতে মোট খরচ হয়েছে ২০০০০ ডলার
"কি?!" মালিক উত্তর করলেন। তিনি আরো বললেন
"আপনি প্রায় কিছুই করেননি।
একটি হাতুড়ি দিয়ে মৃদু আঘাত করেছেন তার জন্য ২ ডলার ই যথেষ্ট।
ইঞ্জিনিয়ার সাহেব হেসে উত্তর দিলেন কোথায় নক করতে হবে এবং কি পরিমাণ নক করতে হবে তা জানার দাম ১৯৯৯৮ ডলার।
আমি যদি ৩০ মিনিটের মধ্যে একটি কাজ করি তবে এটি ৩০ মিনিটে কীভাবে করতে হয় তা শিখতে আমি ৩০ বছর কাটিয়েছি।
একজনের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার প্রশংসা করার গুরুত্বপূর্ন কারণ এগুলি সংগ্রাম, পরীক্ষা এবং এমনকি চোখের জলের ফলাফল।

ভেবেছিলাম আর কোনোদিন বাচ্চা নেওয়ার নামই নিবো না।প্রসূতি মায়ের বিভিন্ন জটিলতায় হোমিপ্যাথিতে আস্থা রাখুন।
26/07/2023

ভেবেছিলাম আর কোনোদিন বাচ্চা নেওয়ার নামই নিবো না।

প্রসূতি মায়ের বিভিন্ন জটিলতায় হোমিপ্যাথিতে আস্থা রাখুন।

30/04/2023

মেমোরি বুস্ট করার সিক্রেট

Address

Batar More
Rajshahi
6100

Telephone

01717544804

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Comfort Homeo Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share