HealingMind

HealingMind We Are Providing Online Psychological Assessment, Counselling And Psychotherapy.

28/03/2023
Topic:- তথ্যপ্রযুক্তি সংক্রান্ত মানসিক চাপ বা ট্যাকনোস্ট্রেসবর্তমান সময়ে প্রযুক্তি যেমন আমাদের জীবনকে সহজ করেছে তেমনি এ...
22/03/2023

Topic:- তথ্যপ্রযুক্তি সংক্রান্ত মানসিক চাপ বা ট্যাকনোস্ট্রেস

বর্তমান সময়ে প্রযুক্তি যেমন আমাদের জীবনকে সহজ করেছে তেমনি এর কিছু জটিলতাও সৃষ্টি করে। Weil and Rosen তার "Technostress (1998)" বইয়ে উল্লেখ করেন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অভূতপূর্ব উন্নতি সাধন এবং নিত্যনতুন কম্পিউটার ও অন্যান্য ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতির আবিষ্কার ও সংস্করণ আমাদের মানব জীবনে রাতারাতি অনেক পরিবর্তন আনয়ন করেছে। এসবের ফলে ২৪/৭ দিন যে কোন সেবা যেকোনো জায়গা থেকে পাওয়া সম্ভব। এটা মানুষকে সব সময় ব্যস্ত ও খুবই দ্রুত পরিবর্তন করেছে এর সাথে সাথে মানুষের মধ্যে হতাশা, মানসিক চাপ, মাদকাসক্তি, অনিয়ন্ত্রিত জীবন ও শারীরিক অসুস্থতা বৃদ্ধি করছে।
টেকনোস্ট্রেস আমাদের যেভাবে মানসিক চাপের মধ্যে রাখে -

১. আমরা প্রতিনিয়ত google, instagram, twitter, tik tok, youtube, whatsapp, imo, viber, online business, advertisement ইত্যাদি মাধ্যমে প্রয়োজন অতিরিক্ত তথ্য পেয়ে থাকি। এই তথ্য গুলোর প্রতি রিয়াকশন বা রিপ্লে দিতে গিয়ে আমরা অস্থির হয়ে পড়ি, যা আমাদের মধ্যে মানসিক চাপ তৈরি করতে পারে।

২. বর্তমানে আমরা আমাদের ব্যক্তিগত জীবন এবং পেশাগত জীবনের মধ্যে সীমারেখা নির্ধারণ করতে না পারলে তা স্বাভাবিকভাবে জীবন পরিচালনা করতে বাধা প্রদান করে। যোগাযোগের সহজলভ্যতা এর পেছনে প্রধানত দায়ী। যা আমাদের মধ্যে মানুষের চাপ তৈরি করতে পারে।

৩. আমরা কোথায় যাচ্ছি, কি করছি, এই মাসে কত কিলোমিটার ভ্রমণ করেছি এছাড়াও অনলাইনে বিভিন্ন প্রোফাইলে আমাদের ডিটেলস প্রদান করে আইডি খুলতে হয়। সাইবার অপরাধীরা এসকল তথ্য বিভিন্ন কোম্পানির কাছে বিক্রি করে দিতে পারে যার ফলে আমরা ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘনের হুমকি অনুভব করি। এতে আমাদের মধ্যে মানসিক চাপ এবং অস্থিরতা সৃষ্টি হতে পারে।

৫. আগে আমরা পরিবারের সকলে একসাথে বসে টিভি দেখা, গান শোনা, গল্প করা, বিভিন্ন কাজ করতাম কিন্তু বর্তমানে আমরা একাকী নিজের স্মার্টফোন বা কম্পিউটারের সাথে সময় কাটাতে বেশি পছন্দ করি। ফলে ধীরে ধীরে পারিবারিক ও সামাজিক বন্ধন দুর্বল হয়ে পড়ছে।

৬. আজকাল আমরা অনলাইনে অনেক বেশি সময় কাটিয়ে থাকি সেজন্য সরাসরি যোগাযোগের সুযোগটা কমে যাচ্ছে। গার্লফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ড থেকে শুরু করে ফ্রেন্ডস এন্ড ফ্যামিলি সবার সাথেই অনলাইনে যোগাযোগ রক্ষা করাটা আমরা স্বাচ্ছন্দ বোধ করি। এতে করে আমাদের অনেক সময় চলে যায়। এছাড়াও বিভিন্ন সময় দেখা যায় অনলাইনে যৌন নির্যাতন, সাইবার বুলিং বা প্রতারণার মতন বিষয়গুলো আমাদের মানসিক চাপ, উদ্বিগ্নতা এবং বিষন্নতার কারণ হতে পারে।

উপযুক্ত আলোচনা থেকে বলতে পারি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যেমন আমাদের জীবনকে সহজ ও গতিশীল করেছে ঠিক তেমনি ভাবে মানুষের জটিলতা তৈরিতেও ভূমিকা পালন করছে। সুতরাং এ বিষয়গুলোতে আমাদের আরো বেশি সচেতন হওয়া প্রয়োজন।

মোঃ আব্দুল লতিব সম্রাট
প্রফেশনাল সাইকোলজিস্ট

পরামর্শ VS কাউন্সিলিংসাধারণ ভাবে চিন্তা করলে এই দুইটা বিষয় একই রকম মনে হতে পারে, কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। কারণ পরামর্শ এব...
16/02/2023

পরামর্শ VS কাউন্সিলিং

সাধারণ ভাবে চিন্তা করলে এই দুইটা বিষয় একই রকম মনে হতে পারে, কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। কারণ পরামর্শ এবং কাউন্সিলিং দুইটা এক জিনিস নয়। আসুন জেনে নেওয়া যাক।

পরামর্শ:- পরামর্শ একটি সাধারণ বিষয় । এটি যে কেউই দিতে পারেন। সাধারণ জ্ঞান, অভিজ্ঞতা বা উপস্থিত বুদ্ধি থেকে পরামর্শ দেওয়া সম্ভব। পরামর্শ বলতে আমরা যেটা বুঝি তা হলো, একজন ব্যক্তির বিশ্বাস অন্য একজন ব্যক্তিকে সহায়তা করার উদ্দেশ্যে তার উপর চাপিয়ে দেওয়া। যে , তুমি এটা করো বা তুমি এই কাজটা এইভাবে করো না। স্পষ্ট ও সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দেওয়াকেই পরামর্শ বলে।

কাউন্সিলিং:- কাউন্সেলিং কোন সাধারণ বিষয় নয়। এটা সবাই দিতে পারে না। এর জন্য কিছু সুনির্দিষ্ট যোগ্যতার প্রয়োজন হয়। একাডেমিক যোগ্যতার ক্ষেত্রে কমপক্ষে মনোবিজ্ঞানের উপর স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে, কাউন্সিলিংয়ের ওপরে উন্নত প্রশিক্ষণ থাকতে হবে। কাউন্সেলিং বিষয়টি শতভাগ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অবলম্বন করে দেওয়া হয়। এখানে বিভিন্ন থেরাপিউটিক মেথড ব্যবহার করা হয়। প্রতিটি স্টেপ অত্যন্ত সচেতনতার সাথে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অবলম্বন করে সম্পূর্ণ করা হয়। এখানে কাউন্সিলর ক্লায়েন্টের ওপর তার নিজস্ব বিশ্বাস চাপিয়ে দেয় না। এক্ষেত্রে ক্লায়েন্টকে (সাহায্যপ্রার্থী) কোন একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে সহায়তা করা হয়। সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে যে বাধা-বিপত্তি গুলো রয়েছে। সেগুলো কে অতিক্রম করে কিভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা যায় সেই বিষয়গুলো শেখানো হয়। তাকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে সঠিক পথটি দেখিয়ে দেওয়া হয়। তার ভুলগুলো সম্পর্কে আত্ম উপলব্ধি জাগ্রত করা হয় এবং সে ভুল থেকে কিভাবে সে বের হয়ে আসতে পারে সে কাজগুলো শিখিয়ে দেওয়া হয়। মুল কাজটা ক্লায়েন্টকেই করতে হয়। ব্যক্তি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে না আসা পর্যন্ত এই প্রক্রিয়া চলমান থাকে।

আশা করি পরামর্শ এবং কাউন্সেলিং বিষয়টি আমরা বুঝতে পেরেছি। এরপর থেকে অবশ্যই পরামর্শকে পরামর্শ এবং কাউন্সেলিংকে কাউন্সেলিং বলে সম্বোধন করব।

ধন্যবাদান্তে
মোঃ আব্দুল লতিব সম্রাট
প্রফেশনাল সাইকোলজিস্ট

10/09/2022

ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং একাডেমিক চাপের কারণে আমরা অনেক সময় মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ি। দ্রুতই সেই বিপর্যয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে না পারলে তা হতাশা এমনকি বিষন্নতায় রূপ নিয়ে থাকে। এর ফলে বিপর্যস্ত জীবনের কষ্ট দূর করতে অনেকেই আত্মহত্যার পথ বেছে নেই। যা আমরা প্রতিনিয়তই বিভিন্ন মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছি। তাই আত্মহত্যা নামক মহামারী আমাদের এই সুন্দর বিশ্বকে গ্রাস করার পূর্বেই নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।

আজ ১০শে সেপ্টেম্বর বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে "কর্মের মাধ্যমে আশা সঞ্চার করা" প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে কেয়ার প্লাসের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে একটি লাইভ প্রোগ্রাম। এখানে আত্মহত্যা প্রতিরোধে করণীয় বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবেন -

স্পিকার:-
মোঃ আব্দুল লতিব সম্রাট
সাইকোলজিস্ট ও সিইও, কেয়ার প্লাস

উপস্থাপক - ফাহিম জুনায়েদ

তারিখঃ ১০-০৯-২২
দিনঃ শনিবার
সময়ঃ রাত ৯.০০ মিনিট

আত্মহত্যা এবং আত্মহত্যা প্রতিরোধ বিষয়ক কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমেন্ট সেকশনে করতে পারেন, লাইভে সে প্রশ্নের উত্তরগুলো প্রদান করা হবে।

আমরা ভীষণভাবে আশা করি, যথা সময়ে আপনারা আমাদের পেইজের লাইভ প্রোগ্রামের সাথে যুক্ত হওয়ার চেষ্টা করবেন, আত্মহত্যা প্রতিরোধে করণীয় বিষয়গুলো জানার চেষ্টা করবেন একই সাথে তা আপনাদের কাছের মানুষগুলোর সাথে প্রয়োগ করার মাধ্যমে সকলের মানসিক স্বাস্থ্য নিশ্চিতকরণের গর্বিত অংশীদার হবেন।

02/08/2022

মোঃ আব্দুল লতিব সম্রাট
প্রফেশনাল সাইকোলজিস্ট
বি.এস.সি. (অনার্স) এম.এস. (সাইকোলজি), রাবি
এস.এম.টি.পি.আই (কাউন্সিলিং অ্যান্ড সাইকোথেরাপি), প্যাসিল্ক

বিষয়ঃ- ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়।

"আমি ডিপ্রেশনে আছি" এখন এই বাক্যটি বিশেষ করে তরুণ সমাজের কাছে একটি ট্রেন্ডে পরিনত হয়েছে। কিন্তু সাধারণ মন খারাপ আর ডিপ্রেশনে ভোগা এক বিষয় নয়। মন খারাপ থাকা একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া যা এমনিতেই ভালো হয়ে যায়। ডিপ্রেশন এক ধরনের মুড ডিসঅর্ডার এখানে ম্যানিক এপিসোড থাকে না শুধুমাত্র ডিপ্রেসিভ এপিসোড উপস্থিত থাকে। তাই আক্রান্ত ব্যক্তিদের মাঝে তীব্রভাবে নিষ্ক্রিয়তা দেখা দেয়।

DSM -5 (American Psychiatric Association, 2013) উল্লেখিত নিচের ৯ টি লক্ষণের মধ্যে অন্তত ৫ টি লক্ষণ একটানা ২ সপ্তাহ বা তার বেশি সময় ধরে ব্যক্তির ভেতর উপস্থিত থাকলে বলা যায় যে তিনি ডিপ্রেশনে আক্রান্ত।

লক্ষণগুলি হলোঃ-
*(A)
১. দিনের বেশীরভাগ সময় মন খারাপ থাকা।
২. কাজ-কর্মে আনন্দ ও আগ্রহ কম থাকা।
৩. উল্লেখযোগ্য ভাবে ওজন কমে যাওয়া বা বেড়ে যাওয়া (এক মাসে ৫%), অথবা খাবারের রুচি কমা বা বেড়ে যাওয়া।
৪. অস্বাভাবিকভাবে ঘুম কমা বা বাড়া।
৫. প্রায় খুব চুপচাপ হয়ে পড়া।
৬. প্রায় প্রতিদিন ক্লান্তবোধ করা বা শক্তি হারিয়ে ফেলা এমন অনুভব করা।
৭. প্রায় প্রতিদিন নিজেকে অপরাধী বা দায়ী বা মূল্যহীন মনে করা।
৮. প্রায় প্রতিদিন সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগা অথবা চিন্তা বা মনোযোগের সামর্থ হারিয়ে ফেলা।
৯. ক্রমাগত মৃত্যুচিন্তা কিংবা আত্নহত্যার চিন্তা বা আত্নহত্যার প্লান বা আত্নহত্যার চেষ্টা করা।

*(B) এক্ষেত্রে ব্যক্তির পেশাগত, ব্যক্তিগত, সামাজিক জীবনযাত্রা সিগনিফিকেন্টলি ব্যাহত হবে।

*(C) ঔষধ বা অন্য কোন অসুখের প্রভাবে উপসর্গ গুলো দেখা দিলে তা বিষন্নতা বলে বিবেচিত হবে না।

*(D) সিজোফ্রেনিয়া জাতীয় রোগের উপসর্গগুলো বেশি পরিলক্ষিত হলে তা বিষন্নতা বলে বিবেচিত হবে না।

*(E) বিষন্নতার ক্ষেত্রে মানিক বা হাইপার ম্যানিক এপিসোড থাকবে না, এটা থাকলে বাইপলার মুড ডিজঅর্ডার বলে চিহ্নিত হবে।

ডিপ্রেশনের কারণ সমূহঃ-

নিজের চাহিদার কথা অন্যের কাছে প্রকাশ করতে না পারা, শরীরবৃত্তীয় বা হরমোনাল কারণ, অন্যকে বিষন্ন হতে দেখে শেখা, কোন প্রকার আঘাত বা ক্ষতির অভিজ্ঞতা, কাজের প্রতি শতভাগ নিখুঁত হওয়া, সমস্যার সমাধানে দক্ষতার অভাব, দাম্পত্য কলহ বা বিচ্ছেদ, যৌন সঙ্গমের অভাব, পেশাগত দক্ষতার অভাব, চাপ সৃষ্টিকারী ঘটনা, ইচ্ছা করে কোন কাজ দেরিতে করা, অপরাধবোধ বা আত্মবিশ্বাসের অভাব ইত্যাদি।

বিষন্নতা থেকে বের হওয়ার উপায়ঃ-

নিম্নে লিখিত টিপসগুলো যথাযথভাবে পালন করতে পারলে মাইন্ড এবং মডারেট লেভেলের বিষন্নতা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।

শারীরিক ব্যায়াম - প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যায়াম (সাইকেলিং, জগিং, সুইমিং ইত্যাদি) করার চেষ্টা করা, যার ফলে শরীর থেকে ঘাম নির্গত হবে।

সুষম খাবার - প্রচুর পরিমাণে রঙিন ফলমূল এবং শাকসবজি খেতে হবে, চিনি এবং ক্যাফেইন জাতীয় খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিতে হবে, প্রক্রিয়াজাত করা খাবার বাদ দিতে হবে। দিনের ষোল ঘন্টা শুধুমাত্র পানি খেয়ে এবং বাকি আট ঘন্টা উপরিউক্ত খাদ্য গ্রহণ করতে পারলে তা বেশ ফলপ্রসু হতে পারে।

পর্যাপ্ত ঘুম - দৈনিক সাত থেকে নয় ঘন্টা ঘুমানোর চেষ্টা করা, কারণ বিষন্নতায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য ঘুম অত্যন্ত জরুরী একটি বিষয়।

রিল্যাক্সেশন চর্চা - দিনের নির্দিষ্ট সময়ে কমপক্ষে দুইবার রিলাক্সেশন (ব্রিদিং, পিএমআর) চর্চা করার চেষ্টা করা।

নেগেটিভ চিন্তা হ্রাস করা - নেতিবাচক চিন্তার প্রতি কম সময় ব্যয় করার চেষ্টা করা, কারণ মানুষ যেই চিন্তার প্রতি বেশি সময় ব্যয় করে সাধারণত সেটাই বিশ্বাস করতে শুরু করে।

ইতিবাচক দিক খোঁজা - ঘটনার ইতিবাচক দিক খোঁজার প্রতি বেশি সময় ব্যয় করার চেষ্টা করা।

জটিল ভাবে চিন্তা পরিহার করা - কোন একটি বিষয় বা ঘটনাকে সহজভাবে চিন্তা করা শিখতে হবে।

নিজেকে দোষারোপ না করা - কোন একটি ঘটনা বা পরিস্থিতির জন্য সব সময় নিজেকে দোষারোপ না করে, এর পেছনে অন্যদেরও দোষ থাকতে পারে তা চিন্তা করার চেষ্টা করা।

অন্যকে ক্ষমা করে দেওয়া - অন্যকে ক্ষমা করে দেওয়ার মাধ্যমে নেতিবাচক চিন্তা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।

অটোমেটিক নেগেটিভ থট সনাক্ত করা - অনিচ্ছা সত্ত্বেও কোন চিন্তাটি বারবার আপনার মস্তিষ্কে আসছে তা নির্দিষ্টভাবে শনাক্ত করতে হবে।

চিন্তাটি বাস্তবসম্মত নাকি অবাস্তব এর পেছনে যুক্তি গুলো খুঁজে বের করা - চিন্তাটির পক্ষে এবং বিপক্ষে যুক্তি বিশ্লেষণ করতে হবে।

মাইন্ডফুলনেস চর্চা করা - শারীরিকভাবে যেখানে অবস্থান করছেন মানসিকভাবেও ঠিক সেখানেই অবস্থান করা অর্থাৎ সর্বদা বর্তমানে থাকার চর্চা করতে হবে।

নেগেটিভ চিন্তার মাঝে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা - নেতিবাচক চিন্তার গতিরোধ করতে এর মাঝে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে হবে, নেতিবাচক চিন্তা গুলো যখন আসতে শুরু করবে তখন অন্য কোন প্রোডাক্টিভ কাজে মনোনিবেশ করা।

নেতিবাচক চিন্তাকে ইতিবাচক চিন্তায় রূপান্তর করা - প্রত্যেকটি ঘটনার ইতিবাচক এবং নেতিবাচক দুইটি দিক রয়েছে, নেতিবাচক চিন্তাটির পেছনের ইতিবাচক দিক খোঁজা।

নিজের সফলতা বা ভালো গুণগুলো খুঁজে বের করা - একদম ক্ষুদ্র থেকে বৃহৎ সফলতা গুলো খুঁজে বের করা করা।

কৃতজ্ঞতা প্রকাশ - যারা আপনাকে সহায়তা করেছে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।

মাফ করা - আপনার চোখে অপরাধীদের মাফ করে দেওয়া।

নতুন কাজ শুরু করা - নতুন কোন কাজে মনোনিবেশ করার চেষ্টা করা।

অধিক লক্ষণীয় বিষয়ঃ-

*যত বেশি নেগেটিভ চিন্তা করবেন, সেই বিষয়টি তত বেশি বিশ্বাস করবেন।
*কাজ থেকে নিজেকে যত দূরে সরিয়ে নিবেন বিষন্নতা তত বৃদ্ধি পাবে।

উপরিউক্ত পরামর্শ গুলো যথাযথভাবে পালন করার পরেও বিষন্নতা থেকে বের হয়ে আসতে না পারলে দ্রুত একজন প্রফেশনাল সাইকোলজিস্ট এর শরণাপন্ন হয়ে কাউন্সিল বা সাইকোথেরাপি গ্রহণ করুন।


Topics:- Borderline Personality Disorder (বর্ডারলাইন পার্সোনালিটি ডিজঅর্ডার)একজন ব্যক্তির অন্যের সাথে যে সম্পর্ক এবং সে ...
22/07/2022

Topics:- Borderline Personality Disorder (বর্ডারলাইন পার্সোনালিটি ডিজঅর্ডার)

একজন ব্যক্তির অন্যের সাথে যে সম্পর্ক এবং সে নিজেই যে কাজগুলো করছে, সেগুলোর প্রতি অস্থিতিশীল মনোভাব প্রকাশ করবে। ব্যক্তির মধ্যে Impulsivity (বিস্তারিত চিন্তা ভাবনা না করেই হুটহাট কোনো কাজ করে বসা অর্থাৎ আচরণের দ্রুত পরিবর্তন ঘটা) থাকবে এবং সেটা Early Adulthood (২০ বছর) শুরু হয়। ব্যক্তির ইন্টার পার্সোনাল রিলেশনের মধ্যে এসব চিন্তা ধারা শুরু হয়।

The Diagnostic and Statistical Manual of Mental Disorders (DSM–5) এ উল্লেখিত নয়টি (৯) উপসর্গের মধ্যে কমপক্ষে পাঁচটি(৫) উপসর্গ কোন এক ব্যক্তির মাঝে পরিলক্ষিত হলে তাকে বর্ডারলাইন পার্সোনালিটি ডিজঅর্ডারে আক্রান্ত বলে চিহ্নিত করা হয়।

১. ব্যক্তির মধ্যে অবাস্তব ও কল্পিত মনোভাব থাকবে এবং ব্যক্তি সেগুলো দূর করার প্রবল চেষ্টা করবে।
যেমন: তার মনে হতে পারে, তার ভালোবাসার মানুষটি তাকে আর ভালোবাসছে না। সে অন্য কারো সাথে সম্পর্ক করছে, এই কারণেই সে আমাকে আর ফোন দেয় না, আমার সাথে দেখা করে না। এর ফলে তার মাঝে এক ধরনের সন্দেহ কাজ করবে।

২. ব্যক্তির ইন্টার পার্সোনাল রিলেশনশিপ এর মধ্যে একটা অস্থিতিশীলতা এবং স্ট্রেস কাজ করে। তার অন্যের সাথে ভালো সম্পর্ক চলতে চলতে হঠাৎ খারাপ হয়ে যায়। ফলে তাঁর সম্পর্ক সে রাখতে পারবে না। অর্থাৎ কখনো তার সম্পর্ক ভালো আবার কখনো খারাপ দেখা যায়।

৩. ব্যক্তির মাঝে নিজের আইডিন্টিটি নিয়ে এক ধরনের ডিস্টার্বনেস দেখা যায়। ব্যক্তি নিজে কি সেটা নিয়ে একটা অস্পষ্ট ধারণা দেয়। সে কি ? বা তার প্রকৃতি কি ? বা তার জীবনের চাওয়া কি ? সেটা বুঝতে পারে না। মাঝে মাঝে নিজেকে অনেক বেশি ভালো আবার কখনো অনেক বেশি খারাপ মনে করে। মূলত এই বিষয়টিকেই আইডেন্টিটি ডিস্টার্বনেস বলে।

৪. ব্যক্তি মাঝে অতিরিক্ত আবেগ প্রবণতা থাকে এবং ব্যক্তির মধ্যে নিজে নিজের ক্ষতি করার মতো প্রবণতা দেখা দেয়। হঠাৎ করে কোন একটা কাজ করে ফেলার প্রবণতা অনেক বেশি থাকে।

৫. যখন ব্যক্তির মন খারাপ থাকে তখন সে যা ইচ্ছা তাই করে।
যেমন: সে বাজারে গিয়ে তার সামর্থের বাইরে কেনাকাটা করে ফেলে, সে মন ভালো করার জন্য বেপরোয়া গাড়ি চালাই, ড্রাগ নেই, অতিরিক্ত খাওয়া দাওয়া করে, অস্বাভাবিক যৌন মিলন করে। ব্যক্তি বুঝতে পারে এসব তার জন্য ক্ষতিকর তার পরেও এমনটা করে।
Note- সুইসাইডাল' টাইপের কাজ পুরোপুরি করবে না তবে ব্লেড দিয়ে হাত কাটা, শারীরিক ক্ষতি করার চেষ্টা করা, গরম কোন কিছু শরীরে ঢালা, মাথা দেওয়ালে মারা, দেয়ালে ঘুসি মারা এই সমস্ত কাজ করে। ব্যক্তির মাথায় বারবার ঘুরেফিরে সুইসাইড করার চিন্তা কাজ করে এবং সে বিষয়টি অন্যের সাথে শেয়ার করে।

৬. মেজাজের অস্থিতিশীলতার জন্য নিজেকে এমন অবস্থায় প্রতিফলিত করে। ব্যক্তি হঠাৎ করে রেগে যাবে, অল্প সময়ের জন্য আবেগীয় হবে, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া যা কিছুদিনের জন্য হবে আবার ঠিক হয়ে যাবে।

৭. ব্যাক্তি একদম নিজের ভেতরে শূন্যতা অনুভব করবে। তার আশেপাশের সব কিছু ফাঁকা মনে হবে। জীবনটা অর্থহীন মনে করবে এবং কথাটি তার মনে গেঁথে যাবে। তাকে কেউ ভালবাসে না এমনটা ভেবে ভীষণ কষ্ট পাবে।

৮. ব্যক্তির মধ্যে অসংগতি ও প্রচণ্ড রাগ লাগবে। একেবারে এক্সট্রিম লেভেলের রাগ যা সে কন্ট্রোল করতে পারবেনা। রাগ বসত সে সবকিছু ভাঙচুর করবে এবং রাগের সময় অনেক ক্ষতি করে ফেলবে।

৯. ব্যক্তির মধ্যে অস্থিতিশীলতার কারণে প্যারানয়েড আইডিয়েশন দেখা যায়। অহেতু সন্দেহমূলক বিষয়ে খুব ভীত হয়ে থাকবে। ব্যক্তির মধ্যে Dissociative Symptoms অর্থাৎ ব্যক্তি এক ধরনের ঘোরের মধ্যে থাকবে। তার আশেপাশে যেসব ঘটনা ঘটছে তা তার কাছে স্বপ্নের মতো মনে হবে।

মোঃ আব্দুল লতিব সম্রাট
সাইকোলজিস্ট

19/07/2022

Topic:- Survivalship Biased

নিজের দক্ষতা, যোগ্যতা এবং ক্ষমতা বিবেচনাই না নিয়ে, কোন কার্যক্রম শুরু করার প্রবণতা তৈরি হয় সাধারণত আশেপাশের সফল মানুষদের দেখে বা তাদের গল্প শুনে। এভাবে সফলতার গল্প শুনতে শুনতে আমারা নিজেকে ওভার স্টিমেট করতে শুরু করি, যার ফলে আমাদের মধ্যে ওভার কনফিডেন্স তৈরি হয়। কিন্তু আমরা অনেক ক্ষেত্রেই এটা বিবেচনা করে দেখি না যে, আমি সেই কাজটা করার জন্য কতটুকু উপযুক্ত। এর ফলে ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশেই বৃদ্ধি পায়। যা থেকে হতাশা বা হীনমন্যতার মত অনুভূতি জাগ্রত হতে পারে।
সব জায়গায় সফল ব্যক্তিদের জয়গান। ব্যর্থদের গল্প কেউ বলতে চায় না, কেউ শুনতে চাই না তাদের গান। কিন্তু সারভাইভাল শিফ বায়াস্ট থেকে মুক্তি পেতে আপনাকে খুঁজতে হবে ব্যর্থ ব্যক্তিদের গল্প। তবেই আপনি একটি ব্যালেন্স কনসেপ্ট নিয়ে কোন একটি কার্যক্রম শুরু করতে পারবেন।
যে কোন কাজ শুরু করার আগে আপনাকে মেনে নিয়েই শুরু করতে হবে যে, আমি সফলও হতে পারি, আবার ব্যর্থও হতে পারি।

আমি কাউকে ডিসকারেজ করছি না। তবে যে কোন কাজ শুরু করার আগে শুধুমাত্র সফল ব্যক্তিদের গল্পের ছন্দে গা না ভাসিয়ে। সেই কাজটি করার জন্য আপনি কতটুকু উপযুক্ত তা বিবেচনায় নিয়ে। ব্যর্থ মানুষদের গল্প বিশ্লেষণ করে তবেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত তা একটু বিবেচনা করে দেখতে পারেন।

Source: The Art Of Thinking Clearly (Book)

মোঃ আব্দুল লতিব সম্রাট
সাইকোলজিস্ট

10/07/2022

যাদের রক্তের প্রতি ভীতি (হেমাটো ফোবিয়া) আছে, তারা রক্ত থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকার চেষ্টা করুন। এই ধরনের ব্যক্তিদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষার্থে সকলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের রক্ত সম্মিলিত ছবি বা ভিডিও শেয়ার করার ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করুন।

সীতাকুন্ড অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কেয়ার প্লাস পরিবার গভীর শোকাহত। মৃতদের রুহের মাগফেরাত, আহতদের সুস্থতা কামনা এবং শোকসন্তপ্...
05/06/2022

সীতাকুন্ড অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কেয়ার প্লাস পরিবার গভীর শোকাহত। মৃতদের রুহের মাগফেরাত, আহতদের সুস্থতা কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সহানুভূতি প্রকাশ করছি।

29/05/2022

সাইকোলজি টেস্ট :

যেকোনো তিনটি বেছে নিন :
শিক্ষা, টাকা, সম্পদ, সুখ, ক্ষমতা, সুস্বাস্থ্য, মেধা, সুন্দর বউ।

সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া একটি অযুক্তিক, অগ্রহণযোগ্য এবং ভিত্তিহীন একটি পোস্ট। সাইকোলজি জন্মলগ্ন থেকে বর্তমান পর্যন্ত এ ধরনের কোন টেস্ট এখনো আবিষ্কার হয়নি।

আজ বিশ্ব সিজোফ্রেনিয়া দিবসআজ ২৪ মে ২০২২ বিশ্ব সিজোফ্রেনিয়া দিবস। সিজোফ্রেনিয়া একটি জটিল মানসিক রোগ। এ রোগে আক্রান্ত ব্যক...
24/05/2022

আজ বিশ্ব সিজোফ্রেনিয়া দিবস

আজ ২৪ মে ২০২২ বিশ্ব সিজোফ্রেনিয়া দিবস। সিজোফ্রেনিয়া একটি জটিল মানসিক রোগ। এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির চিন্তা, আবেগ, অনুভুতি, পারস্পরিক সম্পর্ক ও সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা মারাত্মকভাবে হ্রাস পায়। বাংলাদেশ সরকারের সর্বশেষ জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য জরিপে (২০১৮-২০১৯) দেখা যায় যে, জনসংখ্যার প্রতি ১০০ জনের ১ জন এই রোগে আক্রান্ত। সাধারণত ১০ থেকে ২৫ বছরের ছেলেরা এবং ২৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী মেয়েরা প্রথম এই রোগে বেশি আক্রান্ত হয়।

#সিজোফ্রেনিয়ার লক্ষণ সমূহঃ
DSM-5 অনুযায়ী নিচের (১)বা (২) বা (৩) সহ কমপক্ষে ২ টি সিম্পটম ১মাসের বেশি থাকলে সে সমস্যাকে সিজোফ্রেনিয়া বলে,
(১) ভ্রান্ত বিশ্বাষ (Delusion)
(২) অমূলক প্রত্যক্ষণ (Hallucination)
(৩) অসংলগ্ন কথাবার্তা (Disorganized speech)
(৪) কেটাটোনিক বা অস্বাভাবী আচরণ (Catatonic behaviour)
(৫) নেগেটিভ উপসর্গ (সামাজিকভাবে
নিজেকে গুয়িয়ে নেয়া, কাজকর্মে আগ্রহ না থাকা, বুদ্ধিবৃত্তিক চিন্তা-ভাবনা করার ক্ষমতা কমে যাওয়া, ভাবলেশহীন)

#চিকিৎসাঃ সিজোফ্রেনিয়া রোগটি দীর্ঘমেয়াদি ও জটিল হলেও বর্তমানে কার্যকরী চিকিৎসা আছে। প্রধান চিকিৎসা হলো চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী মেডিসিন নেয়া। মেডিসিনের পাশাপাশি সাইকোলজিক্যাল চিকিৎসা একত্রে করলে খুব ভালো ফল পাওয়া যায়। সিজোফ্রেনিয়া রোগীর বিশেষ ধরনের কগনিটিভ বিহেভিয়ার থেরাপি ভালো কাজ করে। সিস্টেমেটিক ফ্যামিলি থেরাপিও এই রোগের জন্য কার্যকর। এছাড়া সামাজিক দক্ষতা অর্জন, স্ট্রেস কমানো, পরিবারের সাথে সুস্পর্ক, নিজের হ্যালুসিনেশন ও ডিলুশন কমাতে সাইকোলজিক্যাল থেরাপি ভালো কাজ করে।

তবে রোগের মাত্রা বেশি হলে এই রুগিদের ইনসাইট (নিজের একটা রোগ হয়েছে এটা বুঝার ক্ষমতা) থাকে না। তাই তারা মেডিসিন খেতে চায় না। এরকম পরিস্থিতিতে রুগিকে হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দিতে হয়। বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি অনেক হাসপাতালে ভর্তির ব্যবস্থা আছে।

রুগি বাসায় কোন কারনে হঠাৎ মেডিসিন বন্ধ করলে এই রোগের তীব্রতা বেড়ে যাবে, তাই অভিভাবক ও যত্নকারীদের খেয়াল রাখতে হবে, চিকিৎসকের নির্দেশ অনুযায়ী রুগী যেন নিয়মিত মেডিসিন নেয়। রুগীকে মানসিক চাপমুক্ত রাখতে সাইকোলজিক্যাল থেরাপি নিতে উৎসাহিত করতে হবে। বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসায় সিজোফ্রেনিয়া রুগীরা ভালো হয় এবং সারাজীবন সুস্থ্য থাকতে পারেন। তাই রুগীদের দূরে ঠেলে না দিয়ে ও ভ্রান্ত ধারণা বাদ দিয়ে সঠিক চিকিৎসা মাধ্যমে এই মানুষদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা সম্ভব।

জিয়ানুর কবির,
ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট।

Congratulations dear sir ! Dr. Anwarul Hasan Sufi (Bangladesh)for being re-elected as a Member-at-Large of the Internati...
18/05/2022

Congratulations dear sir !
Dr. Anwarul Hasan Sufi (Bangladesh)
for being re-elected as a Member-at-Large of the International Association of Applied Psychology's (IAAP) Board of Directors for the next four years (2022 to 2026).

Address

Rajshahi
1602

Telephone

+8801772003222

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when HealingMind posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to HealingMind:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram