Adult Care

Adult Care Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Adult Care, Medical and health, Rangpur.

30/07/2025

মিলনের সময় বেশি আনন্দ পাওয়ার কয়েকটি কার্যকর টিপস:
✅ ১. মন ও শরীর—দুটোই প্রস্তুত করুন
যৌনতা শুধু শরীর নয়, মন থেকেও শুরু হয়।
• সঙ্গীর সঙ্গে রোমান্টিক সময় কাটান
• ওর চোখে চোখ রাখুন, ভালোবাসার কথা বলুন
• দুইজনের মধ্যে মানসিক সংযোগ তৈরি হলে শারীরিক আনন্দ অনেক গুণ বাড়ে

✅ ২. ভালো ফোরপ্লে করুন (Foreplay = মজা শুরু হওয়ার আগের খেলা)
মেয়েদের জন্য ফোরপ্লে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
• হালকা চুমু, আদর, গলা ও ঘাড়ে স্পর্শ
• স্তন, পেট, উরুতে ধীরে ধীরে হাত বুলিয়ে নিন
• ক্লিটোরিস (cl****is) এ বেশি মনোযোগ দিন – ওটা ওদের সবচেয়ে সেনসিটিভ জায়গা!
সঙ্গিনীর আপত্তি না থাকলে ওখানে জিভ দিয়ে চাটুন, চুষুন।

📌 ১৫-২০ মিনিট সময় দিন ফোরপ্লেতে। এতে উভয়ের উত্তেজনা ও আনন্দ বাড়বে।

✅ ৩. পজিশন পরিবর্তন করুন (একটাতে না আটকে)
ভিন্ন ভিন্ন পজিশনে মিলন করলে আনন্দের ধরন বদলায়।
• মিশনারি
• ওম্যান অন টপ
• ডগি স্টাইল
• স্পুনিং
• G-Whiz পজিশন (উরু উপরে তুলে মিলন)
এসবের মধ্যে পরিবর্তন আনলে উভয়েই বেশি অনুভব করে।

✅ ৪. সহবাস থেমে থেমে করুন (Start–Stop technique)
যখন মনে হবে আপনি বীর্যপাতের কাছাকাছি চলে গেছেন,
• একটু থেমে যান
• হাত বা মুখ দিয়ে ওকে আনন্দ দিন
• তারপর আবার শুরু করুন
👉 এতে সময় বাড়বে + আনন্দ গভীর হবে

✅ ৫. মেয়েকে আগে অর্গাজমে পৌঁছাতে দিন
অনেক পুরুষের ভুল – নিজের অর্গাজমের পর মেয়ের কথা ভুলে যায়।
• মেয়েকে প্রথমে তৃপ্ত করলে সে আপনার সাথে পুরো হৃদয় দিয়ে মিলবে
• এরপর আপনার আনন্দও অনেক গভীর ও পরিপূর্ণ হবে
✅ ৬. কথা বলুন, প্রশংসা করুন
• “তোমাকে আজ দারুণ লাগছে”
• “তোমার গায়ের গন্ধ পাগল করে দিচ্ছে”
• এই ছোট কথাগুলো মেয়েদের মন খুশির বন্যা বইয়ে দেয়, শরীর আরও বেশি করে সাড়া দেয়।
👉 আর আনন্দ দ্বিগুণ হয়!

✅ ৭. আলো হালকা করে, পরিবেশ রোমান্টিক করুন
• হালকা লাল আলো
• মৃদু মিউজিক
• সুগন্ধি মোমবাতি
• বিছানা পরিষ্কার ও নরম হলে মেজাজ ভালো থাকে।
👉 এতে একঘেয়েমি যায় + অনুভব গভীর হয়।

✅ ৮. অন্তরঙ্গতা বজায় রাখুন
• ওর হাত ধরুন
• কপালে চুমু দিন
• চোখে চোখ রাখুন
👉 এই ছোট জিনিসগুলো মেয়েদের মনে নিরাপত্তা দেয়, যা আনন্দ বাড়ায় অনেক বেশি।।

19/07/2025

অ্যাজোস্পার্মিয়া | অলিগোস্পার্মিয়া | যৌন সমস্যা | Azoospermia | Oligospermia | Erectile Dysfunction | শুক্রাণু সমস্যা | Premature Ej*******on | Testosterone Hormone | Homeopathy-

অ্যাজোস্পার্মিয়া বা শুক্রাণু শূন্যতা-
অ্যাজোস্পার্মিয়া হল বীর্যের মধ্যে শুক্রাণুর অনুপস্থিতি, যা পুরুষ বন্ধ্যাত্বের সাথে সম্পর্কিত সমস্যা। এটি স্পার্ম ব্লকেজ নামেও পরিচিত। বর্তমান সমাজের ১-৩% পুরুষ এতে আক্রান্ত।

অলিগোস্পার্মিয়া বা শুক্রাণু স্বল্পতা-
বীর্যে শুক্রাণু সংখ্যা কম হওয়া। প্রতি মিলিলিটারে ১৫ মিলিয়নেরও কম শুক্রাণু থাকে। শুক্রাণু স্বল্পতা কেবল প্রজনন সমস্যা নয়, এটি হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসেরও ঝুঁকি বাড়ায়।

যৌন সমস্যা বা উত্থানজনিত সমস্যা-
ইরেক্টাইল ডিসফাংশন, যা ইডি বা পুরুষত্বহীনতা বা লিঙ্গ উত্থানজনিত সমস্যা নামেও পরিচিত। সারা বিশ্বের ১/৩ ভাগ প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের জন্য এটি উদ্বেগের বিষয়। এই স্বাস্থ্য সমস্যাটি সব বয়সের পুরুষদের প্রভাবিত করে, তবে বয়স বৃদ্ধির সাথে এটি আরও প্রকট হয়ে দাঁড়ায়।

যৌন সক্ষমতা টেস্টোস্টেরন এর উপর নির্ভরশীল। এই হরমোন যৌন ড্রাইভের সাথে সরাসরি যুক্ত। প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের জন্য স্বাভাবিক টেস্টোস্টেরনের মাত্রা প্রায় 8.7-29 nmol/L (250-836 ng/dL)। এর অস্বাভাবিকতাই ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশনের মতো সমস্যার জন্য দায়ী।

পুরুষের শুক্রাণু কমে যাওয়ার কারণ-
১/ মাম্পসে আক্রান্ত।
২/ হরমোনের ভারসাম্যহীনতা।
৩/ জেনেটিক রোগ।
৪/ ধূমপান ও অত্যধিক অ্যালকোহল সেবন।
৫/ ড্রাগ ব্যবহার এবং বাতাসে উপস্থিত রাসায়নিক পদার্থের দূষণ।

শুক্রাণুর সংখ্যা কম হওয়ার লক্ষণ-
১/ কম যৌন ড্রাইভ বা যৌন দূর্বলতা।
২/ ইরেক্টাইল ডিসফাংশন।
৩/ অন্ডকোষ এলাকায় ব্যথা, ফোলা বা পিণ্ড
মুখের বা শরীরের চুল কমে যাওয়া।
৪/ অন্ডকোষে ভেরিকোসিল।

চিকিৎসা ও প্রতিকারঃ

"হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায়" “BHMS ডাক্তারের” (BHMS- Bachelor of Homeopathic Medicine & Surgery) পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করলে কোন প্রকার সাইডএফেক্ট ছাড়াই দ্রুত সময়ে এই সমস্যা গুলোর শতভাগ স্থায়ী সমাধান সম্ভব।

গত ১৫ বছর ধরে সফল ভাবে যৌন স্বাস্থ্য সমস্যার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা দিচ্ছি। সুস্থতার হার ৯৪+%।

🧬🫀🫁চিকিৎসা সেবা সমূহ-🫁🫀🧬

👉🏽যৌন রোগ (উত্থান জনিত সমস্যা, সময় স্বল্পতা, শুক্রাণু স্বল্পতা, শুক্রাণু শূন্যতা।)

👉🏽স্পন্ডালাইটিস (জয়েন্ট ও মাসেলের ব্যাথা।)
👉🏽স্ত্রীরোগ (সাদা স্রাব, জরায়ুর টিউমার, ওভারিয়ান সিস্ট।)
👉🏽নাকের পলিপস, শ্বাসকষ্ট, টনসিল সমস্যা।
👉🏽ভ্রন-আচিল-টিউমার।

👉🏽পাইলস-ফিশার-ফিস্টুলা।

👉🏽গলব্লাডারের পাথর।
👉🏽ভ্যারিকোসেল, ভেরিকোজ ভেইন।
👉🏽ইউরেথরাল স্টিকচার, রাইটার্স ক্রাম্প।

19/07/2025

যৌনাঙ্গে চুলকানির জন্য বেশ কিছু কারণ থাকতে পারে। এর মধ্যে সাধারণ কিছু কারণ হল ইস্ট ইনফেকশন, ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজিনোসিস, অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া, ত্বকের সমস্যা, বা হরমোনজনিত পরিবর্তন।
যৌনাঙ্গে চুলকানির কিছু সম্ভাব্য কারণ নিচে উল্লেখ করা হলো:

√ ইস্ট ইনফেকশন:
ক্যান্ডিডা নামক এক ধরনের ইস্টের কারণে এই সংক্রমণ হতে পারে। এটি চুলকানি, ফোলাভাব এবং সাদা স্রাবের মতো উপসর্গ সৃষ্টি করে।

√ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজিনোসিস:
এটি যোনিতে ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্যহীনতার কারণে ঘটে। এর ফলে চুলকানি, দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব এবং অন্যান্য অস্বস্তি হতে পারে।

√অ্যালার্জি:
কিছু প্রসাধনী, ডিটারজেন্ট, বা সুগন্ধি সাবান ব্যবহারের ফলে অ্যালার্জি হতে পারে, যা চুলকানির কারণ হতে পারে।
√ত্বকের সমস্যা:
একজিমা, সোরিয়াসিস বা অন্যান্য চর্মরোগ যৌনাঙ্গেও হতে পারে এবং চুলকানির কারণ হতে পারে।

√হরমোন পরিবর্তন:
গর্ভাবস্থা বা মেনোপজের সময় হরমোনের পরিবর্তনও চুলকানির কারণ হতে পারে।

√পরজীবী সংক্রমণ:
উকুন বা খোসপাঁচড়ার মতো পরজীবী সংক্রমণও যৌনাঙ্গে চুলকানির কারণ হতে পারে।
যদি চুলকানি দীর্ঘস্থায়ী হয় বা অন্যান্য উপসর্গ দেখা যায়, তাহলে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

29/11/2023

শীতে শিশুরা নিউমোনিয়া, ব্রঙ্কিওলাইটিসহ নানা রোগে খুব সহজেই আক্রান্ত হয়, সেহেতু তাদের এই সময়টাতে শীত উপযোগী কাপড় পরিধান করাতে হবে। গরম কাপড় দিয়ে শিশুদের মাথা ঢেকে রাখলে শরীরের সঠিক তাপমাত্রা বজায় থাকবে। রুম হিটার ব্যবহার করতে পারেন। তবে লম্বা সময় ধরে রুম হিটার ব্যবহার করলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। সম্ভব হলে ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের ঘর থেকে বাইরে বের না করাই উত্তম।



Pause

Unmute
Remaining Time -10:02

Close Player
শিশুদের অ্যাজমা প্রতিরোধে অবশ্যই ধুলোবালি থেকে দূরে রাখতে হবে। প্রয়োজনে মুখে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। দৈনন্দিন ব্যবহার্য জামাকাপড় নিয়মিত সাবান পানি দিয়ে ধুয়ে দিতে হবে। শীতবস্ত্র, লেপ-তোষক নিয়মিত রোদে দিতে হবে। কোনো কারণে অ্যাজমা পরিস্থিতির অবনতি হলে যত দ্রুত সম্ভব রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।

ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হলে অবশ্যই শিশুকে পর্যাপ্ত পরিমাণে স্যালাইন খাওয়াতে হবে। শীত বলে ঠাণ্ডা লাগার ভয়ে অনেকে এ সময় শিশুদের স্যালাইন খাওয়াতে চান না, যা মোটেই ঠিক নয়।

বিজ্ঞাপন
সেই সঙ্গে স্বাভাবিক খাবারও খাওয়াতে হবে।
শীতে বিশেষ করে বয়স্কদের আর্থ্রাইটিস বা বাতের সমস্যা বেশি বাড়ে। রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, এনকাইলোজিং স্পন্ডিওলাইটিস, স্পন্ডাইলো আর্থ্রাইটিস, রি-অ্যাকটিভ আর্থ্রাইটিস, অস্টিও- আর্থ্রাইটিস রোগীদের শীতের চলাফেরা বা মুভমেন্ট কম হয় বলে ব্যথার প্রকোপ বেড়ে যায়। এ জন্য যথাসম্ভব গরম উত্তাপে থাকা, মোজা পরিধান করা, ব্যথার স্থানে হালকা গরম সেঁক দেয়া, যতটুকু সম্ভব ঘরেই হালকা মুভমেন্ট করা উচিত। তাছাড়া তীব্র ঠাণ্ডায় বাতের কিছু রোগীর হাত-পা নীল হয়ে যেতে পারে (রেনোড ফেনোমেনা)। অনেকের গ্যাংগ্রিনও হয়। এজন্য চিকিৎসকদের নির্দেশনা মেনে চলা উচিত। এসব রোগীর বারবার পানি ব্যবহার না করাই শ্রেয়।

শীতে বিশেষ করে ভোরের দিকে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে। এক্ষেত্রে উচ্চরক্তচাপ ও ডায়াবেটিস আক্রান্তদের ঝুঁকি বেশি। তাই এই শীতে কুয়াশার মধ্যে না হেঁটে, একটু রোদ উঠলে হাঁটাহাঁটি বা ব্যায়াম করা উচিত। তীব্র শীতের আরেকটি মারাত্মক সমস্যা হলো হাইপোথার্মিয়া, এতে রোগীর মৃত্যুও ঘটতে পারে। এই পরিস্থিতিতে কেউ পড়লে রোগীকে দ্রুত গরম আবহাওয়ায় এনে গরম কাপড় পরিধান করে গরম পানি পান করাতে হবে।

তাই শীতের তীব্রতায় এসব শারীরিক সমস্যা থেকে বাঁচতে হলে আতঙ্কিত না হয়ে প্রয়োজন একটু বাড়তি সতর্কতা। এ সময় সবার উচিত কুসুম কুসুম গরম পানি পান করা। এতে শ্বাসনালিতে মিউকাস তৈরি হয়ে রোগজীবাণু বের হয়ে যায়। এ ছাড়া গোসল ও অন্যান্য কাজে গরম পানি ব্যবহার করাই উত্তম। পরিবারের কেউ ঠাণ্ডা-জ্বরে আক্রান্ত হলে অন্যদেরও সাবধান থাকতে হবে। বিশেষ করে হাঁচি-কাশির সময় মুখে রুমাল ব্যবহার করতে হবে।

এ সময়ে সুস্থ থাকার কিছু উপায়-
শীতকালে জলবায়ু রুক্ষ ও শুষ্ক হওয়ায় কারণে আমাদের ত্বক ফাটে। তাই ত্বক ভালো রাখতে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা উচিত। একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দিনে অন্তত ৫ থেকে ৬ লিটার পানি পান করা উচিত।
বিভিন্ন কমল পানীয় পরিহার করে ভেষজ চা পান করুন। ভেষজ চা স্নায়ুকে শান্ত রাখে এবং শরীরকে শিথিল করে। এর ফলে হতাশা, উদ্বেগ অনেক অংশে কমে ও রাতে ভালো ঘুম হয়।
বেশি পরিমাণ ফাইবার যুক্ত খাবার খান। আপেল, ওটস এবং বাদাম ফাইবার যুক্ত খাবার। এগুলো শরীরের ওজন এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস করে এবং তার পাশাপাশি ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধে লড়াই করে।

ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ খাবার, লেবু জাতীয় ফল এবং জিঙ্ক জাতীয় খাবার খান। এই খাবারগুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
শীতকালীন খাবার হিসেবে মাশরুম খান। এতে ভিটামিন বি, সি, ডি এবং ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, মিনারেল, আরগোথিওনিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
শীতের সময় ডায়েটে রাখুন প্রচুর ফলমূল ও শাকসবজি। এগুলোতে থাকা পুষ্টি আমাদের সুস্থ রাখে।

শীতকালে প্রতিদিন শরীর চর্চা করা গুরুত্বপূর্ণ। এটি শরীরকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে এবং আপনার বিপাক, রক্ত প্রবাহকে উন্নত করে।
শীতকালে কোন ধরনের খাবারগুলো এড়িয়ে চলবেন?
শীতের এ সময় মিষ্টি খাবার যেমন- কেক, সিরিয়াল, বাজারজাত জুস, কোমল পানীয়, উচ্চমাত্রার চিনি দিয়ে তৈরি খাবার বেশি খেলে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।
ইতালিয়ান পাস্তা যদিও খেতে সুস্বাদু কিন্তু শীতের সময় এ খাবার খাওয়া ঠিক নয়। এই খাবারগুলো অতিরিক্ত কফ তৈরি করে।
শীতের সময় সব ধরনের ভাজা খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। এ ধরনের খাবারে উচ্চ মাত্রার ফ্যাট থাকে।

শীতে অসুস্থতা এড়াতে হিস্টামিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। এ ধরনের খাবারের মধ্যে ডিম, মাশরুম, টমেটো, শুকনো ফল, দই উল্লেখযোগ্য। এসব খাবার শীতের দিনে অতিরিক্ত কফ তৈরি করে।
বুকে কফ জমলে, গলা ব্যথা, সর্দি-কাশি হলে শীতের সময় চিকিৎসকরা দুগ্ধ জাতীয় খাবার না খাওয়ার পরামর্শ দেন। কারণ এসব খাবার খেলে বুকে কফ জমার প্রবণতা আরও বেড়ে যায়।

লেখক: জনস্বাস্থ্য বিষয়ক লেখক ও গবেষক এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক, খাজা বদরুদজোদা মডার্ন হাসপাতাল, সফিপুর, কালিয়াকৈর, গাজীপুর।

Address

Rangpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Adult Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram