MonoShikha-মনোশিখা

MonoShikha-মনোশিখা Its another mission is to reduce 'Suicidal' action as well.

“MonoShikha-মনোশিখা” is a non-profitable organization(project) and its aim is to spread awareness regarding "Mental Health" among university and college students in Bangladesh.

Mental Health is Important 💯
17/05/2025

Mental Health is Important 💯

24/01/2025

18/01/2025
It’s with a heavy heart that I share the news of Arjahan Sima Ivy’s passing. She was a remarkable person who brought joy...
29/10/2024

It’s with a heavy heart that I share the news of Arjahan Sima Ivy’s passing. She was a remarkable person who brought joy and inspiration to everyone around her. Her passion for life and unwavering kindness will always be remembered.

Ivy had a unique ability to light up a room with her presence. Whether it was through her infectious laughter, her thoughtful words, or her generous spirit, she made a lasting impact on all of us.

In this time of sorrow, let’s come together to celebrate her life and the countless memories we hold dear. May we find comfort in each other and honor her legacy by embodying the love and kindness she so freely gave.

Her laughter and spirit touched everyone she met. As we mourn her loss, let’s cherish the beautiful memories we shared and hold her close in our hearts.

Rest in peace, Ivy. You will forever be in our hearts. 💔

Team MonoShikha-মনোশিখা at BRAC  with magnificent leaders of BYP(BRAC Youth Platform)  🥳
19/01/2023

Team MonoShikha-মনোশিখা at BRAC with magnificent leaders of BYP(BRAC Youth Platform) 🥳

মনকে প্রফুল্ল রাখার জন্য কি করণীয়? আসুন জেনে নেওয়া যাক। আমাদের আবেগের ওপর আমরা আসলে কতটা সুখী, তা নির্ভর করে। আপনি যদি আ...
18/01/2023

মনকে প্রফুল্ল রাখার জন্য কি করণীয়?

আসুন জেনে নেওয়া যাক।

আমাদের আবেগের ওপর আমরা আসলে কতটা সুখী, তা নির্ভর করে। আপনি যদি আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন, তাহলে দারুণ এক উৎফুল্ল জীবন তৈরি করতে পারবেন। সুখী হওয়ার জন্য ইতিবাচক জীবনধারা বিকাশকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন তিনি। একদিন হুট করেই সকালবেলা আপনি ঘুম থেকে উঠে নিজেকে সুখী দাবি করতে পারবেন না। আপনার নিয়মিত অভ্যাস আর জীবনধারার ওপর নির্ভর করে আপনার উৎফুল্ল মননের শক্তি, এই শক্তিই আসলে আপনার সুখ!’ হার্ভার্ড সাইকোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ট্যাল বেন-শাহারের নিবন্ধ অনুসারে জানা যায়, নেতিবাচক কিছু আচরণ ও আবেগ পরিহারে উৎফুল্ল মন তৈরি করা যায়। সুখী হওয়ার জন্য নেতিবাচক আচরণ পরিহারের অভ্যাস আপনার সুখের মাত্রাকে বাড়িয়ে দেবে।

উৎফুল্ল ও সুখী হতে যে আবেগ ও অভ্যাস পরিহার করবেন

১. নেতিবাচক চিন্তা পরিহার করুন। নিজেকে নিয়ে হুমকি কিংবা অনিরাপদবোধ করবেন না। কর্মস্থলে নিজেকে নিয়ে অনিরাপদ কিংবা ঝুঁকিপূর্ণ কিছু চিন্তা করলে তা আপনার শরীর আর মনের ওপর ভর করে বসবে। এতে আপনি আরও বেশি হতাশ ও নিরুৎসাহী হয়ে যাবেন। ফলাফল হিসেবে ইনসমনিয়া হতে পারে আপনার।

২. ক্রমাগত আত্মগ্লানিতে ভুগবেন না। এ ধরনের অভ্যাসে আপনি অমনোযোগী হয়ে উঠবেন। এতে আপনার সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা কমে যাবে।

৩. অতৃপ্তিতে ভুগবেন না। এ ধরনের অভ্যাস একবার আপনার ওপর ভর করলে তা ছাড়ানো অনেক কষ্টের। কোনো লক্ষ্য অর্জনের জন্য অতৃপ্তি আমাদের সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার শক্তি জোগায়। কিন্তু কারণ ছাড়া সবকিছুতে অতৃপ্তি, ‘আমার কিছু নাই’, ‘আমার কিছু হবে না’—এমন ভাবনা আমাদের মনে হতাশা তৈরি করে।

৪. ক্ষতিকর আসক্তি তৈরি করবেন না। নিজের কাজে দেয় না এমন কোনো অভ্যাসে আসক্ত হয়ে পড়লে আমাদের মন বিগড়ে যায়। মন থেকে তখন মস্তিষ্কে বার্তা পাঠানো হয়, ‘আমাকে দিয়ে কিছুই হবে না।’

৫. রেগে গেলে হারিয়ে যাবেন! রাগলে হেরে যায় মানুষ, এমনটা সব সময় শুনি আমরা। কিন্তু রাগলে আসলে আমরাই হারিয়ে যাই। যারা অল্পতেই রেগে যায় তাদের সঙ্গে কেউ আড্ডা দেয় না, গল্প করে না—তারা আসলে এভাবেই অন্যদের জীবন থেকে হারিয়ে যায়।

৬. পরশ্রীকাতরতা এড়িয়ে চলুন। অন্যকে হিংসা করলে আপনি সুখী হতে পারবেন না। সবচেয়ে বড় কথা, অন্যকে হিংসা করলে আপনি নিজেকে নিচু ভাবা শুরু করবেন। অন্যের সাফল্যকে হিংসা করলে নিজেকেই ছোট করা হয়।

৭. অহেতুক ভয় পাবেন না। সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় আমরা অনেক কিছুর ভয় কল্পনা করি। একটা কাগজে ভয় আর ঝুঁকিগুলো লিখে ফেলুন, তারপর দেখুন কোনটি বাস্তবায়ন করলে ইতিবাচক ফলাফল পাবেন।

৮. লজ্জার ভয় করবেন না। নতুন কোনো কাজ করার সময় অন্যরা কী বলবে, সেই লজ্জায় আমরা অনেক কিছু করতে চাই না। বিব্রত হওয়ার ভয়ে আসলে নিজের লক্ষ্যকে ছোঁয়া যায় না। যারা আপনাকে লজ্জা দেয়, তাদের সঙ্গ পরিহার করুন।

বিষণ্ণতা কী?বিষণ্ণতা হল সবচেয়ে সাধারণ ধরনের মানসিক স্বাস্থ্যগত একটি অবস্থা এবং প্রায়ই উদ্বেগের পাশাপাশি এটি বিকাশ লাভ কর...
17/01/2023

বিষণ্ণতা কী?
বিষণ্ণতা হল সবচেয়ে সাধারণ ধরনের মানসিক স্বাস্থ্যগত একটি অবস্থা এবং প্রায়ই উদ্বেগের পাশাপাশি এটি বিকাশ লাভ করে।

বিষণ্ণতা হালকা ও স্বল্পস্থায়ী বা গুরুতর ও দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে। কিছু মানুষ শুধু একবার বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হয়, তবে অন্যরা এটি একাধিকবার অনুভব করতে পারে।

বিষণ্ণতা আত্মহত্যার দিকে ধাবিত করতে পারে, তবে যথাযথ সহায়তা প্রদান করা হলে এটি প্রতিরোধযোগ্য। এটি জানা গুরুত্বপূর্ণ যে, আত্মহত্যার কথা চিন্তা করে এমন তরুণদের সাহায্য করার জন্য অনেক কিছু করা যেতে পারে।



বিষণ্ণতার কারণ কী?
মানসিক নির্যাতন, স্কুলে সহিংসতা, ঘনিষ্ঠ কারো মৃত্যু অথবা পারিবারিক সহিংসতা বা পারিবারিক ভাঙ্গনের মতো কিছু সমস্যার প্রতিক্রিয়া হিসাবে বিষণ্ণতা দেখা দিতে পারে। দীর্ঘ সময় ধরে মানসিক চাপে থাকার পর কেউ বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হতে পারে। এটি পরিবারেও চলতে পারে। কখনও কখনও আমরা জানি না কেন এটি ঘটে।



শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের মাঝে বিষণ্ণতা
শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের মাঝে দীর্ঘ সময় ধরে অসুখী ভাব বা বিরক্তি হিসেবে বিষণ্ণতা দেখা দিতে পারে। একটু বড় শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের মাঝে বিষণ্ণতা দেখা দেওয়া খুব সাধারণ বিষয়। তবে প্রায়ই এটি অজানা অবস্থায় রয়ে যায়।

কিছু শিশু হয়তো বলতে পারে যে, তারা "অসুখী" বা "দুঃখ" বোধ করছে। আবার অন্যরা বলতে পারে যে, তারা নিজেদের আঘাত বা এমনকি হত্যা করতে চায়। বিষণ্ণতায় আক্রান্ত শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের নিজের ক্ষতি করার ঝুঁকি বেশি থাকে। তাই এই ধরনের প্রতিক্রিয়া সবসময় গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া উচিত।

একটি শিশুকে শুধু দুখী দেখালেই সে বিষণ্ণতায় ভুগছে– এমনটা মনে করার কারণ নেই। তবে যদি এই দুখীভাব অব্যাহতভাবে দেখা যায় বা স্বাভাবিক সামাজিক কাজকর্ম, আগ্রহ, স্কুলের কাজ বা পারিবারিক জীবনে এর প্রভাব পরিলক্ষিত হয়, তাহলে এর অর্থ হতে পারে- তাদের মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সহায়তা প্রয়োজন।

মনে রাখবেন, শুধু একজন ডাক্তার বা একজন মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞই বিষণ্ণতা নির্ণয় করতে পারেন। তাই আপনি যদি আপনার সন্তানের বিষয়ে চিন্তিত হন তাহলে আপনার স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীকে পরামর্শের জন্য জিজ্ঞাসা করতে দ্বিধা করবেন না।

magnifying glass
শিশুদের মাঝে বিষণ্ণতার লক্ষণ ও উপসর্গ
একেক শিশুর ক্ষেত্রে বিষণ্ণতা একেকভাবে অনুভব হতে পারে। এখানে বিষণ্ণতার কিছু সাধারণ লক্ষণ ও উপসর্গ দেওয়া হলো:

শারীরিক লক্ষণ ও উপসর্গ:
ক্লান্তি বা কম শক্তি; এমনকি বিশ্রামে থাকলেও
অস্থিরতা বা মনোযোগ দিতে অসুবিধা
দৈনন্দিন কাজকর্ম সম্পাদনে অসুবিধা
ক্ষুধা বা ঘুমের নিয়মে পরিবর্তন
যন্ত্রণা বা ব্যথা যার কোনো সুস্পষ্ট কারণ নেই।
আবেগীয় ও মানসিক লক্ষণ ও উপসর্গ:
অবিরাম দুঃখ, উদ্বেগ বা বিরক্তি
বন্ধুবান্ধব ও কাজকর্মে আগ্রহ হারানো, যা তারা সাধারণত উপভোগ করে
অন্যদের কাছ থেকে নিজেদের সরিয়ে নেওয়া এবং একাকীত্ব
নিজেকে গুরুত্বহীন ভাবা, আশাহীনতা বা অপরাধবোধ কাজ করা
এমন সব ঝুঁকি নেওয়া যা সাধারণত তারা নেয় না
নিজের ক্ষতি বা আত্মহত্যার চিন্তা

এই উপসর্গগুলোর একটি বা একাধিক দেখা দেওয়ার অর্থ এই নয় যে, একটি শিশু বিষণ্ণতায় আক্রান্ত। তবে এমন অনেক উপায় রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি আপনার সন্তানকে এই অবস্থার সঙ্গে মানিয়ে নিতে সহায়তা করতে পারেন। আপনি যদি আপনার সন্তানের জন্য চিন্তিত হন, তাহলে পরামর্শের জন্য আপনার স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর সঙ্গে যোগাযোগ করতে দ্বিধা করবেন না।

hands
আপনার সন্তানকে মানিয়ে নিতে সাহায্য করার উপায়
আপনি যদি মনে করেন আপনার সন্তান হতাশাগ্রস্ত, তাহলে তাকে সহায়তা করতে আপনি নিচের কাজগুলো করতে পারেন:

কী ঘটছে তা দেখুন: তাদের জিজ্ঞাসা করুন তারা কেমন অনুভব করছে এবং বিবেচনা বা পরামর্শ ছাড়াই মন খুলে তাদের কথা শুনুন। আপনি আস্থা রাখেন এমন ব্যক্তিদের মধ্যে যারা আপনার সন্তানকে চেনে তাদেরকে জিজ্ঞাসা করুন। যেমন প্রিয় শিক্ষক বা ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে জিজ্ঞাসা করুন, উদ্বেগজনক কিছু তাদের নজরে এসেছে কিনা বা বিভিন্ন জিনিসের প্রতি তাদের প্রতিক্রিয়ায় কোনো পরিবর্তন এসেছে কিনা। নতুন একটি স্কুল ভর্তি হওয়া বা বয়ঃসন্ধিকালের মতো জীবনের গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের সময় সন্তানের সুস্থতার দিকে বিশেষ মনোযোগ দিন।

তাদের সঙ্গে সময় কাটান: কথাবার্তা বলা বা তারা উপভোগ করবে- এ ধরনের বয়স-উপযোগী বিভিন্ন কার্যক্রম একসঙ্গে করার মাধ্যমে উষ্ণ, নির্ভরতা ও সমর্থনের পরিবেশ তৈরি করার চেষ্টা করুন। তাদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের প্রতি আগ্রহী হোন, যেমন স্কুলে তাদের দিনটি কেমন ছিল বা তারা তাদের বন্ধুদের কোন দিকটি সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে।

ইতিবাচক অভ্যাসকে উৎসাহিত করুন: আপনার সন্তানকে এমন সব কাজ করতে উৎসাহিত করুন, যা সাধারণত তারা উপভোগ করে। নিয়মিত খাওয়া ও ঘুমানোর অভ্যাস বজায় রাখুন এবং সক্রিয় থাকুন। শারীরিক কার্যকলাপ তাদের মন ভালো রাখার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। সঙ্গীত আমাদের মেজাজের ওপর জোরালো প্রভাব ফেলতে পারে। তাই একসঙ্গে এমন গান শোনার চেষ্টা করুন যা তাদের জীবন সম্পর্কে ইতিবাচক অনুভূতি দেয়।

নিজেদের প্রকাশ করতে দিন: সন্তানকে আপনার সঙ্গে কথা বলতে দিন। তারা কেমন অনুভব করছে সে সম্পর্কে তারা কী বলে তা মনোযোগ সহকারে শুনুন। ভাবনা শেয়ার করার জন্য আপনার সন্তানকে কখনই চাপ দেবেন না। এর পরিবর্তে আপনি অন্যান্য ধরনের সৃজনশীল অভিব্যক্তি; যেমন ছবি আঁকা, কারুশিল্প বা তাদের চিন্তাভাবনা ও অভিজ্ঞতা লিখে রাখতে উৎসাহিত করতে পারেন। মনের অবস্থা লিখে রাখা একটি মাধ্যম যা শিশুদের মন খারাপ করে বা মেজাজ বিগড়ে দেয়- এমন বিষয়গুলো পর্যবেক্ষণ করে তাদের অনুভূতি প্রকাশ করতে সাহায্য করতে পারে। এগুলো তাদের জীবনের ইতিবাচক দিক এবং তারা যে বিষয়গুলো নিয়ে গর্বিত তার একটি দুর্দান্ত স্মারক হতে পারে।

মানসিক চাপপূর্ণ পরিবেশ থেকে রক্ষা করুন: আপনার সন্তানকে এমন পরিস্থিতি থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করুন যেখানে তারা অতিরিক্ত মানসিক চাপ, দুর্ব্যবহার বা সহিংসতার সম্মুখীন হতে পারে। এর পাশাপাশি সীমানা নির্ধারণ ও নিজের যত্ন নেওয়ার ইতিবাচক অভ্যাস বজায় রাখাসহ আপনার নিজের জীবনের মানসিক চাপ সামাল দিতে স্বাস্থ্যকর আচরণ ও প্রতিক্রিয়ার উদাহরণ তৈরি করার কথা মনে রাখবেন।

Session on "Stress Management" as a part of mental health & well-being. Speaker: Asifuzzaman Reyad; Take Counselor & Psy...
14/12/2022

Session on "Stress Management" as a part of mental health & well-being.
Speaker: Asifuzzaman Reyad; Take Counselor & Psychologist
Thanks all for joining. 😊

❝যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে❞ কিন্তু এমন সব সময় নয়, আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিতেই আমরা আছি আপনার প...
13/12/2022

❝যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে❞
কিন্তু এমন সব সময় নয়, আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিতেই আমরা আছি আপনার পাশে।
মনোশিখা আয়োজন করতে যাচ্ছে অনলাইনে আপনাদের সকলের জন্য একটি সেশন । আমারা আছি আপনার মানসিক চাপ ও মন খারাপের কারণ জানতে।
তাই আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য আপনার সচেতনতাকে জানান দিতে আজই গুগল ফর্মটি৷ পূরণ করে ফেলুন। সেশন শেষে পাবেন স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট উপর একটি ই-সার্টিফিকেট।

গুগল ফর্ম লিংক: https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSfZ2F7nhgPuZPqcNxKgJE_UzdYbKbjWqpuMGM6wjNKqbZD7Yw/viewform?usp=sf_link

তারিখ : ১৪ ডিসেম্বর, ২০২২
মিটিং সময় : রাত ৮:০০ থেকে ৯:০০
মিটিং লিংক : https://meet.google.com/jay-rhxi-huu

Here 5 way that help your friend who are struggling...
13/10/2022

Here 5 way that help your friend who are struggling...

Address

Rangpur
5402

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MonoShikha-মনোশিখা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to MonoShikha-মনোশিখা:

Share