Rangpur Medi Hub

Rangpur Medi Hub Rangpur, Bangladesh N/a

14/07/2022
ডাঃ আ খ ম আসাদুজ্জামান, ইন্টারভেনশনাল পেইন স্পেশালিষ্ট,আগামী ৪ ফেব্রুয়ারী ঢাকা থেকে রংপুরে আসছেন। রোগী দেখবেন সকাল ৯ টা ...
29/01/2021

ডাঃ আ খ ম আসাদুজ্জামান, ইন্টারভেনশনাল পেইন স্পেশালিষ্ট,
আগামী ৪ ফেব্রুয়ারী ঢাকা থেকে রংপুরে আসছেন। রোগী দেখবেন সকাল ৯ টা থেকে রাত ৯ টা।
সম্পুর্নভাবে ব্যাথা নিরাময়ে USA pain Recherch technology বাংলাদেশে এই প্রথম.... কোমরের ব্যথা, ঘাড়ের ব্যথা, পিঠের ব্যথা, মেরুদণ্ডের ব্যথা, সায়াটিকা নিরাময়ে অগ্রীম যোগাযোগ করুন।
মোবাইল নম্বর : ০১৭২৮০৩০৫৬৭

আসছে ফেব্রুয়ারী আমাদের জীবনে আর আসবে না।
27/01/2021

আসছে ফেব্রুয়ারী আমাদের জীবনে আর আসবে না।

"রংপুর মেডি হাব" এর আজকের বিষয় করোনাকালিন পরিস্থিতিতে কী করবেন যদি শিশু জ্বরে ভুগে !!  লাইক, কমেন্ট, ইনভাইট করে আমাদের উ...
26/01/2021

"রংপুর মেডি হাব" এর আজকের বিষয়
করোনাকালিন পরিস্থিতিতে কী করবেন যদি শিশু জ্বরে ভুগে !! লাইক, কমেন্ট, ইনভাইট করে আমাদের উৎসাহিত করবেন।

করোনাভাইরাসের মহামারি পরিস্থিতিতে জ্বর হলেই ছোট বড় সবার মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। কারণ করোনার প্রধান উপসর্গ জ্বর। যদিও ঋতু পরিবর্তনের সময় শিশুদের ভাইরাসজনিত জ্বর ও কাশি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।

আর জ্বর হলেই কোভিড-১৯-এর ভয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়ছে অভিভাবকরা এবিষয়ে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ বলছে, শুধু করোনার কারণেই যে জ্বর হচ্ছে তা নয়, ফিরে এসেছে ডেঙ্গু জ্বরও। এ ছাড়া সাধারণ ভাইরাল ফিভার তো আছেই। তাই জ্বর হলেই কোভিড-১৯ মনে করার কোনও কারণ নেই, বরং উপসর্গের দিকে নজর দেওয়া দরকার। জ্বর কোনও অসুখই নয়: জ্বর কিন্তু আদৌ কোনও রোগ নয় রোগের উপসর্গ মাত্র।
জীবাণুর সংক্রমণ বা অন্যান্য কারণে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দিয়ে ভাইরাসকে শরীর থেকে বের করে দেওয়ার চেষ্টা করে, তাই জ্বর হয়। শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, “বেশির ভাগ জ্বরের নেপথ্যেই শ্বাসনালী, গলা, পেট-সহ কোনও না কোনও সংক্রমণ আছে। কোভিড-১৯ ভাইরাস ছাড়াও এই সময়টায় বৃষ্টি ও তাপমাত্রার পরিবর্তনের কারণে ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া-সহ অন্যান্য জীবাণুদের সংক্রমণেও জ্বর হতে পারে।

তবে ইদানীং যত শিশু জ্বর নিয়ে আসছে, তাদের বেশির ভাগেরই ভাইরাল ফিভার। বাতাসবাহিত এই অসুখ হাঁচি-কাশির মাধ্যমে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এমনকি কথা বলার সময়েও এই জীবাণুরা বাতাসে মিশে রোগ ছড়াতে পারে। তাই শিশুদের মাস্ক পরিয়ে রাখা ও ভিড় এড়িয়ে চলার পাশাপাশি হ্যান্ড হাইজিন মেনে চলার অভ্যাসও গড়ে তুলতে হবে বলেও মনে করেন চিকিৎসকরা। জ্বর হলেই অ্যান্টিবায়োটিক নয়: বাচ্চার জ্বর হলে ভয় পেয়ে অনেক অভিভাবক শিশুকে তড়িঘড়ি অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ানোর চেষ্টা করেন।
অনেকে আবার জ্বর হলেই কোভিড-১৯-এর ভয়ে আতঙ্কিত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি করতে চান। এর কোনওটাই করার দরকার নেই। চিকিৎসকদের মতে, শিশুর জ্বর হলে অবশ্যই চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে রাখবেন, কিন্তু নিজে নিজে চিকিৎসা করে বিপদ বাড়াবেন না। দরকার হলে তবেই রক্ত পরীক্ষা করান: জ্বর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই অনেক বাবা মা নিজেরাই শিশুর ব্লাড টেস্ট করান নিজেদের ইচ্ছে মতো।
কিন্তু বাচ্চাদের জ্বর হলেই রক্ত পরীক্ষা করার দরকার নেই। বিশেষজ্ঞদের মতে, “সাধারণ ভাইরাল ফিভারের সঙ্গে গলা ব্যথা, শ্বাসকষ্ট বা ডায়রিয়া হলে এবং বাচ্চা যদি নেতিয়ে পরে তা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই রক্ত পরীক্ষা করানো উচিত।এদিকে চিকিৎসকরা সতর্ক করে বলেছে, করোনা পরিস্থিতিতে শিশুকে সুস্থ রাখতে তাকে অকারণে বাইরে নিয়ে যাবেন না, শপিং মল বা বাজারে গেলে করোনা ছাড়াও অন্যান্য জ্বরের ঝুঁকি থাকে। বাড়ির পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রেখে মশা মাছির হাত থেকে শিশুদের রক্ষা করে সুস্থ রাখুন।

শিশুর প্রতি যত্নশীল হোন। আপনাদের প্রতি কিছু পরামর্শ নিয়ে এলো " রংপুর মেডি হাব "। লাইক, কমেন্ট করে আমাদের উৎসাহিত করবেন। ...
25/01/2021

শিশুর প্রতি যত্নশীল হোন। আপনাদের প্রতি কিছু পরামর্শ নিয়ে এলো " রংপুর মেডি হাব "। লাইক, কমেন্ট করে আমাদের উৎসাহিত করবেন।

শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধি, বুদ্ধির বিকাশ ও সুস্থতার জন্য পুষ্টি। শিশু মৃত্যুর প্রায় এক তৃতীয়াংশের কারণ মারাত্মক পুষ্টিহীনতা।

★তাৎক্ষণিক স্বাস্থ্য ঝুঁকি
১) শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ায় ঘন ঘন রোগে আক্রান্ত হওয়া।

২) খাবারে অরুচি।

৩) শিশুর অস্বাভাবিক আচরণ।

৪) শিশুর ত্বক ও চুলের স্বাভাবিক রং পরিবর্তন।

৫) অমনোযোগ।

৬) সব সময় শিশুর মধ্যে ক্লান্ত ভাব লক্ষ করা।

৭) রোগ থেকে সুস্থ হতে বেশি সময় লাগে।



★দীর্ঘ মেয়াদি স্বাস্থ্য ঝুঁকি
১) শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া।

২) বয়স ও উচ্চতা অনুসারে ওজন ও উচ্চতা না বাড়া।

৪) শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ না হওয়া।

৫) মুখ,পেট ও পায়ে পানি আসা।

৬) রক্ত শূন্যতা।

৭) পড়াশোনায় অমনযোগী ও পরীক্ষায় ফলাফল অসন্তোষজনক হওয়া।

৮) স্বাস্থ্য ভালো না থাকা।

৯) শিশুর কর্ম দক্ষতা কমে যাওয়া।

১০) চোখে কম দেখা এবং ধীরে ধীরে অন্ধ হয়ে পড়া।

১১) মৃত্যু ঝুঁকি বৃদ্ধি পাওয়া।

★পুষ্টি হীনতার কারণ
১) শিশুর দীর্ঘ দিন সুষম খাদ্যের অভাব।

২) মা-বাবার পুষ্টি বিষয়ক জ্ঞানের অভাব।

৩) পারিবারের অশিক্ষা ও দারিদ্র্য।

৪) শিশুদের ক্রনিক রোগের কারণে খাবারে অরুচি।

৫) শিশুর দীর্ঘদিন ডায়ারিয়ায় আক্রান্ত হওয়া।

৬) শিশুর লিভারসহ পরিপাকতন্ত্রের রোগ।

৭) অস্বাস্থ্যকরভাবে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ও রান্না করা।

৮ ) খাদ্যে ভেজাল মিশ্রণ।

৯) শিশুর কৃমি রোগ।

১০) খাবারে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেলের অভাব, শিশু পুষ্টিহীনতার অন্যতম কারণ।

★পুষ্টিহীনতা প্রতিরোধে যা করবেন
১) পরিবারের সবাইকে স্বাস্থ্যগত ও পুষ্টিগত জ্ঞান বাড়াতে হবে।

২) শিশুর পুষ্টিহীনতার সঠিক কারণ বের করে তার চিকিৎসা করতে হবে।

৩) শিশুর জন্মের পর থেকে ৫ মাস পর্যন্ত শুধু মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে।

৪) শিশুকে সময় মতো সব টিকা দিলে স্বাস্থ্যের সুরক্ষা বৃদ্ধি পাবে।

৬) শিশুর ছয় মাস বয়স থেকে বুকের দুধের পাশাপাশি পাতলা সবজি খিচুড়ি, ডিমের কুসুম ও সেমি সলিড খাবার শুরু করতে হবে।

৭) শিশুকে খাওয়ানোর সময় ভালোবাসা ও যত্ন নিয়ে খাওয়াতে হবে।

৮) যেহেতু প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেলের অভাবে শিশুরা পুষ্টিহীনতায় ভোগে- তাই এসব খাবার বেশি করে খেতে দিতে হবে।

৯) পুষ্টিহীন শিশুদের বিশেষ যত্ন নিতে হবে এবং নিয়মিত ডাক্তারের সেবা ও পুষ্টিকর খাবার খেতে দিতে হবে।

১০) পরিবার পরিকল্পনা গ্রহণ করুন এবং দুটি সন্তানের মধ্যে বয়সের আদর্শ দূরত্ব বজায় রেখে সন্তান নিন। নতুন সন্তান এলে আগের সন্তানের খাবার ও সার্বিক যত্নে অবহেলা করবেন না।

আপনার শিশুর ত্বক উজ্জ্বল ফর্সা করার ১০টি টিপস নিয়ে এলো "রংপুর মেডি হাব "। ভালো লাগলে লাইক, কমেন্ট এবং ইনভাইট করবেন।     ...
24/01/2021

আপনার শিশুর ত্বক উজ্জ্বল ফর্সা করার ১০টি টিপস নিয়ে এলো "রংপুর মেডি হাব "।
ভালো লাগলে লাইক, কমেন্ট এবং ইনভাইট করবেন।

আপনার শিশুর ত্বক উজ্জ্বল ফর্সা করার ১০টি টিপসসুন্দর ত্বক কে না চায়! আমরা বড়রা নিজেরা চেষ্টা করি তো বটেই, সেই সঙ্গে চেষ্টা করি ছোট শিশুদের ত্বকেরও পরিচর্যা করতে শৈশব থেকেই যাতে বড় হয়ে তারা ভালো ত্বকের অধিকারী হয়। তবে ত্বকের পরিচর্যা করা আর ফর্সা গাত্রবর্ণের অধিকারী হওয়ার চেষ্টা করা ঠিক এক ব্যাপার নয়। ত্বকের রঙের ব্যাপারটি অনেকটাই বংশগত যদিও আজকাল অনেক আধুনিক উপায় বেরিয়েছে ত্বকের রং উজ্জ্বল করার। এই অবসরে আমরা আলোচনা করব কী কী উপায়ে শিশুর ত্বকের যত্ন নিয়ে তার গাত্রবর্ণকে আরও উজ্জ্বল করা যায়।

১ গরম তেল মালিশ
বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন নেওয়ার একটি ভীষণ কার্যকর উপায় হচ্ছে গরম তেল মালিশ করা। বংশানুক্রমে চলে আসা এই ত্বক পরিচর্যার পদ্ধতির মাধ্যমে শিশুর চামড়া আরও মসৃন হয় এবং উজ্জ্বল হয়। আপনার শিশুকে আপনি রোজ নিয়ম করে গরম তেল মালিশ করুন। ফল পাবেন হাতেনাতে।

২ ঘরোয়া বডি প্যাক
শিশুদের ত্বক বড়দের ত্বকের দোষগুণ বেশি সংবেদনশীল। সুতরাং তাদের ত্বকের যত্ন নিতে আপনাকেও সংবেদনশীল হতে হবে। শিশুর ত্বকের যত্ন নিতে সপ্তাহে একবার বডি প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। তবে বাইরের জিনিস না কিনে বাড়িতেই হলুদ, দুধ এবং চন্দনের গুঁড়োর মিশ্রণ বানিয়ে তা শিশুর ত্বকের জন্যে ব্যবহার করতে পারেন।

৩ বেবি স্ক্রাব
শিশুর সংবেদনশীল চামড়ার কথা মাথায় রেখে ঘরে বেসন, দুধ, হলুদ এবং গোলাপজল দিয়ে বানান একটি বিশেষ স্ক্রাব। বাচ্চার নরম ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে এই জিনিসটির জুড়ি মেলা ভার।

৪ ময়শ্চার
শিশুর ত্বক যাতে শুষ্ক না হয়ে পরে সেদিকে খেয়াল রাখুন। বাচ্চাদের জন্যে তৈরী ময়শ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করুন। বাজারে এমন ক্রিম প্রচুর পাওয়া যায় তবে শিশুর জন্যে সেরাটাই নেবেন বলে আশা করা যায়। সঠিকটি বাছতে না পারলে চর্ম বিশেষজ্ঞরা সঙ্গে কথা বলুন। আপনার শিশুর ত্বক পরিচর্যার এটাই অন্যতম শ্রেষ্ঠ মাধ্যম।

৫ বেবি সোপকে গুলি মারুন
প্রস্তুতকারকরা যতই যাই দাবি করুক, ভুলেও বেবি সোপ দিয়ে আপনার শিশুর ত্বকের পরিচর্যা নিতে যাবেন না। তাতে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। সাবানে যে ক্ষতিকারক রাসায়নিক থাকে, তা এখন সর্বজনবিদিত আর তাই তা এড়িয়ে চলাই ভালো। ৬ দুধের সর আর বাদাম তেল
এ’দুটি উপাদানও ব্যবহার করতে পারেন শিশুর ত্বকের পরিচর্যার জন্যে। দুধের সর শিশুদের চর্মরোগ নিরাময়ের ব্যাপারেও খুব উপকারী।

৭ ফলের রস
আঙ্গুর, আপেল বা কমলালেবুর মতো বিভিন্ন ফলের রস খাওয়ালেও শিশুদের ত্বক খোলতাই হয়। তবে অবশ্যই মনে রাখবেন যে ফলের রস তিন মাসের কম বয়সী শিশুদের খাওয়ানো বিপজ্জনক কারণ তারা তখনও মায়ের দুধ বা ফর্মুলা মিল্কের উপরেই নির্ভরশীল থাকে।

৮ স্নান করানোর সময়ে খেয়াল রাখুন
শিশুকে স্নান করানোর সময়ে খেয়াল রাখুন জলের তাপমাত্রা যেন খুব বেশি বা কম না থাকে, তাতে আপনার শিশুর সংবেদনশীল ত্বকের ক্ষতি হতে পারে এবং তার ঔজ্জ্বল্যও হারিয়ে যেতে পারে। সবসময় শিশুকে নাতিশীতোষ্ণ জলে স্নান করান। ৯ রৌদ্রস্নান – শিশুকে অবশ্যই রৌদ্রে নিয়ে যান স্নানের আগে। রৌদ্রে ভিটামিন ডি থাকে যা সুস্থ ত্বকের জন্যে খুব জরুরি।

১০ শিশুর গা মোছানোর দিকে নজর দিন
স্নানের পর শিশুর গা মোছানোর দিকেও নজর রাখুন। নরম তোয়ালে ব্যবহার করুন যাতে অত্যধিক ঘষাঘষিতে তার গায়ে ফুসকুড়ি না বেরোয়। বাচ্চাদের ত্বকের পরিচর্যার এটিও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক, মাথায় রাখবেন।

শিশুর খাওয়ায় রুচি বাড়াতে ১০টি উপায় জেনে নিন "রংপুর মেডি হাব " থেকে !! খাওয়ায় অরুচি শিশুদের মধ্যে একটি সাধারণ সমস্যা এবং ...
23/01/2021

শিশুর খাওয়ায় রুচি বাড়াতে ১০টি উপায় জেনে নিন "রংপুর মেডি হাব " থেকে !!

খাওয়ায় অরুচি শিশুদের মধ্যে একটি সাধারণ সমস্যা এবং বাচ্চাদের সর্দি কাশি এবং জ্বর থেকে এই সমস্যা এসে থাকে। এমনকি জ্বর থেকে সেরে ওঠার পর, হজম প্রক্রিয়া সঠিকভাবে ফায়ার আস্তে একটু সময় নেয়। শিশু এবং বাচ্চাদের কম ক্ষুধার জন্য অন্যান্য কারণগুলি হল নিম্ন স্তরের জিংক, ভারসাম্যহীন হজম, খাবারের মধ্যে অপর্যাপ্ত ফাঁক, দুধ / দুগ্ধজাত দ্রব্য অনেক বেশি খাওয়া। এখানে কয়েকটি উপায় আছে যা আপনাকে আপনার সন্তানের ক্ষুধা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে।

১. বাধ্যতামূলক ব্রেকফাস্ট

এটা ভালোভাবে জানা আছে যে ব্রেকফাস্টটি দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার। ব্রেকফাস্ট পাচনক্রিয়া বৃদ্ধি করে এবং দিনের কাজের জন্য শরীরকে প্রস্তুত করে। আপনার সন্তানের ক্ষুধা বৃদ্ধির জন্যে একটি সুস্থ ব্রেকফাস্ট সীমানা নিশ্চিত করুন।

২. প্রতি দুই ঘন্টা সময় খাবার দিন

ক্রমবর্ধমান বয়সগুলিতে শিশুদের উচ্চমাত্রার বিপাক থাকে। একদিন তিনবার খাবার তাদের ক্ষুধা অনুভব করতে তাদের পাচনতন্ত্রকে বাড়ানোর জন্য যথেষ্ট নয়। তাদেরপ্রতি দুই ঘন্টা ছাড়া নিয়মিত খাবার দেওয়া উচিত; এটা তাদের ক্ষুধা উন্নতি করে।

৩. খাবার আধা ঘন্টা আগে জল পান করান

খাবার দেবার ৩০ মিনিট আগে জল পান করলে সেটি পাচনতন্ত্রকে সক্রিয় করে তোলে। সকালেও ঘুম থেকে ওঠার পর একই জিনিসটি বজায় রাখুন কারণ তাতে শরীর দীর্ঘ সময়ের জন্যে জলযোজিত থাকে। এই মূল নীতিগুলি স্পষ্ট ভাবে শিশুর ক্ষুধা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

৪. মাঝে মাঝে কিছু স্ন্যাক্স দিন

আপনার সন্তানের যদি ভাল ক্ষুধা চান তাহলে মাঝে মাঝে বেশ কিছুটা পরিমানে ভারী স্ন্যাক্স খাওয়ান। চিপস বা কুকিসের পরিবর্তে একটি স্যান্ডউইচ বা একটি কুকি দিন। কোন স্ন্যাক্স তা স্বাদে ও পুষ্টিতে সবচেয়ে ভাল সেটি চিন্তা করুন।

৫. খাবার হিসাবে দুধ খাওয়াবেন না

যদিও বলা হয় যে দুধ একটি সম্পূর্ণ খাবার, এটি একটি খাবার হিসাবে পরিবেশন করা উচিত নয়। দুধের অতিরিক্ত, যখন এপেটাইসার হিসাবে খাওয়া হলে সেটি পরবর্তী খাবারের জন্য ক্ষুধা হ্রাস করে। দুধের পরিবর্তে পনির বা দইয়ের মতো অন্যান্য খাবার খাওয়াতে পারেন।

৬. মটর বা বাদাম খাওয়ান
মটর খাদ্য উত্সাহী বৈশিষ্টের জন্য পরিচিত। এমনি মাখন না খাইয়ে পিনাট মাখন খাওয়ান। ভাজা মটর ও খাওয়াতে পারেন যা ক্ষুধা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে.

৭. খেলাধুলা এবং ব্যায়াম করতে উৎসাহিত করুন
এটি একটি সুপরিচিত সত্য যে শারীরিক পরিশ্রম ক্ষুধা তৈরি করে। আরো খুদা বাড়াতে বেশি বেশি খেলতে দিন শিশুকে।

৮. আপনার সন্তানের শরীর ও মাথা ঠান্ডা রাখুন
উষ্ণ তাপমাত্রা একজন শিশুর ক্ষুধা হ্রাস করে আর এই কারণেই আমরা শীতকালে কোন সমস্যা ছাড়া আরো বেশি খেতে সক্ষম হই। কিন্তু একই পরিমাণ খাবার গ্রীষ্মে খাওয়া অবিশ্বাস্য হয়ে ওঠে। আপনার শিশুর খাবার পরিবেশটি বায়বীয় রাখুন, এবং আপনি আপনার সন্তানের ক্ষুধা পরিবর্তন দেখতে পাবেন।

৯. জিংক সমৃদ্ধ খাদ্য খাওয়ান
উল্লিখিত হিসাবে,জিঙ্কের অভাব ক্ষুধা ক্ষতির জন্য দায়ী, তাই জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাদ্য খাওয়ান। কাজু বাদাম, গম, কুমড়া ইত্যাদি জিংক সমৃদ্ধ। এর জন্যে আপনি ডাক্তারের সাথেও পরামর্শ করতে পারেন।

১০. বাচ্চাকে তার প্রিয় খাবারটি মাঝে মাঝে খেতে দিন
খাবারের ব্যাপারে শিশুরা মেজাজ দেখতে পারে। তারা এমন কিছু খেতে পারবে না যা তারা পছন্দ করে না তা যতই পুষ্টিকর হোক না কেন। সুতরাং, একটি সুস্থ ক্ষুধা তৈরি করার জন্য, তাদের প্রিয় খাবারের আইটেমগুলি রাখুন। এগুলি তাদের খাওয়ার দিকে আকৃষ্ট করে।

ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করার ১৩টি কার্যকরী ঘরোয়া উপায় জেনে নিন "রংপুর মেডি হাব" থেকে !! ত্বকের ঔজ্জ্বল্য এবং সৌন্দর্য নষ্...
23/01/2021

ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করার ১৩টি কার্যকরী ঘরোয়া উপায় জেনে নিন "রংপুর মেডি হাব" থেকে !!

ত্বকের ঔজ্জ্বল্য এবং সৌন্দর্য নষ্ট করে দেয় ব্রণ। আমাদের ত্বকের তৈলগ্রন্থি ব্যাটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হলে এর আকৃতি বৃদ্ধি পায় তখন এর ভিতরে পুঁজ জমা হতে থাকে, যা ধীরে ধীরে ব্রণ পরিবর্তন করে ব্রণের আকার ধারণ করে। সাধারণত টিনেজার মেয়েরাই ব্রণ ও ব্রণের দাগ নিয়ে বেশি ভোগে। ব্রণ থেকে বাঁচতে কিছু উপায় অবলম্বন করুন। বাজারের দামি কসমেটিক্স এর পরিবর্তে ব্যবহার করতে পারেন কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি যা সহজেই আপনার ব্রণ কমাতে সাহায্য করবে। আর ঘরোয়া, প্রাকৃতিক ও অরগানিক সামগ্রীই সবচেয়ে ভালো আর নিরাপদ। এতে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ারও ভয় থাকে না।

ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করার সহজ ও ঘরোয়া উপায়সমূহ
১) মুলতানি মাটি
ত্বকে অতিরিক্ত তেলতেলে ভাবের ফলে ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়। এ ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে মুখে মুলতানি মাটি পানি দিয়ে পেস্ট করে লাগাতে পারেন। মুলতানি মাটি ত্বকের অতিরিক্ত তেল নিঃসরণ বন্ধ করে সাহায্য করে।
২) শশার রস
শশার রস তৈলাক্ততা দূর করতে খুবই কার্যকর। প্রতিদিন বাইরে থেকে এসে শশার রস দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে পারেন। কিংবা আইস কিউব করে রেখেও ইউজ করতে পারেন, এতে ওপেন পোরসের প্রবলেমও সল্ভ হবে অনেকটা।

৩) শশার রস, চালের গুঁড়া ও মধু
ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করতে শশার রস, চালের গুঁড়া ও মধুর প্যাক - shajgoj.com

শশার রস মুখে ব্রণ দূর করতে খুবই কার্যকর। এ ছাড়া স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করতে চাইলে এর সঙ্গে চালের গুঁড়া মিশিয়ে নিলেই হবে। যাদের মধুতে অ্যালার্জি নেই, তারা সামান্য মধুও মিশিয়ে নিতে পারেন এই মিশ্রণে। সপ্তাহে দুই দিন এই প্যাক ব্যবহার করলে ত্বক পরিষ্কার হবে। ব্ল্যাকহেডস ও হোয়াইটহেডস দূর হয়ে যাবে। খেয়াল রাখতে হবে, ব্রণ থাকলে স্ক্রাব করা যাবে না।

৪) কাঁচা হলুদ এবং চন্দনকাঠের গুঁড়ো
কাঁচা হলুদ এবং চন্দনকাঠের গুঁড়ো ব্রণের জন্য খুবই কার্যকর দুটো উপাদান। সমপরিমাণ বাটা কাঁচা হলুদ এবংচন্দন কাঠের গুঁড়ো একত্রে নিয়ে এতে পরিমাণ মত পানি মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করতে হবে। মিশ্রণটি এরপর ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় লাগিয়ে রেখে কিছুক্ষণ পর শুকিয়ে গেলে মুখঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এই মিশ্রণটি শুধুমাত্র ব্রণদূর করার কাজ করে না বরং ব্রণের দাগ দূর করতেও সাহায্য করে।

৫) আপেল এবং মধুর মিশ্রণ
ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করতে আপেল এবং মধুর মিশ্রণ - shajgoj.com

আপেল এবং মধুর মিশ্রণ হচ্ছে ব্রণের দাগ দূর করার সবচেয়ে জনপ্রিয় ঘরোয়া পদ্ধতি। প্রথমে আপেলের পেষ্ট তৈরি করে তাতে ৪-৬ ফোঁটা মধু মিশাতে হবে। মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষন অপেক্ষা করেএরপর মুখ ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। এটি ত্বকের টানটান ভাব বজায় রাখে এবং গায়ের রঙ হালকা করে। সপ্তাহে ৫-৬ বার এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। আপনি কয়েকদিনের মধ্যে পরিবর্তনটা অনুভব করতে পারবেন।

৬) তুলসি পাতার রস
ব্রণের জন্য তুলসি পাতার রস খুব উপকারী। কারণ তুলসি পাতায় আছে আয়ূরবেদিক গুণ। শুধুমাত্র তুলসি পাতার রস ব্রণ আক্রান্ত অংশে লাগিয়ে রেখে শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এরপর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে।

৭) চন্দন কাঠের গুড়োঁ, গোলাপ জল ও লেবুর রস
ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করতে চন্দন কাঠের গুড়োঁ, গোলাপ জল ও লেবুর রস - shajgoj.com

প্রথমে চন্দন কাঠের গুড়োঁর সাথে গোলাপ জল মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করুন। এরপর এতে ২-৩ ফোঁটা লেবুর রস মিশাণ। গোলাপজল অনেকের ত্বকের সাথে এডজাষ্ট হয় না। তারা সেই ক্ষেত্রে গোলাপ জলের পরিবর্তে মধু ব্যবহার করতে পারেন। এই মিশ্রণ আপনার ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করবে। সপ্তাহে ৩-৪দিন ব্যবহার করতে পারলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।

৮) দারুচিনি গুঁড়ার ও গোলাপজল
গোলাপজলের নিয়মিত ব্যবহারে ব্রণের দাগ কমে যায়। দারুচিনি গুঁড়ার সাথে গোলাপজল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট ব্রণের ওপর লাগিয়ে ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এতে ব্রণের সংক্রমণ, চুলকানি এবং ব্যথা অনেকটাই কমে যাবে।

৯) ডিমের সাদা অংশ
ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করতে ডিমের সাদা অংশ - shajgoj.com

রাতে শোয়ার আগে ডিমের সাদা অংশ ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় ম্যাসেজ করে সারারাত রাখতে পারেন। এটি আপনার ত্বকের খসখসে ভাব দূর করে। সবচেয়ে ভালো হয় যদি এর সাথে লেবুর রস যোগ করা যায়। আপনি এটি আধ ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলতে পারেন।

১০) পেঁপে ও চালের গুঁড়ো
ব্রণ হবার একটি অন্যতম কারণ হলো অপরিষ্কার ত্বক। তাই ত্বক রাখতে হবে পরিষ্কার। নিয়মিত স্ক্রাবিং ত্বককে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। পাকা পেঁপে চটকে নিন এক কাপ। এর সাথে মেশা এক টেবিল চামচ পাতিলেবুর রস এবং প্রয়োজন অনুযায়ী চালের গুঁড়ো। মিশ্রণটি মুখসহ পুরো শরীরে লাগান। ২০-২৫ মিনিট মাসাজ করে গোসল করে ফেলুন। পেঁপে ছাড়াও ব্যবহার করতে পারেন ঘৃতকুমারীর রস।

১১) মুলতানি মাটি ও নিম পাতা
ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করতে মুলতানি মাটি ও নিম পাতা - shajgoj.com

চার-পাঁচটা নিম পাতা ভালো করে ধুয়ে পিষে নিন। এর মধ্যে এক চামচ মুলতানি মাটি, অল্প গোলাপ জল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটা যদি গাঢ় হয়ে যায় তাহলে এর মধ্যে গোলাপ জল মিশিয়ে নিন। মুখে লাগিয়ে বেশ কিছুক্ষণ রেখে দিন। প্যাকটা মুখে শুকিয়ে গেলে হালকা পানি দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলুন।

১২) পুদিনা পাতা
অতিরিক্ত গরমের কারণে ত্বকে যেসব ফুসকুড়ি এবং ব্রণ হয় সেগুলো দূর করতেও পুদিনা পাতা উপকারী। টাটকা পুদিনা পাতা বেটে ব্রণের ওপর লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট এরপর ধুয়ে ফেলুন।

১৩) স্পেশাল প্যাক
রক্ত চন্দন পাউডার এবং আনারের খোসার গুঁড়ো মিশিয়ে ভালো করে মিলিয়ে নিন। এই মিশ্রণের মধ্যে দুই চামচ দুধ বা টকদই দিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রাখার পর ধুয়ে নিন। এই প্যাকটা নিয়মিত মুখে লাগান। ত্বকের জেল্লা বাড়বে। ব্রণের দাগও দূর হয়ে যাবে।

ব্রণ ও ব্রণের দাগ থেকে মুক্তি পেতে কিছু টিপস
১) প্রতিদিন ৯-১০ গ্লাস পানি পান করুন।

২) প্রতিদিন রাতের খাবারের পর যেকোনও ধরনের মৌসুমি ফল খান। এটি আপনার ত্বককে সতেজ রাখবে। যতটা সম্ভব তেলযুক্ত বা ফাষ্ট ফুড জাতীয় খাবার পরিহার করুন।

৩) সব সময় বাইরে থেকে আসামাত্র মুখ ফেইস ওয়াশ দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া হালকা গরম পানির স্টীম নিতে পারেন। এতেকরে ত্বকে জমে থাকা ধূলোবালি পরিষ্কার হয়ে যাবে।

৪) আমাদের মধ্যে অনেকেরই নখ দিয়ে ব্রণ খোটার বাজে অভ্যাস রয়েছে।আমাদের বুঝতে হবে এটা কোন সমাধান না। উল্টো এতে ব্রণের অবস্থা আরও খারাপ হবে। এর ফলে ব্রণ লাল হয়ে যাবে। এমনকি তা ফেটে গিয়ে মুখে দাগের সৃষ্টি করবে। ব্রণ না যাওয়া পর্যন্ত মেক-আপ ব্যবহার না করাই উচিত। দিনে অন্তত দুই বার তেল-মুক্ত ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে।

ত্বকের যত্নে ও নিখুঁত মেকআপ পেতে গোলাপ জলের ব্যবহার সম্পর্কে জানেন কি?

22/01/2021

দাঁতের সঠিক যত্নে ৫টি টিপস
০১. নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করুন
প্রতিদিন অন্তত ২ বার ভালোভাবে আপনার দাঁত ব্রাশ করুন এবং প্রতিবার দুই মিনিট করে সময় নিবেন। এমনভাবে ব্রাশ করতে হবে যেন আপনার ব্রাশ দাঁতের সব দিকে পৌঁছায় এবং আপনার জিহবাকেও যেন স্পর্শ করে। দাঁত ব্রাশ করার সময় প্রথম দুই মিনিট একটি শুষ্ক ব্রাশে শুধু পানি ব্যবহার করে আপনার দাঁত ব্রাশ করুন। এটায় কোন টুথপেষ্ট থাকবে না। খেয়াল রাখবেন যেন মাড়ির নিচে আপনার দাঁতের সাথে লেগে থাকা biofilm (হলদেটে প্লাক) পরিষ্কার হয়। GUM লাইনের নিচে ব্রাশ সহজে বাঁকানো এবং সরানোর জন্য একটু সময় নিন, কারণ এটা পরিষ্কার করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই দুই মিনিট পর টুথপেস্ট লাগানো যেতে পারে। আপনি এতে ফ্লোরাইডের সুবিধা পাবেন, দাগ দূর করতে পারবেন। আপনার দাঁত হয়ে উঠবে ঝকঝকে সাদা।

Sale • Deodorants/Roll-Ons, Lip Brush
দিনের বেলায় দাঁত ব্রাশ করার কারণে প্লাক উপজাত এবং বিষক্রিয়া জনিত মাথাব্যথার ক্ষতি হ্রাস করা সম্ভব। তাই যদি পারেন দুপুরেও খাওয়ার পর একবার দাঁত ব্রাশ করে নিন। আপনি এ বিষয়ে পরিষ্কার জানার জন্য আপনার ডেন্টিস্টকে অনুরোধ করতে পারেন।

রাতে ঘুমানোর সময় আমাদের মুখ দিনের মতো লালা সুরক্ষা করে না। তাই রাতে বিছানায় যাওয়ার আগে এক বার দাঁত ব্রাশ করা ভালো। এতে আপনি সকাল পর্যন্ত নিশ্চিন্ত ও সুরক্ষিত থাকতে পারবেন।

০২. দৈনিক দাঁতে Floss এবং জিহবার স্ক্র্যাপার ব্যবহার করুন
যে কোন খাবার খাওয়ার পর তা আপনার দাঁতের মধ্যে আঁটকে যায় (যেমনঃ মাংস, ভূট্টা, caramel, চিনাবাদাম, মাখন, ইত্যাদি)। তাই দৈনিক আপনার দাঁতে Floss ব্যবহার করুন। Floss ব্যবহারের মাধ্যমে আপনার দাঁতের অন্য পাশকেও পরিষ্কার করতে পারবেন যেখানে আপনার টুথব্রাশ পৌঁছোতে পারে না।

স্বাস্থ্যবিধির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে জিহবার স্ক্র্যাপার। নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ এবং জিহবার প্লাক দূর করার জন্য এটি ব্যবহার করুন। আপনার টুথব্রাশ ব্যবহার করেও জিহবা পরিষ্কার করতে পারেন।

০৩. মাউথ ওয়াশ ব্যবহার করুন


আপনার ডেন্টিস্টের সাহায্যে একটি ভালো ফ্লোরাইড মাউথওয়াশ খুঁজে বের করুন। ফ্লোরাইড মাউথ ওয়াশ দাঁত জোরদার করতে সাহায্য করে। ৬ থেকে ১২ বছর বয়সের মধ্যে শিশুদের মাউথ ওয়াশ ব্যবহার করা শেখানো ভালো। তবে ব্যবহারের আগে বোতলের সাথে থাকা নির্দেশনা দেখে নিবেন।

০৪. বিজ্ঞতার সঙ্গে আপনার খাবার বেঁছে নিন
snack জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন। কারন ক্রমাগত snacking আপনার দাঁতে প্লাক তৈরি করতে পারে, যা ধীরে ধীরে cavities বা ছোট ছোট ছিদ্র হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। চিনিযুক্ত এবং স্টিকি খাবার এড়িয়ে চলুন। চিনি, আমাদের মুখের ভেতর ব্যাকটেরিয়া জমায়, যা দাঁতের ভাঙ্গন সৃষ্টি করে। তাই এ জাতীয় খাবার খাওয়ার পর সাথে সাথে প্রচুর পানি বা পানীয় পান করবেন। মনে রাখবেন যে, ফলের রসে প্রচুর এসিড ও প্রাকৃতিক চিনি থাকে। তাই ন্যূনতম ফলের রস পান করুন। শুধুমাত্র খাবার-সময়ে অথবা যখন প্রচুর খাবার খাওয়া হয় তখন ফলের রস পান করতে পারেন। বীজ জাতীয় খাবার এবং শক্ত হাড় কম চিবোনোর চেষ্টা করুন। কারণ এটি আপনার দাঁতের molars এর মধ্যে ফাঁটল তৈরি করতে পারে।

০৫. ডেন্টিস্ট এর কাছে যান


অন্তত প্রতি ছয় মাস পর পর আপনার ডেন্টিস্ট এর কাছে যান এবং আপনার দাঁতের কোন সমস্যা হলে সাথে সাথে আপনার ডেন্টিস্টকে জানান। বছরে একবার একজন পেশাদারী রেজিস্টার্ড ডেন্টাল hygienist এর কাছ থেকে দাঁত পরিস্কার করুন।সবসময় খেয়াল করবেন যে কোন cavities বা মাড়ির রোগের লক্ষণ দেখা যায় কিনা। ব্রাশ এবং floss ব্যবহার করার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে আপনার দাঁতের ডাক্তার এবং দাঁতের hygienist এর কাছ থেকে পরামর্শ নিতে পারেন।

দাঁতের সঠিক যত্নে কিছু করণীয়
১. আপনার টুথ ব্রাশ প্রতি তিন মাস পর পর বদলান।

২. প্রতিদিন দুধ পান করার চেষ্টা করুন, এটি আপনার ক্যালসিয়াম বাড়ায়। ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁত মজবুত করতে সাহায্য করে।

৩. টুথব্রাশ এমন হতে হবে যেন সহজেই তা gumline এর দিকে বাঁকানো যায়। একটি ছোট বৃত্তাকার গতিতে আপনার দাঁতের ভেতরে, বাইরে, উপরে এবং GUM লাইনের নিচে ব্রাশ করুন। কোমল পানীয় পান করার অভ্যাস গড়ে তুলুন এবং চিনিযুক্ত খাবার আপনার দাঁত থেকে দূরে রাখুন।

৪. খুব শক্ত ব্রাশ আপনার মাড়িতে আঘাত করে রক্ত ঝড়াতে পারে আর খুব নরম ব্রাশ প্লাক দূর করতে পারে না। তাই মাঝারি ধরনের ব্রাশ ব্যবহার করুন।

৫. যখন আপনার সামনের দাঁতের ভেতর পাশ ব্রাশ করবেন, প্রথমে টুথব্রাশকে আপনার দাঁতের ডান পাশের উপর রাখুন। এরপর ব্রাশ নিচে এবং উপরের দিকে সরিয়ে প্রতিটি দাঁত ব্রাশ করবেন। এই পদ্ধতি প্রতিটি দাঁতের জন্য বেশ কয়েকবার করে করুন।

৬. দাঁত ব্রাশ করার পরে মুখে মাউথওয়াশ ব্যবহার করুন।

৭. আপনার জিহবা ব্রাশ করতে ভুলবেন না, সেই সাথে আপনার মুখের উপরের তালু।

ব্যাকটেরিয়া আমাদের একটা অংশ, এটা এড়িয়ে যাওয়া যাবে না।প্রত্যেকের মুখেই লক্ষ লক্ষ ব্যাকটেরিয়া জন্মায়, যার কোন উদ্দেশ্য নেই। এটি দাঁতের পৃষ্ঠের চারপাশে নিজেদের স্থান করে নেয় এবং আমাদের দাঁতে “প্লাক” সৃষ্টি করে অদৃশ্য ভাবে আমাদের দাঁত ক্ষয় করতে থাকে। এটা খুব স্বয়ংক্রিয়ভাবে এবং দ্রুত ঘটে। সকালে ঘুম থেকে উঠে আপনার জিহবা আপনার দাঁতের উপর চালালেই এই অনুভূতি অনুভব করতে পারবেন। তাই অবহেলা না করে সঠিক ভাবে দাঁতের যত্ন নিন। দাঁতের সঠিক যত্নে এই কাজগুলো করুন, আশা করি সুস্থ থাকবে আপনার দাঁত।

22/01/2021

আমাদের মূল লক্ষ্য আপনাদের সুস্থ্য, সুন্দর জীবনের।সেই সুস্থ্য, সুন্দর জীবন পেতে যে ৬ টি স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস না জানলেই নয় সেই টিপসগুলো নিয়ে আর্টিকেল।তাহলে চলুন দেখে নিই ৬ টি স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস সম্বন্ধে

• সর্বদা বাম কানে ফোন রিসিভ করুন।
• ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ঔষধ খাবেন না ।
• বিকেল ৫টার পর ভারী খাবার খাবেন না (বিশেষ করে দুপরের খাবার) ।
• পানি সকালে বেশি পান করুন,
রাতে তুলনামূলক কম ।
• ঔষধ খাওয়ার সাথে সাথেই শুয়ে পড়বেন না।
• ফোনের ব্যাটারি যখন এক দাগ তখন ফোন রিসিভ না করাই ভালো, কারন তখন ফোনের
রেডিয়শন ১০০০ গুন বেশি শক্তিশালী হয় !!

আশাকরি উপরের স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস গুলো মেনে চলবেন।

আপনার যে কোন স্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্যের জানান দিতে আপনার ডক্টর রয়েছে আপনার পাশে।জীবনকে সুস্থ্য, সুন্দর ও সুখময় করার জন্য নিয়মিত ভিজিট করুন আপনার ডক্টর health সাইটে।মনে না থাকলে আপনি সাইট আপনার ব্রাউজারে সেভ করে রাখুন।

Address

Shah Murad Complex, Shohid Mukhtar Ali Elahi Chottor, Medical More, Dhap
Rangpur
5400

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rangpur Medi Hub posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram