01/10/2023
আসসালামু আলাইকুম
প্রিয় ভিউয়ার্স !
✊ হেরে যাবে শয়তান👹-জিতে যাবে আল-কুরআন🔰!
এই স্লোগানকে বাস্তব রুপ দেওয়াই আমাদের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
যেই জামানায় মসজিদ মাদ্রাসা হক্কানী উলামায়ে কেরাম ও পীর সাহেবদের খানকা, তালিম, তরবিয়ত, তাবলীগ, তাসকিয়া ও ওয়ায়েজদের অভাব নেই ।
সেই জামানাও অনেক বিপথগামী মুসলিম ভাই-বোন নিজের সমস্যা সমাধানের জন্য ভন্ড কবিরাজ, জাদুকর তান্ত্রিক, ওযা, গণক জ্যোতিষীর নিকট গিয়ে নিজের ঈমান-আমল বিসর্জন দিয়েও তাদের পিছনে আবার মোটা অংকের সম্পদও নষ্ট করছে ।
অথচ রাসূলুল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী হলো ব্যাখ্যা সাপেক্ষে,
“জ্যোতিষীর কাছে গমনকারী মানুষ তিন ভাগে বিভক্ত:
প্রথম প্রকার: জ্যোতিষীর কাছে এসে তাকে জিজ্ঞেস করে; কিন্তু তাকে বিশ্বাস করে না। এটি হারাম। এর শাস্তি হচ্ছে চল্লিশ দিনের নামায কবুল না হওয়া। এ মর্মে সহিহ মুসলিমে (২২৩০) সাব্যস্ত হয়েছে যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি কোন গণকের কাছে এসে তাকে কোন কিছু সম্পর্কে জিজ্ঞেস করল তার চল্লিশ দিনের নামায কবুল হবে না”।
দ্বিতীয় প্রকার: কোন জ্যোতিষীর কাছে এসে তাকে জিজ্ঞেস করে এবং সে যা বলেছে তা বিশ্বাস করে। এটি আল্লাহ্র সাথে কুফরী। কেননা এ ব্যক্তি জ্যোতিষীকে তার গায়েবের জ্ঞানের দাবীতে বিশ্বাস করেছে। কোন মানুষকে তার গায়েবের জ্ঞান জানার দাবীতে বিশ্বাস করা মানে আল্লাহ্র এ বাণীকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করা:
قُلْ لَا يَعْلَمُ مَنْ فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ الْغَيْبَ إِلَّا اللَّهُ
(বলুন, আসমান ও জমিনে যারা রয়েছে তাদের কেউ গায়েব জানে না; আল্লাহ্ ব্যতীত।)
[সূরা নামল, আয়াত: ৬৫] এ কারণে সহিহ হাদিসে এসেছে: “যে ব্যক্তি কোন জ্যোতিষীর কাছে এসে তার কথায় বিশ্বাস করল সে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উপর যা নাযিল হয়েছে সেটাকে অস্বীকার করল”।
তৃতীয় প্রকার: কোন জ্যোতিষীর কাছে এসে তাকে জিজ্ঞেস করা; যাতে করে মানুষকে তার অবস্থা জানাতে পারে এবং জানাতে পারে যে, এটি জ্যোতিষীপনা, বিভ্রান্তি ও গোমরাহী। এতে কোন অসুবিধা নাই। এর দলিল হলো নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইবনে সায়্যাদের কাছে এসেছেন এবং তিনি নিজের মনে যা আছে সেটা তার কাছে গোপন রেখেছেন। এরপর তিনি তাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন যে, তিনি কী গোপন রেখেছেন? তখন সে বলল: আদ্দুখ। সে বুঝাতে চেয়েছে: আদ্দুখান (ধোঁয়া)।
[মাজমুউ ফাতাওয়া ওয়া রাসায়িলিস শাইখ ইবনে উছাইমীন (২/১৮৪)]
আমি মনে করি উম্মাহর হযরত ওলামায়ে কেরামগণের কোরআন সুন্নাহর আলোকে রুকইয়াহ (ঝাড়ফুঁক) এর পর্যাপ্ত জ্ঞান না থাকাও একটি কারণ ।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ পাকের অশেষ রহমতে মানুষের ঈমান আমল বাঁচাতে (রুকইয়াহ/ঝাড়ফুঁক) কোরআন সুন্নাহর আলোকে আধুনিক পদ্ধতিতে জীন ও যাদুগ্রস্থ রোগীর চিকিৎসা ও সমাধান নিয়ে আমরা আছি আপনার পাশে।
তাই আর নয় হতাশা কিংবা প্রতারণা!
তান্ত্রিক জাদুকর, ভন্ড কবিরাজ, ওযা, ও জ্যোতিষীকে না বলুন ।
ঈমান-আমল সুরক্ষার স্বার্থে চিকিৎসা ও সমাধান জন্য আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
যাদু-টোনা, বান, কুফরি কালাম ও জীন গ্রস্থ রোগী, হঠাৎ পাগল হওয়া কিংবা মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী হঠাৎ পড়া লেখায় অন্যমনষ্ক হওয়া , স্বামী স্ত্রীর অমিল, সময়মতো বিবাহ না হওয়া, বারবার চেষ্টা করার পরেও চাকরি না হওয়া কিংবা বিদেশে যেতে না পারা, অবৈধ প্রেমে জড়িয়ে পড়া কিংবা পরকীয়ায় লিপ্ত হওয়া, বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে ব্যাথা অনুভব করা যা ডাক্তারি রিপোর্টে ধরতে না পারা, দু-তিন মাসের বাচ্চা নষ্ট হয়ে যাওয়া, সন্তানহীনা মহিলা ও পুরুষদের শারীরিক সমস্যাসহ বিভিন্ন জটিল ও কঠিন রোগের কোরআন-সুন্নাহর আলোকে সু-চিকিৎসা প্রদান করা হয় ।
✅ একান্ত প্রয়োজনে দূরের রোগীদের ভিডিও কলে চিকিৎসা করা হয়।
✋ যারা দূর থেকে নিজের অথবা আপনজনের হাজিরা দেখতে চান, যেমন: আপনি বর্তমানে কোন রোগে ভুগছেন!
১-শারীরিক রোগে আক্রান্ত ?
২-জীন দূর/কাছ থেকে আছরের কারণে অসুস্থ ?
৩-যাদু-টোনা, বান, কুফরি কালাম এর কারণে রোগাক্রান্ত ?
৪-বদ নজরের কারণে ?
তাদের জন্য কর্তব্য হলো: আমাদের,
বিকাশ নাম্বার- 01868-814-530,
নগদ নাম্বার-01619-477-848 অথবা রকেট-01619-477-848 নাম্বারে 200-টাকা সেন্ডমানি করে স্ক্রিনশট পাঠিয়ে দিবেন, হোয়াটসঅ্যাপ-01619-477-848 অথবা ইমু-01619-477-848 নাম্বারে ।
তারপর কাঙ্খিত রোগীর,
নাম:
পিতার নাম:
মাতার নাম:
গ্রাম:
পোস্ট:
উপজেলা:
জেলা:
বিভাগ:
দেশ:
প্রবাসী হলে বিদেশের নামসহ,
রোগীর এক কপি ছবি পাঠাতে হবে হোয়াটসঅ্যাপ/ইমুতে ।
আমরা ২৪-ঘন্টার মধ্যে আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করে হাজিরার ফলাফল জানিয়ে দিবো ইনশা-আল্লাহ!
✋তবে মহিলারা অবশ্যই শালীন পোশাক পরে ছবি তুলবেন।
1️⃣ নোট: মহিলা রোগীদের জন্য পরিপূর্ণ পর্দার সাথে অবশ্যই মাহরাম পুরুষ ( বাবা , স্বামী, আপন ছেলে , আপন ভাই, আপন মামা, আপন চাচা/জ্যাঠা, দাদা, নানা) কমপক্ষে একজন থাকতে হবে ।
এবং চেম্বারে অবশ্যই উজু/গোসল সেরে পাক পবিত্র অবস্থায় আসবেন।
আর ভিডিও কলে চিকিৎসা নিতে হলে অবশ্যই পর্দার সহিত নিতে হবে।
2️⃣ শরীয়তে বৈধ নয় ( যেমন : বিয়ের বহির্ভুত প্রেম প্রীতি/স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটানো ) ইত্যাদি এমন কোন কাজ করার জন্য আমাদেরকে ফোন/ম্যাসেজ করবেন না
✋বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
আমরা একমাত্র আল্লাহর উপর ভরসা রেখে কাজ করি!
তাই কোন গ্যারান্টি দেই না ।
এবং ইনসাফের সাথে যে হাদিয়া নিয়ে থাকি, সেটা সময় শ্রম ও তদবিরের কারণে নিয়ে থাকি যা সর্বজন স্বীকৃত।
দূরের রোগীদের হাজিরা দেখা ও চিকিৎসার সময় সকাল সাড়ে-9 টা থেকে দুপুর 01-টা পর্যন্ত।
এবং কাছের রোগীদের আছরের পর থেকে মাগরীবের আগ পর্যন্ত।
🔴 বর্তমান ঠিকানা: নুরানী মাদ্রাসা, পাকের হাট, খানসামা , দিনাজপুর।
বিশিষ্ট মোদাব্বীর: আবু-উবায়দা এইচ এম খাদেমুল ইসলাম পড়াটারী
☎️ 01619-477-848-ইমু+হোয়াটসঅ্যাপ
📳01868814530
আশাকরি আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব এন্ড লাইক, কমেন্ট, শেয়ার করে ইসলাম প্রচার ও প্রসারে অংশীদার হবেন!