ব্লাড ক্যান্সার+থ্যলাসেমিয়া-রংপুর/Hematologist Rangpur

  • Home
  • Bangladesh
  • Rangpur
  • ব্লাড ক্যান্সার+থ্যলাসেমিয়া-রংপুর/Hematologist Rangpur

ব্লাড ক্যান্সার+থ্যলাসেমিয়া-রংপুর/Hematologist Rangpur Hematology

ডা. মো. এরশাদুল হকএমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এমডি (অনকোলজি)রেডিওথেরাপি ও ক্যান্সার বিভাগরংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ...
15/07/2025

ডা. মো. এরশাদুল হক
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এমডি (অনকোলজি)
রেডিওথেরাপি ও ক্যান্সার বিভাগ
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রংপুর
রংপুর বিভাগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ
মানবিক, সুনিপুণ ও বিশ্বস্বীকৃত চিকিৎসার প্রতীক —
ডা. মো. এরশাদুল হক একজন রোগীবান্ধব চিকিৎসক, যাঁর ক্যান্সার চিকিৎসার পরিকল্পনা আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে উত্তীর্ণ এবং বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত।
সেবাসমূহ:
১।প্রতিদিন নিয়মিত কেমোথেরাপি সেবা
রোগীর রোগের ধরন ও প্রয়োজন অনুসারে বিজ্ঞানসম্মত ও আধুনিক পদ্ধতিতে নিয়মিত কেমোথেরাপি প্রদান করা হয়, যা স্বচ্ছ, নিরাপদ ও সাশ্রয়ী।
২। বিদেশ ফেরত রোগীদের জন্য কাস্টমাইজড চিকিৎসা
যেসব রোগী বিদেশ থেকে চিকিৎসা নিয়ে এসেছেন বা বিদেশি ডাক্তারদের ব্যবস্থাপত্র ও ওষুধ সঙ্গে এনেছেন— তাঁদের জন্য স্যার স্বয়ং চিকিৎসা পরিকল্পনা পর্যালোচনা করে সেই অনুযায়ী নিখুঁতভাবে কেমোথেরাপি পরিচালনা করে
3. প্রতি শুক্রবার
বগুড়া TMSS ক্যান্সার সেন্টারে স্যার নিজে চেম্বার করেন
সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত
TMSS ক্যান্সার সেন্টার, বগুড়া
এই সময়েই সরাসরি ডা. মো. এরশাদুল হক স্যারের তত্ত্বাবধানে
আধুনিক ও আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন রেডিওথেরাপি প্রদান করা হয়।
রোগীর অবস্থা, রোগের ধরন ও প্রয়োজন অনুযায়ী নিখুঁত পরিকল্পনার মাধ্যমে
চিকিৎসা নিশ্চিত করা হয় — যা রোগীর জন্য ফলপ্রসূ, নিরাপদ ও সম্মানজনক।
বিশ্বাসে সেরা চিকিৎসা, মানবিকতায় শ্রেষ্ঠ সহযোগিতা!
চেম্বার:হাইপারটেনশন এন্ড রিসার্চ সেন্টার, রংপুর
সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ:
01400-888651

হাইপারটেনশন এন্ড রিসার্চ সেন্টার,রংপুর বিশেষজ্ঞ সম্মানিত  চিকিৎসক বৃন্দের তালিকাসিরিয়াল নাম্বার (শরিফ   PRO (01400-88865...
26/05/2025

হাইপারটেনশন এন্ড রিসার্চ সেন্টার,রংপুর
বিশেষজ্ঞ সম্মানিত চিকিৎসক বৃন্দের তালিকা
সিরিয়াল নাম্বার (শরিফ PRO (01400-888651)

মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ((স্বর্ণপদক প্রাপ্ত)
১।ডা.প্রবাল সুত্রধর,
এফসিপিএস(মেডিসিন)
কনসালটেন্ট, মেডিসিন

বাত ব্যথার রোগ বিশেষজ্ঞ (রিউম্যাটোলজিষ্ট)
২।ডা.মো. তৌহিদুল ইসলাম তুহিন
এফসিপিএস (মেডিসিন), এমডি( রিউম্যাটোলজি)
সহকারী অধ্যাপক রিমোটলজি
রংপুর মেডিকেল কলেজ রংপুর

মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ও ডায়াবেটোলজিস্ট
৩।ডা.মো. মোস্তফা আলম (বনি)
এফসিপিএস (মেডিসিন)
কনসালটেন্ট মেডিসিন বিভাগ
রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ও ডায়াবেটোলজিষ্ট
৪।ডা. মো. জয়নাল আবেদীন জুয়েল
এমডি (কার্ডিওলজি)
কনসালটেন্ট কার্ডিওলজিস্ট

নিউরো মেডিসিন ব্রেইন নার্ভ মৃগী ও স্ট্রোক বিশেষজ্ঞ
৫। ডা. মো. রুহুল আমিন
এমডি (নিউরোলজি)
সহকারী অধ্যাপক
নিউরো মেডিসিন বিভাগ
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

কিডনি রোগ ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
৬।ডা. সুশান্ত কুমার বর্মন
এমডি ( নেফ্রলজি)
কনসালটেন্ট নেফ্রলজি বিভাগ
রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

প্রসুতি ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
৭।ডা.নীলুফা ইয়াসমীন (শিল্পী)
এফ সি পি এস (গাইনি এন্ড অবস )
কনসালটেন্ট গাইনি এন্ড অবস
রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

রক্ত রোগ, থ্যালাসেমিয়া ও ব্লাড ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ
৮।ডা. মো. নাজমুল করিম
এমডি (হেমাটোলজি)
সহকারী অধ্যাপক
হেমাটোলজি বিভাগ
রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

চক্ষু বিশেষজ্ঞ ও অকুপ্লাস্টিক সার্জন
৯।ডা. এস এম মোসাদ্দেকা ইসলাম (রুপসা)
এম সি পি এস (চক্ষু) এফ সি পি এস ( চক্ষু)
ফেলো ইন অরবিট এন্ড অকুলো প্লাস্টি (এন আই ও এন্ড এইচ)
কনসালটেন্ট চক্ষু বিভাগ
রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ
১০। ডা. মো. এরশাদুল হক
এমডি (অনকোলজি)
ক্যান্সার বিভাগ
রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

জেনারেল লাপেরোস্কপিক,ও বেস্ট সার্জন
১১।ডা. তানভীর আহমাদ
এমএস (জেনারেল সার্জারি)
জেনারেল ও লাপাস্কোপিক সার্জারি বিশেষজ্ঞ
রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

নবজাতক ও শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ
১২।ডা. আবু জাফর মোহাম্মদ কামরুল ঈমান (রাশেদ)
এমডি (শিশু)
নবজাতক ও শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ

কিডনি, মূত্রথলী,প্রোস্টেট, মূত্রনালী, পুরুষ বন্ধ্যাত্ব, যৌনতন্ত্র বিশেষজ্ঞ,, এন্ডোস্কপিক,ও ল্যাপারোস্কপিক, সার্জন
১৩।ডা. মো. ফজলুর রহমান শুভ
এমএস (ইউরোলজি)
রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

হৃদরোগ মেডিসিন ডায়াবেটিস ও বাত-ব্যথা বিশেষজ্ঞ
১৪।ডা. মো. রেজা-উদ-দৌলা রাজু
ডি কার্ডিওলজি
সহকারি অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান কার্ডিওলজি বিভাগ
তায়রুন্নেছা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, টঙ্গী, গাজীপুর

সিরিয়াল নাম্বার : 01400-888651

24/05/2025

হাইপারটেনশন এন্ড রিসার্চ সেন্টার ধাপ, রংপুর এ
ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপ রোগীদের জন্য সুখবর। ৫০ টাকার বিনিময়ে সদস্য হয়ে আজীবন ৪০ টাকা দিয়ে সপ্তাহে ৭ দিনই সকাল ৮ টা হতে রাত ১০ টা পর্যন্ত চিকিৎসক দেখার সুবিধা।

যেহেতু ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপ রোগীদের প্রতিনিয়ত ডক্টর ফলোআপ থাকতে হয়। তা নাহলে যে কোন সময় বিপদের আশংকা থেকে।
এই সব বিবেচনা এই সুবিধা রাখা হয়েছে।

বি:দ্র : এই নাম্বারে যোগাযোগ করে আসলে ফ্রি সদস্য হয়ে আজীবন চিকিৎসা সেবা নেওয়ার সুযোগ পাবেন।
শরিফ :( পাবলিক রিলেশন অফিসার) 01400-888651

রংপুর স্বনামধন্য হেমাটোলজি  চিকিৎসক সঠিক ও নিখুঁত চিকিৎসার জন্য ডা.মো.নাজমুল করিম স্যারই সেরা,স্যার অত্যান্ত দক্ষ, অভিজ্...
04/05/2025

রংপুর স্বনামধন্য হেমাটোলজি চিকিৎসক সঠিক ও নিখুঁত চিকিৎসার জন্য ডা.মো.নাজমুল করিম স্যারই সেরা,স্যার অত্যান্ত দক্ষ, অভিজ্ঞ,ও মানবিক ও বিনয়ী রোগী বান্ধব চিকিৎসক।
স্যারের চিকিৎসার প্লান আন্তর্জাতিক মানদণ্ড বিশ্বব্যাপি সমাদৃত। এবং পৃথিবীর যে প্রান্তেই যাবেন স্যারের চিকিৎসার প্লান ও ধরন একই।

ডা.মো. নাজমুল করিম
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য).,এমডি(হেমাটোলজি)
এমএসিপি(আমেরিকা)
সহকারী অধ্যাপক, হেমাটোলজি বিভাগ
রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল রংপুর।
চেম্বার:হাইপারটেনশন এ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার,ধাপ, রংপুর।
সিরিয়াল :01400-888651
বি:দ্র:
১। স্যার নিজ হাতে ব্লাড ক্যান্সার রোগীদের বোনম্যারো করে থাকেন।
২। প্রতিদিন কেমোথেরাপি দেওয়ার সু-ব্যবস্থা আছে।

30/03/2025

হেমাটোলজির স্যারের পক্ষ থেকে সবাইকে ঈদ মোবারক

23/02/2025

রংপুর বিভাগের সেরা ব্লাড ক্যান্সার, থ্যালাসেমিয়া বিশেষজ্ঞ
ডা.মো.নাজমুল করিম
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এমডি, (হেমাটোলজি)
সহকারী অধ্যাপক
হেমাটোলজি বিভাগ
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।
চেম্বার: হাইপারটেনশনে এন্ড রিসার্চ সেন্টার,ধাপ পপুলার ০১, পার্শ্বে, রংপুর
সিরিয়াল নাম্বার :01400888651
১। স্যার নিজে বোন ম্যারো করেন।
২।কেমোথেরাপি দেয়া হয়।
স্যার অত্যান্ত নিখুঁত ভাবে রোগ নিরুপন করেন এবং সঠিক চিকিৎসার ম্যাধমে চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন।

12/12/2024
20/06/2023

থ্যালাসেমিয়া

থ্যালাসেমিয়া (ইংরেজি: Thalassemia) একটি অটোজোমাল মিউট্যান্ট প্রচ্ছন্ন জিনঘটিত বংশগত রক্তের রোগ। এই রোগে রক্তে অক্সিজেন পরিবহনকারী হিমোগ্লোবিন কণার উৎপাদনে ত্রুটি হয়। থ্যালাসেমিয়া ধারণকারী মানুষ সাধারণত রক্তে অক্সিজেনস্বল্পতা বা “অ্যানিমিয়া”তে ভুগে থাকেন। অ্যানিমিয়ার ফলে অবসাদগ্রস্ততা থেকে শুরু করে অঙ্গহানি ঘটতে পারে। থ্যালাসেমিয়া দুইটি প্রধান ধরনের হতে পারে: ১) আলফা থ্যালাসেমিয়া (ক.আলফা থ্যালাসেমিয়া মেজর , খ.আলফা থ্যালাসেমিয়া মাইনর) ২) বিটা থ্যালাসেমিয়া। (ক.ß থ্যালাসেমিয়া মেজর , খ. ß থ্যালাসেমিয়া মাইনর) সাধারণভাবে আলফা থ্যালাসেমিয়া, ß থ্যালাসেমিয়া থেকে কম তীব্র। আলফা থ্যালাসেমিয়া বিশিষ্ট ব্যক্তির ক্ষেত্রে রোগের উপসর্গ মৃদু বা মাঝারি প্রকৃতির হয়ে থাকে। অন্যদিকে বিটা থ্যালাসেমিয়ার ক্ষেত্রে রোগের তীব্রতা বা প্রকোপ অনেক বেশি; এক-দুই বছরের শিশুর ক্ষেত্রে ঠিকমত চিকিৎসা না করলে এটি শিশুর মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
ডেল্টা বিটা থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রোগীর পেরিফেরাল ব্লাড ফিল্ম
বিশ্বে বিটা থ্যালাসেমিয়ার চেয়ে আলফা থ্যালাসেমিয়ার প্রাদুর্ভাব বেশি। আলফা থ্যালাসেমিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও চীনের সর্বত্র এবং কখনও কখনও ভূমধ্যসাগরীয় ও মধ্যপ্রাচ্যের লোকদের মধ্যে দেখতে পাওয়া যায়। প্রতিবছর বিশ্বে প্রায় ১ লক্ষ শিশু থ্যালাসেমিয়া নিয়ে জন্মগ্রহণ করে।

শিশুদের ক্ষেত্রে থ্যালাসেমিয়া

সাধারণত, জন্মগতভাবে একটি শিশু থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত হয়ে থাকে যা, শিশু ও মা-বাবার কোন ভুল থেকে নয় বরং জেনেটিক্যালি বা জিনগত কারণে সংঘটিত হয়। শিশুর বয়স বৃদ্ধির ২ বছরের মধ্যে রোগের লক্ষণ প্রকাশিত হতে শুরু করে যা পরবর্তীতে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া তথা পরিক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমে এই রোগের নিরুপণ করা হয়। থ্যালাসেমিয়া মেজর বা কুলি অ্যানিমিয়া (Cooley anemia)-তে আক্রান্ত সন্তান বড় হয়ে সাধারণত ৩০ বৎসর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে।

শিশুর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি যে সমস্যা দেখা দেয় সেটি হলো তার যথাযথ বৃদ্ধি না হওয়া। আর সেই সাথে রক্তস্বল্পতা, অরুচি, দুর্বলতা সহ নানাবিধ সমস্যা দেখা দেয়। শিশুটি স্বাভাবিক ভাবে বেড়ে উঠতে পারে না। শিশু মনে হীনমন্যতার সৃষ্টি হয় ও নিজেকে অস্বাভাবিক ভাবে এবং সেই সাথে সবার সঙ্গ এড়িয়ে নিজেকে গুটিয়ে রাখে। যথাযথ চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহণ, নিয়মিত রক্ত সঞ্চালন ও সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে এ রোগে আক্রান্ত শিশুকে সুস্থ জীবন যাপনের ব্যবস্থা করে দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দায়িত্ব।

লক্ষণ

প্লীহার আকার বেড়ে গেছে
অতিরিক্ত আয়রন[১]
সংক্রমণ,
অস্বাভাবিক অস্থি বৃদ্ধি,
প্লীহা বড় হয়ে যাওয়া (স্প্লিনোমেগালি),
অবসাদ অনুভব,
বৃদ্ধি ব্যাহত হয়,
দুর্বলতা,
শ্বাসকষ্ট,
মুখ-মন্ডল ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া,
অস্বস্তি,
ত্বক হলদে হয়ে যাওয়া (জন্ডিস),
হাড়ের বিকৃতি(প্রধানত করোটি এবং মুখমণ্ডল),
ধীরগতিতে শারীরিক বৃদ্ধি,
পেট বাইরের দিকে প্রসারিত হওয়া বা বৃদ্ধি পাওয়া,
গাঢ় রঙের প্রস্রাব,
হৃৎপিণ্ডে সমস্যা

চিকিৎসা

মাইনর থ্যালাসেমিয়াতে সাধারণত চিকিৎসা প্রয়োজন হয় না। থ্যালাসেমিয়া মেজরে নিয়মিত রক্ত সঞ্চালন প্রধান চিকিৎসা। বার বার রক্ত নেবার একটি বিপজ্জনক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলো বিভিন্ন প্রত্যঙ্গে অতিরিক্ত লৌহ জমে যাওয়া। এর ফলে যকৃত বিকল হয়ে রোগী মারাও যেতে পারে।

প্রতিরোধ

থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধ করা খুবই সম্ভব। এটি একটি প্রতিরোধযোগ্য রোগ। যদি স্বামী-স্ত্রী দুজনই থ্যালাসেমিয়া বাহক বা একজন থ্যালাসেমিয়া বাহক এবং একজন হিমোগ্লোবিন ই এর বাহক হয় তবে প্রতি গর্ভাবস্থায় –

এ রোগে আক্রান্ত শিশু জন্ম নেয়ার সম্ভাবনা থাকে শতকরা ২৫ ভাগ।
বাহক শিশু জন্ম নেওয়ার সম্ভাবনা থাকে শতকরা ৫০ভাগ।
আর সুস্থ শিশু জন্ম নেওয়ার সম্ভাবনা থাকে শতকরা ২৫ ভাগ।
স্বামী স্ত্রী দুজনের যেকোনো একজন যদি সম্পূর্ণ সুস্থ থাকেন, তাহলে নবজাতকের থ্যালাসেমিক হবার কোন সম্ভাবনা থাকে না। তবে নবজাতক থ্যালাসেমিয়ার বাহক হতে পারে যা কোন রোগ নয়।

তাই এ রোগের বাহকদের মধ্যে বিয়ে নিরুৎসাহিত এবং প্রতিহত করার মাধ্যমে সমাজে নতুন থ্যালাসেমিক শিশুর জন্ম হ্রাস করা যায়। সুতরাং, দেরি না করে আজই থ্যালাসেমিয়া নির্ণয় এর জন্য হিমোগ্লোবিন (হেমাটোলজিস্ট বা রক্তরোগ বিশেষজ্ঞ) ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং আপনার শিশুকে এর অভিশাপ থেকে মুক্ত রাখুন।

এছাড়া ইতিমধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ অর্থাৎ যেসব পরিবারে স্বামী ও স্ত্রী দুজনই এ রোগের বাহক অথবা যাদের এক বা একাধিক থ্যালাসেমিক শিশু আছে তারা গর্ভস্থ ভ্রুণ পরীক্ষার মাধ্যমে সম্ভাব্য থ্যালাসেমিক শিশু নির্ণয় এবং তা পরিহার (গর্ভপাত) করতে পারেন। গর্ভাবস্থার ১৬ থেকে ১৮ সপ্তাহের মধ্যে পরীক্ষাটি করালে ভালো হয়।

থ্যালাসেমিয়া বংশগত রোগ। সংক্রামক বা ছোঁয়াচে নয়। এটি পিতামাতার কাছ থেকে সন্তানের মধ্যে আসে। মা-বাবা দুই জনেই যদি রোগী হয় তা হলে সুস্থ বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। যদি মা-বাবার একজন রোগী হয় অন্যজন সুস্থ হয় তাহলে কিছু সন্তান বাহক হবে, কিন্তু সুস্থ হবে। রোগটি মা-বাবার থেকেই সন্তানের মধ্যে সঞ্চালিত হয়। তাই যদি বিবাহ করার পূর্বে রক্তের পরীক্ষা করে নেওয়া যায় যে পাত্র বা পাত্রী কেউই বাহক বা রোগী নয় তা হলে রোগটি সঞ্চালিত হতে পারবে না।
সূত্র:
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা
Cianciulli P (অক্টোবর ২০০৮)। "Treatment of iron overload in thalassemia"। Pediatr Endocrinol Rev। 6 (Suppl 1): 208–13। পিএমআইডি 19337180।
"Thalassemia Complications"। Thalassemia। Open Publishing। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১১।
দেশে দেড় কোটিরও বেশি মানুষ থ্যালাসেমিয়ার বাহক, ইত্তেফাক, ৮ মে ২০২১
( এর লক্ষ্মণ দেখামাত্র একজন হেমাটোলজিস্ট বা রক্তরোগ বিশেষজ্ঞ) ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
যোগাযোগ
হাইপারটেনশন এন্ড রিসার্চ সেন্টার, ধাপ জেল রোড,রংপুর।
শরিফ(পিআরও)
01400888751

Address

Rangpur Medical College Hospital. Rangpur
Rangpur
5400

Telephone

+8801400888651

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ব্লাড ক্যান্সার+থ্যলাসেমিয়া-রংপুর/Hematologist Rangpur posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ব্লাড ক্যান্সার+থ্যলাসেমিয়া-রংপুর/Hematologist Rangpur:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category