Uzzal Homeo Hall, Rangpur

Uzzal Homeo Hall, Rangpur স্বাস্থ্য সেবায় আমরা রয়েছি আপনার পাশ? We are providing the best healthcare services in the country.

We treat patients mentally, emotionally & physically.Our smart holistic remedies combine all-natural, safe, and effective homeopathic ingredients to provide fast-acting and long-lasting relief. All remedies are doctor formulated and target characteristic symptoms while at the same time improving and strengthening overall health and well-being. Discover our smart and easy-to-take natural medicines relieving allergies, sinus infection, headaches, toxicity, stress and anxiety, high blood pressure, and more! we are passionate about promoting a healthy lifestyle on a green planet. Homeopathy is a natural, sustainable, non-polluting, and humane system of medicine offering health-conscious individuals and families the opportunity to take care of themselves and the environment. All our homeopathic remedies are prepared using only the highest quality natural substances. They have been extensively tested for safety and effectiveness and are manufactured in the United States in strict compliance with the Homeopathic Pharmacopoeia of the United States (HPUS) and the Food and Drug Administration (FDA).

উজ্জ্বল হোমিও হলের পক্ষথেকে সবাই কে ইদের শুভেচ্ছা। সুস্থ থাকবেন।
06/07/2016

উজ্জ্বল হোমিও হলের পক্ষথেকে সবাই কে ইদের শুভেচ্ছা। সুস্থ থাকবেন।

💜 উজ্জল হোমি ও হল, রংপুর 💜 মুসলমানদের জন্য এই রমজান মাস অনেক বেশি তাৎপর্যপূর্ণ। প্রায় সকলেই মন থেকে রোজা করার চেষ্টা কর...
10/06/2016

💜 উজ্জল হোমি ও হল, রংপুর 💜
মুসলমানদের জন্য এই রমজান মাস অনেক বেশি তাৎপর্যপূর্ণ। প্রায় সকলেই মন থেকে রোজা করার চেষ্টা করেন। কিন্তু প্রতিবছর রোজা একটু এগিয়ে আসতে থাকে বলে এবার গরমের মধ্যেই রজার শুরু হচ্ছে। এই জুন মাসের গরমে রোজা রাখা একটু কষ্টকরই বটে। কারণ প্রচণ্ড গরম এবং কড়া রোদে বেশীরভাগ মানুষই পানিশূন্যতায় ভুগে অসুস্থ হয়ে পড়েন। কিন্তু রোজার মধ্যে সারাদিনের সুস্থতা অনেকাংশে আপনার উপরেই নির্ভর করে। সেহরিতে সঠিকভাবে খাদ্য নির্বাচন এবং কিছু বিষয় মেনে চললে সারাদিন সুস্থভাবেই কাটাতে পারবেন। গরমেও খুব বেশি কষ্ট লাগবে না লম্বা সময়ের রোজা।
১) গরমকালে সবচাইতে সমস্যা হয়ে যায় পানির অভাবে। প্রচন্ড রোদ এবং গরমে দেহ পানিশূন্য হয়ে যায়, তাই সেহরিতে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করে নিন। প্রায় আধা লিটারের মতো পানি পান করবেন। প্রয়োজনে আরও বেশি পান করুন, কিন্তু এর চাইতে কম করবেন না।
২) দেহ পানিশূন্য হয়ে গেলে এমনিতেই এনার্জি কমে যায়, তাই এমন খাবার খেতে হবে যা দেহে এনার্জি ধরে রাখতে পারে। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন মাছ, মাংস, ডিম, দুধ খাবেন পরিমাণ মতো। এতে ক্ষুধার উদ্রেকও কম হবে এবং এনার্জিও থাকবে অনেক।
৩) আরও একটি উপায়ে সারাদিন দেহকে পানিশূন্যতার হাত থেকে বাঁচাতে পারেন, আর তা হলো পানিসমৃদ্ধ ফল রাখা সেহরির তালিকায়। আনারস, কমলা, তরমুজ ইত্যাদি ধরণের ফল খান প্রতিদিনের সেহরিতে এতে করেও পুরো দিন সুস্থ থাকতে পারবেন।
৪) অনেকেরই সকালে চা-কফি পানের অভ্যাস রয়েছে, তারা রোজা রাখার কারণে সকালে চা-কফি পানের অভ্যাসটি সেহরিতেই নিয়ে আসেন। কিন্তু এই কাজটি করতে যাবেন না। চা-কফির ক্যাফেইন দেহকে পানিশূন্য করে ফেলে, তাই সেহরিতে চা-কফি পান করা থেকে বিরত থাকুন।
৫) অনেকেই পাউরুটি বা শুকনো খাবার খেয়ে রোজা রাখেন যা গরমের এই রোজার সময়ে একেবারেই করবেন না। বিশেষ করে প্রসেসড কার্বোহাইড্রেট খাবার, এটি স্বাভাবিকভাবে আপনার দেহে শক্তি সরবরাহ করবে কিন্তু খুব অল্প সময়ের জন্য। তারপর আপনার দেহকে পানিশূন্য করে একেবারেই এনার্জিবিহীন করে তুলবে। সুতরাং শুকনো ও প্রসেসড কার্বোহাইড্রেট থেকে দূরে থাকুন।
৬) মিষ্টি জাতীয় খাবার অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। মিষ্টি খাবার আপনার দেহের এনার্জি লেভেল একেবারেই নষ্ট করে দেবে দিনের বেলায় যার কারণে আপনি দুর্বলতা অনুভব করবেন পুরো দিন।
৭) ভারী খাবার এবং অতিরিক্ত তেল চর্বি ধরণের খাবার খাবেন না একেবারেই সেহরিতে। বিশেষ করে খিচুড়ি, পোলাও বা বিরিয়ানি ধরণের খাবার তো একেবারেই নয়। কারণ এগুলো পুরো দিনই আপনার পেটের সমস্যা ও অস্বস্তির জন্য দায়ী থাকবে।
৮) খেজুর দেহের এনার্জি ধরে রাখার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি খাবার। খেজুর যে শুধুমাত্র ইফতারেই খেতে হবে এমন কোনো কথা নেই। সেহরির সময়েও দুটো খেজুর খেয়ে নিতে পারেন। এতে করে পুরো দিন দেহে এনার্জি পাবেন।

30 Day Push Up Challenge☕
07/03/2016

30 Day Push Up Challenge☕

★★★ পরবর্তী আপডেট পোস্ট পেতে লাইক, কমেন্ট করেন
31/12/2015

★★★ পরবর্তী আপডেট পোস্ট পেতে লাইক, কমেন্ট করেন

পরবর্তী আপডেট পোস্ট পেতে লাইক, কমেন্ট করেন
26/11/2015

পরবর্তী আপডেট পোস্ট পেতে লাইক, কমেন্ট করেন

খাওয়ার সময় অসাবধানতার কারণে অনেক সময় মাছের কাঁটা গলায় আটকে যায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কাঁটা গলার ভেতরের খাঁজে আটকে থাকে, গে...
28/10/2015

খাওয়ার সময় অসাবধানতার কারণে অনেক সময় মাছের কাঁটা গলায় আটকে যায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কাঁটা গলার ভেতরের খাঁজে আটকে থাকে, গেঁথে থাকে না। আর শিশুদের গলায় যখন মাছের কাঁটা বিঁধে, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তখন তা তাদের গলার ভিতরের টনসিলে বিঁধে থাকে। কেননা শিশুদের টনসিল স্বাভাবিকভাবেই আকারে একটু বড় থাকে। গলায় কাঁটা আটকে থাকলে বা বিঁধলে ঢোক গিলতে গলায় ব্যথা অনুভব হয়। আপনি জানেন কি ? মাত্র একদিনের হোমিও ট্রিটমেন্টেই গলায় বিধা মাছের কাটা দূর হয়ে যায়। যাই হোক, আগে আপনাদের কিছু ঘরোয়া সমাধানের কথা বলব।
তাৎক্ষণিক ভাবে কি করবেন :-
গলায় কাঁটা আটকে থাকলে কয়েক ঢোক পানি খেলে তা পানির ধাক্কায় পাকস্থলীতে নেমে চলে যায়। তারপরেও না গেলে কিছুক্ষণ পর পর কয়েক ঢোক পানি খেতে হবে।
শুকনো ভাত দলা করে বা চিড়ে-মুড়ি কলা খাওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ খাঁজে আটকে থাকা কাঁটাকে এরা স্পর্শ করতে পারে না আর বিঁধে থাকা কাঁটাকে ধাক্কা দিলে কাঁটাটা আরো পোক্ত হয়ে গেঁথে যেতে পারে।
এক টুকরো লেবু নিন, তাতে একটু লবণ মাখিয়ে চুষে চুষে লেবুর রস খেয়ে ফেলুন। কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে।
পানির সাথে সামান্য ভিনেগার মিশিয়ে পান করলেও ঠিক লেবুর মতই কাজ হবে।
একটু অলিভ অয়েলও পান করতে পারেন। কাঁটা পিছলে নেমে যাবে।
সর্বাধিক কার্যকর হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা :-
উপরে বর্ণিত পদ্ধতিগুলি সবসময় কাজ নাও করতে পারে। তবে ভয় নেই। আপনার গলায় আটকানো মাছের কাঁটা ১০০% নিশ্চয়তা সহ খুব দ্রুত নেমে যাবে। তার জন্য আপনার নিকটস্থ একজন হোমিও ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। গলায় মাছের কাঁটা বিঁধলে এবং ইনফেকশন হলে সর্বাধিক কার্যকর ট্রিটমেন্ট হলো হোমিওপ্যাথি, এটা আপনি বিশ্বাস করেন বা না করেন ! যদি গলায় মাছের কাঁটা বিধে এবং এর জন্য কোনো প্রকার ইনফেকশন হয় তাহলে নিশ্চিন্তে হোমিও ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে ট্রিটমেন্ট নিন দেখবেন খুব অল্প সময়েই আপনার গলায় আটকানো মাছের কাঁটা অথবা এই সংক্রান্ত যাবতীয় ইনফেকশন দূর হয়ে গেছে। পুরু বিষয়টি আপনার কাছে ম্যাজিকের মত মনে হবে।

কোমরের ব্যথাচিকিৎসার জন্য যোগাযোগের ঠিকানাঃআলহাজ্ব ডাঃ মোঃআব্দুর রহমান চৌধুরীডি,এইচ,এম,এস,জুম্মাপাড়া রংপুরচেম্বারঃ-উজ্জল...
26/10/2015

কোমরের ব্যথা

চিকিৎসার জন্য যোগাযোগের ঠিকানাঃ
আলহাজ্ব ডাঃ মোঃআব্দুর রহমান চৌধুরী
ডি,এইচ,এম,এস,জুম্মাপাড়া রংপুর
চেম্বারঃ-উজ্জল হোমি ও হল
মোবাইলঃ নং – (01942228648)

কোমরের ব্যথায় আমরা বহু লোককে কষ্ট করতে দেখি । বাংলাদেশে শতকরা ৮০ জন মানুষ কোন না কোনভাবে কোমরের ব্যথায় ভোগেন । এ ব্যথা সাধারণত কোমরের ঠিক মাঝখানে বেশি অনুভূত হয় । কোন কোন সময় এ ব্যথা কোমরের ডানে বা বামে সরে যায় । আবার কারো কারো এ ব্যথা পায়ের গোড়ালি পর্যন্ত পৌছে । সকাল বেলা বিছানা থেকে প্রথম উঠবার সময় সমস্ত কোমরে আড়ষ্ট ভাব থাকে এবং একটু নড়াচড়া করার পর ধীরে ধীরে ব্যথা কমে যায় । নারী -পুরুষ ঊভয়কেই এ সমস্যায় ভুগতে দেখা যায় । এটি অত্যন্ত কষ্টকর একটি রোগ । এর কারণ ও প্রতিকার সম্বন্ধে নিচে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হলঃ
ব্যথার কারণঃ
কোমরের ব্যথার নানাবিধ কারণ রয়েছে এর মধ্যে অন্যতম হলোঃ
*হাড়ের রোগ
*মেরুদন্ডের কশেরুকার মাঝখানের ডিস্কের ডিজেনারেশন বা ক্ষয়প্রাপ্তি
*ত্রুটিপুর্ণ দৈহিক গঠন
*যে কোনভাবে আঘাত বা ঝাঁকুনি প্রাপ্তি
*অপ্রত্যাশিত ওজন বৃদ্ধি
*অধিক সময় ধরে একনাগাড়ে বসে থাকা বা দাড়িয়ে থাকা
*বেশি বেশি যান বাহনে ভ্রমন করা
*নরমাল বিছানায় শোয়া
*মোভিং(রিভল্ভিং) চেয়ারে বসা
*উঁচু হিলের জুতা পরা
*ঠান্ডা ও স্যাতস্যাতে জায়গায় বাস করা
*অধিক সময় শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে অবস্থান করা
*অপরিমিত রতিক্রিয়া
*বিশৃঙ্খল জীবন যাপন করা
*কোন ভারি জিনিস হাতে ঝুলিয়ে বহন বা উত্তোলন করা ।
প্রতিকারঃ
*পরিকল্পিত ও পরিমিত মৃদু ব্যায়াম করা
*ওজন নিয়ন্ত্রণে এবং প্রয়োজনে ওজন হ্রাস করা
*ব্যথার স্থানে কুশুম গরম পানি ঢালা
*মেরুদন্ড সোজা করে বসার অভ্যাস করা
*কোনকিছু মাটি থেকে তুলতে কোমর বাঁকা না করে হাঁটু ভাঁজ করে তোলা
*অবসর সময়ে বিছানায় আরাম করে শুয়ে হট ওয়াটার ব্যাগ দিয়ে ব্যথার স্থানে স্যাক নেয়া
*একনাগাড়ে অনেক্ষন হাঁটাহাটিঁ না করা
*কর্মস্থলে একনাগাড়ে বসে না থেকে কিছুক্ষন পরপর একটু হালকা হাটাহাটি বা নড়াচড়া করা
*শক্ত বিছানায় ঘুমানোর অভ্যাস করা
*অলিভ অয়েল কুশুম গরম করে ব্যথার স্থানে মৃদুভাবে মালিশ করা
*সুশৃঙ্খল জীবন যাপন করা
*কোমরে বেল্ট বেঁধে চলা ফেরা করা, যাতে কোনভাবেই কোমরে ঝাঁকুনি না লাগে
*ভরা বালতি বা ভারী বাজারের ব্যাগ হাতে ঝুলিয়ে বহন না করা ।
ব্যাথার রোগীর খাবারঃ
ব্যথা হ্রাস বৃদ্ধিতে খাবারের ভূমিকা অনেক । তাই ব্যথার রোগীদের নিম্ন বর্ণিত খাবারের প্রতি যত্নবান হওয়া উচিতঃ
*আমাদের নিত্যকার খাবারের মধ্যে সবুজ শাক-সব্জি ও ফলমূল অন্যতম । এসব খাবারের মধ্যে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন এ, সি, ডি ও সাইট্রাস সমৃদ্ধ উপাদান । এগুলো অস্থিকে মজবুত ও অস্থির ক্ষয় রোধে সহায়তা করে । তাই খাবারের ব্যাপারে আমাদের বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে এবং বেশি সবুজ শাক-সব্জি ও ফলমূল খেতে হবে । তাছাড়া প্রতিদিনের খাবার হবে সহজ পাচ্য ও কম মসলাযুক্ত ।
চিকিৎসাঃ
কোমরের ব্যথায় সুনির্বাচিত হোমিও ঔষধ বেশ ফলপ্রসু -- যা বহুল পরিক্ষিত । লক্ষণসমষ্টি নির্ণয় করে রোগের হ্রাস-বৃদ্ধি ও ধাতুগত দিক বিবেচনায় রেখে নিম্নলিখিত ওষুধগুলো ব্যবহার করা যেতে পারেঃ
রাসটক্স, ব্রায়োনিয়া, মেডোরিনাম, সিফিলিনাম, কস্টিকাম, ল্যাকেসিস, লাইকোপডিয়াম, ডালকামারা, রুটা, আর্নিকা, কেলিকার্ব প্রভৃতি

মাসিকের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাওয়ার প্রাকৃতিক কিছু উপায়আপনার মাসিকের সময় কি অনেক পেটে ব্যথা হয় ? মাসিকের কথা চিন্তা করলে...
13/10/2015

মাসিকের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাওয়ার প্রাকৃতিক কিছু উপায়
আপনার মাসিকের সময় কি অনেক পেটে ব্যথা হয় ? মাসিকের কথা চিন্তা করলে কি আপনি আঁতকে উঠেন? মাসিকের প্রথম দিন, যে দিন আপনাকে কাটাতে হয় ব্যাথার ঘোরে সেই দিনের কথা কে না জানে? অনেকেই মেয়েদের বোঝাতে চেষ্টা করে যে এই ব্যথা কিছুই না। এটা আমাদের মনগড়া একটি ব্যাপার। অন্যরা আবার বলে যে এই ব্যাথা একজন মেয়ে হয়ে জন্মাবার খেশারত।
যাদের মাসিকের সময় পেটে তীব্র ব্যাথা হয় তারাই শুধু জানে এর আসল রূপ। না, আপনার এই ব্যাথা মনগড়া কোন ব্যাপার না। গবেষণায় দেখা গেছে যে প্রতি ৪ জন তরুনির মধ্যে ৩ জন তরুনির এবং প্রতি ৪ জন মহিলাদের মধ্যে ১-২ জন মহিলার মাসিকের সময় এই তীব্র পেটে ব্যাথা ও অস্বস্তি হয়। তার ঊপর আরও দেখা গেছে যে গড়ে ৫ জন মেয়ের যদি এই তীব্র মাসিকের ব্যথা থাকে, তার মধ্যে ১ জনের ব্যথা এত তীব্র হয় যে সে স্বাভাবিক কাজকর্ম–জীবনযাপন করতে বার্থ হয়। ব্যথাটি সাধারণত কোমরে শুরু হয় এবং পায়ের উপরিভাগ পর্যন্ত চলে যায়। এটি মাসিকের সাথে শুরু হয় এবং ১২-২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত থাকে। মাসিকের সময় আপনার জরায়ুর মাংসপেশি সংকোচন করে। এই সংকোচনের ফলে আপনার জরায়ুর ভিতর থেকে জরায়ুর ঝিল্লি (uterine lining) বের হয়ে যায় মাসিকের রক্ত হিসেবে।
আপনার জরায়ুর মাংসপেশি যখন সংকুচিত হয়, তখন তা জরায়ুর রক্ত সঞ্চালন সাময়িক ভাবে বন্ধ করে দেয়। এই কারণে তখন জরায়ুতে রক্ত এবং অক্সিজেনের (oxygen) অভাব হয়। যখন অক্সিজেনের (oxygen) মাত্রা জরায়ুর কোষগুলোতে (cells) কমে যায়, তখন এক রকমের রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয় যা আমাদের শরীরে - অর্থাৎ জরায়ুতে - ব্যাথা করে। যদি এর সাথে সাথে বেশী রক্তক্ষরণও থাকে, তখন ব্যথা আরও বেশী অনুভব হয়। তবে বয়স বাড়ার সাথে সাথে এই ব্যাথা কমে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। তাছাড়া অনেক মহিলারাই বলেন যে সন্তান প্রসব করার পর এই ব্যাথা আগের চেয়ে কমে যায়। সাধারণত জরায়ুর কোষগুলোতে (cells) অক্সিজেনের ঘাটতি হলেই এই ব্যাথা হয়। তবে এর আরও অন্য কারণ থাকতে পারে। আপনার ফাইব্রয়েড (fibroid) থাকতে পারে। এটি একটি রোগ যেখানে জরায়ুতে একটি টিউমার (tumour) হয়, তবে তা কোন ক্যানসার জনিত কারণে নয়। আপনার যদি ফাইব্রয়েড (fibroid) থাকে তাহলে আপনার মাসিকের সময় ব্যথা অনেক বেশী হবে।
আপনার এন্ডোমেট্রিওসিসও (endometriosis) থাকতে পারে। এটি একটি রোগ যেখানে জরায়ুর ঝিল্লি (uterine lining) জরায়ুর ভিতরে ছাড়াও শরীরের অন্যান্য স্থানে - যেমন ডিম্বাশয়ে (o***y) এবং গর্ভনালীতে (fallopian tube) - থাকে। মাসিক চক্রের (menstrual cycle) সাথে সাথে এই সব জরায়ুর ঝিল্লি (uterine lining) যা শরীরের অন্য স্থানে আছে তা বাড়তে এবং কমতে থাকে। তখন পেটে অনেক ব্যাথা হয়।
তাছাড়া আপনি যদি গর্ভনিরোধ ইমপ্ল্যান্ট (IUD – Intrauterine device) ব্যবহার করেন তাহলেও আপনার মাসিকের সময় অনেক ব্যাথা হতে পারে। এর কারণ জরায়ুর ভিতরে ওই ইমপ্ল্যান্টটি দেওয়া থাকে এবং তখন জরায়ুর মাংসপেশি বার বার সংকুচিত হতে থাকে তা বাইরে বের করে দেওয়ার জন্য। ঐ মুহূর্তে ব্যথাটি অনুভূত হয়।
যেই কারণই হোক, আপনার যদি মাসিকের সময় তীব্র ব্যথা থাকে, তাহলে আপনার একজন ডাক্তারের সাথে সাক্ষাৎ করা খুবই জরুরী। এর পাশাপাশি আপনাকে আরও খেয়াল রাখতে হবে মাসিকের এই সমস্যার সাথে সাথে আর কোন সমস্যা হয় কি না। আপনার মাসিক কি অনিয়মিত হয়? আপনার কি দুই মাসিকের মাঝখানে হঠাৎ একটু অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ হয়? ঘন, দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব ভাঙে? সহবাসের সময় কি ব্যাথা হয়? যদি আপনার মাসিকের ব্যাথা কোন রোগের কারণে হয়, তাহলে এই তীব্র ব্যথার পাশাপাশি আরও অন্যান্য উপসর্গ থাকবে। আপনাকে আরও খেয়াল করতে হবে এই ব্যাথা ক্রমশ বাড়ে কি না এবং সাধারণের চেয়ে লম্বা সময় ধরে থাকে কি না।
আপনি যখন একবার নিশ্চিত হয়ে যাবেন যে আপনার এই তিব্র ব্যাথা কোন রোগের কারণে হচ্ছে না, তখন আপনি এই ব্যাথা কমানোর জন্য প্রাকৃতিক বা ভেষজ উপায় অবলম্বন করতে পারবেন। কিছু কিছু ঘরোয়া প্রতিকার, খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন ও ব্যায়াম আছে যা আপনার এই তীব্র ব্যাথা কমাতে সাহায্য করবে।
ব্যাথা কমাতে সবচেয়ে বেশী যেই পদ্ধতি ব্যাবহার করা হয়, তা দিয়ে শুরু করুন। এটি আমাদের নানী- দাদীর আমলেও ব্যাবহার করা হতো। ব্যাথা যখন বেশী হবে, তখন আপনার পেটের উপরে একটি গরম পানির ব্যাগ রাখুন। এতে আপনার রক্তের শিরাগুলো সংকুচিত না থেকে বড় হবে এবং তাতে রক্তসঞ্চালন ভালো হবে।
আপনি যদি একটি ছোট তোয়ালে মাইক্রোওয়েভে (microwave) গরম করে তলপেটের উপরে দেন তাহলেও একই কাজ হবে। আপনি যদি তলপেট এবং পিঠ গরম অলিভ ওয়েল (olive oil) দিয়ে মালিস করেন তাহলেও পেটে ব্যাথা কমে আসবে। যদি আপনার বিশ্রাম নেওয়ার সময় থাকে তাহলে আপনি কাত হয়ে দুই হাঁটু বুকের কাছে এনে শুয়ে থাকতে পারেন। এতে আপনার ব্যাথা কিছুটা কমবে। গরম গরম তরল খাবার – যেমন গরম দুধ, গরম সুপ ইত্যাদি খাবার এই সময় খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে আপনার মাংসপেশিগুলো ঢিলে হবে এবং আপনার আরাম লাগবে। সবজির রস যেমন শশার রস এবং গাজরের রসে অনেক অ্যান্টি -অক্সিডেন্ট (anti-oxidant) থাকে যা আপনার শরীর থেকে যে কোন বিষাক্ত পদার্থ (toxins) বের করে দিতে সাহায্য করে। আপনি পানিতে আদা (ginger) দিয়ে সিদ্ধ করে নিয়মিত খেতে পারেন। মিন্ট ক্যান্ডি (mint cant) কিছুটা সাহায্য করে ব্যাথা কমাতে। আপনি এক গ্লাস ফুটন্ত পানিতে ১৫-২০টি ধনিয়া (coriander seeds) দিয়ে তা ঠাণ্ডা করে তারপর তা খেয়ে নিতে পারেন। যে কোন পানীয় খাওয়ার সময় চিনির বদলে মধু ব্যাবহার করতে পারেন। খাবারের উপরে দারচিনির গুঁড়ো (cinnamon powder) ছিটিয়ে নিতে পারেন। এর কারণ দারচিনি একটি প্রাকৃতিক ঔষধ যা ব্যাথা ও ফোলা কমাতে সাহায্য করে। পুষ্টিকর সুষম খাদ্য খান, এবং তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। প্রচুর পরিমাণে পানি খান এবং ২ ঘণ্টা পর পর প্রস্রাব করুন। আপনার মুত্রথলি (bladder) যদি ভরা থাকে, তাহলে তা জরায়ুর উপরে চাপ দেয় এবং আপনার ব্যাথা আরও বেশী হয়। যদিও আপনার এই সময় ব্যায়াম করতে ইচ্ছা করবে না, তবুও হালকা ব্যায়াম করলে খুব সাহায্য হয়। আপনি এই সময় একটু হাটতে পারেন, সাইকেল চালাতে পারেন, বা যোগ ব্যায়াম করতে পারেন পেটে ব্যাথা কমানোর জন্য।

আলহাজ্ব ডাঃ মোঃ আব্দুর রহমান চৌধুরী বকুল
উজ্জল হোমিও হল,
জুম্মা পাড়া রংপুর।
মোবাইলঃ ০১৯৪২২২৮৬৪৮

প্রথমে শুরুতে ফেসবুক পরিবার এবং ফেসবুক বন্ধুদের জানাই ঈদের শুভেচ্ছা। নিজে সুস্থ থাকি অন্যকে সুস্থ রাখি,ঈদ হক সুস্থ সুন্দ...
24/09/2015

প্রথমে শুরুতে ফেসবুক পরিবার এবং ফেসবুক বন্ধুদের জানাই ঈদের শুভেচ্ছা। নিজে সুস্থ থাকি অন্যকে সুস্থ রাখি,ঈদ হক সুস্থ সুন্দর।উজ্জল হোমিও হল এর সাথে থাকুন (ঈদ মোবারক)

আমাদের পেজে লাইক দিয়ে পাসে থাকুন,UzzalHomeo Hall,Rangpur নিজে সুস্থ থাকি , অন্যকেসুস্থ রাখি । সাস্থ্যও চিকিৎসা সেবায় আমর...
17/09/2015

আমাদের পেজে লাইক দিয়ে পাসে থাকুন,Uzzal
Homeo Hall,Rangpur নিজে সুস্থ থাকি , অন্যকে
সুস্থ রাখি । সাস্থ্য
ও চিকিৎসা সেবায় আমরা রয়েছি।

উজ্জল হোমিও হল রংপুরআলহাজ্ব ডাঃ মোঃ আব্দুর রহমান চৌধুরীডায়াবেটিস  প্রতিরোধে  হোমিওপ্যাথি  চিকিৎসাডায়াবেটিস  সারা  জীবন...
16/09/2015

উজ্জল হোমিও হল রংপুর
আলহাজ্ব ডাঃ মোঃ আব্দুর রহমান চৌধুরী

ডায়াবেটিস প্রতিরোধে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা
ডায়াবেটিস সারা জীবনের রোগ। একবার দেখা
দিলে আর ভালো হতে চায় না। এটিকে মানিয়ে
নিয়ে চলতে হয়। এটি একটি বিপাকজনিত রোগ।
শরীরে ইনসুলিনের সম্পূর্ণ বা আপেক্ষিক
ঘাটতিতে এ সমস্যা সৃষ্টি হয়ে রক্তে
গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যায়। এক সময় তা
প্রস্রাবের সঙ্গে বেরিয়ে আসে।
সুস্থ ব্যক্তির রক্তরসে গ্লুুকোজের পরিমাণ
খালি পেটে ৬.৪ মিলি মোলের কম এবং খাওয়ার
দুই ঘণ্টা পর ৭.৮ মিলি মোলের কম থাকে।
অভুক্ত অবস্থায় রক্তরসে গ্লুকোজের
পরিমাণ ৭.৮ মিলি মোল বা এর বেশি হলে অথবা
৭৫ গ্রাম গ্লুুকোজ খাওয়ার দুই ঘণ্টা পর
রক্তরসে গ্লুকোজের পরিমাণ ১১.১ মিলি
মোল কিংবা এর বেশি হলে ডায়াবেটিস
নিশ্চিতভাবে বলা যায়। একই সঙ্গে ক্ষুধাধিক্য,
অতিরিক্ত পিপাসা, প্রস্রাবের পরিমাণ বেড়ে যায়।
এছাড়া হঠাৎ একাধিক ফোঁড়া ও ওজন কমে যায়।
ক্লান্তি ও দুবর্লতা দেখা দেয়, দৃষ্টিশক্তি কমে
যায়, শরীরে ব্যথা হয়, দেহের চামড়া খসখসে
হয়, চুল শুকনো ও পাতলা হয়, নখ সহজে
ভেঙে যায়, দাঁতে ক্ষত হয়, ঠোঁট শুকিয়ে
যায়, শরীরের কোনো স্থানে ক্ষত হলে
তা সহজে শুকায় না, কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে
এবং রোগী জীর্ণ-শীর্ণ হয়ে পড়েন।
করণীয় : চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার বর্জন
করতে হবে। উচ্চতা ও বয়স অনুযায়ী
শরীরের ওজন স্বাভাবিক রাখতে হবে। রান্নায়
তেল কম খেতে হবে। চাল, আটা দিয়ে তৈরি
খাবার, মিষ্টি ফল কম করে খেতে হবে।
কোনো বেলায় খাওয়া বাদ দেওয়া যাবে না।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় খেতে হবে। নিয়মিত
ব্যায়াম করা বা ৪৫ মিনিট হাঁটা উত্তম। পা, দাঁত ও
চোখের যতœ নিতে হবে।
সতর্কতা : হাইপোগ্লাইসেমিয়া (রক্তে শর্করা
স্বল্পতা) শর্করা ২.৫ মিলি মোলের কম হওয়া।
হাইপোগ্লাইসেমিয়ায় যা করতে হবে : ৪
থেকে ৮ চা-চামচ গ্লুকোজ বা চিনি এক গ্লাস
পানিতে মিশিয়ে খেতে হবে। অজ্ঞান
রোগীদের ক্ষেত্রে ইন্টাভেনাস
গ্লুকোজ ও অক্সিজেন দিতে হবে।
প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
রক্তের চর্বি কমাতে খাওয়া নিষেধ : ধূমপান,
অ্যালকোহল, নারিকেল, চিংড়ি মাছ, গরু-খাসির মাংস,
হাঁস-মুরগির চামড়া, ডিমের কুসুম, কলিজা, মগজ,
মাছের ডিম, দুধের সর, ক্রিম, ঘি, মাখন, পনির
ইত্যাদি খাওয়া যাবে না।
যা খেতে হবে : পেয়ারা, আমলকী,
কালোজাম, বরই, জলপই, পাকা টমেটো, কামরাঙা,
আমড়া, জাম্বুরা, ইলিশ, পাঙ্গাশ, সরপুঁটি, কৈ, টেংরা,
সামুদ্রিক মাছ, বুটের ডাল, বুটভাজা, মটর ডাল, পুঁইশাক,
লালশাক, ডাঁটাশাক, ঢেঁড়শ, শিম, বরবটি, শিমের বিচি,
গাজর, রসুন, পাকা টমেটো ও মাশরুম খেতে
হবে।
পরামর্শ : যেহেতু হোমিওপ্যাথি লক্ষণভিত্তিক
চিকিৎসা পদ্ধতি, সেহেতু সঠিকভাবে রোগলিপি
প্রস্তুত করে রেপার্টরি ও ড্রাগ ফিল্টার করে
সুনির্দিষ্ট মাত্রা ও সঠিক পরিমাণ ওষুধ প্রয়োগের
মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষেত্রবিশেষ
নিরাময় সম্ভব। প্রয়োজনে হোমিও
বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে পারেন।
আলহাজ্ব ডাঃ আব্দুর রাহমান চৌধুরী বকুল
01942228648

14/09/2015

Address

C/O:Dr. Abdur Rahaman Chowdhury Bokul Jummapara
Rangpur
RANGPUR,BANGLADESH,5400

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Uzzal Homeo Hall, Rangpur posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Uzzal Homeo Hall, Rangpur:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram