Dr N S Iqbal ডাঃ মোঃ হোমিও

Dr N S Iqbal ডাঃ মোঃ হোমিও The highest ideal of cure is the speedy, gentle, and enduring restoration of health by the most trustworthy and least harmful way.

(চিকিৎসার সর্বোচ্চ আদর্শ হল স্বাস্থ্যকে দ্রুত, মৃদু এবং স্থায়ীভাবে পুনরুদ্ধার করা, যা সবচেয়ে বিশ্বস্ত এবং ক্ষতিকারক নয়।) আমাদের পেজে নির্দেশনা দেওয়া মেডিসিন গুলো আপনার লক্ষণ এর সাথে মিলে গেলে নিজে নিজেই মেডিসিন সেবন করবেন না,অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিয়ে মেডিসিন সেবন করবেন,পেজে দেওয়া নির্দেশনা অনুযায়ী মেডিসিন সেবন করে কোন ধরনের প্রবলেম হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না।
★ (মেডিসিন সাজেস্ট করা হয়েছে হোমিওপ্যাথির চিকিৎসক ও ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য)
*হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিন সুস্থ থাকুন *

প্রসুতি (গর্ভবতী) মহিলার গর্ভে বাচ্চার পজিশন ঠিক না থাকা — অর্থাৎ বেবি যদি head-down (cephalic) অবস্থানে না থেকে breech ...
21/04/2025

প্রসুতি (গর্ভবতী) মহিলার গর্ভে বাচ্চার পজিশন ঠিক না থাকা — অর্থাৎ বেবি যদি head-down (cephalic) অবস্থানে না থেকে breech (পায়ের দিক নিচে), বা transverse (আড়াআড়ি) অবস্থায় থাকে, তখন সেটিকে "অসামান্য পজিশন" বলা হয়।

এমন অবস্থার পেছনে বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে:
🔍 বাচ্চার পজিশন ঠিক না থাকার সাধারণ কারণগুলো:

1. জল বেশি থাকা (Polyhydramnios):

যদি গর্ভে অতিরিক্ত এমনিওটিক ফ্লুইড থাকে, তাহলে বেবি অনেক বেশি নড়াচড়া করতে পারে এবং পজিশন স্থির না থাকে।

2. জল কম থাকা (Oligohydramnios):

ফ্লুইড কম থাকলেও বেবির নড়াচড়া সীমিত হয়ে যায়, ঠিকমতো ঘুরে head-down হতে পারে না।

3. বাচ্চার আকার ছোট বা প্রি-ম্যাচিওর:

ছোট বাচ্চা গর্ভে অনেক বেশি ঘোরাঘুরি করতে পারে, এবং শেষে সঠিক অবস্থানে আসতে না-ও পারে।

4. গর্ভাশয়ের আকৃতি বা গঠনজনিত সমস্যা (Uterine abnormalities):

যেমন: ডাবল ইউটেরাস, সেপটেট ইউটেরাস ইত্যাদি থাকলে বাচ্চা ঠিকমতো ঘুরতে পারে না।

5. প্ল্যাসেন্টার অবস্থান:

যদি প্ল্যাসেন্টা নিচের দিকে থাকে (placenta previa), তাহলে বেবির জন্য head-down হওয়া কঠিন হতে পারে।

6. Twins বা Multiples:

একাধিক বাচ্চা থাকলে সবাই সঠিক পজিশনে আসতে পারে না।

7. মায়ের পেটের পেশী বেশি ঢিলা:

অনেকবার প্রসব হয়ে থাকলে পেটের পেশীগুলো ঢিলা হয়ে যায়, ফলে বাচ্চা ঘুরে সঠিক অবস্থানে না-ও থাকতে পারে।

⚠️ সম্ভাব্য সমস্যাগুলো:

ডেলিভারির সময় জটিলতা হতে পারে (সিজারিয়ান করতে হতে পারে)

পজিশন ঠিক না থাকলে বাচ্চা ও মায়ের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে

🩺 সমাধান বা চিকিৎসা:
🔹 External Cephalic Version (ECV):

ডাক্তার ম্যানুয়ালি বাইরে থেকে চাপ দিয়ে বেবিকে ঘুরিয়ে সঠিক পজিশনে আনার চেষ্টা করেন (৩৬–৩৭ সপ্তাহে)

🔹 ব্যায়াম ও যোগব্যায়াম:

কিছু বিশেষ ব্যায়াম (যেমন: breech tilt, pelvic lift, cat-cow pose) বাচ্চার পজিশন ঠিক করতে সাহায্য করে — তবে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া করা ঠিক না।

বাচ্চার পজিশন সঠিক না হলে হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমেও সফল ভাবে বাচ্চার পজিশন ঠিক করা সম্বব।
হোমিওপ্যাথীক চিকিৎসা নিন, সুস্থ থাকুন

🔹 সিজারিয়ান প্রস্তুতি:

সকল চেষ্টা ব্যর্থ হলে সিজারিয়ান করাই নিরাপদ পদ্ধতি ।

প্রাপ্তবয়স হওয়ার পরও পুরুষদের দাড়ি ও গোঁফ না ওঠার বা ধীরে ওঠার কারনগুলো:👇👉 হরমোনের ঘাটতি (Testosterone কম হওয়া) ➡️দাড়ি-গ...
13/04/2025

প্রাপ্তবয়স হওয়ার পরও পুরুষদের দাড়ি ও গোঁফ না ওঠার বা ধীরে ওঠার কারনগুলো:👇

👉 হরমোনের ঘাটতি (Testosterone কম হওয়া)

➡️দাড়ি-গোঁফ গজাতে টেস্টোস্টেরন নামক হরমোন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

👉 জিনগত বা বংশগত কারণ

➡️পরিবারের পুরুষ সদস্যদের দাড়ি কম থাকলে আপনারও কম থাকতে পারে।

👉 বয়স

➡️ অনেকের ক্ষেত্রে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ধীরে ধীরে দাড়ি ওঠে।

👉 পুষ্টির অভাব

➡️ প্রোটিন, ভিটামিন (বিশেষ করে B7 বা Biotin), জিঙ্ক, আয়রন ইত্যাদির ঘাটতি দাড়ির বৃদ্ধিকে প্রভাবিত করে।

👉 চর্মের সমস্যা বা ইনফেকশন

➡️ ফাঙ্গাল ইনফেকশন, সোরায়াসিস, একজিমা ইত্যাদি থাকলে দাড়ি উঠতে সমস্যা হয়।

👉 মানসিক চাপ ও ঘুমের অভাব

➡️ অতিরিক্ত মানসিক চাপ ও কম ঘুম শরীরের হরমোন ভারসাম্য নষ্ট করে।

👉 ধূমপান ও অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন

➡️ধূমপান রক্ত সঞ্চালন কমিয়ে দেয়, যা চুল ও দাড়ির বৃদ্ধিতে বাধা সৃষ্টি করে।

👉 হরমোনজনিত রোগ (যেমন Hypogonadism)

➡️ এই অবস্থায় শরীর যথেষ্ট পরিমাণ টেস্টোস্টেরন তৈরি করতে পারে না।

👉ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

➡️ কিছু ওষুধ হরমোনের ওপর প্রভাব ফেলে এবং দাড়ি-গোঁফ ওঠা কমিয়ে দেয়।

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় দাড়ি-গোঁফ উঠানোর জন্য কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ ব্যবহার করা হয়, যা শরীরের হরমোনাল ভারসাম্য ও ত্বকের স্বাভাবিক গঠন উন্নত করতে সহায়তা করে।
হোমিও প্যাথিক চিকিৎসা নিন সুস্থ থাকুন

 #মেডিটেশন (ধ্যান) একটি প্রাচীন মানসিক অনুশীলন যা শরীর ও মনের প্রশান্তি এবং অভ্যন্তরীণ শান্তি আনতে সাহায্য করে। এর মূল ল...
27/10/2024

#মেডিটেশন (ধ্যান) একটি প্রাচীন মানসিক অনুশীলন যা শরীর ও মনের প্রশান্তি এবং অভ্যন্তরীণ শান্তি আনতে সাহায্য করে। এর মূল লক্ষ্য হলো মনকে শান্ত করা এবং চিন্তা বা অনুভূতিগুলির প্রতি সচেতনতা বৃদ্ধি করা। মেডিটেশন করার সময় একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করে, যা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

মেডিটেশন কীভাবে কাজ করে:

মেডিটেশন মূলত দেহের শিথিলতা এবং মনের প্রশান্তি আনতে সাহায্য করে। এটি করতে একটি নির্দিষ্ট সময় বসে থাকতে হয় এবং নিজের শ্বাস-প্রশ্বাস, কোনো নির্দিষ্ট শব্দ (যেমন মন্ত্র), বা মনের অভ্যন্তরীণ ভাবনা ও অনুভূতির দিকে মনোযোগ দিতে হয়। এটি শ্বাস-প্রশ্বাসের উপর মনোযোগ দিয়ে, নিজের মনের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে এবং চিন্তাভাবনা থেকে বিচ্ছিন্ন হতে সহায়ক।

মেডিটেশনের বিভিন্ন ধরণ:

মেডিটেশনের বিভিন্ন ধরন রয়েছে, যেমন:

1. মাইন্ডফুলনেস মেডিটেশন: এখানে শ্বাস-প্রশ্বাস বা শরীরের অনুভূতির প্রতি মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করা হয়। এটি বর্তমান মুহূর্তে মনোযোগী থাকতে সাহায্য করে।

2. ট্রান্সসেনডেন্টাল মেডিটেশন: এতে একটি নির্দিষ্ট মন্ত্র বারবার জপ করা হয়। এটি মনের গভীরে প্রশান্তি আনতে সহায়ক।

3. গাইডেড মেডিটেশন: এটি সাধারণত একজন শিক্ষক বা অডিও গাইডের মাধ্যমে করা হয়, যেখানে নির্দিষ্ট দৃশ্য বা অনুভূতির মাধ্যমে মনকে শান্ত করা হয়।

4. লাভিং-কাইন্ডনেস মেডিটেশন (মেতা মেডিটেশন): এতে নিজের প্রতি এবং অন্যদের প্রতি ভালোবাসা ও সহানুভূতির মনোভাব গড়ে তোলা হয়।

5. বডি স্ক্যান মেডিটেশন: এতে শরীরের প্রতিটি অংশের প্রতি মনোযোগ দেওয়া হয়, যাতে শরীরের কোথাও কোনো টান বা চাপ আছে কিনা তা বোঝা যায়।

মেডিটেশনের উপকারিতা:

1. মানসিক চাপ কমানো: মেডিটেশন মানসিক চাপ ও উদ্বেগ হ্রাস করতে সাহায্য করে।

2. মনোযোগ ও একাগ্রতা বৃদ্ধি: এটি মনোযোগ বাড়াতে এবং কাজে ফোকাস করতে সহায়ক।

3. মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি: এটি মানসিক উদ্বেগ, বিষণ্ণতা এবং নেতিবাচক চিন্তা কমাতে সাহায্য করে।

4. শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি: নিয়মিত মেডিটেশন উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, ঘুমের গুণগত মান উন্নত, এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক।

5. আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি: মেডিটেশন অভ্যন্তরীণ সচেতনতা বাড়িয়ে নিজেকে আরও ভালোভাবে জানার সুযোগ দেয়।

কিভাবে মেডিটেশন করবেন:

1. একটি শান্ত স্থান নির্বাচন করুন: যেখানে আপনি অনায়াসে বসতে পারবেন এবং যা নির্জন।

2. আরামদায়ক অবস্থান নিন: মেঝেতে বা চেয়ারে আরামদায়ক ভঙ্গিতে বসুন। মেরুদণ্ড সোজা রাখুন।

3. চোখ বন্ধ করুন: চোখ বন্ধ করে শ্বাস-প্রশ্বাসের প্রতি মনোযোগ দিন।

4. শ্বাসের উপর মনোযোগ দিন: ধীরে ধীরে শ্বাস নিন এবং ছাড়ুন, এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের অনুভূতিগুলো পর্যবেক্ষণ করুন।

5. চিন্তাগুলি আসলে তাদের ছেড়ে দিন: যদি কোনো চিন্তা আসে, তাতে জড়িয়ে না পড়ে মনের অবস্থাটি স্বাভাবিকভাবে থাকতে দিন। পুনরায় শ্বাস-প্রশ্বাসের দিকে মনোযোগ ফিরিয়ে আনুন।

শুরুতে কতক্ষণ মেডিটেশন করবেন:

নতুনদের জন্য দিনে ৫-১০ মিনিট মেডিটেশন করা যথেষ্ট। অভ্যস্ত হওয়ার পর ধীরে ধীরে সময় বাড়িয়ে ২০-৩০ মিনিট করা যেতে পারে। নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে মেডিটেশনের সুফল আরও ভালোভাবে পাওয়া যায়।

মেডিটেশন একটি অভ্যাস, যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মনের প্রশান্তি আনতে এবং জীবনের মান বাড়াতে সহায়ক হয়।

👉এক রাতের ভালো ঘুম, সারা দিনের সুস্থতাতাই ঘুমানোর স্বাভাবিক নিয়ম মেনে চললে শরীর ও মনের জন্য ভালো ।👉যারা ঘুমের মেডিসিন খ...
20/10/2024

👉এক রাতের ভালো ঘুম, সারা দিনের সুস্থতা
তাই ঘুমানোর স্বাভাবিক নিয়ম মেনে চললে শরীর ও মনের জন্য ভালো ।
👉যারা ঘুমের মেডিসিন খেয়ে ঘুমান বা ঘুম কম হয় তারা নিন্মোক্ত নিয়ম অনুসরন করলে আসা করি সহজে ঘুম আসবে👇

1. সময়ের নিয়ম বজায় রাখা: প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যাওয়া এবং ঘুম থেকে ওঠা একটি ভালো অভ্যাস। এতে দেহের অভ্যন্তরীণ ঘড়ি বা সার্কাডিয়ান রিদম সঠিকভাবে কাজ করে।

2. পর্যাপ্ত ঘুমের সময়: প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে শিশু এবং কিশোরদের এর চেয়ে বেশি সময় ঘুমানো প্রয়োজন।

3. ঘুমানোর আগে আরাম করা: ঘুমানোর আগে আরামদায়ক কাজ করা যেমন বই পড়া, হালকা সঙ্গীত শোনা বা যোগব্যায়াম করলে ঘুম ভালো হয়।

4. ঘুমানোর পরিবেশ তৈরি করা: ঘর ঠাণ্ডা ও অন্ধকার রাখা, আরামদায়ক বিছানা ও বালিশ ব্যবহার করা ঘুমের মান উন্নত করে।

5. ব্লু লাইট এড়ানো: ঘুমানোর কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, বা টিভির স্ক্রিন ব্যবহার এড়ানো উচিত, কারণ এগুলোর আলো ঘুমের হরমোন মেলাটোনিনের উপর প্রভাব ফেলে।

6. হালকা খাবার খাওয়া: ঘুমানোর আগে ভারী খাবার এড়ানো উচিত। তবে এক গ্লাস গরম দুধ বা হালকা কিছু খাবার ঘুমাতে সাহায্য করতে পারে।

7. নিয়মিত ব্যায়াম করা: দিনের শুরুতে বা বিকালে নিয়মিত ব্যায়াম করলে রাতে ঘুম ভালো হয়। তবে ঘুমানোর ঠিক আগে ব্যায়াম না করাই ভালো।

এই নিয়মগুলো মেনে চললে ঘুমের মান বৃদ্ধি পায় এবং সারাদিনের কাজের জন্য শক্তি পাওয়া যায়।

17/10/2024

মার্কসল মেডিসিনের আলোচনা:
👉সাধারণ লক্ষণ:
-শরীরে অসুস্থতা বা দুর্বলতা অনুভূতি।
-অতিরিক্ত ঘাম, বিশেষ করে রাতে।
-ঠান্ডা অনুভূতি, বিশেষত হাতে এবং পায়ে।
-মুখে এবং গালে ফোসকা বা ঘা।
👉শ্বাসযন্ত্র:
-কাশি, যা ভেজা বা শুষ্ক হতে পারে।
-গলা এবং বুকে জ্বালা।
-শ্বাস নিতে অসুবিধা।
👉পেটের সমস্যা:
-ডায়রিয়া, প্রায়শই স্রাবযুক্ত।
-পেটের ব্যথা ও অসুবিধা।
-তীব্র গ্যাস এবং অ্যাসিডিটি।
👉মুখের লক্ষণ:
-মুখের মধ্যে দাগ বা ফোসকা।
-স্বাদ পরিবর্তন, প্রায়শই ধাতব স্বাদ।
-দাঁতে পচন ও ঘামের সমস্যা।(শরীরে দুগর্ন্ধ
যুক্ত ঘামের জন্য উপযুক্ত মেডিসিন)
👉মনস্তাত্ত্বিক লক্ষণ:
-উদ্বেগ ও উদ্বেগজনক মনোভাব।
-অস্থিরতা এবং মেজাজ পরিবর্তন।
-দুশ্চিন্তা ও অস্থিরতা অনুভূতি।
👉ত্বক:
-ত্বকের র‍্যাশ, বিশেষত মুখে এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে।
-ত্বকে ফুসকুড়ি ও ফোসকা।

সাইলেসিয়া মেডিসিনের উল্লেখযোগ্য লক্ষণসমুহ:👇👉ফোঁড়া, পুঁজ, ও চুলকানি: সাইলেসিয়া প্রধানত ত্বকের সমস্যা, যেমন ফোঁড়া, পুঁজ...
15/10/2024

সাইলেসিয়া মেডিসিনের উল্লেখযোগ্য লক্ষণসমুহ:👇
👉ফোঁড়া, পুঁজ, ও চুলকানি: সাইলেসিয়া প্রধানত ত্বকের সমস্যা, যেমন ফোঁড়া, পুঁজের সৃষ্টি এবং দীর্ঘস্থায়ী চুলকানির জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি শরীর থেকে পুঁজ বের করতে সহায়তা করে।

👉ঘাম এবং সর্দি: যারা মাথায় অতিরিক্ত ঘামেন এবং তাদের হাত-পায়ে ঠান্ডা অনুভূতি থাকে, তাদের জন্য সাইলেসিয়া উপকারী হতে পারে।

👉অস্থিরতা এবং আত্মবিশ্বাসের অভাব: সাইলেসিয়া মনের অস্থিরতা, আত্মবিশ্বাসের অভাব, এবং দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।

👉হাড় ও দাঁতের দুর্বলতা: এটি হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে, বিশেষ করে যখন দুর্বলতা বা পুষ্টির অভাবের জন্য সমস্যা দেখা দেয়।

👉ঘা ও ক্ষত: সাইলেসিয়া ধীরে ধীরে ঘা বা ক্ষতকে নিরাময় করতে সাহায্য করে, এবং সংক্রমণ কমাতে কাজ করে।
যেকোন পরামের্শের ইনবক্সে মেসেজ করুন
(wh-01614817002)

15/10/2024

👉 নিজের যত্ন নিন, পরিবারের জন্য সুস্থ থাকুন।

15/10/2024
12/10/2024

Lycopodium এর অন্যতম একটি লক্ষণ হচ্ছে আত্মসম্মান হারানোর ভয়ে রাগ করা

Address

Rangpur

Opening Hours

Monday 09:00 - 15:00
Tuesday 09:00 - 15:00
Wednesday 10:00 - 20:00
Thursday 10:00 - 20:00
Friday 15:30 - 20:00
Saturday 09:00 - 15:00
Sunday 10:00 - 20:00

Telephone

+8801614817002

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr N S Iqbal ডাঃ মোঃ হোমিও posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr N S Iqbal ডাঃ মোঃ হোমিও:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram