রিফাইতপুর মিয়াপাড়া,বাদিয়াখালী

  • Home
  • Bangladesh
  • Rangpur
  • রিফাইতপুর মিয়াপাড়া,বাদিয়াখালী

রিফাইতপুর মিয়াপাড়া,বাদিয়াখালী Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from রিফাইতপুর মিয়াপাড়া,বাদিয়াখালী, Badiakhali, Gaibandha, Rangpur.

"তেতো সত্য"যদিও কাছের অনেক মানুষ মন খারাপ করতে পারেন তবুও বলা উচিত।দেখেন,উন্নত মানের হাসপাতাল সব এলাকাতেই প্রয়োজন।তবে ১০...
16/04/2025

"তেতো সত্য"
যদিও কাছের অনেক মানুষ মন খারাপ করতে পারেন তবুও বলা উচিত।
দেখেন,উন্নত মানের হাসপাতাল সব এলাকাতেই প্রয়োজন।তবে ১০০০ শয্যার হাসপাতাল নিয়ে আমার কথা আছে!
যেনো-তেনো জায়গাতে কেনো হতে হবে?
ধরেন,পঞ্চগড় বা ঠাকুরগাঁওয়ের কথাই বলি,
জেলা দুইটা খুবই ছোট সেই সাথে একটা সীমান্তের কোল ঘেষে একদম উত্তরে আর একটা অনেকটাই একপেশে আর বাকি জেলা গুলো থেকে অনেক দূরত্বে অবস্থিত।
আমি জেলা দুটোকে ছোট করছি না বরং এতো বড় হাসপাতাল ওখানে দেয়ার বিপক্ষে।
ওখানে সর্বোচ্চ ২০০ শয্যার উন্নত হাসপাতাল গড়ে দেয়ার পক্ষে।এতে ওই এলাকা গুলোর মানুষ উপকৃত হবেন।
এবার আসি হাসপাতালটা কেনো উত্তরের মাঝামাঝি হওয়া জরুরি আর কেনো রংপুর বা দিনাজপুরে নয় সে প্রসঙ্গে।
দিনাজপুরে মেডিকেল কলেজ আছে অনেক দিন যাবৎ।আর দিনাজপুরের কল্যাণে সৈয়দপুর আর আশেপাশের জেলাগুলাও সুবিধা পেয়ে আসছে।আর রংপুরকে কি বলবো,উত্তরের চিকিৎসা কেন্দ্র বলা যায়।রংপুর মেডিকেল কলেজসহ অসংখ্য মেডিকেল কলেজ,নার্সিং ইন্সটিটিউট রয়েছে সেখানে।ঠাকুরগাঁও,নীলফামারিসহ কাছাকাছি বেশ কয়েকটি জেলা এর উপর নির্ভরশীল।
এবার আসা যাক, ১০০০ শয্যার হাসপাতালটা কোথায় হলে ভালো হয়??
উত্তর:উত্তরবঙ্গের মাঝামাঝি।আর সেই মাঝামাঝি জায়গাটা হলো গাইবান্ধা!
ভাবছেন নিজের জেলা জন্য সিম্পাথি দেখাচ্ছি,এটা ভুল ধারণা!
শুধু যৌক্তিকতা তুলে ধরছি।

কেনো গাইবান্ধাতে এতো বড় হাসপাতালটা হওয়া জরুরি?

আপনারা জানেন উত্তরবঙ্গের প্রবেশ দ্বার বলতে পূর্বে যতটা না বগুড়াকে বোঝানো হতো বর্তমানে ততোটাই বেশি গাইবান্ধাকে বোঝায়।রংপুর তথা উত্তরবঙ্গের প্রবেশ দ্বার হলো গাইবান্ধা।
গাইবান্ধা অনেক গুলো জেলাকে ঘিরে রয়েছে।
রংপুর,দিনাজপুর,কুড়িগ্রাম,বগুড়া,জয়পুরহাট,জামালপুর আর সেই সাথে রংপুরের বাকি জেলাগুলো গাইবান্ধাকেই তাদের চলাচলের একমাত্র মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে আসছে।
যেহেতু যাতায়াত ব্যবস্থা পুরোটাই গাইবান্ধাকে ঘিরেই আর সেই সাথে বর্তমানে উত্তরবঙ্গের যাতায়াতের নতুন মাইল ফলকের নাম তিস্তা সেতু,সেটাও গাইবান্ধার উপর দিয়েই গিয়েছে।
এতো এতো মানুষের চলাচল যে জেলার উপর দিয়ে,যে জেলা সেতু হিসেবে কাজ করছে উত্তরবঙ্গের অথচ সেখানে কোনো হাসপাতাল নেই।এটা দুঃখজনক।
তাই ১০০০ শয্যার চীনা হাসপাতালের একমাত্র দাবীদার গাইবান্ধাই।
রাজশাহী এবং রংপুর জেলার মিলনস্থল এই গাইবান্ধা।
এখানে উন্নতমানের এই হাসপাতাল নির্মিত হলে দুই বিভাগের মানুষ সমান ভাবে উপকৃত হবে।
রংপুর মেডিকেল কলেজ এবং শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজও চাপমুক্ত থাকতে পারবে গাইবান্ধাতে হাসপাতাল নির্মিত হলে।এতে চিকিৎসা ব্যবস্থার ভারসাম্য তৈরি হবে।
দুই বিভাগের মানুষের দাবীই হোক এমন জায়গায় হাসপাতাল নির্মাণ করা যাতে দুই বিভাগের মানুষই সমানভাবে চিকিৎসা সেবা পায় আর সেখানে থাকা মেডিকেল গুলো চাপমুক্ত ভাবে সেবা দিতে পারে।
সবার যৌক্তিক দাবী হোক একটাই-
গাইবান্ধায় ১০০০ শয্যার হাসপাতাল চাই।

কুরবানী ঈদকে ঘিরে জমে উঠেছে নতুন বাদিয়াখালী বাজারের গরু হাট।  ✌️🐂🐄
14/06/2024

কুরবানী ঈদকে ঘিরে জমে উঠেছে নতুন বাদিয়াখালী বাজারের গরু হাট। ✌️🐂🐄

মিয়াপাড়া রেলগেট..! 💝👌
06/03/2024

মিয়াপাড়া রেলগেট..! 💝👌

এই ২ বছরে আমাদের রিফাইতপুর, মিয়াপাড়া বাদিয়াখালী রেলগেট টি ঠিক কতখানি উন্নতি হয়েছে।
01/03/2024

এই ২ বছরে আমাদের রিফাইতপুর, মিয়াপাড়া বাদিয়াখালী রেলগেট টি ঠিক কতখানি উন্নতি হয়েছে।







চলছে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ।  #পুরাতন_বাদিয়াখালি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে।
07/01/2024

চলছে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ।
#পুরাতন_বাদিয়াখালি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে।

প্রানের বাদিয়াখালী
21/03/2021

প্রানের বাদিয়াখালী

29/06/2020

গাইবান্ধার কিছু গুরুত্বপূর্ণ হসপিটাল ও ক্লিনিক এর মোবাইল/টেলিফোন নাম্বার :-

1. Zilla Government Hospital, Gaibandha. (গাইবান্ধা সদর হাসপাতাল)
01780887113

2. গাইবান্ধা মা ও শিশু হাসপাতাল
01716458500

3. SKS Hospital, Gaibandha
01730072575

4. Pulse Clinic and Nursing Home
01734754261

5.Rabeya Clinic & Nursing Home
01712077906

6. Gaibandha Clinic
01711077749

7. Khandakar Memorial Hospital Ltd
01712365245

8. গণ স্বাস্হ্য হাসপাতাল
054151074

9. Gaibandha Diabetic Association. (গাইবান্ধা ডায়াবেটিস সমিতি)
054162503

10. Morium Eye Hospital. (মরিয়ম চক্ষু হাসপাতাল)
01723181159

বাদিয়াখালী নুরুলগন্জ বাজারের প্রবিন ব্যাবসায়ি "শ্রী হরিমন সাহা" ১৩৫ বছর বয়সে হলেও এখনো স্মরন শক্তি তার চমৎকার চোখের দৃ...
20/04/2020

বাদিয়াখালী নুরুলগন্জ বাজারের প্রবিন ব্যাবসায়ি "শ্রী হরিমন সাহা" ১৩৫ বছর বয়সে হলেও এখনো স্মরন শক্তি তার চমৎকার চোখের দৃস্টি শক্তি ভালো,তিনি ১৯৪৭,১৯৫২,১৯৭১ কথা এখনো স্পশ্ট বলতে পারেন "শ্রী হরিমন সাহা" শারিরিক সুস্হতা দীর্ঘায়ু কামনা করছি...

06/04/2020
23/10/2019

এই ট্রেনে আশ্রয় নিয়েছেন বানভাসি মানুষ। গতকাল গাইবান্ধা সদরের বাদিয়াখালী স্টেশন এলাকায়। ছবি: প্রথম আলো
এই ট্রেনে আশ্রয় নিয়েছেন বানভাসি মানুষ। গতকাল গাইবান্ধা এই ট্রেনে আশ্রয় নিয়েছেন বানভাসি মানুষ। গতকাল গাইবান্ধা সদরের বাদিয়াখালী স্টেশন এলাকায়। ছবি: প্রথম আলো
এই ট্রেনে আশ্রয় নিয়েছেন বানভাসি মানুষ। গতকাল গাইবান্ধা সদরের বাদিয়াখালী স্টেশন এলাকায়। ছবি: প্রথম আলো
গাইবান্ধা সদর উপজেলার বাদিয়াখালী স্টেশন এলাকা। স্টেশনে থেমে আছে একটি ট্রেন। নাম পদ্মরাগ মেইল। রেলপথ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এ পথে ট্রেন চলছে না। এ কারণে ট্রেনটি আটকা পড়েছে এখানে। তাই বলে ট্রেনটি ফাঁকাও নেই। এর ভেতরে আশ্রয় নিয়েছে বন্যায় ঘরহীন মানুষেরা।

ওই ট্রেনে আশ্রিতদের একজন শেফালী খাতুন। তিনি জানালেন, হঠাৎ বাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি। আঙিনায় প্রবল স্রোত। এক ঘণ্টার ব্যবধানে ঘরের মেঝেয় বুকপানি। চোখের সামনে ভেসে গেল ধান-চাল-ডালসহ খাবার-দাবার, কাপড়চোপড়। অনেক কষ্টে দুই মাসের সন্তানকে নিয়ে পদ্মরাগ ট্রেনে আশ্রয় নেন তিনি। ১০ দিন ধরে এখানেই থাকা-খাওয়া।

শুধু শেফালী নন, ওই ট্রেনের একই কামড়ায় আশ্রয় নিয়েছে ১৬টি পরিবার। পুরো ট্রেনে আশ্রিত মানুষের সংখ্যা দুই শতাধিক। তাঁরা জানান, এই ট্রেন না থাকলে তাঁদের খোলা আকাশের নিচে থাকতে হতো। তাঁদের কাছে এখনো সরকারি ত্রাণও পৌঁছায়নি।

স্টেশন এলাকার বাসিন্দারা জানান, গাইবান্ধায় বাঁধ ভাঙার কারণে চারটি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়েছে। ব্রহ্মপুত্র নদের সোনালী বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় বাদিয়াখালী ইউনিয়নে পানির চাপ বাড়ে। ফুলছড়ি উপজেলায় কয়েকটি জায়গায় বাঁধ ভাঙায় এ ইউনিয়নের পূর্বদিকে পানির ব্যাপক চাপ সৃষ্টি হয়। ১৭ জুলাই রেলপথের ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হতে শুরু করে। তখন থেকে এ পথে ট্রেন চলাচল বন্ধ। এদিন বগুড়ার সান্তাহার থেকে লালমনিরহাটগামী পদ্মরাগ ট্রেনটি বাদিয়াখালী স্টেশন এলাকায় ২ নম্বর রেলগুমটি এলাকায় আটকে যায়।

এ ট্রেনের আশ্রিত শেফালী খাতুনের বাড়ি রিফাইতপুর। তিনি বলেন, তাঁর স্বামী লাবলু মিয়া দিনমজুর। এখন কোনো কাজ নেই। ১০ দিন ধরে ট্রেনে আশ্রয় নিয়ে ধার করে খাচ্ছেন তাঁরা। এখন আর কেউ ধারও দিতে চান না। দুই মাস বয়সী সন্তানকে নিয়ে তিনি চরম সংকটে পড়েছেন।

একই ট্রেনে আশ্রয় নেওয়া সুমি বেগমের বাড়িও রিফাইতপুরে। গতকাল ডুবে যাওয়া বাড়ি থেকে এক বস্তা চাল নিয়ে এসেছেন তাঁর স্বামী। কিন্তু পচে গন্ধ বের হয়েছে। খাওয়ার মতো অবস্থায় নেই। সুমি বললেন, ‘১০ দিন হলো একবেলা খেয়ে বেঁচে আছি। মরে যাওয়ার পর সরকারি ত্রাণ এসে কী হবে?’

ট্রেনের ভেতর গিয়ে দেখা যায়, আসনের নিচে ছোট ছোট বিছানা করে শোয়ার ব্যবস্থা করেছে বানভাসিরা। দিনের বেলায় সেখানে শুধু নারীদের দেখা মেলে। তাঁরা রান্না করছেন ট্রেনের মধ্যেই।

ময়না বেগম দাঁড়িয়ে ছিলেন ট্রেনের কাছে। তিনি বলেন, ‘হঠাৎ করি বানের পানি আসি ঢুকে পড়ল। তাড়াহুড়ো করে কয় সের চাল নিয়ে আচ্চিলাম। সেটা তো শ্যাষ হয়্যা গেল। এখন ইলিপও পাচ্চি না। ক্যাংকা করি বাঁচি।’ এমন বক্তব্য অন্তত ২০ জন নারী-পুরুষের।

স্টেশনের ২ নম্বর রেলগুমটি এলাকার পাশেই বাদিয়াখালী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. সাফায়েতুল হকের বাড়ি। ত্রাণের বিষয়ে জানতে তাঁর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি মুঠোফোন ধরেননি।

জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উত্তম কুমার রায় মুঠোফোনে বলেন, ‘রেললাইন তো বাদিয়াখালী ইউনিয়নের পাশেই। দুই দিন আগেই ওই ইউনিয়ন পরিষদে ত্রাণ দেওয়া হয়েছে। সেখানকার বাসিন্দারা ত্রাণ পাননি, এমন বিষয় কেউ আমাকে জানাননি। তবে তাঁদের ত্রাণ পাওয়ার বিষয়ে আমি ব্যবস্থা নিচ্ছি।’

কেউ আইন নিজেরাই তুলে নিবেন না
22/07/2019

কেউ আইন নিজেরাই তুলে নিবেন না

Address

Badiakhali, Gaibandha
Rangpur
5700

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when রিফাইতপুর মিয়াপাড়া,বাদিয়াখালী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram