A R Mahabub Islam Neil

A R Mahabub Islam Neil এমন জীবন তুমি করিবে গঠন, মরনে হাসিবে ত?

05/02/2025

ইচ্ছে করলেও পাপ

করতে পারবেন না

আউজুবিল্লাহিল আজিম
ওয়া বিওয়াজহিল কারিম,
ওয়া সুলত্বানিহিল কাদিম
মিনাশ শাইতানির রাজিম

যে তোমাকে প্রকৃতভালবাসে,সে তোমাকেকখনো ভুলে যাবেনা ,, যদি তোমাকে ভুলে যাবার জন্য১০০টা কারণ ও থাকে,তারপর ওতার থেকে সে ১টা ...
01/03/2022

যে তোমাকে প্রকৃত
ভালবাসে,সে তোমাকে
কখনো ভুলে যাবেনা ,,
যদি তোমাকে ভুলে যাবার জন্য
১০০টা কারণ ও থাকে,তারপর ও
তার থেকে সে ১টা কারণ
খুঁজে বের করবে 💯 সুধু তোমাকে
পাবার জন্য।
coz true love never end

♡
08/01/2022

 ালামু_আলাইকুম। লেখাটি পড়তে গিয়ে দুচোখ পানিতে ভিজে গেলো! পড়ে দেখুন আপনার চোখেও পানি আসবে।  াসুল (সাঃ) এর প্রিয়তমা স্ত্...
29/10/2021

ালামু_আলাইকুম। লেখাটি পড়তে গিয়ে দুচোখ পানিতে ভিজে গেলো! পড়ে দেখুন আপনার চোখেও পানি আসবে।
াসুল (সাঃ) এর প্রিয়তমা স্ত্রী খাদিজা (রাঃ) মারা যাওয়ার আগে রাসুল (সাঃ) এর দুটো হাত ধরে বললেন
আপনি আমাকে কথা দিন। আপনার গায়ের জোব্বা দিয়ে আমার কাফনের কাপড় বানাবেন আর নিজ হতে আমাকে কবরে নামিয়ে দিয়ে আমার সওয়াল-জবাব শেষ না হওয়া পর্যন্ত আপনি কবরের পাশেই থাকবেন। আমাকে একা ফেলে যাবেন না। রাসুল (সাঃ) অশ্রুসিক্ত নয়নে বললেন >♡<
হে আমার প্রিয়তমা স্ত্রী, আমি কথা দিচ্ছি আমি তাই করবো। খাদিজা (রাঃ) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন। গোসল, জানাজা শেষ করে রাসুল (সাঃ) তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রীকে নিজেই কবরে শুইয়ে দিলেন এবং কবরের পাশে অশ্রুজল চোখে দাড়িয়ে রইলেন। হাবীবের এমন বিমর্ষ মানসিক অবস্থা দেখে মহান আল্লাহ ফেরেস্তা জিবরাইল (আঃ) কে পাঠালেন। জিবরাইল (আঃ) এসে সালাম দিয়ে জানতে চাইলেন >
হে আল্লাহর রাসুল আপনি এভাবে আপনার স্ত্রীর কবরের পাশে দাড়িয়ে আছেন কেন? >
রাসুল (সাঃ) বললেন >
হে জিবরাইল, আমি আমার প্রিয়তমা স্ত্রীকে কথা দিয়েছি তাঁর কবরের সওয়াল-জবাব শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমি এখান থেকে নড়বো না। >
জিবরাইল (আঃ) বললেন >
হে আল্লাহর রাসুল, আপনি জেনে রাখুন আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেছেন, খাদিজা (রাঃ) কে করা মুনকার-নাকীর এর সওয়ালের জওয়াব আল্লাহ আরশে আজীম থেকে নিজেই দিয়ে দিবেন।
ুবহানাল্লাহ। এই সেই খাদিজা (রাঃ), যাকে মহান আল্লাহ সালাম দিয়েছেন।
ুবহানআল্লাহ। যেখানে খাদিজা (রাঃ) কবরের সওয়াল-জবাবকে ভয় পেয়েছেন। অথচ সেখানেই আমরা যেনো চিন্তাই করিনা কবরের জীবন নিয়ে। হায়রে দুনিয়াদারি। দুনিয়াতে আমরা কি করছি।
্লাহ্ ই ভালো জানেন কবরে আমাদের কি অবস্থা হবে। > খাদিজা (রাঃ) এর মৃত্যুর পর প্রায় প্রতি রাতেই আয়িশা (রাঃ) এর ঘুম ভেঙে গেলে উঠে এসে দেখতেন রাসুল (সাঃ) কাঁন্নারত অবস্থায় আল্লাহর কাছে মিনতি করছেন। > হে আল্লাহ! যখন শেষ বিচারের দিন ছেলে বাবাকে চিনবে না, বাবা ছেলেকে চিনবে না, স্বামী স্ত্রীকে আর স্ত্রী স্বামীর চেহারা দেখে বিস্তৃত হবে। তখন যেনো আমি আমার প্রিয়তমা স্ত্রী খাদিজাকে চিনতে পারি এবং তাঁকে দেখে যেন বিস্তৃত না হই। > খাদিজা (রাঃ) গোশত খেতে পছন্দ করতেন। যদিও খুব কম সুযোগ হতো। কিন্তু কখনো হঠাৎ কোন উট, দুম্বা কিংবা খাসির গোশতের ব্যবস্থা হতো, তিনি তৃপ্তি করে খেতেন। উনার মৃত্যুর পর রাসুল (সাঃ) যখনি কোন গোশত হাদিয়া পেতেন কিংবা কোনো দিন হঠাৎ কোন পশু জবাই হতো, তখন রাসুল (সাঃ) খুব যত্নে এক ভাগ মাংস সরিয়ে রাখতেন। সেটা একটা পোটলায় ভরে মদীনার রাস্তায় চোখ মুছতে মুছতে হাটঁতেন, প্রিয়তমা খাদিজা (রাঃ) এর কোন পুরনো বান্ধবীর দেখা পান কিনা সেই আশায়। কোনো বান্ধবীকে দেখলে, পোটলাটা দিতেন।
্লাহ সকল হালাল সম্পর্কের বারাকাহ দান করুক। প্রত্যেক স্বামী স্ত্রী কে আল্লাহ ভালবাসা এবং স্নেহের আঁচলে আবৃত করুক।
িন। (সংগৃহীত

 ালামু_আলাইকুম। লেখাটি পড়তে গিয়ে দুচোখ পানিতে ভিজে গেলো! পড়ে দেখুন আপনার চোখেও পানি আসবে।  াসুল (সাঃ) এর প্রিয়তমা স্ত্...
01/09/2021

ালামু_আলাইকুম। লেখাটি পড়তে গিয়ে দুচোখ পানিতে ভিজে গেলো! পড়ে দেখুন আপনার চোখেও পানি আসবে।
াসুল (সাঃ) এর প্রিয়তমা স্ত্রী খাদিজা (রাঃ) মারা যাওয়ার আগে রাসুল (সাঃ) এর দুটো হাত ধরে বললেন > >
আপনি আমাকে কথা দিন। আপনার গায়ের জোব্বা দিয়ে আমার কাফনের কাপড় বানাবেন আর নিজ হতে আমাকে কবরে নামিয়ে দিয়ে আমার সওয়াল-জবাব শেষ না হওয়া পর্যন্ত আপনি কবরের পাশেই থাকবেন। আমাকে একা ফেলে যাবেন না। রাসুল (সাঃ) অশ্রুসিক্ত নয়নে বললেন >
হে আমার প্রিয়তমা স্ত্রী, আমি কথা দিচ্ছি আমি তাই করবো। খাদিজা (রাঃ) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন। গোসল, জানাজা শেষ করে রাসুল (সাঃ) তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রীকে নিজেই কবরে শুইয়ে দিলেন এবং কবরের পাশে অশ্রুজল চোখে দাড়িয়ে রইলেন। হাবীবের এমন বিমর্ষ মানসিক অবস্থা দেখে মহান আল্লাহ ফেরেস্তা জিবরাইল (আঃ) কে পাঠালেন। জিবরাইল (আঃ) এসে সালাম দিয়ে জানতে চাইলেন >
হে আল্লাহর রাসুল আপনি এভাবে আপনার স্ত্রীর কবরের পাশে দাড়িয়ে আছেন কেন? >
রাসুল (সাঃ) বললেন >
হে জিবরাইল, আমি আমার প্রিয়তমা স্ত্রীকে কথা দিয়েছি তাঁর কবরের সওয়াল-জবাব শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমি এখান থেকে নড়বো না। >
জিবরাইল (আঃ) বললেন >
হে আল্লাহর রাসুল, আপনি জেনে রাখুন আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেছেন, খাদিজা (রাঃ) কে করা মুনকার-নাকীর এর সওয়ালের জওয়াব আল্লাহ আরশে আজীম থেকে নিজেই দিয়ে দিবেন।
ুবহানাল্লাহ। এই সেই খাদিজা (রাঃ), যাকে মহান আল্লাহ সালাম দিয়েছেন।
ুবহানআল্লাহ। যেখানে খাদিজা (রাঃ) কবরের সওয়াল-জবাবকে ভয় পেয়েছেন। অথচ সেখানেই আমরা যেনো চিন্তাই করিনা কবরের জীবন নিয়ে। হায়রে দুনিয়াদারি। দুনিয়াতে আমরা কি করছি।
্লাহ্ ই ভালো জানেন কবরে আমাদের কি অবস্থা হবে। > খাদিজা (রাঃ) এর মৃত্যুর পর প্রায় প্রতি রাতেই আয়িশা (রাঃ) এর ঘুম ভেঙে গেলে উঠে এসে দেখতেন রাসুল (সাঃ) কাঁন্নারত অবস্থায় আল্লাহর কাছে মিনতি করছেন। > হে আল্লাহ! যখন শেষ বিচারের দিন ছেলে বাবাকে চিনবে না, বাবা ছেলেকে চিনবে না, স্বামী স্ত্রীকে আর স্ত্রী স্বামীর চেহারা দেখে বিস্তৃত হবে। তখন যেনো আমি আমার প্রিয়তমা স্ত্রী খাদিজাকে চিনতে পারি এবং তাঁকে দেখে যেন বিস্তৃত না হই। > খাদিজা (রাঃ) গোশত খেতে পছন্দ করতেন। যদিও খুব কম সুযোগ হতো। কিন্তু কখনো হঠাৎ কোন উট, দুম্বা কিংবা খাসির গোশতের ব্যবস্থা হতো, তিনি তৃপ্তি করে খেতেন। উনার মৃত্যুর পর রাসুল (সাঃ) যখনি কোন গোশত হাদিয়া পেতেন কিংবা কোনো দিন হঠাৎ কোন পশু জবাই হতো, তখন রাসুল (সাঃ) খুব যত্নে এক ভাগ মাংস সরিয়ে রাখতেন। সেটা একটা পোটলায় ভরে মদীনার রাস্তায় চোখ মুছতে মুছতে হাটঁতেন,
প্রিয়তমা খাদিজা (রাঃ) এর কোন পুরনো বান্ধবীর দেখা পান কিনা সেই আশায়। কোনো বান্ধবীকে দেখলে, পোটলাটা দিতেন।
্লাহ সকল হালাল সম্পর্কের বারাকাহ দান করুক। প্রত্যেক স্বামী স্ত্রী কে আল্লাহ ভালবাসা এবং স্নেহের আঁচলে আবৃত করুক।
িন। (সংগৃহীত

 ালামু_আলাইকুম। লেখাটি পড়তে গিয়ে দুচোখ পানিতে ভিজে গেলো! পড়ে দেখুন আপনার চোখেও পানি আসবে।  াসুল (সাঃ) এর প্রিয়তমা স্ত্...
27/07/2021

ালামু_আলাইকুম। লেখাটি পড়তে গিয়ে দুচোখ পানিতে ভিজে গেলো! পড়ে দেখুন আপনার চোখেও পানি আসবে।
াসুল (সাঃ) এর প্রিয়তমা স্ত্রী খাদিজা (রাঃ) মারা যাওয়ার আগে রাসুল (সাঃ) এর দুটো হাত ধরে বললেন > >
আপনি আমাকে কথা দিন। আপনার গায়ের জোব্বা দিয়ে আমার কাফনের কাপড় বানাবেন আর নিজ হতে আমাকে কবরে নামিয়ে দিয়ে আমার সওয়াল-জবাব শেষ না হওয়া পর্যন্ত আপনি কবরের পাশেই থাকবেন। আমাকে একা ফেলে যাবেন না। রাসুল (সাঃ) অশ্রুসিক্ত নয়নে বললেন >
হে আমার প্রিয়তমা স্ত্রী, আমি কথা দিচ্ছি আমি তাই করবো। খাদিজা (রাঃ) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন। গোসল, জানাজা শেষ করে রাসুল (সাঃ) তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রীকে নিজেই কবরে শুইয়ে দিলেন এবং কবরের পাশে অশ্রুজল চোখে দাড়িয়ে রইলেন। হাবীবের এমন বিমর্ষ মানসিক অবস্থা দেখে মহান আল্লাহ ফেরেস্তা জিবরাইল (আঃ) কে পাঠালেন। জিবরাইল (আঃ) এসে সালাম দিয়ে জানতে চাইলেন >
হে আল্লাহর রাসুল আপনি এভাবে আপনার স্ত্রীর কবরের পাশে দাড়িয়ে আছেন কেন? >
রাসুল (সাঃ) বললেন >
হে জিবরাইল, আমি আমার প্রিয়তমা স্ত্রীকে কথা দিয়েছি তাঁর কবরের সওয়াল-জবাব শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমি এখান থেকে নড়বো না। >
জিবরাইল (আঃ) বললেন >
হে আল্লাহর রাসুল, আপনি জেনে রাখুন আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেছেন, খাদিজা (রাঃ) কে করা মুনকার-নাকীর এর সওয়ালের জওয়াব আল্লাহ আরশে আজীম থেকে নিজেই দিয়ে দিবেন।
ুবহানাল্লাহ। এই সেই খাদিজা (রাঃ), যাকে মহান আল্লাহ সালাম দিয়েছেন।
ুবহানআল্লাহ। যেখানে খাদিজা (রাঃ) কবরের সওয়াল-জবাবকে ভয় পেয়েছেন। অথচ সেখানেই আমরা যেনো চিন্তাই করিনা কবরের জীবন নিয়ে। হায়রে দুনিয়াদারি। দুনিয়াতে আমরা কি করছি।
্লাহ্ ই ভালো জানেন কবরে আমাদের কি অবস্থা হবে। > খাদিজা (রাঃ) এর মৃত্যুর পর প্রায় প্রতি রাতেই আয়িশা (রাঃ) এর ঘুম ভেঙে গেলে উঠে এসে দেখতেন রাসুল (সাঃ) কাঁন্নারত অবস্থায় আল্লাহর কাছে মিনতি করছেন। > হে আল্লাহ! যখন শেষ বিচারের দিন ছেলে বাবাকে চিনবে না, বাবা ছেলেকে চিনবে না, স্বামী স্ত্রীকে আর স্ত্রী স্বামীর চেহারা দেখে বিস্তৃত হবে। তখন যেনো আমি আমার প্রিয়তমা স্ত্রী খাদিজাকে চিনতে পারি এবং তাঁকে দেখে যেন বিস্তৃত না হই। > খাদিজা (রাঃ) গোশত খেতে পছন্দ করতেন। যদিও খুব কম সুযোগ হতো। কিন্তু কখনো হঠাৎ কোন উট, দুম্বা কিংবা খাসির গোশতের ব্যবস্থা হতো, তিনি তৃপ্তি করে খেতেন। উনার মৃত্যুর পর রাসুল (সাঃ) যখনি কোন গোশত হাদিয়া পেতেন কিংবা কোনো দিন হঠাৎ কোন পশু জবাই হতো, তখন রাসুল (সাঃ) খুব যত্নে এক ভাগ মাংস সরিয়ে রাখতেন। সেটা একটা পোটলায় ভরে মদীনার রাস্তায় চোখ মুছতে মুছতে হাটঁতেন, প্রিয়তমা খাদিজা (রাঃ) এর কোন পুরনো বান্ধবীর দেখা পান কিনা সেই আশায়। কোনো বান্ধবীকে দেখলে, পোটলাটা দিতেন।
্লাহ সকল হালাল সম্পর্কের বারাকাহ দান করুক। প্রত্যেক স্বামী স্ত্রী কে আল্লাহ ভালবাসা এবং স্নেহের আঁচলে আবৃত করুক।
িন। (সংগৃহীত

 ালামু_আলাইকুম। লেখাটি পড়তে গিয়ে দুচোখ পানিতে ভিজে গেলো! পড়ে দেখুন আপনার চোখেও পানি আসবে।  াসুল (সাঃ) এর প্রিয়তমা স্ত্...
17/07/2021

ালামু_আলাইকুম। লেখাটি পড়তে গিয়ে দুচোখ পানিতে ভিজে গেলো! পড়ে দেখুন আপনার চোখেও পানি আসবে।
াসুল (সাঃ) এর প্রিয়তমা স্ত্রী খাদিজা (রাঃ) মারা যাওয়ার আগে রাসুল (সাঃ) এর দুটো হাত ধরে বললেন > >
আপনি আমাকে কথা দিন। আপনার গায়ের জোব্বা দিয়ে আমার কাফনের কাপড় বানাবেন আর নিজ হতে আমাকে কবরে নামিয়ে দিয়ে আমার সওয়াল-জবাব শেষ না হওয়া পর্যন্ত আপনি কবরের পাশেই থাকবেন। আমাকে একা ফেলে যাবেন না। রাসুল (সাঃ) অশ্রুসিক্ত নয়নে বললেন >
হে আমার প্রিয়তমা স্ত্রী, আমি কথা দিচ্ছি আমি তাই করবো। খাদিজা (রাঃ) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন। গোসল, জানাজা শেষ করে রাসুল (সাঃ) তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রীকে নিজেই কবরে শুইয়ে দিলেন এবং কবরের পাশে অশ্রুজল চোখে দাড়িয়ে রইলেন। হাবীবের এমন বিমর্ষ মানসিক অবস্থা দেখে মহান আল্লাহ ফেরেস্তা জিবরাইল (আঃ) কে পাঠালেন। জিবরাইল (আঃ) এসে সালাম দিয়ে জানতে চাইলেন >
হে আল্লাহর রাসুল আপনি এভাবে আপনার স্ত্রীর কবরের পাশে দাড়িয়ে আছেন কেন? >
রাসুল (সাঃ) বললেন >
হে জিবরাইল, আমি আমার প্রিয়তমা স্ত্রীকে কথা দিয়েছি তাঁর কবরের সওয়াল-জবাব শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমি এখান থেকে নড়বো না। >
জিবরাইল (আঃ) বললেন >
হে আল্লাহর রাসুল, আপনি জেনে রাখুন আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেছেন, খাদিজা (রাঃ) কে করা মুনকার-নাকীর এর সওয়ালের জওয়াব আল্লাহ আরশে আজীম থেকে নিজেই দিয়ে দিবেন।
ুবহানাল্লাহ। এই সেই খাদিজা (রাঃ), যাকে মহান আল্লাহ সালাম দিয়েছেন।
ুবহানআল্লাহ। যেখানে খাদিজা (রাঃ) কবরের সওয়াল-জবাবকে ভয় পেয়েছেন। অথচ সেখানেই আমরা যেনো চিন্তাই করিনা কবরের জীবন নিয়ে। হায়রে দুনিয়াদারি। দুনিয়াতে আমরা কি করছি।
্লাহ্ ই ভালো জানেন কবরে আমাদের কি অবস্থা হবে। > খাদিজা (রাঃ) এর মৃত্যুর পর প্রায় প্রতি রাতেই আয়িশা (রাঃ) এর ঘুম ভেঙে গেলে উঠে এসে দেখতেন রাসুল (সাঃ) কাঁন্নারত অবস্থায় আল্লাহর কাছে মিনতি করছেন। > হে আল্লাহ! যখন শেষ বিচারের দিন ছেলে বাবাকে চিনবে না, বাবা ছেলেকে চিনবে না, স্বামী স্ত্রীকে আর স্ত্রী স্বামীর চেহারা দেখে বিস্তৃত হবে। তখন যেনো আমি আমার প্রিয়তমা স্ত্রী খাদিজাকে চিনতে পারি এবং তাঁকে দেখে যেন বিস্তৃত না হই। > খাদিজা (রাঃ) গোশত খেতে পছন্দ করতেন। যদিও খুব কম সুযোগ হতো। কিন্তু কখনো হঠাৎ কোন উট, দুম্বা কিংবা খাসির গোশতের ব্যবস্থা হতো, তিনি তৃপ্তি করে খেতেন। উনার মৃত্যুর পর রাসুল (সাঃ) যখনি কোন গোশত হাদিয়া পেতেন কিংবা কোনো দিন হঠাৎ কোন পশু জবাই হতো, তখন রাসুল (সাঃ) খুব যত্নে এক ভাগ মাংস সরিয়ে রাখতেন। সেটা একটা পোটলায় ভরে মদীনার রাস্তায় চোখ মুছতে মুছতে হাটঁতেন, প্রিয়তমা খাদিজা (রাঃ) এর কোন পুরনো বান্ধবীর দেখা পান কিনা সেই আশায়। কোনো বান্ধবীকে দেখলে, পোটলাটা দিতেন।
্লাহ সকল হালাল সম্পর্কের বারাকাহ দান করুক। প্রত্যেক স্বামী স্ত্রী কে আল্লাহ ভালবাসা এবং স্নেহের আঁচলে আবৃত করুক।
িন। (সংগৃহীত

Mahabub Aual | Rangpur Sadar Upazila, Rajshahi, Bangladesh | Rangpur R M C H at Rangpur Medical College & Hospital | 103 connections | View Mahabub's homepage, profile, activity, articles

 ালামু___আলাইকুম  োয়া_টি_আপনার_জীবনে_শুধু_একটি বার হলে ওপড়ে নিবেন তাতে আপনার ক্ষতি হবে না বরং লাভ হবে এটিআমার ১০০ একশো...
24/05/2020

ালামু___আলাইকুম
োয়া_টি_আপনার_জীবনে_শুধু_একটি বার হলে ও
পড়ে নিবেন তাতে আপনার ক্ষতি হবে না বরং লাভ হবে এটি
আমার ১০০ একশো ১০০ একশো গ্রান্টি দিলাম আপনারা
অবশ্যই অবশ্যই আপনার জীবনে শুধু একবার হলেও পড়ে
নিবেন আশা করি আপনার লস হবে না বরং লাভই হবে
াআল্লাহ তাই আপনারা নিচে দোয়াটি দেওয়া আছে...
এখন এই পড়ে নিয়েন প্লীজ
্লাহুম্মা__ইন্নী_আসআলুকা_বিআন্নাকা আন্তাল্লাহু
লা-ইলাহা ইল্লা আনতাল আহাদুছ ছামাদুল্লাযী লাম ইয়ালিদ
ওয়ালাম ইয়ূলাদ ওয়ালাম ইয়া কুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ
আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকা বিআন্নালাকাল হামদু
া_ইলাহা_ইল্লা_আন্তাল_হান্নানুল মান্নানু বাদীউস
সামা ওয়াতি ওয়াল আরদ্বি ওয়াল এখলাছি ওয়াল এসতি
কামাতি বিলুংফিকা ওয়া সাল্লাল্লাহু আল খাইরি খালকিহী
ুহাম্মাদিও__ওয়া__আলিহী___ওয়া__সাল্লাল্লাহু আলা
খাইরি খালকিহী মুহাম্মাদিও ওয়া আলিহী ওয় আসহাবিহী
আজমাঈন ওয়াছাল্লামা তাছলিমান কাছীরান কাছীরা
িরাহমাতিকা__ইয়া__আরহামার_রাহীম
••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••

এই দোয়ার ফজিলত ও বরকত সম্পর্কে
াসুল__পাক__সাল্লাল্লাহু__আলাই_সাল্লাম_বলেন
আমি এক দিন মসজিদে বসেথাকা অবস্থায়
িব্রাইল__আমিন__এসে__বললেন__আল্লাহ_আপনাকে
একটি দরুন উপহার হিসাবে পাঠিয়েছে যা আপনার
উম্মতদের ক্ষমা ও ধৈর্য্যর কারণ বলে নির্ধারণ করেছেন
এই দোয়া টি কোন ব্যক্তি যদি তৌবা সাথে সব সমায় পাঠ
করে তাহলে ওই ব্যক্তির আমল নামায় বিভিন্ন পয়গাম্বর
দের সমমান সোয়াব দান করাহবে এই দোয়া কেউ যদি
দিনে একবার আথবা সপ্তাহে এক বার অথবা মাসে এক
বার মাসে এক বার না পারলে বছরে এক বার পরেন
কিংবা আপনার জীবনের শুধু এক বার পড়েন আপনার
জীবনের সমস্ত গুনা খাতা মাফ হয়ে যাবে
াল্লাহ_এবং_আল্লাহর পথে এক হাজার দিনার
খরচ করার সোয়াব ওই ব্যক্তিকে দান করবেন
ুবহানাল্লাহ__এবং__জিব্রাইল_আমিন আরো বলেন
আপনার মাথা পিতার আমল নামায়
োত__ইউছুফ__আলাইহি__ওয়া__সাল্লামের
সমপরিমাণ সওয়াব দান করা হবে
্লাহু_আকবার_এবং প্রধান চার ফেরেশতার ও
সমস্ত ফেরেশতাদের সওয়াব দান করবেন
ুবাহানাল্লাহ__জিব্রাইল_আমিন আবারো বলেন ওই
ব্যক্তির মৃত্যুর পরে ওই ব্যক্তির রুহু কিয়ামত পর্যন্ত হেফাজতে
রাখা হবে ও কোনো মৃত্যু ব্যক্তির কাফনের উপর লেখা হয়
তাহলে ওই ব্যক্তির কবরের সাওয়াল জাওয়াব সহজ হয়ে
যাবে এবং এই দোয়া লিখে সাতে রাখলে ওই ব্যক্তি ইমান ও
আমল ঠিক রেখে মৃত্যুবরণ করবেন ইনশাআল্লাহ এবং
মৃত্যুর পরে হাশরের মাঠে ওই ব্যক্তির চেহারায় দিয়ে
্লাহর__নুর চমকাবে যা দেখে হাশরের মাঠে লোকেরা
ওই ব্যক্তিকে পীর পয়গম্বর ও অলি আল্লাহ মনে করবেন
ুবহানাল্লাহ__এই_দোয়ার_অপরিসীম সোয়াব যা লিখে
শেষ করা যাবে না তাই আপনারা বেশি বেশি করে শেয়ার
করবেন যেনো সবাই এক বার হলে ও পড়তে পারে
্লাহ__পাক_আমাদের সবাইকে এই দোয়া পড়ার

08/02/2020

ালামু____আলাইকুম --
----------------------------------------------- োয়া_টি_আপনার_জীবনে_শুধু_একটি বার
হলে ও পড়ে নিবেন তাতে আপনার ক্ষতি হবে না বরং লাভ
হবে এটি আমার ১০০ একশো ➡ 100 গ্রান্টি দিলাম আপনারা
অবশ্যই আপনার জীবনে শুধু এক বার হলে ও পড়ে নিবেন
আশা করি আপনার লস হবে না বরং লাভ হবেই হবে
াআল্লাহ তাই আমি দোয়াটি নিচে দিলাম
দোয়াটি এখন এই পড়ে নিয়েন প্লিজ -------------------------------------------------------------
্লাহুম্মা__ইন্নী_আসআলুকা_বিআন্নাকা আন্তাল্লাহু
লা-ইলাহা ইল্লা আনতাল আহাদুছ ছামাদুল্লাযী লাম
ইয়ালিদ
ওয়ালাম ইয়ূলাদ ওয়ালাম ইয়া কুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ
আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকা বি আন্নালাকাল হামদু
া__ইলাহা__ইল্লা__আন্তাল_হান্নানুল মান্নানু বাদীউস
সামা ওয়াতি ওয়াল আরদ্বি ওয়াল এখলাছি ওয়াল এসতি
কামাতিবিলুংফিকা ওয়া সাল্লাল্লাহু আল খাইরি খালকিহী
------------------------------------------------------------- ুহাম্মাদিও__ওয়া__আলিহী___ওয়া__সাল্লাল্লাহু আলা
খাইরি খালকিহী মুহাম্মাদিও ওয়া আলিহী ওয় আসহাবিহী
আজমাঈন ওয়াছাল্লামা তাছলিমান কাছীরান কাছীরা িরাহমাতিকা__ইয়া__আরহামার_রাহীম
___________________________________
এই দোয়ার ফজিলত ও বরকত সম্পর্কে াসুল__পাক__সাল্লাল্লাহু__আলাই_সাল্লাম_বলেন
আমি এক দিন মসজিদে বসেথাকা অবস্থায় িব্রাইল__আমিন__এসে__বললেন__আল্লাহতালা
আপনাকে একটি দরুন উপহার হিসাবে পাঠিয়েছে যা
আপনার উম্মতদের ক্ষমা ও ধৈর্য্যর কারণ বলে নির্ধারণ
করেছেন এই দোয়া টি কোন ব্যক্তি যদি তৌবা সাথে সব
সমায় পাঠ করে তাহলে ওই ব্যক্তির আমল নামায় বিভিন্ন
পয়গাম্বর দের সমমান সোয়াব দান করা হবে
এই দোয়া কেউ যদি দিনে এক বার আথবা সপ্তাহে
এক বার অথবা মাসে এক বার মাসে এক বার না
পারলে বছরে এক বার পরেন কিংবা আপনার
জীবনের শুধু এক বার পড়েন আপনার জীবনের
সমস্ত গুনা খাতা মাফ হয়ে যাবে
াল্লাহ_এবং_আল্লাহর পথে এক হাজার
দিনার খরচ করার সোয়াব ওই ব্যক্তিকে দান করবেন
ুবহানাল্লাহ__জিব্রাইল_আমিন আরো বলেন
ওই ব্যক্তির আপনার মাথা পিতার আমল নামায়
োত__ইউছুফ__আলাইহি__ওয়া__সাল্লামের
সমপরিমাণ সওয়াব দান করা হবে
্লাহু_আকবার_এবং প্রধান চার ফেরেশতার ও
সমস্ত ফেরেশতাদের সওয়াব দান করবেন
ুবাহানাল্লাহ__জিব্রাইল_আমিন আবারো বলেন
ওই ব্যক্তির মৃত্যুর পরে ওই ব্যক্তির রুহু কিয়ামত
পর্যন্ত হেফাজতে রাখা হবে ও কোনো মৃত্যু ব্যক্তির
কাফনের উপর লেখা হয় তাহলে ওই ব্যক্তির কবরের
সাওয়াল জাওয়াব সহজ হয়ে যাবে এবং এই দোয়া লিখে
সাতে রাখলে ওই ব্যক্তি ইমান ও আমল ঠিক রেখে
মৃত্যুবরণ করবেন ইনশাআল্লাহ এবং মৃত্যুর পরে
হাশরের মাঠে ওই ব্যক্তির চেহারায় দিয়ে
আল্লাহর নুর চমকাবে যা দেখে হাশরের মাঠে লোকেরা ওই
ব্যক্তিকে পীর পয়গম্বর ও অলি আল্লাহ মনে করবেন
ুবহানাল্লাহ__এই_দোয়ার_অপরিসীম সোয়াব যা লিখে
শেষ করা যাবে না তাই আপনারা বেশি বেশি করে শেয়ার
করবেন যেনো সবাই এক বার হলে ও পড়তে পারে
্লাহ__পাক_আমাদের সবাইকে এই দোয়া পড়ার
তৌফিক দান করুন তাই বলছি আমর শেষ ও আখেরী
ী__হযরত__মুহাম্মদ_সাল্লাহু_সাল্লামের উম্মত হিসাবে
আমাদের সকল ভাই ও বোনদের উচিত এই ভাবে ইসলাম
প্রচার করাটা আমাদের একান্ত এই দায়িত্ব তাই আমরা
অবশ্যই সবাই মিলে এই পেজ টিতে লাইক ও কমেন্টে
বেশি বেশি করে শেয়ার করবেন প্লিজ
়া__আল্লাহ__তুমি__আমাদের__সকল
মুমিন ভাই ও বোনদের এই দোয়াটি পড়ার
ৌফিক__দান__করেন__চুম্মা__আমিন
https://mbasic.facebook.com/%E0%A6%86%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8B-187012748327948/?refid=12 .

Address

Rangpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when A R Mahabub Islam Neil posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram