ডা: মোবাশ্বের আহমেদ নোমান

ডা: মোবাশ্বের আহমেদ নোমান A lifetime learner in the field of orthopaedic surgery. Wanted to be a good Surgeon, good father, good son, good husband and especially good human being.

Eternal dream is achieving Jannat through giving service to creation of ALLAH

My long-cherished dream of assisting in a Total Knee Replacement has finally come true. Last week, I had the privilege o...
23/08/2025

My long-cherished dream of assisting in a Total Knee Replacement has finally come true. Last week, I had the privilege of assisting Dr Minhaz Uddin , a young and energetic orthopaedic surgeon, in this operation. My dear friend Dr Shafi Sarker Sarker was also present, making the experience even more memorable.

12/01/2025

১...

রোগী দেখছিলাম। রোগীর কিডনীর অবস্থা তেমন সুবিধার না, ক্রিয়েটিনিন 2.4। এক্সামিন করে পেটে হাত দিয়ে বুঝলাম বেচারার কিডনীর সাইজটা বড়, মেডিকেলীয় টার্ম PKD. এটার জন্যই মূলত ক্রিয়েটিনিনটা বেড়ে যাচ্ছে, প্রেসারটাও তাই কন্ট্রোলের বাইরে...

আল্ট্রাসনোগ্রাম করে নিয়ে আসতে বলললাম ধানমন্ডির এক হাসপাতালের এক ম্যাডামের কাছ থেকে। ম্যাডামের কাছে যতগুলো রোগী পাঠিয়েছি, সব রোগীই এসে বলেছে যে ম্যাডামের আচরণ ভালো না। কিন্তু এরপরেও আমাকে তার কাছে পাঠাতে হয়, ম্যাডামের আচরণ যেমনই হোক, উনার করা আল্ট্রাসনোগ্রাম অদ্ভুত সুন্দর! উনার রিপোর্টের উপর আমার যথেষ্ট আস্থা রয়েছে...

যাই হোক, ভদ্রলোক সেখান থেকে আল্ট্রাসনোগ্রাম না করিয়ে স্থানীয়ভাবে কোন এক আউলফাউল জায়গা থেকে আল্ট্রা করিয়ে নিয়ে আসলেন, যথারীতি রিপোর্টে সবই নরমাল, কিডনীর সাইজও নাকি ঠিকই আছে...

আমার মেজাজ খারাপ হলো। আমি শতভাগ নিশ্চিত কিডনীর সাইজ বড় (PKD)। রিপোর্টে সেটা পেয়ে গেলে আমার জন্য সুবিধা হতো, PKD তে প্রেসারের ওষুধ বেশ বিবেচনা করে দিতে হয়। এখন আমার আর সে সুযোগ নেই...

রোগীকে জিজ্ঞেস করলাম, পরীক্ষাটা যেখানে করতে বলেছি, সেখানে কেন করান নি। উনি রহস্যময় হাসি দিলেন যার অর্থ আমি কমিশনের ধান্ধায় আল্ট্রাসনোগ্রামটা নির্দিষ্ট জায়গায় করতে বলেছি, উনি অন্য জায়গায় করাতে আমার ধান্ধাটা সফল হয়নি...

আমি আর তেমন কিছু বললাম না, এভারেজ একটা চিকিৎসা দিয়ে রোগীকে বিদায় দিলাম...

২...

আরেক রোগীর কথা মনে আছে। পায়ের রানের এখানে বেশ বড় একটা টিউমারের মত। আমার কাছে সুবিধার লাগলো না। কিছু সিগন্যাল আছে যে এটা ক্যান্সার। রোগীকে আকার ইঙ্গিতে বোঝালাম যে আমি খুব ভালো কিছু আশা করছি না...

এসব ক্ষেত্রে ঐ টিউমারের একটা অংশ সুঁই দিয়ে কালেকশন করে এক্সপার্ট হিস্টোপ্যাথোলজিস্ট এর সাহায্য নিয়ে মতামত রেডী করতে হয়। রোগীকে আবারো ধানমন্ডির একটা ল্যাবে গিয়ে রিপোর্টটা করে নিয়ে আসতে বললাম...

উনি সেটা করলেন না। এক আলতুফালতু জায়গা থেকে রিপোর্ট করে নিয়ে আসলেন, রিপোর্টে গুরুত্বপূর্ণ কিছু ছিলো না, অগাবগা জায়গার আবোলতাবোল রিপোর্ট। রোগী এবং তার লোকজনের চোখে আমাকে নিয়ে তুচ্ছতাচ্ছিল্য বুঝতে পারলাম। তাদের ধারণা আমি একটা নরমাল জিনিসকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে বড় করে তুলেছি...

এই তুচ্ছতাচ্ছিল্যর প্রায়শ্চিত্ত অবশ্য তাদের করতে হয়েছিলো। শেষ খবর অনুযায়ী ভিটেমাটি বিক্রি করে কেমোথেরাপি দেবার জন্য ইন্ডিয়া পর্যন্ত যেতে হয়েছিলো। এরপর আর আপডেট পাইনি...

অথচ এই রোগীর ক্যান্সারটা আগেভাগে ডায়াগনোসিস করতে পারলে অনেক কিছুই হয়তো করা যেতো...

৩...

এবার থাইরয়েডের এক রোগীর কথা বলি। হাইপোথাইরয়েডের রোগী, থাইরক্সিন জাতীয় ওষুধ খাচ্ছেন। কিছুদিন পরপর উনি লোকাল এক অখ্যাত ডায়াগনস্টিক থেকে TSH করিয়ে আমার কাছে আসেন...

এই ধরণের থাইরয়েডের রোগীদের ৬ মাস পরপর TSH পরীক্ষাটা নিয়মিত করতে হয়। TSH পরীক্ষা করানোটা বেশ সেনসিটিভ একটা ইস্যু, সবসময় একটা পার্টিকুলার টাইমে, দিনের একটা নির্দিষ্ট সময়ে পরীক্ষাটা করাতে হয়, দিনে-রাতে রিপোর্টে পার্থক্য হয় । আরেক হ্যাপা হলো সেন্টার টু সেন্টার এটার রিপোর্টে বেশ ভ্যারিয়েশন দেখা যায়। আমি সবসময় এই ধরণের পরীক্ষাগুলো কয়েকটি নির্দিষ্ট জায়গায় করাতে বলি, যেমন:

--পরমাণু শক্তি গবেষণা কেন্দ্রগুলো
--CMH
--ICDDR'B

কুখ্যাত ঐ ডায়াগনস্টিকটিতে ভদ্রমহিলার রিপোর্ট প্রতিবারই নরমাল আসে। অথচ আমি পরিষ্কার ক্লিনিক্যালি বুঝতে পারছি যে রিপোর্ট ঠিক নেই, ওষুধের ডোজ এডজাস্ট করতে হবে। রোগীর হাজব্যান্ড আমার কথাকে পাত্তা দেন না, আমার নির্দেশিত জায়গায় উনি পরীক্ষা করান নি...

এই মহিলাকে একটা পর্যায়ে অজ্ঞান অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়, ঐ সময়টায় আমি হাসপাতালে ছিলাম না, রোগীকে পরবর্তীতে ঢাকা মেডিকেলে রেফার করা হয়। ডোজ এডজাস্ট না করতে পারায় মোস্ট প্রবাবলি মহিলাটি এক জটিল থাইরয়েড কন্ডিশনে চলে গিয়েছিলো, যাকে আমরা মিক্সিডিমিক কোমা বলে থাকি...

উনারা যদি আমার নির্দেশিত জায়গায় পরীক্ষাগুলো করাতেন, তবে হয়তো এই জটিল পরিস্থিতি এভয়েড করা যেতো। কে শোনে কার কথা!...

৪...

একটা সময় ছিলো যখন রোগীদের খুব করে বোঝাতাম, কোন পরীক্ষা কোথায় করাতে হবে, কোথায় কোন পরীক্ষা করা যাবে না। এখন আর এসব বলি না, যার পেছনে কারণ তিনটা...

প্রথমত, বাঙালি জাতিগতভাবে সন্দেহপ্রবন। নির্দিষ্ট জায়গায় পরীক্ষা নীরিক্ষার কথা বললে উনাদের সন্দেহপ্রবণতা উসকে উঠে। চিকিৎসকদের কিছু অনৈতিক কার্যকলাপও অবশ্য এ অবস্থার জন্য দায়ী...

দ্বিতীয়ত, কিছু কিছু ডায়াগনস্টিক রীতিমতো মাফিয়াতে রুপান্তরিত হয়েছে। আমার জানা আছে কোন্ কোন্ ডায়াগনস্টিক স্ট্যান্ডার্ড না। এটার কথা রোগীকে বলে বিপদে পড়তে হয়।এসব কথা বলার জন্য একবার আমার এক কলিগকে তো এক ডায়াগনস্টিক এর লোকজন তুলে নিয়ে যেতে চেয়েছিলো। কি দরকার নিজের বিপদ ডেকে আনবার...

তৃতীয় কারণ হলো, এখন আস্তে আস্তে বয়স হচ্ছে। আমি জানি কিছু মানুষকে আপনি কখনোই আপনার ভ্যালিড রিজন এক্সপ্লেইন করে বোঝাতে পারবেন না, তারা তাদের মতোই কাজ করবে, এটা অনেকটা তাদের জেনেটিক মেকআপ।Everybody is paid back by his own coin, যারা কথা শোনেনা, তারা তাদের মত করে কর্মফল ভোগ করবে--এটাই প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়ম, প্রকৃতির সেই নিয়মকে অগ্রাহ্য করার আমি কেউ না......
জামান অ্যালেক্স

13/09/2023

কাওরাইদ বাজারে আমাদের ফার্মেসীর নাম 'রিপন ফার্মেসী'। এটা আমার বড় ভাই পারভেজ ভাই পরিচালনা করেন। অনেকে মনে করেন তার নামই রিপন। আসলে আমার ইমিডিয়েট ছোট ভাইয়ের নাম রিপন।

সে বহুদিন আগে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশু বিভাগে মারা যায়। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। হাসপাতালের ফ্লোরে আম্মা বিছানার চাদর বিছালেন। এরপর রিপনকে কোলে নিয়ে বসলেন। সে এক দৃষ্টিতে আম্মার দিকে তাকিয়ে ছিল। এই ছিল তার শেষ মুহুর্ত।

এখন আমি এই হাসপাতালের একজন চিকিৎসক। শিশু বিভাগের জাস্ট উপরতলায় আমার ডিউটি। প্রতিদিনই বহু মৃত্যু প্রত্যক্ষ করছি। প্রায়ই মনে পড়ে মৃত ভাইয়ের কথা!

কয়েক মাস আগের কথা। মাঝরাতে ২ জন রোগীর লোক এলো। বললো, স্যার, এত রাতে বিরক্ত করার জন্য দু:খিত। আমাদের রোগী সম্ভবত মারা গেছে। একটু আসেন।

চেহারাগুলো পরিচিত মনে হলো। দেখলাম, আমি যেরুমে রোগী দেখি সেই রুমেরই ২জন রোগী। রোগীর স্বজনরা আমাকে আগে দেখেছে৷ বিনয়ের কারণ বুঝা গেলো। প্রথমজন সত্যিই মৃত্যুবরণ করেছেন।

দ্বিতীয় জনের চোখে লাইট ফেললাম, একটি চোখের মণি ছোট আর একটি বড়। আন ইকুয়াল পিউপিল। মস্তিষ্কের ভেতর উচ্চ চাপ! আমি আর আনোয়ার ভাই একরুমে বহুদিন রোগী ফলোআপ করেছি। তিনি আমাকে যে কয়টি চমৎকার জিনিস শিখিয়েছেন তার একটি হল এটি। দ্রুত এসেস করলাম। মনে হলো এখনো কিছু করার আছে।

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মৃত্যুপদযাত্রীর চিকিৎসা খুব বিপদজনক। অজ্ঞ লোকেরা দাবী করে বসে, আমার রোগীকে আপনি ইঞ্জেকশন দিয়ে বা বুক চেপে মেরে ফেলেছেন। তাই রোগীর স্বজনকে কাউন্সেলিং করলাম। দেখুন, আপনাদের ধারণা উনি মারা গেছেন। তবে আমার মনে হয় এখনো কিছু করার আছে। আপনারা অনুমতি দিলে আমি শেষচেষ্টা করতে পারি।

গভীর রাত। নার্স-ওয়ার্ড বয় সবার চোখে ঘুম লেগে এসেছে। আমার আয়োজনে তারা কিছুটা বিরক্ত। অনেক সময় নিয়ে রোগীর চিকিৎসা অপটিমাইজড করা হলো। পরদিন ডে অফ। তার পরের দিন পহেলা মে, সরকারি ছুটি। ফরিদপুর গিয়েছিলাম। ২ তারিখ ডিউটিতে গিয়ে দেখি রোগীর স্বজন আমার জন্য অপেক্ষা করছে। রোগী এখন অনেকটা সুস্থ।

ছুটি দেয়ার সময় ভাবলাম, আল্লাহপাক মনে হয় পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি ক্ষমতা চিকিৎসকদের হাতে দিয়েছেন, যারা জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে লড়াই করতে পারেন!

মানুষকে মেরে ফেলা খুব কঠিন কিছু নয়, বরং, তাকে বাঁচানো অনেক কঠিন! 'আর কেউ কারো প্রাণরক্ষা করল, সে যেন সকল মানুষের প্রাণরক্ষা করল।' (সূরা মায়েদা : ৩২)

এই চমৎকার ক্ষমতা আল্লাহপাক চিকিৎসকদের দিয়েছেন। চিকিৎসক হিসেবে নিজেকে খুব ভাগ্যবান মনে হয় এজন্য।

_________________

জীবন-মরণ!
ত রি কু ল হা সা ন।
১৩/০৯/২৩।

It was my very first Ot assist of Fracture dislocation of femoral head ( left ) with Asst professor Dr Eunus Ali sir at ...
10/09/2023

It was my very first Ot assist of Fracture dislocation of femoral head ( left ) with Asst professor Dr Eunus Ali sir at central hospital, Rangpur.
In this case I have first seen how to use headless herbert compression screw .
Thank you sir for giving me the chance to assist in this excellent memorable operation .
In every operation i learn a lot from you , Alhamdulillah.
Dr Goutam Biswas sir was part of our team as a specialist Anesthesiologist.

27/11/2022

আপনারা কি জানেন? স্ট্রোক এবং অচেতন রোগী গুলো সবচেয়ে বেশি মারা যায় কি কারনে?

ডাক্তারের ভুল চিকিৎসা? নার্সের গাফেলতি? নাকি স্ট্রোক একটা মারাত্মক রোগ সেই কারনে?
আপনারা সত্যি যেনে বিস্মিত হবেন যে এই রোগী গুলো মারা যায় তাদের সবচেয়ে প্রিয় জনের কারনে তার হাত দিয়েই।

👨🏻‍⚕️: Confused হয়ে যাচ্ছেন? তাহলে ভেংগেই বলছি।

অন্ননালী এবং শ্বাসনালী খুব কাছা কাছি থাকে। এমনি সচেতন একজন মানুষের শ্বাসনালী তে খাবার ঢুকতে চাইলে কাশি দিয়ে সেটাকে সে বের করে দেয়।কিন্তু রোগী যখন অজ্ঞান অবস্থায় থাকে। তখন এই কাশি দেবার Reflex তার থাকে না। বারবার বলে দেবার পর ও রোগীর আত্মীয় স্বজন রা রোগী কে শুয়ে থাকা অবস্থায় মুখে খাবার এবং তরল দিয়ে থাকে। হয়তো ভাবে , এ আর এমন কি? তাই শুয়েই খাওয়ায় দুধ ,ডাল , স্যুপ। যেটা রোগীর শ্বাসনালী দিয়ে ফুসফুসে যেতে থাকে। সেখানে সেখানে মারাত্মক রকম প্রদাহ করে। যেটাকে আমরা বলি .

যেটার মৃত্যু হার অনেক অনেক বেশি। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই রোগী কে আর বাচানো সম্ভব হয় না।
এই জন্য অজ্ঞান রোগীকে তরল খাবার একান্তই যদি মুখে দিতে হয় সেক্ষেত্রে আমাদের তাকে বালিশে হেলান দিয়ে বসিয়ে তারপর মুখে দিতে হবে।
আপনার মা , আপনার বাবা কে অসুস্থ সময় পাশে থেকে কতোই না কষ্ট করে যাচ্ছেন একটু সেবা করার জন্য। কিন্তু আপনার সামান্য ভুলের জন্য আপনার অজান্তেই আপনার প্রিয় মানুষটি আপনার কারনে আপনার হাতেই খুন হয়ে যাচ্ছে। এটা যদি কেউ জানতে পারে সে কি কখনো নিজেকে ক্ষমা করতে পারবে?

Shakespeare এর ম্যাকবেথ নাটকে অনুশোচিত লেডি ম্যাকবেথের মতো তখন সারাজীবন মনে হতে থাকবে ,

" All the perfumes of Arabia will not sweeten this little hand. "

" আরবের সব সুগন্ধিও এই ছোট হাত কে আর সুবাসিত করতে পারবে না। "

আমাদের প্রিয় মানুষ গুলো সুস্থ থাকুক।আমার এই পোস্ট পড়ার পর সচেতন হয়ে যদি কারো প্রিয় মানুষের জীবন বেচে যায় তবে আমার চিকিৎসক জীবন নিঃসন্দেহে ধন্য হবে।

জনস্বার্থে

#ডাঃসওগাত_এহসান

ইনডোর মেডিকেল অফিসার

( ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল)

27/08/2022

কামরাঙ্গা..!
কত খেয়েছি ছোটবেলায়....এমনকি বড় বেলাতেও!
অথচ...
গবেষণা বলছে...এই ফল কিডনি রোগীদের দ্রুত অসুস্থ করে তুলতে পারে!
কিডনি রোগীদের তাই কামরাঙ্গা খাওয়া একেবারেই নিষিদ্ধ !
এমনকি কিছু গবেষনায় দেখা গেছে...সুস্থ মানুষও অতিরিক্ত কামরাঙ্গা খেলে কিডনি বিকল রোগে আক্রান্ত হতে পারেন!
তাই..
সুস্থ মানুষ কামরাঙ্গা খান..তবে পরিমিত ও সাবধানে!
আর কিডনি রোগ থাকলে একেবারেই না!

Address

Rangpur

Opening Hours

Monday 16:00 - 21:00
Tuesday 16:00 - 21:00
Wednesday 16:00 - 21:00
Thursday 16:00 - 21:00
Saturday 16:00 - 21:00
Sunday 16:00 - 21:01

Telephone

+8801311875792

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডা: মোবাশ্বের আহমেদ নোমান posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category