Patgram - পাটগ্রাম

Patgram - পাটগ্রাম It is upazila of Lalmonirhat district under Rangpur division. The Tin Bigha Corridor connects these two enclaves with the main land.
(3)

The page is about Patgram Upazila (lalmonirhat district),which area 261.51 sq km, located in between 26°17´ and 26°33´ north latitudes and in between 89°03´ and 89°21´ east longitudes. It is bounded by west bengal state of India on the north, east and west, hatibandha upazila and West Bengal state of India on the south. This upazila has 27 enclaves of which Dahagram and Angarpota are the most noted enclaves of the country. Population Total 193185; male 98564, female 946221; Muslim 178043, Hindu 15080 and others 62. Water bodies Main rivers: tista, Singimari. Administration Patgram Thana was formed in 1801 and it was turned into an upazila on 18 March 1984. Archaeological heritage and relics Dhabalsati Mosque, Jamgram Jami Mosque, Pateshwari Temple at Patgram, Mota Sannyasi Statue. History of the War of Liberation Burimari of Sreerampur union under Patgram upazila was under Sector 6 during the war of liberation and sector commandar was Wing Commandar MK Bashar. Marks of the War of Liberation Martyr Afzal Auditorium. Religious institutions Mosque 352, temple 25, church 2. Noted religious institutions: Jamgram Jami Mosque, Rasul Pir Tomb, Pateshwari Temple. Literacy rate and educational institutions Average literacy 44.7%; male 50.1%, female 39.1%. Educational institutions: college 3, secondary school 27, primary school 88, madrasa 42. Noted educational institutions: Jasimuddin Government Kazi Abdul Gani Degree College (1968), Patgram Mohila Degree College (1997), Patgram Model Degree College (1998), Patgram Taraknath High School (1945), Baura Public High School (1945), Burimari Hasar Uddin High School (1955), Jongra National High School (1967), Patgram Huzur Uddin Government Girls’ High School (1968), Mirzacourt HM High School (1972), Patgram NP Senior Madrasa (1962). Cultural organisations Library 37, club 126, cinema hall 2, stadium 1, playground 6. Tourist spots Tin Bigha Corridor and Burimari Land Port. Main sources of income Agriculture 74.22%, non-agricultural labourer 4.45%, industry 0.29%, commerce 9.12%, transport and communication 2.34%, service 2.62%, construction 0.55%, religious service 0.26%, rent and remittance 0.15% and others 6%. Main crops Paddy, tobacco, wheat, potato, jute, ground nut. Extinct or nearly extinct crops Kaun, sweet potato, mustard. Main fruits Mango, jackfruit, black berry, betel nut. Extinct or nearly extinct traditional transport Palanquin, bullock cart. Noted manufactories Flour mill, ice factory, toffee factory, welding factory. Cottage industries Goldsmith, blacksmith, wood work. Hats, bazars and fairs Hats and bazars are 16, fairs 8, most noted of which are Baura Hat, Patgram Hat, Beltali Hat, Rasulganj Hat, Munsir Hat, Pateshwari Mela, Barunir Mela and Durgapujar Mela. Main exports Paddy, jute, tobacco, potato, betel nut. Access to electricity All the wards and unions of the upazila are under rural electrification net-work. However 5.13% of the dwelling households have access to electricity. Natural resources High quality sand and stone-chip have been discovered in this upazila. Sources of drinking water Tube-well 86.88%, tap 0.47%, pond 0.37% and others 12.28%. Sanitation 58.06% (rural 61.41% and urban 33.88%) of dwelling households of the upazila use sanitary latrines and 18.23% (rural 14.03% and urban 48.55%) of dwelling households use non-sanitary latrines; 23.71% of households do not have latrine facilities. Health centres Upazila health complex 1, union health centre 3, clinic 1. NGO activities Operationally important NGOs are brac, proshika, RANGPUR DINAJPUR RURAL SERVICE, Swanirvar Bangla, Jagarani. [Benu Begum Bijli]
References Bangladesh Population Census 2001, Bangladesh Bureau of Statistics; Cultural survey report of Patgram Upazila 2007. source: http://www.banglapedia.org/HT/P_0125.htm

দেশের স্বনামধন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত পাটগ্রামস্থ সকল কৃতি শিক্ষার্থীদের মধ্...
30/06/2023

দেশের স্বনামধন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত পাটগ্রামস্থ সকল কৃতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে উপজেলা চেয়ারম্যান শিক্ষা বৃত্তি ও স্ব-স্ব বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজ ডিপার্টমেন্টে যে সকল শিক্ষার্থী (১ম থেকে ১০ম স্থান) অর্জন করেছেন সেই সকল শিক্ষার্থীদের মধ্যে নির্বাচিত সেরা ৫ জন কৃতি শিক্ষার্থীকে ল্যাপটপ প্রদান করা হবে।

এছাড়া ২০২১-২২ ও ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির গৌরব অর্জনকারী নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ক্রীড়াঙ্গনে সফলতা অর্জনকারী খেলোয়াড়,পরিচালক ও প্রশিক্ষকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আগামী ১লা জুলাই রোজ শনিবার অনুষ্ঠিত হইবে।
উপজেলা চেয়ারম্যান শিক্ষা বৃত্তি -২০২৩
উক্ত অনুষ্ঠানে পাটগ্রামের সকল শিক্ষার্থীকে উপস্থিত থাকার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে।।

একটি সুন্দর, সফল এবং স্বার্থক প্রোগ্রামের অপেক্ষায় পাটগ্রামবাসী......🌻

ধন্যবাদান্তে,
স্টুডেন্ট এসোসিয়েশন অফ পাটগ্রাম (SAP)🌸

পাটগ্রামের ইতিহাস ও ঐতিহ্য ----------------------------------------পাটগ্রাম নামের উৎপত্তি কোত্থেকে? পাটেশ্বরী মন্দির থেক...
04/08/2022

পাটগ্রামের ইতিহাস ও ঐতিহ্য
----------------------------------------
পাটগ্রাম নামের উৎপত্তি কোত্থেকে? পাটেশ্বরী মন্দির থেকে নাকি পাট থেকে? এ বিতর্ক এখন অবান্তর। কারণ পাটগ্রাম পাটেশ্বরী মন্দিরের স্থাপনের সময়কালের চেয়ে অনেক পুরনো জনপদ। আমি ইতিমধ্যে অনেক পোস্টেই সেটা প্রমাণ করেছি। তবুও আবারো বলি, পাটেশ্বরী মন্দিরের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল ১৮৬৪ সালে। আর শেষ হয় ১৮৬৬ সালে। অথচ পাটগ্রাম জনপদটির অস্তিত্ব কামরূপ রাজ্যেও খুঁজে পাওয়া যায়। ১৫১৬ সালের দিকে যখন বিশ্বসিংহ কোচবিহার রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন তখন পাটগ্রাম রীতিমতো একটি গুরুত্বপূর্ণ জনপদ। তাহলে পাটগ্রাম নামটি এলো কোত্থেকে?
পাটগ্রামের ইতিহাস নিয়ে পড়াশোনা করতে গিয়ে দেখলাম, চাকলা বা পরগনা হিসেবে পাটগ্রাম কেবল শাসকদের হাত বদল হয়েছে বারবার। ফলে ইতিহাসে যতবার পাটগ্রামের নাম উল্লেখিত হয়েছে প্রায় ততবারই খাজনা আদায় সম্পর্কিত বিষয়ের জন্য। তাই কোথাও আলাদা বা নির্দিষ্ট করে পাটগ্রাম সম্পর্কে বিস্তারিত লেখা নেই। তারপরেও যেখানেই যা পাওয়া যায় তাই টুকে রাখি।
আমাদের এ অঞ্চলের লোকজন কি ধরণের কাপড় পরিধান করতো? তখন কিন্তু আমাদের দেশে কার্পাস তুলা কিংবা সুতি কাপড়ও ছিল না। পরে ইংল্যান্ড থেকে বৃটিশরা সুতি কাপড় নিয়ে আসে। সেসময় এদেশে দু'ধরণের কাপড়ের উল্লেখ পাওয়া যায়, এ্যাণ্ডি আর পাট। এ্যাণ্ডি পোকার গুটি থেকে যে সুতো পাওয়া যেতো সেই সুতো দিয়ে এ্যাণ্ডির কাপড়। আর পাটগ্রামে মেস্তা পাট বলে বিশেষ একধরণের পাট উৎপাদিত হতে আমি নিজেও দেখেছি। এই পাটের সুতো দিয়েও পরিধানের বস্ত্র তৈরি হতো।
তাই বলাই বাহুল্য যে, এই পাট থেকেই পাটগ্রাম নামের উৎপত্তি। ১৭৮৮ সালে জেমস রেনেল সমগ্র ভারতবর্ষের যে ম্যাপ তৈরি করে করেছিলেন তা'তে পাটগ্রামের ইংরেজি বানান লিখেছিলেন Patgong। এই পাটগংই আমাদের পাটগ্রাম। কামরূপ বা কামতাপুরি রাজ্য, কোচবিহার রাজ্যের হাত ঘুরে মোগলদের হাতে। তারপর বৃটিশরা ভালোবেসে নিজেদের কাছে রেখে দেয়। ১৮৬৯ সালে যখন জলপাইগুড়িকে জেলা বানানো হয় তখন পাটগ্রাম জলপাইগুড়ি জেলার অধীনে চলে যায়। এরপর একটানা ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত পাটগ্রাম প্রশাসনিকভাবে জলপাইগুড়ির অধীনেই ছিল। পূর্ব পাকিস্তানের সময় হয়ে যায় রংপুর জেলা। এরপরের ইতিহাস সকলেরই জানা।
নীচের বইটিতে পাটের তৈরি কাপড় আর পাটগ্রামের এক্কেবারে কাছের জনপদ মেখলিগঞ্জ সম্পর্কে লেখা রয়েছে এভাবে --
(The Coochbehar State, Land Revenue Settlement - Compiled by Harendra Narayan Chowdhury) …...

(r).—Jute-fabrics.—Amongst the fabrics made from jute,
gunny and mekldi rank the foremost. Very good gunny is prepared from jute in different parts of the "country, especially in the west, and there is still a brisk market for it. Mekhligunj is
especially noted for its fine gunnies. But the finest production
from jute is the mekldi, as the coloured jute-cloths of Mekhligunj are called. This cloth serves very well as pardalis, and a piece measuring 0" or 7 feet by 4 or 5 feet is often worth so much as seven or eight rupees. A piece of ordinary gunny-cloth of the same measures fetches a value of ten to fourteen annas.
The industry in the expensive mekldi of pure jute is gradually'
dying out. The spinning of fine jute-thread is a difficult art,
and does not pay in these days of cheap imported cotton-yarn.
The mekldi is now generally made with cotton-threads, and is much cheaper and less strong than the jute-fabric. But this too is gradually disappearing as an industry of the people.

আগ্রহীদের দৃষ্টি আকর্ষন 👍👍👍👍
19/06/2022

আগ্রহীদের দৃষ্টি আকর্ষন 👍👍👍👍

29/05/2022
অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানানো যাচ্ছে যে, মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক জাতীয় সংসদ সদস্য  রাজনীতিক বঙ্গবন্ধুর নিবেদিত সহচর মরহু...
30/10/2021

অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানানো যাচ্ছে যে, মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক জাতীয় সংসদ সদস্য রাজনীতিক বঙ্গবন্ধুর নিবেদিত সহচর মরহুম আবেদ আলীর সূযোগ্য কন্যা
পাটগ্রাম উপজেলার কৃতি সন্তান শামিমা বেগম যুগ্ম-সচিব পদে পদোন্নতি পাওয়ায় পাটগ্রামবাসীর পক্ষ থেকে নিরন্তর শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে সমাজবিজ্ঞান বিভাগে অনার্স এবং মাস্টার্স শেষ করে বিসিএস এডমিন ক্যাডারে যোগদান করেন। এই মেধাবী সন্তান পাটগ্রাম উপজেলার এইচএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে প্রথম বিভাগ পাওয়া পুরো লালমনিরহাট জেলায় একজন ছিলেন!

আমরা আনন্দিত এবং গর্বিত। এই গুণী ব্যাক্তির জন্য নিরন্তর শুভ কামনা।

পাটগ্রাম টিএন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থী মো: মুশফিক হাসান অনূর্ধ্ব ১৯ বাংলাদেশ ক্রিকেট দলে অন্ত...
09/09/2021

পাটগ্রাম টিএন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থী
মো: মুশফিক হাসান
অনূর্ধ্ব ১৯ বাংলাদেশ ক্রিকেট দলে অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা

04/08/2021

পুরনো পোস্ট নতুন মোড়কে
----------------------------------------
পাটগ্রাম নামের উৎপত্তি কোত্থেকে? পাটেশ্বরী মন্দির থেকে নাকি পাট থেকে? এ বিতর্ক এখন অবান্তর। কারণ পাটগ্রাম পাটেশ্বরী মন্দিরের স্থাপনের সময়কালের চেয়ে অনেক পুরনো জনপদ। আমি ইতিমধ্যে অনেক পোস্টেই সেটা প্রমাণ করেছি। তবুও আবারো বলি, পাটেশ্বরী মন্দিরের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল ১৮৬৪ সালে। আর শেষ হয় ১৮৬৬ সালে। অথচ পাটগ্রাম জনপদটির অস্তিত্ব কামরূপ রাজ্যেও খুঁজে পাওয়া যায়। ১৫১৬ সালের দিকে যখন বিশ্বসিংহ কোচবিহার রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন তখন পাটগ্রাম রীতিমতো একটি গুরুত্বপূর্ণ জনপদ। তাহলে পাটগ্রাম নামটি এলো কোত্থেকে?
পাটগ্রামের ইতিহাস নিয়ে পড়াশোনা করতে গিয়ে দেখলাম, চাকলা বা পরগনা হিসেবে পাটগ্রাম কেবল শাসকদের হাত বদল হয়েছে বারবার। ফলে ইতিহাসে যতবার পাটগ্রামের নাম উল্লেখিত হয়েছে প্রায় ততবারই খাজনা আদায় সম্পর্কিত বিষয়ের জন্য। তাই কোথাও আলাদা বা নির্দিষ্ট করে পাটগ্রাম সম্পর্কে বিস্তারিত লেখা নেই। তারপরেও যেখানেই যা পাওয়া যায় তাই টুকে রাখি।
আমাদের এ অঞ্চলের লোকজন কি ধরণের কাপড় পরিধান করতো? তখন কিন্তু আমাদের দেশে কার্পাস তুলা কিংবা সুতি কাপড়ও ছিল না। পরে ইংল্যান্ড থেকে বৃটিশরা সুতি কাপড় নিয়ে আসে। সেসময় এদেশে দু'ধরণের কাপড়ের উল্লেখ পাওয়া যায়, এ্যাণ্ডি আর পাট। এ্যাণ্ডি পোকার গুটি থেকে যে সুতো পাওয়া যেতো সেই সুতো দিয়ে এ্যাণ্ডির কাপড়। আর পাটগ্রামে মেস্তা পাট বলে বিশেষ একধরণের পাট উৎপাদিত হতে আমি নিজেও দেখেছি। এই পাটের সুতো দিয়েও পরিধানের বস্ত্র তৈরি হতো।
তাই বলাই বাহুল্য যে, এই পাট থেকেই পাটগ্রাম নামের উৎপত্তি। ১৭৮৮ সালে জেমস রেনেল সমগ্র ভারতবর্ষের যে ম্যাপ তৈরি করে করেছিলেন তা'তে পাটগ্রামের ইংরেজি বানান লিখেছিলেন Patgong। এই পাটগংই আমাদের পাটগ্রাম। কামরূপ বা কামতাপুরি রাজ্য, কোচবিহার রাজ্যের হাত ঘুরে মোগলদের হাতে। তারপর বৃটিশরা ভালোবেসে নিজেদের কাছে রেখে দেয়। ১৮৬৯ সালে যখন জলপাইগুড়িকে জেলা বানানো হয় তখন পাটগ্রাম জলপাইগুড়ি জেলার অধীনে চলে যায়। এরপর একটানা ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত পাটগ্রাম প্রশাসনিকভাবে জলপাইগুড়ির অধীনেই ছিল। পূর্ব পাকিস্তানের সময় হয়ে যায় রংপুর জেলা। এরপরের ইতিহাস সকলেরই জানা।
নীচের বইটিতে পাটের তৈরি কাপড় আর পাটগ্রামের এক্কেবারে কাছের জনপদ মেখলিগঞ্জ সম্পর্কে লেখা রয়েছে এভাবে --
(The Coochbehar State, Land Revenue Settlement - Compiled by Harendra Narayan Chowdhury) …...

(r).—Jute-fabrics.—Amongst the fabrics made from jute,
gunny and mekldi rank the foremost. Very good gunny is prepared from jute in different parts of the "country, especially in the west, and there is still a brisk market for it. Mekhligunj is
especially noted for its fine gunnies. But the finest production
from jute is the mekldi, as the coloured jute-cloths of Mekhligunj are called. This cloth serves very well as pardalis, and a piece measuring 0" or 7 feet by 4 or 5 feet is often worth so much as seven or eight rupees. A piece of ordinary gunny-cloth of the same measures fetches a value of ten to fourteen annas.
The industry in the expensive mekldi of pure jute is gradually'
dying out. The spinning of fine jute-thread is a difficult art,
and does not pay in these days of cheap imported cotton-yarn.
The mekldi is now generally made with cotton-threads, and is much cheaper and less strong than the jute-fabric. But this too is gradually disappearing as an industry of the people.

শুভ উদ্যোগশুভ কামনা
22/06/2021

শুভ উদ্যোগ
শুভ কামনা

অসাধারন সঙ্গীত প্রতিভা❤️❤️❤️❤️শিখা চক্রবর্তীদ্বাদশ শ্রেণি,বিজ্ঞান বিভাগপাটগ্রাম টি.এন স্কুল অ্যান্ড কলেজ
13/06/2021

অসাধারন সঙ্গীত প্রতিভা
❤️❤️❤️❤️
শিখা চক্রবর্তী
দ্বাদশ শ্রেণি,বিজ্ঞান বিভাগ
পাটগ্রাম টি.এন স্কুল অ্যান্ড কলেজ

07/03/2021

৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ এবং মার্চ মাসের পাটগ্রাম
--------------------------------------
কোন সন্দেহ নেই যে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ প্রকৃতপক্ষে ছিল স্বাধীনতার ঘোষণা। এর পরপরই বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের ন্যায় পাটগ্রামেও এমপিএ আবিদ আলীর নেতৃত্বে ১৪/১৫ মার্চে গঠিত হয় সংগ্রাম পরিষদ। সভাপতির দায়িত্ব নিলেন আবিদ আলী সাহেব নিজে এবং সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেয়া হলো পাটগ্রাম জসমুদ্দিন কাজী আব্দুল গণি কলেজের তৎকালীন অধ্যক্ষ জনাব আবু হোসেন চৌধুরীকে। অল্প কিছুদিন পরেই আবু হোসেন চৌধুরী গাইবান্ধায় তাঁর বাড়িতে চলে গেলে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান তরুণ ছাত্রলীগ নেতা কাজী নুরুজ্জামান। কাজী নুরুজ্জামান সেসময় ঢাকা টিএন্ডটি কলেজে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের প্রভাষক হিসেবে সবে চাকরি শুরু করেছিলেন। যুদ্ধের ডামাডোলের মধ্যে কলেজ বন্ধ হয়ে গেলে মার্চের ১ তারিখে তিনি পাটগ্রামে ফিরে আসেন।
পাটগ্রামের প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডের নিয়ন্ত্রণ তখন সদ্য গঠিত সংগ্রাম পরিষদের হাতে। এবং পশ্চিম পাকিস্তানী সরকার পাটগ্রামে তখন একপ্রকার অকার্যকর হয়ে পড়েছিল। এরই মধ্যে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে কয়েক শত ভারতীয় নাগরিক বর্ডার ক্রস করে পাটগ্রামে ঢুকে পড়ে। ইপিআর সদস্যরা তাদের আটক করলেও কী করবেন ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলেন না। বোরহান সুবেদার রংপুরে ক্যাপ্টেন নওয়াজেশের সাথে যোগাযোগ করে সিদ্ধান্ত জানতে চান। কিন্তু তিনিও কোন সিদ্ধান্ত দিতে পারলেন না। বাধ্য হয়ে ইপিআর সুবেদার বোরহান সাহেব সংগ্রাম পরিষদের দ্বারস্থ হন। সংগ্রাম পরিষদের নেতৃবৃন্দ ভারতীয় নাগরিকদের সসম্মানে ফেরত পাঠাতে দায়িত্ব দিল স্বেচ্ছাসেবক দলের কমান্ডার হাকিম আহমেদ রউফকে। মাথাভাঙ্গা বর্ডার দিয়ে তাদের ভারতে ফেরত পাঠানো হলো। তখনও জানা ছিল না যে অল্প কিছুদিন পরেই দেশের অসংখ্য মানুষকে ভারতের বর্ডার অতিক্রম করার জন্য ছুটতে হবে।
২৫ মার্চের ম্যাসাকারের পর স্বাধীনতা নিয়ে বাঙালীদের মনে আর কোন সংশয় রইল না। ২৬ মার্চ আবিদ আলী সাহেব বিকেল ৩ টায় জনসভা ডাকলেন তারকনাথ হাইস্কুলের মাঠে। কিন্তু সকাল ১০ টার মধ্যেই মাঠ লোকে লোকারণ্য হয়ে গেল। এই জনসভায় পাটগ্রাম থানার ওসি জনাব কায়েতুল্লাহ এবং ইপিআর এর বোরহান সুবেদার যোগ দিয়ে সংগ্রাম পরিষদের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন। আবিদ আলী সাহেব মাঠের মাঝখানে টেবিল পেতে দীর্ঘ বক্তৃতা করেন।তারপরে আহসানুল হক ইদু'র উদ্যোগে পাকিস্তানী পতাকা পোড়ানো হয় এবং একই সাথে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়। পাটগ্রাম থানা কার্যত সেদিন থেকেই স্বাধীন বাংলাদেশে পরিণত হয়। পরবর্তী দু'দিন ধরে আবিদ আলী সাহেব হাতীবান্ধা এবং বড়খাতায় জনসভা করেন। ২৯ মার্চ আবিদ আলী সাহেব ভারতের মেখলিগঞ্জে গিয়ে বিএসএফ ক্যাপ্টেন ভি পি সিংহের সাথে বৈঠক করেন। সেখানে বেশ কিছু স্থানীয় কংগ্রেস নেতাও উপস্থিত ছিলেন। আবিদ আলী সাহেব মেখলিগঞ্জ থেকে বিশ্বের ৫ টি দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের উদ্দ্যেশ্যে টেলিগ্রাম পাঠান এবং ২৫ মার্চের গণ হত্যার কথা জানিয়ে সাহায্য প্রার্থনা করেন। মিটিং শেষ করে পাটগ্রামে ফিরেই এমপিএ আবিদ আলী সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কাজী নুরুজ্জামান এবং হাতীবান্ধার সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার নজরুল ইসলামকে আগ্রহী মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করার নির্দেশ দেন। এদিকে বাঙালী ইপিআর, পুলিশ এবং আনসারদের নিয়ে বোরহান সুবেদারের নেতৃত্বে একটি সম্মিলিত বাহিনী গঠন করা হয়। ইতোমধ্যে বাঙ্গালী ইপিআর সদস্যরা ক্যাম্পের ভেতরেই সকল অবাঙালী ইপিআর সদস্যদের হত্যা করে অস্ত্রশস্ত্র হাতিয়ে নেয়। মার্চের ৩০/৩১ তারিখের দিকে আবিদ আলী সাহেব এই সম্মিলিত বাহিনীকে ট্রেনে চাপিয়ে লালমনিরহাটের দিকে পাঠান। যারা এপ্রিলের ১ তারিখে ক্যাপ্টেন নওয়াজেশের সঙ্গে তিস্তা ব্রিজ প্রতিরোধ যুদ্ধে যোগ দেয়।
এই ছিল মোটামুটি মুক্তাঞ্চল পাটগ্রামের মার্চ মাসের ইতিহাস। (এপ্রিল মাস - পরবর্তীতে)

লেখক - সায়েদুল ইসলাম মিঠু

Address

Patgram
Rangpur
5540

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Patgram - পাটগ্রাম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram