Health Care

Health Care Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Health Care, Rangpur.

পিরিয়ড এর তীব্র ব্যাথা নিয়ে মেয়েটি যখন হাসপাতালে এল, এমনভাবে কাতরাচ্ছিল যেন মনে হচ্ছিল কেউ ছুরি দিয়ে আঘাত করেছে।সাথে সাথ...
25/04/2018

পিরিয়ড এর তীব্র ব্যাথা নিয়ে মেয়েটি যখন হাসপাতালে এল, এমনভাবে কাতরাচ্ছিল যেন মনে হচ্ছিল কেউ ছুরি দিয়ে আঘাত করেছে।

সাথে সাথে পেইনকিলার ইনজেকশন দিয়ে ভর্তি করালাম। দুদিন পর সে ব্যাথা কমেছিল।

সেদিনই সন্ধ্যার দিকে স্বামীসহ আরেক মহিলা এল... তারও একই কাহিনী... ব্যাথা বেশি তবে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার মত না।

হাসপাতালে থাকলে প্রায়ই এই ধরনের রুগি আসে।

পিরিওডের সবচেয়ে কষ্টদায়ক জিনিস হল প্রিমেনস্ট্রুয়াল সিনড্রোম (পিএমএস)... শুরু হওয়ার আগে তীব্র পেট ব্যাথা, পিঠ ব্যাথা, বমি বমি ভাব, বিষণ্ণতা, মেজাজ খিটখিটে হওয়া, টেনশন করা এগুলো অনেকেরই খুব কমন। অনেকে আছে বিছানা থেকেই উঠতে পারে না।

অনেকের আবার পিরিওডকালীন সময়েও প্রচন্ড ব্যাথা হয় কিংবা অনেক বেশি রক্তপাত হয়... কারো কারো আবার এত বেশি রক্ত বের হয়, কাহিল হয়ে যায়... কিন্তু এ সবকিছুই ঘটে লোকচক্ষুর আড়ালে... তারা এগুলো সহজে কাউকে বুঝতে দিতে চায় না।

কথাগুলো বলা এই কারণে যে, কেন জানি ইয়াং ছেলেরা মেয়েদের পিরিওডের প্রতি বিকৃতভাবে আগ্রহ প্রকাশ করে... স্কুল কলেজে থাকাকালীন দেখতাম, কোন মেয়ের পিরিওড চলছে কিংবা কার ড্রেসে রক্তের দাগ পড়েছে, সেগুলো নিয়ে ছেলেদের জল্পনা কল্পনার ঠিক নেই।

অনেকে আবার এগুলো কল্পনা করে বিকৃত মজাও পায়।

কিন্তু একেকটি পিরিওড মানে যে কতটা কষ্ট কিংবা অস্বস্তিকর অবস্থা, সেটা যার হয় এবং যারা নিয়মিত সেই অবস্থা দেখে, তারাই শুধু বুঝে। হয়তো আমরাও বুঝতাম, যদি আমাদের পেনিস দিয়ে মাসে মাসে এরকম রক্তপাত হত...

একজনের স্বাভাবিক বায়োলজিক্যাল বিষয় নিয়ে এতো বিকৃত চিন্তা কেন আসে সেটাই মাথায় ঢুকে না... বায়োলজিক্যাল বিষয় প্রসাব পায়খানা স্বাভাবিক হলে, আরেক বায়োলজিক্যাল বিষয় পিরিওড জিনিসটা স্বাভাবিক কিছু হবে না কেন?

এমনো দেখেছি, যে ছেলেটি রক্ত দেখলেই ভয় পায়, সে ছেলেটি পর্যন্ত পিরিওড নিয়ে মজা করতে দ্বিধা করে না... কেন ভাই, রক্তগুলো ভ্যাজাইনা দিয়ে বের হচ্ছে বলে এতো আগ্রহ? অথচ আমাদের সবার জন্মই ঐ জায়গা দিয়ে... ছেলেদের প্রসাবও তো পেনিস দিয়ে বের হয়... সেটা নিয়ে আমরা মজা নেই?

পিরিওড মানে সে একজন সুস্থ প্রজনন ক্ষমতাসম্পন্ন নারী। পুরুষ হয়ে বীর্য তৈরি না হওয়া, আর মেয়েদের পিরিওড না হওয়া একই কথা...

আজ হয়তো আপনি একজন মেয়ের পিরিওড নিয়ে মজা নিচ্ছেন, কাল যখন আপনার স্ত্রীরই পিরিওড বন্ধ হয়ে যাবে, আপনি নিজেই স্ত্রীকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে দৌড় দিবেন...

পিরিওড হচ্ছে নারীত্বের অহংকার... এটা তাদের অধিকার... পিরিওড নিয়মিত হয় বলেই, একজন মেয়ে মাতৃত্বের স্বাদ অনুভব করে... আর আমরা হতে পারি পিতা... এতটুকু তো রিস্পেক্ট প্রাপ্য সেজন্য...

writing : Doctor Taraki Hasan Mehedi
artwork : The Diary of My Period by Oradea

07/01/2018

হঠাৎ ক‌রে হাঁচ‌ি

প্রশ্ন : হঠাৎ ক‌রে হাঁচ‌ি আসে, কিছুক্ষণ পর আবার চ‌লে যায়। বি‌শেষ ক‌রে সকালবেলা বেশ‌ি হাঁচ‌ি আসে। মা‌ঝে মা‌ঝে Histacin খাই। বয়স ৩৮ বছর। দুই মাস যাবৎ এই সমস্যা হ‌চ্ছে। পরিত্রাণের জন্য পরামর্শ চাই।

পরামর্শ : আপনার Cold Allergy আছে। আপনি ঠাণ্ডা লাগা থেকে নিজেকে রক্ষা করুন এবং প্রতিরাতে Tab Trilock 10mg- ১টি ও Tab Alarid-১টি সেবন করুন।

07/01/2018

শীতে নাক কান গলায় সমস্যা

আমাদের ছয় ঋতুর দেশ যেমন- গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। প্রতি ঋতুতে পরিবেশের বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন হয়। এ পরিবর্তনের ফলে বিভিন্ন ঋতুতে মানবদেহে বিভিন্ন ধরনের রোগব্যাধি হয়ে থাকে। প্রতি বছর ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের শরীরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।

শীত আসছে। এ সময় বিভিন্ন রকমের শীতকালীন টাটকা শাকসবজি, ফলমূল পাওয়া যায়। শীতে খেজুরের রস ও বিভিন্ন রকম পিঠা-পায়েশ খাওয়ার সময়। টাটকা শাকসবজি, ফলমূল খাওয়ার জন্য শীতকালে সাধারণত রোগব্যাধি কম হয়। কিন্তু তারপরও আবহাওয়ার বিপর্যয়, পরিবেশ দূষণের কারণে শীতকালেও অনেক রোগব্যাধি দেখা দেয়। অনেক সময় শীতকালে নাক, কান, গলায় বিভিন্ন সমস্যা হয়ে থাকে। যেমন- সর্দি, কাশি, অ্যালার্জি, টনসিলে প্রদাহ, গলা ব্যথা ইত্যাদি। এছাড়া অ্যাজমা, শিশুদের নিউমোনিয়া এবং বিভিন্ন রকম চর্মরোগ দেখা দিতে পারে।

সর্দি : শীতকালে অতিরিক্ত ঠান্ডার ফলে সর্দির সৃষ্টি হয়। অনেক সময় সর্দি লাগলে কানে ব্যথা করে এবং নাক দিয়ে রক্তও পড়তে পারে।

কাশি : শীতকালে ঠান্ডায় কাশির প্রকোপ বেড়ে যায়। এতে বুকে ও গলায় ব্যথা দেখা দেয়। অতিরিক্ত কাশির ফলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। অনেক সময় কাশির সঙ্গে কফ বা রক্তও বের হতে পারে।

অ্যালার্জি : অ্যালার্জি প্রতিটি মানুষের দেহে কমবেশি বিদ্যমান। অতিরিক্ত ঠান্ডার ফলে মানুষের নাক, কান ও গলায় অ্যালার্জির প্রকোপ দেখা দেয়। যার ফলে হাঁচি ও কাশি বেশি হয়। অ্যালার্জির জন্য চোখে কনজাঙ্কটিভাইটিস হতে পারে।

টনসিল : শীতে অতিরিক্ত ঠান্ডা লাগার কারণে গলার ভেতরে টনসিলে ইনফেকশন হতে পারে। টনসিলে ইনফেকশনের কারণে গলাব্যথা ও জ্বর হতে পারে। টনসিলাইটিসের জন্য শিশুদের পড়ালেখার ব্যাঘাত ঘটে এবং বড়দের অফিস ও দৈনন্দিন কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি হয়।

গলাব্যথা : শীতকালে অতিরিক্তি ঠান্ডার ফলে বিভিন্ন কারণে গলায় ব্যথা হয়ে থাকে। যেমন- হঠাৎ করে ঠান্ডা পানি পান করলে, শীতে গরম কাপড় না পরলে গলায় ব্যথা হতে পারে। এছাড়া টনসিলের কারণে গলায় ব্যথা হতে পারে।

অ্যাজমা বা হাঁপানি : শীতকালে অ্যাজমা দেখা দিতে পারে। অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগীদের খুবই সাবধানতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। নিয়মিত অ্যাজমার ওষুধ বা ইনহেলার গ্রহণ করা প্রয়োজন। এবং সময়মতো চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া দরকার। অনেক সময় শীতকালে ভোর রাতে অ্যাজমা অ্যাটাক বেড়ে যায়। তখন রোগীকে নেবুলাইজেশন করে অনতিবিলম্বে কাছের হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া উচিত।

বয়স্ক লোকদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে এ সময় বেশি সমস্যা দেখা দেয়। আমাদের দেশে উত্তরাঞ্চলে শীতের প্রকোপ বেশি। শীতের প্রকোপে প্রতি বছর বয়স্ক লোক মৃত্যুবরণ করে। তাই শীতের সময় বয়স্ক লোকদের দিকে বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে।

প্রতিকার : শীতকালে সাবধানে থাকতে হবে; যাতে সর্দি, কাশি ও ভাইরাসজনিত জ্বর না হয়।

ঠান্ডা জাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে। যেমন- ঠান্ডা পানীয়, আইসক্রিম ইত্যাদি।

বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে বেশি নজর দিতে হবে।

প্রয়োজনীয় গরম কাপড় পরতে হবে।

শীতকালে সর্দি-কাশি হওয়ার পরও গুরুত্ব দেয়া হয় না বা অবহেলা করা হয়, যার কারণে অনেক বড় সমস্যাও হয়ে যেতে পারে। তাই যখন নাক, কান, গলায় সমস্যা দেখা দিবে তখনই একজন ইএনটি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অন্যথায় অনেক সময় জটিলতা দেখা দিতে পারে।

শীতকালে সবাই সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন। পরিশেষে বলা ভালো, চিকিৎসার চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম।

07/01/2018

অর্শ্বরোগ চিকিত্সা লোক প্রতিকার

অর্শ চিকিত্সার প্রথাগত পদ্ধতি

অর্শ্বরোগ হোম চিকিত্সার পুষ্টি ধারণকারী আজ এবং খাবার সঙ্গে হতে পারে.

অর্শ্বরোগ থেকে আলু করুন

সুতরাং, অর্শ্বরোগ আলু খাওয়াতে বেশ কিছু উপায় আছে: প্রথমটি এই উদ্ভিজ্জ জুস দৈনিক ভোজনের হয়. 3 বার একটি দিন খাবার প্রদাহ কমাতে তাজা আলুর রস আধা গ্লাস পান করা উচিত আগে.

এছাড়াও, অর্শ্বরোগ রাতের জন্য যা করা আলুর রস, সঙ্গে ডুশ সাহায্য করে. সংখ্যা sprintsovochnoy তরল 1 tbsp অতিক্রম না হয়. L.

ব্যথা এবং প্রদাহ উপশম করার জন্য, ঐতিহ্যগত ঔষধ প্রস্তাব বিশেষজ্ঞদের মোমবাতি করা: পদ্ধতি আগে আপনি একটি উষ্ণ স্নান বসতে এবং সমুদ্র buckthorn তেল বা মধু দিয়ে তারপর preformed মোমবাতি রগড়ানি প্রয়োজন. 10 দিনের জন্য রাতে করা মোমবাতি.

মধু অর্শ্বরোগ থেকে

সবাই কারণে কষাটে এবং জীবাণুমুক্ত বৈশিষ্ট্য অনেক রোগের জন্য মধু নিরাময় বৈশিষ্ট্য সঙ্গে পরিচিত হয়. মধু দিয়ে অর্শ চিকিত্সা উপায়ে একটি সংখ্যা হতে পারে. তাদের সহজ - অনেকবার দিন lubricated বাহ্যিক সাইট বা রাতের জন্য একটি কম্প্রেস করা

অভ্যন্তরীণ নিমন্ত্রণকর্তা মোমবাতি মধু লাগাতে প্রয়োজন আচরণ:. ঘুমোতে যাওয়ার আগে মলদ্বার মধ্যে মধু মধুর রোল (এই জন্য এটা এক বছর আগে হতে হবে) মোমবাতি আকারে, এবং সন্নিবেশ

এসব জাতের ভাল বাঁধাই বৈশিষ্ট্য আছে যেমন
এই উদ্দেশ্যে ব্যবহারের বাজরা মধু বা লেবু জন্য সবচেয়ে ভাল হয়.

অর্শ্বরোগ আজ চিকিত্সা করুন

বর্গ
এই রোগের চিকিত্সার জন্য ভাল সোমরাজ প্রমাণিত হয়: এটি গ্রিক অর্থ ব্যয় হয় এই গাছের গণের নাম হচ্ছে বিস্ময়কর নয় "সুস্থ." গাছের রস অন্তর্ভুক্ত ধন্যবাদ terpene যৌগিক, আর্টেমিশিয়া একটি শক্তিশালী বিরোধী প্রদাহজনক প্রভাব রয়েছে, তাই সোমরাজ জানায় অর্শ্বরোগ চিকিত্সার মধ্যে জনপ্রিয়. এটা সোমরাজ উপায়ে একটি ক্বাথ দিয়ে একটি ডুশ অর্শ্বরোগ কমাতে বলে মনে করা হচ্ছে: রাতে 1 টেবিল চামচ সঙ্গে একটি ডুশ করা জন্য প্রতিদিন এই কাজ করতে. L. সরঞ্জাম.

বহিরাগত ইউনিট কমাতে 10 দিনের জন্য প্রতিদিন সোমরাজ একটি ক্বাথ দিয়ে একটি উষ্ণ স্নান গ্রহণ করা বাঞ্ছনীয়. যাইহোক, চিকিত্সার জন্য এই উদ্ভিদ ব্যবহার করার আগে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা প্রয়োজন.

এছাড়াও, পরিচিত বিরোধী প্রদাহজনক প্রাকৃতিক প্রতিকার সঙ্গে চিকিত্সা অর্শ্বরোগ - ক্যামোমিল. এটা এই গাছের ফুল দিয়ে চা মধ্যে গ্রহণ করা, এবং তাদের জুস স্নান যোগ দরকারী.

অর্শ্বরোগ থেকে propolis থেকে মোমবাতি করুন

অর্শ্বরোগ propolis চিকিত্সার কারণ, সবচেয়ে কার্যকর এক এই পদার্থ দরকারী বৈশিষ্ট্য একটি ভর আছে. আদ্যিকাল থেকে, propolis ইমিউন জীব ক্ষমতা, সেইসাথে প্রদাহজনক প্রসেস অপসারণের জন্য বাড়াতে ব্যবহার করা হয়. অর্শ্বরোগ propolis চিকিত্সার এটা চুলকানি এবং ব্যথা দূর যে এটি সহায়ক.

সবচেয়ে বেশি উচ্চারিত প্রভাব বিশেষভাবে propolis থেকে মোমবাতি করেছেন: এটি একটি জল স্নান দ্রবীভূত, পেট্রোলিয়াম জেলি 80 গ্রাম নিন এবং propolis 20 গ্রাম যোগ করুন. তারপর কাগজ ছোট আকারের একটি ফানেল আকৃতির ছাঁচ প্রস্তুত, এবং ফলে ভর ভরাট. 2 ঘন্টা জন্য একটি ফ্রিজ কাগজের ব্যাগ রাখুন, এবং তারপরে suppositories প্রস্তুত করা হয়. ফ্রিজ থেকে 15 মিনিট পদ্ধতি আগে নেওয়ার পর, রাতে তাদের ব্যবহার.

haemorrhoids leeches চিকিত্সা করুন

আজ hirudotherapy ক্রমশই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে, এবং অর্শ্বরোগ এই পদ্ধতি প্রয়োগের কখনও কখনও চিকিত্সার ক্লাসিক পদ্ধতি হিসাবে কার্যকর.

এটি সারাংশ শরীরের সুস্থতার জন্য সব শর্ত পায় যাতে ত্বক জোঁকের prisasyvayas, মানুষের শরীরে উপকারী লালা লুকাইয়া মুক্তি হয়.

গর্ভবতী এবং lactating নারী মধ্যে অর্শ্বরোগ চিকিত্সার

গর্ভবতী মহিলাদের অর্শ্বরোগ উদ্ভব বিশেষ প্রবন, কিন্তু চিকিত্সা তাদের অবস্থান পুণ্য অর্শ চিকিত্সার প্রথাগত পদ্ধতি বিষাক্ত রাসায়নিক রচনা ওষুধ অন্তর্ভুক্ত করতে পারে না. সুতরাং, প্রদাহ কমাতে যা ক্যামোমিল ফুল, বা enemas, একটি ক্বাথ দিয়ে বা গোসলখানা baths অধিকাংশ যথাযথ ব্যবহার. চুলকানি উপশম, সমুদ্র buckthorn তেল বাইরের ইন্টারনেট সাইটের চিকিত্সার জন্য সুপারিশ করা হয়.

স্তন্যপান করানোর সময় haemorrhoids চিকিত্সা করুন

নার্সিং মহিলাদের অর্শ্বরোগ চিকিত্সার, খুব, তার নিজস্ব সুনির্দিষ্ট আছে: সন্তানের এলার্জি প্রদর্শিত হয়নি, যে মধুর এবং propolis, সেইসাথে সোমরাজ ব্যবহার না করা ভাল. তারা hypoallergenic কারণ সবচেয়ে অনুকূল উপায় তেল ও আলু মোমবাতি সঞ্চালন.

07/01/2018

অর্শ্বরোগ (পাইলস) এর লক্ষণ ও প্রতিকার

লক্ষণঃ টয়লেট কাগজে বা টয়লেট বাটির মধ্যে উজ্জ্বল লাল রক্ত, মলদ্বারের চারপাশের ত্বক ফাটা এবং বিরক্ত হতে পারে নিচে বসলে অস্বস্তিকর হতে পারে।

সমাধানঃ

১. গরম দুধ: শয়নকাল 1 চা চামচ প্লেইন ঘি দিয়ে গরম দুধ এক কাপ পান করুন।
২. Psyllium তুষ: গরম পানিতে 1 কাপ রাতে 1 চা চামচ psyllium তুষ (isabgol তুষ) নিন।
৩. ঘৃতকুমারী: বিশুদ্ধ ঘৃতকুমারী রস 1/2 কাপ দিনে 3 বার পান।
৪. ঘৃতকুমারী এবং আদা: ঘৃতকুমারী জেল এক চা চামচ ও আদা এক চিমটি যোগ করে দিনে ২ বার খান।
৫. ক্র্যানবেরি বা ডালিম: piles রক্তপাত জন্য, দিনে দুবার ক্র্যানবেরি রস বা ডালিম রস 1 কাপ পান।

07/01/2018

টনসিল সমস্যায় হোমিও চিকিৎসা

টনসিল আক্রান্তের কারণসমূহ

* ডে-কেয়ার সেন্টারের ছোট ছেলেমেয়েরা এবং শিক্ষক উভয় আক্রান্ত হতে পারে

* জনাকীর্ণ স্থানে বসবাস, কাজ, এবং অবস্থান করলে

* ধূমপান

* ডায়াবেটিসের মতো দীর্ঘস্থায়ী অসুখ থাকলে



লক্ষণসমূহ

গিলতে কষ্ট হয়, কানে ব্যথা, জ্বর এবং ঠাণ্ডা অনুভূত হওয়া, মাথা ব্যথা, গলায় ক্ষত, চোয়াল এবং গলায় স্পর্শকাতরতা, গলার দুই পাশের গ্রন্থি বা লিম্ফনোড বড় হয়ে যাওয়া, গলায় সাদা বা হলুদ দাগ থাকতে পারে, শিশুদের মধ্যে ক্ষুধামন্দা থাকা দেখা দিতে পারে,

নিঃশ্বাস নিতে সমস্যা, টনসিল খুব বড় হলে খাবার খেতে বা পান করতে সমস্যা হতে পারে।

টনসিল প্রদাহের জটিলতা

* দীর্ঘস্থায়ী টনসিল প্রদাহ,

* দীর্ঘস্থায়ী উপরের শ্বাসনালী বাধা ঘুমের মধ্যে শ্বাস কষ্ট বা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে

* নিদ্রাহীনতা বা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে

* খেতে বা গিলতে সমস্যা

* কথা বার্তায় অস্বাভাবিকতা

* কানের প্রদাহ

* হার্টের কপাটিকার রোগ

* ফোঁড়া

* ব্যাকটেরিয়াল এন্ডোকার্ডাইটিস। এ ছাড়াও স্কারলেট জ্বর, বাতজ্বর এবং হৃদরোগও হতে পারে।



টনসিল প্রদাহ নির্ণয়



* গলা কালচার করলে সংক্রমণকারী জীবাণু সম্পর্কে জানা পারে।

* CBC-তে সাধারণত শ্বেত রক্তকণিকা বাড়া প্রকাশ পায়।

* বায়োপসি করে ফোড়া থেকে সেলুলিটিস পার্থক্য করা যায়।



টনসিল প্রদাহের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা



হোমিওপ্যাথি সবচেয়ে জনপ্রিয় চিকিৎসা ব্যবস্থা। বিবিসির তথ্য মতে, দেশের প্রায় ৪০ শতাংশ মানুষ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা গ্রহণ করেন। সম্পূর্ণ লক্ষণ সংগ্রহের মাধ্যমে, স্বতন্ত্র ওষুধ নির্বাচন করে অবশ্যই টনসিল প্রদাহ আরোগ্য করা সম্ভব। সঠিক চিকিৎসার জন্য রোগীর অবশ্যই একজন যোগ্য ও দক্ষ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারে সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত। টনসিল প্রদাহ আরোগ্য করে এমন কিছু সহায়ক হোমিওপ্যাথিক ওষুধের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা নিম্নে দেওয়া হল—



Baryta Carb- প্রত্যেকবার ঠাণ্ডার পর টনসিল প্রদাহ হলে, খাবার গিলতে গেলে গলায় অস্বস্তি অনুভব হলে, গলায় প্লাগের মতো বেদনা অনুভূত হলে।



Belladonna- টনসিল প্রদাহ, অংশবিশেষ উজ্জ্বল লাল থাকে। গিলার সময় মনে হয় গলা খুবই সরু হয়ে গেছে। রক্ত সঞ্চয়ের লক্ষণ। তরল খাবার খেতেই বেশি খারাপ অবস্থা হয়। ডান টনসিল সবচেয়ে আক্রান্ত হলে।



Alumen- টনসিল প্রদাহ হওয়ার প্রবণতা, গলা এবং গলা শ্লেষ্মা; কথা বলা এবং তরল খাবার গ্রহণের সময় গলা ক্ষত এবং শুষ্ক হয়; গলার উভয় পাশে খুবই শুষ্কতা অনুভব করে।



Hepar Sulph- শুনতে সমস্যা সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী টনসিল; গলায় মাছের কাঁটা থাকার মতো অনুভূতি; গলা সেলাই মতো অনুভূতি, যা কান পর্যন্ত বিস্তৃত।



Calcaria Phos- মধ্য কর্ণের প্রদাহসহ দীর্ঘস্থায়ী টনসিল প্রদাহ; গলা ব্যথা গিলার সময় অনেক বৃদ্ধি পায়।



Calcaria Carb- ভালভ বড় হয় এবং টনসিল প্রদাহ হয়; গিলার সময় মনে হয় গলা সংকুচিত হয়েছে। ব্যথা গলা থেকে কান পর্যন্ত বিস্তৃত।



Baryta Iod- টনসিল বড় হয়; দীর্ঘস্থায়ী পরিবর্ধন এবং টনসিলের কঠিনীভাব তৈরি হয়; লিম্ফনোড বা লসিকানালী গ্রন্থি ফোলা, এটা প্রায়ই পুঁজ তৈরিতে বাঁধা দেয়।



Apis Mel- গিলতে সময় কাঁটাবিধামতো ব্যথা জ্বালা; মুখ এবং গলায় শুষ্কতা; লাল এবং টনসিলে অনেক প্রদাহ; তাপ বা গরম পানীয়ে বাড়ে, ঠাণ্ডা বা ঠাণ্ডা পানীয়ে ভাল অনুভব করে।



Silicea- গভীর ক্ষত, এমনকি পচা ঘা বা গ্যাংগ্রিন হয়; টনসিল ফুলে গলাধকরণে বাঁধা তৈরি করে; টনসিল প্রদাহ, গ্রন্থিতে পুঁজ তৈরি হয়, যা সহজে আরোগ্য হয় না; গলায় পিন থাকার মতো অনুভূতি, যা গলা কাশি ঘটায়; গলার বাম পাশে বেশি ঘটে।



Lachesis- টনসিল প্রদাহের জন্য অনেক ভালো ওষুধ; টনসিলে পুঁজ তৈরি হয়; টনসিল ফোলে যায়, ডান পাশের প্রদাহ প্রবণতার সঙ্গে বাম পাশের টনসিলে অনেক বাড়ে; গলাধকরণে অক্ষমতা, সজোরে দমবন্ধ হয়ে যায়।



Lac can- টনসিল প্রদাহ, ক্ষত বা কালশিটে খুবই উজ্জ্বল জ্বলজ্বলে, গলার এত কাছে চলে আসে যাতে গলা বন্ধ হয়ে যায়; পুঁজ তৈরি হয় ডানে থেকে বামের টনসিলে, বা এপাশ-ওপাশ পরিবর্তন, বা উভয় টনসিল সমানভাবে প্রভাবিত; গোটা গলার পিছনের অংশ ফোলে যায়।



Psorinum- টনসিল প্রদাহ, সাব ম্যাক্সিলারি গ্রন্থি বা উপ-চোয়াল গ্রন্থি ফোলে, গলা জ্বলে, মনে হয় গলা পুড়ে গেছে এমন অনুভূতি, লালা গিলতেও গেলেও ব্যথা, ডান পাশের টনসিলে আলসার বা ক্ষত, কণ্ঠ জ্বলার সঙ্গে গভীরে অনেক ব্যথা।

07/01/2018

এলার্জী, সমস্যা ও প্রতিকার

অনেকের ধারণা চর্মরোগ মানেই এলার্জী। অথচ হাজারো চর্মরোগের মধ্যে এলার্জী হচ্ছে শুধু এক ধরনের রোগ। এলার্জী শব্দটি সকলের কাছে অতি পরিচিত হওয়া সত্বেও এনিয়ে এ ধরনের ভুল ধারনার শেষ নেই। সাধারণ ভাবে বলতে গেলে, এলার্জী অর্থ হচ্ছে-সহ্য করতে না পারা। আমরা অনেক সময় তাই কথায় কথায় বলেও থাকি অমুকে আমার এলার্জী অর্থাৎ আমি অমুককে সহ্য করতে পারি না। ঠিক একই ভাবে, কারো শরীর বা ত্বক যদি নির্দিষ্ট কোন কিছুকে সহ্য করতে না পারে অর্থাৎ ঐ জিনিষের সংস্পর্শে এলেই যদি তার শরীর বা ত্বকে কোন বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়, তাহলে ঐ জিনিষটি তার শরীরে এলার্জীক বলে ধরে নিতে হবে।আর তার প্রতিফলন হিসেবে ত্বকে বিভিন্ন রকম উপসর্গ দেখা দেয়। এই প্রতিফলিত উপসর্গকেই এলার্জী বলে অভিহিত করা হয়। ডাক্তারী ভাষায় বলতে গেলে, যে নির্দিষ্ট কিছু বস্তুর সংস্পর্শে শরীরে বিক্রিয়া শুরু হয়, তাকে বলা হয়-এন্টিজেন বা এলারজেন। আর এই এন্টিজেন বা এলারজেন এর প্রতিরোধে এর বিরুদ্ধে শরীরে যে জিনিষের তৈরী হয়,তাকে বলা হয়-এন্টিবডি। পরবর্তীতে এন্টিজেন আর এন্টিবডির সংঘর্ষে শরীরে যে বিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়, তাকে বলা হয়, এন্টিজেন-এন্টিবডি রিয়েকশন অথ্যাৎ এলার্জী।

এলার্জীর লক্ষণ শরীরে বিভিন্নভাবে প্রকাশ পায়। সাধারণত হঠাৎ করে শরীরে বিভিন্ন ধরনের দানা উঠা শুরু হয় বা শরীরের বিভিন্ন স্থানের ত্বক লাল চাকা চাকা হয়ে ফুলে যায় এবং সেই সাথে প্রচন্ড চুলকোনী থাকতে পারে। অনেক সময় সারা শরীরও ফুলে যায় এবং শ্বাসকষ্ট, বমি, মাথা ব্যথা, পেটে ব্যথা, অস্থিসন্ধি ব্যথা, পাতলা পায়খানা ইত্যাদি হয়। এমনকি হঠাৎ কোন তীব্র এলার্জীক রিয়েকশন হয়ে রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। এলার্জীর কারণে যে দানা ও চুলকোনী হয় তা আবার হঠাৎ করে ঔষধ ছাড়াও মিলে যেতে পারে।

তবে এরকম চলতে থাকলে প্রাথমিক অবস্থাতেই সতর্ক হয়ে চিকিৎসক এর পরামর্শ নেওয়া উচিৎ। অনেকেরই ধারণা, এলার্জির কারণ শুধু ইলিশ মাছ, চিংড়ি মাছ, বোয়াল মাছ এবং গরুর মাংস। ফলে এলার্জি হলেই, সবসময় দোষ ঐ চার বেচারার উপর চাপিয়ে দেয়া হয়, যেন- "যত দোষ ঐ নন্দ ঘোষ''। আসলে ব্যাপারটি ঠিক নয়, পৃথিবীর সব জিনিসই এলার্জির কারণ হতে পারে। একেক জনের দেহ ও ত্বক একেক ধরনের জিনিষের প্রতি এলার্জীক হয়ে থাকে। যে কোন খাদ্যদ্রব্য, পরিধেয় ও ব্যবহার্য জিনিষপত্র, প্রসাধনী সামগ্রী, মশা-মাছি ও পোকা-মাকড় এর কামড়, পারিপার্শ্বিক পরিবেশ, ধুলা-বালি, আবহাওয়া, সূর্যালোক, এমনকি নির্দিষ্ট কোন ওষুধও কারো কারো শরীরে এলার্জীক হতে পারে।elergy
এছাড়া কৃমি, আঘাত ও দুশ্চিন্তাতেও এলার্জী হতে পারে। যাদের বংশে হাঁপানি, একজিমা বা এলার্জীস আছে তাদের এলার্জীর প্রবণতা তুলনামূলকভাবে অন্যদের চেয়ে অনেক বেশী। উল্লেখযোগ্য যে, হাঁপানি রোগের অন্যতম একটি প্রধান কারণ হচ্ছে এলার্জী।

সঠিক ও উপযুক্ত চিকিৎসার পূর্বশর্তই হচ্ছে- এলার্জীক জিনিষটি অর্থাৎ এলার্জীর কারণটি খুঁেজ বের করা। তাই রোগীকে সবসময় সচেতন থাকতে হবে এবং আন্তরিকভাবে চেষ্টা চালাতে হবে কিসের সঙ্গে তার এলার্জী সম্পর্কিত তা খুঁজে বের করার জন্য। এ বিষয়ে চিকিৎসকের পক্ষে রোগীকে শুধু পরামর্শ দিয়ে গাইড করা সম্ভব। কিন্তু নিশ্চিতভাবে কারণ বলা সম্ভব নয়। রোগীকেই নিজস্বার্থে চেষ্টা করে এটা বের করতে হবে। যার বেলায় যেটা সংশ্লিষ্ট কেবলমাত্র সেটাই তাকে এড়িয়ে চলতে হবে, শুধু শুধু সব খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করা অর্থহীন। অনেকের ক্ষেত্রে শেষ পর্যন্ত কারণ খুঁজে বের করা সম্ভব হয় না।

যদি এলার্জী সৃষ্টিকারী জিনিষটি উদ্ধার করা সম্ভব হয়, তবে সেটা এড়িয়ে চলাই ভাল থাকার সবচেয়ে সহজ উপায়। নচেৎ ঐ নির্দিষ্ট জিনিষের সংস্পর্শে সে যতবার আসবে বা যতদিন সংস্পর্শে থাকবে, তার সমস্যাও ততবার বা ততদিন চলবে। তবে, অনেকের ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে শরীরের সংবেদনশীলতা কমে গিয়ে তা এক দিন স্বাভাবিক অবস্থায় চলে আসতে পারে। এখানে উল্লেখযোগ্য যে, একজনের শরীর যে শুধু মাত্র একটি জিনিষের প্রতিই এলার্জীক থাকবে এমনও কোন কথা নেই, কপাল খারাপ থাকলে একই ব্যক্তির শরীর একাধিক জিনিষের প্রতিও এলার্জীক থাকতে পারে।images (3)
যাদের ক্রনিক এলার্জীর সমস্যা আছে, কিন্তু কোন নির্দিষ্ট কারণ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, তাদের কিছু বিষয়ে সবসময় সচেতন থাকা উচিত। তাহলে কষ্ট ও তীব্রতা অনেকখানি লাঘব করা সম্ভব। যেমন-

(১) যথাসম্ভব দুশ্চিন্তা মুক্ত জীবন-যাপনের চেষ্টা করতে হবে,
(২) অতিরিক্ত গরম-ঠান্ডা, ধুলা-বালি ও রোদ এড়িয়ে চলতে হবে,
(৩) সিন্থেটিকস এর কাপড় এড়িয়ে সবসময় সূতীর কাপড়-চোপড় ব্যবহার করতে হবে,
(৪) সেন্ট, লোশন, স্প্রে, এরোসল এবং সুগন্ধীযুক্ত সাবান-তেল ও প্রসাধনী সমগ্রী যতদূর সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে,
(৫) বাড়ীতে কুকুর-বিড়াল বা অন্য কোন প্রাণি না পোষাই ভাল,
(৬) মশা-মাছি, পোকা-মাকড়ের কামড় এড়িয়ে চলতে হবে,
(৭) কোন খাদ্যদ্রব্যে বা ওষুধে (বিশেষ করে- সালফার, পেনিসিলিন ও এসপিরিন জাতীয় ওষুধ) সমস্যা হয় কিনা, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে,
(৮) ঘরে কার্পেট ব্যবহার না করলেই ভাল,
(৯) শীতকালে অনেকদিন পর হঠাৎ কোন গরম কাপড় বা লেপ-কম্বল বের করে সরাসরি ব্যবহার না করে তা ধৌত করে এবং একদিন রোদে রেখে ব্যবহার করা ভাল,
(১০) শরীরে কোন ইনফেকশন বা কৃমি হলে যত শীঘ্র সম্ভব তার সুচিকিৎসা করতে হবে,
এলার্জীর অনেক আধুনিক ওষুধপত্র আজকাল আছে, যার মাধ্যমে খুব অল্পসময়েই এলার্জীর কষ্ট ও চুলকোনী থেকে রেহাই পাওয়া যায়। তবে স্থায়ী চিকিৎসা কারণ বের করার উপরই নির্ভরশীল। চিকিৎসক এর উপদেশ ও ওষুধপত্রের মাধ্যমে যে কোন এলার্জীর রোগী সুস্থ স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারেন অনায়াসেই। মনে রাখতে হবে, এলার্জী হঠাৎ করে যে কোন মানুষের, যে কোন সময়, যে কোন বয়সে, বছরের যে কোন সময় হতে পারে।

14/11/2017

ছোলা এর পুষ্টিগুণ

ছোলা এর পুষ্টিগুণ

ছোলা আমাদের দেশের অতিপরিচিত একটি ডাল। শুধুমাত্র রোজাই নয়, আজকাল আমরা সব সময় ছোলা খাই। ছোলায় অনেক পুষ্টি রয়েছে। এটা প্রোটিন গ্রুপের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত এবং সেকেন্ড ক্লাস প্রোটিন হিসেবে পরিচিত। ছোলা শরীরের বেশ প্রোটিনের চাহিদা পূরণে সাহায্য করে থাকে। এই ডালে রয়েছে উচ্চ আঁশ; তাই এটি ডাল হিসেবে অনেক উন্নত। বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, ছোলা খাওয়ার পর রক্তে শর্করার মাত্রা খুব ধীরে ধীরে বাড়লে এবং ছোলার আঁশ রক্তে উপস্থিত গ্লুকোজের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। সেই জন্য ডায়াবেটিক রোগীর ক্ষেত্রে ছোলার কোনো জুরি নেই। তবে যাঁদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তাঁরা ছোলা একেবারেই খাবেন না। শুধুমাত্র কার্বোহাইড্রেট, আঁশ বা প্রোটিন হিসেবে নয়, বেশ কিছু ভিটামিন এবং মিনারেল হিসেবে ছোলার কোনো জুড়ি নেই। এটি পরিপূর্ণ খাবার হিসেবেও খেতে পারেন। ছোলা থেকে বড় এবং ছোট সব পুষ্টিই পাওয়া যায়। তবে অনেককেই দেখা যায় ছোলা না ভিজিয়ে দ্রুত সিদ্ধ করে খেতে, যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। মনে রাখবেন, ছোলাকে অবশ্যই সারা রাত ভিজিয়ে রাখতে হয়। অথবা সেটি সম্ভব না হলে অন্তত ছয় ঘণ্টা ছোলা ভিজিয়ে রাখতে হবে। এতে করে ছোলার বাহ্যিক কেমিকেল এবং ফাইটিংসগুলো চলে যাবে। রোজা ছাড়াও যাঁরা নিয়মিত ব্যায়াম করেন, তাঁরা ছোলাটা একটি মিল হিসেবে রাখতে পারেন। বিশেষ করে ছোলার সঙ্গে যদি টক দই মিলিয়ে খাওয়া যায়, তাহলে ফাস্ট ক্লাস এবং সেকেন্ড ক্লাস দুটো প্রোটিনই পেয়ে যাবেন। এ ছাড়া যাঁরা ওজন কমাতে চান, তাঁদের ছোলা, টক দই, সবজি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকের ডায়েটেশিয়ানরা। কেননা ছোলার আঁশ শরীরে ওজন কমাতে সাহায্য করে। প্রোটিনের চাহিদা পূরণে আমাদের মাছ, মাংস, দুধ, ডিম, ডাল সবই খেতে হয়। যার মধ্যে প্রাণিজ প্রোটিন ফার্স্ট ক্লাস আর সেকেন্ড ক্লাস প্রোটিন হিসেবে আমরা ডাল ও বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকি। যাঁদের রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি, তাঁদের প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করা বাদ দেওয়া যাবে না। সেই জন্য মাছ, মাংস কমিয়ে প্রোটিনের সেই চাহিদা যদি ছোলা থেকে পূরণ করা যায় তবে সহসাই রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে পারবেন। এ ছাড়া ছোলা আমাদের দেশে সাধারণত দুভাবে খাওয়া হয়। একটি হচ্ছে আস্ত ছোলা, যেটাকে আমরা অনেক সময় ভেজে খাই বা সিদ্ধ করে খাই। আরেকটি হচ্ছে ছোলার ছাতু। আমাদের গ্রামাঞ্চলে অনেক সময় ছোলাকে গুঁড়ো করে এই ছাতু ব্যবহার করা হয়। যাঁদের ওজন বাড়ানো প্রয়োজন হয়, তাঁদের ক্ষেত্রে এবং বাচ্চাদের খাবারে এই ছোলার ছাতু ব্যবহার হয়ে থাকে। রোজার সময় প্রচুর তেল দিয়ে ছোলাকে ভুনে খাওয়া হয়। যেকোনো খাবারে অনেক পুষ্টি রয়েছে। আর এই পুষ্টি পাবেন আপনি রান্নার ওপর। তাই খুব বেশি তেল দিয়ে ছোলা ভুনে এর পুষ্টিগুণ নষ্ট করবেন না। বরং ছোলা সিদ্ধ করে তার সঙ্গে টমেটো, শসা, কাঁচামরিচ, তার সঙ্গে একটু অলিভঅয়েল বা সরিষার তেল মিশিয়ে নিলে সেটাই স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী হবে।

14/11/2017

কচুর ঔষুধি গুনাগুন

কচুর ঔষুধি গুনাগুন

কচু অতি পরিচিত একটি উদ্ভিদ। বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের প্রায় সব এলাকায় কম বেশি কচু দেখতে পাওয়া যায়। রাস্তার পাশে, বাড়ির আনাচে কানাচে, বিভিন্ন পতিত জমিতে অনাদরে-অবহেলাতেই জন্মে যেতে পারে এই কচু। বহু জাতের কচু রয়েছে। কিছু কিছু জাতের কচু রীতিমত যত্নের সাথে চাষ করতে হয়। সবজি হিসেবে ব্যবহার ছাড়াও সৌন্দর্যের কারণে কিছু কিছু প্রজাতির কচু টবে ও বাগানে চাষ করা হয়। এদের মধ্যে কতগুলোর রয়েছে বেশ বাহারী পাতা, আবার কতগুলোর রয়েছে অত্যন্ত সুন্দর ফুল। কচুর উৎপত্তি- অনুমান করা হয়, কচুর উৎপত্তি ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়। প্রায় দু'হাজার বছর আগেও কচুর চাষ হত বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। স্থলভূমি ও জলভুমি উভয় স্থানে কচু জন্মাতে পারে। তবে স্থলভাগে জন্মানো কচুর সংখ্যাই বেশি। কচুর বহু আয়ূর্বেদীয় গুনাগুন আছে বলে দাবি করা হয়। বিভিন্ন রকম কচু- বনে জঙ্গলে যেসব কচু আপনাআপনি জন্মায় সেগুলোকে সাধারণত বুনো কচু বলা হয়। এর সবগুলো মানুষের খাবারের উপযোগী নয়। খাবার উপযোগী জাতগুলোর অন্যতম হচ্ছে মুখীকচু, পানিকচু, পঞ্চমুখী কচু, ওলকচু, দুধকচু, মানকচু, শোলাকচু ইত্যাদি। মুখী কচু- মুখী কচু একটি সুস্বাদু সবজি । এ সবজি খরিফ মৌসুমের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের সব অঞ্চলেই এর চাষ হয়। মুখী কচু বাংলাদেশের গুড়া কচু, কুড়ি কচু, ছড়া কচু, দুলি কচু, বিন্নি কচু, ইত্যাদি নামে ও পরিচিত।মুখী কচুতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ‘এ’ এবং লৌহ থাকে। ওল কচু- এতে পুষ্টি ও ঔষধি মূল্য উভয়ই বিদ্যমান এবং সাধারণত রান্না করে তরকারি হিসেবে খাওয়া হয়। বাংলাদেশে এটি গ্রীষ্ম মৌসুমে জন্মে যখন বাজারে সবজির খুব ঘাটতি থাকে। ওল কচুর রস, উচ্চরক্তচাপের রোগীকে প্রতিষেধক হিসেবে খাওয়ানো হয়। পার্বত্য চট্টগ্রামে ও সাতক্ষীরা অঞ্চলে বাণিজ্যিকভাবে এর আবাদ হয়। মান কচু- মান কচুর ডগা ও পাতা বাতের রোগীকে খাওয়ানোর প্রথা এ দেশের ঘরে ঘরে প্রচলিত রয়েছে। কচু শাকে পর্যাপ্ত আঁশ থাকায় এটি দেহের হজমের কাজে সহায়তা করে। পাইন্যা কচু- পানিতে হয় বলে সম্ভবতই এর নাম পানি কচু। তবে বেশির ভাগ মানুষের কাছে পাইন্যা কচু হিসেবে পরিচিত। পানি কচুই হোক কিংবা পাইন্যা কচুই হোক সব্জি হিসেবে এর গুরুত্ব ব্যাপকভাবে সমাদৃত। বিশেষ করে চট্টগ্রাম অঞ্চলের মানুষের কাছে এটি একটি জনপ্রিয সব্জি। কারণ এর স্বাদ এবং পুষ্টিমান ও অত্যাধিক, রান্না করাও সহজ। কচু দিয়ে রান্না- প্রজাতিভেদে কচুর মুল, শিকড় বা লতি, পাতা ও ডাটা সবই মানুষের খাদ্য। কচুর লতি দিয়ে চিংড়ি মাছ অনেকেরই খাদ্য তালিকায় পছন্দের মধ্যে আছে। এছাড়াও কচুর লতি চচ্চড়ি, কচুর লতির ভুনা, কচুর লতির ইলিশ, কচুর লতির কোরমা, সরিষা বাটায় কচুর লতি আরও কত রকমের খাবার যে রান্না করা যায় তার ইয়ত্তা নেই। কচুর উপকারিতা- - কচু শাকে প্রচুর পরিমাণে “ভিটামিন এ” থাকায় রাতকানা রোগ প্রতিরোধে এটি অত্যন্ত উপকারী। - কচু আঁশ জাতীয় হওয়ায় এটি কোষ্ঠ-কাঠিন্য দূর করে। - কচুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন ও ক্যালসিয়াম যা আমাদের হাড় শক্ত করতে সহায়তা করে। - চুলের ভঙ্গুরতাও বন্ধতেও কচুর উপকারিতা অনেক। - কচুতে আয়োডিনের পরিমাণও অনেক। - যাদের গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি রয়েছে তাদের জন্য কচু অনেক উপকারী। - কচুর লতিতে চিনির পরিমাণ কম থাকায় ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীরাও নিশ্চিন্তে খেতে পারেন এটি। বিদেশের বাজারে দেশী কচুর লতি- দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে কচুর লতি। কচুর লতি ঢাকা, জয়দেবপুর, টাঙ্গাইল, সিলেট, রাজশাহী, খুলনাসহ গত ক'বছর ধরে গ্রেট ব্রিটেন, আমেরিকা, সৌদি আরব, কুয়েত, কাতার, ওমান, বাহরাইন, মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরের বাজারে এ লতি বাজারজাত করা হচ্ছে। সকারি সহযোগিতা ও পৃষ্ঠপোষকতা থাকলে বিদেশের বাজারে এই লতির লাভজনক ব্যবসা করা সম্ভব।

14/11/2017

শিমুল গাছের উপকারীতা

শিমুল গাছের উপকারীতা

শিমুল গাছ কে আমরা অনেকেই অহেতু গাছ মনে করি। শিমুল গাছের গুনাবলী আমরা অনেকেই জানি না। জানি না শিমুল গাছ দিয়ে কি কি রোগের চিকিৎসা করা যায়। আজ আপনাদের শিমুল গাছের গুনাবলী নিয়ে আলোচনা করবো। শিমুল গাছ
শিমুল গাছের পরিচয় : সাধারণ গ্রাম বাংলার শিমুল গাছ দেখা যায়। শিমুল গাছ বা শিমুল ফুল চেনে না এমন লোক অনেক কম আছে। শিমুল গাছের ইংরেজি নাম Silk Cotton । এটি উচচতা 15 থেকে 20 মিটার। শিমুল গাছ ছোট ছোট কাটা যুক্ত। শিমুল কাছের ফুল খুবই প্রসিদ্ধ আমাদের দেশে। শিমুল গাছ থেকে তুলাও হয়।
রোগের চিকিৎসায় শিমুলের ব্যবহার : বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় শিমুল গাছের ব্যবহার সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হল।
ফোড়া : ফোড়া হলে শিমুল গাছের ছাল ধুয়ে বেটে, ফোড়ার উপর প্রলেপ দিলে উপকার হয়।
য়ৌবনকালে শুক্রাল্পতায় : চারা শিমুলগাছের মূল বেটে 7 থেকে 10 গ্রাম নিয়ে তার সাথে একটু চিনি মিশিয়ে দু’বেলা খেলে শুক্রাল্পতা দুর হবে।
প্রৌঢ় অবস্থায় শুক্রাল্পতায় : চারা শিমুল গাছের নরম মূল চাকা-চাকা করে কেটে শুকিয়ে নিন। এবার ভালোভাবে চুর্ণ করে ছেকে একটা শিশিতে ভরে রাখুন। সে চুর্ণ দেড় থেকে দুগ্রাম মাত্রায় নিয়ে এককাপ দুধের সাথে খাবেন। এতে প্রচুর উপকার হবে। শিমুল ফুল
প্রদরে : শিমুলের কচি মূল গাওয়া ঘিয়ে ভেজে নিন। নামাবার সময় তাতে সামান্য সৈন্ধব লবণ মিশিয়ে দিন। এবার দেড় গ্রাম মাত্রায় নিয়ে এটা দু’বেলা খাবেন। প্রদরে খুব উপকার হয়।
পোড়া ঘায়ে : শিমুল তুলা নিয়ে তাতে শিমুল গাছের ছাল অথ্যাৎ মোচরস দিয়ে ভিজিয়ে পোড়া ঘায়ে দিন, ঘা সেরে যাবে।
রক্ত আমাশয়ে : শিমুলের ছাল ‍চুর্ণ করে এক থেকে দুই গ্রাম মাত্রায় নিয়ে, ছাগল দুধের সাথে মিশিয়ে দু বেলা খাওয়ালে উপকার হবে।

06/10/2017

নাক ডাকার কারণ ও কিছু সহজ সমাধান

নাক ডাকার কারণ সমূহ:

১.নাক এবং/অথবা সাইনাসের সমস্যা যাতে নাক দিয়ে শ্বাস-প্রশ্বাসে বাধার সৃষ্টি হয়

২.অতিরিক্ত ওজন

৩.ধূমপান,মদ্যপান

৪. চিৎহয়ে শোয়া

৫. ঘুমের ওষুধ বা সিডেটিভ গ্রহণ

৬. অতিরিক্ত খাওয়া

৭. পুরুষদের শ্বাসপ্রশ্বাসের পথ মহিলাদের চেয়ে সরু হওয়া

৮. সরু গলা,তালুতে ফাটল,বড় এডেনয়েড ইত্যাদি সমস্যা

৯. মধ্য বয়স বা ততোধিক বয়স

১০. ঘরে বা বালিশে এলার্জেন থাকা

১১. কম ঘুমানো

১২. পানি পর্যাপ্ত পরিমাণে পান না করা। নাক ডাকার সহজ কিছু সমাধান:

১. শরীরের ওজন অতিরিক্ত হলে তা কমাতে হবে

২. নিয়মিত ব্যায়াম, যেমন- হাঁটা, সাঁতার কাটা ইত্যাদি করতে হবে

৩. থ্রোট এক্সারসাইজ করতে হবে প্রতিদিন নিচের নিয়মেঃ

i) প্রতিটি ভাওয়েল(A,E,I,O,U)উচ্চস্বরে বারবার বলা ৩ মিনিট ধরে ii) জিহ্বা উল্টো করে ৩ মিনিট ধরে রাখা iii) মুখ বন্ধ করে ঠোঁট কাঁপানো ৩০ সেকেন্ড ধরে iv) মুখ খোলা রেখে চোয়াল ডান দিকে ৩০ সেকেন্ড আবার বাম দিকে ৩০ সেকেন্ড ধরে রাখা v) মুখ হা করে আলজিহবা(Uvula)উপরে-নিচে নামানো ৩০ সেকেন্ড ধরে।

৪. নাক এবং/অথবা সাইনাসের সমস্যার কারণে নাক দিয়ে শ্বাস-প্রশ্বাসে বাধার সৃষ্টি হলে নাকের ভিতরের পথ পরিষ্কার করতে হবে। Nasal decongestant ব্যবহার করার মাধ্যমে এটি করা যায়।

৫. সরু গলা, তালুতে ফাটল, বড় এডেনয়েড এধরণের কোন সমস্যা থাকলে তার জন্য চিকিৎসা নিতে হবে

৬. এক দিকে কাত হয়ে ঘুমানো, প্রয়োজনে পিঠের নিচে টেনিস বল দিয়ে নিতে হবে যাতে করে চিত হতে গেলে পিঠের নিচে বল

পড়ে এবং আবার কাত হয়ে যাওয়া যায়। ৭.ধূমপান,মদ্যপানপরিহার করা (যদি অভ্যাস থাকে)

৮.ঘুমের ওষুধ বা সিডেটিভ গ্রহণের অভ্যাস থাকলে বাদ দেয়া

৯. হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করে কামরার বাতাস সিক্ত রাখা

১০. বালিশ ৪ ইঞ্চি উঁচু করা

১১. শোতে যাওয়ার ২ ঘন্টা আগে থেকে ক্যাফেইন, দুধ বা অন্য কোন ভারী খাবার না খাওয়া।

১২. এরপরও নাক ডাকা বন্ধ না হলে আপনার শয্যা সঙ্গী বা সঙ্গিনীর কানে তুলা দিতে পারেন।

Address

Rangpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Health Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram