07/02/2024
#প্রতিদিন_আমাদের_শরীরে_বিভিন্ন_ভাবে_এই_টক্সিন_গুলো_উৎপন্ন_হয়_....
বাহিরের ভাজাপুড়া, মাছে বা ফলে থাকা ফরমালিন,
পানিতে থাকা আয়রন বা আর্সেনিক,ধুমপানের অভ্যাস থাকলে,বায়ূ দুষণের কারনে আমাদের শ্বাস প্রশ্বাসের মাধ্যমে আমাদের দেহে প্রবেশ করছে সীসা,অ্যালুমিনিয়াম ইত্যাদি এর মত ক্ষতিকারক বস্তু সমুহ।মোটকথা প্রায় সকল মানব দেহেই টক্সিন বিদ্যমান,কারো পরিমানে কম অথবা বেশি।হিজামা/কাপিং এর মাধ্যমে আমরা নির্দিষ্ট পয়েন্ট থেকে ঐ টক্সিনগুলো বের করে ফেলি।যার ফলে আপনি হবেন সুস্থ,সবল এবং শক্তিশালী।এই জন্যই সুস্থ অবস্থায় প্রতি চার মাস অন্তর হিজামা/কাপিং করা উত্তম।
👉দূষিত রক্ত(Toxin) কি?
টক্সিন শরিরের নিরব ঘাতক। টক্সিন হল জৈব বিষ যা মানব দেহে প্রতি মুহূর্তে তৈরি হয়,আবার শরিরের নিজস্ব প্রতিরোধ ব্যবস্থায় মল, মূত্র,ঘাম এবং নিঃশ্বাসের সাথে টক্সিন বের হয়ে যায়।যদি উৎপন্ন বর্জ্যের পরিমান নির্গত বর্জ্যের থেকে বেশি হয় তবে কিছু পরিমান এই দূষিত দেহে জমতে জমতে টক্সিনে পরিনত হয়।হজমে সমস্যা থাকলে,মলত্যাগে সমস্যা হলে,ঘাম না হলে,পরিমিত পানি পান না করলে শরিরে টক্সিন জমতে শুরু করে বা টক্সিন উৎপন্ন হওয়া সহজ হয়ে যায়।টক্সিন শরিরের কোষগুলোকে দূর্বল করে দেয়। যার ফলে আমরা অল্পতেই অসুস্থ হয়ে পড়ি।
----------------------
👉নাইট্রিক অক্সাই কি?
আমাদের শরীরের প্রতিটি কোষের কাজ এই আশ্চর্য অণু কণার উপর নির্ভর করে! ১৪০০ বছর আগে হিজামাকে সর্বোত্তম চিকিৎসা বলে দেয়া হয়েছে। অথচ আমরা তার খবর জানি না। এই এক নাইট্রিক অক্সাইড থেরাপি বর্তমান বিশ্বে বহুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে। অথচ হিজামাতে নাইট্রিক অক্সাইড প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি হয়। সাথে সাথে তৈরি হয় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া।
👉হিজামা কি?
হিজামা একটি বিজ্ঞান সম্মত সুন্নতি চিকিৎসা,যা ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত।হিজামার মাধ্যমে কাপ ব্যবহার করে দূষিত রক্ত(toxin)বের করে ফেলি,ফলে ব্লাড সার্কুলেশন বৃদ্ধি পায় নার্ভগুলো একটিভ হয়,শরিরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় যার ফলে শরির হয় সুস্থ,সবল এবং শক্তিশালী।বিভিন্ন সেলিব্রিটিরাও হিজামা/কাপিং নিয়ে থাকেন,যেমন শহীদ আফ্রিদি, ওমরগুল,ভিরাট কোহলী, নেইমার, মাইকেল ফেলপ্স, জাস্টিন ভেইবার, টাইগার শ্রফ
মাওলানা তারেক জামিল ইত্যাদি আরো অনেকেই❣
👉বিভিন্ন ব্যথার যন্ত্রনায় অতিষ্ঠ হয়ে যারা হাজারো চিকিৎসা করে কোন উপকারিতা পাচ্ছেন না,তাদের জন্য হিজামা/কাপিং খুব উপকারি।এটি একটি বিজ্ঞান সম্মত সুন্নতি চিকিৎসা ব্যবস্থা। নির্দিষ্ট একটি রোগের জন্য প্রতি মাসে ১টি করে মোট ৩টি হিজামা/কাপিং থেরাপিই যথেষ্ট ইনশাআল্লাহ।তবে কারো কারো ক্ষেত্রে প্রথম থেরাপিতেই সম্পূর্ণ সুস্থতা চলে আসে ইনশাআল্লাহ ❣
----------------
👉হিজামায় যে সকল রোগের চিকিৎসা করা হয়ঃ-
✅কোলেস্টেরল ✅এলার্জি
✅মাইগ্রেন। ✅মাথা ব্যথা
✅বাত ব্যথা ✅কোমর ব্যথা
✅পায়ে ব্যথা হাটু ব্যথা ✅ঘাড়ে ব্যথা
✅মাংস পেশির ব্যথা ✅দীর্ঘ মেয়াদি মাথা ব্যথা
✅মেরুদন্ড ব্যথা ✅গোড়ালি ব্যথা
✅স্পোর্টস ইঞ্জুরি ✅গেটে বাত
✅চুল পড়া সমস্যা ✅স্মরন শক্তির দূর্বলতা
✅রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস ✅সায়েটিকা
✅ঘুমের সমস্যা ✅মানসিক সমস্যা
✅মানসিক সমস্যা ✅চর্মরোগ
✅প্যারালাইসি ✅মুখের ব্রণ
✅ইউরিক এসিড। ✅হরমোনাল সমস্যা
✅সাইনোসাইটিস। ✅কিডনি ডিটক্স
✅বডি ডিটক্স ইত্যাদি প্রায় সকল রোগের জন্য হিজামা করানো হয়।
👉✅তাছাড়া নিকোটিনের ক্ষতির প্রভাব থেকে বাচঁতে ধুমপায়ীদের জন্য হিজামা খুবই উপকারি।
--------------------------
❤ হাদিসঃ 📖
✅রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করেন,"নিশ্চয়ই হিজামার মধ্যে রয়েছে নিরাময়(বুখারী-৫২৯৪/সহিহ মুসলিম-২২০৫)
✅রাসুলুল্লাহ(সাঃ)বলেছেন,"আমি মিরাজের রাতে যাঁদের মাঝ দিয়ে গিয়েছি,তাদের সবাই আমাকে বলেছেন;হে মুহাম্মাদ আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করুন(সুনানে তিরমিযীঃ২০৫৩)
✅রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,"হিজামাকারী কতইনা উত্তম লোক,সে দুষিত রক্ত বের করে মেরুদণ্ড শক্ত করে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে(সুনানে তিরমিযীঃ২০৫২)
✅মানুষ চিকিৎসার জন্য যেসব উপায় অবলম্বন করে তন্মধ্যে হিজামাই হল সর্বোত্তম(আল হাকিম-৭৪৭০)
✅যে আরবি চাঁদের মাসের ২৭তম,১৯তম এবং ২১তম দিনে হিজামা করাবে তা হবে সর্ব রোগের ঔষধ (আবু দাউদ-৩৮৬১)
#হিজামা_কাপিংথেরাপি করানো হয়
👍সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুনঃ
☎️ মোবাইলঃ 01703708047
𝐖𝐡𝐚𝐭𝐬𝐀𝐩𝐩:01703708047
🏥ঠিকানাঃ-
চেম্বারঃ সদরপুর বাজার, সদরপুর