
07/05/2025
#মাইতি ওয়েস্টার #মাশরুম
মাশরুমকে আমরা সবাই চিনি ছত্রাক জাতীয় উদ্ভিদ হিসেবে। একই সঙ্গে এটি অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর খাবারও বটে। এতে আছে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, অ্যামাইনো এসিড, অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। চলনু জেনে নেয়া যাক #মাইতি_মাশরুমের সাস্থ্যকর দিকগুলো-
Maiti Life
* মাশরুম কোলেস্টরেল কমানোর অন্যতম উপাদান ইরিটাডেনিন, লোভাষ্টটিন, এনটাডেনিন, কিটিন এবং ভিটামিন বি,সি ও ডি থাকায় নিয়মিত মাশরুম খেলে উচ্চ রক্তচাপ (হাই ব্লাড প্রেসার) ও হৃদরোগ নিরাময় হয়।
* #মাইতিলাইফ মাশরুমের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম,ফসফরাস ও ভিটামিন-ডি আছে। শিশুদের দাঁত ও হাড় গঠনে এই উপাদানগুলো অত্যন্ত কার্যকরী।
* ক্যান্সার ও টিউমার প্রতিরোধে মাশরুম বেশ উপকারী।
* হেপাটাইটিস বি ও জন্ডিস প্রতিরোধ করে। অ্যানিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
* খাদ্য হজমে সাহায্য করতে মাশরুমের গুণ রয়েছে।
* আমাশয় নিরাময় করতে মাশরুমের উপকারিতা রয়েছে।
* মাশরুম এ নিউক্লিক এসিড ও এন্টি এলার্জেন থাকায় এবং সোডিয়ামের পরিমাণ কম থাকায় কিডনি রোগ ও এলার্জি রোগের প্রতিরোধক।
*মাশরুমে স্ফিংগলিপিড এবং ভিটামিন-১২ বেশি থাকায় স্নায়ুতন্ত্র ও স্পাইনাল কর্ড সুস্থ্য রাখে। তাই মাশরুম খেলে হাইপার টেনশন দূর হয় এবং মেরুদণ্ড দৃঢ় থাকে।
* মাশরুমের খনিজ লবণ দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক।
মাশরুম খাবার নিয়ম:
শুকনা মাশরুম-
১০ গ্রাম বা কয়েক টুকরো শুকনা মাশরুম ৫-১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখলে, আগের অবস্থায় ফিরে আসে বা নরম হয়ে যায়।তখন মাছ,মাংস, স্যু বা সবজির সাথে রান্না করে খাওয়া যায়।
মাশরুম পাউডার-
এক গ্লাস পরিমান ঠান্ডা পানিতে মাশরুম পাউডার গুলে ৫/৬ মিনিট আগুনের তাপে ফুটিয়ে সরাসরি অথবা শরবত বানিয়ে খাওয়া যাবে। ডায়াবেটিস না থাকলে চিনি মধু ইত্যাদি ব্যবহার করা যাবে।
# আটা বা ময়দার সাথে মিশিয়ে রুটি বানিয়ে খাওয়া যাবে।
# দুধের সাথে গুলে৫/৬ মিনিট আগুনে ফুটিয়ে খাওয়া
যাবে।
# যে কোন স্যুপের সাথে অন্যান্য উপাদানের মত ব্যাবহার করা যাবে।
দৈনিক ১০ গ্রাম করে দুইবার অথবা দৈনিক ২০ গ্রাম করে
একবার অবশ্যই খেতে হবে।